Tamim’s Echoes in Ink

Tamim’s Echoes in Ink "I believe that every word has a story to tell, every poem has a voice, and every book leaves an impression.

Here, I aim to create a space where words echo with meaning and where we can all find resonance in each other's expressions."

চিনিযুক্ত খাবার আমার খুব প্রিয় ছিল।কিন্তু চিনির ক্ষতিকর দিকগুলো জানার পর, গত ছয় মাস ধরে চায়ে চিনি দেওয়া বন্ধ করে দিয়েছি।...
23/06/2025

চিনিযুক্ত খাবার আমার খুব প্রিয় ছিল।
কিন্তু চিনির ক্ষতিকর দিকগুলো জানার পর, গত ছয় মাস ধরে চায়ে চিনি দেওয়া বন্ধ করে দিয়েছি।
বুঝেছি—প্রিয় জিনিসও যদি মাত্রার বাইরে চলে যায়, তা শরীরের জন্য হয়ে ওঠে ক্ষতিকর।

ঠিক তেমনি প্রিয় মানুষও।
যাকে খুব ভালোবাসি, সব সময় তার কাছে থাকতে চাই—কিন্তু সেই ভালোবাসাও যদি মাত্রা ছাড়িয়ে যায়, তাহলে তা তার জন্য ক্লান্তিকর হয়ে উঠতে পারে।
আর কাছাকাছি গিয়ে যদি এক সময় বিরক্তির মুখোমুখি হতে হয়, তবে কষ্টটা হয় দ্বিগুণ—একদিকে প্রত্যাখ্যান, অন্যদিকে অপমান।

তাই প্রিয় মানুষকে আমি রাখি সম্মানের দূরত্বে।
যেভাবে ভালো লাগে, সেভাবেই—দূর থেকে, নিরবে, বিনা-বিরক্তিতে।

(এই লেখার পেছনে কারও প্রতি কোনো ব্যক্তিগত ইঙ্গিত নেই—এটা কেবলই এক আত্মোপলব্ধি।)

প্রিয় নিঃসঙ্গতা…তোমাকে ধন্যবাদ।কারণ, যখন জীবনের উদ্দেশ্য ঝাপসা হয়ে আসে,যখন নিজেকে হারিয়ে ফেলি ব্যর্থতার ধুলোয়—তখন তুমিই ...
22/06/2025

প্রিয় নিঃসঙ্গতা…
তোমাকে ধন্যবাদ।
কারণ, যখন জীবনের উদ্দেশ্য ঝাপসা হয়ে আসে,
যখন নিজেকে হারিয়ে ফেলি ব্যর্থতার ধুলোয়—
তখন তুমিই এসে স্মরণ করিয়ে দাও,
আমার আসার কারণ, আমার পথ, আমার কর্তব্য।

"Even without a stage, dreams can be achieved with courage."
10/06/2025

"Even without a stage, dreams can be achieved with courage."

07/06/2025

তারপর বলো ঈদ কেমন কাটলো? ❤️🌸

জ্যৈষ্ঠ মাসের ঠিক এমনই এক দিনে, আমি আর আকিব বেরিয়ে পড়েছিলাম এক গন্তব্যহীন সাইকেল যাত্রায়। কোনো নির্দিষ্ট পরিকল্পনা ছিল ন...
21/05/2025

জ্যৈষ্ঠ মাসের ঠিক এমনই এক দিনে, আমি আর আকিব বেরিয়ে পড়েছিলাম এক গন্তব্যহীন সাইকেল যাত্রায়। কোনো নির্দিষ্ট পরিকল্পনা ছিল না—শুধু পথের ডাক আর দুটো চাকা। হবিগঞ্জ শহর ছাড়িয়ে আমরা পৌঁছাই প্রায় ১০ কিলোমিটার দূরের টঙ্গীর হাটে। সেখান থেকে আরও ৩–৪ কিলোমিটার কাঁচা মাটির রাস্তা ধরে এগোতে এগোতে পৌঁছে যাই এক পুরোনো বাগানবাড়িতে।

বাগানবাড়িটিতে ঢুকতেই চোখে পড়ে সারি সারি আমগাছ—কমপক্ষে কুড়িটির মতো। ঝিরঝিরে হাওয়া, কাঁচা আমের টক গন্ধ আর দূরের কোথাও পাখির ডাক মিলিয়ে চারপাশটা এক অদ্ভুত প্রশান্তিতে ভরে উঠেছিল। বাড়িটিতে মালিকপক্ষের কেউ ছিলেন না, ছিলেন কেবল একজন পাহারাদার। কিছু কথাবার্তায় তাঁকে ম্যানেজ করতেই মুহূর্তে আমরা আম পাড়ার উৎসবে মেতে উঠি।

সেদিনটা ছিল নিখাদ আনন্দের—প্রকৃতির ছোঁয়ায় ভরা, একেবারে নির্ভেজাল প্রশান্তির দিন।

সেই স্মৃতির রেশ ধরেই এবার আকিব আবার বায়না ধরল—“চল, আবার ঐখানে যাই!”
ছেলেটা ছিল একেবারে নাছোড়বান্দা। আমি বললাম, “ঠিক আছে, তবে পরীক্ষার পর।”
কিন্তু নগর অর্থনীতি পরীক্ষার আগেই হঠাৎ পাওয়া চার দিনের ছুটিতে একঘেয়েমিতে মনটা হাঁসফাঁস করছিল। তখনই সিদ্ধান্ত নিলাম—এই শুক্রবারেই আবার ছুটে যাওয়া যাবে সেখানে।

তবে এবার আকিবকে আমি কিছু শর্ত জুড়ে দিয়েছিলাম। মজার ব্যাপার হলো, ছেলেটা একে একে সব শর্তই পূরণ করে ফেলল!

ঐ দিন দুপুর গড়িয়ে সাড়ে তিনটার দিকে আমরা যাত্রা শুরু করি। রওনা দেওয়ার কিছুক্ষণের মধ্যেই আকাশে ঘন মেঘের আনাগোনা শুরু হয়। আগের রাতেই বৃষ্টি হয়েছিল, তাই কাঁচা মাটির রাস্তায় সাইকেল চালিয়ে যাওয়া ছিল একেবারেই বোকামি।
তবু, আমরা শেষটা দেখতে চাইলাম।

ভেজা, কর্দমাক্ত, পিচ্ছিল সেই রাস্তায় সাইকেল চালানো ছিল ভয়ানক ঝুঁকিপূর্ণ। একটু সামনে এগোতেই হঠাৎ আমি সাইকেল থেকে ছিটকে পড়ে যাই।
তবে ভাগ্যক্রমে তেমন কোনো ব্যথা পাইনি। কাদা-মাখা হাত, গা ধুয়ে উঠে দাঁড়িয়ে আবার সাইকেল চালাতে শুরু করলাম। কিছুদূর এগোতেই আমরা পৌঁছে যাই আমাদের সেই কাঙ্ক্ষিত গন্তব্যে—বাগানবাড়িতে।

কিন্তু গিয়ে দেখি, সেই চিরচেনা রূপ আর নেই।

চারদিকে গড়ে উঠেছে উঁচু ইটের প্রাচীর। আগের সেই উন্মুক্ততা, সেই অবাধ প্রবেশের আনন্দ—সব যেন এখন অতীত। সামনের ফটকে বড়সড় তালা ঝুলছে।
বাগানবাড়ির ভেতরটা দেখা যায় না, কেবল বাইরের নিঃস্তব্ধতা টের পাওয়া যায়। গাছগুলো কোথাও চাপা পড়ে গেছে ইট-বালুর আড়ালে, কোথাও হয়তো কেটে ফেলা হয়েছে।

আমরা দাঁড়িয়ে রইলাম কিছুক্ষণ।
অতীতের প্রাণবন্ততা আর বর্তমানের এই নীরব সীমাবদ্ধতার মাঝে একটা ভারী হাওয়া বইতে লাগল।

চোখাচোখি হতেই দুজনেই হেসে উঠলাম হঠাৎ। তখন আমরা নিজেদেরই বলছিলাম,
“কাঁচা আম টক, কাঁচা আম টক!”
শুধু আমের স্বাদ নয়, জীবনের কত কিছুই যে টক লাগে—ঠিক যেমন আজকের ফিরে আসাটা।

ফিরতি পথে অপেক্ষা করছিল আরেকটা ভয়ানক অভিজ্ঞতা।

আকাশ তখন আরও বেশি গোমড়া মুখ করে উঠেছে। মেঘে ঘনঘটা, দূরে বজ্রপাতের গর্জন কানে বাজছে। যেহেতু আমাদের ফেরার পথের শুরুটা ছিল ৩–৪ কিলোমিটার কাঁচা মাটির রাস্তা, তাই আমরা ঠিক করলাম—যেভাবেই হোক, বৃষ্টি পড়ার আগেই পিচ রাস্তায় উঠে যেতে হবে।

তড়িঘড়ি করে সাইকেল চালাতে লাগলাম। কাদা আর ভেজা রাস্তায় প্যাডেল চালানো তখন রীতিমতো যুদ্ধ।
আমাদের শরীরজুড়ে তখন উত্তেজনা, ভয় আর বৃষ্টির সঙ্গে পালিয়ে যাওয়ার একরকম লড়াই।

কিন্তু বিধি বাম।

তীরে এসে তরী ডোবার মতো, ঠিক পিচ রাস্তার কাছাকাছি আসতেই শুরু হলো ঝমঝমিয়ে বৃষ্টি।
গায়ে, মুখে, চোখে বৃষ্টির ঝাপটা পড়তে লাগল। চারপাশে অন্ধকার আর বজ্রের গর্জন মিলেমিশে এক অদ্ভুত দৃশ্য তৈরি করল।
পিচ রাস্তায় উঠতে পারলেও ভিজে কাপড় আর কাঁদামাখা সাইকেলে আমরা তখন ক্লান্ত, কিন্তু তৃপ্ত দুই অভিযাত্রী।

এদিকে প্রচুর বৃষ্টি হচ্ছে। আমরা সিদ্ধান্ত নিলাম, ভিজেই যখন গিয়েছি, সাইকেল চালিয়েই যাব। তবে একটা সমস্যা—আমাদের চশমা।
চশমাধারীদের এক বিরাট শত্রু হলো বৃষ্টি। কারণ, চশমা ঘোলাটে হয়ে যায়। আমাদের ক্ষেত্রেও তাই হলো। প্রচণ্ড বৃষ্টিতে চশমা ঝাপসা হওয়ায় কিছুক্ষণ সাইকেল চালিয়ে থামতে বাধ্য হলাম।

পাশেই ছিল রজবপুর মসজিদ। মসজিদের অজুখানায় গিয়ে আশ্রয় নিই আমরা।
ইমাম সাহেব ছিলেন অসাধারণ ভদ্রলোক। তিনি আমাদের দেখে ছুটে এসে বললেন,
“উনার রুমে গিয়ে বিশ্রাম নিতে পারি।”
কিন্তু আমাদের শরীর তখন পুরোপুরি ভেজা—তাঁকে কষ্ট দিতে চাইনি।

পরবর্তীতে কিছুক্ষণ পর বৃষ্টি থামলে আমরা হবিগঞ্জের দিকে রওনা দিলাম।

জীবনের প্রতিটি যাত্রাই আমাদের কিছু না কিছু শেখায়।
সেদিন আমরা শুধু কাঁচা আম নয়, অনুভব করেছি স্মৃতির স্বাদ, সময়ের রূপান্তর, আর প্রকৃতির সঙ্গে মানুষের সম্পর্কের টানাপোড়েন।
একটা জায়গা বদলে গেলে শুধু জায়গাটাই বদলায় না—বদলে যায় সেখানে জড়ানো অনুভূতির রংও।
তবু, ভেজা শরীর আর কাদা-মাখা সাইকেল নিয়ে ফিরে আসা দুই ক্লান্ত অভিযাত্রীর মনে একটাই কথা বাজছিল—
“আবার কোথাও, হঠাৎ করেই, হয়তো বেরিয়ে পড়া হবে—গন্তব্যহীন, কিন্তু স্মৃতিময় এক যাত্রায়।”

তামিম মাহমুদ চৌধুরী
২'রা জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
নবীগঞ্জ, হবিগঞ্জ

08/04/2025

নির্দিষ্ট কোনো কারণ ছাড়াই এখন আর কারো সাথে কথা বলার ইচ্ছেটা জাগে না।
চুপচাপ থাকি... একা একা বসে থাকি... ঘন্টার পর ঘন্টা ফেসবুকে ভিডিও দেখি, আবার হারিয়ে যাই নিজের জগতে।
আশ্চর্য ব্যাপার হলো, এটা আর খারাপ লাগে না—বরং একরকম শান্তি লাগে, আরাম লাগে, ভালোই লাগে এই নিরবতাটা।🖤

20/03/2025

নিজের দুঃখ-কষ্টের ভার হয়তো কাঁধে বহন করতে হয়, কিন্তু হৃদয়ের ভার? সেটাও কি একা বইতে হয়?

রাত যখন ঘনিয়ে আসে, তখন আমার বালিশটাই হয়ে ওঠে একমাত্র নির্ভরতার জায়গা। কত শত না বলা কথা, চাপা কান্না, অব্যক্ত দীর্ঘশ্বাস—সব ওর নীরব বুকে গেঁথে থাকে। মনের গহীনে জমে থাকা স্বপ্নভঙ্গের বেদনা, পাওয়া-না পাওয়ার জটিল সমীকরণ মিলানোর চেষ্টা—সবকিছু ও-ই তো বোঝে! অথচ, দিনের আলোয় কেউ বোঝে না, কেউ শুনতে চায় না।

রাতের নিঃসঙ্গ অন্ধকারে যখন আমি ডুবে থাকি নিজের একান্ত ভাবনায়, তখন এমনকি আমার ছায়াটাও ছেড়ে চলে যায়! এই বিশাল পৃথিবীর ভিড়ে আমি কি সত্যিই একা? নাকি সবাই-ই একাকী?

"…এ পৃথিবীতে কে কাহার?"—প্রশ্নটা প্রতিধ্বনিত হয় বুকে, কিন্তু উত্তর মেলে না…

If these walls could talk, they’d probably ask me to leave 😊!
26/02/2025

If these walls could talk, they’d probably ask me to leave 😊!

তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়ের "কবি" এক শিল্পীর আত্মপরিচয়ের সন্ধান ও সমাজের সঙ্গে তার সংঘাতের উপন্যাস। চোর-ডাকাত বংশে জন্ম ন...
26/02/2025

তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়ের "কবি" এক শিল্পীর আত্মপরিচয়ের সন্ধান ও সমাজের সঙ্গে তার সংঘাতের উপন্যাস। চোর-ডাকাত বংশে জন্ম নেওয়া নিতাই পরিবারের রীতি মানতে অস্বীকৃতি জানিয়ে কবিগানের জগতে প্রবেশ করে। বন্ধু রাজনের সহায়তায় তার কবিয়াল জীবন এগিয়ে চলে, কিন্তু প্রেম, প্রতিদ্বন্দ্বিতা ও বাস্তবতার টানাপোড়েনে তার জীবন জটিল হয়ে ওঠে। ঝুমুর গানের দলের আগমনে এই সংঘাত তীব্র হয়। সমাজ যাকে অবহেলা করে, সে প্রতিভার জোরে উঠে আসতে চায়, কিন্তু সমাজই তাকে গ্রাস করে। "কবি" শুধু একজন কবিয়ালের কাহিনি নয়, এটি এক সৃজনশীল মানুষের অস্তিত্বের লড়াইয়ের প্রতিচিত্র।

গতকাল সুযোগ হয়েছিল বাংলাদেশের অন্যতম ঐতিহাসিক স্থান সোনারগাঁয়ের পানাম নগর ভ্রমণের। শত শত বছরের পুরনো স্থাপত্য, ইতিহাসের ...
25/02/2025

গতকাল সুযোগ হয়েছিল বাংলাদেশের অন্যতম ঐতিহাসিক স্থান সোনারগাঁয়ের পানাম নগর ভ্রমণের। শত শত বছরের পুরনো স্থাপত্য, ইতিহাসের নিদর্শন আর নীরব দেয়ালগুলো যেন অতীতের গল্প বলে চলেছে।

বিশেষভাবে মুগ্ধ করেছে বড় সরদার বাড়ি—একটি ঐতিহাসিক স্থাপনা, যা সুলতানি, মোগল ও ব্রিটিশ আমলের স্থাপত্যশৈলীর সাক্ষী। ঐশ্বর্যকান্ত সাহা সরদার নির্মিত এই বিশাল ভবনটির আয়তন ২৭,৪০০ বর্গফুট, যেখানে রয়েছে ৪৭টি নিচতলার কক্ষ, ৩৮টি দ্বিতীয় তলার কক্ষ, ২৩টি ছাদ ও ৬টি সিঁড়ি। চারপাশে পুরনো দিনের খড়খড়ি জানালা, প্রশস্ত বারান্দা আর শান-বাঁধানো ঘাটবিশিষ্ট পুকুর যেন এক মুহূর্তের জন্য ফেলে আসা সময়ে ফিরিয়ে নিয়ে যায়।

এই ভবন ও নগরী শুধু ইট-পাথরের স্থাপনা নয়, বরং একটি জীবন্ত ইতিহাস। ১৯৭৯ সালে প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর এটিকে সংরক্ষণের উদ্যোগ নেয়, এবং ২০১২ সালে দক্ষিণ কোরিয়ার ইয়াংওয়ান করপোরেশন ও বাংলাদেশ সরকারের মধ্যে পুনরুদ্ধার চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়।

নগরীর প্রতিটি বাড়ি, প্রতিটি গলি যেন অতীতের গল্প বলে। একসময় ব্যবসা-বাণিজ্যের প্রাণকেন্দ্র ছিল এই স্থান, কিন্তু সময়ের পরিক্রমায় আজ এটি নিঃস্তব্ধ। তবে সেই নীরবতার মাঝেও ইতিহাসের ধ্বনি শোনা যায়।

এই সফর আমাকে নতুন করে ভাবতে শিখিয়েছে—সংস্কৃতি ও ইতিহাসের সংরক্ষণ কতটা গুরুত্বপূর্ণ! যারা এখনো পানাম নগর ভ্রমণ করেনি, তাদের জন্য বলব—এটি শুধু একটি ভ্রমণ নয়, বরং অতীতকে ছুঁয়ে দেখার এক অনন্য অভিজ্ঞতা।

-পানাম নগরে একদিন: ঐতিহ্যের পথে এক স্মরণীয় ভ্রমণ
কলমে- Tamim Mahmud Chowdhury

18/02/2025

জীবন…

ছোট্ট একটা জীবন, অথচ কত চাওয়া-পাওয়ার হিসেব জমে থাকে। কিছু পাওয়া আনন্দের রঙ ছড়িয়ে দেয়, আর কিছু না পাওয়া বুকের গভীরে এক অদৃশ্য শূন্যতা তৈরি করে। মাঝে মাঝে মনে হয়—জীবনটা সত্যিই কত সুন্দর! রোদ-ঝরা বিকেল, চাঁদহারা রাত, কিংবা প্রিয় মুহূর্তগুলো যে হাসি এনে দেয়, তার জন্যই তো বাঁচা।

কিন্তু আবার কখনো-কখনো এই জীবনটাই ভারী মনে হয়। কিছু প্রশ্নের উত্তর নেই, কিছু ক্ষত সময়ও ভোলাতে পারে না। তখন মনে পড়ে—'এমন জীবন কেনো দিলো সৃষ্টিকর্তা?'

তবুও, মানুষ আশায় বাঁচে… আমিও মানুষ।
শত আক্ষেপ, প্রশ্ন, আর না-পাওয়ার বেদনার মাঝেও কোথাও না কোথাও জীবনের জন্য ভালোবাসা রয়ে যায়। কারণ, শেষ পর্যন্ত জীবনটা অদ্ভুত সুন্দর…🖤

"Spring arrived on wings of color so bright,Yet my heart stays barren, lost in your sight."
14/02/2025

"Spring arrived on wings of color so bright,
Yet my heart stays barren, lost in your sight."

Address

Habiganj

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Tamim’s Echoes in Ink posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Tamim’s Echoes in Ink:

Share