ZI Rasel

ZI Rasel Welcome
(21)

একটা ব্যাঙকে যদি আপনি ঠাণ্ডা পানির পাত্রে রাখেন, আর সেই পাত্রটিকে ধীরে ধীরে গরম করতে থাকেন—ব্যাঙটি কিন্তু তাড়াতাড়ি কোনো ...
25/09/2025

একটা ব্যাঙকে যদি আপনি ঠাণ্ডা পানির পাত্রে রাখেন, আর সেই পাত্রটিকে ধীরে ধীরে গরম করতে থাকেন—ব্যাঙটি কিন্তু তাড়াতাড়ি কোনো প্রতিক্রিয়া দেখায় না। সে চুপচাপ পানিতে বসে থাকে, আর নিজের শরীরের তাপমাত্রা পানির সঙ্গে সামঞ্জস্য করতে থাকে।

ধীরে ধীরে পানি গরম হতে থাকে, আর ব্যাঙও ধীরে ধীরে তার শরীরের ভেতর সেই উত্তাপ সহ্য করতে থাকে। সে ভাবে, "এটা তো এখনো সহ্য করা যাচ্ছে।"

কিন্তু সমস্যা তখনই শুরু হয়। পানির তাপ এক সময় এত বেশি হয়ে যায় যে, তখন আর সহ্য করা যায় না। ব্যাঙ তখন বুঝতে পারে, "এখন আমার লাফ দিয়ে বাঁচা দরকার!"

কিন্তু হায়! তখন আর তার শরীরে কোনো শক্তি অবশিষ্ট নেই। কারণ সে তার সমস্ত শক্তি খরচ করে ফেলেছে আগের তাপমাত্রাগুলো সহ্য করার জন্য! তাই সে চাইলেও আর লাফিয়ে বের হতে পারে না। ধীরে ধীরে সে পানিতে সেদ্ধ হয়ে মারা যায়…

আপনি কি জানেন—ব্যাঙটা আসলে মারা যায়নি পানির তাপে, বরং মারা গেছে সময়মতো সিদ্ধান্ত না নিতে পারায়!

এই ঘটনাটাকেই বলা হয় "Boiling Frog Syndrome"।

এই গল্প আমাদের জীবনের সঙ্গেও হুবহু মিলে যায়।
আমরা অনেক সময় একের পর এক অন্যায়, অবহেলা কিংবা কষ্ট সহ্য করতে থাকি—ভাবি, “এখন না হয় মেনে নিচ্ছি, পরে কিছু একটা করব।”

কিন্তু যে সমস্যা শুরুতেই ঠেকানো যেতো, তা ধীরে ধীরে এমন ভয়াবহ রূপ নেয় যে তখন আর কিছুই করার থাকে না।
তখন আমাদের মনের শক্তিটাও থাকে না, সাহসটাও ক্ষয়ে যায়।
শিক্ষনীয়
তাই, জীবনে কখনো এমন পর্যায়ে পৌঁছাবেন না যেখানে লাফ দেওয়ার মতো শক্তিটুকুও থাকবে না।
সময় থাকতে নিজের অবস্থান পরিষ্কার করুন, প্রতিবাদ করুন, নিজের সম্মানকে রক্ষা করুন।
না হলে একদিন হয়তো আপনিও সেই “সেদ্ধ ব্যাঙ” হয়ে যাবেন, যে বাঁচতে চেয়েও বাঁচতে পারল না…

নিচের ছবিটি AI দিয়ে তৈরি করা

সেভ করে রাখুন কাজে লাগবেদলিলে ব্যবহত ১০০ টি শব্দ যা জানলে দলিল পড়তে পারবেন সহজে।1️⃣ মৌজা 🏨 (গ্রাম)➡️ যে নির্দিষ্ট এলাকা ...
25/09/2025

সেভ করে রাখুন কাজে লাগবে
দলিলে ব্যবহত ১০০ টি শব্দ যা জানলে দলিল পড়তে পারবেন সহজে।
1️⃣ মৌজা 🏨 (গ্রাম)
➡️ যে নির্দিষ্ট এলাকা বা গ্রামকে সরকারিভাবে ভূমি রেকর্ডে চিহ্নিত করা হয়, তাকে মৌজা বলে। জমির পরিচয় সবসময় মৌজা দিয়ে শুরু হয়।

2️⃣ জে.এল. নং 🔢 (মৌজা নম্বর/গ্রামের নম্বর)
➡️ প্রতিটি মৌজার একটি আলাদা নম্বর থাকে। দলিলে “জে.এল. নং” উল্লেখ থাকে যাতে মৌজা সঠিকভাবে চিহ্নিত করা যায়।

3️⃣ ফর্দ 📑 (দলিলের পাতা)
➡️ জমির দাগ, পরিমাণ, সীমা ইত্যাদি যেসব বিবরণী দলিলের আলাদা অংশে লেখা থাকে, তাকে ফর্দ বলে।

4️⃣ খং 📖 (খতিয়ান)
➡️ খতিয়ান মানে জমির রেকর্ডবুক। জমির মালিক, দাগ নম্বর, পরিমাণ ইত্যাদি সেখানে লেখা থাকে।

5️⃣ সাবেক ⏳ (আগের/পূর্বের)
➡️ পূর্ববর্তী জরিপ বা পুরোনো রেকর্ড বোঝাতে ব্যবহৃত হয়। যেমন: সাবেক দাগ, সাবেক খতিয়ান।

6️⃣ হাল 📅 (বর্তমান)
➡️ সর্বশেষ জরিপে জমির যে রেকর্ড হয়েছে তাকে হাল বলা হয়। যেমন: হাল দাগ, হাল খতিয়ান।

7️⃣ বং ✍️ (বাহক)
➡️ পুরোনো দলিলে নিরক্ষর ব্যক্তি হলে, অন্য কেউ তার হয়ে নাম লিখতো। সেই লেখককে বং (বাহক) বলা হতো।

8️⃣ নিং 🚫📚 (নিরক্ষর)
➡️ যিনি লিখতে পড়তে জানেন না, তাকে দলিলে “নিং” বলে উল্লেখ করা হতো।

9️⃣ গং 👥 (অন্যান্য অংশীদার)
➡️ একাধিক মালিক বা অংশীদার থাকলে তাদের বোঝাতে শেষে “গং” লেখা হতো।

🔟 সাং 🏘️ (সাকিন/গ্রাম)
➡️ যে গ্রামে দলিলে উল্লেখিত ব্যক্তি বসবাস করেন, তাকে বোঝায়।

1️⃣1️⃣ তঞ্চকতা ⚠️ (প্রতারণা)
➡️ কারো সাথে প্রতারণা করে দলিল তৈরি করলে তা তঞ্চকতা দলিল বলে।

1️⃣2️⃣ সনাক্তকারী 👤 (চেনেন এমন ব্যক্তি)
➡️ বিক্রেতাকে যিনি ব্যক্তিগতভাবে চিনেন এবং সাক্ষী দেন।

1️⃣3️⃣ এজমালি 🤝 (যৌথ)
➡️ একাধিক অংশীদারের সম্মিলিত মালিকানা বোঝাতে ব্যবহৃত শব্দ।

1️⃣4️⃣ মুসাবিদা 🖊️ (দলিল লেখক)
➡️ যিনি দলিল লিখতেন, তাকে মুসাবিদা বলা হতো।

1️⃣5️⃣ পর্চা 📃 (প্রাথমিক খতিয়ান কপি)
➡️ খতিয়ানের অফিসিয়াল নকল, যা প্রমাণ হিসেবে ব্যবহৃত হয়।

1️⃣6️⃣ বাস্তু 🏠 (বসতভিটা)
➡️ যে জমিতে বাড়িঘর তৈরি হয়েছে।

1️⃣7️⃣ বাটোয়ারা ⚖️ (সম্পত্তির বণ্টন)
➡️ যৌথ সম্পত্তিকে অংশীদারদের মধ্যে ভাগ করার প্রক্রিয়া।

1️⃣8️⃣ বায়া 🏷️ (বিক্রেতা)
➡️ যিনি জমি বিক্রি করেন।

1️⃣9️⃣ মং ➕ (মোট)
➡️ যোগফল বোঝাতে ব্যবহার হয়।

2️⃣0️⃣ মবলক 🧮 (মোট পরিমাণ)
➡️ জমির মোট পরিমাণ বা মূল্য।

2️⃣1️⃣ এওয়াজ 🔄 (সমমূল্যের বিনিময়)
➡️ কোনো জমি বিক্রি না করে বিনিময়ের মাধ্যমে দেওয়া হলে তাকে এওয়াজ বলে।

2️⃣2️⃣ হিস্যা 🔹 (অংশ)
➡️ একাধিক অংশীদারের জমির নির্দিষ্ট ভাগকে হিস্যা বলে।

2️⃣3️⃣ একুনে ➗ (যোগফল)
➡️ জমির পরিমাণ, দাগ নম্বর বা টাকার হিসাব যোগ করলে যা দাঁড়ায়।

2️⃣4️⃣ জরিপ 📏 (ভূমি পরিমাপ)
➡️ সরকারি পরিমাপের মাধ্যমে জমির রেকর্ড তৈরি করার কাজ।

2️⃣5️⃣ চৌহদ্দি 📐 (সীমানা)
➡️ জমির চারপাশের সীমা বা গণ্ডি।

2️⃣6️⃣ সিট 🗺️ (মানচিত্রের অংশ)
➡️ নকশার মধ্যে নির্দিষ্ট ভাগ বা অংশকে সিট বলে।

2️⃣7️⃣ দাখিলা 🧾 (খাজনার রশিদ)
➡️ জমির সরকারি খাজনা পরিশোধ করলে যে রশিদ দেওয়া হয়।

2️⃣8️⃣ নক্সা 🗺️ (মানচিত্র)
➡️ জমির পরিমাপের চিত্র।

2️⃣9️⃣ পিং 👨 (পিতা)
➡️ দলিলে “পিং” মানে বিক্রেতা/ক্রেতার পিতা।

3️⃣0️⃣ জং 👨‍👩‍👧 (স্বামী)
➡️ নারীর দলিলে তার স্বামীকে “জং” হিসেবে লেখা হতো।

3️⃣1️⃣ দাগ নং 🔢 (জমির নম্বর)
➡️ প্রতিটি জমির নিজস্ব আলাদা নম্বর থাকে, যা দাগ নং নামে পরিচিত।

3️⃣2️⃣ স্বজ্ঞানে 🧠 (নিজের জ্ঞানে)
➡️ কোনো ব্যক্তি স্বেচ্ছায় ও নিজের জ্ঞানে দলিলে সাক্ষর করেছেন।

3️⃣3️⃣ সমুদয় 🌍 (সব কিছু)
➡️ সব মিলিয়ে বোঝাতে ব্যবহার হয়।

3️⃣4️⃣ ইয়াদিকৃত 🙏 (আল্লাহর নামে শুরু)
➡️ পুরোনো দলিলে “বিসমিল্লাহ”র পরিবর্তে এই শব্দ ব্যবহৃত হতো।

3️⃣5️⃣ পত্র মিদং ✉️ (চিঠির মাধ্যমে)
➡️ পত্র বা ডকুমেন্টের মাধ্যমে কিছু করা বোঝায়।

3️⃣6️⃣ বিং 📜 (বিস্তারিত)
➡️ পুরো বিবরণ লিখতে গেলে “বিং” দিয়ে শুরু হতো।

3️⃣7️⃣ দং 🏞️ (দখলকারী)
➡️ জমি যার দখলে আছে।

3️⃣8️⃣ পত্তন ⏱️ (সাময়িক বন্দোবস্ত)
➡️ অস্থায়ীভাবে জমির ব্যবহার করার অনুমতি।

3️⃣9️⃣ বদলসূত্র 🔁 (জমি বিনিময়)
➡️ জমি বিক্রি না করে বিনিময়সূত্রে আদান-প্রদান।

4️⃣0️⃣ মৌকুফ 🙌 (মাফকৃত)
➡️ খাজনা বা কোনো দায় মওকুফ করা হলে।

4️⃣1️⃣ দিশারী রেখা ➡️ (দিক নির্দেশক রেখা)
➡️ জরিপে জমির অবস্থান নির্ধারণের রেখা।

4️⃣2️⃣ হেবা বিল এওয়াজ 🎁 (বিনিময়ে জমি দান)
➡️ বিনিময়ের ভিত্তিতে দানকৃত জমি।

4️⃣3️⃣ বাটা দাগ ✂️ (বিভক্ত দাগ)
➡️ একটি বড় দাগ ভাগ করে ছোট ছোট অংশে নেওয়া হলে।

4️⃣4️⃣ অধুনা 📆 (বর্তমান)
➡️ বর্তমানে যা আছে।

4️⃣5️⃣ রোক 💰 (নগদ অর্থ)
➡️ নগদ টাকার বিনিময়ে লেনদেন।

4️⃣6️⃣ ভায়া 📄 (পূর্বের দলিল)
➡️ জমির আগের মালিকানার দলিল বোঝাতে ব্যবহৃত।

4️⃣7️⃣ দানসূত্র 🕊️ (দানকৃত সম্পত্তি)
➡️ দান হিসেবে দেওয়া জমি।

4️⃣8️⃣ দাখিল-খারিজ 🔄 (মালিকানা পরিবর্তন)
➡️ নতুন মালিকের নামে সরকারি খতিয়ান সংশোধন।

4️⃣9️⃣ তফসিল 📝 (সম্পত্তির বিবরণ)
➡️ জমির আকার, পরিমাণ, সীমা ইত্যাদির বিস্তারিত তালিকা।

5️⃣0️⃣ খারিজ ✔️ (খাজনা আলাদা করা)
➡️ যৌথ খাজনা আলাদা করে প্রত্যেক মালিককে আলাদা রশিদ দেওয়া।

5️⃣1️⃣ খতিয়ান 📖 (ভূমির রেকর্ড)
➡️ জমির মালিকানার অফিসিয়াল রেকর্ড।

5️⃣2️⃣ এওয়াজসূত্র 🔄 (বিনিময়ের সূত্রে পাওয়া জমি)
➡️ জমি বিনিময়ের মাধ্যমে পাওয়া মালিকানা।

5️⃣3️⃣ অছিয়তনামা 🪦 (উইল)
➡️ মৃত্যুকালে সম্পত্তি বণ্টনের নির্দেশ।

5️⃣4️⃣ নামজারি 🖊️ (মালিকানা রেকর্ড পরিবর্তন)
➡️ দলিল অনুযায়ী নতুন মালিকের নাম সরকারি খতিয়ানে অন্তর্ভুক্ত করা।

5️⃣5️⃣ অধীনস্থ স্বত্ব 📉 (নিম্ন মালিকানা)
➡️ মূল মালিকের অধীনে ভোগ করা মালিকানা।

5️⃣6️⃣ আলামত ❌ (চিহ্ন)
➡️ মানচিত্র বা জমির উপর দাগ/চিহ্ন।

5️⃣7️⃣ আমলনামা 🧾 (দখল দলিল)
➡️ জমি কার দখলে আছে, সেই প্রমাণ দলিল।

5️⃣8️⃣ আসলি 🏡 (মূল জমি)
➡️ আসল বা প্রাথমিক জমি।

5️⃣9️⃣ আধি 🌾 (ফসল ভাগ)
➡️ জমি চাষ করে অর্ধেক ফসল মালিক ও অর্ধেক চাষির মধ্যে ভাগ হতো।

6️⃣0️⃣ ইজারা 📑 (সাময়িক চুক্তি)
➡️ নির্দিষ্ট খাজনা বা ভাড়া দিয়ে জমি ভোগ করার চুক্তি।

6️⃣1️⃣ ইন্তেহার 📢 (ঘোষণা)
➡️ জমি বিক্রি/বন্দোবস্ত সংক্রান্ত প্রকাশ্য ঘোষণা।

6️⃣2️⃣ এস্টেট 🏰 (জমিদারি সম্পত্তি)
➡️ জমিদারের অধীনে থাকা বৃহৎ সম্পত্তি।

6️⃣3️⃣ ওয়াকফ 🕌 (ধর্মীয় সম্পত্তি)
➡️ মসজিদ, মাদরাসা বা ধর্মীয় কাজে উৎসর্গকৃত জমি।

6️⃣4️⃣ কিত্তা 🪧 (ভূমিখণ্ড)
➡️ ছোট অংশে বিভক্ত জমি।

6️⃣5️⃣ কিস্তোয়ার জরিপ 📏 (ভূমি পরিমাপ)
➡️ কিত্তা ধরে জমির মাপজোখ।

6️⃣6️⃣ কায়েম স্বত্ব ⛓️ (চিরস্থায়ী মালিকানা)
➡️ স্থায়ীভাবে জমির মালিকানার অধিকার।

6️⃣7️⃣ কবুলিয়ত 🖋️ (স্বীকার দলিল)
➡️ জমি ভোগ বা চুক্তি স্বীকার করে লেখা দলিল।

6️⃣8️⃣ কান্দা ⛰️ (উঁচু জমি)
➡️ উঁচু জায়গায় অবস্থিত জমি।

6️⃣9️⃣ কিসমত 🔹 (ভাগ করা অংশ)
➡️ জমি ভাগ হয়ে যে অংশ দাঁড়ায়।

7️⃣0️⃣ খামার 🚜 (নিজস্ব জমি)
➡️ মালিকের নিজের দখলে থাকা জমি।

7️⃣1️⃣ খিরাজ 💵 (খাজনা)
➡️ জমির বিনিময়ে সরকারকে প্রদেয় ট্যাক্স।

7️⃣2️⃣ খসড়া 📝 (প্রাথমিক রেকর্ড)
➡️ জরিপের প্রথম খসড়া নথি।

7️⃣3️⃣ গর বন্দোবস্তি 🚫 (অবণ্টিত জমি)
➡️ কোনো বন্দোবস্ত করা হয়নি এমন জমি।

7️⃣4️⃣ গির্ব 🏦 (বন্ধক)
➡️ জমি বন্ধক দিয়ে টাকা নেওয়া।

7️⃣5️⃣ জবরদখল 🚷 (জোর করে দখল)
➡️ অনুমতি ছাড়া অন্যের জমি দখল করা।

7️⃣6️⃣ জোত 👨‍🌾 (প্রজাস্বত্ব)
➡️ কৃষকের ভোগদখল অধিকার।

7️⃣7️⃣ টেক 🏞️ (পলি জমি)
➡️ নদীর পলি জমে নতুন জমি তৈরি।

7️⃣8️⃣ ঢোল সহরত 🥁📢 (প্রকাশ্য ঘোষণা)
➡️ ঢোল পিটিয়ে জমি সংক্রান্ত ঘোষণা।

7️⃣9️⃣ তহশিল 📍 (রাজস্ব এলাকা)
➡️ খাজনা সংগ্রহের জন্য বিভক্ত এলাকা।

8️⃣0️⃣ তামাদি ⏰ (সময়সীমা অতিক্রান্ত)
➡️ নির্দিষ্ট সময় পার হয়ে গেলে দলিল বা দাবি অকার্যকর হয়ে যায়।

8️⃣1️⃣ তফসিল 📃 (বিবরণ)
➡️ সম্পত্তির বিস্তারিত তালিকা।

8️⃣2️⃣ নামজারি 📜 (মালিকানা পরিবর্তন)
➡️ নতুন মালিকের নাম অন্তর্ভুক্তি।

8️⃣3️⃣ নথি 📑 (রেকর্ড)
➡️ সরকারি অফিসে জমির কাগজ।

8️⃣4️⃣ দেবোত্তর 🛕 (দেবতার সম্পত্তি)
➡️ মন্দির বা দেবতার নামে উৎসর্গ করা জমি।

8️⃣5️⃣ দখলী স্বত্ব ✊ (দখল মালিকানা)
➡️ দীর্ঘদিন ভোগদখল করে মালিকানা অর্জন।

8️⃣6️⃣ দশসালা বন্দোবস্ত 📅 (১০ বছরের বন্দোবস্ত)
➡️ দশ বছর মেয়াদে জমির চুক্তি।

8️⃣7️⃣ দাগ নম্বর 🔢 (ক্রমিক জমি নম্বর)
➡️ নির্দিষ্ট প্লটের নম্বর।

8️⃣8️⃣ দরবস্ত 🌐 (সব কিছু)
➡️ সামগ্রিকভাবে বোঝাতে ব্যবহৃত।

8️⃣9️⃣ দিঘলি 🏞️ (খাজনা প্রদানকারী)
➡️ নির্দিষ্ট পরিমাণ খাজনা দেওয়া মালিক।

9️⃣0️⃣ নক্সা ভাওড়ন 🗺️ (পূর্ব জরিপ মানচিত্র)
➡️ আগের জরিপে আঁকা মানচিত্র।

9️⃣1️⃣ নাম খারিজ ❌ (পৃথককরণ)
➡️ যৌথ জমি থেকে কারও নাম বাদ দেওয়া।

9️⃣2️⃣ তুদাবন্দি 📏 (সীমানা নির্ধারণ)
➡️ জমির সীমানা ঠিক করার কাজ।

9️⃣3️⃣ তরমিম 🛠️ (সংশোধন)
➡️ দলিল বা রেকর্ডে ভুল থাকলে তা সংশোধন।

9️⃣4️⃣ তৌজি 📕 (স্থায়ী বন্দোবস্ত রেকর্ড)
➡️ জমিদারির স্থায়ী রেকর্ড।

9️⃣5️⃣ দিয়ারা 🌊 (চর জমি)
➡️ নদীর পলিতে গঠিত নতুন জমি।

9️⃣6️⃣ ট্রাভার্স 📐 (জরিপ রেখা)
➡️ জরিপে জমি মাপার জন্য আঁকা রেখা।

9️⃣7️⃣ খাইখন্দক 🕳️ (গর্ত/জলাশয় জমি)
➡️ জমিতে প্রাকৃতিক গর্ত বা জলাশয় থাকলে।

9️⃣8️⃣ চর 🏝️ (পলি জমি)
➡️ নদীর তীরে নতুন তৈরি জমি।

9️⃣9️⃣ চৌহদ্দি 🔲 (সীমানা)
➡️ জমির চারপাশের সীমা।

1️⃣0️⃣0️⃣ খাস 🏛️ (সরকারি জমি)
➡️ যেসব জমির মালিকানা সরকারের অধীনে।

#তথ্য সংগৃহীত

বিঃ দ্রঃ - নিজে জানুন এবং অন্য কে জানতে সাহায্য করুন।

Supreme court of Bangladesh

বিজ্ঞানের দৃষ্টিতে মৃতদেহকে কবর দেওয়ার ঠিক 24 ঘন্টা পরে মানুষের শরীরের ভিতরে এমন পোকার উৎপত্তি হয় যা মৃতদেহের পায়ুপথ ...
30/08/2025

বিজ্ঞানের দৃষ্টিতে মৃতদেহকে কবর দেওয়ার ঠিক 24 ঘন্টা পরে মানুষের শরীরের ভিতরে এমন পোকার উৎপত্তি হয় যা মৃতদেহের পায়ুপথ দিয়ে বেরোতে থাকে। তৎসহ এমন দুর্গন্ধ ছড়ায় যা সহ্য করা অসম্ভব। আর ঐ দুর্গন্ধ পোকার সমগোত্রীয় পোকাদের নিমন্ত্রণ দেয়।
দুর্গন্ধ পেয়ে সমস্ত পোকা, মাকড়, বিছে মানুষের মৃতদেহের দিকে যাত্রা শুরু করে আর সবাই মিলে মানুষের মাংস খাওয়া শুরু করে দেয়।
কবরস্থ করার তিনদিন পরে সবচেয়ে প্রথমে নাকের অবস্থা খারাপ হতে শুরু করে এবং পচন ধরে যায়।
ছয় দিন পরে নখ খসে পড়তে থাকে,নয় দিন পরে চুল খসে পড়া শুরু হয়।
মানুষের শরীরের সমস্ত লোম ঝরে পরে আর পেট ফোলা শুরু হয়ে যায়।
17 দিন পরে পেট ফেটে যায় আর শরীরের ভিতরের সমস্ত অংশ বাহিরে বেরিয়ে আসে।
60 দিন পরে মৃতদেহের শরীরের সমস্ত মাংস শেষ হয়ে যায়। মানুষের শরীরে একটু টুকরো মাংস অবশিষ্ট থাকে না।
90 দিন পরে সমস্ত হাড় একে অপরের থেকে পৃথক হয়ে যায়।
এক বছর পরে মানুষের শরীরের সমস্ত হাড় মাটির সঙ্গে মিশে যায়।
আর যে মানুষের মৃতদেহ কবরস্থ করা হয়েছিল তার সমস্ত অস্তিত্ব মুছে যায়।
অতএব আমার ভাই ও বোনেরা বলুন -
মানুষের এতো অহংকার, এতো আত্মগরিমা, এতো হিংসা, এতো বিদ্বেষ, এতো লালসা, এতো নাম, এতো শৌর্য্য, এতো সম্মান, এতো শক্তি, এতো সামর্থ্য, এতো ধণদৌলত, এতো ক্ষমতা, এই বাদশাহী কোথায় যায়?
সবকিছুই মাটিতে মিশে যায়।
মানুষের অস্তিত্ব বা কি আছে?
মাটি থেকে সৃষ্ট, মাটিতেই কবরস্থ হয়ে, মাটিতেই মিশে যায়।
5 ফুট, 6 ফুট, 7 ফুটের মানুষ কবরে চলে যাওয়ার পরে তার নাম, চিহ্ন মুছে যায়।
এই দুনিয়াতে গাম্ভীর্যের সঙ্গে বিচরণকারী যখন কবরে চলে যায় তখন তার অস্তিত্ব মাটি ছাড়া অন্য কিছুই থাকে না।
অতএব মানুষের আসল জীবন, আমৃত্যু জীবন যাতে সুন্দর হয় এবং শান্তিপূর্ণ হয় তার চেষ্টা করা উচিত। এবং সেই মোতাবেক কাজ করা উচিত।
প্রতিটি ভালো কাজ এবং প্রতিটি উত্তম কাজ করার ইচ্ছা প্রকাশ করা উচিত। আর প্রতিটি মন্দ চিন্তাভাবনার অস্তিত্ব নষ্ট করার জন্য সৃষ্টিকর্তার নিকট প্রার্থণা করা উচিত। আল্লাহ সুবহানাতায়ালা আমাদের সকলকে বুঝার তৌফিক দান করুন (আমিন)😔
Collected.

"লেখাটা দারুণ লেগেছে। পড়লে আপনার ও আশাকরি ভালো লাগবে।জীবনের পথে চলতে হলে চারপাশে অনেক মানুষের সঙ্গে দেখা হবে, অনেক রকম ...
03/06/2025

"লেখাটা দারুণ লেগেছে। পড়লে আপনার ও আশাকরি ভালো লাগবে।
জীবনের পথে চলতে হলে চারপাশে অনেক মানুষের সঙ্গে দেখা হবে, অনেক রকম কথা কানে আসবে, কখনো কখনো আপনাকে ভিড় ঠেলে এগোতেও হবে।"......

"এমন সময় আপনি যা করবেন তা হলো ইগনোর। কারণ জীবনে কিছু মানুষ থাকবেই, যাদের একমাত্র উদ্দেশ্য হলো আবর্জনা ছড়ানো, অন্যের জীবনে বিষ ঢালা। লাইফ আপনার—চয়েস ও ডিসিশন ও আপনার।".....

"নেগেটিভিটি যেখানেই দেখবেন, সেখান থেকেই নিজেকে সরিয়ে নেবেন। এটা দুর্বলতা নয়, বরং নিজের মানসিক শান্তির প্রতি দায়িত্বশীল থাকা।"....

"খারাপ লাগলেও এটা সত্যি যে আপনি যাদের বন্ধু ভাবেন, তাদের অনেকেই আপনার পতন দেখতে চায়। সহানুভূতির মুখোশ পরে তারা সুযোগ খুঁজে বেড়ায় আপনাকে আঘাত করার। তাদের সেই সুযোগটা দেবেন না। অপ্রয়োজনীয় তর্কে যাবেন না, কারো কিছু বোঝাতে যাবেন না। কেউ যদি আপনাকে মূর্খ বলে, হেসে বেরিয়ে আসুন। এতে আপনি সময়, এনার্জি আর মানসিক শান্তি—সবই বাঁচাবেন।"........

"আপনার রেসপন্সই আপনার শক্তি।
যারা জীবনটা সত্যি বোঝে, তারা জানে কাকে রেসপন্স দিতে হয় আর কাকে এড়িয়ে যেতে হয়। সমালোচনার মধ্যে না ডুবে গিয়ে ভালো কিছু করুন।"......

"একটা ভালো বই পড়ুন। প্রিয়জনের সাথে সময় কাটান। ঘর সাজান। রংতুলি দিয়ে ক্যানভাসে মনের কথা ফুটিয়ে তুলুন, সিনেমা দেখুন, গান শুনুন, ছবি তুলুন, ব্যায়াম করুন, গাছ লাগান কিংবা একটুখানি চুপ করে সৃষ্টিকর্তার সঙ্গে সংযোগ গড়ুন।",,,,,,,,

"নিজেকে বাঁচান অপ্রয়োজনীয় মানুষের আগ্রাসন থেকে। আপনার জন্য আসল মানুষগুলোকে চিনে নিন। পরিবার, কাছের কিছু বন্ধুবান্ধব, যাদের সামনে আপনি আয়নার মতো স্বচ্ছ হতে পারেন। তাদের সঙ্গেই আপনার মনের কথাগুলো ভাগ করুন, কারণ তারা আপনার ভালোটা চায়। বাকি দুনিয়াকে জঞ্জাল ভাবুন, এবং দরকার হলে ঝেড়ে ফেলুন।"...........

"সবশেষে, মনে রাখবেন, জীবন অনেক সুন্দর। পৃথিবীও অনেক সুন্দর। পথে চলতে গিয়ে আগাছা আর কাঁটাঝোপ থাকবেই, কিন্তু আপনাকেই বেছে নিতে হবে কোনটা পাশ কাটিয়ে এগিয়ে যাবেন।",,,,,,,,,

"সব কথার উত্তর দিতে নেই, সবকিছুর প্রতিক্রিয়া ও দিতে নেই। নিজেকে প্রমাণ করার দরকার নেই, শুধু নিজের পথে স্থিরভাবে এগিয়ে যান।",,,,,,,,,,

Collected post........

#গুরুত্বপূর্ণ #শিক্ষনীয় ゚ ゚viralシfypシ゚viralシ #চন্দ্রবিন্দু_ট্রাভেল‌_এন্ড_ট্যুরিজম #চন্দ্রবিন্দু_ট্রাভেল_গ্রুপ
#চন্দ্রবিন্দু_ট্রাভেল‌_এন্ড_ট্যুরিজম

এক ব‍্যক্তি তার ছেলেকে ডেকে বললেন, যাও, আমাদের পুরাতন গাড়িটা বিক্রি করে এসো!ছেলে ফিরে এসে বলল, বাবা, গাড়ির দাম বলছে ৩০ হ...
26/05/2025

এক ব‍্যক্তি তার ছেলেকে ডেকে বললেন, যাও, আমাদের পুরাতন গাড়িটা বিক্রি করে এসো!
ছেলে ফিরে এসে বলল, বাবা, গাড়ির দাম বলছে ৩০ হাজার টাকা!
বাবা বললেন, অন‍্য দোকানির কাছে যাও।
ছেলে ফিরে এসে বলল, বাবা উনি তো আরো কম বলছেন, ২০ হাজার।
বাবা বললেন, অন্য কোনো দোকান দেখো না!

ছেলে এবার গেল একটা এন্টিকের দোকানে। দোকানি গাড়ি দেখে হতবাক। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময়কার গাড়ি! তিনি গাড়ির দাম দিতে চাইলেন ৩০ লাখ টাকা!

বাবা সব শুনে বললেন, শোনো বাবা, জীবনে তোমাকে সবাই সমান দাম দেবে না! নিজের দাম বাড়াতে হলে তোমাকে সঠিক জায়গা খুঁজে বের করতে হবে। হয়তো এমন কাউকে পাবে যে তোমার আসল মূল্য বুঝবে! যে বুঝবে সেই তোমার প্রকৃত বন্ধু। আর বাকিরা হলো দরকারের সঙ্গী! দরকারের সঙ্গীসহ সবাইকেই সঙ্গ দিও, বিশ্বাস করো কেবল তাকে যে তোমার মূল্য বোঝে।

মানুষ মারা গেলে চোখের পাতা খোলা থাকে কেন?মহানবী (সাঃ) বলেনতোমরা কি দেখো না মানুষ যখন মারা যায়, তখন তার দুই চোখ নির্দিষ্ট...
26/05/2025

মানুষ মারা গেলে চোখের পাতা খোলা থাকে কেন?

মহানবী (সাঃ) বলেন

তোমরা কি দেখো না মানুষ যখন মারা যায়, তখন তার দুই চোখ নির্দিষ্ট একদিকে এক দৃষ্টিতে খোলা থাকে??

আবু হুরায়রা (রাঃ) বললেন, হ্যাঁ দেখেছি!!

মহানবী (সাঃ) বললেন, যখন কোন ব্যক্তি মারা যায় তখন তার আত্মা তার দেহ থেকে বের হয়ে যায়। তখন চোখদ্বয় সেই রুহু এর

দিকে চেয়ে থাকে।

(সহি মুসলিম, ৯৯১)

কঠিন বাস্তবতা
26/05/2025

কঠিন বাস্তবতা

12/05/2025
নিভে আসে রাতের আলো, শান্ত হয় সব পাখি,স্বপ্নেরা ডাকে টেনে, ঘুম আসুক আজ বাধাহীন সাথি।চোখ মেলো না আর, স্বপ্নেই হোক নতুন জা...
12/05/2025

নিভে আসে রাতের আলো, শান্ত হয় সব পাখি,
স্বপ্নেরা ডাকে টেনে, ঘুম আসুক আজ বাধাহীন সাথি।
চোখ মেলো না আর, স্বপ্নেই হোক নতুন জাগরণ খাঁটি।

🔺"তুমি কখনোই ধনী হতে পারবে না যতক্ষণ না তুমি একটি ব্যাংকের মতো চিন্তা করো।"⁉️মূলত তোমার আর ধনীদের মধ্যে সবচেয়ে বড় পার্থক...
12/05/2025

🔺"তুমি কখনোই ধনী হতে পারবে না যতক্ষণ না তুমি একটি ব্যাংকের মতো চিন্তা করো।"⁉️

মূলত তোমার আর ধনীদের মধ্যে সবচেয়ে বড় পার্থক্য কী?❓
তারা ব্যাংকের মতো চিন্তা করে, আর তুমি চিন্তা করো ঋণগ্রহীতার মতো।❗

ব্যাংক টাকা ধরার পেছনে ছোটে না, তারা নিজেদের এমনভাবে অবস্থান করে যেন টাকার ওপর নিয়ন্ত্রণ থাকে। এমনকি তারা খরচ করে না, তারা অর্থ ব্যয় করে বিনিয়োগের জন্য। তারা আবেগ দিয়ে ঋণ দেয় না, তারা ঝুঁকি, লাভ এবং লিভারেজ মূল্যায়ন করে।

তাই - তুমি যদি চিরতরে 'ছোট অর্থ' থেকে মুক্তি পেতে চাও, তাহলে তোমার মস্তিষ্ককে একটি ব্যাংকের মতো কাজ করার জন্য পুনর্গঠন করতে হবে।

1️⃣ ব্যাংক ভাঙা শক্তির পেছনে ঋণ দেয় না, তারা সম্পদের পেছনে ঋণ দেয়, অজুহাতের পেছনে নয়।
তুমি কী করো? তুমি এমন মানুষদের টাকা দাও যাদের প্রতি সহানুভূতি কাজ করে, তারপর অভিযোগ করো যখন তারা তোমার টাকা নিয়ে উধাও হয়ে যায়।
➤ ব্যাংকের মতো ঋণ দেওয়া শুরু করো।

🔸নিজেকে প্রশ্ন করো:
এই মানুষটা কি ব্যাংকের জন্য উপযুক্ত (bankable)?❓ যদি না হয়, তাহলে তোমার পকেট থেকে এক টাকাও বের হবে না।

একটি সাধারণ নিয়ম: ব্যাংক যাকে ঋণ দিত না, তাকে তুমি দিয়ো না।

2️⃣ ব্যাংক ঋণ ব্যবহার করে বৃদ্ধি পাওয়ার জন্য, বাঁচার জন্য নয়। এবং ব্যাংক ঋণ ব্যবহার করে সম্পদ বাড়াতে।
অথচ গরিব মানুষ ঋণ নেয় জীবনযাপন চালাতে, মানসিক চাপ সামলাতে বা আবেগ থেকে।

➤ ঋণ নেওয়ার আগে ভাবো:
এটা কি আয় তৈরি করবে, নাকি ভবিষ্যতের আয়ের গলা টিপে ধরবে?⁉️

3️⃣ ব্যাংক সবসময় তাদের মূলধন রক্ষা করে। তারা জামানত, গ্যারান্টি ও চুক্তি দাবি করে।
তুমি কী করো? বন্ধুদের টাকা দিয়ে দাও শুধু “ভরসা” আর “মনে হচ্ছে ঠিক আছে” এর উপর ভিত্তি করে। তাই তুমি আটকে আছো।

➤ ঠান্ডা হও। হিসেবি হও। টাকা একটি যন্ত্র, বন্ধু নয়।

4️⃣ ব্যাংক সময়, ঝুঁকি এবং মূল্যের জন্য চার্জ করে। তারা শুধু ঋণ দেয় না, তারা আয়ও করে।
আর তুমি? মানুষকে “কিছু টাকা রাখো” বলে ফ্রিতে দিয়ে দাও।

➤ এখন থেকে চার্জ করো:
তোমার সময়ের জন্য, তোমার জ্ঞানের জন্য, তোমার মূলধনের জন্য।⁉️

5️⃣ তুমি হারো বা জিতো, কিন্তু ব্যাংক সবসময় জেতে। যেমনঃ তুমি ঋণ পরিশোধ না করলে? তারা তোমার বাড়ি নিয়ে নেয়।
তুমি সফল হলে? তারা সুদ নিয়ে নেয়।‼️
আর তুমি? মানুষকে জিততে সাহায্য করো, বিনিময়ে পাও শুধু আফসোস। তোমার চুক্তিগুলো এমনভাবে তৈরি করো যাতে তুমি কখনো না হারো।

🔺 শেষ কথা:
তুমি যতদিন না ব্যাংকের মতো চলতে শিখবে, ততদিন আর্থিক দুশ্চিন্তায় কাটবে তোমার জীবন।
গরিবরা টাকা ভিক্ষা করে। ধনীরা টাকার কাঠামো তৈরি করে।
➤ আর ধনী ব্যক্তিরা?
তারা এমন সিস্টেম তৈরি করে, যেখানে মানুষ তাদের সময়, টাকা এবং সংযোগ ধার নিতে চাইলেও দাম দিতে বাধ্য হয়।

🔴 তাই এখন থেকে ব্যাংকের মতো ভাবো। নয়তো দয়ালু হতে গিয়ে গরিবই থেকে যাবে।

বিশ্বের সবচেয়ে সাদা রং আবিষ্কার করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের পারডু বিশ্ববিদ্যালয়ের একদল গবেষক। এই রং দেওয়ালে ব্যবহার করলে এমনিত...
12/05/2025

বিশ্বের সবচেয়ে সাদা রং আবিষ্কার করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের পারডু বিশ্ববিদ্যালয়ের একদল গবেষক। এই রং দেওয়ালে ব্যবহার করলে এমনিতেই ঠাণ্ডা থাকবে যে কোনো ভবনের ভেতরের তাপমাত্রা, এসি ব্যবহারের প্রয়োজন হবে না।
যে গবেষক দলটি এই রং আবিষ্কার করেছে, তার নেতৃত্বে ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের অধ্যাপক জিউলিয়ান রুয়ান। দলের অন্যান্য সদস্যরা তার ছাত্র।
সাংবাদিকদের রুয়ান বলেন, ‘সাত বছর আগে আমরা এই গবেষণা শুরু করেছিলাম। যখন গবেষণা শুরু করি, তখন থেকেই আমাদের লক্ষ্য ছিল এমন একটি রং আবিষ্কার করা, যা একই সঙ্গে বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এবং জলবায়ু পরিবর্তন রোধে কার্যকর ভূমিকার রাখতে সক্ষম হবে।’

জাপানি টয়লেট যা কিনা লাপটপ এর চেয়ে বশি মর্ডান।
12/05/2025

জাপানি টয়লেট যা কিনা লাপটপ এর চেয়ে বশি মর্ডান।

Address

Monipur
Gazipur
1749

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when ZI Rasel posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share