The Orchid Tales

The Orchid Tales I Create Videos And Overthink Everything!

জবি ক্যাম্পাস মুখ -০১বান্ধুবী Saida Sardar 🤍পেন্সিলে কাগজে!
27/08/2025

জবি ক্যাম্পাস মুখ -০১
বান্ধুবী Saida Sardar 🤍
পেন্সিলে কাগজে!

This is my self-portrait in oil color from the 5th semester. I made many mistakes while working on it, but I also learne...
26/08/2025

This is my self-portrait in oil color from the 5th semester. I made many mistakes while working on it, but I also learned a lot. It was such a challenging piece, and finally I’ve finished it. This is one of my most favorite works!

"Self Portrait"
Oil Colour
Canvas size- 18/24

সেভয়ের ডিসকোন খেলাম।এটা খেয়ে আমার মাথা ব্যাথ্যা শুরু হয়ে গেছে। এত্ত চিনি দেওয়া। চিনিগুলো ঠিক মতো মিক্সড ও হয়নি। তার উপরে...
19/07/2025

সেভয়ের ডিসকোন খেলাম।
এটা খেয়ে আমার মাথা ব্যাথ্যা শুরু হয়ে গেছে। এত্ত চিনি দেওয়া। চিনিগুলো ঠিক মতো মিক্সড ও হয়নি। তার উপরে কফির গুড়ো দেখলাম।চকলেট ও রয়েছে। আমি এত চকলেট আর চিনি খাই। তারপরও এটা খেয়ে মাথা ব্যাথ্যা করেছে। যারা চিনি কম খান তারা প্লিজ এটা Avoid কইরেন। ১০০ টাকাই জলে গেলো।Honestly এটা আমার কাছে একটুও ভালোলাগে নি।😢

আমাদের বাসা থেকে একটু দুরে একটা ভেটেনারি হসপিটাল ছিলো। বাংলায় বড় বড় করে লেখা ছিলো 'পশু হাসপাতাল'। খুব অদ্ভুত লাগতো। ভাবত...
16/07/2025

আমাদের বাসা থেকে একটু দুরে একটা ভেটেনারি হসপিটাল ছিলো। বাংলায় বড় বড় করে লেখা ছিলো 'পশু হাসপাতাল'। খুব অদ্ভুত লাগতো। ভাবতাম এই হসপিটালটারও কি কোনো দরকার আছে? এখানে কারাই বা ডাক্তার। পশুপাখি নিয়েও কেউ পড়াশুনা করে ডাক্তার হয়! ভাবতাম আর হাসতাম। বলে রাখা ভালো, মানুষের বাচ্চা ছাড়া যে কোনো পশু পাখির বাচ্চা কে আমি ভয় পাই। কুকুর আর বিড়াল বেশী ভয় পাই। শখ করে কোলে নেয় না!সেটাও ভয় পাই। ছোট বেলায় আমার জন্মদিনে বড়আপু অনেক গুলো বাজরিগার পাখি কিনে দিছিলো। ওইগুলা মা পালতো। মায়ের শখের পাখি ছিলো খুব। বলা যায় তখন বাজরিগার পাখি অতো পরিচিত ছিলো না এখনকার মতো। এখনও আমাদের বাসায় এক ঝাক রঙিন মাছ আর ২ জোড়া বাজরিগার পাখি আছে। যখন মিনা কার্টুন দেখতাম তখন ভাবতাম ইস আমার যদি একটা পাখি থাকতো যে আমার সাথে সাথে থাকবে সবসময়। সেই স্বপ্ন সপ্নই রয়ে গেলো। এখন আমি বড় হয়ে গেছি ইউনিভার্সিটির ৩য় বর্ষের ছাত্রী। ১ম বর্ষে পাখি কিনবো করে স্থির করলাম। ককাটেল কিনবো। আমার এক বন্ধুর ছিলো এই পাখিটা।আমি তখন নামও জানতাম না। ওর কাছ থেকেই সব জানলাম। তখন ভাবলাম ধুর অনেক দাম এই পাখির। আবার নাকি অনেক যত্ন করতে হবে। ঠান্ডায় নাকি মারা যায়। আমি কিভাবে যত্ন করবো। আমাকে তো আমার মার ভাত ও খাইয়ে দেওয়া লাগে। আবার পশু পাখি ভয়ও পাই।ক্যানসেল হয়ে গেলো। আর কিনলাম না। কিছু দিন আগে হুট করেই একটা অনলাইন পেইজ থেকে একটা লুটিনো পার্ল ককাটেলের বাচ্চা কিনে আনলাম। বয়স ১৭ দিন। গায়ে একটাও ফেদার নেই। ওকে বাসায় আনতে পারাটাও ছিলো একটা বিশাল করুন কাহিনি। পরে এক সময় বলবো। আমি কখনো কিচ্ছু পালি নাই এভাবে। এর থেকে একটা মানুষের বাচ্চা পালাও সহজ। আমি আমার সব টুকু দিয়ে দিলাম ওকে বড় করার পেছনে। আস্তে আস্তে বুঝতে থাকলাম যাদের পেটস আছে তারা কত উদার মনের হয়। রাস্তায় কুকুর বিড়াকে লাথি না মেরে কেনো আদর করে। আজ ওর বয়স ৫২ দিন। এখন ওর গায়ে ফেদার গজায়ছে।মাথার কাছে গজায়নি। ও সবসময় আমার সাথেই থাকে। মা বললো পড়াশুনার ১২ টা বাজায়ছি এরে আনার পর। শখ করে ওর নাম রেখেছি 'চিনি'! ও আসার পর আমার জীবনটা কেমন বদলে গেছে। একজন মম তার বেবী কে কতটা ভালোবাসতে পারে সেটাও বুঝতে শিখলাম।ও বড় হচ্ছে আর আমি ওর জন্য এই খেলনা কিনি সেই খেলনা কিনি,হুডি কিনি,খাঁচা কিনি।কি যে করি।ও এত ছোট নিজে খেতে পারে না। আমি খাইয়ে দেই।এবার কাজের কথায় আসি। কাল দুপুরে পেইন্টিং করতেছিলাম। চিনি আমার পাশেই ছিলো। আমি কেমন যেনো ভুলে গেলাম আঁকতে আঁকতে। আমি ভেবেছি ও খাঁচায়। আমি উঠে দাড়াতেই ও আমার পায়ের নিচে পড়লো। আমার জান টা বের হয়ে গেলো।আমি বাসায় না থাকলে ও খায় না মন খারাপ করে বসে থাকে।আমার কাছে আসার জন্য পাগল হয়ে যায়।এতটা ভালোবাসতো।আর এ আমি কি করলাম। ওকে সাথে সাথে কোলে নিয়ে আমার আম্মুর কাছে নিলাম। দেখলাম আর হাটতে পারে না খুড়িয়ে হাটে। ডাকতেও পারে না। বাইরে খুব বৃষ্টি তখন। কাঁদতে থাকলাম শুধু। চিনি কাঁদলে আমিও কেঁদে ফেলি আমি ওর এমন একটা মা। চিনিকে এত ব্যাথ্যা দিলাম আমি?এখন শুরু হলো ভেটেনারি হসপিটাল খোঁজা।এসব হসপিটাল সম্পর্কে কিছু জানিনা আমি। সব জায়গায় খুঁজতেছি আর ভাবতেছি একটাও কি ভেটেনারি হসপিটাল নেই? কারো পশুপাখি কি অসুস্থ হয় না? একটা ডাক্তার ও কি নেই? অনলাইনে কত পেইজে মেজেস করলাম কোনো রিপ্লাই নাই।পাগলের মতো করতে থাকলাম আমি। ভাবতে থাকলাম চিনি কি আর কখনো হাটতে পারবেনা? আমি ডাকলে আর আসবে না?গুগল খুঁজে একটা হসপিটাল পেলাম "সেন্ট্রাল ভেটেনারি হসপিটাল "ওটা পুরান ঢাকায়।পরের দিন মানে আজও খুব বৃষ্টি। বৃষ্টির যেনো শেষ নাই।থামলেই ওকে নিয়ে বের হবো।আমি তেমন চিনিও না হসপিটাল টা। খুঁজতে খুঁজতে গেলাম সেখানে। দেখলাম কোনো সেবা নেই।কেউ নেই। হেল্পলাইনে কল করলাম। সেটাও বন্ধ।এরপর একজন এসে বললো সে এই হসপিটাল দেখাশুনা করে। এখানে নাকি ডাক্তার নেই। প্রাইভেট হসপিটালে নিয়ে যেতে বললো। আমি ঠিকানা যেনে সেই হসপিটালে পৌঁছে গেলাম। ভেটেনারি হসপিটাল আর ডাক্তারদের গুরুত্ব যে কত তা বুঝতে পারলাম এইকয়দিনে।ডাক্তার চিনিকে দেখলো অনেক মেডিসিন দিলো। বললো পা ভাঙ্গে নি। আবার হাটতে পারবে। ডানাও ব্যাথ্যা। কথাটা শুনে মনে হলো সব সুখ এখন আমার কাছে। প্রেসক্রিপশন লিখে দিলো।ওষুধ দিলো।ওকে নিয়ে বাসায় আসলাম। আমার চিনি ৫২ দিনে একবারের জন্যও ওষুধ খায়নি। অসুস্থ হয়নি। এত ওষুধ খাবে ভেবে কান্নায় চোখ ভারি হয়ে এলো। আগে যখন দেখতাম বিড়াল, পাখি বা যে কোনো পোষা প্রাণীকে ডাক্তার দেখাতে নিয়ে যাচ্ছে কেউ, বলতাম ইস কি ঢং। নাটক সব। ভাবতে পারি নাই আমাকেও যেতে হবে। অনেক অভিজ্ঞতা হলো আজ। সব ভুল ভেঙ্গে গেছে। চিনির ছবি কখনো পোস্ট করি নাই। এটা প্রথমবার।আজকে যখন হসপিটাল খুঁজে পাচ্ছিলাম না তখন বার বার ছোটবেলার সেই হসপিটাল টার কথা মনে পড়তেছিলো। একটা ভেটেনারি হসপিটাল যে কত ইম্পরট্যান্ট সেটা যাদের পেটস আছে তারা জানে। এক বিশাল প্রতিকূলতার ভিতর দিয়ে গেলাম এই ২দিন।ওর জন্য দোয়া করবেন যাতে দ্রুত সুস্থ হয়ে ওঠে। যারা যারা আমার পাশে ছিলেন আমি কৃতজ্ঞ তাদের প্রতি।

যারা ঢাকায় থাকে,তাদের কাছে সম্ভবত সব সমস্যার একটাই সমাধান, 'ঢাকায় আয়!'তাদের ভাবখানা ই এমন ঢাকায় গেলেই সব সমস্যার সমাধান ...
23/06/2025

যারা ঢাকায় থাকে,তাদের কাছে সম্ভবত সব সমস্যার একটাই সমাধান, 'ঢাকায় আয়!'
তাদের ভাবখানা ই এমন ঢাকায় গেলেই সব সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে! কল দিয়ে যদি বলি 'রাতে ঘুম হয়না' তাহলেও বলবে 'তুই ঢাকায় আয়!' 😑😑

This is my very first multi-Oil color live still life, completed over two long nights. Sleepless and exhausted. I almost...
16/06/2025

This is my very first multi-Oil color live still life, completed over two long nights. Sleepless and exhausted. I almost fell sick in the process!

Oil colour,
Size : 30/24

This was my first oil painting (multicolor) still life. Copying a master copy is not easy at all. I learned a lot throug...
15/06/2025

This was my first oil painting (multicolor) still life. Copying a master copy is not easy at all. I learned a lot through the process. I felt discouraged at times, but I started again. I don't know how far I’ve come, but this painting is very dear to me!

এই চিত্রকর্মটি একটি Dutch Golden Age-এর still life painting। এটি একটি বিখ্যাত শিল্পী Willem Kalf এর কাজ, নাম "Still Life with a Silver Jug", আনুমানিক 1660 সালের দিকে আঁকা।

এখানে কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য:
শিল্পী:
Willem Kalf (1619–1693) – ডাচ চিত্রশিল্পী, যিনি বিলাসবহুল still life পেইন্টিংয়ের জন্য বিখ্যাত।

পেইন্টিংয়ের বৈশিষ্ট্য:
বস্তুর বিস্তারিত চিত্রায়ন: ছবিতে রয়েছে একাধিক দামী ও চকচকে বস্তু – যেমন সোনার জলপাত্র, রূপার জগ, কাচের গ্লাস, ফল (লেবু, ডালিম), এবং সাদা কাপড়।

বিলাসিতা ও প্রতিফলন: এই ধরনের still life পেইন্টিংয়ের মূল উদ্দেশ্য ছিল ধনী শ্রেণির বিলাসবহুল জীবনযাত্রা দেখানো এবং বস্তুতে আলো ও প্রতিফলনের খেলা ফুটিয়ে তোলা।

Symbolism: অনেক সময় এই ধরনের পেইন্টিং-এ বিলাসবহুল বস্তুর মাধ্যমে জীবনের অস্থায়িত্ব ও মৃত্যু-স্মরণ (vanitas) প্রকাশ করা হয়।

ব্যবহার হওয়া উপাদানগুলো:

রেশম বা মসৃণ কাপড়,
রূপা ও সোনার তৈজসপত্র,
ফলমূল (ডালিম, লেবু, জলপাই),
কাচের জিনিস!

বি.দ্র: পেইন্টং টা যত টা সুন্দর বাস্তবে, ফটোগ্রাফে তার একাংশ প্রকাশ পেয়েছে। এজন্য দুঃখিত!

05/06/2025

যারা ঈদের Vibes পাচ্ছেন না, ঈদের দিন সকালে গরুর জায়গায় নিজে শুয়ে পরুন।

Address

Hazaribag

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when The Orchid Tales posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share