Mr. Rashid, Jessore (2025)

26/05/2025

🌼 📣 ২১ ডলার বু-স্ট করলে পেজ সেট আপ ও পেজ লাইক এ ⚡ ৫% মূল্য ছাড় ⚡☎️ যোগাযোগঃ 01711 753408

✅ আরও বিস্তারিত জানতে ফোনে অর্ডার করুন: 01711-753408 & 01721-107235ধন্যবাদ,

🌈 ᗩdvent ᗪigital ITCEO & FOUNDER:- A R Rashid Chowdhury HarunCall us here to get more details information:- +880 1711 75 34 08 RASHID

26/05/2025

🌼 📣 ২১ ডলার বু-স্ট করলে পেজ সেট আপ ও পেজ লাইক এ ⚡ ৫% মূল্য ছাড় ⚡☎️ যোগাযোগঃ 01711 753408
আমরা সাধারণত পেজ রক্ষণাবেক্ষণ, পেজ সেট আপ, বু-স্টিং, পেজ লাইক সেবা প্রদান করে যাচ্ছি। বিজনেস পেজ এর ক্ষেত্রে অগ্রিম পে করা লাগবে না একটিভ হবে তারপর করবেন।এবার বু-স্টিং হবে অভিজ্ঞতা ও সঠিকমূল্যের কম্বিনেশনে।
🌈 আমাদের সেবা সমূহ:-১. পেজ বু-স্ট ও লাইক প্রমোশন২. ইউটুবে ভিডিও বু-স্ট৩. প্রফেশনাল পেইজ সেটআপ।৪. পেইজ প্রোমোশন বা টার্গেট কাস্টমার পেজ লাইক।

🌻 এছাড়াও আপনি চাইলে আমাদের মাধ্যমে আপানার ইউ-টুবের ভিডিও বুস্ট করিয়ে নিতে।
✅ আরও বিস্তারিত জানতে ফোনে অর্ডার করুন: 01711-753408 & 01721-107235ধন্যবাদ,🌈 ᗩdvent ᗪigital ITCEO & FOUNDER:- A R Rashid Chowdhury HarunCall us here to get more details information:- +880 1711 75 34 08 RASHID

25/05/2025

🌼 📣 ২১ ডলার বু-স্ট করলে পেজ সেট আপ ও পেজ লাইক এ ⚡ ৫% মূল্য ছাড়
⚡☎️ যোগাযোগঃ 01711 753408

আমরা সাধারণত পেজ রক্ষণাবেক্ষণ, পেজ সেট আপ, বু-স্টিং, পেজ লাইক সেবা প্রদান করে যাচ্ছি। বিজনেস পেজ এর ক্ষেত্রে অগ্রিম পে করা লাগবে না একটিভ হবে তারপর করবেন।এবার বু-স্টিং হবে অভিজ্ঞতা ও সঠিকমূল্যের কম্বিনেশনে।

🌈 আমাদের সেবা সমূহ:-১. পেজ বু-স্ট ও লাইক প্রমোশন২. ইউটুবে ভিডিও বু-স্ট৩. প্রফেশনাল পেইজ সেটআপ।৪. পেইজ প্রোমোশন বা টার্গেট কাস্টমার পেজ লাইক।

🌻 এছাড়াও আপনি চাইলে আমাদের মাধ্যমে আপানার ইউ-টুবের ভিডিও বুস্ট করিয়ে নিতে।

✅ আরও বিস্তারিত জানতে ফোনে অর্ডার করুন: 01711-753408 & 01721-107235
ধন্যবাদ,

🌈 ᗩdvent ᗪigital ITCEO & FOUNDER:- A R Rashid Chowdhury HarunCall us here to get more details information:- +880 1711 75 34 08 RASHID

07/05/2025

বন্য পশুকে কি পোষ মানানো সম্ভব? অনেকের কাছেই এটি একটি হাস্যকর প্রশ্ন! তারা বলে বসবেন, অবশ্যই বনের পশুকে পোষ মানানো সম্ভব নয়। হ্যাঁ, আমরা অনেকেই জানি যে বনের পশুকে কখনো গৃহপালিত করা সম্ভব নয়। তবে তা সত্ত্বেও আমরা প্রায়ই এমন অনেক ঘটনা শুনি বা জানি, যেখানে বাঘ, সিংহ, সাপ, হরিণের মতো বন্য প্রাণীদেরকে শখের বসে বাড়িতে গৃহপালিত অবস্থায় রাখা হচ্ছে।
অনেক বছর ধরেই সংযুক্ত আরব আমিরাত, কাতারে বন্য পশু (যেমন: বাঘ, চিতাবাঘ) গৃহপালিত প্রাণী হিসেবে রাখার নিয়ম ছিল, যা ২০১৫ সালে আরবে আইনত নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়। আমরা অনেকেই ইন্টারনেটে একটি ছবি দেখেছি, যেখানে হোটেল বুর্জ-আল-আরবের সামনে এক সৌদি নাগরিকের গাড়িতে গলায় চেইন পরানো এক চিতাবাঘ দেখা যায়।

মূল কথায় যাওয়ার আগে আরেকজন প্রাণীপ্রেমীর সাথে আপনাদের পরিচয় করিয়ে দিতে চাই, যাকে ২০০৭ সালে ‘দ্য লায়ন হুইসপারার’ খেতাব দেয়া হয়। ৫-৬ ফুট লম্বা, প্রাপ্তবয়স্ক সিংহদের সাথে তার অন্তরঙ্গ ছবি আর ভিডিওর কারণেই তিনি এই খেতাব পান। সিংহদের সাথে বিড়ালের মতো আদুরে ব্যবহার করার সেই ইউটিউব ভিডিওতে দর্শকের ক্লিক পড়েছে প্রায় ১৫ মিলিয়নেরও বেশিবার!
ভদ্রলোকের নাম কেভিন রিচার্ডসন। তার জন্ম দক্ষিণ আফ্রিকার জোহানেসবার্গে। তার ছোটবেলা যেখানে কাটে, সেখানে জঙ্গলের ছিটেফোঁটাও ছিল না। তিনি বলেন, “আমি কখনো ভাবিনি যে আমি পশুদের নিয়ে কাজ করবো”। তিনি পশু নিয়ে কাজ না করতে চাইলেও পশুরাই তাকে বেছে নিয়েছিল।

প্রাণীদের প্রতি সহজাত ভালোবাসা কেভিনের ছোটবেলা থেকে ছিল। ছোটবেলায় বান্ধবী ও তার পরিবারের সাথে দক্ষিণ আফ্রিকার চিড়িয়াখানা ও গেইম-রিজার্ভ পার্কগুলোতে ঘুরতেন তিনি। ‘গেইম রিজার্ভ’ বলতে মূলত কৃত্রিম বনভূমিকে বোঝায়, যেখানে বন্য প্রাণীদেরকে ‘মুক্ত’ রাখা হয় ও ভাড়ার বিনিময়ে শিকারীরা বদ্ধ পরিবেশে শিকার করেন। তিনি তার কলেজে বেশ কিছু সময় প্রাণিবিদ্যা নিয়ে পড়াশোনাও করেছেন। হতে চেয়েছিলেন একজন পশু বিশেষজ্ঞ, কিন্তু সে যাত্রায় টেকেননি।
ফলে বান্ধবীর বাবার পরামর্শেই শরীরবিদ্যা নিয়ে পড়ার আগ্রহ জন্মায় কেভিনের। পড়াশেষে একটি ব্যায়ামাগারে প্রশিক্ষকের কাজ করেন কিছুদিন। সেখানেই রডনি ফুর নামের এক ভদ্রলোকের সাথে বন্ধুত্ব হয়। তার মাধ্যমেই আফ্রিকার একটি সিংহ রিজার্ভ পার্ক, ‘লায়ন পার্কে’ সিংহ দেখাশোনার দায়িত্ব পান কেভিন।
এরপর থেকে তিনি যেন তার সেই সহজাত পশুপ্রেম থেকেই দুটি সিংহের বাচ্চা টাও আর নেপোলিয়নের সাথে খাতির করে ফেলেন। তিনি প্রায়ই বলেন,
“সিংহদের পোষ মানাতে আমি কোনো আলাদা পদ্ধতি ব্যবহার করি না। খুব স্বাভাবিকভাবেই তাদের সাথে আমার সম্পর্ক গড়ে উঠেছে।”

05/05/2025

🎉 Facebook recognised me as a top rising creator this week!

28/04/2025

অবশ্যই! বাজার থেকে চাল কেনার সময় ভাল এবং খারাপ চাল চেনার কিছু গুরুত্বপূর্ণ কৌশল আছে, যা শরীরের জন্য স্বাস্থ্যকর চাল নির্বাচন করতে সাহায্য করবে। এখানে কয়েকটি কৌশল দিচ্ছি:

⸻

১. চালের রং ও উজ্জ্বলতা দেখুন
• ভাল চাল: স্বাভাবিক সাদা, সামান্য ম্লান বা হালকা দুধের মতো রঙ হবে। খুব বেশি চকচকে বা অস্বাভাবিক উজ্জ্বল হলে সাবধান হন — এটা রাসায়নিক পালিশের ইঙ্গিত হতে পারে।
• ক্ষতিকর চাল: অত্যধিক ঝকঝকে, অস্বাভাবিক সাদা বা প্লাস্টিকের মতো দেখতে চাল সাধারণত রাসায়নিক ব্যবহার করে পালিশ করা হয়, যা শরীরের জন্য ক্ষতিকর।

⸻

২. গন্ধ শুকুন
• ভাল চাল: প্রাকৃতিক সুগন্ধ বা কোনো রকম বাজে গন্ধহীন হবে।
• ক্ষতিকর চাল: রাসায়নিকের মতো গন্ধ বা পচা গন্ধ থাকলে তা এড়িয়ে চলুন। পুরনো বা অগ্রহণযোগ্যভাবে সংরক্ষিত চালে সমস্যা হতে পারে।

⸻

৩. আকার ও আকৃতি লক্ষ্য করুন
• ভাল চাল: চালের দানা সমান আকৃতির ও কম ভাঙ্গা থাকবে।
• ক্ষতিকর চাল: বেশি ভাঙ্গা, অসমান দানা বা ভেতরে পোকা-মাকড়ের দাগ থাকলে বুঝতে হবে চালের গুণমান খারাপ।

⸻

৪. পানিতে ফেলার পরীক্ষা (সিম্পল টেস্ট)
• একমুঠো চাল পানিতে ফেলুন:
• ভাল চাল: বেশিরভাগ দানা নিচে ডুবে যাবে।
• ক্ষতিকর চাল: যদি দানাগুলো ভেসে থাকে, বিশেষ করে যদি হালকা বা প্লাস্টিকের মত মনে হয়, তবে তা ক্ষতিকর হতে পারে।

⸻

৫. চিপে দেখা
• হাতে কিছু চাল নিয়ে আঙ্গুলের মধ্যে চেপে দেখুন:
• ভাল চাল: সহজে ভেঙে যাবে, গুঁড়ো হবে।
• ক্ষতিকর চাল: যদি দানাগুলো খুব বেশি শক্ত বা প্লাস্টিকের মত অনুভূত হয়, তবে তা প্রাকৃতিক নয়।

⸻

৬. মোড়ক ও উৎপাদন সাল (Production Date) দেখুন (প্যাকেটজাত চালের ক্ষেত্রে)
• ভাল চাল: উৎপাদনের তারিখ নতুন হবে (৬ মাসের মধ্যে)। পুরনো চাল অনেকদিন সংরক্ষণের জন্য প্রিজারভেটিভ ব্যবহার করা হতে পারে, যা শরীরের জন্য ক্ষতিকর।
• ক্ষতিকর চাল: যদি প্যাকেটের গায়ে পরিষ্কারভাবে উৎপাদন তারিখ না থাকে বা এক বছরেরও বেশি পুরনো হয়, তবে এড়িয়ে চলুন।

⸻

অতিরিক্ত টিপস:
• দেশীয়/local চাল সাধারনত কম প্রক্রিয়াকৃত হয় এবং কম কেমিক্যাল থাকে।
• অর্গানিক চাল কিনতে চেষ্টা করুন, যেখানে রাসায়নিক ব্যবহারের সম্ভাবনা কম।

⸻

চাইলে আমি আরও বিশদভাবে কোন নির্দিষ্ট ধরণের চাল (যেমন বাসমতি, মিনিকেট, আতপ চাল) নিয়ে আলাদা টিপস দিতে পারি।

27/04/2025

অবশ্যই! মানুষের সাথে সুসম্পর্ক বজায় রাখার জন্য কিছু গুরুত্বপূর্ণ কৌশল হলো:
1. সততা বজায় রাখা
• সব সময় সত্য কথা বলার চেষ্টা করুন। মিথ্যা সম্পর্ক নষ্ট করে।
2. শ্রদ্ধা দেখানো
• প্রত্যেকের মতামত, বিশ্বাস ও সীমাবদ্ধতাকে সম্মান করুন।
3. মনোযোগ দিয়ে শোনা
• কথা বলার সময় মনোযোগ দিয়ে শুনুন, কথা কাটাকাটি এড়িয়ে চলুন।
4. সহানুভূতি প্রকাশ করা
• অন্যের অনুভূতি বোঝার চেষ্টা করুন এবং তাদের পাশে দাঁড়ান।
5. ভদ্রতা বজায় রাখা
• ছোট ছোট ভদ্রতা যেমন “ধন্যবাদ”, “দয়া করে” বলা সুসম্পর্কে বড় ভূমিকা রাখে।
6. ক্ষমা করতে শেখা
• ভুলত্রুটি হলে ক্ষমা করুন, প্রতিশোধ বা দুঃখ মনে রাখবেন না।
7. ইতিবাচক মনোভাব রাখা
• হাসিমুখে কথা বলুন এবং উৎসাহিত করুন, নেতিবাচক সমালোচনা এড়িয়ে চলুন।
8. সময় দেয়া
• সম্পর্ক বজায় রাখতে নিয়মিত যোগাযোগ রাখুন ও সময় দিন।
9. নিজের আবেগ নিয়ন্ত্রণ করা
• রাগ বা হতাশায় আবেগের বশবর্তী হয়ে কিছু বলা বা করা এড়িয়ে চলুন।
10. সহযোগিতা ও সহানুভূতির মনোভাব রাখা
• প্রয়োজনে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিন, ছোট ছোট সহযোগিতাও সম্পর্ক দৃঢ় করে।

আপনার যদি চান, আমি আরো কিছু বিশেষ পরিস্থিতির জন্য (যেমন বন্ধু, পরিবার, সহকর্মী) আলাদা করে টিপসও দিতে পারি। চাইবেন?

26/04/2025

ফেরাউনের কাহিনী ইসলামী ইতিহাস ও কুরআনে একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। এটি মূলত নবী মূসা (আঃ)-এর সময়কালকে কেন্দ্র করে আবর্তিত হয়েছে। এখানে ফেরাউনের ইসলামিকিক কাহিনীর সারসংক্ষেপ তুলে ধরা হলো:

⸻

ফেরাউন কে ছিলেন?

ফেরাউন ছিল মিসরের এক অত্যন্ত শক্তিশালী রাজা। কুরআনে তাকে “ফিরআউন” বলা হয়েছে। সে ছিল অত্যন্ত অহংকারী, গর্বিত এবং নিজেকে “প্রভু” (رَبُّكُمُ الْأَعْلَىٰ) বলে দাবি করত।

⸻

নবী মূসা (আঃ)-এর আগমন ও দাওয়াত
• মূসা (আঃ)-এর জন্ম: ফেরাউন এক স্বপ্ন দেখে যাতে সে দেখে, বনী ইসরাইলের একজন ছেলে তাকে ধ্বংস করবে। তাই সে নবজাতক ছেলে শিশুদের হত্যা করতে শুরু করে। তখন আল্লাহর হুকুমে মূসার মা তাকে একটি ঝুঁড়িতে রেখে নদীতে ভাসিয়ে দেন। ফেরাউনের পরিবার সেই শিশুকে পান এবং তাকে দত্তক নেয়।
• আল্লাহর প্রেরিত নবী: বড় হয়ে মূসা (আঃ) নবী হন এবং আল্লাহর পক্ষ থেকে ফেরাউনের কাছে যান তাঁকে এক আল্লাহর ইবাদতের দিকে ডাকতে।

⸻

ফেরাউনের প্রতিক্রিয়া
• ফেরাউন নবী মূসা (আঃ)-এর দাওয়াত প্রত্যাখ্যান করে এবং তার জাদুকরদের মাধ্যমে মূসাকে পরাজিত করতে চায়।
• আল্লাহর কুদরতে মূসা (আঃ)-এর লাঠি সাপ হয়ে জাদুকরদের সৃষ্ট ভ্রমকে গ্রাস করে।
• অনেক জাদুকর তখনই ঈমান আনে, কিন্তু ফেরাউন তাদের হত্যা করে ফেলে।

⸻

আযাব ও নিঃশেষ হওয়া
• ফেরাউন বনী ইসরাইলকে মুক্তি দিতে অস্বীকার করে, ফলে আল্লাহ তাদের উপর বিভিন্ন আযাব পাঠান:
• রক্ত
• ব্যাঙ
• উকুন
• টিড্ডি
• পানি রক্তে পরিণত হওয়া
• অবশেষে, আল্লাহর আদেশে মূসা (আঃ) বনী ইসরাইলকে নিয়ে মিসর ত্যাগ করেন।
• ফেরাউন সেনাবাহিনী নিয়ে তাদের পিছু নেয়।
• যখন মূসা (আঃ) লোহিত সাগরে পৌঁছান, তখন আল্লাহ পানিকে দ্বিখণ্ডিত করেন এবং বনী ইসরাইল পার হয়ে যায়।
• ফেরাউন ও তার বাহিনী যখন সেই পথ দিয়ে যায়, তখন সমুদ্র আবার স্বাভাবিক হয়ে যায় এবং তারা ডুবে মারা যায়।

⸻

ফেরাউনের মৃত্যুর সময় ঈমান আনা
• মৃত্যুর মুহূর্তে ফেরাউন বলেছিল, “আমি ঈমান আনলাম যে, বনী ইসরাইলের যাঁর প্রতি ঈমান আনা হয়েছে, তিনিই প্রকৃত ইলাহ।”
• কিন্তু তখন আল্লাহ বলেন, “এখন? অথচ তুমি পূর্বে অমান্য করেছিলে!” (সূরা ইউনুস ১০:৯০–৯২)
• আল্লাহ তার দেহ সংরক্ষণ করেন ভবিষ্যতের মানুষের জন্য নিদর্শন হিসেবে।

⸻

উপসংহার

ফেরাউনের কাহিনী হলো অহংকার, অবাধ্যতা ও সত্য প্রত্যাখ্যানের এক করুণ পরিণতির নিদর্শন। এটি আমাদের শিক্ষা দেয়—আল্লাহর পথে চলা এবং সত্যকে গ্রহণ করাই সঠিক জীবন পথ।

⸻

তুমি কি চাও আমি এই কাহিনীটা শিশুদের জন্য উপযোগীভাবে ছোট করে গল্পের মতো করে লিখি?

25/04/2025

আল্লাহ্‌র ৯৯টি নাম (আস্মা-উল-হুসনা) এবং তাদের বাংলা অর্থ নিচে দেওয়া হলো:
1. আল্লাহ – একমাত্র উপাস্য
2. আর-রাহমান – পরম করুণাময়
3. আর-রাহিম – অতিশয় দয়ালু
4. আল-মালিক – সর্বময় অধিপতি
5. আল-কুদ্দুস – পবিত্রতম
6. আস-সালাম – শান্তিদাতা
7. আল-মুমিন – নিরাপত্তাদাতা
8. আল-মুহাইমিন – রক্ষাকর্তা
9. আল-আযীজ – পরাক্রমশালী
10. আল-জাব্বার – পরাক্রমশালী প্রভাবশালী
11. আল-মুতাকাব্বির – শ্রেষ্ঠত্বের অধিকারী
12. আল-খালিক – সৃষ্টিকর্তা
13. আল-বারি – সৃষ্টি পরিকল্পনাকারী
14. আল-মুসাওয়ির – আকৃতি দানকারী
15. আল-গাফফার – অতিমাত্রায় ক্ষমাশীল
16. আল-কাহ্হার – পরাক্রান্ত
17. আল-ওয়াহ্হাব – দানশীল
18. আর-রজ্জাক – রিজিকদাতা
19. আল-ফাত্তাহ – বিজয়দানকারী
20. আল-আলিম – সর্বজ্ঞ
21. আল-ক্বাবিদ – সংকোচনকারী
22. আল-বাসিত – সম্প্রসারণকারী
23. আল-খাফিদ – অবনতকারী
24. আর-রাফি – উন্নয়নকারী
25. আল-মুই’জ – সম্মানদাতা
26. আল-মুযিল – অপমানকারী
27. আস-সামি’ – সর্বশ্রোতা
28. আল-বাসীর – সর্বদ্রষ্টা
29. আল-হাকাম – সর্বোচ্চ বিচারক
30. আল-আদল – পরিপূর্ণ ন্যায়পরায়ণ
31. আল-লতিফ – দয়ালু ও সদয়
32. আল-খবীর – পরিপূর্ণভাবে অবগত
33. আল-হালিম – সহনশীল
34. আল-আযিম – মহিমান্বিত
35. আল-গাফুর – ক্ষমাশীল
36. আশ-শাকুর – কৃতজ্ঞতাপূর্ণ প্রতিদানদাতা
37. আল-আলী – সুমুচ্চ
38. আল-কাবীর – মহান
39. আল-হাফীজ – রক্ষাকারী
40. আল-মুকীত – পালনকারী
41. আল-হাসীব – হিসাব গ্রহণকারী
42. আল-জালিল – মহিমান্বিত
43. আল-করিম – দয়ালু ও মহানুভব
44. আর-রাকিব – তত্ত্বাবধায়ক
45. আল-মুজিব – প্রার্থনায় সাড়া দানকারী
46. আল-ওয়াসি’ – সর্বব্যাপী
47. আল-হাকীম – প্রজ্ঞাময়
48. আল-ওয়াদুদ – পরম স্নেহশীল
49. আল-মাজিদ – গৌরবান্বিত
50. আল-বাসি’উ – প্রসারকারী
51. আশ-শাহীদ – সর্বজ্ঞ সত্তা
52. আল-হক – চিরন্তন সত্য
53. আল-ওয়াকিল – কর্মসম্পাদনকারী
54. আল-ক্বাওয়ী – অত্যন্ত শক্তিশালী
55. আল-মাতীন – দৃঢ়তাশীল
56. আল-ওয়ালী – অভিভাবক
57. আল-হামিদ – প্রশংসার যোগ্য
58. আল-মুহসী – সমস্ত কিছুর হিসাবকারী
59. আল-মুবদি – সৃষ্টির সূচনাকারী
60. আল-মুই’দ – পুনরায় সৃষ্টি করণকারী
61. আল-মুহয়ী – জীবনদানকারী
62. আল-মুমীত – মৃত্যুদাতা
63. আল-হাইয়্যু – চিরঞ্জীব
64. আল-কাইয়্যুম – সকল কিছুর ধারক
65. আল-ওয়াজিদ – সব কিছু সন্ধানকারী
66. আল-মাজিদ – মহান
67. আল-ওয়াহিদ – একক
68. আস-সামাদ – সকলের অভিভাবক
69. আল-কাদির – ক্ষমতাবান
70. আল-মুকাদ্দিম – অগ্রবর্তী করনকারী
71. আল-মুয়াখখির – পশ্চাৎবর্তী করনকারী
72. আল-আউওয়াল – সর্বপ্রথম
73. আল-আখির – সর্বশেষ
74. আয-যাহির – প্রকাশ্য
75. আল-বাাতিন – অদৃশ্য
76. আল-ওয়ালি – সকল কিছুর মালিক
77. আল-মুতা’আলি – শ্রেষ্ঠত্বের অধিকারী
78. আল-বারর – সদাচারী
79. আত-তাওয়াব – তওবা গ্রহণকারী
80. আল-মুনতাকিম – প্রতিশোধ গ্রহণকারী
81. আল-আফুউ – মার্জনাকারী
82. আর-রউফ – পরম দয়ালু
83. মালিকুল মুলক – সমস্ত জগতের মালিক
84. যুল-জালালি-ওয়াল-ইকরাম – মহিমা ও সম্মানের অধিকারী
85. আল-মুকসিত – ন্যায় বিচারক
86. আল-জামি’ – একত্রকারী
87. আল-গনী – নিঃস্বার্থ
88. আল-মুগনী – অভাব মোচনকারী
89. আল-মানি’ – বাধা প্রদানকারী
90. আদ-দার – কষ্টদাতা (পরীক্ষামূলক)
91. আন-নাফি’ – কল্যাণকারী
92. আন-নূর – আলোর উৎস
93. আল-হাদি – পথ প্রদর্শক
94. আল-বাদী – অনন্য সৃষ্টিকর্তা
95. আল-বাকি – চিরস্থায়ী
96. আল-ওয়ারিস – উত্তরাধিকারী
97. আর-রশীদ – সঠিক পথপ্রদর্শক
98. আস-সবুর – অতিশয় ধৈর্যশীল
99. মালিক ইয়াওমিদ্দিন – বিচার দিবসের মালিক

চাইলে আমি এগুলো পিডিএফ আকারে বা সাজানো টেবিল ফর্মে করে দিতে পারি। বলো কীভাবে চাই?

23/04/2025

নমরুদের (নিমরোদ) মৃত্যুর কাহিনী মূলত ইসলামিক, ইহুদি এবং খ্রিস্টান ধর্মীয় সূত্র ও কাহিনির মধ্যে পাওয়া যায়।

ইসলামিক সূত্রে নমরুদের মৃত্যু:

ইসলামী ইতিহাস অনুযায়ী, নমরুদ ছিল একজন অত্যন্ত অহংকারী রাজা, যিনি নিজেকে ঈশ্বর দাবি করত। তিনি ছিলেন ইবরাহিম (আ.) এর সময়কার একজন শাসক, যিনি আল্লাহর অস্তিত্ব অস্বীকার করতেন এবং ইবরাহিম (আ.)-কে আগুনে ফেলার আদেশ দিয়েছিলেন। আল্লাহ তাঁকে সেই আগুন থেকে রক্ষা করেন।

নমরুদের মৃত্যুর ঘটনা সম্পর্কে একটি প্রসিদ্ধ ইসলামিক কাহিনী আছে:

আল্লাহ নমরুদের অহংকারের জবাবে তাকে ধ্বংস করার জন্য সবচেয়ে ক্ষুদ্র একটি মাকড়সা বা ক্ষুদ্র একটি মশা (বা মাছি) পাঠান। এই ক্ষুদ্র প্রাণীটি নমরুদের নাক বা কানে ঢুকে তার মস্তিষ্কে প্রবেশ করে। তারপর সেটা তার মাথায় দিনরাত গুঞ্জন করতে থাকে এবং প্রচণ্ড যন্ত্রণা দেয়। অবশেষে সে এতটাই কষ্ট পায় যে নিজেই তার মাথায় আঘাত করতে থাকে এবং একপর্যায়ে মাথা ফেটে গিয়ে সে মারা যায়।

এই কাহিনির মাধ্যমে বোঝানো হয়—আল্লাহর কাছে সবচেয়ে ক্ষমতাবান ব্যক্তিও কতটা অসহায়, এমনকি একটি ছোট পোকামাকড় দিয়েও তিনি কারও অহংকার চূর্ণ করতে পারেন।

তুমি চাইলে এর বাইবেল বা ইহুদি ধর্মীয় সংস্করণগুলো নিয়েও জানতে পারো। চাই?

21/04/2025

গ্রাম্য প্রতিবেশীদের মধ্যে দ্বন্দ্ব প্রায়শই পারিবারিক, সামাজিক কিংবা জমিজমা সংক্রান্ত কারণে সৃষ্টি হয়। এসব সমস্যা শান্তিপূর্ণভাবে নিরসন করতে কিছু কার্যকর টিপস নিচে দেওয়া হলো:

গ্রাম্য প্রতিবেশীগত দ্বন্দ্ব নিরসনের ১০টি টিপস:
1. খোলামেলা যোগাযোগ বজায় রাখা
• ভুল বোঝাবুঝি এড়াতে স্পষ্ট ও সরাসরি কথা বলা জরুরি।
2. মধ্যস্থ ব্যক্তি নিয়োগ
• গ্রাম্য মুরব্বি বা সম্মানিত ব্যক্তি দিয়ে আলোচনা করানো ফলপ্রসূ হতে পারে।
3. আবেগ নিয়ন্ত্রণে রাখা
• রাগ বা উত্তেজনার বশে কিছু বলা বা করা থেকে বিরত থাকা উচিত।
4. পারস্পরিক শ্রদ্ধাবোধ গড়ে তোলা
• পরস্পরের মতামত ও অবস্থানকে সম্মান করলেই সমাধান সহজ হয়।
5. আইনানুগ পথ অনুসরণ
• প্রয়োজনে স্থানীয় সালিশ বা আইনগত পরামর্শ নেয়া উচিত।
6. একসাথে সময় কাটানো (সামাজিক মিলন)
• উৎসব, ধর্মীয় অনুষ্ঠান বা সামাজিক কার্যক্রমে একত্রে অংশগ্রহণ সম্পর্ক উন্নত করে।
7. সম্পত্তি বা সীমা সংক্রান্ত কাগজপত্র ঠিক রাখা
• জমি বা সীমা বিরোধ এড়াতে দলিল-দস্তাবেজ হালনাগাদ রাখা জরুরি।
8. সমস্যা নিয়ে গুজব না ছড়ানো
• সমস্যা নিয়ে অন্যদের সামনে বদনাম না করে সরাসরি আলোচনায় যাওয়া উচিত।
9. সহানুভূতির মনোভাব রাখা
• প্রতিবেশীর দৃষ্টিভঙ্গি বোঝার চেষ্টা করলে সমাধান সহজ হয়।
10. নিয়মিত আলোচনা সভার আয়োজন

• গ্রামবাসীর মধ্যে সম্পর্ক উন্নয়নে মাসিক সভা বা মতবিনিময় কার্যকর হতে পারে।

যদি আপনি নির্দিষ্ট কোনো সমস্যার প্রেক্ষিতে টিপস চান, তাহলে একটু বিস্তারিত জানালে আরো ভালোভাবে সাহায্য করতে পারি।

Mr. Rashid

26/05/2025

26/05/2025

25/05/2025

07/05/2025

05/05/2025

28/04/2025

27/04/2025

26/04/2025

25/04/2025

23/04/2025

21/04/2025

Address

Website

Alerts

Shortcuts

Share

Category