30/10/2024
অভিনন্দন লাল-সবুজ দেশ বাংলাদেশ🇧🇩......এই জয় শুধু পার্বত্য চ্ট্টগ্রামের নয়, এই জয় পুরো জাতির।
দুই বিচ্ছিন্নতাবাদী(ম্যাজরিটি বাঙালির বয়ান) মনিকা চাকমা আর ঋতুপর্ণার গোলে বাংলাদেশ সাফ চ্যাম্পিয়ন। এই চুংচ্যাং করা বাদ দেন ভাই 🙏আমরা আমাদের ভাষাকে শ্রদ্ধা করি তারসাথে অন্য জাতিসত্বার ভাষাকেও সম্মান করি।
এই চুংচাং ঋতুপর্ণা এবং চুংচাং মনিকার গোলে দ্বিতীয়বার সাফ চ্যাম্পিয়ান-২০২৪ আমার সোনার বাংলাদেশ 🇧🇩💗❤️
#নারী সাফ ফাইনাল: স্বাগতিক নেপালকে হারিয়ে আবারও ব্যাক টু ব্যাক চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ নারী ফুটবল দল।
আজ ফাইনাল খেলায় বাংলাদেশ (২) - নেপাল (১)। দেশের হয়ে মনিকা চাকমা ও ঋতুপর্ণা চাকমা প্রত্যেকে একটি করে গোল করেছেন।
পার্থক্য এটাই মনিকা, ঋতুপর্ণা, মারিয়া, মনিষারা দেশের জন্য সম্মান বয়ে আনে। আর বুয়েট, রুয়েটের EEE'23 ব্যাচের কিছু শিক্ষার্থীর মত কিছু দেশপ্রেমিক আছেন যারা মনিকা, মারিয়া, রুপনা ঋতুপর্ণাদের চিং চং পং বলে অপমান করেন।
এরপর গেল কিছুদিন আগে আদিবাসীদেরকে বিচ্ছিন্নতাবাদী ট্যাগ নিয়ে ফাঁসানোর চেষ্টা এবং পার্বত্য চট্টগ্রামের ঘটে যাওয়া সাম্প্রদায়িক দাঙ্গার সময় ঋতু পর্ণা চাকমা যখন শান্তি কামনা করে একটি পোস্ট করেছিল, সেখানে সমতলের কিছু মানুষ -তোমরা উপজাতি, জুমল্যান্ড চাস, চিং চং পং বলে কমেন্ট করে উল্লাস করছিলো।শেষমেশ ঋতুকে সে পোস্টের কমেন্ট অপশন বন্ধ রাখতে বাধ্য হয়।
এখন কি আপনাদের ঋতু পর্ণা চাকমা, মনিকার গোলের সুবাদে সাফ ফাইনাল জয়ের ট্রফি উদযাপন করতে বিবেকে বাঁধবে না? কারণ আপনারা তো আমাদেরকে উপজাতি, চিংচং পং ভাবেন।
আরেকটি কথা স্বরণ করিয়ে দিতে চাই, গতবারের সাফ চ্যাম্পিয়ন হয়েছিলোও কিন্তু একমাত্র আনাইচিং মগিনীর গোলে। আপনারা আমাদেরকে ক্ষুদ্র ভাবেন আর আমরা দেশের সম্মান কুড়াতে অবদান রাখি। বলতেই হবে, নেপালের একজন ঋতু পর্ণা আনাইচিং রা নেই বলে আজ নিজ দেশের ট্রফিকে ধরে রাখতে পারেনি, তাদের জেতা হলো না ফাইনাল।
যাক আবারও অভিনন্দন বাংলাদেশ নারী ফুটবলকে এভাবে এগিয়ে যাবে আমাদের দেশ, ফুটে ওঠবে বিশ্বের মঞ্চে।❤️🇧🇩
#নারী