Tazin Bhai Vlog Kore

06/06/2025

আপনি যদি নিজেকে "মাছে ভাতে বাঙালি" বলে গর্ব করতে পারেন, তাহলে কোরবানির বিরোধিতা করার নৈতিক অবস্থান আর থাকে না।

গবেষণায় দেখা গেছে, মাছও ব্যথা অনুভব করে এবং মৃত্যুর সময় প্রচণ্ড কষ্ট পায় (গবেষণার রেফারেন্স দেখুন কমেন্টে)। মাছের ধীরে ধীরে মারা যাওয়াটা একটা চরম যন্ত্রণাদায়ক প্রক্রিয়া।

আপনি যদি মাছ খেতে পারেন, তাহলে কোরবানিকে নিষ্ঠুর বলার অধিকার কোথায়? বরং সঠিক নিয়মে কোরবানি করার সময় পশু এর থেকে আর কম সময় ব্যথা অনুভব করে, নরমালি গড়ে ২০ সেকেন্ড।

ধরে নিচ্ছি, আপনি নিরামিষভোজী। তাহলে বলুন, প্রতি বছর শাকসবজি উৎপাদনের জন্য কোটি কোটি পোকামাকড় ও ইঁদুর মারা যায়। কীটনাশক, ইঁদুর মারার ফাঁদ এসব প্রাণঘাতী উপায়ে জমি রক্ষা করা হয়। যদি প্রাণীপ্রেম থাকেই, তবে সেটা শুধু গরু-ছাগলের জন্য কেন, পোকামাকড় বা ইঁদুরের জন্য নয় কেন?

মূলত, অন্য কোনো প্রাণীর ক্ষতি না করে মানুষের বেঁচে থাকা সম্ভব না। আমরা কেবল এই খাদ্যশৃঙ্খলের একটি অংশ মাত্র। জীবন মানেই অন্য প্রাণীর ওপর নির্ভরশীলতা।

আর কোরবানির সময়ই তো বহু দরিদ্র পরিবার মাংস খাওয়ার সুযোগ পায়। সারা বছর যে মানুষ মাংস কিনতে পারে না, কোরবানির মাধ্যমে তার ঘরেও তা পৌঁছে যায়। এছাড়া গোটা কোরবানির অর্থনীতি, যেমন গরু পালন, চিকিৎসা, পরিবহন, কসাই, চামড়াশিল্প, সবই হাজারো মানুষের জীবিকা।

সুতরাং প্রশ্ন হলো...

আপনি কি সত্যিই প্রাণীর কষ্ট নিয়ে উদ্বিগ্ন, নাকি মুসলমানদের ধর্মীয় অনুশীলনকে নিশানা করাই আপনার মূল উদ্দেশ্য?

আমি আপনাদের প্রাণীপ্রেমকে শ্রদ্ধা করি। তবে আক্রমণাত্মক বক্তব্যের জবাবে কিছু প্রশ্ন তুলতেই হলো।

প্রতি বছর কোরবানির সময় এলেই কিছু পশুপ্রেমী খুব সরব হয়ে ওঠেন। এবছর আমাকে এই সমালোচনার মুখে আরও বেশি পড়তে হচ্ছে, কারণ আমি কোরবানির জন্য একটি ভিডিও বানিয়েছি।

collected: Sabbir Ahmed bhai. ❤️

01/06/2025

তার বন্ধুরা জানে কিছু, কিন্তু পুরোটা না।
তুই কি জানিস তোর চোখে কখন যেন লালচে আলো জ্বলে ওঠে?

29/05/2025

I'am awesome in every mausum... 😁

27/05/2025

এই মেঘ আমার জীবন খুশি নিয়ে এসেছে।
আমি ঢাকার আকাশে এই মেঘাচ্ছন্ন আকাশ বার বার চাই।

18/05/2025

আধঘুম-আধাজাগা জীবনসংগ্রাম

সকাল সকাল ঘুম ভাঙে না, ঘুমকে জোর করে তুলে আমি উঠি।
বিছানা থেকে উঠে মনে হয়—“অফিস তো কালও যেতে পারতাম!”
তবু কি আর করা! শার্টের বোতাম আর ঘুমের ঢুলুঢুলু চোখে যুদ্ধ করে রওনা হই মেট্রো স্টেশনের দিকে।

মেট্রোরেল আসতেই মনে হয়, শহরের সবচেয়ে নিয়মিত প্রেমিক বুঝি এই ট্রেনটাই।
ঠিক সময়ে আসে, ঠিক সময়ে যায়।
আমরা তো আর এমন প্রেমিক পাইনি!

ট্রেনে উঠে দেখি—সবাই ঘুমিয়ে বসে আছে। কেউ কেউ তো দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে এমন গভীর ধ্যানমগ্ন যে দেখলে মনে হয় বুদ্ধ হয়ে গেছে।
মাথা দুলছে, শরীর দুলছে, কিন্তু কারো চুলের এক খোঁপাও নাড়ছে না—সত্যিই প্রশংসার যোগ্য ব্যালান্সিং স্কিল।

পাশে দাঁড়িয়ে থাকা মানুষটার ব্যাগ আমার হাঁটুর ওপর হালকা তোলপাড় চালাচ্ছে,
আর এক ভাইয়ের কনুই এমনভাবে লাগছে যেন উনি মনে করছেন আমার পাঁজরটা এক্সট্রা!
তবু সবাই চুপচাপ। এটাই শহুরে শান্তি—অর্থাৎ অভ্যস্ত সহ্যশক্তি।

হঠাৎ এক শিশু চিৎকার করে ওঠে, “মা, আমরা কি স্পেসশিপে আছি?”
আমি মনে মনে বলি—“আরে না বাবা, এটা ‘অফিসশিপ’। যারা উঠেছে তারা কেউ কোথাও যেতে চায় না, কিন্তু যেতেই হচ্ছে।”

স্টেশন আসে, স্টেশন যায়।
একটা সময় নামি। তারপর শুরু হয় আরেক পর্ব—অফিস নামক যাদুর জগত।

তবু প্রতিদিন সকালে মেট্রোতে ওঠার সময় একটা কথা ভাবি—
জীবনটা সত্যিই একটা মেট্রোরেল।
একই গন্তব্য, আলাদা যাত্রী, কেউ চুপচাপ, কেউ ঘুমকাতুরে, আর কেউ মনের ভিতরেই লিখে ফেলে গল্প।
আজ যেমন আমি লিখলাম। 😊

!

16/05/2025

'SANDAR' Tazin Bhai Vlog Koree

13/05/2025

08/05/2025

Ajker weather ta pura amar moto. 🙂🔥