PC Nagorik Porishod- পার্বত্য চট্টগ্রাম নাগরিক পরিষদ

  • Home
  • Bangladesh
  • Gazipur
  • PC Nagorik Porishod- পার্বত্য চট্টগ্রাম নাগরিক পরিষদ

PC Nagorik Porishod- পার্বত্য চট্টগ্রাম নাগরিক পরিষদ Woking for establishing constitutional human rights

Cancel all discriminal tribal Quatas, starts hill tracts Quatas....
from 1997 CHT Bangali are deprived from all facilities by District Council & Regional Council by giving special priority to Chakma tribal without Bangali people .

পার্বত্য চট্টগ্রাম নাগরিক পরিষদের দীঘিনালা উপজেলা কমিটি অনুমোদন। সভাপতি জাহিদ হাসান, সম্পাদক মুনসুর আলম হীরা ও সাংগঠনিক ...
10/09/2025

পার্বত্য চট্টগ্রাম নাগরিক পরিষদের দীঘিনালা উপজেলা কমিটি অনুমোদন। সভাপতি জাহিদ হাসান, সম্পাদক মুনসুর আলম হীরা ও সাংগঠনিক সম্পাদক হানিফ পালোয়ান।

16/01/2025
পাঠ্য বইয়ে 'আদিবাসী' শব্দের বিতর্কিত প্রচ্ছদ: শিক্ষা ব্যবস্থার অসচেতনতা নাকি উদ্দেশ্যমূলক পদক্ষেপ?বাংলাদেশের শিক্ষা ব্যব...
16/01/2025

পাঠ্য বইয়ে 'আদিবাসী' শব্দের বিতর্কিত প্রচ্ছদ: শিক্ষা ব্যবস্থার অসচেতনতা নাকি উদ্দেশ্যমূলক পদক্ষেপ?

বাংলাদেশের শিক্ষা ব্যবস্থা জাতি গঠনের একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম। পাঠ্যপুস্তক শুধু শিক্ষার্থীদের জ্ঞানার্জনেই সীমাবদ্ধ নয়; এটি তাদের মানসিকতা, মূল্যবোধ, এবং সামাজিক চেতনা গড়ে তুলতেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। ২০২৫ শিক্ষাবর্ষে নবম-দশম শ্রেণির বাংলা দ্বিতীয় পত্র বইয়ে 'আদিবাসী' শব্দের ব্যবহারে নতুন বিতর্ক শুরু হয়েছে। নবম-দশম শ্রেণির বাংলা দ্বিতীয় পত্রের প্রচ্ছদে একটি বৃক্ষের বিভিন্ন পাতায় বিভিন্ন ধর্মের নাম লেখা হলেও একটি পাতায় ধর্মের নাম না লিখে লিখা হয়েছে ‘আদিবাসী’। প্রশ্ন হল ‘আদিবাসী’ কি কোনো ধর্মের নাম? যেহেতু বৃক্ষের অন্যান্য পাতায় নির্দিষ্ট ধর্মের নাম লেখা হলেও একটি পাতায় ধর্মের নাম না লিখে আদিবাসী নামক বিতর্কিত শব্দ লেখা হয়েছে সুতরাং স্পষ্ট যে এটা নির্দিষ্ট স্বার্থান্বেষী মহলের কঠোর চক্রান্তের অংশ। এই শব্দটি ব্যবহার নিয়ে সামাজিক, সাংস্কৃতিক এবং রাজনৈতিক পর্যায়ে নানা প্রশ্ন উঠেছে। এর পেছনের কারণ, প্রভাব, এবং এর বিরুদ্ধে প্রতিবাদের যৌক্তিকতা তুলে ধরা হলো।

'আদিবাসী' শব্দটি মূলত সেই সমস্ত জনগোষ্ঠীকে নির্দেশ করে, যারা একটি নির্দিষ্ট ভৌগোলিক অঞ্চলে অন্যান্য জনগোষ্ঠীর আগমনের পূর্বেই বসবাস করছিল। আন্তর্জাতিক সংজ্ঞা অনুযায়ী, আদিবাসী জনগোষ্ঠী হলো এমন গোষ্ঠী, যারা তাদের নিজস্ব ভাষা, সংস্কৃতি, এবং ঐতিহ্য বজায় রেখে একটি নির্দিষ্ট অঞ্চলে প্রাচীনকাল থেকে বাস করছে।

বাংলাদেশে 'আদিবাসী' শব্দটি রাজনৈতিক এবং সাংস্কৃতিক বিতর্কের কেন্দ্রবিন্দুতে রয়েছে। সংবিধানের ২৩ক অনুচ্ছেদে ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর সংস্কৃতি, ঐতিহ্য, এবং ইতিহাস রক্ষার কথা বলা হলেও 'আদিবাসী' শব্দের কোনো স্বীকৃতি নেই। সরকারিভাবে 'আদিবাসী' শব্দটির পরিবর্তে 'ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী', 'উপজাতি', বা 'মার্জিনালাইজড কমিউনিটি' শব্দগুলো ব্যবহারের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

নবম-দশম শ্রেণির বাংলা দ্বিতীয় পত্র বইয়ের ২০২৫ সালের সংস্করণে 'আদিবাসী' শব্দের অন্তর্ভুক্তি নতুন করে বিতর্ক সৃষ্টি করেছে। অনেকেই মনে করছেন, এটি সাংবিধানিক এবং সামাজিক দৃষ্টিকোণ থেকে ভুল এবং বিভ্রান্তিকর।

'আদিবাসী' শব্দ ব্যবহারের পেছনে সম্ভাব্য কারণ
১. আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি এবং চাপ: জাতিসংঘ এবং অন্যান্য আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলো বাংলাদেশে বসবাসরত পাহাড়ি জনগোষ্ঠীসহ কিছু সম্প্রদায়কে আদিবাসী হিসেবে স্বীকৃতি দিয়ে আসছে। ফলে এই শব্দটি ব্যবহার করা আন্তর্জাতিক মহলের চাপের ফল হতে পারে।

২. অসচেতনতা এবং পাঠ্যপুস্তক প্রণয়নের গাফিলতি:
বাংলাদেশের পাঠ্যপুস্তক প্রণয়ন প্রক্রিয়ায় অনেক সময়েই ভাষাগত অসচেতনতা লক্ষ্য করা যায়। এটি তেমনই একটি উদাহরণ হতে পারে, যেখানে শব্দটির প্রকৃত বিতর্ক এবং এর সাংবিধানিক অবস্থান বিবেচনায় আনা হয়নি।

৩. সামাজিক বিভাজনের রাজনৈতিক প্রভাব: 'আদিবাসী' শব্দটি ব্যবহার করে সরকার বা সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ হয়তো নির্দিষ্ট গোষ্ঠীকে খুশি করার চেষ্টা করেছে। এটি রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে ব্যবহার হয়ে থাকতে পারে।

পাঠ্যপুস্তকে এই শব্দ ব্যবহারের প্রভাব

১. শিক্ষার্থীদের মানসিকতা ও মূল্যবোধে প্রভাব:
পাঠ্যপুস্তক শিক্ষার্থীদের মনে গভীর প্রভাব ফেলে। 'আদিবাসী' শব্দ ব্যবহারের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের মনে বিভ্রান্তি সৃষ্টি হতে পারে। তারা হয়তো ধরে নেবে, বাংলাদেশে আদিবাসী জনগোষ্ঠীর সাংবিধানিক স্বীকৃতি রয়েছে, যা বাস্তবের সঙ্গে সঙ্গতিপূর্ণ নয়।

২. জাতীয় ঐক্যের ওপর প্রভাব: বাংলাদেশ একটি বহু জাতিগোষ্ঠীর দেশ। এই ধরনের শব্দ ব্যবহার জাতীয় ঐক্যের বিপরীতে বিভাজনের বীজ বপন করতে পারে।

৩. আন্তর্জাতিক সম্পর্ক এবং জাতীয় স্বার্থ: আন্তর্জাতিক মহলের চাপের প্রভাব পাঠ্যপুস্তকে স্থান দেওয়া হলে, এটি বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে হস্তক্ষেপের সুযোগ তৈরি করতে পারে।

প্রতিবাদের যৌক্তিকতা

১. সংবিধানের পরিপন্থী:
বাংলাদেশের সংবিধানে 'আদিবাসী' শব্দ ব্যবহার না করার সুস্পষ্ট নির্দেশনা রয়েছে। এটি পাঠ্যপুস্তকে অন্তর্ভুক্ত করা সংবিধানের প্রতি অবজ্ঞার শামিল।

২. আঞ্চলিক বিভ্রান্তি সৃষ্টি:
শিক্ষার্থীদের মধ্যে বিভ্রান্তি সৃষ্টির পাশাপাশি এটি আঞ্চলিক সংঘাতকে উসকে দিতে পারে।

৩. জাতীয় নিরাপত্তার ঝুঁকি:
আন্তর্জাতিক মহল বা দেশবিরোধী শক্তি এই শব্দটি ব্যবহার করে নিজেদের স্বার্থ হাসিল করার চেষ্টা করতে পারে।

দেশপ্রেমিক নাগরিকদের দাবি

১. ভাষাগত শুদ্ধতা এবং সংবিধান-সম্মত শব্দের ব্যবহার: উক্ত পাঠ্যবই শিক্ষার্থীদের হাতে তুলে দেওয়ার পূর্বেই সংস্করণ তথা 'আদিবাসী' শব্দের পরিবর্তে 'ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী' বা 'উপজাতি' শব্দ ব্যবহার করতে হবে।

২. পাঠ্যপুস্তক পর্যালোচনা প্রক্রিয়া:
প্রতিটি পাঠ্যপুস্তক প্রকাশের আগে একটি বিশেষজ্ঞ দল দ্বারা যাচাই করতে হবে, যাতে বিতর্কিত বিষয়গুলো এড়িয়ে যাওয়া যায়।

৩. শিক্ষার্থীদের সচেতনতা বৃদ্ধি:
শিক্ষার্থীদের মধ্যে সংবিধান এবং সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্য সম্পর্কে সচেতনতা বাড়াতে পাঠ্যপুস্তকে আলাদা অধ্যায় অন্তর্ভুক্ত করা যেতে পারে।

২০২৫ শিক্ষাবর্ষে নবম-দশম শ্রেণির বাংলা দ্বিতীয় পত্র বইয়ে 'আদিবাসী' শব্দের অন্তর্ভুক্তি একটি গুরুত্বপূর্ণ সামাজিক ও রাজনৈতিক বিতর্কের সৃষ্টি করেছে। এটি কেবল শিক্ষাব্যবস্থার অসচেতনতার ফল নয়; বরং এর পেছনে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যও থাকতে পারে। তবে এ ধরনের শব্দের অন্তর্ভুক্তি জাতীয় ঐক্য এবং সংবিধানের প্রতি সম্মানের পরিপন্থী। আর সংবিধান পরিপন্থী, দেশবিরোধী ও রাষ্ট্রদ্রোহী শব্দ বাংলাদেশের পাঠ্যপুস্তকের প্রচ্ছদে স্থান পাবে তা কখনোই বরদাস্ত করবে না দেশ প্রেমিক বাংলাদেশের কোটি কোটি মানুষ।

16/01/2025

আদিবাসী শব্দ ব্যবহারের মাধ্যমে 🇧🇩 রাষ্ট্র ও ভূখণ্ড হুমকিতে পড়বে,
কারণ
আদিবাসী শব্দের সাথে জাতীসংঘের আইএলও কনভেনশন যুক্ত,!

আদিবাসী = বাংলাদেশের সার্বভৌমত্বে আঘাতএই ছবিটা প্রায় ১৫ বছর আগে দৈনিক আমারদেশ পত্রিকায় ছাপা হয়েছিলো। ছবিতে দেখা যাচ্ছে,...
16/01/2025

আদিবাসী = বাংলাদেশের সার্বভৌমত্বে আঘাত

এই ছবিটা প্রায় ১৫ বছর আগে দৈনিক আমারদেশ পত্রিকায় ছাপা হয়েছিলো। ছবিতে দেখা যাচ্ছে, কিভাবে এনজিও’রা বাংলাদেশের ৩ পার্বত্য জেলাকে বাংলাদেশ থেকে পৃথক করে পৃথক ভূখণ্ড তৈরীর ষড়যন্ত্র করছে। ঠিক যেভাবে সুদান থেকে দক্ষিণ সুদান এবং ইন্দোনেশিয়া থেকে পূর্ব তীমুর নামক আলাদা খ্রিস্টান রাষ্ট্রের জন্ম দিয়েছিলো জাতিসংঘ ও সম্প্রাজ্যবাদীরা। বাংলাদেশেও ৩ পার্বত্য জেলাকে পৃথক করতে খ্রিস্টান মিশনারীরা ব্যাপক খ্রিস্টানীকরণ করেছে এতদিন। সেই খবর হয়ত কেউ কেউ জানেন।

আজকে এনসিটিবির সামনে স্টুডেন্ট ফর সভারেন্টির আর উপজাতিদের মধ্যে যে মারামারি হয়েছে, তার মূল ঘটনা হচ্ছে-
অনলাইনে নিউজ বলছে- স্টুডেন্ট ফর সভারেন্টি সংগঠনটি দীর্ঘদিন ধরে পার্বত্য চট্টগ্রামকে বাংলাদেশ থেকে বিচ্ছিন্ন করার বিদেশী ষড়যন্ত্র সম্পর্কে জনগণকে সচেতন করার জন্য কাজ করছে। (তথ্যসূত্র কমেন্টে)

অপরদিকে আজকে উপজাতি রাস্তায় নেমেছিলো, উপজাতিদের সাংবিধানিক আদিবাসী স্বীকৃতির জন্য। কারণ উপজাতিদের যদি সাংবাধিকান আদিবাসী স্বীকৃতি দেয়া হয় তবে জাতিসংঘের আইন অনুসারে উপজাতিরা ৩ পার্বত্য জেলায় তাদের সংখ্যাগরিষ্ঠতা দেখিয়ে স্বায়ত্ত্বশাসন বা পৃথক ভূখণ্ড দাবী করতে পারে। ফলে ৩ পার্বত্য জেলা বাংলাদেশ থেকে পৃথক হয়ে যাবে। যেই ছবিটা দৈনিক আমার দেশ পত্রিকা ১৫ বছর আগে প্রকাশ করেছিলো। এক্ষেত্রে ভারত উপজাতিদের উস্কানি দিয়ে যাচ্ছে।

উপজাতি-আদিবাসী প্রশ্নে বাংলাদেশের সকল গভঃমেন্ট এক ছিলো। কেউ তাদের আদবাসী বলেনি, বলেছে- ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী। কারণ দেশের অখন্ডতা প্রশ্নে ছাড় দেয়ার সুযোগ নেই। বিশেষ করে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী উপজাতিদের ষড়যন্ত্র দমন করতে পাহাড়ে দীর্ঘদিন ধরে কাজ করছে। তবে এর বিরুদ্ধে প্রথম আলো – ডেইলি স্টার, খ্রিস্টান মিশনারী ও বাম সংগঠনগুলো। তারা উপজাতিদের আদিবাসী হিসেবে সব সময় উল্লেখ করে এবং সাংবিধানিক স্বীকৃতির জন্য কাজ করে।

তবে আমাদের তরুণ প্রজন্ম একটু সুশীল বলে সব সময় প্রথম আলো ডেইলি স্টারের ন্যারেটিভে চলে। যেমন- এখন বলছে- স্টাম্পে পতাকা বেধে মারলো কেন? উপজাতিদের মাথায় সেলাই কেন ? ইত্যাদি।
আরে ভাই, বাংলাদেশকে কেউ খন্ড-বিখণ্ড করতে চাইলো, তখন আপনি কী চুপ করে বসে থাকবেন ?
আজকে উপজাতিদের মিছিলের শিরোনাম ছিলো সংবিধানে আদিবাসী স্বীকৃতি, যার মাধ্যমে তারা দেশকে খণ্ড-বিখণ্ড করার ষড়যন্ত্রে নেমেছে। কেউ যদি দেশপ্রেম থেকে সেখানে বাধা দিলে অপরাধী হয়ে যায়, তবে স্বাধীনতার সময় দেশের জন্য যারা অস্ত্র ধরেছে তারাও তো অপরাধী। তারা রাইফেলে পতাকা ঝুলিলেছিলো, আর সভারেন্টি স্টাম্পে পতাকা বেধেছে পার্থক্য তো এখানেই।

ভাই, আমার কাছে ফালতু সুশীলতার কোন দাম নাই।
আপনি সুশীল হিসেবে নিউট্রাল থাকবেন, আর কেউ এসে আপনার দেশ নিয়ে যাবে, ধর্ম নিয়ে যাবে, এই ধরনের সুশীলতার পক্ষে আমি না।
তাই আমি ব্যক্তিগতভাবে স্টুডেন্ট ফর সভারেন্টির পক্ষে।
কারণ তারা দেশ ও জাতির পক্ষে কাজ করেছে।
দেশবিরোধী ষড়যন্ত্রকারীদের তাৎক্ষণিক শাস্তি দিয়েছে।

আপনি বাঙালী হয়ে উপজাতিদের পক্ষে নিতে পারেন,
কিন্তু লাভ নেই। কারণ উপজাতিরা ৩ পাবর্ত্য জেলায় বাঙালী নিধন চায়, এটা মনে রাইখেন।
কয়েকদিন আগেও তারা ১ জন বাংলাদেশী কাঠমিস্ত্রিকে পিটিয়ে মেরেছে, তখন অবশ্য আপনাদের সুশীলতা ঘুমিয়ে ছিলো, কারণ প্রথম আলো না ডাকলে আবার আপনাদের ঘুম ভাঙ্গে না। উপজাতিরা গত কয়েক দশকে ৪০ হাজার বাঙালীকে হত্যা করেছে, সেই খবরও হয়ত জেনজির কাছে নাই।

যাই হোক, আগে পড়াশোনা করেন, তারপর বুঝেন স্টুডেন্ট ফর সভারেন্টি কত মহৎ
কাজ করেছে। আপনি যতটুকু চিন্তা করেন, তাদের কাজ তার থেকেও বহু উপরে।

সংগৃহীত

02/01/2025

ব্রেকিংনিউজ -রাঙ্গামাটির লংগদু কাট্রোলী এলাকায় ইউপিডিএফ প্রসীত ও সেনাবাহিনীর মধ্যে ভয়াবহ বন্দুক যুদ্ধে এক ইউপিডিএফ সদস্য নিহত সামরিক পোশাক, মোবাইল ফোন, অস্ত্র গোলাবারুদ উদ্ধার!!

খাগড়াছড়ি টেকনিক্যাল স্কুল এন্ড কলেজের শিক্ষক সোহেল রানা হত্যা: প্রকৃত ঘটনা।খাগড়াছড়ি টেকনিক্যাল স্কুল এন্ড কলেজের শিক...
02/10/2024

খাগড়াছড়ি টেকনিক্যাল স্কুল এন্ড কলেজের শিক্ষক সোহেল রানা হত্যা: প্রকৃত ঘটনা।

খাগড়াছড়ি টেকনিক্যাল স্কুল এন্ড কলেজের শিক্ষক আবুল হাসান মুহাম্মদ সোহেল রানা। ২০২১ সালে তার বিরুদ্ধে এক পাহাড়ি ছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ ওঠে। অভিযোগের প্রেক্ষিতে খাগড়াছড়ির উপজাতীয় আঞ্চলিক সংগঠনগুলো সোহেল রানার বিচার দাবি করে।

ছাত্রী ধর্ষণের অভিযোগে শিক্ষক সোহেল রানার বিরুদ্ধে প্রতিটা ধর্ষিতা ছাত্রীর পিতা বাদী হয়ে খাগড়াছড়ি সদর থানায় মামলা করে। মামলার প্রেক্ষিতে ২০২১ সালের ৩ মার্চ তারিখে সোহেল রানা ঢাকায় গ্রেফতার হন। এরপর তিনি কারাগারে ছিলেন।

খাগড়াছড়ি সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবদুল বাতেন মৃধার তথ্য অনুযায়ী, বেশ কিছুদিন ধরেই শিক্ষক সোহেল রানাকে প্রত্যাহারের দাবি জানিয়ে আসছিল পাহাড়ি ছাত্রছাত্রীরা। বেশ কয়েক বছর আগে সোহেল রানার বিরুদ্ধে এক পাহাড়ি ছাত্রীকে যৌন হয়রানির অভিযোগে মামলা হয়েছিল। ওই ছাত্রী আদালতে এসে সাক্ষ্য দেয় তিনি কোন ধর্ষণের শিকার হননি। পাহাড়ি একটি সংগঠনের চাপে মামলা করেছে মর্মে সাক্ষ্য দিলে সোহেল রানা খালাস পান এবং চাকরিতে যোগদান করেন। সোহেল রানা চাকরিতে যোগদানের পর থেকে পাহাড়ি ছাত্ররা তার বিরুদ্ধে ছাত্রীদের যৌন হয়রানির নানা অভিযোগ এনে প্রত্যাহার দাবি করে আসছিল। আজ ওই শিক্ষক বিদ্যালয় এলে ত্রিপুরার এক ছাত্রীকে আটকে রেখে ধর্ষণের অভিযোগ এনে শিক্ষককে হত্যা করা হয়।

শিক্ষক সোহেল রানার পারিবারিক সূত্রে জানা যায়, পাহাড়িদের প্রতিবাদের মুখে ওই শিক্ষক আজ বিদ্যালয় রিলিজ অর্ডার নিতে এসেছিলেন। কিন্তু তাকে সেই সুযোগ দেয়া হলো না।

এবার বলুন রহস্যটা কোথায়?
ছাত্রী ধর্ষণের অভিযোগ এনে উপজাতি সন্ত্রাসী গোষ্ঠীর চাপে এক অসহায় বাবা সোহেল রানের বিরুদ্ধে মামলা করেন। অথচ যাকে ধর্ষিতা বলা হচ্ছে তিনি নিজেই আদালতে সাক্ষ্য প্রদান করেন তিনি ধর্ষিতা নন। অভিযুক্ত ব্যক্তি নির্দোষ।

কারাগার থেকে মুক্ত হয়ে যথাযথ প্রক্রিয়ায় সোহেল রানা চাকরিতে বহাল হন। কিন্তু, তাতে বাধা দিচ্ছিল সশস্ত্র সন্ত্রাসী গোষ্ঠীরা। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে তাকে অন্যত্র বদলি করা হয়। আজ তিনি রিলিজ অর্ডার নিতে বিদ্যালয়ে যান। সেখানে আজই ছাত্রী ধর্ষণ কতটুকু যৌক্তিক? পূর্বেও তার বিরুদ্ধে অভিযোগ ছিল কিন্তু তিনি আদালত কর্তৃক নির্দোষ প্রমাণিত হয়েছেন।

বুঝতে পারছেন ঘটনাটা সুপরিকল্পিত।
চুরির অপবাদে মামুনকে হত্যা, ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হলেও স্বার্থ হাসলে ব্যর্থ সন্ত্রাসী গোষ্ঠী। আজ ছাত্রী ধর্ষণের অভিযোগে শিক্ষক হত্যা। মোটকথা তারা সুপরিকল্পিতভাবে পাহাড়কে অশান্ত রাখতে চাইছে। নচেৎ, এভাবে বিভিন্ন অপবাদ এনে বাঙ্গালী হত্যার কোন অর্থ নাই।

চোর, ধর্ষক, খুনি- অপরাধী যাই হোক প্রত্যেক অপরাধের বিচারের জন্য দেশের সুনির্দিষ্ট আইন রয়েছে। কিন্তু হঠাৎ করে এভাবে আইন নিজের হাতে তুলে নেওয়ায় দেশবিরোধী ষড়যন্ত্রের অংশ রয়েছে। এই ষড়যন্ত্রকে যদি রাষ্ট্র অবহেলা করে তবে পাহাড়ের সাধারণ মানুষের ব্যাপক ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

01/10/2024

কতটা ভয়ংকর উপজাতীয়রা,খাগড়াছড়ি সদর, টেকনিক্যাল কলেজের শিক্ষককে এভাবে পিটিয়ে হত্যা করে উগ্র সাম্প্রদায়িক উপজাতী সন্ত্রাসীরা!

22/09/2024

খুব দ্রুত পাহাড়ে অবৈধ অ*স্ত্রধারীদের গ্রে*ফতার এবং অবৈধ অ*স্ত্র উদ্ধার জরুরী। ঘটনাটি আসাম, মিজোরাম বা মনিপুর নয়। পার্বত্য চট্টগ্রাম। চট্টগ্রামের রাঙ্গুনিয়ার পাশের গ্রাম রাঙ্গামাটির রাজস্থলি উপজেলার বাঙ্গালহালিয়া।

©সংগৃহীত।

Address

Gazipur
<<NOT-APPLICABLE>>

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when PC Nagorik Porishod- পার্বত্য চট্টগ্রাম নাগরিক পরিষদ posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to PC Nagorik Porishod- পার্বত্য চট্টগ্রাম নাগরিক পরিষদ:

Share