Maruf Parvez

Maruf Parvez Personal page

23/10/2025

আহারে শৈশব😥
#শৈশব

17/10/2025

মৃত্যুর চেয়ে ভবিষ্যতের ভয় বেশি,
অথচ মৃত্যুই ভবিষ্যত।

16/10/2025

বাবা ছাড়া জীবন একটা অন্ধকার গহবর, যেখানে আলো আছে কিন্তু উষ্ণতা নেই😢
যার জীবনে বাবা নেই, সে জানে ভরসা কাকে বলে।
#বাবা

13/10/2025

বাবা,
তোমার মহাপৃথিবী হওয়ার দামে
আমার পৃথিবী বড্ড ছোট হয়ে এল।😥

05/10/2024

ছেলের জীবন ওই টেনেটুনে ইন্টারের আগ পর্যন্তই, পরবর্তীতে আর নিজের বাড়িতেই স্থায়ীভাবে থাকা হয়ে উঠে না।

Siblings😭
27/09/2024

Siblings😭

24/09/2024

😥

03/09/2024

নিউজপ্রিন্ট ছিল ৫ টাকা দিস্তা।

দূরের দোকান থেকে পায়ে হেঁটে ৪ টাকায় কিনতে যেতাম।

হোয়াইটপ্রিন্ট ছিল ৭/৮ টাকা দিস্তা।

বাসায় নিউজপ্রিন্টে লেখা, স্কুলে হোয়াইটপ্রিন্ট।

খাকি ঠোংগা, সিমেন্টের কাগজের বস্তা, শক্ত যেকোন কাগজ, ক্যালেন্ডারের পাতা কভার দিয়ে রঙ্গিন সূতায় বাঁধাই করতাম নিউজপ্রিন্ট খাতাগুলো ।

দোকান থেকে বাঁধাই করা খাতা কেনাটা নব্বই দশকের মধ্যবিত্ত পরিবারের জন্য বিলাসিতা ছিল। কালে ভদ্রে কিনে দিতো মাতা পিতারা। অল্প ক'টা খাতার কথা মনে আছে, তাতে ম্যাকগাইভার, মেরাডোনা, সিন্দবাদ, টিপু সুলতানের ফটো ছাপা ছিল।

ক'দিন পর দিস্তা কাগজের জন্য টাকা চাইতে গেলেই, শুনতে হতো - এইত সেইদিন না কিনে দিলাম !

গ্লাসের পানি ফেলে কতবার নিউজপ্রিন্ট খাতা ফুলিয়ে ঢোল করে ফেলেছিলাম ! খুব অনুশোচনায় ভুগতাম ! কেন এমন করলাম ? এখন নতুন খাতার জন্য টাকা চাইবো কিভাবে ? নিজের কাছেই প্রচন্ড লজ্জা লাগতো ! ভেজা খাতা তারে ঝুলিয়ে চুলার উপর শুকিয়ে ব্যবহার করতেও হতো।

ক'দিন পরপর খাতা কলম পেন্সিলের টাকা আব্বার কাছে চাইতে গেলে মুখটা মলিন হয়ে যেতো ! তখনকার পিতাদের উপার্জনের অংকটা এসময়ের সন্তানদের রেস্টুরেন্টে বন্ধুদের নিয়ে উড়িয়ে দেয়া ভোজন বিলাসিতার সমান। গার্লফ্রেন্ড বা বয়ফ্রেন্ডের পেছনে দামী গিফট ক্রয়ের সমতূল্য।

খাতা, কলম, পেনসিল, শার্পনার, রবার, স্কেল হারিয়ে গেলে আম্মা আব্বা বকাঝকা, বেতের মাইর দিতেন, খুব রাগ করতেন। সৎ উপার্জনের স্বল্প আয়ে পুরো সংসার চালাতে হতো তাদের। যার ফলে হরহামেশাই টানাপোড়েন লেগে থাকতো ! এখনকার কোটিপতি মধ্যবিত্ত তখন কল্পনাই করা যেতো না।

আরও ছোটবেলায় চলে যাই। কাটায় কাটায় নব্বই কি একানব্বই। তখন নিউজপ্রিন্ট ছিল ৩ টাকা দিস্তা আর হোয়াইটপ্রিন্ট ৫ টাকা দিস্তা।

বাংলা এবং ইংরেজী লেখা সোজা করে লেখার জন্য রঙ্গিন রুলটানা খাতা পাওয়া ছিল ; চাঁদ হাতে পাবার মত দু:সাধ্য ব্যাপার ! আব্বা রাতে অফিস থেকে ফিরে স্কেল দিয়ে রুলটানা খাতা বানাতো।

৯৪/৯৫ দিকে নিউজপ্রিন্ট এলো হোয়াইটপ্রিন্টের মত দেখতে, লিখতেও ছিল বেশ মসৃণ। এক দুই টাকার পার্থ্যক্যের জন্য দোকানে হাত দিয়ে দেখতাম শুধু। বেশ ক'বছর পরে কিনতে পেরেছিলাম।

দোকান ঘুরে ঘুরে কমমূল্যের নিউজপ্রিন্ট দিস্তার ১টাকা বাচিয়ে এনে আম্মার হাতে তুলে দিতাম। মনে হতো যেন উপার্জনের টাকা হাতে তুলে দিচ্ছি ! বেশ খুশি হতেন।

আব্বা আম্মারা বই খাতা বাঁধাই করা নিজের হাতে শিখিয়ে দিতেন। ক্যালেন্ডারের পাতা কভার হিসেবে ব্যবহার করতেন । লাল সাদা মোটা সূতায় খাতাগুলো আড়াআড়ি বা উপরনিচে সেলাই বাঁধাই হতো।

নিজের সেলাই করা খাতা, বইয়ের মলাট জ্যামিতি বক্সের সাথে পাওয়া প্লাস্টিকের ছাঁচের অক্ষর দিয়ে নাম, ক্লাস আর রোল লিখতাম। বড় বড় হরফে নিজের নাম, শ্রেনী, বিভাগ, রোল নং এবং নীচে একপাশে সাইনের মতো অটোগ্রাফে নিজেদের সেলিব্রিটি মনে হতো।

- অনিম ইউসুফ

30/08/2024

ছাত্র আন্দোলন, অসংগতির বিরুদ্ধে আন্দোলন, অন্যায়ের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ। এ সব বিষয়ে ওকে, নো প্রব্লেম।

থাপ্পড় দেওয়ার মত ইচ্ছে মনের মধ্যে জাগে এমন কিছু থেকে প্লিজ বিরত থাক।

24/08/2024

ছবি তোলা থেকে বিরত থাকুন প্লিজ 🙏🙏

কুমিল্লা'র বুড়িচং উপজেলার একজন বন্যার্তের আর্তনাদঃ

ভাই, প্রতিবছর কুরবানী ঈদে নিজের খামারের একটা গরু গরীবদের দিয়ে দিছি কুরবানির জন্য, নিজের পুকুরের মাছ যখনই বিক্রি করতাম আগে পাড়া প্রতিবেশীদের দিতাম, কোনোদিন ছবি তুলি নাই অথচ আজকে আপনারা আমারে এক পোটলা চিড়া আর মুড়ি দিয়া ছবি তুলতাছেন দশ জনে!!!! ভাই মাফ কইরা দেন আমাদের, আল্লাহর ওয়াস্তে মাফ কইরা দেন।"মাফ কইরা দেন ভাই!!!!

Address

Chattogram
Hathazari

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Maruf Parvez posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Maruf Parvez:

Share