Tumi ami

Tumi ami Digital Creator With Real Life Story.......

30/05/2024

১.কেউ যন্ত্রণা দিচ্ছে?
👤চুপ হয়ে যান।
২.কেউ অনেক ভালবাসার পরও প্রাপ্যটা দেয়নি?
👤চুপ হয়ে যান।
৩.কোন মানুষ অনেক অপমান করছে?
👤চুপ হয়ে যান।
৪.কেউ ঠকিয়ে গেছে?
👤চুপ হয়ে যান।
৪.কেউ আপনাকে নিয়ে তুমুল মিথ্যা দোষারোপ করছে?
👤চুপ হয়ে যান।
৫.কেউ বিশ্বাস ঘাতকতা করছে?
👤চুপ হয়ে যান।

👀এমন নিরব হয়ে যান, সে মানুষগুলো যেনো আর কখনই আপনার শব্দ কিংবা ছায়া না দেখে। মৃত হয়ে যান তাদের কাছে।
প্রতিজ্ঞা করুন আর কখনই ঘুরে তাকাবেন না। শুধু এই প্রতিজ্ঞাটা করতে পারলে আপনি কষ্ট পাবেন না। এই যে নিরবতা আপনাকে দম বন্ধ করা আর্তনাদ দিবে কিন্তু অপর পক্ষকে দিবে আফসোস।
আসলে আমরা হারাবার ভয়ে শব্দ দিয়ে প্রতিবাদ করি।
কিন্তু আপনি জানেন কি?
যে মানুষগুলো আপনাকে মানুষ বলে মূল্যায়ন করেনি , আপনাকে দমবন্ধ কান্নার অনুভূতি দিয়েছে তারা আপনার কেউ না।

👀তাই নিজের স্বার্থে বাঁচুন, নিজেকে ভালোবাসুন,,
আপনার একজন "সৃষ্টিকর্তা" আছেন।
সকল দুঃখ, কষ্ট, চাওয়া,পাওয়া'র কথা সৃষ্টিকর্তাকে বলুন তিনি সব কিছুর সমাধান করবেন।

17/09/2023

ভালোবাসা তো এমন হওয়া উচিত ❤️❤️❤️

27/08/2023

Valobasha # #🥰🥰

“আম্মা, আব্বারে বইলো, আইজ একটু মাংস আনতে। ম্যালা দিন হইলো মাংস খাই না। আনতে বলবা তো, আম্মা?”রুগ্ন মেয়ের ভাঙা কণ্ঠের আবদা...
27/08/2023

“আম্মা, আব্বারে বইলো, আইজ একটু মাংস আনতে। ম্যালা দিন হইলো মাংস খাই না। আনতে বলবা তো, আম্মা?”

রুগ্ন মেয়ের ভাঙা কণ্ঠের আবদারে মরিয়ম বিবির ব্যস্ত কর্মরত হাতটা থেমে গেল। চোখ ঝাপসা হলো নোনা জলে। রঙচটা খয়েরী রঙের নরম শাড়ির আঁচল খানা দিয়ে সে চোখ মুছলো আলগোছে। হাত থেকে পড়ে যাওয়া ঝাড়ুটা তুলে নিলেন আবার নতুন উদ্যমে। ঘর ঝাঁট দিতে দিতে কৃত্রিম ব্যস্ততা দেখিয়ে বললেন,
“তোর আব্বা আসতে আসতে রাইত হয়, ময়না। তহন তো বাজার খোলা পায় না। নাহয় কবেই আনতো।”

“রাসেলের আব্বাও তো রাইতে আহে, আম্মা। অর আব্বা তো মাংস পায়, তাইলে আমাগো আব্বা পায় না ক্যান?”

মেয়ের প্রশ্নে নির্বাক থাকে মা। এবার আর সাজাতে পারে না মনগড়া উত্তর। কেবল বুক চিরে হাহাকার করে উঠে দারিদ্রতা। দ্রব্য মূল্যের এই ঊর্ধ্বগতির বাজারে ময়নার মাংস খাওয়ার শখ যে পূর্ণতা পাবে না, সে কথা অসহায় মা গোপনে রাখে। অসুস্থ সন্তানের আবদার পূরণ করতে না পেরে হাউমাউ করে কাঁদে মায়ের অন্তর। ব্যাথা দমিয়ে রাখতে না পেরে কৃত্রিম ক্রোধ দেখায় মা। শুয়ে থাকা অসুস্থ মেয়েটার গালে লাগিয়ে দেয় দু-চারটে চড়। মুখ ঝামটি মেরে বলে,
“এত খাম খাম কেন থাকব তোর? খালি এডা খাবি, ওডা খাবি। সংসারের অবস্থা দেহছ না? ভাতই পাই না খাইতে তোর মাংস লাগবো। তোর বাপ সারাডা দিন রিকশা নিয়া গাধার মতো খাঁটে। তাও তোগো খিদা মিটে না রে মুখ পুরী? এত ক্ষুধা তোর?”

সাত বছরের ময়না ফ্যালফ্যাল করে তাকিয়ে থাকে। ডাগর ডাগর আঁখি যুগল যেন ধারণ করে বর্ষার থৈথৈ করা নদীতে। কী যেন হয় মেয়েটার! কাঁদে না সে। কেবল নিষ্প্রাণ কণ্ঠে বলে,
“রাগ কইরো না, আম্মা। আর কমু না। ডাক্তার তো কইছে আমি আর বেশিদিন বাঁচুম না, তাই একটু ভালা-মন্দ খাইতে চাই। এত স্বাধের জনম আম্মা, ভালা খানা না খাইয়া মইরা যাইতে মন চায় না। কিন্তু আইজ কসম কাটলাম, আর কোনোদিনও মাংসের কথা কমু না। কেবল আল্লাহর কাছে একটা দোয়া রাইখো আম্মা— আমি আবার যদি জন্ম নিই, তাইলে যেন অনেক বড়োলোকের ঘরে জন্ম নিই। যারা খাইতে চাইলে আমারে মারব না।”

ময়নার কথা থামতেই মায়ের বুক নিরবে নিভৃতে কে যেন ছুরি দিয়ে ক্ষত করে দিয়ে যায়! মরিয়ম বিবি নিষ্পলক চোখে তাকিয়ে থাকে তার অবুঝ ময়নার পানে। যে ময়নার চোখে প্রগাঢ় অভিমান। বাবা-মা কেন গরীব, সেই অভিযোগ যেন ময়নার কণ্ঠে। খাটের ওপর থেকে কেঁদে উঠে মরিয়মের ছ'মাসের নবজাতক মেয়ে আশা। হয়তো মা-বাবার দারিদ্রতা নিয়ে তারও অভিযোগ! হয়তো সেও এই ঘরে এসেছে বলে হা-হুতাশ করছে এভাবে! কথা বলতে পারলে হয়তো ময়নার মতন সে-ও বলত 'এ মায়ের গর্ভে যেন পরেরজন্মে তার আর জন্ম না হয়।' তাচ্ছিল্যের হাসি মরিয়ম বিবির বুক চিরে বেরিয়ে এলো। গরীব বলে তার মা শব্দটার ভার এত অবহেলায় ভাসছে! হাহ্!

_

আজ ময়নাদের ঘরে মাংস রান্না হয়েছে। চারদিকে ম-ম করছে সেই ঘ্রাণ। ময়নার গায়ে আজ চকচকে নতুন জামা। ঠোঁটে লেপটে আছে বহু কাঙ্খিত প্রাপ্তির হাসি। অসুস্থ ময়নার এই অগাধ আনন্দ দেখে মরিয়ম বিবিরও ঠোঁটে হাসি তবে বুকের অন্তরালে গড়িয়ে পড়ছে রক্তের স্রোত। হাসান আলীও প্রাত্যহিক দিনের তুলনায় আজ দ্রুত ফিরেছেন বাড়ি। বলা যায় মরিয়ম বিবির তাড়নায়ই দ্রুত বাড়ি ফেরা।

স্বামীকে ফিরতে দেখেই তাড়া দিল মরিয়ম বিবি। হাত-মুখ ধোয়ার পানি এগিয়ে দিলো। দ্রুতই পরিস্কার হতে সাহায্য করল। তারপর মেয়ে ময়না ও স্বামীকে খেতে বসালেন। বহু দিনের স্বাধ মিটিয়ে মেয়ে আর স্বামীর পাতে বড়ো মাছের টুকরো দিলেন, মাংস দিলেন বাটি ভোরে। হাসান আলী তাজ্জব এই খাবার দেখে। অস্ফুটস্বরে শুধালেন,
“বিবি, ঘরে রেশন আনার টেকাই আমার কাছে নাই, তুই এত কিছু আনলি কেমনে?”

“চুপ কইরা কয়ডা ভালা-মন্দ খান দেহি। এত বুঝতে হইবো না আপনার। খান।”

হাসান আলী আর কথা বাড়ালেন না। বাড়াতে চাইলেনও না বোধকরি। বহুদিন যাবত ভালো খাবার যে তারও পেটে পড়েনি। মনটা কেবল তীর্থের কাকের মতন ভেতর ভেতর হা-হুতাশ করতো দু-মুঠো ভালো খাবারের জন্য। ময়নাও আনন্দে খেতে খেতে তৃপ্তির ঢেঁকুর তুলল। মাথা নেড়ে নেড়ে বলল,
“আম্মা, পরেরজন্মেও আমি তোমার ঘরে আইতে চাই। তোমার মতন কেউ হয় না, আম্মা। কেউ না।”

মরিয়ম বিবির দু’চোখ ভোরে বেরিয়ে আসে অশ্রুর স্রোত। কিন্তু সে গিলে নেয় সেই কান্না। মায়ের মন প্রার্থনা করে বলে— “আল্লাহ্, এরপর কাকের জন্ম দিও তবুও গরীব মানুষ কইরা পাঠাইও না। গরীব হইলে যে তোমার এই দুনিয়ায় দাম নাই, আল্লাহ্। দাম নাই। আমার সন্তানগোরে তুমি ভালা রাইখ। আর কেউ না জানুক, তুমি তো জানো, আমার যে ভেতরডা শেষ।”

মায়ের প্রার্থনা কেউ শুনে না কেবল অন্তর্যামী ছাড়া। গলির মোড়ের নিঃসন্তান কুকুরটা আর্তনাদ করে উঠে। সাথে সাথে থেমে যায় ময়নার হাসি। লুটিয়ে পড়ে খাবার পাতেই। শ্বাস নেয় না আর সে! তার বহু কাঙ্খিত ইচ্ছে পূরণ হতেই মা-বাবাকে ফাঁকি দিয়ে চলে যায় দূরে, বহুদূরে।

সেদিনই দেশীয় সংবাদপত্রে ছাপে একটি অত্যাশ্চর্যিত ছবি। পথের ধারে পোস্টার টাঙিয়ে ছয়মাসের বাচ্চাকে বিক্রি করছেন মা। বাচ্চার মূল্য খুবই সামান্য। একটু মাছ-মাংসের বদলেই বিক্রি করেছে বাচ্চা।

উচ্চমানের মানুষেরা সে খবর দেখে বহু প্রলাপ বিলাপ করল। কেউ বলল 'কী শখ!' কেউবা বলল 'কী ক্ষুধা!' কেউবা বলল ‘মায়ের লোভ’। অথচ কেউ মায়ের ভালোবাসা আর বিসর্জনের গল্প জানল না।

[সমাপ্ত]

গল্প: #বিসর্জিত_ভালোবাসা
©মম সাহা

09/08/2023

চোখে পানি চলে আসবে,, বাস্তব জীবনে ঘটা একটা সত্য ঘটনা।।

 #জীবনসঙ্গীনি-শোন,ভালো দেখে একটু কাতলা মাছ নিবি,সজনের ডাঁটা নিবি, কাঁচকলা, করলা, গাজর এগুলো মনে করে নিবি অবশ্যই।আর ফেরার...
04/08/2023

#জীবনসঙ্গীনি

-শোন,ভালো দেখে একটু কাতলা মাছ নিবি,সজনের ডাঁটা নিবি, কাঁচকলা, করলা, গাজর এগুলো মনে করে নিবি অবশ্যই।আর ফেরার পথে ময়রাদের দোকান থেকে ছানার পায়েশ নিয়ে আসবি।মুদির দোকানের কী কী চাই তা সব ফর্দে লেখা আছে।এই প্রথমবার বৌমার পিসি বাড়ির লোকেরা আসছে কিন্তু,বৌমা এখানে নেই বলে খাতির যত্নের কোনো অভাব যেন
না হয়।'

মায়ের থেকে বাজার দোকান সবটা বুঝে নিয়ে পরম সাইকেলটা নিয়ে বেরিয়ে গেলো।যেতে যেতে পরমের একটা কথাই মাথায় এলো-(হাত তো পুরো খালি,এত
সবকিছু কেনার জন্য টাকা কার থেকে ধার নেবো?লকডাউনে চেনা জানা সবারই তো একই অবস্থা...)এই চিন্তাই করতে করতে পরম নিজের হাতের দিকে চেয়ে সোনার আঙটিটায় লক্ষ্য পড়তে মনস্থির করে
ফেললো এটাই বন্ধক দিয়ে অতিথি আপ্পায়নের জন্য ব্যবস্থা করতে হবে।আর রিক্তা সামনের সপ্তাহে বাড়ি ফেরার আগে আঙটিটা ছাড়িয়ে আনতে হবে।'

আঙটি বন্ধকিতে দিয়ে বাজার,দোকান সেরে বাড়ি ফিরে দেখে এক কান্ড।অনেকটা রাস্তা বাসেতে এসে রিক্তার পিসিমশাই অসুস্থ হয়ে পড়েছেন।চট জলদি ডাক্তারকে না ডাক দিলে রেহাই নেই।ডাক্তারকে ডাক দিয়ে আনতে ও ওষুধের জন্য আরও সাত আটশো টাকা পরমের পকেট দিয়ে গলে গেলো।অসুস্থতার খবর পেয়ে সেদিনই মেস থেকে বাড়িতে ফিরে এলো রিক্তা।

পরম লকডাউন থেকে বাড়িতে বসে আছে।চাকরিটা বলতে গেলে নেই।অফিস থেকে ডাক আসেনি।রিক্তা জানে আর পাঁচজন বেসরকারি চাকুরেদের মতনই পরম (ওয়ার্ক ফ্রম হোম) করছে।কিন্তু,এটা সে জানেনা সংসার খরচ ও তার পড়াশোনা, মেসভাড়া সবটাই চলছে পরমের সেভিংসের টাকায়।তাও প্রায় শেষের
পথে।মোটামুটি স্যালারির চাকরি করে এত সব খরচ খরচার পর কতটুকুই বা ব্যাঙ্কের খাতায় সঞ্চয় হতে পারে তার।তাও নিজের কোনো নেশা বলতে নেই।

রিক্তা ফিরে আসবার পর থেকেই পরম রিক্তার কাছ থেকে দূরে দূরে থাকছে পাছে হাতের ফাঁকা আঙুলটা কোনোভাবে চোখে পড়ে যায়।রিক্তা পিসিমশাইয়ের সেবা শুশ্রূষার পর তাই পরমকে যখন নিজেদের রুমে আসতে বলল,পরম তখন রুমের মধ্যে এসে রিক্তার থেকে খানিকটা দূরত্ব বজায় রেখেই দাঁড়ালো।রিক্তা ও পরমের মধ্যে এমনিতে স্বামী স্ত্রীর চেয়েও বেশিটা
বন্ধুত্বের সম্পর্ক।অন্যান্যবার রিক্তাকে অনেকদিনের পর দেখলে পরম নিজে আগে রিক্তাকে রুমের মধ্যে টেনে নিয়ে এসে দুচোখ ভরে দেখে,হাতদুটোকে শক্ত
করে ধরে বুকে জড়ায়,ভালোবাসে।এবার পরম আর আগের বারগুলোর মতন সামান্য একটু খানিকও পাগলামো না করায়(যতই পিসিমশাই অসুস্থ হোক না
কেন) রিক্তা অবাক হলো।সে পরমকে কাছে আসতে
বলল-

-'এখানে এসো।কি হয়েছে সত্যিকার বলো।'

পরম রিক্তাকে মিথ্যে বলতে পারেনা।তাই সত্যিকথা খানি মুখে না বলতে পেরে হাতদুটো বাড়িয়ে দিলো তার পলকের দিকে।রিক্তা সঙ্গে সঙ্গেই বুঝে গেলেও
জিনিসটা কোথায়,কী জন্য গেলো জিজ্ঞেস না করে বলল-

-'আমি তো জানতাম লকডাউন থেকে তোমার ওপর প্রেসার চলছে।অভিক আমাকে বলেছে তোমাকে কোম্পানি এখনও পর্যন্ত ডাকেনি।সত্যিটা না লুকিয়ে আমায় সাহস করে একবার বলে দেখতে।
তুমি ঠিক করোনি।কথা ছিলো,সবকিছুরই ভাগ হবে।কষ্টটার বেলে একা একা তুমি বয়ে বেড়াচ্ছো।আর ভাবছো আমি জানিও না।'

পরম এবার কী বলে রিক্তাকে।তবু সে মাথা নামিয়ে প্রায় কাঁদো কাঁদো চোখেই বলল-

-'তোমার এক্সাম ছিলো।তুমি অযথা চিন্তা করতে।এমনিতেই তোমার চিন্তা করা চলে না।মাথা যন্ত্রনার ধাত আছে।'

চোখের জলটা চোখে আর সামলাতে পারলোনা পরম।তার ইমোশন কন্ট্রোলে থাকে না কোনোদিনই।তাকে কাঁদতে দেখে রিক্তারও চোখের আড়ালে জল এসে গেলো।তাও সে পরমের চোখের জল মোছাতে মোছাতে বলল-

-'এদিকে তাকাও।কী করেছো জিনিসটা?বন্ধক নাকি বিক্রি?'

পরম এবার রিক্তার দিকে সামান্য দৃষ্টি উঁচিয়ে বলল-

-'বন্ধক দিয়েছি আট হাজার টাকায়।'

রিক্তা নিজের ব্যাগ থেকে গুনে গুনে আট হাজার পাঁচশো টাকা পরমের হাতে দিয়ে বলল-

-'আঙটিটা আজই ছাড়াবে আর নিজের জন্য এক জোড়া লোয়ার কিনে আনবে।আলনায় দেখলাম তো সবকটারই এখানে ওখানে ছিঁড়ে ফেটে গেছে।'

রিক্তার কাছে এতগুলো টাকা দেখে পরমের ভারী অবাক লাগলো।অবাক চোখেই জানতে চাইলো-

-'এত টাকা?'

রিক্তা বলল-

-'তোমারই দেওয়া টাকা।আমি পড়ার সাথে সাথে কটা টিউশনি ধরেছি ওখানে।এবার যতদিন না তুমি কাজ ফিরে পাচ্ছো ততদিন আমি আমারটা চালিয়ে নিতে পারবো।তুমি এদিকটা দেখো,আমি ওদিকটা দেখছি।অসুবিধে হবেনা।'

রিক্তাকে নিজের টাকা নিজেকে উপার্জন করে নিতে হবে জেনে খানিকটা খারাপ লাগলেও ভেতর ভেতর কোথা দিক দিয়ে পরম যেন অনেকটা দুঃশ্চিন্তা মুক্ত হয়ে গেলো।জীবনসঙ্গী যদি বন্ধু হয় তবে অন্যজনের ভালো-মন্দের টের সে সবই পাবে।আর হাতে হাতটা রেখেই এগিয়ে যাবে।

রিক্তার বাড়ি ফেরা এক যেমন তার পিসি পিসিমশাই দের সাথে দেখা করিয়ে দিলো তেমনই আরও একটু কাছের করে দিলো ওর আর পরমের বন্ধুর সম্পর্কটাকে।আশা করবো ওরা এভাবেই আগামী দিনগুলোয় একে অপরকে শক্তভাবে আলিঙ্গন করে বাঁচতে পারবে।

- #শুভঙ্কর #সাউ

repost

13/07/2023

জীবন কাহিনী, সংগৃহীত কিন্তু বাস্তব জীবনে ঘটা একটা সত্য ঘটনা,,

08/07/2023

WELCOME

Address


Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Tumi ami posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Tumi ami:

  • Want your business to be the top-listed Media Company?

Share