শব্দকথা প্রকাশন

শব্দকথা প্রকাশন পাইকারি বিক্রয় কেন্দ্র:
বুক ব্যাংক, ৩৬ বাংলাবাজার, ঢাকা-১০০০
মোবাইল: ০১৮৬১ ৫৭ ৫৫ ১২

বাংলা সাহিত্যের খ্যাতিমান কবি আল মাহমুদের ৮৮তম জন্মদিন ও বর্ণাঢ্য সাহিত্য জীবন‘বধূ বরণের নামে দাঁড়িয়েছে মহা মাতৃকূল গাঙে...
10/07/2025

বাংলা সাহিত্যের খ্যাতিমান কবি আল মাহমুদের ৮৮তম জন্মদিন ও বর্ণাঢ্য সাহিত্য জীবন

‘বধূ বরণের নামে দাঁড়িয়েছে মহা মাতৃকূল
গাঙের ঢেউয়ের মতো বলো কন্যা কবুল, কবুল’
(সোনালি কাবিন)

১১ জুলাই বাংলা সাহিত্যের খ্যাতিমান কবি আল মাহমুদের ৮৮তম জন্মদিন। তার পুরো নাম মীর আবদুস শুকুর আল মাহমুদ। তবে আল মাহমুদ নামেই তিনি অধিক পরিচিত। আল মাহমুদ একাধারে কবি, ঔপন্যাসিক, প্রাবন্ধিক, ছোটগল্প লেখক, শিশুসাহিত্যিক এবং সাংবাদিক ছিলেন। বিংশ শতাব্দীর দ্বিতীয়াংশে সক্রিয় থেকে তিনি আধুনিক বাংলা কবিতাকে নতুন আঙ্গিকে, চেতনায় ও বাক্ভঙ্গিতে বিশেষভাবে সমৃদ্ধ করেছেন। ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে অংশ নিয়েছেন প্রবাসী সরকারের দায়িত্ব পালনের মধ্য দিয়ে। তিনি বাংলাদেশের স্বাধীনতা-পরবর্তীকালে প্রতিষ্ঠিত সরকারবিরোধী সংবাদপত্র ‘দৈনিক গণকণ্ঠ (১৯৭২-১৯৭৪) পত্রিকার সম্পাদক ছিলেন।
১৯৫০-এর দশকে যে কয়েকজন লেখক বাংলা ভাষা আন্দোলন, জাতীয়তাবাদ, রাজনীতি, অর্থনৈতিক নিপীড়ন এবং পশ্চিম পাকিস্তানি সরকারবিরোধী আন্দোলন নিয়ে লিখেছেন তাদের মধ্যে মাহমুদ একজন। লোক লোকান্তর (১৯৬৩), কালের কলস (১৯৬৬), সোনালী কাবিন (১৯৭৩), মায়াবী পর্দা দুলে ওঠো ইত্যাদি তার উল্লেখযোগ্য কাব্যগ্রন্থ। কবি আল মাহমুদ তার অনবদ্য গল্প ও উপন্যাসের জন্যও খ্যাতি অর্জন করেছিলেন।

আল মাহমুদ ১৯৩৬ সালের ১১ জুলাই ব্রাহ্মণবাড়ীয়া জেলার মোড়াইল গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। পিতা মীর আবদুর রব ও মাতা রওশন আরা মীর। তার দাদার নাম আব্দুল ওহাব মোল্লা। যিনি হবিগঞ্জ জেলায় জমিদার ছিলেন। কুমিল্লার দাউদকান্দি সাধনা হাইস্কুল এবং পরে চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ড হাইস্কুলে পড়ালেখা করেন। মূলত এই সময় থেকেই তার লেখালেখির শুরু। আল মাহমুদ বেড়ে উঠেছেন ব্রাহ্মণবাড়িয়ায়। তিনি মধ্যযুগীয় প্রণয়োপাখ্যান, বৈষ্ণব পদাবলি, রবীন্দ্রনাথ ও নজরুল প্রমুখের সাহিত্য পাঠ করে ঢাকায় আসার পর কাব্য সাধনা শুরু করেন এবং ষাটের দশকেই স্বীকৃতি ও পাঠকপ্রিয়তা লাভ করেন।
সংবাদপত্রে লেখালেখির সূত্র ধরে ১৯৫৪ সালে আল মাহমুদ ঢাকা আগমন করেন। সমকালীন বাংলা সাপ্তাহিক পত্রপত্রিকার মধ্যে কবি আব্দুর রশীদ ওয়াসেকপুরী সম্পাদিত ও নাজমুল হক প্রকাশিত সাপ্তাহিক কাফেলা পত্রিকায় লেখালেখি শুরু করেন। পাশাপাশি তিনি দৈনিক মিল্লাত পত্রিকায় প্রুফ রিডার হিসেবে সাংবাদিকতা জগতে পদচারণা শুরু করেন। ১৯৫৫ সাল কবি আব্দুর রশীদ ওয়াসেকপুরী ‘কাফেলা’ পত্রিকার চাকরি ছেড়ে দিলে তিনি সেখানে সম্পাদক হিসেবে যোগ দেন। দৈনিক ইত্তেফাকে মফস্বল বার্তা সম্পাদক হিসেবে দীর্ঘদিন কাজ করেন আল মাহমুদ।
১৯৭১ সালে তিনি ভারত গমন করেন এবং মুক্তিযুদ্ধে সক্রিয়ভাবে অংশ নেন। যুদ্ধের পর দৈনিক গণকণ্ঠ নামক পত্রিকায় প্রতিষ্ঠা-সম্পাদক হিসেবে যোগ দেন। সম্পাদক থাকাকালীন সরকারের বিরুদ্ধে লেখার কারণে এক বছরের জন্য কারাদণ্ড ভোগ করতে হয়।
১৯৭১-এর মুক্তিযুদ্ধের পর তিনি গল্প লেখার দিকে মনোযোগী হন। ১৯৭৫ সালে তার প্রথম ছোট গল্প ‘পানকৌড়ির রক্ত’ প্রকাশিত হয়। পরে ১৯৭৫ সালে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান তাকে শিল্পকলা একাডেমির গবেষণা ও প্রকাশনা বিভাগের সহপরিচালক পদে নিয়োগ দেন। দীর্ঘদিন দায়িত্ব পালনের পর তিনি পরিচালক হন। পরিচালক হিসেবে ১৯৯৩ সালে অবসর গ্রহণ করেন।
১৯৫৪ সাল অর্থাৎ ১৮ বছর বয়স থেকে তার কবিতা প্রকাশ পেতে থাকে। ঢাকা থেকে প্রকাশিত সিকান্দার আবু জাফর সম্পাদিত ‘সমকাল’ পত্রিকা এবং কলকাতার নতুন সাহিত্য, চতুষ্কোণ, ময়ূখ ও কৃত্তিবাস ও বুদ্ধদেব বসু সম্পাদিত ‘কবিতা’ পত্রিকায় লেখালেখির সুবাদে ঢাকা-কলকাতার পাঠকদের কাছে তার নাম পরিচিত হয়ে ওঠে এবং তাকে নিয়ে আলোচনার সূত্রপাত হয়। কাব্যগ্রন্থ লোক লোকান্তর (১৯৬৩) সর্বপ্রথম তাকে স্বনামধন্য কবিদের সারিতে জায়গা করে দেয়। এরপর কালের কলস (১৯৬৬), সোনালি কাবিন (১৯৭৩), মায়াবী পর্দা দুলে ওঠো (১৯৭৬) কাব্যগ্রন্থগুলো তাকে প্রথম সারির কবি হিসেবে সুপ্রতিষ্ঠিত করে। ১৯৯৩ সালে বের হয় তার প্রথম উপন্যাস ‘কবি ও কোলাহল’।
তিনি আধুনিক বাংলা কবিতার নগরকেন্দ্রিক প্রেক্ষাপটে ভাটি বাংলার জনজীবন, গ্রামীণ আবহ, নদীনির্ভর জনপদ, চরাঞ্চলের জীবনপ্রবাহ এবং নরনারীর চিরন্তন প্রেম-বিরহকে তার কবিতায় অবলম্বন করেন। নারী ও প্রেমের বিষয়টি তার কবিতায় ব্যাপকভাবে এসেছে। উদ্দীপনা সৃষ্টিকারী হিসেবে নারীর যৌনতা, আকাঙ্ক্ষা ও ভোগের লালসাকে তিনি শিল্পের অংশ হিসেবেই দেখিয়েছেন। আধুনিক বাংলা ভাষার প্রচলিত কাঠামোর মধ্যে স্বাভাবিক স্বতঃস্ফূর্ততায় লোকজ শব্দের প্রয়োগ তার অনন্য কীর্তি।
১৯৬৮ সালে ‘লোক লোকান্তর’ ও ‘কালের কলস’ নামে দুটি কাব্যগ্রন্থের জন্য তিনি বাংলা একাডেমি পুরস্কার লাভ করেন। তার সবচেয়ে সাড়া জাগানো সাহিত্যকর্ম ‘সোনালি কাবিন’। ১৯৭০-এর দশকের শেষার্ধে তার কবিতায় বিশ্বস্রষ্টার প্রতি বিশ্বাস উৎকীর্ণ হতে থাকে; এর জন্য তিনি প্রগতিশীলদের সমালোচনার মুখোমুখি হন। ১৯৯৩ সালে প্রকাশিত হয় তার প্রথম উপন্যাস ‘কবি ও কোলাহল’।
উল্লেখযোগ্য প্রকাশিত গ্রন্থ: লোক লোকান্তর (১৯৬৩), কালের কলস (১৯৬৬), সোনালী কাবিন (১৯৭৩), মায়াবী পর্দা দুলে ওঠো (১৯৭৬), আরব্য রজনীর রাজহাঁস, বখতিয়ারের ঘোড়া, অদৃশ্যবাদীদের রান্নাবান্না, Selected Poems- Al Mahmud (১৯৮১), দিনযাপন, দ্বিতীয় ভাঙ্গন, একটি পাখি লেজ ঝোলা, পাখির কাছে ফুলের কাছে, আল মাহমুদের গল্প, গল্পসমগ্র, প্রেমের গল্প, যেভাবে বেড়ে উঠি (আত্মজীবনী), কিশোর সমগ্র, কবির আত্মবিশ্বাস, কবিতাসমগ্র, কবিতাসমগ্র-২, পানকৌড়ির রক্ত (গল্পগ্রন্থ), সৌরভের কাছে পরাজিত, গন্ধ বণিক, ময়ূরীর মুখ, না কোন শূন্যতা মানি না, নদীর ভেতরের নদী, প্রেম ও ভালোবাসার কবিতা, প্রেম প্রকৃতির দ্রোহ আর প্রার্থনা কবিতা, প্রেমের কবিতা সমগ্র, উপমহাদেশ, বিচূর্ণ আয়নায় কবির মুখ, কবিতার জন্য সাত সমুদ্র, উপন্যাস সমগ্র-১, উপন্যাস সমগ্র-২, উপন্যাস সমগ্র-৩, তোমার গন্ধে ফুল ফুটেছে (২০১৫) ছায়ায় ঢাকা মায়ার পাহাড় (রূপকথা), ত্রিশেরা, উড়াল কাব্য। কবি আল মাহমুদের একমাত্র মহাকাব্য ‘এ গল্পের শেষ নেই শুরুও ছিল না’। বইটি প্রকাশ করেছে সরলরেখা প্রকাশনা সংস্থা।
আল মাহমুদ ব্যক্তিগত জীবনে সৈয়দা নাদিরা বেগমের সঙ্গে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন। এই দম্পতির পাঁচ ছেলে ও তিন মেয়ে। এর মধ্যে এক ছেলে কয়েক মাস আগে মারা গেছেন।
২০১৯ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি ৮২ বছর বয়সে ঢাকার ধানমন্ডির ইবনে সিনা হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় কবি আল মাহমুদ মৃত্যুবরণ করেন। তিনি নিউমোনিয়াসহ বার্ধক্যজনিত নানা জটিলতায় ভুগছিলেন।
পুরস্কার ও সম্মাননাস্বরূপ পেয়েছেন- বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার (১৯৬৮), জয় বাংলা পুরস্কার (১৯৭২), হুমায়ূন কবীর স্মৃতি পুরস্কার (১৯৭২), জীবনানন্দ স্মৃতি পুরস্কার (১৯৭২), কাজী মোতাহার হোসেন সাহিত্য পুরস্কার (১৯৭৬), কবি জসীম উদ্দীন পুরস্কার, ফিলিপস সাহিত্য পুরস্কার (১৯৮৬), একুশে পদক (১৯৮৬), নাসির উদ্দিন স্বর্ণপদক (১৯৯০), ভানুসিংহ সম্মাননা পদক (২০০৪), লালন পুরস্কার (২০১১), বাসাসপ কাব্যরত্ন (২০১৭) প্রভৃতি

-আযাদ আলাউদ্দীন
সিনিয়র সাংবাদিক

কবি ও কথাসাহিত্যিক আয়েশা আহমেদ এর ১১তম গ্রন্থ  "ভাঙা ঘরে চাঁদের আলো" শিগগিরই প্রকাশিত হবে। সকল প্রস্তুতি শেষ। প্রচ্ছদ এঁ...
10/07/2025

কবি ও কথাসাহিত্যিক আয়েশা আহমেদ এর ১১তম গ্রন্থ "ভাঙা ঘরে চাঁদের আলো" শিগগিরই প্রকাশিত হবে। সকল প্রস্তুতি শেষ।
প্রচ্ছদ এঁকেছেন চারু পিন্টু।

🌺শব্দকথা নির্বাচিত পাণ্ডুলিপি পুরস্কার-২০২৬🌺আপনি কি বই প্রকাশের কথা ভাবছেন? মানসম্মত প্রকাশনা প্রতিষ্ঠান খুঁজছেন? শব্দকথ...
08/07/2025

🌺শব্দকথা নির্বাচিত পাণ্ডুলিপি পুরস্কার-২০২৬🌺

আপনি কি বই প্রকাশের কথা ভাবছেন? মানসম্মত প্রকাশনা প্রতিষ্ঠান খুঁজছেন? শব্দকথা প্রকাশন দিচ্ছি নির্ভুল ঝকঝকে বই ছাপার নিশ্চয়তা। বই প্রকাশে ক্ষেত্রে মেলার আগ মুহূর্তে তাড়াহুড়ো করলে ভুলের সম্ভবনা বেশি থাকে। তাই আগেই সিদ্ধান্ত নেওয়া একজন বুদ্ধিমান লেখকের কাজ।

✔️অমর একুশে বইমেলা—২০২৬ উপলক্ষ্যে শব্দকথা প্রকাশন কবিতা, উপন্যাস, শিশুসাহিত্য, অনুবাদ, থ্রিলার, ভৌতিক, প্রবন্ধ, গবেষণা, ভ্রমণ, স্মৃতিকথা, সাক্ষাৎকার, আত্মজীবনী, বিজ্ঞান ও সায়েন্স ফিকশনসহ সাহিত্য বিষয়ক বই প্রকাশের কাজ শুরু করেছে।

✔️ অমর একুশে বইমেলা—২০২৬ উপলক্ষে নির্বাচিত ১০টি পাণ্ডুলিপি লেখক-প্রকাশক যৌথ খরচের মাধ্যমে বই আকারে প্রকাশ করা হবে। যারা "যৌথ খরচে" বই প্রকাশে আগ্রহী, শুধুমাত্র আপনারাই পাণ্ডুলিপি পাঠাবেন।

✔️ ❝শব্দকথা নির্বাচিত পাণ্ডুলিপি পুরস্কার-২০২৬❞ দিনব্যাপী একটি জাকজমকপূর্ণ অনুষ্ঠানের মাধ্যমে লেখকগণকে সম্মাননা ক্রেস্ট, উত্তরীয় এবং সম্মাননাপত্র প্রদান করা হবে।

✔️ প্রকাশনার নিয়ম অনুযায়ী লেখক'কে বিক্রয়োত্তর রয়ালিটি প্রদান করা হবে।

✔️ পাণ্ডুলিপি পিডিএফ ও ওয়ার্ড ফাইল ইমেইলে আপলোড করে পাঠাতে হবে। পাশাপাশি লেখকের নাম, ঠিকানা ও মোবাইল নম্বর যুক্ত করে দিতে হবে।

✔️ নির্বাচিত বইগুলো নিয়ে প্রিন্ট মিডিয়া, ইলেকট্রনিক মিডিয়া ও অনলাইন মিডিয়াতে প্রচারের ব্যবস্থা করবে শব্দকথা প্রকাশন।

✔️ নির্বাচিত লেখকদের সাথে শব্দকথা প্রকাশনা সংস্থার লিখিত চুক্তিপত্র করা হবে। নির্বাচিত সকল পাণ্ডুলিপির গ্রন্থস্বত্ব লেখকের।

✔️ পাণ্ডুলিপি পাঠানোর শেষ সময় ৩০ অক্টোবর—২০২৫।

🌺পোস্টটি আপনার ফেসবুকে শেয়ার করে রাখুন, যাবতীয় তথ্যগুলো পেতে সুবিধা হবে🌺

⏯️পাণ্ডুলিপি পাঠানোর ঠিকানা:
ইমেইলঃ- [email protected]

⏯️ শব্দকথা প্রকাশন
বুক ব্যাংক, ৩৬ বাংলাবাজার, ঢাকা-১১০০।
মোবাইল নম্বর:- ০১৮৬১৫৭৫৫১২

04/07/2025
আপনি কি বই প্রকাশের কথা ভাবছেন? মানসম্মত প্রকাশনা প্রতিষ্ঠান খুঁজছেন? শব্দকথা প্রকাশন দিচ্ছি নির্ভুল ঝকঝকে বই ছাপার নিশ্...
01/07/2025

আপনি কি বই প্রকাশের কথা ভাবছেন? মানসম্মত প্রকাশনা প্রতিষ্ঠান খুঁজছেন? শব্দকথা প্রকাশন দিচ্ছি নির্ভুল ঝকঝকে বই ছাপার নিশ্চয়তা। বই প্রকাশে ক্ষেত্রে মেলার আগ মুহূর্তে তাড়াহুড়ো করলে ভুলের সম্ভবনা বেশি থাকে। তাই আগেই সিদ্ধান্ত নেওয়া একজন বুদ্ধিমান লেখকের কাজ।

❝পাণ্ডুলিপি আহবান❞

✔️অমর একুশে বইমেলা—২০২৬ উপলক্ষ্যে শব্দকথা প্রকাশন কবিতা, উপন্যাস, শিশুসাহিত্য, অনুবাদ, থ্রিলার, ভৌতিক, প্রবন্ধ, গবেষণা, ভ্রমণ, স্মৃতিকথা, সাক্ষাৎকার, আত্মজীবনী, বিজ্ঞান ও সায়েন্স ফিকশনসহ সাহিত্য বিষয়ক বই প্রকাশের কাজ শুরু করেছে।

✔️ অমর একুশে বইমেলা—২০২৬ উপলক্ষে নির্বাচিত ২০টি পাণ্ডুলিপি লেখক-প্রকাশক যৌথ খরচের মাধ্যমে বই আকারে প্রকাশ করা হবে। যারা "যৌথ খরচে" বই প্রকাশে আগ্রহী, শুধুমাত্র আপনারাই পাণ্ডুলিপি পাঠাবেন।
✔️ প্রকাশনার নিয়ম অনুযায়ী লেখক'কে বিক্রয়োত্তর রয়ালিটি প্রদান করা হবে।
✔️ পাণ্ডুলিপি পিডিএফ ও ওয়ার্ড ফাইল ইমেইলে আপলোড করে পাঠাতে হবে। পাশাপাশি লেখকের নাম, ঠিকানা ও মোবাইল নম্বর যুক্ত করে দিতে হবে।
✔️ নির্বাচিত বইগুলো নিয়ে প্রিন্ট মিডিয়া, ইলেকট্রনিক মিডিয়া ও অনলাইন মিডিয়াতে প্রচারের ব্যবস্থা করবে শব্দকথা প্রকাশন।
✔️ নির্বাচিত লেখকদের সাথে শব্দকথা প্রকাশনা সংস্থার লিখিত চুক্তিপত্র করা হবে। নির্বাচিত সকল পাণ্ডুলিপির গ্রন্থস্বত্ব লেখকের।
✔️ পাণ্ডুলিপি পাঠানোর শেষ সময় ৩০ অক্টোবর—২০২৫।

⏯️ পাণ্ডুলিপি পাঠানোর ঠিকানা:
ইমেইলঃ- [email protected]

⏯️শব্দকথা প্রকাশন
বুক ব্যাংক, ৩৬ বাংলাবাজার, ঢাকা-১১০০
মোবাইল: ০১৮৬১৫৭৫৫১২

27/06/2025

বই: নির্বাচিত কবিতা || লেখক: নেহাল হাফিজ || বুক রিভিউ: তাইজুল ইসলাম || একটি শব্দকথা প্রকাশনা

আয়ারল্যান্ড বইমেলায় আগামী রবিবার থাকছেন বাংলাদেশের জনপ্রিয় কবি ও কথাসাহিত্যিক আয়েশা আহমেদ। প্রিয় পাঠকরা লেখিকার অটোগ্রাফ...
26/06/2025

আয়ারল্যান্ড বইমেলায় আগামী রবিবার থাকছেন বাংলাদেশের জনপ্রিয় কবি ও কথাসাহিত্যিক আয়েশা আহমেদ।
প্রিয় পাঠকরা লেখিকার অটোগ্রাফ সহ বই সংগ্রহ করতে পারবেন।

মেলায় পাওয়া যাবে তাঁর প্রকাশিত বইগুলো:-

১। তৃষিত অরুনিমা (কবিতা)
২। শেষ বিকেলের কবিতা (কবিতা)

৩। জ্যোৎস্নায় বাজে সুর (কবিতা)
৪। এ টাচ অব ডাস্ক (ইংরেজি কবিতা)

৫। পায়ে পায়ে প্রহর (উপন্যাস)
৬। পৃথিবী রং বদলায় (উপন্যাস)

৭। সায়ন্তের গোধূলি (উপন্যাস)
৮। চলতে চলতে (উপন্যাস)

৯। জীবনের গল্প (উপন্যাস)
১০। তমসা ঘেরা পথ (উপন্যাস)

23/06/2025

বই: আশ্চর্য ছায়াপথ || লেখক: ফাতেমা জুঁই || বই আলোচনা: তাইজুল ইসলাম || একটি শব্দকথা প্রকাশনা

খ্যাতিমান লেখক-শিক্ষক-চিন্তক সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী-এর ৯০তম শুভ জন্মদিন।ইমেরিটাস অধ্যাপক সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী। বাকস্বাধীনত...
23/06/2025

খ্যাতিমান লেখক-শিক্ষক-চিন্তক সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী-এর ৯০তম শুভ জন্মদিন।

ইমেরিটাস অধ্যাপক সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী। বাকস্বাধীনতা, মানবাধিকার ও সামাজিক ন্যায়বিচার বিষয়ক আন্দোলনের পুরোধা ব্যক্তিত্ব। দীর্ঘকাল তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ইংরেজি ভাষা ও সাহিত্য বিভাগে অধ্যাপনা করেছেন। স্বাধীনতা-উত্তর বাংলা প্রবন্ধ সাহিত্য যাদের অবদানে উজ্জ্বল, তাদের মধ্যে অন্যতম তিনি।

আজ তার জন্মদিন। ১৯৩৬ সালের ২৩ জুন মুন্সিগঞ্জে জন্মগ্রহণ করেন তিনি। গতানুগতিক রাষ্ট্রব্যবস্থাকে বদলানোর স্বার্থেই, অর্থাৎ মানুষের সামাজিক মুক্তির চিন্তায় প্রশ্ন ও চিন্তাকে এগিয়ে দিয়েছেন বছরের পর বছর। কখনো লিখে, কখনো সম্পাদনা করে ও বলে প্রচার করেন তার আদর্শ। সঙ্গে রাষ্ট্রের সংকট সম্ভাবনা। করোনারা মতো ভয়াবহ সময়েও নিয়মিত প্রকাশ করছেন নতুন দিগন্ত।

সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী।
জন্ম : বাড়ৈখালী, বিক্রমপুর, মুন্সিগঞ্জ ২৩ শে জুন ১৯৩৬। শিক্ষা : স্নাতক সম্মান (ইংরেজি), ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (১৯৫৫), স্নাতকোত্তর (ইংরেজি), ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (১৯৫৬); পিএইচডি : লেস্টার বিশ্ববিদ্যালয়, যুক্তরাজ্য (১৯৬৮), পেশা : অধ্যাপনা। প্রফেসর এমেরিটাস, ইংরেজি বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা।

প্রকাশিত গ্রন্থ : প্রবন্ধ-গবেষণা : অন্বৈষণ (১৯৬৪), দ্বিতীয় ভুবন (১৯৭৩), আমার পিতার মুখ (১৯৮৩), বঙ্কিমচন্দ্রের জমিদার ও কৃষক (১৯৭৬), বেকনের মৌমাছিরা (১৯৭৮), বাঙালীকে কে বাঁচাবে (১৯৮৩), টলস্টয় অনেক প্রসঙ্গের কয়েকটি (১৯৮৫), গণতন্ত্রের পক্ষ-বিপক্ষ (১৯৮৭), দ্বিজাতিতত্ত্বের সত্য-মিথ্যা (১৯৯২), লেনিন কেন জরুরী (১৯৯২), লিঙ্কনের বিষণ্ণ মুখ (১৯৯৪), শেক্সপীয়রের মেয়েরা (১৯৯৯), ধ্রুপদি নায়িকাদের কয়েকজন (২০০০) প্রভৃতি। ছোটগল্প : ভালো মানুষের জগৎ (১৯৯০)। উপন্যাস : শেষ নেই (২০০৪), কণার অনিশ্চিত যাত্রা (২০০৫)। অনুবাদ : এ্যারিস্টটলের কাব্যতত্ত্ব (১৯৭২), ইবসেনের বুনো হাঁস (১৯৬৫), হাউসম্যারেন কাব্যের স্বভাব (১৯৬৫), হোমারের ওডেসি (১৯৯০)। ইংরেজি গ্রন্থ : Introducint Nazrul Islam (১৯৬৫), The Moral Imagination of Joseph Conrad (১৯৭৪), The Enemy Territory (১৯৭৬)। সম্পাদনা : ত্রৈমাসিক নতুন দিগন্ত (২০০৩)।

পুরস্কার : লেখক সংঘ পুরস্কার (১৯৭৫), বাংলা একাডেমি পুরস্কার (১৯৭৬), আবদুর রহমান চৌধুরী পদক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (১৯৭৮), লেখিকা সংঘ পদক (১৯৮০), মাহবুব উল্লাহ ফাউন্ডেশন পদক (১৯৮৩), অলক্ত সাহিত্য পুরস্কার (১৯৮৮), একুশে পদক (১৯৯৬), আবদুল রউফ চৌধুরী পুরস্কার (২০০১), ঋষিজ পদক (২০০২)।

ফিরে দেখা... "শব্দকথা সাহিত্য উৎসব-২০২৩" সম্মানিত অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন হবিগঞ্জের জেলা প্রশাসক দেবী চন্দ, ফোক গানের...
21/06/2025

ফিরে দেখা...
"শব্দকথা সাহিত্য উৎসব-২০২৩" সম্মানিত অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন হবিগঞ্জের জেলা প্রশাসক দেবী চন্দ, ফোক গানের যুবরাজ সৈয়দ আশিকুর রহমান আশিক, বাংলার গায়েন সেরা শিল্পী বাঁধন মোদক। পাশে আছেন শব্দকথা প্রকাশন এর প্রকাশক ও সম্পাদক মনসুর আহমেদ।

"শব্দকথা সাহিত্য পুরস্কার-২০২৫"৩য় বারের মতো শব্দকথা প্রকাশন-এর উদ্যােগে আটটি বিভাগে "শব্দকথা সাহিত্য পুরস্কার-২০২৫" প্রদ...
20/06/2025

"শব্দকথা সাহিত্য পুরস্কার-২০২৫"

৩য় বারের মতো শব্দকথা প্রকাশন-এর উদ্যােগে আটটি বিভাগে "শব্দকথা সাহিত্য পুরস্কার-২০২৫" প্রদানের জন্য বই আহ্বান করা হয়েছে।

✅ বিভাগগুলো হলো:
১। কবিতা
২। উপন্যাস
৩। প্রবন্ধ ও গবেষণা
৪। শিশু-কিশোর সাহিত্য
৫। সায়েন্স ফিকশন
৬। ছোটোগল্প
৭। অনুবাদ সাহিত্য
৮। আত্মজীবনী, স্মৃতিকথা ও ভ্রমণকাহিনী

✔️দিনব্যাপী একটি জাকজমকপূর্ণ অনুষ্ঠানের মাধ্যমে আটটি বিভাগে নির্বাচিত লেখকগণকে সম্মাননা, ক্রেস্ট, উত্তরীয় এবং সম্মাননাপত্র প্রদান করা হবে।
✔️২০২৪ সালের জুলাই থেকে ২০২৫ সালের জুন পর্যন্ত সময়ে রচিত মৌলিক গ্রন্থসমূহ প্রতিযোগিতার জন্য বিবেচিত হবে।
✔️প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণেচ্ছুদের বাংলাদেশের নাগরিক হতে হবে।
✔বিদেশে বসবাসরত বাংলাদেশিরা এতে অংশগ্রহণ করতে পারবেন।
✔️বই জমা দেওয়ার পর যে কোনো পর্যায়ে অথবা পুরস্কার প্রদানের পর যদি অবগত হওয়া যায় যে, কোনো বই অন্য কোনো বইয়ের অনুকরণ অথবা আংশিক প্রতিরূপে রচিত, সেক্ষেত্রে বইটি বাছাই প্রক্রিয়া থেকে বাদ দেওয়ার এবং পুরস্কার প্রত্যাহারের অধিকার বিচারকমণ্ডলীর সংরক্ষিত থাকবে।
✔️পুরস্কারের যে কোনো পর্যায়ে বাছাইয়ের সঙ্গে জড়িত ব্যক্তির রচিত গ্রন্থ পুরস্কারের জন্যে বিবেচিত হবে না।
✔️বইয়ের সঙ্গে একটি ঘোষণাপত্র দিতে হবে যে, বইটি বাংলাদেশি লেখকের মৌলিক সাহিত্যকর্ম, বইটি এই পুরস্কারের জন্যে উপস্থাপন করা হচ্ছে এবং লেখকের পূর্ণ ঠিকানা, ই-মেইল ও হোয়াটসঅ্যাপ মোবাইল নম্বর দিতে হবে।
✔️১৫ ডিসেম্বর ২০২৫-এর মধ্যে শব্দকথা প্রকাশন কার্যালয়ে তিন কপি বই কুরিয়ারে অথবা সরাসরি জমা দিতে হবে।
✔️বই ডাকযোগে অথবা কুরিয়ারে পাঠালে খামের ওপর অবশ্যই "শব্দকথা সাহিত্য পুরস্কার -২০২৫" লিখতে হবে।
✔️চূড়ান্ত বাছাই শেষে একটি "হবিগঞ্জের অভিজাত হল রুমে" আগামী (১০ জানুয়ারি) রোজ শনিবার একটি অনুষ্ঠানের মাধ্যমে পুরস্কার প্রদান করা হবে।
✔️পুরস্কারের বিষয়ে বিচারকমণ্ডলীর সিদ্ধান্তই চূড়ান্ত বলে গন্য হবে।

💧প্রধান কার্যালয়:
শব্দকথা প্রকাশন,
৩৪৩৩, রামকৃষ্ণ মিশন রোড, হবিগঞ্জ -৩৩০০
মোবাইল নম্বর: ০১৮৬১ ৫৭ ৫৫ ১২

19/06/2025

বই: জীবনগদ্য || কবি: তানজিম তানিম || বুক রিভিউ: তাইজুল ইসলাম || একটি শব্দকথা প্রকাশনা

Address

Habiganj
Habiganj Sadar
3300

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when শব্দকথা প্রকাশন posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to শব্দকথা প্রকাশন:

Share

Category