𝕭𝖊𝖊-𝖑𝖆𝖓𝖉 ジ

17/09/2025

এটা একটা শখের দোকান।

কয়দিন আগে মিরপুরে একটা দোকান দেখে খুব ভালো লাগল।

" কাচের চুড়ি"

দোকান ভরা শুধু কাচের চুড়ি, দোকানের নাম ও এটায়। এমনিতে রাস্তায় চুড়ির স্ট্রিট ভেন্ডর দেখেছি। কিন্তু পুরো একটা দোকান সুধু চুড়ির অসাধারন। তাও কাচের।

ভেতরে চারপাশে শুধু ভিন্ন সব রং এর চুড়ি। যেন একটা রংধনু দোকান এর ভেতরটা।

শুধু কাচের চুড়ি নিয়ে দোকান দেয়া নিশ্চিত সাহস আছে মালিক এর এই বাজারে।

তবে আমাদের বাংলাদেশের কালচারের সাথে মিলায়ে এরকম দোকান হতে পারে কিন্তু ভিন্ন সব এলাকায়, শুধু আলতার দোকান, চুলের ফিতার দোকান, নথ এর দোকান, নামও হবে খুব সিম্পল যেমন " লাল আলতা" বা "চুলের ফিতা" ( সহজ কথা সহজে বলা যায়না)

27/08/2025

❣️

26/08/2025

26/08/2025

এরেঞ্জ ম্যারেজে অনেক রকম এক্সপেক্টেশন থাকেই না। যেমন মিউচুয়াল আন্ডারস্ট্যান্ডিং /একজন আরেকজনের জন্য স্ট্যান্ড নেয়া/ ডিফেন্ড করা। যেহেতু এক্সপেক্টেশন থাকেনা তাই চকলেট বিলাইতেও আতে লাগেনা অতোটা। মেবি মনে হয় কী,,,, ধুরু ধুরু এগুলার সাথে এত গোল গোল ঘুরার দরকার কী, এদেরকে এত গুরুত্ব দেয়ারই বা কী দরকার? একটা স্যরিই তো, মুখ দিয়ে বললেই তো আর মিন করলাম না🙄। যেখানে মেইন মানুষের সাথেও হয়ত ফরমালিটিরই সম্পর্ক।
কিন্তু,কিন্ত, কিন্ত...... পছন্দের লোক বিয়া করার পরেও এডি ফেইস করেন যারা, তাদের কলিজা ছিড়া যায়না ভাই? তাদের প্রতি আমার সাত সমুদ্রের সমবেদনা। মানে ট্রুলি বলতেছি, ট্রল না।

যেহেতু আমাদের লাভ ম্যারেজ ছিলো, তাই আমি হাজবেন্ড এর পরিবারের সাথে বিয়ের আগে দরকারে টুকটাক কথা বলতাম, তো আমার বিয়ের শপিং এর আগে আমি আমার হাজবেন্ড কে বলেছিলাম আমার জন্যে শপিং করার সময় আমাকে ভিডিও কলে এড রাইখো। যদিও তার পরিবারের কেউ চায় নি তারপরও সে বলাতে আমাকে এড রাখে তারা।

তো উনারা ২ টা শাড়ী চয়েস করে আমাকে বললেন জাস্ট বলো এখান থেকে তুমি কোনটা চাও। আমার কাছে একটাও ভালো লাগে নি, কারন শাড়ী দুটোই ছিলো লাইট কালার, একটা আলতা টাইপ আর একটা গোল্ডেন আর লাল এর কম্বিনেশন, কুচি পার্ট লাল আর আঁচল পার্ট গোল্ডেন যেটা আমার কাছে সবসময় বিরক্ত লাগতো, আঁচল টা গোল্ডেন হলে তো বউদেরকে ফুটবেই না, কুঁচি লাল না হয়ে আঁচল লাল হলেও একটু ভালো লাগতো। যাই হোক, আমাকে তো তারা চয়েস করতে দেয়নি, তারপরও আমি একবার বলেছিলাম মেরুন কালার কোনো শাড়ী নেই বা পুরোটাই টুকটুকে লাল? তারা বলেছিলো, মেরুন এ আমাকে মানাবে না, তাই লাল টা নিলো, তো এভাবে তারা আমাকে জিজ্ঞেস করে তাদের চয়েস মতোই আমার বিয়ের শাড়ী নিয়েছিলো। তো যখন আমি দেখলাম তারা জাস্ট আমাকে নামে সাথে রেখেছে কাজে না, তখন আমি জিজ্ঞেস করলাম, আচ্ছা তাহলে আপনারাই চয়েস করেন। আপনারা যা চয়েস করেন সেটাই ভালো হবে, আমি রেখে দেই কল?

তখন আমার বড় জা আমাকে শুনিয়ে বলল, কত্তো বড় সাহস, আমরা সাথে রাখতে চাচ্ছি সে থাকবে না, এই মেয়ে তো সংসার করার মতো মেয়ে না। বাকিরাও উনার সাথে সায় দিলো, বলল আসলেই, এ কেমন ব্যবহার। এখনো তো বিয়ে হয় নি আর এরকম পটপটি করে, বিয়ের পরে কি করবে?

তাদের কথা শুনে আমি বুঝতে পারলাম না, বিয়ে ঠিক হলে বা বিয়ে হলে নিজের ইচ্ছে মতো কিছু বললে সংসার করতে পারবে না কেনো বলা হয়?

যাই হোক, পরিস্থিতি খারাপের দিকে যাচ্ছে দেখে আমি কাটলাম না কল, তারা শপিং করলো, আমি দেখলাম, হা হু করলাম মাঝেমধ্যে।

এরপরের দিন একটু পার্লারে গিয়েছিলাম ফ্যাসিয়াল করতে, এসে দেখি বাসার সবাই একটু চিন্তিত, আমি জিজ্ঞেস করলে সবাই বলে, কিছু হয়নি তো। তারপরও বিকেলের দিকে আব্বু বাসায় আসলো, খাওয়া দাওয়া করে আমাকে ডাক দিয়ে রুমে নিলো, পাশে বসালো৷ তারপর আস্তে আস্তে বলতে শুরু করলো -

বিয়ে মানে একটা নতুন জীবন, সে জীবনের মানুষ এবং তাদের ব্যবহারও একদম আলাদা লাগবে প্রথম দিকে, পরে আস্তে আস্তে স্বাভাবিক লাগবে এবং অনেকের সাথেই এডজাস্ট হয়ে যাবে, আবার অনেকের সাথে এডজাস্ট হবে না, তখন সেটাকে ইস্যু ধরলে বোকামি হবে, দোষ হবে। জাস্ট দেখতে হবে মেইন মানুষ টা ঠিক আছে কিনা, যার সাথে জীবন কাটাবে সে ঠিক থাকলে আর কিছুই লাগে না। আর বিয়ের শপিং হোক আর বিয়ের প্রোগ্রাম এইসব কিছু জাস্ট ফর্মালিটি, বিয়ের দিনটা শেষ হলেই এগুলো শেষ।

আমি জিজ্ঞেস করলাম, কেউ কি কিছু বলেছে তোমাকে?

আব্বু বললেন হ্যা বলেছে, বাট এগুলোও সমস্যা না। আমার জন্য কিছু করতে চাইলে জাস্ট একটা কল দিতে বলবো তোকে তাদেরকে,,কল দিয়ে কথা বলে নিস একটু, সময় টা আমি বলে দিবো। কি বলতে হবে সেটা আর তখন বললেন না, হয়তোবা বলতে পারেন নি উনি নিজের মুখ দিয়ে।

পরে আম্মুর কাছে শুনলাম তারা আমার আব্বুকে কল দিয়ে বলেছে আমি বেয়াদবি করেছি তাদের সবার সাথে, আমি যাতে মাফ চাই, নাহলে বিয়ে ভেঙে দিবে।

আমি আমার হাজবেন্ড কে কল দিলাম, ভাবলাম সে এমন কিছু আমাকে করতে দিবে না বাট সেও বলল, সমাধান এটাই।

আমি কল দিলাম, মাফ চাইলাম এবং সেটা আমার হাজবেন্ড এর বড় বোনের কাছে, বাট উনি বললেন আমার জা এর কাছেও মাফ চাইতে হবে তাহলে উনি মাফ করে দিবেন, আমি জা কেও কল দিলাম, মাফ চাইলাম। কিন্তু সমাধান হয়েও হলো না, আটকে গেলো। ছোট ননদ বাকি রইলো, শুনলাম তারা বলতেসে আমার ছোট ননদও নাকি মাইন্ড করে বসে আছে, তার কাছেও মাফ চাইলে ভালো হয়, সব শেষ হয়। আমার কাছে মনে হলো মাফ চাওয়া টা চকোলেট বিতরন এর মতো, যত বেশি শেয়ার তত বেশি কেয়ার।

আমি চকোলেট বিতরণ করে গেলাম, এবং শিখেও গেলাম। বিয়ের পরেও এরকম অনেক চকোলেট বিতরণ করে যেতে হলো আমাকে, সেই চকোলেট বিতরণ বন্ধ হলো যখন আমার সেই জা (যিনি বলেছিলেন আমি সংসার করার মেয়ে না) নিজেই সংসার করতে না পেরে বাপের বাড়ি চলে গিয়েছিলেন চিরতরে,,তাও নিজের বাচ্চার টিউশন স্যার এর সাথে ইটিশপিটিশ করে ধরা খেয়ে।

সবশেষে কাহিনী টার পেছনের মেসেজ হলো, আমাদের সমাজে নতুন বউ মানেই হলো সব মেনে নিতে হবে, টু শব্দ করলেই চকোলেট বিতরন, মা বাপসহ গুষ্টি সুদ্ধা চকোলেট বিতরণ করতে হবে। তাই বলবো নিজে ইনকাম করবেন, নিজের সখ পূরন করবেন, হোক বিয়ের আগে, হোক বিয়ের দিন বা হোক বিয়ের পরে, তাহলে হয়তোবা বিনা অপরাধে এরকম ছোট বড় সবাইকে চকোলেট বিতরণ করা কিছু টা হলেও কমে আসবে।

একজন আপুর বলা কাহিনি থেকে লিখা ✍️

26/08/2025

ভালো ঘরের মানুষের মেন্টালিটি!
আপনার বৌকে আপনি শাড়ি না কিনে কে দিবে? আপনার বন্ধু কিনে দিবে? আপনার বৌ আপনার টাকায় খাবে এটাই স্বাভাবিক৷ এটা কোন এহসান করছেন না তার উপর। এটা নিয়ে খোটা দেয়ার মানসিকতা কোন ভালো ঘরের মানুষের হতেই পারেনা। তার উপর আবার বাহিরের অপরিচিত একজনের কাছে নিজের ওয়াইফকে এভাবে রিপ্রেজেন্ট করলেন!!!
ওনার ওয়াইফের প্রতিও সিমপ্যাথি আসলো না! উনার নাম্বারে ফোন দেয়ার পরেও, হাজবেন্ডের মিসবিহেব দেখেও কীভাব্র হাজবেন্ডকে দিয়ে রিসিভ করালেন আপু? আপনি শাড়ি পরবেন, সাজবেন তো এই লোকের জন্যেই! এই বিহেবের পর ভাল্লাগবে এই লোকের জন্যে নিজেকে সাজাতে?

কাস্টমার এর গুনধর হাজবেন্ড আমাকে জিজ্ঞেস করলেন, আপনার হাজবেন্ড আপনাকে কয়টা শাড়ী দেয়?

একটা আপু একটা কাস্টমাইজ শাড়ী এবং ব্লাউজ এর অর্ডার করেন ২ হাজার টাকা এডভান্স করে, ১২ দিন পরে শাড়ী সেন্ড করে দেয়া হয়, শাড়ীটা নিয়ে গেলে কাস্টমার এর হাজবেন্ড আমাকে কল দেন। কল দিয়ে অযৌক্তিক তর্ক শুরু করে দেন --

মহিলাদের কাছে শাড়ী সেল করতে যানই কেনো আপনারা? মহিলাদের কি টাকা আছে? এরা তে খায়ই হাজবেন্ড এর টাকায়, শাড়ী কিভাবে কিনবে নিজে? এতো দামি শাড়ী আপনি পরেন? আপনার হাজবেন্ড আপনাকে কয়টা শাড়ী কিনে দেয়?

আমার প্রথম কথা হচ্ছে আপনার হাজবেন্ড দিবে না জানেন তারপরও অর্ডার করে ডেলিভারি নিয়ে গেলে তার কাছে টাকা চেয়ে রিসিভ করতে যান কেনো?

সেকেন্ড কথা হলো হাজবেন্ড এর এভিইলিটি থাকলে তাদের ওয়াইফ কে কিনে দেন না কেনো? আপনার কাছেই তো চাইবে ওয়াইফ রা, আপনারা ইনকাম করেন বউ বাচ্চাদের জন্যেই তো, তারপরও এগুলো যার যার পারসোনাল মেটার, তাই আমি বললাম আপনার ওয়াইফ অর্ডার করেছেন প্রাইস জেনেই, উনার সাথে আমার কথা হয়েছে, আপনার সাথে না, উনি রিসিভ করবেন।

উনি বললেন, আপনার আপুর পকেটে তো ১ টাকাও নাই, আমার থেকে ২ হাজার টাকা চুরি করে আপনাকে এডভান্স দিয়েছে, এখন তো আমাকে রিসিভ করতেই হবে।

আমি কিছু না বলে কেটে দিলাম, এই লোকের সাথে ডিল করা থেকে আমার ৫ হাজার টাকা লস হওয়াও অনেক ভালো৷

কিছুক্ষণ পরে উনি আবার কল দিয়ে বললেন শাড়ীটা রিসিভ করছি, ২ হাজার টাকা দিয়ে দিসে এখন তো আর উপায় নাই, ২ টাকার শাড়ী দিয়ে সংসারে বড় বড় ঝগড়া লাগিয়ে দেন আপনার অনলাইলে।

আমি কিছু বললাম না, রেখে দিলাম, এবং ওই আপুর নাম্বারে কল দিলাম, কিন্তু কল উনার হাজবেন্ড ই রিসিভ করলেন এবং বললেন, আর কি চান? ছাড়াছাড়ি? আমি ভালো ঘরের মানুষ এসব নিয়ে ঝামেলা করতে চাই না আর।

আমি এবারো কেটে দিলাম, কারন আমার জন্যে এরকম ভালো ঘরের মানুষদের সংসারে ঝামেলা হোক সেটা চাইনা আমি, আর কোনোদিন এই ভালো ঘরের মানুষকে তার ওয়াইফ এমন বেইজ্জতি করার চান্স টা না দিলেই হলো, আই থিঙ্ক শিক্ষা হবে উনার, সরি আপু বাট নট সরি।

24/08/2025

hlw lovelies! Today's small materiels shopping spree.
Off topic kinda but,
Trying to keep the page alive

20/08/2025

Can anyone believe আমার ৫০০+ টাকা খাতাম, টাটা, বাই বাই?
কোন কিছু কেনার উদ্দেশ্য যাই নাই৷ শুধুমাত্র ক্যানভাস বাধাই করতে গেছি। তারপরেও যখন নিউ সুপার মার্কেটের ৩ নং গেট দিয়ে ঢুকছি যখন। তখন নিজেকে এত অসহায় লাগছে যে কেন কিছু কিনবো না😭😭😭😭😭😭। তারপরেও কিনতাম না, কিন্তু লাইট নষ্ট হয়ে গেছে আমার, নামাজের জায়গারটা। নিজেকে বুঝ দিলাম এটা তো দরকারী জিনিস আমার..... অপ্রয়োজনীয় না।
তারপর দৌড়াচ্ছি বাস ধরার জন্য। কিন্তু তারপরেও শেষ রক্ষা হলো না...... পাঞ্চ কিনলাম 😐😐😐। দরকারী তো এগুলোও😶😶😶😶। তাও সব কিনতে পারিনি😭😭😭😭 ব্যাগ থেকে বের করে দুইটা রেখে আসা লাগছে😭😭😭😭।
অথচ আজকে আমার কিছুই কেনার কথা ছিল না।
এর থেকে অনলাইন কেনাকাটা কত ভালো বলেন, কত টাকা বেচে যায়। যেইটা কেনার নিয়ত শুধু সেইটাই কেনা হয়....... সবাই যদি বুঝতো আমার মত সেটা,,,,, আহা.....

14/08/2025

আহা বিনোদন!

কাস্টমার এর ননদ এসে আমাকে বদ দোয়া দিয়ে গেলেন, কারন হলো কাস্টমার কে উনার হাজবেন্ড দুইটা শাড়ী গিফট করেছেন, কিন্তু উনার ননদকে না জানিয়ে।

প্রায় ১২ হাজার টাকার ২ টা শাড়ী অর্ডার করলেন এক আপু, কনফার্ম করার সময় বললেন আমার হাজবেন্ড দেশের বাইরে থেকে ব্যাংক একাউন্ট এ ফুল পেমেন্ট করে দিবে, আপনাকে নক দিলে আপনি উনার সাথে কথা বলে ফুল এমাউন্ট বলে দিয়েন, ব্যাংক ইনফো দিয়েন।

উনার হাজবেন্ড এর নক আসলো, পেমেন্ট আসলো, শাড়ী সেন্ড করে দিলাম। শাড়ী রিসিভ হলো। এরপরে আপু আমাকে কল দিলেন ডিরেক্ট মোবাইল নাম্বার টা নিয়ে, আপু বললেন, আপনাকে এই আইডি থেকে একটা মেয়ে মেসেজ দিবে হয়তোবা, দিয়ে আমার নাম জিজ্ঞেস করে বলতে পারে পেমেন্ট কে করেছে, এবং কতো করেছে, মানে আমার হাজবেন্ড আমাকে শাড়ী গুলো কিনে দিয়েছে কিনা এবং কতো টাকার শাড়ী দিলো মূলত সেটাই জানতে চাইবে যদি মেসেজ বা কল দেয়, আপনারা নিশ্চয়ই একজন কাস্টমার এর পারসোনাল ইনফরমেশন অন্য কাস্টমার বা অন্য কারো সাথে শেয়ার করেন না, তারপরও বলে রাখলাম যদি বেশি রিকুয়েষ্ট করে বা বাধ্য করে তাহলে বলে দিবেন আমার বোন এগুলো দিয়েছে আমাকে, বোনের আইডি নাম এটা(আইডি নাম দিলেন)।

আমি এসব জিনিসে তেমন একটা গুরুত্ব দেই না, কারন সময় থাকে না এতো কথা বলার বা মনে রাখার। তাই জাস্ট ঠিক আছে বলে কেটে দিলাম।

এরপরে দেখলাম আসলেই একটা মেয়ে মেসেজ করে ওই আপুটার সম্পর্কে জানতে চাইলো, আমি উনার কথামতোই সব বললাম মেয়েটাকে, আর বেশি কথা বাড়ালাম না।

মেয়েটা বলল, ওর বোন ফকিন্নির বাচ্চা সে কিভাবে দিবে এতো এতো টাকার শাড়ী, আমার ভাই ই দিয়েছে। আপনিও মিথ্যে বলছেন, শিখিয়ে দিয়েছে আপনাকে আগে থেকেই,আমার ভাই হয়ে আমাকে শাড়ী না দিয়ে মিথ্যে বলে বউকে শাড়ী দিয়েছে, বদ দোয়া লাগবে এদের, তোর ও লাগবে দেখিস, মিথ্যে বললে ব্যবসা বেশি দিন টিকে না। নিজের বোনকে দেয় না, বউকে দেয়, আবার পেইজের মালিক কে ঘুষ দেয়।

আমি ঘুষ খাইনা, কারন ঘুষ খেলে পেট মোটা হয়, তবে পেট চিকন হলে খাইতাম, সেটা বলতে গিয়েও আর বলতে পারলাম না, বের হয়ে গেলাম ইনবক্স থেকে, সময় নেই ( থ্রি লিটল কিটেন'স দের মারার জন্য ছেলে চুলকানির লাঠি নিয়ে টিভিতে বারি দিচ্ছে নিচ থেকে, টিভি টা মরে যেতে পারে, বাঁচাতে হবে)

সেদিন একটু টেনশনে ছিলাম সারাদিন, বদ দোয়া টা যদি লেগে যায়, ব্যবসা যদি টিকে না, কারন আমি তো মিথ্যে বলেছিলাম,, কাস্টমার এর ননদ তো অনেক কষ্ট পেয়েছেন, কারন উনার ভাই উনাকে না জানিয়ে নিজের বউকে শাড়ী গিফট করলেন 🤦‍♀️😁

আচ্ছা কোনোভাবে কি কাস্টমারের ননদ কে টিভির ভেতর থ্রি লিটল কিটেন'স দের সাথে ঢুকিয়ে দেয়া যায় না? আমার ছেলে চুলকানি লাঠি দিয়ে কিছুক্ষন পিঠাইতো,,,

নাহ এসব চিন্তা বাদ আপাতত, টিভি কে মরতে দেয়া যাবে না, বদ দোয়া আমার এই শাড়ীর কালার টাই মতোই সবসময় এভিইলেবল হয়না 🙉

08/08/2025

আপুটার ইচ্ছে ছিল একটা পাপড়ি দিয়ে বানানো লকেট ❤️।

06/08/2025

what I got vs What I made.
ভাই, দেখেন কী সুন্দর,,,,,,,, straight from inbox. আপুরা রিভিউ দিলে কি যে ভাল্লাগে। আলহামদুলিল্লাহ৷

01/08/2025

জাস্ট ইমাজিন, আপনি একজন ২৪/২৫ বছর বয়েসী, ইউনিভার্সিটি গ্রাজুয়েট। নিজের পছন্দের মানুষকে বিয়ে করেছেন ঘরোয়াভাবে, সেও ইউনিভার্সিটি গ্রাজুয়েট। বিয়েতে দুইপক্ষের কেউই অযথা খরচ করতে চাননি, বরং দম্পতি যেন একটা ব্যাকাপ নিয়ে সংসার শুরু করতে পারে সেইজন্যে দুইপক্ষ থেকে দেয়া প্লাস গিফট টিফট মিলায়ে তিনচার লাখ টাকা ব্যাংকে ডিপোজিট করে দেয়া হল।

আপনারা হাজব্যান্ড ওয়াইফ ওয়ার্কিং কাপল। দুইজনে মিলে ঢাকাশহরে মাসে ৫০/৬০ হাজারের মত ইনকাম করেন। বনশ্রীতে দুইজন একটা নিরিবিলি, ছোট আ্যপার্টমেন্ট ভাড়া নিসেন নিজেদের সংসার সাজাইতে। বাড়িভাড়া এবং অন্যান্য খরচ কভার করে ফিউচারের জন্যে প্রতিমাসে ১২/১৪ হাজার টাকা সেভ করতে পারছেন। আপনারা বাস্তববাদী কাপল, লোক দেখানো অযথা খরচের ধার ধারেন না। পুরো আ্যপার্টমেন্ট ছিমছাম, সাদামাটা কিন্তু নিজেদের মত করে সাজানো। একজন গেম খেলতে পছন্দ করে দেখে একটা কনসোল আর দুইজন মুভি দেখার জন্যে একটা বিগ স্ক্রীনের টিভি, এই যা এক্সট্রা লাক্সারি! আর হ্যা, মাসে বইয়ের অথবা অন্য হবির জন্যে দেড়/দুই হাজার এক্সট্রা খরচ যায়!

আপনাদের একজনের অফিস গুলশানে, আরেকজনের ধানমন্ডিতে। পাবলিক বাসে করে যেতে আসতে লাগে মাত্র এক/দেড়ঘন্টা। প্রতিদিন অফিস থেকে বিকাল পাঁচটায় বের হয়ে ছয়টা সাতটার মধ্যে বাসায় ফিরে আসেন। এসে দুইজন মিলে রান্না বান্না করে, রাত দশটার মধ্যে খাওয়া দাওয়ার পাট চুকিয়ে, গল্পগুজব, নেটফ্লিক্স-ইউটিউবে চিল করে ঘুম। বৃহস্পতিবার ব্যতিক্রম। সেইদিন অফিস শেষে বাইরে ডেট, অথবা রেস্টুরেন্টে খেতে যাওয়া। মাসের দুই শুক্রবার যার যার বাসায় সময় দেয়া, কিছু সময়ে ফ্রেন্ডদের সাথে হ্যাংআউট, বছরে দুই একবার কক্সবাজার/সাজেক ট্যুর দেয়া। শনিবারে সপ্তাহের বাজার আর বাসার কাজটাজ দুইজনে মিলে করে ফেলা। আবার নেক্সট পাঁচদিনের জন্যে প্রিপারেশান!

মোটামুটি একটা ডিসেন্ট, স্টেডি লাইফ, রাইট? খুব বেশি আ্যম্বিশাস না, জাস্ট ডিসেন্ট লাইফ। দুই তিন বছর পরে দুইজনের কম্বাইন্ড ইনকাম মাসে ৭০/৮০ হাজারের মত প্লাস ব্যাংকে জমা ৩/৪ লাখ টাকা। এইবার দুইজনে মিলে ফিউচার প্ল্যান শুরু।

একদম স্বপ্নের মত, না?

আমরা যারা নির্বিরোধী মানুষ হতে চাই, জাস্ট ফ্যামিলি পার্সন হতে চাই, বাবামায়ের/আত্মীয়দের কাছাকাছি থাকতে চাই, তারা সবাই এই স্বপ্নটাই দেখি, দেখতেই থাকি।

শুধু হিসাবটাই মেলে না!

যেই সাধারণ জীবন আমাদের স্বাভাবিকভাবেই পাওয়ার কথা, পুরো জীবনীশক্তি নিংড়ে দিয়েও কেন আমাদের সেই জীবনকে রূপকথার মত কল্পনা করতে হয়!?

লেখা:Rakib Hussain

30/07/2025

কী সুন্দর 🫠

নানী শাশুড়ীর রেখে যাওয়া স্মৃতি , ভিনটেজ গয়নার ডিজাইন গুলো এতো সুন্দর আর এতো মজবুত!

নানা শশুড়ের বিয়ের আংটি যাতে সুন্দর করে নাম খোঁদাই করা
" HAKIM" , সেই পাকিস্তান আমলের! এখন ও কি সুন্দর!
সেকেলে ব্যাপার স্যাপার মানেই অন্য রকম!

অন্য সব গয়না ভেংগে গড়লেও এই গুলো যত্নে রেখেছেন একই ভাবে।
মানুষ চলে যায় , স্মৃতি রেখে যায়!
মানুষ গুলো নেই , কিন্তু এগুলো পিছনে কতো গল্প আছে!
গল্প গুলোও মানুষের সাথে সাথে বিলীন হয়ে গেছে.....

#ভিনটেজ #গয়না