Toxic Comment

15/04/2025

13/04/2025

https://youtu.be/7hxoxZo4eMw?si=tTQt8anfn7W1qre6

অন্ধকার ঘরের কোণে যেন কিছু লুকিয়ে আছে… ছায়া নড়ে, শব্দ হয়, কিন্তু কেউ নেই!‘ছায়ার খেলা’ এমন এক ভয়ংকর অভিজ্ঞতার গল্প, য...

22/03/2025

উপন্যাস (বিষণ্ন- বিভাজন)
মুহাম্মদ রাছেল

প্লট ০২
রাত গভীর হচ্ছে। বাইরের বাতাসে একটা অদ্ভুত নিস্তব্ধতা। শহরের এই অংশে খুব কম লোকজনই রাত জাগে, তবে কিছু কিছু মানুষ আছে, যারা আলোয় নয়, অন্ধকারেই পথ খোঁজে।

ঠক ঠক ঠক…

একজোড়া ভারী বুটজুতার শব্দ করিডোরে প্রতিধ্বনিত হলো। মুহূর্তের মধ্যে দরজাটা ধাক্কা দিয়ে খুলে গেল।

মহি উদ্দিন!

তার চোখে দৃঢ়তা, ঠোঁটে এক চিলতে ঠান্ডা হাসি।
“সব ঠিক?”—সে প্রশ্ন ছুঁড়ে দিল মালেক সাহেবের দিকে।

মালেক একটু বিরক্ত চোখে তাকালেন,

তারপর ধীর কণ্ঠে বললেন—
“ফোনে কথা হলো। লোকজন মাল পাঠানোর জন্য প্রস্তুত।”
মহি চেয়ারের একপাশে বসে হাত দুটো ক্র্যাক করতে লাগলো।

“আমরা কীভাবে পাঠাবো? আগের পথটা কি এখনো নিরাপদ?”
মালেক টেবিলের ওপর রাখা নকশাটা সামনে টেনে আনলেন। সেখানে কিছু চিহ্নিত পথ দেখানো ছিল—সেগুলো নিরাপদ রুট।

“আমাদের এবার অন্য পথ নিতে হবে। আগের রুটে সন্দেহ বাড়ছে। পুলিশ নাক গলাচ্ছে। নতুন রুটটা নদীর দিক দিয়ে যাবে, ওখানে নজর কম।”

মহি মাথা নাড়ল।
“নদীর পথ ভালো, কিন্তু ওখানে পাথরের নিচে সেনাদের এক চৌকি আছে। যদি ধরা পড়ি?”

মালেক হেসে উঠলেন—একটা ঠান্ডা, আত্মবিশ্বাসী হাসি।
“তুমি কি ভাবো, আমি ওদের কথা মাথায় রাখিনি? ওখানকার ক্যাপ্টেনকে আমরা আগেই কিনে ফেলেছি।”

মহি এবার মন খুলে পুরোপুরি হাসল।
হা হা হা হা

“ কিন্তু সব সময় সাবধানে পা রাখতে হবে। আমাদের পিছনে অনেকেই আছে পুলিশ CiD থেকে শুরু করে, যারা এই ব্যবসায় লাভ চায় বিদেশি এজেন্ট পর্যন্ত আছে.. একটু ভুল মানেই...”

সে হাতের আঙুল দিয়ে একটা ধারালো ছুরির মতো ইশারা করল।

মালেক মাথা নেড়ে বললেন—
“সব কিছু ঠিকঠাক হবে, চিন্তা করো না।”

কথা শেষ করে দুজন উঠে দাঁড়াল। মালেক একটা মোটা কোট চাপিয়ে নিলেন, মহি হাতের গ্লাভস ঠিক করল।
মহি সব সময় ওর হাতে কালো বা সাদা রং এর একজোড়া গ্লাভস পরে থাকে ওর হাতে কোনো সমস্যা নেই কিন্তু কেন সব সময় গ্লাভস পরে থাকে এটা জিজ্ঞেস করার মতো সাহসও কারো হয় নি সবাই মনে করে এটা ওর অভ্যাস।
কিন্তু এর পিছনেও রয়েছে এক ভয়কর অতিত যা মহি হৃদয়কে পদে পদে ধ্বংস করে দেয়।

“চলো, এবার বাড়ি ফিরতে হবে।”
দুজনেই বাইরে পা বাড়াল।
বাইরে কালো গাড়ি অপেক্ষা করছে। হেডলাইট বন্ধ, যেন অন্ধকারের সঙ্গী হয়ে মিশে আছে।
তারা দুজন গাড়িতে উঠল। ইঞ্জিন গর্জে উঠল, গতি বাড়াল।
অন্ধকার তাদের গিলে নিল…

বাইরে ঘন কালো রাত, বাতাসে এক অদ্ভুত নিস্তব্ধতা। কালো গাড়িটি ধীরে ধীরে বিশাল রাজপ্রাসাদের সামনে এসে থামল। লোহার তৈরি বিশাল ফটক আপন নিয়মে খুলে গেল, যেন এ বাড়ির লোকেরা যানতো মহি কখন আসবে।

মহি উদ্দিন দরজা খুলে গাড়ি থেকে নামল, মালেক সাহেবও ধীর পায়ে তার পিছু নিলেন।ঠিক তখনই…

"বাবাই! বাবাই!"
একটা ছোট্ট দৌড়ের শব্দ, আর সঙ্গে একরাশ উচ্ছ্বাস।
মাত্র পাঁচ-ছয় বছরের ছোট্ট মেয়ে বাবুই বুড়ি ছুটে এসে মহিকে জড়িয়ে ধরল। তার ছোট্ট হাতদুটো শক্ত করে মহির কোমরে বাঁধা পড়ে গেল, যেন এই দুনিয়ার সবকিছু ছেড়ে সে কেবল এই মানুষটাকেই আঁকড়ে ধরতে চায়।

"তুমি এত রাতে কোথায় গেছো? আমি তোমার জন্য অপেক্ষা করছিলাম!"

মহি হেসে উঠে মেয়েটার মাথায় হাত বুলিয়ে দিল।

"তোমার বাবাই তো অনেক ব্যস্ত, ছোট্ট পাখি। কিন্তু তুমি জানো না, আমি তোমাকে কত মিস করেছি!"

বাবুই খিলখিল করে হাসল, তারপর দুহাত দিয়ে মহির মুখ টেনে ধরে কপালে এক গাল চুমু দিল।

"এই নাও, এটা শাস্তি! আমাকে একা রেখে চলে যাওয়ার শাস্তি!"

মহি চোখে-মুখে এক অন্যরকম প্রশান্তি নিয়ে মেয়েটাকে কোলে তুলে নিল।

ঠিক তখনই পাশ থেকে একজন কাজের লোক এগিয়ে এলো।
"ছাহেব, ব্যাগ দিন, আমি নিয়ে যাচ্ছি।”

মহি একবার মালেক সাহেবের দিকে তাকাল, তারপর হাতের ভারী ব্যাগটা কাজের লোকটির দিকে এগিয়ে দিল। ব্যাগের ভেতর কী আছে, সেটা কেউ জানে না, জানতে চায়ও না। কারণ এই বাড়ির নিয়মই আলাদা—প্রশ্ন কম, আনুগত্য বেশি।

সিঁড়ির ওপর দিয়ে একের পর এক পায়ের শব্দ শোনা গেল।
প্রাসাদের ভেতর থেকে তিনজন মানুষ নিচে নেমে এলো।

মনি, মিরা, রনি।
তিনজনের চেহারায় আলাদা আলাদা অনুভূতি।

মনি, বড় বোন, মুখ গম্ভীর, চেহারায় বয়সের ছাপ স্পষ্ট। সে সবসময় ঠান্ডা মাথায় চিন্তা করে, কিন্তু গভীরে অনেক কিছু লুকিয়ে রাখে।
মিরা, পরিবারের সবচেয়ে রহস্যময় সদস্য, চোখ দুটো এত গভীর যে কারও মনে হয়, সে যেন অনেক কিছু জানে, যা অন্যরা জানে না।

রনি, সবার ছোট, কিন্তু বুদ্ধিতে ভয়ংকর। সবসময় হাসিখুশি, কিন্তু যখন দরকার হয়, তখন ভয়ংকর হয়ে উঠতে পারে।

মনি হাত গুটিয়ে দাঁড়িয়ে রইল।
"তোমরা এত রাতে কোথায় ছিলে?"
মালেক সাহেব ধীরে ধীরে সিঁড়ির দিকে এগোলেন।
"সেটা জানার দরকার নেই। যা জানার, সেটা সময় হলেই জানতে পারবে।"
মিরার ঠোঁটে অদ্ভুত হাসি ফুটল।
"বাহ্, আমাদের বাড়ির রাতগুলো দিনকে হার মানায়। রহস্য যেন কখনো শেষ হয় না।"

মহি কিছু না বলে বাবুইকে শক্ত করে জড়িয়ে ধরে রইল।
এই রাজপ্রাসাদের দেয়ালের ভেতর হাজারো রহস্য লুকিয়ে আছে।
আর সেই রহস্যের ফাঁদে কে, কখন, কীভাবে আটকে যাবে—তা কেউ জানে না…

পরবর্তী অংশের জন্য Next লিখুন
ধন্যবাদ

20/03/2025

উপন্যাস
বিষণ্ন- বিভাজন
মুহাম্মদ রাছেল
-------------------প্লট০১-------

ঘরটা যেন কালো কুয়াশায় ঢাকা, অন্ধকার এত ঘন যে নিজের হাতও দেখা যায় না। মৃদু সূর্যের আলো ফাঁকফোকর দিয়ে ঢোকে, কিন্তু তাতে কোনো উষ্ণতা নেই। চারপাশে নিস্তব্ধতা, শুধু মাঝে মাঝে দূর থেকে শোনা যায় অজানা পদধ্বনি।

মিতালি কোণায় বসে কাঁপছে। হাতে রক্তের দাগ, চুল এলোমেলো, চোখের তারা ফিকে হয়ে গেছে। কতদিন হলো এখানে, সে জানে না। খাবার কখনো দেয়া হয়, আবার কখনো না। পিপাসায় গলা শুকিয়ে কাঠ হয়ে আসে, তবুও কেউ তার দিকে ফিরেও তাকায় না।

হালকা ধাতব শব্দ হলো, যেন দরজার কেউ তালা খুলছে। মিতালি নিঃশ্বাস আটকে রাখে। ভারী বুটের শব্দ ধীরে ধীরে তার দিকে এগিয়ে আসে।

— টুপ, টুপ, টুপ…

কেউ একজন দাঁড়িয়ে পড়ল তার সামনে।

সূর্যের সেই মৃদু আলোয় ছায়ামূর্তিটা স্পষ্ট হলো। লম্বা চেহারা, কালো পোশাক, চোখ দুটো যেন খাঁদের মতো শূন্য। তার দৃষ্টি পড়তেই মিতালির বুক ধড়ফড় করে ওঠে। মনে হয়, মৃত্যু হেঁটে এসেছে তার সামনে।
ব্যক্তিটি ধীর স্বরে বলে উঠল,

"মা, আজও কি চুপ করে থাকবে?" হুম চুপ থাকো এটাই তোমার জন্য ভালো?
"তুমি কি আমাকে এতদিনেও ক্ষমা করবে না, মা?" মহির কণ্ঠে ঠাণ্ডা এক মৃদু সূর ভেষে উঠল।এই সূর শুনে মিতালির শিরদাঁড়া বেয়ে ঠান্ডা স্রোত বয়ে গেল। ওর এমন কোমল সূর যে কতটা ভয়ংকর তা সে ছাড়া কেউ ভালো জানে না। ওর এই কোমল রুপের আরালে যে এক নরদানব বাস করে যার নেশাই শুধু ধংষ করা রক্ত নিয়ে খেলা করা। সে মনে মনে চিন্তা করে
এই ছেলেটাই কি তার সন্তান? যে একসময় তার কোল জুড়ে হাসতো খেলা করতো ? যে একদিন তাকে ‘মা’ বলে জড়িয়ে ধরত? আজ সে-ই তার ভয়ংকর কারাগারের প্রহরী!
মিতালি কাঁপা গলায় বলল,
"তুই কেন এমন করছিস, মহি? আমি কি তোর মা নই?"
মহি ধীরে ধীরে মায়ের দিকে এগিয়ে এলো, কিন্তু তার চোখে এক অদ্ভুত ঝলক। যে ঝলক প্রতিটা মূহুর্তে মিতালিকে গ্রাস করছে।

"তুমি আমার মা, তাইতো আমি তোমারে অনেক ভালোবাসি আমি চাই, তুমি চুপ থাকো। চুপ থাকলেই বেঁচে থাকবে।"
মিতালির চোখে জল টলটল করে উঠল। সে জানে, এই ছেলের ভেতরে এখন অন্য কেউ বাস করে। তার সেই ছোট্ট মহি আর নেই।

মিতালির সামনে খাবারের বাটিটা রাখলো. নাও মা খেয়ে নাও। আমি চাই না তুমি না খেয়ে মারা যাও?

বাইরের বাতাস বইতে লাগল, জানালার ফাঁক দিয়ে একফালি চাঁদের আলো পড়ে থাকল মেঝেতে। মহি ঘুরে দাঁড়ালো, দরজার দিকে হাঁটল।
কিন্তু বের হওয়ার আগে সে থেমে গিয়ে বলল,

"মা, তুমি জানো তো, আমি যা চাই তা-ই পাই? তুমি যদি পালাতে চাও... যদি সত্যি বলার চেষ্টা করো..."

সে হঠাৎ মিতালির দিকে ঝুঁকে এল, মুখটা খুব কাছে এনে কানে কানে ফিসফিস করে বলল—

"তাহলে তুমি আর সকাল দেখতে পাবে না!"... না না
তুমি না ওরা সকাল দেখতে পাবে না।

মিতালির শরীর ঝাঁকুনি দিয়ে উঠল। মহি হাসল, দরজা বন্ধ করল। আবার সেই শিকল বেঁধে দিল।

অন্ধকার গিলে নিল সবকিছু।

ঘরের ভেতর শুধু নিঃশ্বাসের শব্দ… আর একটা নিঃশব্দ কান্না।

রাত ১২টা, মালেক সাহেবের ব্যক্তিগত অফিস

একটি পুরোনো কাঠের ডেস্ক, তার ওপরে দামি এক টেলিফোন। আলো কমিয়ে রাখা হয়েছে, যেন বাইরের কেউ কিছু বুঝতে না পারে। ঘরের একপাশে বড় জানালা, যার পর্দা নামানো। জানালার ওপাশে শহর গভীর ঘুমে ডুবে আছে, কিন্তু এই ঘরের ভেতরে কেউ ঘুমাচ্ছে না।
মালেক সাহেব চেয়ারে বসে, তার সামনে একটি মোটা খাম রাখা। তিনি ধীরে ধীরে ফোনের ডায়াল ঘুরালেন।

ট্রিং… ট্রিং… ট্রিং…

একটা ক্লিক শোনা গেল, ফোনের ওপাশ থেকে কেউ ধরেছে।

“হ্যালো?”
একজন বিদেশি কণ্ঠ ভেসে এলো—ভারী, রুক্ষ।

মালেক সাহেব নিচু গলায় বললেন,
“সবকিছু প্রস্তুত। এই সপ্তাহের মধ্যেই মাল পাঠানো হবে।”

ওপাশ থেকে কণ্ঠটা সন্দেহের সুরে বলল,
“তুমি নিশ্চিত? আগেরবারের মতো দেরি হলে কিন্তু আমরা ঝুঁকি নেব না।”

মালেক সাহেব টেবিলে আঙুল ঠুকতে লাগলেন।
“আমি কখনও ভুল করিনি, এবারও করব না। টাকা যেন সময়মতো পৌঁছে যায়।”
বিদেশি কণ্ঠ হাসল,

“হাহ! তোমার মতো বুড়োদের আমি বহু দেখেছি, মালেক।
মহি ছাড়া কারো উপর আমার ভরসা নেই৷ টাকা আসবে, যদি তুমি সময়মতো ডেলিভারি দাও। কিন্তু শোনো, যদি কেউ আমাদের পথের কাঁটা হয়…”

ফোনের ওপাশে কিছুক্ষণ নীরবতা। তারপর ঠান্ডা গলায় বলা হলো—

“…তবে তাকে সরিয়ে দাও।”

মালেক সাহেব গভীর শ্বাস নিয়ে বললেন,
“আমি জানি কী করতে হবে।” 40 বছরের আমার এই সমাজ্য এমনে এমনে হয়নি। ডেভিড সাহেব। আপনি নিশ্চিতে থাকুন

ফোন রেখে তিনি উঠে দাঁড়ালেন, জানালার পর্দা একটু সরিয়ে বাইরের অন্ধকারের দিকে তাকালেন। তার চোখে এক ধরনের নিষ্ঠুর সিদ্ধান্তের ছায়া।
তারপর ধীরে ধীরে মুখে এক দুর্বোধ্য হাসি ফুটে উঠল।
এই শহর, এই ব্যবসা, এই পরিবার—সবকিছু তিনিই নিয়ন্ত্রণ করেন।

কিন্তু…

তার এই ত্রাসের রাজত্বে ঘোড়া যে মহি। যার জন্য মালেক হাসেব আজ এই রাজত্ব গঠন করতে পেরেছে। পাসার দানে ঘোড়ার আড়াই ঘরের চাল বোঝা যেমন মুশকিল তার থেকেও বেশি মুশকিল মহিকে বোঝা।

বিঃদ্রঃ (কেমন লাগলো যানাবেন Plz. .. আপমাদের কমেন্ট দেখলে উপন্যাস লেখতে উৎসাহ পাই।

ইনশাআল্লাহ আমি পুরো উপন্যাস টা আস্তে আস্তে Post করবো। আপনারা share করবেন বেশি বেশি?....)

18/03/2025

স্বপ্ন ভাঙে প্রতিদিন, তবু স্বপ্ন গাঁথি মনে,
হয়তো ফিরবে একদিন, খুঁজে নেবে হারানো পথের সেই কোণে
কষ্ট লুকাই হেসে আমি , তবু ভেতরটা ভেঙে চুরমার,
ভালো থেকো দূরে তুমি, আমি অপেক্ষায় থাকবো বারবার।

#তিতাকথা

21/06/2024

বাংলাদেশ ক্রিকেট টিমে একজন ফেমাস লিজেন্ডর মতো। কেউ আছে

তাকে শুধু.... লিজেন্ডারাই চিনবে...... বাকি সবাই খুজবে

12/06/2024

অতীত ভুলতে না পেরে কান্নাকাটি করা বান্ধবী; এদিকে কাল কি দিয়ে ভাত খেয়েছি তা মনে করতে না পারা আমি। 😒

03/05/2024