Family FUN

Family FUN Selling Happiness and Fun
Subscribe my youtube channel-
www.youtube.com/
(2)

24/07/2025

হাইটেক সিটির বুক চিরে ছুটে চলেছে সিল্ক সিটি

23/07/2025

সময় ব্যবস্থাপনা - যা বদলে দিতে পারে আপনার জীবন

"আমরা সবাই বলি, 'সময় নেই', কিন্তু দিনশেষে আমাদের হাতে প্রায় ২৪ ঘণ্টাই থাকে।
তাহলে সমস্যাটা কোথায়?
সমস্যা হলো সময়কে ঠিকমতো পরিচালনা করতে না পারা।
আমার কাছে একটি সহজ কৌশল আছে যা আমি নিজে ব্যবহার করে থাকি। এই পদ্ধতিটি খুবই সাধারণ, কিন্তু দারুণ কার্যকর।

🏅দিনের কাজগুলো লিখে রাখুন: সকালে ঘুম থেকে উঠে প্রথমেই একটি ছোট তালিকা তৈরি করুন। আজ আপনি কোন কোন কাজ শেষ করতে চান, তা লিখে ফেলুন।

🏅গুরুত্ব অনুসারে সাজান: এবার কাজগুলোকে গুরুত্ব অনুসারে সাজান। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কাজটিকে তালিকার প্রথমে রাখুন এবং কম গুরুত্বপূর্ণ কাজগুলোকে শেষে।

🏅'টাইম বক্সিং' পদ্ধতি ব্যবহার করুন: প্রতিটি কাজের জন্য একটি নির্দিষ্ট সময় নির্ধারণ করুন। যেমন, 'এই কাজটি আমি সকাল ১০টা থেকে ১১টার মধ্যে শেষ করব।' এভাবে প্রতিটি কাজের জন্য একটি সময়সীমা থাকলে কাজটা নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে শেষ করার একটা তাগিদ তৈরি হয়।

🏅ছোট ছোট বিরতি নিন: একটানা কাজ করলে ক্লান্তি চলে আসে। তাই ২০-২৫ মিনিট পর পর একটি ছোট বিরতি নিন। এই বিরতি আপনাকে সতেজ রাখবে।

🏅ডিজিটাল ডিভাইস থেকে দূরে থাকুন: কাজ করার সময় ফোন বা অন্য কোনো ডিজিটাল ডিভাইস আপনার মনোযোগ নষ্ট করতে পারে। তাই কাজের সময় এগুলো থেকে দূরে থাকুন।

⭕এই সহজ কৌশলগুলো ব্যবহার করে আপনি আপনার সময়কে অনেক ভালোভাবে পরিচালনা করতে পারবেন। এর ফলে আপনি শুধু কাজই করবেন না, বরং নিজের জন্য এবং পরিবারের জন্যও কিছুটা সময় বের করতে পারবেন।

আপ্নারা সময় ব্যবস্থাপনার জন্য কোন পদ্ধতি ব্যবহার করেন? কমেন্টে আমাকে জানাতে পারেন।

মানবিকতার চরম বিপর্যয়:গতকাল (২১ জুলাই, ২০২৫) এক মর্মান্তিক অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় আহত শিশুদের দ্রুত হাসপাতালে পৌঁছানোর ক্ষে...
22/07/2025

মানবিকতার চরম বিপর্যয়:
গতকাল (২১ জুলাই, ২০২৫) এক মর্মান্তিক অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় আহত শিশুদের দ্রুত হাসপাতালে পৌঁছানোর ক্ষেত্রে যে হৃদয়বিদারক পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে, তা আমাদের সমাজের মানবিক মূল্যবোধের অবক্ষয়কে স্পষ্ট করে তুলেছে। যখন অ্যাম্বুলেন্স ঘটনাস্থলে পৌঁছাতে পারেনি, তখন আশেপাশের সাধারণ মানুষ নিজেদের জীবন বিপন্ন করে ঝলসে যাওয়া শিশুদের কোলে নিয়ে হাসপাতালের দিকে ছুটেছিলেন।
কিন্তু এই চরম দুর্দিনে গণপরিবহন চালকদের একাংশের অমানবিক আচরণ স্তম্ভিত করেছে সকলকে।
মেট্রো স্টেশন থেকে শহীদ মনসুর আলী মেডিকেল কলেজের নিয়মিত রিকশা ভাড়া যেখানে সর্বোচ্চ ৫০-৬০ টাকা, সেখানে রিকশাওয়ালারা ১২০-১৫০ টাকা দাবি করেছে। একই চিত্র দেখা গেছে মাইলস্টোন স্কুল থেকে উত্তরার অন্যান্য হাসপাতালে যাওয়ার ক্ষেত্রেও।
২০০-২৫০ টাকার নিয়মিত সিএনজি ভাড়া চাওয়া হয়েছে ১০০০-১২০০ টাকা পর্যন্ত।
সবচেয়ে মর্মান্তিক দৃশ্য ছিল, একজন ব্যক্তি দগ্ধ একটি শিশুকে নিয়ে দীর্ঘক্ষণ ধরে অসহায়ভাবে ঘুরছিলেন, কিন্তু কোনো রিকশা বা সিএনজি চালকই স্বাভাবিক ভাড়ায় যেতে রাজি হননি। এমনকি অসংখ্য প্রাইভেট কার পর্যন্ত দগ্ধ শিশুদের সাহায্যার্থে থামেনি।
যে শিশুদের শরীর আগুনে ঝলসে গিয়েছিল, মাংস গলে পড়ার মতো অবস্থা হয়েছিল, তারা যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছিল। তাদের আর্তনাদ হয়তো মানুষের কানে পৌঁছায়নি, পৌঁছেছিল শুধু টাকার লোভ।
এই ঘটনা আমাদের বারবার প্রশ্ন করতে বাধ্য করে- কেন এমন হয়?
কেন বিপদের মুহূর্তে আমরা একে অপরের পাশে না দাঁড়িয়ে সুযোগের সদ্ব্যবহার করতে চাই?
কবে আমাদের সমাজ এই অমানবিকতা থেকে মুক্তি পাবে?
কবে আমরা সভ্যতার প্রকৃত অর্থ বুঝতে পারব এবং বিপন্ন মানুষের প্রতি সহমর্মী হতে শিখব?
এই প্রশ্নগুলো আজ আমাদের বিবেককে নাড়া দিচ্ছে এবং এর উত্তর খোঁজা অত্যন্ত জরুরি।
#মানবিক #সহানুভূতি #উদারতা

আল্লাহ, এই তালিকার সংখ্যাগুলো যেন আর বৃদ্ধি না পায় সেই ব্যবস্থা করে দিন।
21/07/2025

আল্লাহ, এই তালিকার সংখ্যাগুলো যেন আর বৃদ্ধি না পায় সেই ব্যবস্থা করে দিন।

টাকার চেয়ে বড় যা-এক গ্রামে বাস করত এক কঞ্জুস লোক, যার নাম ছিল মনোহর। মনোহর এতটাই কঞ্জুস ছিল যে, নিজের জন্যেও সে কিছু খরচ...
20/07/2025

টাকার চেয়ে বড় যা-
এক গ্রামে বাস করত এক কঞ্জুস লোক, যার নাম ছিল মনোহর। মনোহর এতটাই কঞ্জুস ছিল যে, নিজের জন্যেও সে কিছু খরচ করতে চাইত না। তার টাকা-পয়সার প্রতি ছিল অগাধ ভালোবাসা, কিন্তু মানুষের প্রতি তার সহানুভূতি ছিল না বললেই চলে।
একদিন মনোহরের বাড়ির সামনে একজন ফকির এসে দাঁড়ালেন।
ফকির কাঁপতে কাঁপতে বললেন,
"বাবা, আমি অনেক দূর থেকে এসেছি,
খুব ক্ষিদে পেয়েছে।
যদি কিছু খেতে দিতেন,
খুব উপকার হতো।"

মনোহর বিরক্ত হয়ে বলল,
"এ বাবা! আমার কাছে পয়সা চাইতে এসেছ?
যাও যাও, কাজ করে খাও।"

ফকির বারবার অনুরোধ করতে লাগলেন। গ্রামের অন্য একজন লোক, যার নাম ছিল দয়াল দাস, পাশ দিয়ে যাচ্ছিলেন। দয়াল দাস মনোহরের এই আচরণ দেখে মনে মনে খুব দুঃখ পেলেন। তিনি পকেট থেকে দশটা টাকা বের করে ফকিরকে দিলেন।
মনোহর দয়াল দাসের এই কাজ দেখে অবাক হয়ে বললেন, "আরে দয়াল!
তুমি কী করছ?
ওকে টাকা দিচ্ছ কেন?
ও তো রোজ রোজ এসে বিরক্ত করবে।"

দয়াল দাস হাসিমুখে বললেন,
"আরে মনোহর ভাই,
ফকিরকে না হয় আজ টাকা দিলাম,
কিন্তু একদিন তো আমারও বয়স হবে, শরীর দুর্বল হবে। তখন যদি কেউ আমাকে সাহায্য না করে, কেমন লাগবে? আজ আমি যা দেব, কাল আমি তাই পাবো।"

মনোহর এই কথা শুনে কিছুটা থমকে গেলেন। তিনি এর আগে কখনো এভাবে ভাবেননি। সারাজীবন তিনি শুধু টাকা জমানোর কথাই ভেবেছেন, মানুষের দুঃখ-কষ্টের কথা ভাবেননি।
কিছুদিন পর মনোহর গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়লেন। তার সেবা করার জন্য বাড়িতে কেউ ছিল না। আত্মীয়-স্বজন, বন্ধু-বান্ধব কেউই তার খবর নিতে এলো না। কারণ, সারা জীবন তিনি কারো সাথে ভালো ব্যবহার করেননি। একমাত্র দয়াল দাসই তার খোঁজ খবর নিলেন এবং তার সেবা করার জন্য একজন লোককে পাঠালেন।

সুস্থ হয়ে মনোহর দয়াল দাসের কাছে গেলেন। তিনি বললেন,
"দয়াল, তুমি আমাকে যা শিখিয়েছ,
তা আমি কোনোদিন ভুলব না।
আজ আমি বুঝতে পারছি,
টাকা দিয়ে সব কিছু কেনা যায় না,
মানুষের ভালোবাসা আর সহানুভূতি অমূল্য।"

সেই দিন থেকে মনোহর আর কঞ্জুস রইলেন না। তিনি মানুষের সাহায্যে এগিয়ে এলেন এবং গ্রামে একজন উদার ব্যক্তি হিসেবে পরিচিতি লাভ করলেন।

শুধু টাকা জমানো জীবনের লক্ষ্য হওয়া উচিত নয়। মানুষের প্রতি উদারতা, সহানুভূতি এবং ভালো ব্যবহার আমাদের জীবনে সত্যিকারের শান্তি ও আনন্দ এনে দেয়। আমরা অন্যদের সাথে যেমন ব্যবহার করব, ভবিষ্যতে তেমনি প্রতিদান পাবো।
#উদারতা #সহানুভূতি #মানবিকতা #ভালোবাসা

আজ ১৮ জুলাই ২০২৫ তারিখে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি) 'ফ্রি ইন্টারনেট ডে' ঘোষণা করেছে এবং এই উপলক্ষে ...
18/07/2025

আজ ১৮ জুলাই ২০২৫ তারিখে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি) 'ফ্রি ইন্টারনেট ডে' ঘোষণা করেছে এবং এই উপলক্ষে দেশের সকল মোবাইল ফোন গ্রাহকদের ১ জিবি করে বিনামূল্যে ইন্টারনেট ডেটা প্রদানের নির্দেশ দিয়েছে।

বিস্তারিত তথ্য:
🌎পরিমাণ ও মেয়াদ: প্রতিটি মোবাইল ফোন গ্রাহক ১ জিবি বিনামূল্যে ইন্টারনেট ডেটা পাবেন, যার মেয়াদ হবে ৫ দিন।
🌎গ্রহণের পদ্ধতি: এই ফ্রি ইন্টারনেট ডেটা পেতে গ্রাহকদের তাদের নিজ নিজ মোবাইল অপারেটরের নির্ধারিত কোড ডায়াল করতে হবে:
🎖️গ্রামীণফোন: *121*1807 #
🎖️রবি: *4*1807 #
🎖️বাংলালিংক: *121*1807 #
🎖️টেলিটক: *111*1807 #

Hey everyone! 🎉 We've got some incredibly exciting news to share! Our "Family Fun" page has officially been approved for...
17/07/2025

Hey everyone! 🎉 We've got some incredibly exciting news to share! Our "Family Fun" page has officially been approved for monetization setup by Facebook, and we are absolutely thrilled!
This wouldn't have been possible without YOU – our amazing fans, followers, and wonderful well-wishers. Your likes, shares, comments, and constant support have built this community, and we're so grateful for every single one of you. You inspire us to keep creating and sharing the fun!
A huge thank you also goes out to Facebook for giving us this incredible opportunity. We're excited for what's next and can't wait to bring you even more "Family Fun" content.
Stay tuned for more adventures!
The "Family Fun" Team ❤️

জলের সাথে বন্ধুত্ব, সাথে দুষ্টু জাদুকর   #দুষ্টুজাদুকর
15/07/2025

জলের সাথে বন্ধুত্ব, সাথে দুষ্টু জাদুকর
#দুষ্টুজাদুকর

উড়ন্ত দুষ্টু জাদুকর! কোথায় চলেছে সে তার রহস্যময় অভিযানে? জানতে চোখ রাখুন আমাদের পেজে! 😉     #দুষ্টু_জাদুকর  #রহস্যময়_অভি...
11/07/2025

উড়ন্ত দুষ্টু জাদুকর! কোথায় চলেছে সে তার রহস্যময় অভিযানে? জানতে চোখ রাখুন আমাদের পেজে! 😉
#দুষ্টু_জাদুকর #রহস্যময়_অভিযান #উড়ন্ত_জাদুকর

দুষ্টু জাদুকর,তার ছোট্ট জীবনে ইতিমধ্যেই কিছু মজার কাণ্ড ঘটিয়েছে। একদিন সাফারি পার্কে গিয়ে দুষ্টু জাদুকর থমকে দাঁড়ালো বিশ...
08/07/2025

দুষ্টু জাদুকর,তার ছোট্ট জীবনে ইতিমধ্যেই কিছু মজার কাণ্ড ঘটিয়েছে।

একদিন সাফারি পার্কে গিয়ে দুষ্টু জাদুকর থমকে দাঁড়ালো বিশাল এক পেলিকানের সামনে। পেলিকানের হাঁ করা ঠোঁট দেখে তার মনে হলো, এর ভেতরে নিশ্চয়ই কোনো গোপন মন্ত্র লুকিয়ে আছে! দুষ্টু জাদুকর ফিসফিস করে কিছু অস্পষ্ট শব্দ উচ্চারণ করলো, যেন সেই পাখির উপর কোনো জাদু করছে। পেলিকানটি অবশ্য নির্বিকার ছিল, কিন্তু দুষ্টু জাদুকরের মনে হলো তার মন্ত্র কাজ করেছে – পেলিকানটি যেন তার দিকে কিছুক্ষণ অন্যমনস্কভাবে তাকিয়ে রইল!

পরের দিন, হাতির সাওয়ারি তাকে আরও বেশি আকৃষ্ট করলো। বিশাল হাতির পিঠে চড়ে জঙ্গল ভ্রমণের কথা শুনে দুষ্টু জাদুকরের চোখ চকচক করে উঠলো। যখন হাতিটি ধীরে ধীরে পথ চলতে শুরু করলো, তখন দুষ্টু জাদুকরের মনে হলো সে যেন কোনো রাজার হাতির পিঠে চড়েছে। রাস্তার পাশে গাছের পাতা ছিঁড়ে হাতিকে খাওয়াতে তার খুব মজা লাগছিল। হঠাৎ তার মনে হলো, যদি সে এই হাতিটিকে অদৃশ্য করে দিতে পারত! সে আবার তার ছোট্ট হাত নেড়ে কিছু মন্ত্র আওড়ালো, যদিও হাতিটি বহাল তবিয়তে পথ চলতে থাকলো। দুষ্টু জাদুকর মুচকি হেসে ভাবলো, তার জাদু হয়তো ধীরে ধীরে কাজ করছে!

গ্রামের এক শান্ত বিকেলে দুষ্টু জাদুকর একা একা মাঠের দিকে ঘুরতে গিয়েছিল। সেখানে সে একটি ছোট্ট কালো ছাগলছানা দেখতে পেল, সম্ভবত মায়ের কাছ থেকে একটু দূরে চলে এসেছে। দুষ্টু জাদুকরের প্রথমে ইচ্ছে হলো ছাগলছানাটিকে লুকিয়ে নিয়ে আসে। কিন্তু পরক্ষণেই তার মনে অন্য দুষ্টুমি চাপলো। সে ছাগলছানাটির কাছে গিয়ে ভেড়ার ডাক নকল করতে শুরু করলো। ছাগলছানাটি অবাক হয়ে তার দিকে তাকিয়ে ডাকতে লাগলো। দুষ্টু জাদুকরের খুব হাসি পাচ্ছিল। কিছুক্ষণ পর সে ছাগলছানাটিকে আদর করে তার মায়ের কাছে ফিরিয়ে দিল, যেন তার দুষ্টুমির পরে একটু ভালো কাজ করলো সে।

Address

Gazipura

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Family FUN posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share