ChanneI 5

ChanneI 5 সত্য প্রকাশে .... সংবাদ ও বিনোদনে আমরা আছি
এক যুগ ধরে.........

সরাসরি সম্প্রচার

17/10/2025

বিজিবি সদস্য
আজ (১৭ অক্টোবর) রাত ১১টার দিকে হবিগঞ্জ জেলার চুনারুঘাট উপজেলার সীমান্তসংলগ্ন সাতছড়ি-তেলিয়াপাড়া সড়কের সুরমা চা বাগান অংশে একদল ডাকাত গাছ কেটে রাস্তা অবরোধ করে সংঘবদ্ধ ডাকাতির প্রস্তুতি নিচ্ছিল এমন গোপন সংবাদ পান হবিগঞ্জ ব্যাটালিয়নের ৫৫ বিজিবি। পরে বিজিবির একটি চৌকস টহলদল দ্রুত পিকআপ যোগে ঘটনাস্থলে পৌঁছে যায়। একই সময়ে মাধবপুর থানাধীন হরষপুর-তেলিয়াপাড়া পুলিশ ফাঁড়ি থেকে ইন্সপেক্টর খায়রুল বাশারের নেতৃত্বে পুলিশ দল ঘটনাস্থলে যোগ দেয়।

17/10/2025

চুনারুঘাট সাতছড়ি সড়কে রাস্তায় গাছ ফেলে ডাকাতির সময়ে বিজিবি খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে গেলে ডাকাতরা পালিয়ে যায়। ফলে অনেক যাত্রীরা রক্ষা পেয়েছে...

17/10/2025

বাঁশখালীতে নারী ও তার সন্তানদের ওপর হামলা: বসতঘরে তালা, লুটপাট – পৈত্রিক সম্পত্তি থেকে বঞ্চিতের অভিযোক
বাঁশখালী প্রতিনিধি

চট্টগ্রামের বাঁশখালী উপজেলার ১১ নম্বর পুইছড়ি ইউনিয়নের ২ নম্বর ওয়ার্ডে এক নারী ও তার সন্তানদের ওপর নৃশংস হামলা, বসতঘরে তালা ও লুটপাটের অভিযোগ উঠেছে।

ভুক্তভোগী জান্নাতুল মাওয়া জানান, তার শাশুড়ি জীবিত অবস্থায় জালিয়াতির মাধ্যমে তার দেবর তাদের পৈত্রিক সম্পত্তি নিজের নামে লিখে নেন। এরপর থেকেই জান্নাতুল মাওয়া ও তার পরিবারকে বাঁশখালীতে না আসার জন্য নানা ধরনের হুমকি-ধামকি দিয়ে আসছিলেন তারা।

গত বৃহস্পতিবার (১৬ অক্টোবর) শাশুড়ির মৃত্যুর খবর শুনে জানাজায় অংশ নিতে স্বপরিবারে নিজ বাড়িতে গেলে, পূর্বপরিকল্পিতভাবে তার দেবর ও দেবরের ছেলেরা ভাড়া করা সন্ত্রাসীদের সঙ্গে নিয়ে হামলা চালায়।

হামলাকারীরা হলেন— আফজালুর রহমান, জিল্লুর রহমান, মিনহাজুর রহমান ও সানজিদুর রহমান সানি (প্রকাশ মধু)। অভিযোগে বলা হয়েছে, তারা জান্নাতুল মাওয়া ও তার সন্তানদের হত্যার উদ্দেশ্যে চারদিক থেকে ঘিরে ফেলে এবং গুলি চালায়।

জান্নাতুল মাওয়ার ছেলে মোহাম্মদ আদিব কবির প্রাণ বাঁচাতে দৌড়ে গিয়ে জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯ নম্বরে ফোন করলে বাঁশখালী থানার এসআই রুবেল ঘটনাস্থলে পৌঁছে তাদের উদ্ধার করেন।

পরে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে দেখতে পায়, জান্নাতুল মাওয়ার বসতঘরে ভাসুরেরা তালা ভেঙে মালামাল লুট করে নিয়ে অন্য তালা লাগিয়ে দিয়েছে। পুলিশের সহযোগিতায় তালা খুলে ভেতরে ঢোকার পর দেখা যায়— ঘরের কাঠ, আলমারি, টিভি, ফ্রিজ, গ্যাসচুলা, ফ্যান ও অন্যান্য আসবাবপত্রসহ প্রায় তিন লক্ষাধিক টাকার মালামাল লুট হয়েছে।

জান্নাতুল মাওয়া কান্নাজড়িত কণ্ঠে বলেন,

আমার সন্তানদের চোখের সামনে সন্ত্রাসীরা হামলা চালিয়েছে। তারা আমাদের দাদার সম্পত্তি থেকে বঞ্চিত করেছে, ঘরের তালা ভেঙে সব কিছু লুট করে নিয়ে গেছে। আমি জীবনের নিরাপত্তা চাই, আমি ন্যায়বিচার চাই।”

বর্তমানে তিনি চারজন আসামির বিরুদ্ধে বাঁশখালী থানায় মামলা দায়েরের প্রস্তুতি নিচ্ছেন।

ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে বাঁশখালী থানার (এসআই) রুবেল বলেন, “খবর পেয়ে আমরা তাৎক্ষণিকভাবে ঘটনাস্থলে পৌঁছাই এবং ভুক্তভোগীদের উদ্ধার করি। আমরা তাদের আইন নিজের হাতে তুলে না নেওয়ার পরামর্শ দিই এবং থানায় এসে লিখিত অভিযোগ দেওয়ার জন্য বলি।”

স্থানীয় সচেতন মহল নারী ও শিশুদের ওপর এই বর্বর হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়ে দোষীদের দ্রুত গ্রেপ্তার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানিয়েছে। Part 7

17/10/2025

বাঁশখালীতে নারী ও তার সন্তানদের ওপর হামলা: বসতঘরে তালা, লুটপাট – পৈত্রিক সম্পত্তি থেকে বঞ্চিতের অভিযোক
বাঁশখালী প্রতিনিধি

চট্টগ্রামের বাঁশখালী উপজেলার ১১ নম্বর পুইছড়ি ইউনিয়নের ২ নম্বর ওয়ার্ডে এক নারী ও তার সন্তানদের ওপর নৃশংস হামলা, বসতঘরে তালা ও লুটপাটের অভিযোগ উঠেছে।

ভুক্তভোগী জান্নাতুল মাওয়া জানান, তার শাশুড়ি জীবিত অবস্থায় জালিয়াতির মাধ্যমে তার দেবর তাদের পৈত্রিক সম্পত্তি নিজের নামে লিখে নেন। এরপর থেকেই জান্নাতুল মাওয়া ও তার পরিবারকে বাঁশখালীতে না আসার জন্য নানা ধরনের হুমকি-ধামকি দিয়ে আসছিলেন তারা।

গত বৃহস্পতিবার (১৬ অক্টোবর) শাশুড়ির মৃত্যুর খবর শুনে জানাজায় অংশ নিতে স্বপরিবারে নিজ বাড়িতে গেলে, পূর্বপরিকল্পিতভাবে তার দেবর ও দেবরের ছেলেরা ভাড়া করা সন্ত্রাসীদের সঙ্গে নিয়ে হামলা চালায়।

হামলাকারীরা হলেন— আফজালুর রহমান, জিল্লুর রহমান, মিনহাজুর রহমান ও সানজিদুর রহমান সানি (প্রকাশ মধু)। অভিযোগে বলা হয়েছে, তারা জান্নাতুল মাওয়া ও তার সন্তানদের হত্যার উদ্দেশ্যে চারদিক থেকে ঘিরে ফেলে এবং গুলি চালায়।

জান্নাতুল মাওয়ার ছেলে মোহাম্মদ আদিব কবির প্রাণ বাঁচাতে দৌড়ে গিয়ে জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯ নম্বরে ফোন করলে বাঁশখালী থানার এসআই রুবেল ঘটনাস্থলে পৌঁছে তাদের উদ্ধার করেন।

পরে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে দেখতে পায়, জান্নাতুল মাওয়ার বসতঘরে ভাসুরেরা তালা ভেঙে মালামাল লুট করে নিয়ে অন্য তালা লাগিয়ে দিয়েছে। পুলিশের সহযোগিতায় তালা খুলে ভেতরে ঢোকার পর দেখা যায়— ঘরের কাঠ, আলমারি, টিভি, ফ্রিজ, গ্যাসচুলা, ফ্যান ও অন্যান্য আসবাবপত্রসহ প্রায় তিন লক্ষাধিক টাকার মালামাল লুট হয়েছে।

জান্নাতুল মাওয়া কান্নাজড়িত কণ্ঠে বলেন,

আমার সন্তানদের চোখের সামনে সন্ত্রাসীরা হামলা চালিয়েছে। তারা আমাদের দাদার সম্পত্তি থেকে বঞ্চিত করেছে, ঘরের তালা ভেঙে সব কিছু লুট করে নিয়ে গেছে। আমি জীবনের নিরাপত্তা চাই, আমি ন্যায়বিচার চাই।”

বর্তমানে তিনি চারজন আসামির বিরুদ্ধে বাঁশখালী থানায় মামলা দায়েরের প্রস্তুতি নিচ্ছেন।

ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে বাঁশখালী থানার (এসআই) রুবেল বলেন, “খবর পেয়ে আমরা তাৎক্ষণিকভাবে ঘটনাস্থলে পৌঁছাই এবং ভুক্তভোগীদের উদ্ধার করি। আমরা তাদের আইন নিজের হাতে তুলে না নেওয়ার পরামর্শ দিই এবং থানায় এসে লিখিত অভিযোগ দেওয়ার জন্য বলি।”

স্থানীয় সচেতন মহল নারী ও শিশুদের ওপর এই বর্বর হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়ে দোষীদের দ্রুত গ্রেপ্তার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানিয়েছে। Part 6

17/10/2025

বাঁশখালীতে নারী ও তার সন্তানদের ওপর হামলা: বসতঘরে তালা, লুটপাট – পৈত্রিক সম্পত্তি থেকে বঞ্চিতের অভিযোক
বাঁশখালী প্রতিনিধি

চট্টগ্রামের বাঁশখালী উপজেলার ১১ নম্বর পুইছড়ি ইউনিয়নের ২ নম্বর ওয়ার্ডে এক নারী ও তার সন্তানদের ওপর নৃশংস হামলা, বসতঘরে তালা ও লুটপাটের অভিযোগ উঠেছে।

ভুক্তভোগী জান্নাতুল মাওয়া জানান, তার শাশুড়ি জীবিত অবস্থায় জালিয়াতির মাধ্যমে তার দেবর তাদের পৈত্রিক সম্পত্তি নিজের নামে লিখে নেন। এরপর থেকেই জান্নাতুল মাওয়া ও তার পরিবারকে বাঁশখালীতে না আসার জন্য নানা ধরনের হুমকি-ধামকি দিয়ে আসছিলেন তারা।

গত বৃহস্পতিবার (১৬ অক্টোবর) শাশুড়ির মৃত্যুর খবর শুনে জানাজায় অংশ নিতে স্বপরিবারে নিজ বাড়িতে গেলে, পূর্বপরিকল্পিতভাবে তার দেবর ও দেবরের ছেলেরা ভাড়া করা সন্ত্রাসীদের সঙ্গে নিয়ে হামলা চালায়।

হামলাকারীরা হলেন— আফজালুর রহমান, জিল্লুর রহমান, মিনহাজুর রহমান ও সানজিদুর রহমান সানি (প্রকাশ মধু)। অভিযোগে বলা হয়েছে, তারা জান্নাতুল মাওয়া ও তার সন্তানদের হত্যার উদ্দেশ্যে চারদিক থেকে ঘিরে ফেলে এবং গুলি চালায়।

জান্নাতুল মাওয়ার ছেলে মোহাম্মদ আদিব কবির প্রাণ বাঁচাতে দৌড়ে গিয়ে জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯ নম্বরে ফোন করলে বাঁশখালী থানার এসআই রুবেল ঘটনাস্থলে পৌঁছে তাদের উদ্ধার করেন।

পরে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে দেখতে পায়, জান্নাতুল মাওয়ার বসতঘরে ভাসুরেরা তালা ভেঙে মালামাল লুট করে নিয়ে অন্য তালা লাগিয়ে দিয়েছে। পুলিশের সহযোগিতায় তালা খুলে ভেতরে ঢোকার পর দেখা যায়— ঘরের কাঠ, আলমারি, টিভি, ফ্রিজ, গ্যাসচুলা, ফ্যান ও অন্যান্য আসবাবপত্রসহ প্রায় তিন লক্ষাধিক টাকার মালামাল লুট হয়েছে।

জান্নাতুল মাওয়া কান্নাজড়িত কণ্ঠে বলেন,

আমার সন্তানদের চোখের সামনে সন্ত্রাসীরা হামলা চালিয়েছে। তারা আমাদের দাদার সম্পত্তি থেকে বঞ্চিত করেছে, ঘরের তালা ভেঙে সব কিছু লুট করে নিয়ে গেছে। আমি জীবনের নিরাপত্তা চাই, আমি ন্যায়বিচার চাই।”

বর্তমানে তিনি চারজন আসামির বিরুদ্ধে বাঁশখালী থানায় মামলা দায়েরের প্রস্তুতি নিচ্ছেন।

ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে বাঁশখালী থানার (এসআই) রুবেল বলেন, “খবর পেয়ে আমরা তাৎক্ষণিকভাবে ঘটনাস্থলে পৌঁছাই এবং ভুক্তভোগীদের উদ্ধার করি। আমরা তাদের আইন নিজের হাতে তুলে না নেওয়ার পরামর্শ দিই এবং থানায় এসে লিখিত অভিযোগ দেওয়ার জন্য বলি।”

স্থানীয় সচেতন মহল নারী ও শিশুদের ওপর এই বর্বর হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়ে দোষীদের দ্রুত গ্রেপ্তার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানিয়েছে। Part 5

17/10/2025

বাঁশখালীতে নারী ও তার সন্তানদের ওপর হামলা: বসতঘরে তালা, লুটপাট – পৈত্রিক সম্পত্তি থেকে বঞ্চিতের অভিযোক
বাঁশখালী প্রতিনিধি

চট্টগ্রামের বাঁশখালী উপজেলার ১১ নম্বর পুইছড়ি ইউনিয়নের ২ নম্বর ওয়ার্ডে এক নারী ও তার সন্তানদের ওপর নৃশংস হামলা, বসতঘরে তালা ও লুটপাটের অভিযোগ উঠেছে।

ভুক্তভোগী জান্নাতুল মাওয়া জানান, তার শাশুড়ি জীবিত অবস্থায় জালিয়াতির মাধ্যমে তার দেবর তাদের পৈত্রিক সম্পত্তি নিজের নামে লিখে নেন। এরপর থেকেই জান্নাতুল মাওয়া ও তার পরিবারকে বাঁশখালীতে না আসার জন্য নানা ধরনের হুমকি-ধামকি দিয়ে আসছিলেন তারা।

গত বৃহস্পতিবার (১৬ অক্টোবর) শাশুড়ির মৃত্যুর খবর শুনে জানাজায় অংশ নিতে স্বপরিবারে নিজ বাড়িতে গেলে, পূর্বপরিকল্পিতভাবে তার দেবর ও দেবরের ছেলেরা ভাড়া করা সন্ত্রাসীদের সঙ্গে নিয়ে হামলা চালায়।

হামলাকারীরা হলেন— আফজালুর রহমান, জিল্লুর রহমান, মিনহাজুর রহমান ও সানজিদুর রহমান সানি (প্রকাশ মধু)। অভিযোগে বলা হয়েছে, তারা জান্নাতুল মাওয়া ও তার সন্তানদের হত্যার উদ্দেশ্যে চারদিক থেকে ঘিরে ফেলে এবং গুলি চালায়।

জান্নাতুল মাওয়ার ছেলে মোহাম্মদ আদিব কবির প্রাণ বাঁচাতে দৌড়ে গিয়ে জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯ নম্বরে ফোন করলে বাঁশখালী থানার এসআই রুবেল ঘটনাস্থলে পৌঁছে তাদের উদ্ধার করেন।

পরে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে দেখতে পায়, জান্নাতুল মাওয়ার বসতঘরে ভাসুরেরা তালা ভেঙে মালামাল লুট করে নিয়ে অন্য তালা লাগিয়ে দিয়েছে। পুলিশের সহযোগিতায় তালা খুলে ভেতরে ঢোকার পর দেখা যায়— ঘরের কাঠ, আলমারি, টিভি, ফ্রিজ, গ্যাসচুলা, ফ্যান ও অন্যান্য আসবাবপত্রসহ প্রায় তিন লক্ষাধিক টাকার মালামাল লুট হয়েছে।

জান্নাতুল মাওয়া কান্নাজড়িত কণ্ঠে বলেন,

আমার সন্তানদের চোখের সামনে সন্ত্রাসীরা হামলা চালিয়েছে। তারা আমাদের দাদার সম্পত্তি থেকে বঞ্চিত করেছে, ঘরের তালা ভেঙে সব কিছু লুট করে নিয়ে গেছে। আমি জীবনের নিরাপত্তা চাই, আমি ন্যায়বিচার চাই।”

বর্তমানে তিনি চারজন আসামির বিরুদ্ধে বাঁশখালী থানায় মামলা দায়েরের প্রস্তুতি নিচ্ছেন।

ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে বাঁশখালী থানার (এসআই) রুবেল বলেন, “খবর পেয়ে আমরা তাৎক্ষণিকভাবে ঘটনাস্থলে পৌঁছাই এবং ভুক্তভোগীদের উদ্ধার করি। আমরা তাদের আইন নিজের হাতে তুলে না নেওয়ার পরামর্শ দিই এবং থানায় এসে লিখিত অভিযোগ দেওয়ার জন্য বলি।”

স্থানীয় সচেতন মহল নারী ও শিশুদের ওপর এই বর্বর হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়ে দোষীদের দ্রুত গ্রেপ্তার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানিয়েছে। Part 4

17/10/2025

বাঁশখালীতে নারী ও তার সন্তানদের ওপর হামলা: বসতঘরে তালা, লুটপাট – পৈত্রিক সম্পত্তি থেকে বঞ্চিতের অভিযোক
বাঁশখালী প্রতিনিধি

চট্টগ্রামের বাঁশখালী উপজেলার ১১ নম্বর পুইছড়ি ইউনিয়নের ২ নম্বর ওয়ার্ডে এক নারী ও তার সন্তানদের ওপর নৃশংস হামলা, বসতঘরে তালা ও লুটপাটের অভিযোগ উঠেছে।

ভুক্তভোগী জান্নাতুল মাওয়া জানান, তার শাশুড়ি জীবিত অবস্থায় জালিয়াতির মাধ্যমে তার দেবর তাদের পৈত্রিক সম্পত্তি নিজের নামে লিখে নেন। এরপর থেকেই জান্নাতুল মাওয়া ও তার পরিবারকে বাঁশখালীতে না আসার জন্য নানা ধরনের হুমকি-ধামকি দিয়ে আসছিলেন তারা।

গত বৃহস্পতিবার (১৬ অক্টোবর) শাশুড়ির মৃত্যুর খবর শুনে জানাজায় অংশ নিতে স্বপরিবারে নিজ বাড়িতে গেলে, পূর্বপরিকল্পিতভাবে তার দেবর ও দেবরের ছেলেরা ভাড়া করা সন্ত্রাসীদের সঙ্গে নিয়ে হামলা চালায়।

হামলাকারীরা হলেন— আফজালুর রহমান, জিল্লুর রহমান, মিনহাজুর রহমান ও সানজিদুর রহমান সানি (প্রকাশ মধু)। অভিযোগে বলা হয়েছে, তারা জান্নাতুল মাওয়া ও তার সন্তানদের হত্যার উদ্দেশ্যে চারদিক থেকে ঘিরে ফেলে এবং গুলি চালায়।

জান্নাতুল মাওয়ার ছেলে মোহাম্মদ আদিব কবির প্রাণ বাঁচাতে দৌড়ে গিয়ে জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯ নম্বরে ফোন করলে বাঁশখালী থানার এসআই রুবেল ঘটনাস্থলে পৌঁছে তাদের উদ্ধার করেন।

পরে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে দেখতে পায়, জান্নাতুল মাওয়ার বসতঘরে ভাসুরেরা তালা ভেঙে মালামাল লুট করে নিয়ে অন্য তালা লাগিয়ে দিয়েছে। পুলিশের সহযোগিতায় তালা খুলে ভেতরে ঢোকার পর দেখা যায়— ঘরের কাঠ, আলমারি, টিভি, ফ্রিজ, গ্যাসচুলা, ফ্যান ও অন্যান্য আসবাবপত্রসহ প্রায় তিন লক্ষাধিক টাকার মালামাল লুট হয়েছে।

জান্নাতুল মাওয়া কান্নাজড়িত কণ্ঠে বলেন,

আমার সন্তানদের চোখের সামনে সন্ত্রাসীরা হামলা চালিয়েছে। তারা আমাদের দাদার সম্পত্তি থেকে বঞ্চিত করেছে, ঘরের তালা ভেঙে সব কিছু লুট করে নিয়ে গেছে। আমি জীবনের নিরাপত্তা চাই, আমি ন্যায়বিচার চাই।”

বর্তমানে তিনি চারজন আসামির বিরুদ্ধে বাঁশখালী থানায় মামলা দায়েরের প্রস্তুতি নিচ্ছেন।

ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে বাঁশখালী থানার (এসআই) রুবেল বলেন, “খবর পেয়ে আমরা তাৎক্ষণিকভাবে ঘটনাস্থলে পৌঁছাই এবং ভুক্তভোগীদের উদ্ধার করি। আমরা তাদের আইন নিজের হাতে তুলে না নেওয়ার পরামর্শ দিই এবং থানায় এসে লিখিত অভিযোগ দেওয়ার জন্য বলি।”

স্থানীয় সচেতন মহল নারী ও শিশুদের ওপর এই বর্বর হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়ে দোষীদের দ্রুত গ্রেপ্তার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানিয়েছে। Part 3

17/10/2025

বাঁশখালীতে নারী ও তার সন্তানদের ওপর হামলা: বসতঘরে তালা, লুটপাট – পৈত্রিক সম্পত্তি থেকে বঞ্চিতের অভিযোক
বাঁশখালী প্রতিনিধি

চট্টগ্রামের বাঁশখালী উপজেলার ১১ নম্বর পুইছড়ি ইউনিয়নের ২ নম্বর ওয়ার্ডে এক নারী ও তার সন্তানদের ওপর নৃশংস হামলা, বসতঘরে তালা ও লুটপাটের অভিযোগ উঠেছে।

ভুক্তভোগী জান্নাতুল মাওয়া জানান, তার শাশুড়ি জীবিত অবস্থায় জালিয়াতির মাধ্যমে তার দেবর তাদের পৈত্রিক সম্পত্তি নিজের নামে লিখে নেন। এরপর থেকেই জান্নাতুল মাওয়া ও তার পরিবারকে বাঁশখালীতে না আসার জন্য নানা ধরনের হুমকি-ধামকি দিয়ে আসছিলেন তারা।

গত বৃহস্পতিবার (১৬ অক্টোবর) শাশুড়ির মৃত্যুর খবর শুনে জানাজায় অংশ নিতে স্বপরিবারে নিজ বাড়িতে গেলে, পূর্বপরিকল্পিতভাবে তার দেবর ও দেবরের ছেলেরা ভাড়া করা সন্ত্রাসীদের সঙ্গে নিয়ে হামলা চালায়।

হামলাকারীরা হলেন— আফজালুর রহমান, জিল্লুর রহমান, মিনহাজুর রহমান ও সানজিদুর রহমান সানি (প্রকাশ মধু)। অভিযোগে বলা হয়েছে, তারা জান্নাতুল মাওয়া ও তার সন্তানদের হত্যার উদ্দেশ্যে চারদিক থেকে ঘিরে ফেলে এবং গুলি চালায়।

জান্নাতুল মাওয়ার ছেলে মোহাম্মদ আদিব কবির প্রাণ বাঁচাতে দৌড়ে গিয়ে জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯ নম্বরে ফোন করলে বাঁশখালী থানার এসআই রুবেল ঘটনাস্থলে পৌঁছে তাদের উদ্ধার করেন।

পরে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে দেখতে পায়, জান্নাতুল মাওয়ার বসতঘরে ভাসুরেরা তালা ভেঙে মালামাল লুট করে নিয়ে অন্য তালা লাগিয়ে দিয়েছে। পুলিশের সহযোগিতায় তালা খুলে ভেতরে ঢোকার পর দেখা যায়— ঘরের কাঠ, আলমারি, টিভি, ফ্রিজ, গ্যাসচুলা, ফ্যান ও অন্যান্য আসবাবপত্রসহ প্রায় তিন লক্ষাধিক টাকার মালামাল লুট হয়েছে।

জান্নাতুল মাওয়া কান্নাজড়িত কণ্ঠে বলেন,

আমার সন্তানদের চোখের সামনে সন্ত্রাসীরা হামলা চালিয়েছে। তারা আমাদের দাদার সম্পত্তি থেকে বঞ্চিত করেছে, ঘরের তালা ভেঙে সব কিছু লুট করে নিয়ে গেছে। আমি জীবনের নিরাপত্তা চাই, আমি ন্যায়বিচার চাই।”

বর্তমানে তিনি চারজন আসামির বিরুদ্ধে বাঁশখালী থানায় মামলা দায়েরের প্রস্তুতি নিচ্ছেন।

ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে বাঁশখালী থানার (এসআই) রুবেল বলেন, “খবর পেয়ে আমরা তাৎক্ষণিকভাবে ঘটনাস্থলে পৌঁছাই এবং ভুক্তভোগীদের উদ্ধার করি। আমরা তাদের আইন নিজের হাতে তুলে না নেওয়ার পরামর্শ দিই এবং থানায় এসে লিখিত অভিযোগ দেওয়ার জন্য বলি।”

স্থানীয় সচেতন মহল নারী ও শিশুদের ওপর এই বর্বর হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়ে দোষীদের দ্রুত গ্রেপ্তার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানিয়েছে। Part 2

17/10/2025

বাঁশখালীতে নারী ও তার সন্তানদের ওপর হামলা: বসতঘরে তালা, লুটপাট – পৈত্রিক সম্পত্তি থেকে বঞ্চিতের অভিযোক
বাঁশখালী প্রতিনিধি

চট্টগ্রামের বাঁশখালী উপজেলার ১১ নম্বর পুইছড়ি ইউনিয়নের ২ নম্বর ওয়ার্ডে এক নারী ও তার সন্তানদের ওপর নৃশংস হামলা, বসতঘরে তালা ও লুটপাটের অভিযোগ উঠেছে।

ভুক্তভোগী জান্নাতুল মাওয়া জানান, তার শাশুড়ি জীবিত অবস্থায় জালিয়াতির মাধ্যমে তার দেবর তাদের পৈত্রিক সম্পত্তি নিজের নামে লিখে নেন। এরপর থেকেই জান্নাতুল মাওয়া ও তার পরিবারকে বাঁশখালীতে না আসার জন্য নানা ধরনের হুমকি-ধামকি দিয়ে আসছিলেন তারা।

গত বৃহস্পতিবার (১৬ অক্টোবর) শাশুড়ির মৃত্যুর খবর শুনে জানাজায় অংশ নিতে স্বপরিবারে নিজ বাড়িতে গেলে, পূর্বপরিকল্পিতভাবে তার দেবর ও দেবরের ছেলেরা ভাড়া করা সন্ত্রাসীদের সঙ্গে নিয়ে হামলা চালায়।

হামলাকারীরা হলেন— আফজালুর রহমান, জিল্লুর রহমান, মিনহাজুর রহমান ও সানজিদুর রহমান সানি (প্রকাশ মধু)। অভিযোগে বলা হয়েছে, তারা জান্নাতুল মাওয়া ও তার সন্তানদের হত্যার উদ্দেশ্যে চারদিক থেকে ঘিরে ফেলে এবং গুলি চালায়।

জান্নাতুল মাওয়ার ছেলে মোহাম্মদ আদিব কবির প্রাণ বাঁচাতে দৌড়ে গিয়ে জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯ নম্বরে ফোন করলে বাঁশখালী থানার এসআই রুবেল ঘটনাস্থলে পৌঁছে তাদের উদ্ধার করেন।

পরে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে দেখতে পায়, জান্নাতুল মাওয়ার বসতঘরে ভাসুরেরা তালা ভেঙে মালামাল লুট করে নিয়ে অন্য তালা লাগিয়ে দিয়েছে। পুলিশের সহযোগিতায় তালা খুলে ভেতরে ঢোকার পর দেখা যায়— ঘরের কাঠ, আলমারি, টিভি, ফ্রিজ, গ্যাসচুলা, ফ্যান ও অন্যান্য আসবাবপত্রসহ প্রায় তিন লক্ষাধিক টাকার মালামাল লুট হয়েছে।

জান্নাতুল মাওয়া কান্নাজড়িত কণ্ঠে বলেন,

আমার সন্তানদের চোখের সামনে সন্ত্রাসীরা হামলা চালিয়েছে। তারা আমাদের দাদার সম্পত্তি থেকে বঞ্চিত করেছে, ঘরের তালা ভেঙে সব কিছু লুট করে নিয়ে গেছে। আমি জীবনের নিরাপত্তা চাই, আমি ন্যায়বিচার চাই।”

বর্তমানে তিনি চারজন আসামির বিরুদ্ধে বাঁশখালী থানায় মামলা দায়েরের প্রস্তুতি নিচ্ছেন।

ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে বাঁশখালী থানার (এসআই) রুবেল বলেন, “খবর পেয়ে আমরা তাৎক্ষণিকভাবে ঘটনাস্থলে পৌঁছাই এবং ভুক্তভোগীদের উদ্ধার করি। আমরা তাদের আইন নিজের হাতে তুলে না নেওয়ার পরামর্শ দিই এবং থানায় এসে লিখিত অভিযোগ দেওয়ার জন্য বলি।”

স্থানীয় সচেতন মহল নারী ও শিশুদের ওপর এই বর্বর হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়ে দোষীদের দ্রুত গ্রেপ্তার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানিয়েছে। Part 1

17/10/2025

বাঁশখালীতে নারী ও তার সন্তানদের ওপর হামলা: বসতঘরে তালা, লুটপাট – পৈত্রিক সম্পত্তি থেকে বঞ্চিতের অভিযোক
বাঁশখালী প্রতিনিধি

চট্টগ্রামের বাঁশখালী উপজেলার ১১ নম্বর পুইছড়ি ইউনিয়নের ২ নম্বর ওয়ার্ডে এক নারী ও তার সন্তানদের ওপর নৃশংস হামলা, বসতঘরে তালা ও লুটপাটের অভিযোগ উঠেছে।

ভুক্তভোগী জান্নাতুল মাওয়া জানান, তার শাশুড়ি জীবিত অবস্থায় জালিয়াতির মাধ্যমে তার দেবর তাদের পৈত্রিক সম্পত্তি নিজের নামে লিখে নেন। এরপর থেকেই জান্নাতুল মাওয়া ও তার পরিবারকে বাঁশখালীতে না আসার জন্য নানা ধরনের হুমকি-ধামকি দিয়ে আসছিলেন তারা।

গত বৃহস্পতিবার (১৬ অক্টোবর) শাশুড়ির মৃত্যুর খবর শুনে জানাজায় অংশ নিতে স্বপরিবারে নিজ বাড়িতে গেলে, পূর্বপরিকল্পিতভাবে তার দেবর ও দেবরের ছেলেরা ভাড়া করা সন্ত্রাসীদের সঙ্গে নিয়ে হামলা চালায়।

হামলাকারীরা হলেন— আফজালুর রহমান, জিল্লুর রহমান, মিনহাজুর রহমান ও সানজিদুর রহমান সানি (প্রকাশ মধু)। অভিযোগে বলা হয়েছে, তারা জান্নাতুল মাওয়া ও তার সন্তানদের হত্যার উদ্দেশ্যে চারদিক থেকে ঘিরে ফেলে এবং গুলি চালায়।

জান্নাতুল মাওয়ার ছেলে মোহাম্মদ আদিব কবির প্রাণ বাঁচাতে দৌড়ে গিয়ে জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯ নম্বরে ফোন করলে বাঁশখালী থানার এসআই রুবেল ঘটনাস্থলে পৌঁছে তাদের উদ্ধার করেন।

পরে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে দেখতে পায়, জান্নাতুল মাওয়ার বসতঘরে ভাসুরেরা তালা ভেঙে মালামাল লুট করে নিয়ে অন্য তালা লাগিয়ে দিয়েছে। পুলিশের সহযোগিতায় তালা খুলে ভেতরে ঢোকার পর দেখা যায়— ঘরের কাঠ, আলমারি, টিভি, ফ্রিজ, গ্যাসচুলা, ফ্যান ও অন্যান্য আসবাবপত্রসহ প্রায় তিন লক্ষাধিক টাকার মালামাল লুট হয়েছে।

জান্নাতুল মাওয়া কান্নাজড়িত কণ্ঠে বলেন,

আমার সন্তানদের চোখের সামনে সন্ত্রাসীরা হামলা চালিয়েছে। তারা আমাদের দাদার সম্পত্তি থেকে বঞ্চিত করেছে, ঘরের তালা ভেঙে সব কিছু লুট করে নিয়ে গেছে। আমি জীবনের নিরাপত্তা চাই, আমি ন্যায়বিচার চাই।”

বর্তমানে তিনি চারজন আসামির বিরুদ্ধে বাঁশখালী থানায় মামলা দায়েরের প্রস্তুতি নিচ্ছেন।

ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে বাঁশখালী থানার (এসআই) রুবেল বলেন, “খবর পেয়ে আমরা তাৎক্ষণিকভাবে ঘটনাস্থলে পৌঁছাই এবং ভুক্তভোগীদের উদ্ধার করি। আমরা তাদের আইন নিজের হাতে তুলে না নেওয়ার পরামর্শ দিই এবং থানায় এসে লিখিত অভিযোগ দেওয়ার জন্য বলি।”

স্থানীয় সচেতন মহল নারী ও শিশুদের ওপর এই বর্বর হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়ে দোষীদের দ্রুত গ্রেপ্তার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানিয়েছে।

বিক্ষু/ব্ধ জুলাই যো/দ্ধারা সংসদ ভবনের ১২ নম্বর গেট ভেঙে ফেলেন। তারা বাইরে বের হয়ে বেশ কয়েকটি ট্রাক ও বাস ভাঙচুর করেন। ...
17/10/2025

বিক্ষু/ব্ধ জুলাই যো/দ্ধারা সংসদ ভবনের ১২ নম্বর গেট ভেঙে ফেলেন। তারা বাইরে বের হয়ে বেশ কয়েকটি ট্রাক ও বাস ভাঙচুর করেন। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে টিয়ার/শেল নিক্ষেপ করে পুলিশ।

ভাঙচুর করা গাড়িগুলোর মধ্যে দুইটি পুলিশের গাড়ি রয়েছে। গাড়ি ভাঙচুর করার সময় পুলিশ সদস্যরা আন্দোলনকারীদের ধাওয়া দিলে তারা পুলিশকে লক্ষ্য করে ইট পাটকেল নিক্ষেপ করে। এ সময় পুলিশ তাদের লক্ষ্য করে টিয়ার শেল নিক্ষেপ করে। দুই পক্ষের মধ্যে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া ঘটনা ঘটে।

Address

2 No Pool
Habiganj
3300

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when ChanneI 5 posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share