
21/07/2025
Chengdu J-7 (F-7) যুদ্ধবিমানটি চীনের তৈরি একটি সেকেন্ড জেনারেশনের ফাইটার জেট, যার মাস প্রোডাকশন শুরু হয়েছিল ১৯৬৫ সালে এবং বন্ধ হয় ২০১৩ সালে। দীর্ঘ ৪৮ বছরের মধ্যে চীন প্রায় ২,৪০০ ইউনিট F-7 উৎপাদন করে। এই বিমান সর্বশেষ বিক্রি করে চীন বাংলাদেশের নিকট ২০১৩ সালে হাসিনার ক্রয় চুক্তিতে৷ এটাই ছিলো শেষ কাস্টমার৷ চিন্তা করেন একটা দেশ কতটা দুর্নীতিবাজ হলে এত পুরাতন অবিক্রিত বিমান ১৩ সালে ক্রয় করে৷
কথা সেটাও না। এই দূর্ঘটনা যান্ত্রিত ত্রুটি নাকি পরিকল্পিত সেটাও বুঝা যাবে। যান্ত্রিক ত্রুটি হওয়ার সম্ভাবনাও আছে। এমনো ত হতে পারে ইস্যু তৈরী করতে এই যান্ত্রিক ত্রুটি পুরাতান আমলের বিমান কে আকাশে উড়ানো হয়েছে৷
আপনি বিশ্বাস করেন আর না করেন ইন্ডিয়া সবচেয়ে বেশি ঘাপটি মেরে আছে বিমান বাহিনীতে৷
এরা এমন প্রভাব বলয় তৈরী করে রেখেছে যে। বাংলাদেশ এখনো চতুর্থ প্রজন্মের স্টিল ফাইট বিমান ক্রয় করতে পারেনি।
না কোনো আকাশ প্রতিরক্ষা ক্রয় করতে পেরেছে৷
বিমানবাহিনী নিজেরাই মাঝে মাঝে ওভারহোলিং কিংবা আপগ্রেডের নাম করে জোড়াতালি দিয়ে এই F-7BGI কে আর উড়ন্ত কফিন হিসেবে রূপান্তর করেছে। যার প্রমাণ আজকের এই দুর্ঘটনা।
আপনারা কি প্রশ্ন করতে পারবেন কি জন্য বাংলাদেশের বিমান বাহিনী কে পঙ্গু করে রেখেছে?
যে দোসর রা ইন্ডিয়ার দাসত্ব কে পাকাপোক্ত করতে বিমান বাহিনী কে অচল করে রেখেছে। সেই বিমান বাহিনীর দালালদের কি আইনের আওতায় আনা গিয়েছে?
আপনারা লাশ নিয়ে মায়া কান্না করবেন৷ কিন্তু মূল জায়গায় হাত না দিলে এই লাশের সাড়ি দীর্ঘ থেকে দীর্ঘ হবে৷
হাসিনা পতনের পরেও ভ|রতের দোসররা বহাল তবিয়তে বসে আছে৷ না অত্যাধুনিক আকাশ প্রতিরক্ষা কেনা হচ্ছে৷ না চতুর্থ প্রজন্মের স্টিলথ ফাইটার জেট।
ইউনুস ঘুরে ফিরে এই দেশ কে পঙ্গু বানিয়ে রেখেছে৷ আর এই দেশের ভোতা জনগণ জুলাই বিপ্লবের পরেও প্রশ্ন করতে শেখেনি এই দেশের আকাশ প্রতিরক্ষা কে ক্যানো ঢেলে সাজানো হচ্ছে না৷
এই যে আকাশ প্রতিরক্ষা কেনা নিয়ে জাতি ঠান্ডা মাথায় ঘুম দিচ্ছেন৷ যদি শ'ত্রু দেশের মিসাইল হামলে পড়ে ঢাকায়৷ তখন লাশের মিছিল কতটুকু হবে৷
এই দেশের মানুষ চরম নির্বোধ৷ ইউনুস সে তো স্মার্ট টাউট৷ সে জনগণের নিরাপত্তা চিন্তা না করে আমেরিকার স্বার্থ নিয়ে পড়ে আছে৷
এই দেশের সামরিক এনালিস্টরা কি চুড়ি পড়ে আছে? এই দেশের ভার্সিটির ছেলেরা কী জাতীয় আকাশ নিরাপত্তা নিয়ে চোখ খোলা রাখে না?
এই ভোতা জাতি নিয়ে আর কি বলব। বলার কিছু নাই৷
-আল ইন্তিফাদা(পরিমার্জিত)