গোয়াইনঘাটের উন্নয়নে গোয়াইনঘাটবাসী

  • Home
  • Bangladesh
  • Gowainghat
  • গোয়াইনঘাটের উন্নয়নে গোয়াইনঘাটবাসী

গোয়াইনঘাটের উন্নয়নে গোয়াইনঘাটবাসী গোয়াইনঘাটের উন্নয়নে গোয়াইনঘাটবাসী

দলীয় ক্ষমতার অপব্যবহার করে গোয়াইনঘাট ও সিলেট শহরের বিভিন্ন জায়গায় সম্পদের পাহাড় গড়েছেন এই ৩ সহোদর। খুবই অল্প সময়ে তারা প...
17/02/2025

দলীয় ক্ষমতার অপব্যবহার করে গোয়াইনঘাট ও সিলেট শহরের বিভিন্ন জায়গায় সম্পদের পাহাড় গড়েছেন এই ৩ সহোদর। খুবই অল্প সময়ে তারা প্রত্যেকে আলাদা আলাদা ভাবে গড়েছেন সম্পদের সম্রাজ্য। হঠাৎ আঙুল ফুলে কলাগাছ হওয়া এই তিন জনের বিরুদ্ধে দুদকের তদন্ত চায় গোয়াইনঘাট বাসী।

আপনাদের নিকট কোনো তথ্য থাকলে আমাদের ইনবক্সে দিয়ে সহযোগিতা করুন। এদের দুর্নীতি অনুসন্ধানে কাজ করছে মুখোশ উন্মোচন টিম।

লাফনাউটের দস্তারবন্দী সম্মেলনে :  ভয়াবহ রাজনীতি আর বাটপারির মেলবন্ধন★গোলাম আম্বিয়া কয়েসের বাটপারিদস্তারবন্দী সম্মেলনে স্...
24/01/2025

লাফনাউটের দস্তারবন্দী সম্মেলনে : ভয়াবহ রাজনীতি আর বাটপারির মেলবন্ধন

★গোলাম আম্বিয়া কয়েসের বাটপারি

দস্তারবন্দী সম্মেলনে স্মারকের সম্পূর্ণ খরচ দেবেন বলে ওয়াদা করেছিলেন গোলাম আম্বিয়া কয়েছ। সে কারণে স্মারক কমিটির একজন সদস্য স্মারক ছাপার সময় তাকে বলেন, 'আজ স্মারকের কাগজ কিনব টাকা দেন।'

তখন কয়েস বলেন, 'তোমার আব্বার কাছে ১ লাখ টাকা দিয়ে দিয়েছি।' কিন্তু নাজিম সাহেব যেদিন স্মারক ফাইনাল করতে যান সেদিন বললেন, 'কয়েস কোনো টাকা দেন নি।'

যাহোক, এসবের মধ্য দিয়েই ঠিক সময়ে স্মারক ছাপা হয়ে এলো। শুরু হলো দস্তারবন্দী। স্মারক উন্মোচনের পর দেখা গেলো, ১ম পৃষ্ঠায় অর্থায়নে কয়েসের নাম! কী বিস্ময়! কী রাজনীতি! এক টাকা না দিয়েও সবকিছুতে নাম!

এ ঘটনার পর ফুজালা কমিটি ক্ষুব্ধ হয়ে কয়েসকে নিয়ে আলোচনায় বসেন। তাকে ডেকে জবাবদিহিতা করেন। টাকা প্রদান না করলে তাকে স্টেজে ওঠতে দেওয়া হবে না বলে জানান। এসময় কয়েস ওয়াদা করেন, 'আগামীকাল (বৃহস্পতিবার) সকাল ১০টায় আপনাদের হাতে টাকা দিয়ে দেব।'

কিন্তু পরদিন সকাল ১০টা পেরিয়ে গেলেও কয়েস কোনো টাকা দেন নি। হুটকরে দুপুরে স্মারক নিলামকালে দুই লাখ ২২ হাজার টাকার চেক দিয়ে নিলাম রাখেন।

এদিকে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, স্মারক নিলামের নামে কয়েসের প্রদানকৃত চেকটির লিখিত টাকাগুলো অন্য দাতার।

** মূল পয়েন্ট : আজ ২৪ তারিখ পেরিয়ে গেলেও কয়েস এখনো স্মারকের খরচের টাকা দেননি। কেবল সাজানো নাটকে নিজেকে প্রমোট করেছেন। নিজের বিজ্ঞাপন হিসেবে মাহফিলকে ইউজ করেছেন।

★ ফজলুর রহমান পাকিস্তানি ও আরশাদ মাদানির আসা নিয়ে মিথ্যা প্রচারণা

প্রথমে জমিয়তের মহাসচিব (একাংশ) ড. মাওলানা গোলাম মহিউদ্দিন ইকরাম সাহেবের মাধ্যমে মাওলানা ফজলুর রহমান সাহেবকে লাফনাউট মাদরাসা কর্তৃপক্ষ দাওয়াত করেন এবং ফজলুর রহমান সাব দাওয়াতও কবুল করেন।

এর ধারাবাহিকতায় দেড় মাস পূর্বে ইকরাম সাহেব লাফনাউট মাদরাসার নাজিম সাহেবকে ফজলুর রহমান সাহেবের টিকিট ও আসার এন্তেজামের বিষয়ে কল করলে নাজিম সাহেব বলেন, আমরা ফজলুর রহমান সাহেবকে দাওয়াত প্রদান ও আনার দায়িত্ব মুফতি আব্দুল মুনতাকিম সাহেবকে দিয়ে দিয়েছি। তিনি সবকিছুর ব্যবস্থা করবেন।'

ইকরাম সাহেব এসব শুনে একটু অবাকই হলেন। কারণ, তার (ইকরাম সাহেবের) মাদরাসায় গিয়ে লাফনাউট কর্তৃপক্ষ মাওলানা ফজলুর রহমান পাকিস্তানিকে দাওয়াত করার জন্য তাগিদ দেন।

পরে একপর্যায়ে ইকরাম সাহবে মাওলানা ফজলুর রহমান সাহেবকে দাওয়াত করেন এবং তিনি দাওয়াত কবুলও করেন।

কিন্তু হুটকরে লাফনাউট মাদরাসার এমন কাণ্ড (মুনতাকিম সাহেবকে নিয়মবহির্ভুত দায়িত্ব)
ইকরাম সাহেবকে অবাক করে। অবশ্য তিনি ধৈর্য ধরে এ বিষয় এড়িয়ে গেছেন। লাফনাউটকর্তৃপক্ষ মুনতাকিম সাহেবের কাছে দা

সবশেষ বৃহস্পতিবার লাফনাউট মাদরাসার নাজিম সাহেব পাকিস্তানের মুফতি সায়্যিদ শাহ ফয়সাল নাদীম সাহেবকে লাফনাউটের সম্মেলনে হাজির করার জন্য মাওলানা গোলাম মহিউদ্দিন ইকরাম নেতৃত্বাধীন জমিয়তের যুগ্ম-মহাসচিব মাওলানা ওয়ালী উল্লাহ আরমান সাহেবের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। তখন আরমান সাহেব নাজিম সাহেবকে জিজ্ঞেস করেন, 'মাওলানা ফজলুর রহমান সাহেব ও মাওলানা আরশাদ মাদানী সাহেব না আসার কারণ কী?'

উত্তরে নাজিম সাহেব বলেন, ''আমরা প্রথমে মাওলানা গোলাম মহিউদ্দিন ইকরাম সাহেবের মাধ্যমে মাওলানা ফজলুর রহমান সাহেবকে দাওয়াত করেছিলাম। পরে গোলাম আম্বিয়া কয়েছ বললেন, 'মাওলানা ফজলুর রহমান সাহেবের সঙ্গে মুফতি আব্দুল মুনতাকিম সাহেবের ভালো সম্পর্ক।' এজন্য আমরা গোলাম আম্বিয়া কয়েছ সাহেবের মাধ্যমে আব্দুল মুনতাকিম সাহেবকে মাওলানা ( ফজলুর রহমান পাকিস্তানি) আনার দায়িত্ব দিই।''

'তিনি নিজ খরচে মাওলানাকে আনবেন পরে আমরা টাকা দেব এইভাবে সবকিছু ফাইনাল হয়। কিন্তু মুনতাকিম সাহেব কিছুই করেননি, এমনি মাওলানার (ফজলুর রহমান পাকিস্তানির) টিকিটও করেননি।'

একই সময়ে আরশাদ মাদানী প্রসঙ্গে নাজিম সাহেব বলেন, 'আমি নিজে দেওবন্দ গিয়ে হযরতকে দাওয়াত করি। হযরত তখন দাওয়াত কবুল করেননি। বলেছেন, 'আমি নভেম্বরে যাব, আবার জানুয়ারিতে আসা সম্ভব হবে না।'

''কয়েকদিন পূর্বে (কৌড়িয়ার শায়খের সাহেবজাদা) হাফিজ মাওলানা মুহসিন বলেন যে, ' ২২তারিখ আরশাদ মাদানি বাংলাদেশে তাশরিফ আনবেন।' তখন আমরা ২৩ তারিখ লাফনাউট আসার বিষয়ে কথা বলতে বললে মুহসিন বলেন,'আমি কথা বলে জানাব।''

'পরে মুহসিন সাহেব জানান, ''হযরত আসবেন ইনশাআল্লাহ। ঢাকা থেকে হেলিকপ্টারে আনতে হবে। আমরা এজন্য প্রচারও করি।''

কিছুদিন পর মাওলানা বাহাউদ্দীন জাকারিয়া সাহেব বললেন, 'হযরতের প্রোগ্রাম ঢাকায়ই সময়ে কাভার হবে না। ঢাকার বাহিরে হযরত যাওয়া সম্ভব না।''

নীতিকথা : জগতজুড়ে কওমি মাদরাসাকেন্দ্রীক মাহফিলগুলো কেবল জনতার ইসলাহের জন্য হয়ে থাকে। উদ্দেশ্য থাকে, মানুষতে হকের বার্তা পৌঁছে দিয়ে দ্বীনের পথে নিয়ে আসা। লাফনাউটের দস্তারবন্দী সম্মেলনও নিশ্চয় এই তরিকার বাহিরে না। কিন্তু প্রশ্ন হলো, যদি এই তরিকার হয়, তবে এত এত মিথ্যাচার, প্রতারণা কেন? ইসলাহের মাহফিলে অন্ধকার রাজনীতি কেন? ছত্রপুরির এই পবিত্র বাগানকে কলুষিত করছে কারা? কাদের ছত্রছায়ায় এসব হচ্ছে? আমরা জানতে চাই, ফুজালা কমিটি জানতে চায়, জানতে চায় সাধারণ মানুষগুলোও।

30/12/2024
30/12/2024
পরিবর্তীত পরিস্থিতিতে গোয়াইনঘাটের অবস্থা।
24/12/2024

পরিবর্তীত পরিস্থিতিতে গোয়াইনঘাটের অবস্থা।

29/09/2024

আমার একটা বিষয় জানার খুব আগ্রহ , দেশ বা এলাকার জন‍্য কোনটা বেশী ক্ষতিকর ? চোরাচালান না কোয়ারী খুলেদিয়ে পাথর উত্তলন । আমাদের গোয়াইনঘাটে কোয়ারী বন্ধরেখে হরদম চোরাকারবারী চলছে । বিভিন্ন নিউজ পোর্টাল , সোশাল মিডিয়ায় এসংক্রান্ত খবর প্রকাশ হচ্ছে কিন্তু সংশ্লিষ্টদের কোন খবর নাই । গোয়াইনঘাটে ওসি আসে ওসি যায় । বিজিবি বদলি হয়কি না জানিনা । যারাই আসে মরিয়া হয়ে চোরাচালান চালায় । চোরাচালান যদি দেশের জন‍্য মঙ্গল হয় , হালাল হয় তাহলে সিমান্তে বিজিবি রেখে লাভ কি ? উর্দ্ধতন কতৃপক্ষকে যারা জানাবেন সেই সাংবাদিকরাও চান চলুক চোরাকারবার কারণ এতেকরে উনাদের টুপাইস কামাই হয় ।নামে সরকার বদলেছে আর কোন কিছুই বদলায়নী ।শুধু লুটপাটকারী বদলেছে । কিছু আউট হয়েছে , কিছু নতুন ইন হয়েছে ।

পাতানো খেলা হতো দেখেছি । আজ পাতানো নির্বাচন দেখব ।ভাতা পাওয়ার অবৈধ ক্ষেত্র বন্ধ হয়েগেলে পদ পুরনের জন্য সাংবাদিক পাওয়া যা...
21/09/2024

পাতানো খেলা হতো দেখেছি । আজ পাতানো নির্বাচন দেখব ।ভাতা পাওয়ার অবৈধ ক্ষেত্র বন্ধ হয়েগেলে পদ পুরনের জন্য সাংবাদিক পাওয়া যাবেনা । নির্বাচনতো দুরের কথা !
সূত্র ঃ গোয়াইনঘাট প্রেসক্লাব নির্বাচন ।

18/09/2024

সেনাবাহিনী কে ম্যাজিস্ট্রেসী ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে । গোয়াইনঘাটে দেশের জন্য ক্ষতিকর চোরাচালানটা কি বন্ধ হবে ?

সাংবাদিক মহোদয়ের পোষ্টটি দেখে হাসব না কাঁদব ভেবে পাচ্ছিনা । গত এক দশকধরে কতচাদাবাজী , দুর্নীতি , লুটপাট চোরাকারবারী কতকি...
17/09/2024

সাংবাদিক মহোদয়ের পোষ্টটি দেখে হাসব না কাঁদব ভেবে পাচ্ছিনা । গত এক দশকধরে কতচাদাবাজী , দুর্নীতি , লুটপাট চোরাকারবারী কতকিছুইনা হয়েগেল একজন সাংবাদিক একলাইন লিখাতো দুরের কথা টুশব্দটি পর্যন্ত করেননী । গোয়াইনঘাটের তথাকতিত সাংবাদিক দুর্নীতিবাজ প্রশাসন এবং অবৈধ দখলদার চাঁদাবাজ লুটেরাদের তোষামোদে ব্যস্হ ছিলেন । গোয়াইনঘাটে এতো সাংবাদিক বৃদ্ধির একমাত্র কারন দুর্নীতিবাজ লুটেরাদের কাছথেকে ভাতা পাওয়ার জন্য ।কিন্তু সাংবাদিক সাহেব লিখলেন সাংবাদিক আসার খবর পেয়ে চাদাবাজরা পালিয়েগেছে । গত একযুগেরও বেশী সময়ধরে গোয়াইনঘাটে কত অনিয়ম , অন্যায় , অবিচার হয়েছে কিন্তু কোন সাংবাদিক দুটি লাইন লিখার সাহস হয়নী । গোয়াইনঘাটের মানুষ দেখেছে গুটিকয়েক লুটেরার পাশাপাশি অনেক তথাকতিত সাম্বাদিক কিছুই নাইথেকে আঙ্গুলফুলে কলাগাছ হয়েছেন । বললে অনেক কিছুই বলাযায় লিখাযায় কিন্তু কিহবে চোরা নাশুনে ধর্মের কাহিনী । অতএব হঠাৎকরে সাধু সাজতে যাইবেন না । একজন লিখেছিল রাজনীতি করে টাকা ইনকাম করা বন্ধ হয়েগেলে অনেক রাজনীতিবিদ কমে যাবে , তদ্রুপ ভাতা বন্ধ হয়েগেলে গোয়াইনঘাটে সাংবাদিক খুঁজে পাওয়া যাবেনা ।

বহিরাগত হঠাতে সিলেট-৪ আসনে আব্দুল হাকিম চৌধুরীতে ভরসা...........................সিলেট-৪ আসন যেন এক বলির পাটা! বিগত ৩৬ বছ...
11/09/2024

বহিরাগত হঠাতে সিলেট-৪ আসনে আব্দুল হাকিম চৌধুরীতে ভরসা...........................
সিলেট-৪ আসন যেন এক বলির পাটা! বিগত ৩৬ বছরই ছিলেন পাকিস্তানি এক ইমরান আহমদ। যেখানে উন্নয়ন তো দূরের কথা এ এলাকার মানুষের খাওয়ার একমাত্র অবলম্বন পাথর কোয়ারী বন্ধ করে নিজে হাজার হাজার কোটি টাকা পাচার করেছেন। এবার অন্তত গোয়াইনঘাটের মানুষ ভাড়াটিয়া কাউকে চায় না! সবারই এখন একটাই ধ্বনি স্থানীয় কেউ হাল ধরুক গোয়াইনঘাট-জৈন্তা-কোম্পানিগঞ্জের। সেদিকে আব্দুল হাকিমের বিকল্প বলতে আর কেউ নেই। যার অবদান গোয়াইনঘাট অন্তত ভালো জানে। যিনি কখনোই কোনো নির্বাচনে হারেন নি। গোয়াইনঘাট উপজেলার সাবেক ২ বারের চেয়ারম্যান, সিলেট জেলা বিএনপির সাবেক সফল সভাপতি জনাব আব্দুল হাকিম চৌধুরীকেই জনগণ চায়৷ কিছু কুচক্রী মহল এখন উনার বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালাচ্ছে,ইমরানের সাথে উনার সখ্যতার অভিযোগে। উনি উপজেলা চেয়ারম্যান থাকার সময় এমপির সাথে ছবি থাকা,সখ্যতা এসব কিন্তু উপজেলা চেয়ারম্যান উপজেলার উন্নয়নের স্বার্থেই প্রশাসনিক দায়িত্ব পালন করেছেন। এর বাহিরে আর কিছুই নেই। কিছু কুচক্রী মহল বাদ দিলে গোয়াইনঘাট,কোম্পানিগঞ্জ জানে বিগত করোনা,বন্যা ও বিভিন্ন দূর্যোগে আব্দুল হাকিম চৌধুরীর অবদান। বিশেষ করে ২০২২ সালের বন্যার সময় গোয়াইনঘাটের একমাত্র প্রতিনিধি হিসেবে বন্যার্তদের পাশে ছিলেন। যাইহোক জনমনে এখন আব্দুল হাকিম চৌধুরীকেই চায় সিলেট-আসন।

10/09/2024

৫ই আগষ্ট হাসিনা সরকারের পতনের পর সবক্ষেত্রে সংস্কার করার লক্ষ্যে নবেল বিজয়ী ড. মোহাম্মদ ইউনুছ সরকার বিভিন্ন পদক্ষেপ নিয়েছেন এর মধ্যে সরকারী কর্মকর্তা , কর্মচারী ব্যপক রদবদল সবই হচ্ছে উঁচ্চ পর্যায়ে । সংস্কারের সুফল পেতে হলে নিম্নপর্যায়েও রদবদল অপরিহার্য । আমাদের গোয়াইনঘাটের uno অফিসে সাবেক দুর্নীতিবাজ uno তাহমিলুর রহমান এর বিষবাষ্প কেরানি আবুল কালাম আজাদ কে রেখে গেছে । এরকারনে গোয়াইনঘাটের মানুষ কোন সুফলভোগ পাবেইনা বরং ক্ষতিগ্রস্ত হবে । তাই দ্রুত এই বিষফুড়াকে বদলি করতে হবে । এব্যাপারে সংশ্লিষ্ট কতৃপক্ষের সুদৃষ্টি কামনা করছি ।

Address

Gowainghat

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when গোয়াইনঘাটের উন্নয়নে গোয়াইনঘাটবাসী posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share