Today's Review

20/06/2025

13/06/2025

**আমড়া** (আমরা) একটি টক-মিষ্টি স্বাদের ফল যা বাংলাদেশ, ভারত এবং অন্যান্য দক্ষিণ এশীয় দেশে প্রচুর পাওয়া যায়। এটি কাঁচা অবস্থায় টক স্বাদের হয় এবং পাকলে কিছুটা মিষ্টি হয়। আমড়া বিভিন্নভাবে খাওয়া যায়, যেমন:

# # # **আমড়ার ব্যবহার ও উপকারিতা**:
1. **কাঁচা আমড়া**:
- টক স্বাদের জন্য লবণ, মরিচ বা চাটনি দিয়ে খাওয়া হয়।
- আমড়ার চাটনি বা আচার বানানো হয়।

2. **পাকা আমড়া**:
- সরাসরি খাওয়া যায়।
- জ্যাম, জেলি বা শরবত বানানো হয়।

3. **পুষ্টিগুণ**:
- ভিটামিন সি সমৃদ্ধ, যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।
- ফাইবার থাকায় হজমে সাহায্য করে।
- অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে, যা শরীরের জন্য উপকারী।

4. **ঔষধি গুণ**:
- আমড়া পাতার রস কাশি ও গলা ব্যথায় উপকারী।
- জ্বর ও পেটের সমস্যায় ব্যবহার করা হয়।

আমড়া সাধারণত বাজারে সহজলভ্য এবং স্বাস্থ্যের জন্য খুবই ভালো। আপনি কি আমড়া দিয়ে কোনো বিশেষ রেসিপি জানতে চান? 😊

03/06/2025

আমে প্রচুর পুষ্টিগুণ রয়েছে, যা স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত উপকারী। এটি "ফলের রাজা" নামে পরিচিত এবং বিভিন্ন ভিটামিন, মিনারেল ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে ভরপুর। নিচে আমের প্রধান পুষ্টিগুণ ও স্বাস্থ্য উপকারিতাগুলো দেওয়া হলো:

# # # **১. পুষ্টি উপাদান (প্রতি ১০০ গ্রাম আমে):**
- **ক্যালোরি:** ~৬০-৭০ kcal
- **কার্বোহাইড্রেট:** ~১৫ গ্রাম (প্রাকৃতিক চিনি ও ফাইবার)
- **ফাইবার:** ~১.৬ গ্রাম (হজমশক্তি বাড়ায়)
- **ভিটামিন সি:** ~৩৬.৪ মিগ্রা (দৈনিক চাহিদার ৪৫%)
- **ভিটামিন এ:** ~৫৪ মাইক্রোগ্রাম (দৈনিক চাহিদার ২০%)
- **ভিটামিন ই, কে, বি৬:**少量但有
- **পটাসিয়াম:** ~১৬৮ মিগ্রা (রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে)
- **ফোলেট:** ~৪৩ মাইক্রোগ্রাম (গর্ভবতী নারীদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ)

# # # **২. স্বাস্থ্য উপকারিতা:**
✅ **ইমিউনিটি বুস্টার:** ভিটামিন সি ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সংক্রমণ প্রতিরোধে সাহায্য করে।
✅ **চোখের স্বাস্থ্য:** ভিটামিন এ ও বিটা-ক্যারোটিন দৃষ্টিশক্তি ভালো রাখে।
✅ **হজমে সহায়ক:** ফাইবার ও এনজাইম (অ্যামাইলেজ) খাবার হজমে সাহায্য করে।
✅ **ত্বক ও চুলের যত্ন:** ভিটামিন সি কোলাজেন উৎপাদন বাড়ায়, ত্বক উজ্জ্বল করে।
✅ **ক্যান্সার প্রতিরোধ:** কোয়ারসেটিন, অ্যাস্ট্রাগালিনের মতো অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ক্যান্সার কোষের বিরুদ্ধে কাজ করে।
✅ **হার্টের স্বাস্থ্য:** পটাসিয়াম ও ফাইবার কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।

# # # **৩. সতর্কতা:**
- **ডায়াবেটিস রোগী:** আমে প্রাকৃতিক চিনি (ফ্রুক্টোজ) বেশি, তাই পরিমিত খান।
- **অ্যালার্জি:** কিছু মানুষের আমে অ্যালার্জি হতে পারে।

আম কাঁচা (টক) বা পাকা (মিষ্টি) দুভাবেই খাওয়া যায়। এটি স্মুদি, সালাদ, আচার বা ডেজার্টে ব্যবহার করা হয়। পাকা আম সরাসরি খাওয়া সবচেয়ে ভালো, কারণ তাপে ভিটামিন সি নষ্ট হতে পারে।

আপনি কি আমের কোনো নির্দিষ্ট ব্যবহার বা রেসিপি জানতে চান? 😊

26/05/2025

লিচুর বেশ কিছু **পুষ্টিগুণ** রয়েছে, যা স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত উপকারী। নিচে লিচুর প্রধান পুষ্টিগুণগুলো দেওয়া হলো:

# # # **১. ভিটামিন সি সমৃদ্ধ**
- লিচুতে প্রচুর **ভিটামিন সি** রয়েছে, যা **ইমিউন সিস্টেম** শক্তিশালী করে এবং **অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট** হিসেবে কাজ করে।
- এটি ত্বক, হাড় ও কোষের স্বাস্থ্য ভালো রাখে।

# # # **২. কম ক্যালোরি ও ফ্যাট**
- ১০০ গ্রাম লিচুতে মাত্র **৬৬ ক্যালোরি** এবং **০.৪ গ্রাম ফ্যাট** থাকে, যা ওজন নিয়ন্ত্রণে সহায়ক।

# # # **৩. পটাসিয়ামের ভালো উৎস**
- লিচুতে **পটাসিয়াম** রয়েছে, যা **রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ** করে এবং হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়।

# # # **৪. ফাইবার সমৃদ্ধ**
- লিচুতে **ডায়েটারি ফাইবার** আছে, যা হজমশক্তি বাড়ায় এবং কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে।

# # # **৫. অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে ভরপুর**
- লিচুতে **পলিফেনলস**, **ফ্ল্যাভোনয়েডস** এবং **অলিগোনল** জাতীয় অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে, যা **ক্যান্সার** ও **বয়সের ছাপ** প্রতিরোধে সাহায্য করে।

# # # **৬. কপার ও ফসফরাস**
- লিচু **কপার** ও **ফসফরাস** সরবরাহ করে, যা **রক্তের লোহিত কণিকা** গঠন এবং হাড়ের স্বাস্থ্যের জন্য গুরুত্বপূর্ণ।

# # # **৭. ফোলেটের উৎস**
- লিচুতে **ফোলেট (ভিটামিন B9)** রয়েছে, যা গর্ভবতী নারীদের জন্য উপকারী এবং **রক্তস্বল্পতা** প্রতিরোধে সাহায্য করে।

# # # **সতর্কতা:**
- অতিরিক্ত লিচু খেলে **গলা জ্বালাপোড়া** বা **অ্যালার্জি** হতে পারে।
- **অনিয়ন্ত্রিত ডায়াবেটিস** রোগীদের জন্য বেশি লিচু খাওয়া ভালো নয়, কারণ এতে প্রাকৃতিক শর্করা (ফ্রুক্টোজ) রয়েছে।

লিচু একটি সুস্বাদু ও পুষ্টিকর ফল, তবে পরিমিত পরিমাণে খাওয়াই ভালো। 🍒

17/05/2025

# # # **মিষ্টি কুমরা রেসিপি (সাধারণ পদ্ধতি):**
# # # # **উপকরণ:**
- মিষ্টি কুমড়ো (৪০০-৫০০ গ্রাম)
- নারকেল কোরানো (১/২ কাপ)
- দুধ বা ঘন দুধ (১/২ কাপ)
- চিনি বা গুড় (স্বাদ অনুযায়ী)
- এলাচ, দারুচিনি (স্বাদ অনুযায়ী)
- কিসমিস বা বাদাম (ঐচ্ছিক)
- ঘি বা তেল (১-২ চামচ)

# # # # **প্রণালী:**
১. মিষ্টি কুমড়ো ছোট টুকরো করে কেটে নিন।
২. একটি পাত্রে ঘি গরম করে এতে কুমড়ো ভাজুন কিছুক্ষণ।
৩. নারকেল কোরানো, দুধ, চিনি/গুড় এবং মসলা যোগ করুন।
৪. ঢাকনা দিয়ে আঁচ কমিয়ে কুমড়ো নরম হওয়া পর্যন্ত রান্না করুন।
৫. শেষে কিসমিস বা বাদাম দিয়ে সাজিয়ে গরম গরম পরিবেশন করুন।

এটি সাধারণত লুচি, পুরি বা ভাতের সঙ্গে খাওয়া হয়। বিভিন্ন জায়গায় রেসিপিতে ভিন্নতা থাকতে পারে, যেমন কেউ খোয়া (মাওয়া) দিয়েও তৈরি করেন।

আপনি কি বিশেষ কোনো পদ্ধতিতে মিশটি কুমরা বানাতে চান?

14/05/2025

MyGP থেকে নিতে ক্লিক করুনঃ https://mygp.li/free

অফারটি একবার প্রযোজ্য।

13/05/2025

লিচু 😘

11/05/2025

07/05/2025

Mango 🥭 yummy

07/05/2025

🥰