Story & info

Story & info know the worlds

আমি কিছুদিন আগে আমার বড় খালার বাসায় বেড়াতে গিয়েছিলাম। খালার ধর্মীয় জীবন বরাবরই আমাকে ভাবিয়ে তোলে—তিনি খুব পরহেজগার, নাম...
14/07/2025

আমি কিছুদিন আগে আমার বড় খালার বাসায় বেড়াতে গিয়েছিলাম। খালার ধর্মীয় জীবন বরাবরই আমাকে ভাবিয়ে তোলে—তিনি খুব পরহেজগার, নামাজ-রোজা ঠিকমতো করেন, মুখে সবসময় কোরআনের আয়াত অথবা কোনো হাদিস ভাসে।

এক বিকেলে আমি যখন আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে হাতে-পায়ে নেলপালিশ দিচ্ছিলাম, খালা হঠাৎ এসে পাশে দাঁড়িয়ে বললেন,
"মিতালি মা, নেলপালিশ দিস না… এটা ওজুর বাধা। আর জানিস তো, আল্লাহর রাসূল (সঃ) বলেছেন—পতিতালয়ের নারীদের অন্যতম বৈশিষ্ট্য ছিল রঙিন নখ। (বানীতে: আব্দুর রাজ্জাক বিন ইউসুফ)"

আমি একটু হেসেই বলেছিলাম,
"খালা, এখন তো সবাই দেয়! রিমুভার দিলে উঠে যায় তো, এত ভয় দেখাইয়ো না!"
খালাও চুপ করে গিয়েছিলেন, হয়তো কেবল আল্লাহর কাছে দোয়া করেছিলেন—এই মেয়ে যেন একদিন নিজে বুঝে।

তারপর কয়েক দিন পরে ঘটল এক এমন ঘটনা—যেটা চোখের সামনে দেখার পর আজও আমি রাতে ঘুমাতে গেলে সেই দৃশ্য মনে পড়ে গা শিউরে ওঠে!

খালার পাশের বাড়ির এক চেনা মহিলা—ভদ্র, পর্দানশীন, সদালাপী—হঠাৎ রাত ১টায় মারা গেলেন। স্বাভাবিক মৃত্যু। সবাই ভাবছিলো, সকালে জানাজা হবে—জোহরের দিকে মাটি দেয়া যাবে।

মরদেহটা রাখা হলো বরফের উপর। পুরো ঘরে কান্নার শব্দ, শোকের ভার যেন ঘর ভেঙে পড়বে এমন।

সকাল বেলা যখন তাকে গোসল করাতে ইমাম সাহেবের স্ত্রী ঘরে গেলেন, হঠাৎ দেখলেন—মৃত মহিলার হাত-পায়ে চকচকে গাঢ় রঙের নেলপালিশ!
তিনি কোনো কথা না বলে বাইরে এসে স্বামীকে ডাকলেন, খুব আস্তে কানে বললেন—

"আপনারা গোসল দিচ্ছেন… কিন্তু ওনার নখে নেলপালিশ!"

ইমাম সাহেব থমকে গেলেন। দ্রুত এসে লাশ দেখলেন। তারপর মহিলার ছেলেমেয়েদের ডেকে বললেন:
"আপনাদের আম্মাকে এখন দাফন করা যাবে না। প্রতিটি নখে নেলপালিশ। ওজু হয়নি, গোসলও হয়নি। যতক্ষণ পর্যন্ত নেলপালিশ না উঠবে, জানাজাও হবে না, দাফনও না। এটা শরীয়তের নিয়ম।"

সবার মুখ শুকিয়ে গেল।
হাত-পা কাঁপছে সবার, কান্না থেমে গিয়ে শুরু হলো উৎকণ্ঠা।
রিমুভার আনা হলো… কাজ হলো না!
কেরোসিন, ব্লেড, তুলা—কোনো কিছুতেই নেলপালিশ উঠছে না।

ততক্ষণে লাশ ফুলে গেছে।
সারা শরীর থেকে অদ্ভুত গন্ধ।
পোকা-মাকড় চারদিক দিয়ে ভিড় করছে।
নতুন বরফ এনে আবার রাখা হলো।
তবুও… নেলপালিশ কিছুতেই উঠছে না!

রাত হয়ে এলো।
এশার ওয়াক্ত পেরিয়ে গেছে।
একজন মা, স্ত্রী, মুসলিম নারী—মাটির অপেক্ষায় কষ্ট পাচ্ছেন।
সবাই ইমাম সাহেবকে অনুরোধ করলো,
"হুজুর, এমনি করে দাফন দেই না? আর রাখা যাচ্ছে না!"

ইমাম সাহেব ধীরে বলে উঠলেন,
"এই অবস্থায় দাফন করলে ওনার আজাব অনেক বেশি হবে। শরীরের যেই অংশে ওজু না হয়, সেই অংশ আগুনে পুড়ে যাবে—এটা কোনো কাহিনী না, হাদিসে আছে।"

শেষমেশ সবাই মিলে সিদ্ধান্ত নিল—
তার প্রতিটা নখ কেটে ফেলা হবে!
একটা একটা করে কাটা হলো—একটা লাশের আঘাত সহ্য করার ক্ষমতা নেই, কিন্তু আমাদের ভুলে তাকে এভাবে সহ্য করতে হলো।

ফজরের পরে তাকে দাফন করা হলো—একটা মৃতদেহ, যার ওজু সম্পূর্ণ হলো নখ হারিয়ে…!

প্রিয় বোনেরা,
এই ঘটনা আমি আমার চোখে দেখেছি।
আজও যেন সেই লাশটার ব্যথা আমার বুকের মধ্যে ঢুকে আছে।

নেলপালিশ কি এতটাই দরকার ছিল?
একটা গা শিউরে ওঠা মৃত্যু, আর একটা লাশ—যার জানাজা আটকে গেল শুধু আমাদের একটুখানি অবহেলায়।

আজও আমি আর কখনো নেলপালিশ দেই না।
আপনাদের বলি—অনেক সুন্দর মেহেদী দিয়ে হাত সাজান, ওজু হয়, পাপ হয় না।

আসুন, আজকেই প্রতিজ্ঞা করি—
"হে আল্লাহ, আমি আর নেলপালিশ ব্যবহার করবো না—তাওবা করি, তুমি ক্ষমা করো…!"

মৃত্যু তো বলে আসে না,
কারো বয়সের আগেই যেকোনো এক্সিডেন্টে মৃ*ত্যু হতে পারে.. তবে প্রস্তুতি তো আমাদের থাকা উচিত… নয় কি? 🍃

আল্লাহ আমাদের ঈমানের সঙ্গে মৃত্যু দিন। আমাদের নখ, চোখ, মুখ—সবকিছু পাক হোক সেই শেষ যাত্রার সময়… 🤲🏻
©️

মেক্সিকো ভ্রমণে গেছেন এক পর্যটক। ঘুরতে ঘুরতে তিনি গেলেন সমুদ্রের পাড়ে। সেখানে জেলেদের মাছ ধরা দেখে তিনি দারুণ মজা পেলেন...
08/07/2025

মেক্সিকো ভ্রমণে গেছেন এক পর্যটক। ঘুরতে ঘুরতে তিনি গেলেন সমুদ্রের পাড়ে। সেখানে জেলেদের মাছ ধরা দেখে তিনি দারুণ মজা পেলেন। তাদের কাছে গিয়ে পর্যটক বললেন, "আচ্ছা, প্রতিদিন মাছ ধরতে আপনাদের কত সময় লাগে?”

“বেশিক্ষণ না!” জেলেদের ঝটপট জবাব।

“তাহলে আপনারা বেশি সময় ধরে আরো বেশি মাছ ধরেন না কেন?” পর্যটক প্রশ্ন করেন।

"আমরা যে মাছে ধরি তাতে আমাদের প্রয়োজন মিটে যায়।" জেলেরা জাল টেনে তুলতে তুলতে বলেন।

“তাহলে মাছ ধরার পর বাকি সময়টা আপনারা কী করেন?” পর্যটক জানতে চান।

জেলেরা উত্তর দেয়, “আমরা ঘুমাই, বাচ্চাদের সাথে খেলা করি, স্ত্রীর সাথে খাই, সন্ধ্যায় বন্ধুদের সাথে আড্ডা দেই, মজা করি, হাসি, গলা ছেড়ে গান গাই, জীবনকে উপভোগ করি।"

পর্যটক তাদেরকে থামিয়ে দিয়ে বলেন, “আমি হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এমবিএ করেছি। আমি আপনাদেরকে বুদ্ধি দিয়ে সাহায্য করতে পারি। আপনারা আরও বেশি সময় নিয়ে মাছ ধরবেন, বাড়তি মাছগুলো বিক্রি করে মাছ ধরার বড় নৌকা কিনবেন।"

“তারপর?” জেলেদের প্রশ্ন।

“আপনারা বড় নৌকার সাহায্যে আগের চেয়ে অনেক বেশি মাছ ধরবেন, বেশি আয় করবেন। সেটা দিয়ে আরও বড় কয়েকটা নৌকা কিনবেন। একসময় মাছ ধরার নৌবহর বানিয়ে ফেলবেন। তখন মধ্যস্বত্বভোগী ব্যবসায়ীদের কাছে মাছ বিক্রি না করে সরাসরি মাছ প্রসেসিং ফ্যাক্টরির সাথে বেচাকেনা করবেন। এক সময় নিজেরাই মাছ প্রসেসিং ফ্যাক্টরি খুলে বসবেন। তারপর অনেক ধনী হয়ে গ্রাম ছেড়ে মেক্সিকোর বড় কোনো শহর, আমেরিকার লস অ্যাঞ্জেলেস বা নিউ ইয়র্কে চলে যাবেন। সেখান থেকে আপনারা মেগা প্রজেক্ট চালু করবেন।" পর্যটক বলতে থাকেন।

“এসব করতে আমাদের কত সময় লাগবে?” জেলেরা জানতে চায়।

“কুড়ি পঁচিশ বছর তো লাগবেই।” একটু ভেবে জবাব দেন পর্যটক।

"তারপর?" জেলেদের চোখে কৌতূহল।

লোকটা হেসে বলেন, “ব্যবসায় যখন আরও বড় হবে তখন আপনারা শেয়ার বাজারে যাবেন, মিলিয়ন মিলিয়ন ডলার আয় করবেন।”

“মিলিয়র ডলার! ধরুন পেলাম মিলিয়ন ডলার। কিন্তু, তারপর?” জেলেরা অবাক দৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকে।

পর্যটক তখন কিছুটা বিরক্তি নিয়ে জবাব দেন, “আপনারা তখন অবসরে যাবেন। শান্ত গ্রামে ফিরে এসে সমুদ্রের ধারে ঘুমাবেন, বাচ্চাদের সাথে খেলা করবেন, বৌয়ের সাথে খাবার খাবেন, সন্ধ্যায় বন্ধুদের সাথে আড্ডা দিবেন, মজা করবেন।"

জেলেরা উদাসভাবে বলেন, “সেই কাজটাই তো আমরা এখন করছি! তাহলে বিশ পঁচিশ বছরের কষ্ট করতে যাব কেন?"

04/07/2025

জেনে নিন!
১. ChatGPT – যেকোনো লেখা বা প্রশ্নের উত্তর দিতে পারে।
২. Canva AI – ডিজাইন তৈরি ও কনটেন্ট সাজাতে AI সহায়তা।
৩. Pictory – লেখা থেকে অটো ভিডিও তৈরি করে।
৪. Copy.ai – মার্কেটিং কপিরাইটিং বা ব্লগ লেখে।
৫. Jasper AI – ব্লগ, বিজ্ঞাপন, ইমেইল লেখায় সাহায্য করে।
৬. Grammarly – ইংরেজি লেখার ভুল ধরিয়ে সংশোধন করে।
৭. Quillbot – লেখাকে রি-রাইট বা প্যারাফ্রেজ করে।
৮. Synthesia – AI এভাটার দিয়ে ভিডিও বানায়।

Turning Point Job Aid
৯. Looka – লোগো ও ব্র্যান্ড ডিজাইন করে।
১০. Remove.bg – ছবির ব্যাকগ্রাউন্ড রিমুভ করে এক ক্লিকে।
১১. Leonardo AI – কল্পনাশক্তির ইমেজ ডিজাইন করে।
১২. Durable – কয়েক সেকেন্ডে ওয়েবসাইট তৈরি করে।
১৩. SlidesAI – লেখা থেকে অটো স্লাইড প্রেজেন্টেশন বানায়।
১৪. Runway ML – ভিডিও এডিটিং ও AI ভিজ্যুয়াল এফেক্টে সাহায্য করে।
১৫. Tome – স্টোরি-বেইজড প্রেজেন্টেশন তৈরি করে।
১৬. Notion AI – নোট নেয়া, টাস্ক ম্যানেজমেন্ট ও লেখায় সাহায্য করে।
১৭. Krisp – কলের ব্যাকগ্রাউন্ড নোইজ রিমুভ করে।
১৮. Cleanup.pictures – ছবির অবাঞ্চিত জিনিস মুছে ফেলে।
১৯. Replika – AI ভার্চুয়াল বন্ধু বা চ্যাট সঙ্গী।
২০. Soundraw – AI দিয়ে অরিজিনাল মিউজিক তৈরি করে।
২১. Beatoven – ভিডিও/পডকাস্টের জন্য মিউজিক তৈরি করে।
২২. Voicemod – ভয়েস চেঞ্জ বা ভয়েস ইফেক্টে ইউজ হয়।
২৩. Lumen5 – ব্লগ থেকে ভিডিও কনভার্ট করে।
২৪. Descript – ভিডিও এডিট করে টেক্সট দিয়ে।
২৫. Kaiber – AI দিয়ে ভিডিও অ্যানিমেশন বানায়।
২৬. AutoDraw – হ্যান্ড-ড্রয়িংকে পারফেক্ট ডিজাইনে রূপ দেয়।
২৭. ElevenLabs – রিয়েলিস্টিক ভয়েস জেনারেশন করে।
২৮. Heygen – AI স্পোকেন ভিডিও বানায় ফেস ও ভয়েস দিয়ে।
২৯. Writesonic – কনটেন্ট রাইটিং ও কপি তৈরি করে।
৩০. Play.ht – ব্লগ বা লেখাকে ভয়েসে পরিণত করে।
৩১. Papercup – ভিডিওর ভয়েস অন্য ভাষায় ডাব করে।
৩২. AI Dungeon – ইন্টার‍্যাকটিভ গল্প বানায়।
৩৩. TTSMaker – লেখা থেকে স্পিচ জেনারেট করে।
৩৪. Magic Eraser – ছবির অবজেক্ট সরিয়ে ক্লিন ব্যাকগ্রাউন্ড দেয়।
৩৫. Designs.ai – লোগো, ভিডিও, অডিও সব তৈরি করতে পারে।
৩৬. Midjourney – কমান্ড থেকে ইমেজ তৈরি করে।
৩৭. TinyWow – ডকুমেন্ট, ভিডিও, পিডিএফ টুলস ফ্রি অফার করে।
৩৮. ChatPDF – যেকোনো PDF পড়ে আপনাকে সারাংশ দেয়।

31/07/2024

প্রেশার কুকারের রান্নার ডিটেইলস:-
🍚 ভাত-
পানির পরিমান:- যেই পট দিয়ে চাল মাপবেন, সেই পট দিয়ে চালের ডাবল পরিমান পানি দিবেন।
সিটি:- লো আচে ২ টা সিটি এবং হাই আচে ৩-৪ টা সিটি।

🥔আলু-
পানির পরিমান:- আলু ডুবিয়ে বা অর্ধেক ডুবিয়ে পানি দিবেন। (আলু তে বেশি পানি দিলে পানসে হয়)
সিটি:- লো আচে ২ টা সিটি এবং হাই আচে ৩-৪ টা সিটি।

🌰 ছোলা-
পানির পরিমান:- ছোলা ডুবিয়ে পানি দিবেন। আগে অবশ্যই ৬-৭ ঘন্টা ভিজিয়ে রাখবেন।
সিটি:- লো আচে ২-৩ টা সিটি এবং হাই আচে ৩-৪ টা সিটি।

🥘খিচুড়ি-
পানির পরিমান:- যেই পট দিয়ে চাল এবং ডাল মাপবেন, সেই পট দিয়ে চাল ডালের ডাবল পরিমান পানি দিবেন। নরম খিচুড়ি করতে চাইলে আরো একটু বেশি পানি দিবেন।
সিটি:- লো আচে ২ টা সিটি এবং হাই আচে ৩-৪ টা সিটি।

🍚পোলাও-
পানির পরিমান:- যদি ১ পট চাল হয় তাহলে ডাবল পানি দিবেন। এর বেশি চাল হলে ডাবলের একটু কম পানি দিবেন। যেমন ২ পটে ১.৫ পট পানি এইভাবে
সিটি:- লো আচে ১ টা সিটি এবং হাই আচে ২ টা সিটি।

🍗দেশি মুরগি-
পানির পরিমান:- কষিয়ে নিয়ে সামান্য পানি দিয়ে দিবেন।
সিটি:- লো আচে ২ টা সিটি এবং হাই আচে ৩-৪ টা সিটি।

🐓 কক মুরগি-
পানির পরিমান:- কষিয়ে নিয়ে সামান্য পানি দিয়ে দিবেন।
সিটি:- লো আচে ২ টা সিটি এবং হাই আচে ৩-৪ টা সিটি।

🥗সবজি -
পানির পরিমান:- কষিয়ে নিয়ে সামান্য পানি দিয়ে দিবেন।
সিটি:- লো আচে ১ টা সিটি এবং হাই আচে ২ টা সিটি।

🫕নেহেরি-
পানির পরিমান:- নেহেরির ৩ গুন পানি দিবেন
সিটি:- মিডিয়াম টু লো আচে ৪০ মিনিট রান্না করবেন। যত ইচ্ছা সিটি পড়ুক।

🍲 লাউ ডাল-
পানির পরিমান:- পানি না দিলেও হবে। চাইলে সামান্য দিতে পারেন।
সিটি:- ২ সিটি

🫕পাতলা ডাল-
পানির পরিমান:- ডালের ডাবল পানি। প্রথমে ১৫ মিনিট ভিজিয়ে রাখলে ভালো হয়।
সিটি:- লো আচে ২ টা সিটি এবং হাই আচে ৩-৪ টা সিটি।

🦆 হাঁস-
পানির পরিমান:- কষিয়ে নিয়ে সামান্য পানি দিয়ে দিবেন।
সিটি:- লো আচে ২ টা সিটি এবং হাই আচে ৩-৪ টা সিটি।

🐟 মাছ-
পানির পরিমান:- কষিয়ে নিয়ে সামান্য পানি দিয়ে দিবেন।
সিটি:- ১ সিটিই যথেষ্ট।

🥘মুগ ডাল ঘাটি-
পানির পরিমান:- কষিয়ে নিয়ে সামান্য পানি দিয়ে দিবেন।
সিটি:- ১ সিটিই যথেষ্ট।

🍱 চিকেন বিরিয়ানি-
পানির পরিমান:- যদি ১ পট চাল হয় তাহলে ডাবল পানি দিবেন। এর বেশি চাল হলে ডাবলের একটু কম পানি দিবেন। যেমন ২ পটে ১.৫ পট পানি এইভাবে
©️

**  জীবনের সবকিছুই আপেক্ষিক **কারো মার্সিডিজ থামছে রাতের গভীরে নিষিদ্ধ পল্লীতে, ঘরে অপেক্ষারত স্ত্রী দীর্ঘশ্বাস ফেলছে......
06/07/2024

** জীবনের সবকিছুই আপেক্ষিক **

কারো মার্সিডিজ থামছে রাতের গভীরে নিষিদ্ধ পল্লীতে, ঘরে অপেক্ষারত স্ত্রী দীর্ঘশ্বাস ফেলছে...! কেউ ভাঙা ঘরে থেকে স্ত্রীকে নিয়ে অবিরত স্বপ্নের জোয়ারে ভাসছে।

কেউ ভাবছে আর কয়েকটা দিন! ডিভোর্স পেপারে সাইন করলেই মুক্তি। কেউ কেউ আবার একটা সম্পর্ক টিকিয়ে রাখার জন্য অবিরাম যুদ্ধ করে চলছে।

কেউ সদ্যোজাত সন্তানকে ডাস্টবিনে ফেলে দিয়ে দায়মুক্ত হতে চাইছে। আবার কেউ একটা সন্তানের জন্য সারাটা জীবন হাহাকার করছে!

কেউ বছরে কতোজন ভালবাসার মানুষ বদলে ফেলছে!
কেউ আবার তার ভালবাসার মানুষের জন্য বছরের পর বছর অপেক্ষা করে চলছে।

কেউ দামি শাড়ি হাতে পেয়ে তবু খুশি নয়! আবার কেউ তাঁতের নতুন শাড়ির গন্ধ বারবার শুঁকছে।

কেউ প্রিয়জন এর কাছ থেকে সোনা বা হিরের চুড়ি পেয়ে খুশি নয়,

কেউ প্রিয়জন এর কাছ থেকে পাওয়া কাঁচের চুড়িতে স্বর্গের সুখ খুঁজে পাচ্ছে।

কেউ লাখ টাকার ডাইনিং টেবিলে বসেও তৃপ্তি সহকারে খেতে পারছেনা! কেউ পেঁয়াজ, কাঁচালঙ্কা কচলিয়ে গোগ্ৰাসে পান্তা গিলছে।

কারো দামি খাটে শুয়েও ঘুমের ওষুধ খেতে হচ্ছে! কেউ আবার হিমেল হাওয়ায় অঘোরে ঘুমোচ্ছে।

কারো পড়ার টেবিলে নতুন বইয়ের সমারোহ কিন্তু পড়ার ইচ্ছে নেই। কেউ আবার পুরাতন বইয়ের দোকান চষে বেড়াচ্ছে, পকেট খালি বলে!

কেউ বিলাসবহুল গাড়িতে বসে চিন্তিত, সন্তানগুলো মানুষ হলোনা! এতো সম্পত্তি রাখতে পারবেতো? কেউ পায়ে হেঁটে পথ চলছে, আর মনে মনে ভাবছে... সন্তানতো মানুষ করতে পেরেছি! ঈশ্বর চাইলে, ওরা নিজেরাই নিজের জীবনটা গড়ে নেবে।

নানান রঙের মানুষ,
বিভোর নানা স্বপ্নে,
জীবন এঁকে বেড়ায়
সাদাকালো আলাপনে !!

আসলে এটাই বাস্তবতা। সুখ এবং শান্তি সর্বদাই আপেক্ষিক।

কারো সব থেকেও "সুখ" জিনিসটাই নাই, আবার কারো বাকি সব ঘাটতি থাকলেও সুখটা আছে!

কেউ দুইবেলা খাওয়ার জন্য সারাদিন হাটে, আবার কেউ খাবার হজম করার জন্য হাটে।

জীবন যেখানে যেমন!


Pic just for attention...

গল্প-১বাবা গোসলে, মা রান্না ঘরে আর ছেলে টিভি দেখছিল। এমন সময় দরজায় ঘণ্টা বাজল। ছেলে দৌড়ে গিয়ে দরজা খুলে দেখল, পাশের বাসা...
05/07/2024

গল্প-১
বাবা গোসলে, মা রান্না ঘরে আর ছেলে টিভি দেখছিল। এমন সময় দরজায় ঘণ্টা বাজল। ছেলে দৌড়ে গিয়ে দরজা খুলে দেখল, পাশের বাসার করিম সাহেব দাঁড়িয়ে।
ছেলে কিছু বলার আগেই করিম সাহেব বললেন, ‘আমি তোমাকে ৫০০ টাকা দেব, যদি তুমি ১০ বার কান ধরে উঠবস কর।’
বুদ্ধিমান ছেলে অল্প কিছুক্ষণ চিন্তা করেই কান ধরে উঠবস শুরু করল, প্রতিবার উঠবসে ৫০ টাকা বলে কথা।
শেষ হতেই করিম সাহেব ৫০০ টাকার নোট ছেলের হাতে ধরিয়ে দিয়ে চলে গেলেন।
বাবা বাথরুম থেকে বের হয়ে জিজ্ঞেস করলেন, ‘কে ছিল দরজায়?’
‘পাশের বাসার করিম সাহেব’, উত্তর দিল ছেলে।
‘ও’, বললেন বাবা, ‘আমার ৫০০ টাকা কি দিয়ে গেছেন?’

শিক্ষণীয়বিষয়
আপনার ধারদেনার তথ্য শেয়ারহোল্ডারদের থেকে গোপন করবেন না। এতে অনেক অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা থেকে রক্ষা পাবেন।

গল্প-২
সেলসম্যান, অফিস ক্লার্ক ও ম্যানেজার দুপুরে খেতে যাচ্ছিলেন। পথে তাঁরা একটি পুরোনো প্রদীপ পেলেন।
তাঁরা ওটাতে ঘষা দিতেই দৈত্য বের হয়ে এল।
দৈত্য বলল, ‘আমি তোমাদের একটি করে ইচ্ছা পূরণ করব।’
‘আমি আগে! আমি আগে!’ বললেন অফিস ক্লার্ক, ‘আমি বাহামা সমুদ্রপারে যেতে চাই, যেখানে অন্য কোনো ভাবনা থাকবে না, কাজ থাকবে না।’
‘ফুঃ...!!’ তিনি চলে গেলেন।
‘এরপর আমি! এরপর আমি!’ বললেন সেলসম্যান, ‘আমি মায়ামি বিচে যেতে চাই, যেখানে শুধু আরাম করব।’
‘ফুঃ...!!’ তিনিও চলে গেলেন।
‘এখন তোমার পালা’, দৈত্য ম্যানেজারকে বলল।
ম্যানেজার বললেন, ‘আমি ওই দুজনকে আমার অফিসে দেখতে চাই।’

শিক্ষণীয়বিষয়
সব সময় বসকে আগে কথা বলতে দেবেন। তা না হলে নিজের কথার কোন মূল্য থাকবে না।

গল্প-৩
একটি ইগল গাছের ডালে বসে আরাম করছিল।
এমন সময় একটি ছোট খরগোশ ইগলটিকে দেখে জিজ্ঞেস করল, ‘আমিও কি তোমার মতো কিছু না করে এভাবে বসে আরাম করতে পারি?’
ইগল উত্তর দিল, ‘অবশ্যই, কেন পারবে না।’
তারপর খরগোশটি মাটিতে এক জায়গায় বসে আরাম করতে থাকল। হঠাত্ একটি শিয়াল এসে হাজির, আর লাফ দিয়ে খরগোশকে ধরে খেয়ে ফেলল।

শিক্ষণীয়বিষয়
যদি কোনো কাজ না করে বসে বসে আরাম করতে চান, তাহলে আপনাকে অনেক ওপরে থাকতে হবে।

গল্প-৪
একটি মুরগি ও একটি ষাঁড় আলাপ করছিল।
‘আমার খুব শখ ওই গাছের আগায় উঠব, কিন্তু আমার এত শক্তি নেই’, মুরগিটি আফসোস করল।
উত্তরে ষাঁড়টি বলল, ‘আচ্ছা, তুমি আমার গোবর খেয়ে দেখতে পার, এতে অনেক পুষ্টি আছে।’
কথামতো মুরগি পেট পুরে গোবর খেয়ে নিল এবং আসলেই দেখল সে বেশ শক্তি পাচ্ছে। চেষ্টা করে সে গাছের নিচের শাখায় উঠে পড়ল।
দ্বিতীয় দিন আবার খেল, সে তখন এর ওপরের শাখায় উঠে গেল।
অবশেষে চার দিন পর মুরগিটি গাছের আগায় উঠতে সক্ষম হলো।
কিন্তু খামারের মালিক যখন দেখলেন মুরগি গাছের আগায়, সঙ্গে সঙ্গে তিনি গুলি করে তাকে গাছ থেকে নামালেন।

শিক্ষণীয়বিষয়
ফাঁকা বুলি (বুল শিট) হয়তো আপনাকে অনেক ওপরে নিয়ে যেতে পারে, কিন্তু আপনি বেশিক্ষণ ওখানে টিকে থাকতে পারবেন না।

গল্প-৫
একটি পাখি শীতের জন্য দক্ষিণ দিকে যাচ্ছিল। কিন্তু এত ঠান্ডা ছিল যে পাখিটি শীতে জমে যাচ্ছিল এবং সে একটি বড় মাঠে এসে পড়ল।
যখন সে মাঠে পড়ে ছিল, একটি গরু তার অবস্থা দেখে তাকে গোবর দিয়ে ঢেকে দিল। কিছুক্ষণ পর পাখিটি বেশ উষ্ণ অনুভব করল। যখন গোবরের গরমে সে খুব ঝরঝরে হয়ে উঠল, আনন্দে গান গেয়ে উঠল।
এমন সময় একটি বিড়াল পাশ দিয়ে যাচ্ছিল, পাখির গান শুনে খুঁজতে লাগল কোথা থেকে শব্দ আসে। একটু পরই সে গোবরের কাছে আসে এবং সঙ্গে সঙ্গে গোবর খুঁড়ে পাখিটিকে বের করে তার আহার সারে।

শিক্ষণীয়বিষয়
১. যারা আপনার ওপর কাদা ছোড়ে, তারা সবাই-ই আপনার শত্রু নয়।
২. যারা আপনাকে পঙ্কিলতা থেকে বের করে আনে, তারা সবাই-ই আপনার বন্ধু নয়।
৩. এবং যখন আপনি গভীর পঙ্কিলতায় নিমজ্জিত, তখন মুখ বেশি না খোলাই শ্রেয়।

26/06/2024

নারীর লজ্জা হচ্ছে লজ্জাবতী গাছের মতো।
হাত লাগলেই শেষ।
সেইটা স্বামীর হাত হোক বা অন্য কোনো পুরুষের।
এই হাত লাগা শুধু শারীরিক স্পর্শে না,
পুরুষের সঙ্গতায়ও নারীর লজ্জা কেটে যায়।
যে মেয়ে যত বেশি পুরুষের সংস্পর্শে যাবে,
তার লজ্জা তত কমবে।
যেমন-চিত্র নায়িকারা।
বিকিনি পড়তেও দ্বিধা করেনা।
পুরুষের মাঝে থেকে চক্ষু লজ্জা উঠে গেছে।
কনজারভেটিভ ফ্যামিলির মেয়েকে ওড়না ছাড়া
দাঁড়াতে বললেও সে লজ্জায় মরে যাবে।
ইদানিং ফেসবুক এই লজ্জা নিবারণের
ভূমিকা পালন করছে।-
ফেসবুকে বন্ধু বেশি।
অতি-আধুনিকরা ছেলে বন্ধুর সঙ্গে
পিরিয়ড নিয়ে কথা বলে।
ফ্ল্যার্ট করতে গিয়ে শরীর নিয়ে নগ্ন কথা
বলে- মাইন্ড করলে বলে '' জাস্ট
কিডিং, টেক ইট ইজি।'
ইজিলি নিতে নিতে সেই অশালীন
বিষয় আর অশালীন লাগে না।
লজ্জা শেষ !
আবার ফেসবুকে প্রেমিক বেশি!!
কেউ প্রেমে পড়েছে তো,
প্রেমিক রোমান্সের ছলে অশ্লীল কথা বলে।
স্বামীর মতো।
এরপর ব্রেকআপ হয়।
আবার কারো প্রেমে পড়ে।
আবারো চুম্মা-চাটি,আরো কত কি করে !!
আবার ব্রেকাপ।
লজ্জা -শরমের মাথা খেয়ে মেয়েটা এক সময় নির্লজ্জ
হয়ে যায়।
'প্রেম নারীর লজ্জাশীলতাকে গ্রাস করে,
পুরুষের সব বিলীন হয়ে যায়।
নারীর কাছে পুরুষের উপস্থিতি ইয়াবার মতো।
প্রথমে একটা খেলেই পিনিক আসে।
পরে ২০-২৫ টা খেলেও কাজ হয় না।
ব্যস !
এক সময় পুরুষের প্রতি ফিলিংস কাজ করেনা।
প্রেমিকের ভালবাসা তার কাছে পানসে লাগে।
একটার পর একটা পুরুষ বদল করে।
কিন্তু স্থির হতে পারে না।
জানাশোনা শেষ হলেই - আর ভালো লাগে না।
বোরিং লাগে।
কারণ, ডিফারেন্ট টেস্ট নিতে নিতে ভালবাসার
অনুভূতিই শেষ !
মুরব্বীরা বলতেন বিয়ের পরে মেয়ের
লজ্জা কমে।
বাচ্চা হবার পরে আরো কমে যায়।
তখন বুঝতাম না।
ভাবতাম লজ্জা 'ফোঁড়ার' মতো কিছু।
বিয়ের পরে গলে যায়।
tongue emoticon
এখন বুঝি।
আগে মেয়েদের কাছে স্বামীই ছিলো পুরুষ।
তাই বিয়ের পরের কথা এসেছে।
এখন বিয়ে লাগে না পুরুষের কাছে
আসতে- ফেসবুক হলেই চলে।
ফেসবুক সেই স্বামীর ভূমিকা পালন করে।

লেখাটি না বুঝলে আরেকবার পড়ুন,
তারপরে মন্তব্য করুণ।

আর যাদের এই লেখা পড়ে গায়ে লাগবে লেখাটা বিশেষ ভাবে তাদের জন্য..

©©©© post

22/06/2024
আসলে সুখ কোথায়?আবুল মিয়া ফর্সা মানুষ, বউটা তাহার কালোএই কারণে বউটা বেশি ,লাগে না তার ভালো।বউটা আবার কালো হইলেও, বড় ঘরে...
15/06/2024

আসলে সুখ কোথায়?
আবুল মিয়া ফর্সা মানুষ, বউটা তাহার কালো
এই কারণে বউটা বেশি ,লাগে না তার ভালো।

বউটা আবার কালো হইলেও, বড় ঘরের বেটি
বাপের ঘরে খাইছে শুধু ,বড় মাছের পেটি।

ভালো খেয়ে বড় হওয়া ,এই বেচা*রির মুখে
স্বামীর ঘরের ভর্তা ভাজি ,পান্তা কি আর ঢোকে।

বউয়ের জ্বালা জামাই গরিব, স্বামীর বউ তার কালো
দুইজনেই কয় এমন সংসার, ভেঙ্গে দেওয়াই ভালো।

দুইজনেই ভুইলা তাদের, দুই মানিকের কথা
সোনার সংসার ভেঙ্গে দিল, এ দুই মাতা পিতা।

নিজের ভুলে পথ হারিয়ে, পথভোলা এই নারী
নিজেই নিজের ঘর ভাঙ্গিয়া, গেল বাপের বাড়ি।

ভেবেছিল ভাইয়েরা তার, আগের মতই আছে
আগের মতই বাসবে ভালো টানবে বুকের কাছে।

বাপের বাড়ি গিয়ে দেখে ভাবনাটা তার ভুল
ভাই ভাবিদের হাতে এখন ,বিষ কাঁটা আর হূল।

কথায় কথায় কথার খুটার, হূল কাঁটা দেয় গায়
পাড়াপড়শি ও কাটা গায়ে ,লবণ দিয়ে যায়।

ভাই ভাবীদের কাছ থেকে এই, আঘাত পাওয়ার পর
বুঝতে পারে স্বামীর ঘরেই, নারীর আসল ঘর।

হেলায় হেলায় ঘর ভাঙ্গিয়া ,ঘর হারা এই নারী
চোখের জলে বক্ষ ভাসায় ,বইসা বাপের বাড়ি।

ওইদিকে তার স্বামী আবার, করছে আরেক বিয়ে
বিয়ে করে পড়ছে জ্বালায়, বাচ্চা দুটো নিয়ে।

এমনিতেই এই বাচ্চা দুটোর, মা নাই তাদের কাছে
এখন আবার সৎ মা তাদের, লেগে থাকে পাছে।

খানা খাদ্য খায় না ওরা ,সারাটা দিন ঝিমায়
এদের নিয়ে বাপটা পরছে, ফাটা বাঁশের চিপায়।

চিপায় পইরা বাপটা কান্দে, বাচ্চা বাপের দোষে
মা টা কান্দে ঘর হারাইয়া, ভাইয়ের ঘরে বসে।

এই যে এত কান্নাকাটি, এত চোখের জল
সবটা হইলো হেলায় হেলায় ,ঘর ভাঙ্গিবার ফল।

কারো বুকে ঘর ভাঙ্গিবার ,স্বপ্ন যদি জাগে
এদের একটু দেইখা নিও, ঘর ভাঙ্গিবার আগে।
(সংগৃহীত)

12/06/2024

ঢাকায় যারা আছেন সাবধান…

১। গাজীপুর হঠাৎ দেখতে পেলেন, কতগুলো মানুষ একজন মানুষ কে মেরে রক্তাত্ত করে চলেছে আর সে আপনাকে বলছে ভাই, সাহায্য করেন। আপনি দয়া দেখাতে গিয়ে রক্ষা করতে এগিয়ে গেলেই বিপদ হতে পারে। ওরা আপনাকে মেরে সব কিছু নিয়ে যেতে পারে, কারণ তারা সংঘবদ্ধ প্রতারক চক্র।

২। ওভার ব্রিজ এর উপর মহিলা কাঁদছে যে, সে যার সাথে দেখা করবে তার মোবাইলে কল দিতে হবে কিন্তু তার কাছে টাকা নেই। বলবে আপনার মোবাইল দিয়ে সেই লোকের নাম্বারে মিসকল দিলেও সে ব্যাক করবে। আপনি কল দিলেন তো ফাঁদে পড়লেন। ওরা নিরীহ মানুষ দেখে তাদের নম্বর সংগ্রহ করে ও পরবর্তীতে সেই নাম্বারে কল করে লোভনীয় প্রস্তাব দেয়, রাজী হলে আপনাকে তাদের আস্তানাতে নিয়ে ব্লাক মেইল করবে।

৩। শাহবাগ, মহাখালী, যাত্রাবাড়ী জ্যামে আটকে আছেন, নানা ধরণের লিফলেট যেমনঃ দুর্বলতা,রোগে, নানা লোভে আপনাকে ফাঁদে ফেলার ব্যবস্থা।

৪। গাবতলি, সায়েদাবাদ, কিংবা সদরঘাট , মাওয়া, আরিচা, দৌলতদিয়া ফেরি ঘাটে বসে আছেন, দেখলেন যে বাইরে তাস, লুডু ইত্যাদি খেলছে, কাছে গেলেন কি ফেঁসে গেলেন।

৫। যাত্রাপথে অপরিচিত লোক এর সাথে মতবিনিময় করবেন খুবই কম। আপনি যে স্থানে যাবেন সে স্থান যেন আপনার পরিচিত।

৬। রেলগাড়ির ছাঁদে চলাচল করা থেকে বিরত থাকবেন, কারণ এক দল ছেলে পাওয়া যায়, যারা রেলের ছাদের উপর থেকে ছিনতাই করে ছাদ থাকে ফেলে দেয়।

৭। লঞ্চ এ কম যাত্রী থাকলে উঠবেন না।

৮। যারা দ্রুত যাতায়াত এর জন্য স্পীড বোট এ যাতায়াত করবেন তারা টাকা বা মুল্যবান কিছু সাথে নিবেন না। কারণ দেখা গিয়েছে যে, এক দল আছে যারা বোট ছাড়ার পর নির্জন স্থানে বোট ভিড়িয়ে ছিনতাই করে আপনাকে নামিয়ে দিতে পারে।

৯। হেঁটে যেতে হলে বিভিন্ন বাসের মাঝখান দিয়ে যাওয়া অনুচিত কারণ নেশাখোর ওঁত পেতে থাকে ছিনতাই এর জন্য।

এছাড়াও যাতায়াতের সময় এ জাতীয় অন্যান্য ব্যাপারে সতর্ক থাকতে হবে। সচেতনতা সৃষ্টিতে শেয়ার করে সকলকে জানিয়ে দিন।

সবাইকে ধন্যবাদ।
সংগৃহীত

হরিণ এক লাফে ২০/২১হাত পর্যন্ত যেতে পারে । আর বাঘ এক লাফে ১৭/১৮হাত পর্যন্ত যায়।।এদের একসাথে দৌড়াতে দিলে বাঘ কখনো হরিণকে ধ...
31/12/2023

হরিণ এক লাফে ২০/২১হাত পর্যন্ত যেতে পারে । আর বাঘ এক লাফে ১৭/১৮হাত পর্যন্ত যায়।।
এদের একসাথে দৌড়াতে দিলে বাঘ কখনো হরিণকে ধরতে পারবে না।
কিন্তু হরিণ মাঝে মাঝে পিছনের দিকে তাকিয়ে বাঘের দুরত্ব দেখার চেষ্টা করে।।
হরিণের সব থেকে বড় ভুল পিছনের দিকে তাকিয়ে অন্যের অবস্থান জানতে চাওয়া,এজন্যই হরিণ বাঘের শিকার হয়।।
তাই নতুন বছরে হরিণের মতো কোনো ভুল করা যাবে না।
জীবনে অনেক ভুল ও স্মৃতিময় গল্প থাকবেই,এটা নিয়ে এতো বেশি চিন্তা করার কিছু নাই । বার বার নিজের ভুল ও স্মৃতিগুলোর দিকে না তাকিয়ে নিজের লক্ষ নিয়ে সামনের দিনগুলো ব্যস্ত থাকতে হবে,

21/12/2023

আমি নিজেও কখনাে এভাবে ভাবিনি...
ফজর- ২ x ৩৬৫ দিন = ৭৩০ রাকাআত
যােহর- ৪ x ৩৬৫ দিন = ১৪৬০ রাকাআত
আসর- ৪x ৩৬৫ দিন = ১৪৬০ রাকাআত
মাগরিব- ৩ x ৩৬৫ দিন = ১০৯৫ রাকাআত
এশা- ৪x ৩৬৫ দিন = ১৪৬০ রাকাআত
মােট = ৬২০৫ রাকাআত
সুন্নাত এবং নফল সালাত তাে বাদই দিলাম !!
১ বছরে (৩৬৫ x ৫) = ১৮২৫ ওয়াক্ত সালাত।
অর্থাৎ বছরে ১৮২৫ বার আপনাকে আযানের মাধ্যমে
ডাক দেয়া হয়।
আপনি কয়বার সাড়া দিয়েছিলেন ?
আপনার মনে কি একটুও অনুশােচনা হওয়ার কথা না ?
কি ভেবেছেন আল্লাহর কাছে হিসাব দিতে হবে না?
এখানে শুধু ১ বছরের একটু ধারণা তুলে ধরা হল,
আল্লাহ্'র কাছে পুরাে জীবনের হিসাব কিভাবে দিবেন. ?
কি অবস্থা হবে সেদিন ?
আসুন!!
আজ থেকেই ৫ ওয়াক্ত সালাত আদায় করা শুরু করি।
আল্লাহর ডাকে সাড়া দেই।আল্লাহ্ কে ডাকি।
আল্লাহ নিশ্চয়ই আমাদের ডাকে সাড়া দেবেন।
মহান আল্লাহ তায়ালা আমাদের সবাইকে পাঁচ ওয়াক্ত
নামাজ আদায় করার তৌফিক দান করুক...... আমিন।

Address

Goran

Telephone

+8801670414090

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Story & info posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Story & info:

Share

Category