MAFMobin

MAFMobin Official Facebook Fan Page of Mohammad Abu Fahad Mobin. more: https://madina-it.com

❖।❖ সুরা ফাতিহা ❖।❖

► যার মাধ্যমে কোন বিষয়ের সূচনা করা হয়, কোন বিষয় আরম্ভ করা হয়, কোন কাজের উদ্বোধন করা হয়, কোন গ্রন্থের সূচনা করা হয়, আরবী ভাষায় তাকেই 'ফাতিহা' বলে। এই সুরার মাধ্যমেই কোরআন আরম্ভ হয়, এ জন্য এই সুরাকে 'ফাতেহাতুল কোরআন' বা, 'উম্মুল কুরআন' বলা হয়।

► সুরা ফাতিহা হলো কোরআনের সারাংশ। সম্পূর্ণ কোরআনের মধ্যে যেসব বিষয় আলোচনা করা হয়েছে, সে আলোচনার বিষয়বস্তু সুরা আল-ফাতিহার সাতটি আয়াতের ম

ধ্যে কেন্দ্রীভূত করা হয়েছে। গোটা কোরআনে যা পাওয়া যাবে, এই সুরা ফাতিহাকে বিশ্লেষণ করলে তাই পাওয়া যাবে।

► আল-ফাতিহা (বাংলা অনুবাদ):

'পরম করুণাময় ও অত্যন্ত দয়ালু আল্লাহর নামে শুরু করছি'
১। সকল প্রশংসা সৃষ্ট-জগতসমূহের পালনকর্তা আল্লাহর ।
২। যিনি অত্যন্ত মেহেরবান ও দয়ালু ।
৩। যিনি বিচারদিনের মালিক ।
৪। আমরা একমাত্র তোমারই ইবাদত করি এবং শুধুমাত্র তোমারই সাহায্য প্রার্থনা করি ।
৫। আমাদেরকে সরল পথ দেখাও ।
৬। সেসমস্ত লোকের পথ যাদেরকে তুমি নেয়ামত দান করেছ ।
৭। তাদের পথ নয়, যাদের প্রতি তোমার গযব নাজিল হয়েছে এবং যারা পথভ্রষ্ট ।

► এ সুরার অসীম গুরুত্বের কারণে মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামীন যেকোন সালাতে সুরা ফাতিহা পাঠ করাকে অপরিহার্য করেছেন। নামাযে কোরআন পাঠ করা ফরজ- এ সুরা পাঠ করলেই সে ফরজ আদায় হয়ে যায়।

19/06/2025
Eid Mubarak 2025মদিনা আইটি
06/06/2025

Eid Mubarak 2025
মদিনা আইটি

মুনাফিক শব্দটি এসেছে আরবি থেকে যার বহু বচন হচ্ছে মুনাফিকুন। ইসলামী পরিভাষায় এর অর্থ হচ্ছে কপটতা, ভন্ডামী, প্রতারণা ইত্যা...
28/05/2025

মুনাফিক শব্দটি এসেছে আরবি থেকে যার বহু বচন হচ্ছে মুনাফিকুন। ইসলামী পরিভাষায় এর অর্থ হচ্ছে কপটতা, ভন্ডামী, প্রতারণা ইত্যাদি।

মুনাফিকি তথা ভন্ডামী বা কপটতা একটি মারাত্মক রোগ। বিশ্বাসগত দিক থেকে কুফরির নিকৃষ্টতম দিক হলো মুনাফিকি। মুনাফিকদের বিষয়ে পবিত্র কোরআনে শতাধিক আয়াতে আলোচনা করা হয়েছে এবং মুসলিমদের জন্য অমুসলিম শত্রুর তুলনায় মুনাফিকরা অধিকতর বেশি বিপজ্জনক শত্রু।

মুনাফিকরা মূলত দুমুখো সাপ যার অন্তরে কুফরি থাকে এবং মুখে নিজেকে মুমিন বলে দাবি করে কিন্তু প্রকৃতপক্ষে এরা কাফিরও না আবার মুমিনও না বরং এর মাঝামাঝিতে এদের অবস্থান। এরা ইসলাম তথা পুরো মানবসমাজের জন্য অত্যন্ত ভয়ঙ্কর ।

মুনাফিক সম্পর্কে পবিত্র কোরআন মাজীদের সূরা আত-তাওবাহতে মহান আল্লাহ পাক বলেছেন যে, ‘হে প্রিয় নবী! জিহাদ করুন অবিশ্বাসী ও মুনাফিকদের বিরুদ্ধে, আর কঠোর হন তাদের প্রতি। তাদের শেষ আবাসস্থল হচ্ছে জাহান্নাম এবং মন্দ সেই গন্তব্যস্থান!’ ( সূরা আত-তাওবাহ, আয়াত – ৭৩)

প্রথমত, ‘মুনাফিক’ শব্দটির উৎপত্তি ‘নিফাক’ শব্দমূল থেকে, যার অর্থ হচ্ছে ভেতরে কোনো কিছু গোপন রেখে বিপরীত কথা বা কাজের প্রকাশ। ইসলামী পরিভাষায় মুনাফিকরা অন্তরে কুফরি এবং মুখে ও প্রকাশ্যে ইসলাম প্রকাশ করে বেড়ায়। মুনাফিকদের এই কাজের ব্যাখ্যায় পবিত্র কোরআনে এক আয়াতে মহান আল্লাহ তায়ালা বলেন, ‘তারা আল্লাহ ও মুমিনদের ধোঁকা দিতে চায়, তারা আসলে নিজেদের সঙ্গেই প্রতারণা করছে, কিন্তু উপলব্ধি করতে পারছে না।’ (সূরা বাকারা, আয়াত-৯)

দ্বিতীয়ত, মুনাফিক শব্দটির উদ্ভব হয়েছে নফক শব্দ থেকে যার অর্থ- ছিদ্র, গর্ত, বের হওয়া, সুড়ঙ্গ, খরচ করা, ব্যয় করা। কারো কারো মতে, ‘নাফেকুল ইয়ারবু’ বা পাহাড়ি ইঁদুর থেকে মুনাফিক শব্দটির উৎপত্তি হয়েছে। পাহাড়ি ইঁদুরকে ‘নাফেকুল ইয়ারবু’ বলা হয়। কারণ এরা উভয় অত্যন্ত ধূর্ত হয়, এদের সহজে চিন্হিতক করা যায় না।

মুনাফিক দুই ধরনের হয় যথা: (১) বিশ্বাসগত মুনাফিকি, (২) কর্মগত মুনাফিকি। যে মুনাফিকরা অন্তরে কুফরি রেখে নিজেকে মুসলমান বলে দাবি করে তারা হলো বিশ্বাসগত মুনাফিকি। এবং কর্মগত মুনাফিক হচ্ছে তারা যারা -আমানতের খিয়ানত করে, মিথ্যা বলে, ওয়াদা ভঙ্গ করে, ঝগড়ার সময় গালিগালাজ করে ইত্যাদি ।

প্রিয়নবী হজরত মুহম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, চারটি স্বভাব যার মধ্যে আছে সে খাঁটি মুনাফিক। আর যার মধ্যে এই চারটির একটি স্বভাবও থাকবে সেও মুনাফিকের কাতারে থাকবে। স্বভাব চারটি হলো: (১) আমানতের খিয়ানতকারী, (২) মিথ্যাবাদী, (৩) ওয়াদা ভঙ্গকারী, (৪) ঝগড়ার সময় গাল-মন্দ কারী। (সহীহ বুখারি, মুসলিম, নাসাঈ, আবু দাউদ, মুসনাদে আহমাদ)

এগুলো ছাড়াও মুনাফিকদের আরো কিছু বৈশিষ্ট্য আছে যা তাদের চলাফেরা, কথা-বার্তার মাধ্যমে প্রকাশ পায়।

নিচে বৈশিষ্ট্যগুলো সম্পর্কে আলোকপাত করা হলো:

(১) মুনাফিকরা মহান আল্লাহ’র মুমিন বান্দাদের নিয়ে ঠাট্টা-বিদ্রুপ, হাসি তামাশা করে।

(২) মুনাফিকরা অহংকারী হয় যা তাদের ধ্বংসের দিকে ঠেলে দেয়।

(৩) মিথ্যা বলতে বলতে এদের হ্রদয় মানসিক ব্যাধিতে আক্রান্ত হয়।

(৪) মুমিনদের মূর্খ আখ্যা দেয়া এবং ইসলামের পথে ব্যয়ে বাধা দান করে,

(৫) পবিত্র কোরআনে আয়াত সমূহ নিয়ে ঠাট্টা-বিদ্রুপ করে।

(৬) অন্যের সম্পদ হরণ করে।

(৭) মানুষের সঙ্গে বিনা কারণে বিবাদের জড়ায়।

(৮) কাফেরদের সঙ্গে সখ্যতা থাকে।

(৯) মহান আল্লাহ’র সঙ্গে বিদ্রোহ করে এবং ইবাদতের অলসতা করে।

(১০) অনিশ্চয়তা বা দোটানায় ভোগে এবং মুমিন দের সঙ্গে ধোঁকাবাজী করে।

(১১) ভীত, কাপুরুষতা, অস্থিরতা ইত্যাদি এদের মধ্যে লক্ষনীয়।

মুনাফিকদের শাস্তি সম্পর্কে পবিত্র কোরআন ও হাদীস সমূহতে কঠিন বর্ণনা দেয়া আছে। ইহকালে মুনাফিকরা সম্মানের অধিকারী হতে পারেনা, সাড়াজীবন অপবাদ, ঘৃণা, অসম্মান, এইসব নিয়েই বেঁচে থাকতে হয় এবং মৃত্যুর পরেও ভোগ করতে হয় জাহান্নামের কঠিন আযাব। মুনাফিকদের শাস্তি সম্পর্কে ইসলামের পবিত্র ধর্মীয় কিতাব পবিত্র আল কোরআনে মহান আল্লাহ তায়ালা বলেছেন-

‘নিশ্চয়ই মুনাফিকদের অবস্থান হবে জাহান্নামের সর্বনিম্ন স্তর।’ (সুরা: নিসা, আয়াত: ১৪৫)

এছাড়াও সূরা আত-তাওবাহতে মহান আল্লাহ পাক ওয়াদা করেছেন যে, ‘মুনাফিক পুরুষ, নারী এবং কাফেরদের জন্য রয়েছে দোজগের আগুন এবং সেখানে তারা চিরদিন থাকবে। সেটাই তাদের জন্যে যথেষ্ট। আর আল্লাহ তাদের অভিসম্পাত করেছেন এবং তাদের জন্যে রয়েছে চিরস্থায়ী আযাব।’ (সূরা: আত-তাওবাহ, আয়াত: ৬৮)

মুনাফিকদের মৃত্যুর পরে তাদের জানাযা পড়া নিয়ে রাসূল (সা.) এর একটি হাদীসও বর্ণিত আছে। হজরত আব্দুল্লাহ ইবনে ওমর (রা.) বর্ণনা করেন যে- আব্দুল্লাহ বিন উবাই নামক মুনাফিক নেতা যখন মৃত্যু বরণ করলেন তখন তার ছেলে আব্দুল্লাহ রাসূলুল্লাহ সাল্লালাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের কাছে এসে বলল যে, হে রাসূল আপনার পরিধেয় কাপড়টি চাই আমার পিতার কাফনের কাপড় হিসেবে এবং আপনি আমার পিতার জানাযার নামাজ পড়াবেন ও তার আত্মার মাগফেরাতের জন্য দোয়া করবেন।

এ কথা শুনে রাসূল তার কাপড় দিলেন এবং জানাযার নামাজ পড়ানোর জন্য যথা সময়ে প্রস্তুতি নিলেন। এই কথা হজরত ওমর (রা.) শোনা মাত্র এসে রাসূলুল্লাহর জামা টেনে ধরলেন এবং বললেন হে রাসূল, মুনাফিকদের জানাযা পড়াতে মহান আল্লাহ তায়ালা আপনাকে নিষেধ করেননি কি? তখন রাসূল সাল্লালাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন দোয়া পড়া না পড়া উভয় আমার ইচ্ছা, আল্লাহ পাক এই ব্যাপারে আমাকে পূর্ণ স্বাধীনতা দিয়েছেন। এই কথা বলে রাসূল আব্দুল্লাহ ইবনে উবাইয়ের জানাযা পড়ালেন।

এই ঘটনার পরে মহান আল্লাহ পাকের তরফ থেকে রাসূল (সা.) এর কাছে ওহী নাজিল হলো যে, ‘হে রাসূল (সা.), মুনাফিকদের কেউ মারা গেলে আপনি তাদের জানাযার নামাজ আদায় করবেন না এমনকি তাদের কবরের পাশেও দাঁড়াবেন না।’ (সূরা: আত -তাওবাহ, আয়াত: ৮৪)

মুনাফিক নামক এই ব্যাধি দূর হলে একটি সুন্দর ও আদর্শ সমাজ এবং রাষ্ট্রের গোড়াপত্তন হবে।

পরিশেষে মহান রাব্বুল আলামীনের কাছে প্রার্থনা থাকবে যেনো তিনি আমাদের সকলকে হেদায়েত করেন এবং মুনাফিকি সকল কাজ থেকে আমাদের হেফাজত করেন।

মহান আল্লাহ সর্বশক্তিমান। যে কোনো কিছু করার একচ্ছত্র ক্ষমতাও তার। কুরআনুল কারিমের অনেক আয়াতে এসব ক্ষমতা বর্ণনা দিয়েছেন ত...
28/05/2025

মহান আল্লাহ সর্বশক্তিমান। যে কোনো কিছু করার একচ্ছত্র ক্ষমতাও তার। কুরআনুল কারিমের অনেক আয়াতে এসব ক্ষমতা বর্ণনা দিয়েছেন তিনি। মানুষ যেসব স্থানে নিজেকে অসহায় বা ব্যর্থ ভাবেন সেসব স্থানেও মহান আল্লাহ মানুষকে দেখিয়েছেন সমাধানের পথ। শুনিয়েছেন নেয়ামত ও কল্যাণের কথা।

- মানুষ বলে, আমি ব্যর্থ!
> আল্লাহ বলেন, 'অবশ্যই ঈমানদার সফল হয়' (সুরা মুমিনুন : আয়াত ১)

- মানুষ বলে, আমার জীবনে অনেক কষ্ট!
> আল্লাহ বলেন, 'নিশ্চয় কষ্টের সঙ্গেই রয়েছে স্বস্তি।' (সুরা নাশরাহ : আয়াত ৬)

- মানুষ বলে, আমাকে কেউ সাহায্য করে না!
> আল্লাহ বলেন, 'মুমিনদের সাহায্য করা আমার দায়িত্ব' (সুরা রূম : আয়াত ৪৭)

- মানুষ বলে, আমি দেখতে খুবই কুৎসিত!
> আল্লাহ বলেন, 'আমি সৃষ্টি করেছি মানুষকে সুন্দরতর অবয়বে।' (সুরা ত্বীন : আয়াত ৪)

- মানুষ বলে, আমার সঙ্গে কেউ নেই!
> আল্লাহ বলেন, তোমরা ভয় করো না, আমি তোমাদের সঙ্গে আছি, আমি শুনি এবং দেখি।' (সুরা ত্বহা : আয়াত ৪৬)

- মানুষ বলে, আমার গোনাহ অনেক বেশি!
> আল্লাহ বলেন, 'নিশ্চয়ই আল্লাহ তওবাকারীদের ভালোবাসেন।' (সুরা বাকারা : আয়াত ২২২)

- মানুষ বলে, আমি সব সময় অসুস্থ থাকি!
> আল্লাহ বলেন, 'আমি কোরআনে এমন বিষয় নাযিল করেছি যা রোগের সুচিকিৎসা এবং মুমিনের জন্য রহমত। গোনাহগারদের তো এতে শুধু ক্ষতিই বৃদ্ধি পায়।' (সুরা বনি ইসরাঈল : আয়াত ৮২)

- মানুষ বলে, এ দুনিয়া আমার ভালো লাগে না!
> আল্লাহ বলেন, 'আপনার জন্যে দুনিয়ার চেয়ে পরকালই উত্তম।' (সুরা দোহা : আয়াত ৪)

- মানুষ বলে, সফলতা অনেক দূর!
> আল্লাহ বলেন, 'আমার সাহায্যে একেবারেই কাছাকাছি।' (সুরা বাকারা : আয়াত ২১৪)

- মানুষ বলে, আমার জীবনে আনন্দ নেই!
> আল্লাহ বলেন, আপনার পালনকর্তা শিগগিরই আপনাকে এতা দান করবেন, অতপর আপনি সন্তুষ্ট হবেন।' (সুরা দোহা : আয়াত ৫)

- মানুষ বলে, আমি সব সময় হতাশ!
> আল্লাহ বলেন, 'আর তোমরা হতাশ হয়ো না এবং দুঃখ করো না। যদি তোমরা মুমিন হও তবে, তোমরাই জয়ী হবে।' (সুরা ইমরান : ১৩৯)

- মানুষ বলে, আমার কোনো পরিকল্পনাই সফল হচ্ছে না!
> আল্লাহ বলেন, আমিও কৌশল অবলম্বন করেন। মূলতঃ আল্লাহই হচ্ছেন সর্বোত্তম পরিকল্পনাকারী' (সুরা ইমরান : আয়াত ৫৪)

- মানুষ বলে, আমার কেউ নেই!
> আল্লাহ বলেন, 'যে ব্যক্তি আল্লাহর উপর ভরসা করে তার জন্যে তিনিই যথেষ্ট। আল্লাহ তার কাজ পূর্ণ করবেন।' (সুরা তালাক : আয়াত ৩)

আল্লাহর কাছে মানুষের এতো এতো হতাশার সুন্দর সুন্দর সমাধান ও নেয়ামত থাকার পরও মানুষ আল্লাহর কাছে শুকরিয়া আদায় করে না। আল্লাহর কাছে সাহায্য প্রার্থনা বা সমাধান চায় না। তা থেকে মুখ ফিরিয়ে নেয়। আর বঞ্চিত হয় মহান আল্লাহ ঘোষিত এসব অপার নেয়ামত থেকে।

মানুষকে ব্যর্থতামুক্ত করতে তিনি নিজেই নিয়েছেন সে ভার। এসব ব্যর্থতা ও অপারগতা থেকে বেরিয়ে আসতে শুধু প্রয়োজন তার ঐকান্তিক প্রচেষ্টা।

Mother mandarin   and her seven fluffy offsprings frolic among emerald   leaves.
26/05/2025

Mother mandarin and
her seven fluffy offsprings frolic among emerald leaves.

Daily Madina
26/05/2025

Daily Madina

মদিনা আইটি
26/05/2025

মদিনা আইটি

  সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম" তার উপর শান্তি ও আশীর্বাদ বর্ষিত হোক " / "আল্লাহ তাকে সম্মান করুন এবং তাকে শান্তি দান...
26/05/2025

সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম" তার উপর শান্তি ও আশীর্বাদ বর্ষিত হোক " / "আল্লাহ তাকে সম্মান করুন এবং তাকে শান্তি দান করুন"।

শনিবার (২৪ মে) বোর্ডের চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. খন্দোকার এহসানুল কবিরের সই করা বিজ্ঞপ্তিতে এইচএসসি পরীক্ষা সুষ্ঠু, সুন্দর ও...
24/05/2025

শনিবার (২৪ মে) বোর্ডের চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. খন্দোকার এহসানুল কবিরের সই করা বিজ্ঞপ্তিতে এইচএসসি পরীক্ষা সুষ্ঠু, সুন্দর ও নকলমুক্ত পরিবেশে অনুষ্ঠানের লক্ষ্যে একগুচ্ছ জরুরি নির্দেশনা দেয়া হয়।

নির্দেশনায় জানানো হয়, আগে পরীক্ষার সময় সংশ্লিষ্ট শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান টানা বন্ধ থাকলেও এবার শুধু পরীক্ষার দিন ক্লাস বন্ধ থাকবে। অন্যান্য দিন নিয়মিত ক্লাস নেয়া যাবে বলে।

এ ছাড়াও যেসব জরুরি নির্দেশনা দেয়া হয়েছে:

১. এইচএসসি পরীক্ষা ২০২৫-এর সকল পরীক্ষার্থী (নিয়মিত, অনিয়মিত, মানোন্নয়ন) জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড, বাংলাদেশ কর্তৃক প্রণীত ২০২৫ সালের পুনর্বিন্যাসকৃত পাঠ্যসূচি অনুযায়ী সকল বিষয়ে পূর্ণ নম্বর ও পূর্ণ সময়ে অংশগ্রহণ করবে।

২. পরীক্ষা সকাল ১০টা এবং দুপুর ২টা থেকে শুরু হবে।

৩. পরীক্ষা শুরুর কমপক্ষে তিন দিন আগে ট্রেজারিতে ট্রাংকে রক্ষিত প্রশ্নপত্রের প্যাকেটের সঙ্গে প্রশ্নপত্রের বিবরণী তালিকা সঠিকভাবে যাচাই করতে হবে। প্রশ্নপত্রের প্যাকেট যাচাইকালে সংশ্লিষ্ট ট্রেজারি অফিসার, কেন্দ্র সচিব এবং পরীক্ষা পরিচালনা কমিটির সদস্যরা অবশ্যই উপস্থিত থাকবেন।

৪. প্রশ্নপত্রের ২ সেট করে সৃজনশীল (CQ) এবং বহুনির্বাচনি (MCQ) সেট পরীক্ষার তারিখ অনুসারে সেটভিত্তিক আলাদা করে Security খামে প্যাকেট করতে হবে।

৫. প্রশ্নপত্রের প্যাকেট যাচাইয়ের দিনে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের উপস্থিতিতে তারিখভিত্তিক প্রশ্নপ্রত্রের প্যাকেট সাজিয়ে Security খামের গাম লাগিয়ে এবং কার্টুন ট্যাপে যথাযথভাবে মুড়িয়ে নিতে হবে এবং Security খামের ওপর পরীক্ষার তারিখ, বিষয় কোড ও সেট কোড অবশ্যই লিখতে হবে। এ বিষয়ে কোনো ত্রুটি পরিলক্ষিত হলে তা কেন্দ্র ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তার দায়িত্বে অবহেলা বলে গণ্য হবে।

৬. কোনো অবস্থাতেই উপজেলা সদরের বাহিরে প্রশ্নপত্রের ট্রাংক রাখা যাবে না।

৭. ট্রেজারি থেকে পরীক্ষার দিনগুলোতে ট্রেজারি অফিসারের কাছ থেকে ওইদিনের প্রশ্নপত্রের Security খাম (সৃজনশীল (CQ) ২ সেট এবং বহুনির্বাচনি (MCQ) ১ সেট গ্রহণ করতে হবে।

৮. অত্যন্ত সতর্কতার সঙ্গে থানা/ট্রেজারি থেকে Tag Officer এবং Police প্রহরাসহ প্রশ্নপত্রের প্যাকেট (Security খাম) কেন্দ্রে আনতে হবে।

৯. পরীক্ষার দিন সকালে প্রাপ্ত এসএমএস মোতাবেক প্রশ্নের সেট ব্যবহার করতে হবে এবং এসএমএস পাওয়ার পর প্রশ্নপত্রের প্যাকেট খুলতে হবে। অব্যবহৃত সেটের প্রশ্নপত্রের খাম অক্ষত অবস্থায় বোর্ডে জমা দিতে হবে।

১০. পরীক্ষার্থীকে অবশ্যই প্রবেশপত্র ও রেজিস্ট্রেশন কার্ডে উল্লিখিত বিষয়ে পরীক্ষা দিতে হবে।

১১. ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ছাড়া অন্য কেউ মোবাইল ফোন/ইলেকট্রনিক ডিভাইস নিয়ে কেন্দ্রে প্রবেশ করতে পারবেন না। শুধু ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ছবি তোলা যায় না এমন মোবাইল ফোন ব্যবহার করতে পারবেন।

১২. প্রতি ২০ জন পরীক্ষার্থীর জন্য ১ জন কক্ষ পরিদর্শক পরীক্ষা কক্ষে দায়িত্ব পালন করবেন এবং প্রতিটি কক্ষে কমপক্ষে ২ জন করে দায়িত্ব পালন করবেন।

১৩. কমপক্ষে ৩ ফুট দূরত্ব বজায় রেখে পরীক্ষার্থীর আসন ব্যবস্থা করতে হবে।

১৪. পরীক্ষা শুরুর ৩০ মিনিট আগে পরীক্ষার্থীকে পরীক্ষা কক্ষে অবশ্যই প্রবেশ করানোর ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। এ সময়ের পর কোনো পরীক্ষার্থী এলে ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা বিশেষ বিবেচনায় রেজিস্টারে রোল নম্বর ও অন্যান্য তথ্য লিপিবদ্ধ করে কেন্দ্রে প্রবেশের অনুমতি দিতে পারবেন। পরীক্ষা শেষে বোর্ডে রেজিস্টারটি জমা দিতে হবে।

১৫. পরীক্ষা শুরুর আগে পরীক্ষা কেন্দ্রের বাইরে পরীক্ষার্থী, অভিভাবক বা অন্য কেউ যাতে জটলা সৃষ্টি করতে না পারে, সে ব্যাপারে কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। প্রয়োজনে হ্যান্ড মাইক ব্যবহার করতে হবে, সম্ভব হলে সিসি ক্যামেরা স্থাপন করতে হবে।

১৬. বোর্ড থেকে সরবরাহ করা নকল প্রতিরোধমূলক পোস্টার পরীক্ষা কেন্দ্রের প্রবেশপথের দৃশ্যমান স্থানে লাগাতে হবে।

১৭. ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা তার কেন্দ্রের আওতাভুক্ত কলেজের প্রবেশপত্র ঢাকা শিক্ষা বোর্ড থেকে গ্রহণ করবেন এবং দ্রুততম সময়ে প্রবেশপত্র প্রতিটি কলেজ প্রধানের কাছে হস্তান্তর নিশ্চিত করবেন।

১৮. পরীক্ষার প্রয়োজনীয় দ্রব্যসামগ্রী ঢাকা শিক্ষা বোর্ড থেকে যথাসময়ে সরবরাহ করা হয়েছে।

১৯. বোর্ড থেকে উত্তরপত্র এবং OMR শিট সংগ্রহের পর তা যাচাই করে ত্রুটিপূর্ণ/ব্যবহারের অনুপযোগী উত্তরপত্র এবং OMR শিট আলাদা করতে হবে এবং পরবর্তী সময়ে তা বোর্ডে ফেরত দিতে হবে।

২০. প্রতিটি ব্যবহৃত খাতা থেকে OMR টপ শিট বিচ্ছিন্ন করে বোর্ডে পাঠানোর বিষয়টি ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা নিশ্চিত করবেন।

২১. পরীক্ষার দিন প্রশ্নপত্র গ্রহণ, পরিবহন ও ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তার কক্ষে প্যাকেট খোলাসহ সব কাজের সঙ্গে ট্যাগ অফিসারের সংশ্লিষ্টতা থাকতে হবে। ট্যাগ অফিসারের যাতায়াত ও সম্মানীর ব্যবস্থা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা কেন্দ্র ফি থেকে নির্বাহ করবেন।

২২. পরীক্ষার্থীর হাজিরা শিটে উপস্থিতির সই নিতে হবে। কোনো পরীক্ষার্থী অনুপস্থিত থাকলে নির্দিষ্ট তারিখ ও বিষয় লাল কালি দিয়ে অনুপস্থিত লিখে দিতে হবে।

২৩. নির্দিষ্ট তারিখে পরীক্ষার সময়সূচি মোতাবেক পরীক্ষা নিতে হবে। উত্তরপত্রের প্যাকেট বোর্ডের পরীক্ষা শাখার স্ক্রিপ্ট রুমে বস্তায় সিলগালা অবস্থায় পৌঁছাতে হবে।

২৪. পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ও উত্তরপত্র পরিবহন কাজে পুলিশের সংশ্লিষ্টতা থাকতে হবে।

২৫. সিলেবাস অনুসারে ৫০টি করে উত্তরপত্র করোগেটেড শিটে প্যাকেট করতে হবে।

২৬. উত্তরপত্রের প্যাকেটের গায়ে কোনো চিহ্ন বা অতিরিক্ত কিছু লেখা থাকলে তার জন্য ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা দায়ী থাকবেন।

২৭. প্রতিটি বিষয়ের উত্তরপত্রের জন্য ভিন্ন ভিন্ন প্যাকেট করতে হবে। ইংরেজি ভার্সনের পরীক্ষার্থীদের অবশ্যই ইংরেজি ভার্সনের প্রশ্নপত্রে পরীক্ষা নিতে হবে। ইংরেজি ভার্সনের পরীক্ষার্থীদের উত্তরপত্রের প্যাকেট আলাদা হবে।

২৮. পরীক্ষার্থীর প্রবেশপত্রে কোনো ত্রুটি থাকলে তা অবশ্যই প্রবেশপত্র গ্রহণের চার কর্মদিবসের মধ্যে শিক্ষা বোর্ডের সংশ্লিষ্ট শাখা থেকে সংশোধন করতে হবে।

২৯. পরীক্ষা চলাকালীন কেন্দ্র/ভেন্যু কেন্দ্রের ক্লাস শুধু পরীক্ষার দিন বন্ধ রাখতে হবে। অন্যান্য দিন নিয়মিত ক্লাস নেয়া যাবে।

৩০. MCQ পরীক্ষা শেষ হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে CQ পরীক্ষার প্রশ্ন পরীক্ষার্থীদের দিতে হবে। কোনোক্রমেই MCQ শিট ফেরত নেয়ার পর CQ পরীক্ষার প্রশ্নপত্র সরবরাহ করা যাবে না।

৩১. পরীক্ষার হলে শুধু এনালগ কাঁটাযুক্ত ঘড়ি ব্যবহার করা যাবে।

৩২. এইচএসসি পরীক্ষা-২০২৫ বর্ষাকালে অনুষ্ঠিত হবে বিধায় বর্ষার সময় কেন্দ্রের কক্ষে বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ হয়ে গেলে কক্ষ অন্ধকার হয়ে যায়। তাই পরীক্ষার কেন্দ্রে নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহের জন্য ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা স্থানীয় বিদ্যুৎ অফিসকে চিঠি দিয়ে অবহিত করবেন।

৩৩. Online-এ তথ্য সরবরাহের ক্ষেত্রে সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে।

এ ছাড়া উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষা পরিচালনা সংক্রান্ত নীতিমালা ২০২৫-এর নির্দেশনাসমূহ যথাযথভাবে অনুসরণের জন্য অনুরোধ করা হয়েছে।

Address

Jatrabari

Opening Hours

Monday 10:00 - 20:00
Tuesday 10:00 - 20:00
Wednesday 10:00 - 20:00
Thursday 10:00 - 20:00
Saturday 10:00 - 20:00
Sunday 10:00 - 20:00

Telephone

+8801911293260

Website

https://madinahost.com/, https://madinasoft.com/

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when MAFMobin posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to MAFMobin:

Share