21/07/2025
১। বিমান দুর্ঘটনার পর যারা উদ্ধার করতে গিয়েছিলেন - প্রচন্ড গরমে কলেজের ক্যান্টিনে গেলে তাদের পানি কিনতে বাধ্য করা হয়। চাপ বাড়লে মাইলস্টোন কলেজের ঐ ক্যান্টিন অফ করে দেয়া হয় যখন সবচেয়ে বেশি পানির দরকার ছিল। কারণ, পানির টাকা কে দিবে?
২। ছোট ছোট বাচ্চারা যখন পো/ ড়া শরীর নিয়ে বের হচ্ছিল - তখন তাদেরকে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে না দিয়ে উৎসুক জনতা মোবাইলে ভিডিও ধারণে ব্যস্ত ছিল। কারণ, ভিডিওতে যত বেশি ভিউ হবে, তত বেশি টাকা ইনকাম হবে।
৩। আ*গু*নের ফু"লকিতে ঝ"লসে যাওয়া শরীর নিয়ে বের হয়ে এলেও হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার মতো কোন সিএনজি বা রিকশা রাজি হচ্ছিল না। কাছাকাছি থাকা কোন প্রাইভেট কারকেও সাহায্যের জন্য এগিয়ে আসতে দেখা যায় নি। কারণ, এরা কেউ তার নিজের সন্তান নয়।
৪। মাইলস্টোন কলেজ থেকে উত্তরা আধুনিক হাসপাতালে সিএনজি দিয়ে আসতে ভাড়া গুনতে হয়েছে ১০০০ টাকা।
৫। উত্তরা-উত্তর মেট্রোর নিচ থেকে মনসুর আলী মেডিকেলে রিকশা দিয়ে আসতে ভাড়া গুনতে হয়েছে ১০০ টাকা।
৬। বাচ্চাদের অনেকগুলো আইডি কার্ডের ছবি ফেসবুকে ঘুরছে। বাচ্চারা হয়তো আহত হয় নি, কিন্তু এতটাই আতঙ্কিত হয়েছে যে বাসার ঠিকানা বা অভিভাবকদের ফোন নাম্বার বলতে পারছে না। কোন আইডি কার্ডেই অভিভাবকদের ফোন নাম্বার দেখতে পেলাম না।
৭। যে যু"দ্ধ বিমানটি দু'র্ঘ'টনা কবলিত হয়েছে, সেটি ১৯৭৬ সালের মডেলের।
জ্বি, এটাই বাংলাদেশের প্রকৃত চিত্র। এটাই আমাদের বিবেক আর মনস্তত্ত্ব । এই জন্যই আমরা বাঙালি ।
যে বাচ্চাগুলো মা** গেছে, আল্লাহ তাদের এই জাহান্নাম থেকে বাঁচিয়ে নিয়েছেন।🥲🥲
©️