Loud and Clear

10/08/2025

Hi everyone! 🌟 You can support me by sending Stars – they help me earn money to keep making content that you love.

Whenever you see the Stars icon, you can send me Stars.

11/07/2025

চাঁ'দা আনলে পুরস্কার
ধরা পড়লে বহিষ্কার।

17/06/2025

এডিটরদের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি😊 সুন্দর করে দেন🫤🫤

16/06/2025

13/06/2025

কখনো ভেবে দেখেছেন, আপনার মাথায় যে প্রায় দেড় কেজি ওজনের নরম জিনিসটা আছে, সেটা দিয়ে একটা ছোট এলইডি লাইট বাল্ব জ্বালানো সম্ভব?
অবিশ্বাস্য মনে হলেও এটাই সত্যি! আমাদের মস্তিষ্ক ঘুমিয়ে থাকলেও প্রতি মুহূর্তে বিদ্যুৎ উৎপাদন করে চলেছে। চলুন, আজ আমাদের খুলির ভেতরের এই 'পাওয়ার স্টেশন'-এর গল্পটা জেনে আসি।

আমাদের মস্তিষ্কে রয়েছে প্রায় ৮৬ বিলিয়ন নিউরন বা স্নায়ুকোষ। এগুলোকে আপনি সূক্ষ্ম বৈদ্যুতিক তারের এক বিশাল নেটওয়ার্কের সাথে তুলনা করতে পারেন। প্রতিটি নিউরন একে অপরের সাথে কথা বলার জন্য বৈদ্যুতিক সংকেত বা 'ইলেকট্রিক্যাল ইমপালস' ব্যবহার করে।
এই বিদ্যুৎ তৈরির প্রক্রিয়াটা বেশ মজার। আমাদের নিউরনের কোষ প্রাচীরের ভেতরে এবং বাইরে সোডিয়াম এবং পটাশিয়ামের মতো আয়ন (চার্জযুক্ত কণা) থাকে। যখন কোনো সংকেত পাঠানোর প্রয়োজন হয়, তখন নিউরনগুলো এই আয়নগুলোকে কোষের ভেতরে-বাইরে দ্রুত চলাচল করায়। আয়নের এই চলাচলই একটি ক্ষুদ্র বৈদ্যুতিক চার্জ তৈরি করে, যাকে বিজ্ঞানের ভাষায় বলা হয় 'অ্যাকশন পটেনশিয়াল' (Action Potential)। এটা অনেকটা ছোট্ট একটা বৈদ্যুতিক স্পার্কের মতো।

এখন প্রশ্ন হচ্ছে মানব মস্তিষ্কে কতটা বিদ্যুৎ উৎপাদনহয়?
একসাথে যখন কোটি কোটি নিউরন এই বৈদ্যুতিক সংকেত চালাচালি করে, তখন সম্মিলিতভাবে আমাদের মস্তিষ্ক প্রায় ২০ ওয়াট বিদ্যুৎ শক্তি উৎপাদন করতে পারে। এই শক্তি দিয়ে অনায়াসে একটি কম আলোর এলইডি বা রেফ্রিজারেটরের ভেতরের বাতি জ্বালিয়ে রাখা সম্ভব! যদিও একটি নিউরনের বিদ্যুৎ উৎপাদন ক্ষমতা খুবই সামান্য (প্রায় ৭০ মিলিভোল্ট), কিন্তু ৮৬ বিলিয়ন নিউরন একসাথে কাজ করলে তার ক্ষমতা হয়ে ওঠে অসাধারণ।

এই বিষয়টি কোনো কল্পকাহিনী নয়। চিকিৎসা বিজ্ঞানে 'ইলেক্ট্রোএনসেফালোগ্রাম' বা EEG নামে একটি পরীক্ষা আছে, যার মাধ্যমে মাথায় ইলেক্ট্রোড লাগিয়ে মস্তিষ্কের এই বৈদ্যুতিক কার্যকলাপ পরিমাপ করা হয়। মৃগীরোগ, ঘুমের সমস্যা বা মস্তিষ্কের অন্যান্য রোগ নির্ণয়ে এই প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয়।

শুধু তাই নয়, স্ট্যানফোর্ড ইউনিভার্সিটির নিউরোসায়েন্স ইনস্টিটিউটের মতো বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় গবেষণা কেন্দ্রগুলো এই বৈদ্যুতিক সংকেত নিয়ে প্রতিনিয়ত গবেষণা করছে। তাদের গবেষণার একটি বড় লক্ষ্য হলো 'ব্রেইন-কম্পিউটার ইন্টারফেস' (BCI) তৈরি করা। অর্থাৎ, এমন প্রযুক্তি উদ্ভাবন করা যা দিয়ে মানুষ শুধু চিন্তা করেই কম্পিউটার বা কৃত্রিম অঙ্গপ্রত্যঙ্গ চালাতে পারবে! এর ভিত্তি হলো মস্তিষ্কের তৈরি করা এই বিদ্যুৎ। তথ্যসূত্র হিসেবে আপনি স্ট্যানফোর্ডের Wu Tsai Neurosciences Institute-এর বিভিন্ন প্রকাশনা দেখতে পারেন।

সুতরাং, পরেরবার যখন নিজেকে ক্লান্ত বা 'সাধারণ' ভাববেন, তখন একবার মনে করবেন—আপনার খুলির ভেতরেই একটি বায়োলজিক্যাল সুপারকম্পিউটার চলছে, যা একটি নিজস্ব পাওয়ার সাপ্লাই দিয়ে সক্রিয় রয়েছে। আমাদের মস্তিষ্ক প্রকৃতির এক অবিশ্বাস্য সৃষ্টি, যা এখনো বিজ্ঞানীদের কাছে বিস্ময়ের এক অফুরন্ত উৎস।

আপনার কী মনে হয়, ভবিষ্যতে আমরা মস্তিষ্ককে পাওয়ার ব্যাংক হিসেবে ব্যবহার করতে পারব? কমেন্টে জানান! 👇

#মস্তিষ্ক

11/06/2025

আজকের সেরা পোস্ট ❤️❤️💚💚 👉 👌👌👌👌 পেইজটি ফলো করুন ➡️ For Allah Foundation

সম্পর্কে দশটি অজানা তথ্য

১. প্রতিষ্ঠা এবং ইতিহাস: বিএমডব্লিউ, বায়ারিশে মোটরেন ওয়ার্ক এজি, ১৯১৬ সালে মিউনিখ, জার্মানিতে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল, প্রথমে বিমানের ইঞ্জিন হরর উৎপাদন করে। কোম্পানী 1920 এর দশকে মোটর সাইকেল উৎপাদনে রূপান্তরিত হয় এবং অবশেষে 1930 এর দশকে অটোমোবাইলে পরিণত হয়।

২। আইকনিক লোগো: বিএমডব্লিউ লোগো, যাকে প্রায়শই "রাউন্ডেল" বলা হয়, একটি কালো আংটি নিয়ে গঠিত যা নীল এবং সাদা চার চতুর্থাংশ দিয়ে ছেদ করে। এটি বিমানের কোম্পানির উত্সকে প্রতিনিধিত্ব করে, নীল এবং সাদা একটি স্পষ্ট নীল আকাশের বিরুদ্ধে একটি ঘূর্ণন প্রপেলার প্রতীক।

৩। প্রযুক্তিতে উদ্ভাবন: বিএমডব্লিউ অটোমোটিভ প্রযুক্তিতে উদ্ভাবনের জন্য বিখ্যাত। এটি ২০১৩ সালে বিশ্বের প্রথম বৈদ্যুতিক গাড়ি, বিএমডব্লিউ আই৩ চালু করে, এবং উন্নত ড্রাইভিং সহায়তা সিস্টেম (এডিএএস) এবং হাইব্রিড পাওয়ারট্রেন উন্নয়নে একজন নেতা হয়েছে।

৪. কর্মক্ষমতা এবং মোটরস্পোর্ট হেরিটেজ: মোটরস্পোর্টে বিএমডব্লিউ এর একটি শক্তিশালী ঐতিহ্য আছে, বিশেষ করে ভ্রমণের গাড়ি এবং ফর্মুলা 1 রেসিং এ। ব্র্যান্ড এর এম বিভাগ তাদের নিয়মিত মডেলগুলির উচ্চ-পারফরম্যান্স সংস্করণ তৈরি করে, যা তাদের নির্ভুলতা ইঞ্জিনিয়ারিং এবং উত্তেজনাপূর্ণ ড্রাইভিং গতিশীলতার জন্য পরিচিত।

৫। বিশ্বব্যাপী উপস্থিতি: বিএমডব্লিউ একটি বিশ্বব্যাপী অটোমোটিভ কোম্পানি

৬. বিলাসিতা এবং নকশা: বিএমডব্লিউ বিলাসিতা এবং স্বতন্ত্র নকশার সমার্থক, কারুশিল্প যা আধুনিক প্রযুক্তি এবং আরামের সাথে কমনীয়তা মিশ্রিত করে।

৭. টেকসই অনুশীলন: বিএমডব্লিউ স্থায়িত্বের জন্য প্রতিশ্রুতিবদ্ধ, তার যানবাহনের মধ্যে পরিবেশ বান্ধব উপকরণ এবং উৎপাদন প্রক্রিয়া অন্তর্ভুক্ত করে, পাশাপাশি বিএমডব্লিউ আই৪ এবং আইএক্স এর মত মডেলের সঙ্গে বৈদ্যুতিক যানবাহন প্রযুক্তির অগ্রগতি।

৮. গ্লোবাল ম্যানুফ্যাকচারিং: বিএমডব্লিউ বিশ্বব্যাপী অসংখ্য প্রোডাকশন সুবিধা পরিচালনা করে, যার মধ্যে আছে জার্মানি, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, চীন এবং অন্যান্য দেশ আছে, যাতে একটি বিশ্বব্যাপী পৌঁছানোর এবং স্থানীয় উত্পাদনের নিশ্চিত হয়।

৯। ব্র্যান্ড পোর্টফোলিও: এর বিখ্যাত বিএমডব্লিউ ব্র্যান্ড ছাড়াও, কোম্পানী মিনি এবং রোলস-রয়েস এর মালিক, বিভিন্ন ধরণের অটোমোটিভ স্বাদ এবং বিলাসবহুল সেগমেন্টস সরবরাহ করে।

১০। BMW

04/06/2025

ভুটানকে ০২-০০ গোলে হারিয়েছে বাংলাদেশ!💪💪🔥🔥

04/06/2025

আজকের সেরা পোস্ট....