22/09/2025
- ইসস তোর ঠোঁ'ট জোড়া এতো স্বা'দ কেন রে...-? 🤤
দেখলেই মন চায় সারাদিন চু*ষে চু*ষে খাই... 💏
- উফ আপু সরো তো, খালি সব সময় বা'জে কথা😤
আবার কি'স করলে কিন্তু আমি এবার খালামণিকে বলে দিবো..............
- তোর সাহস থাকলে বল যা, আমিও খালামণিকে
বলবো, তুই রাতের বেলা আমার রু'মে পড়তে না,
আমাকে বা'জে ভাবে টা'র্চ করতে আসিস 😒 (নদী)
- কি এটা তো একদম একটা মিথ্যা কথা।
আমি তোমার দিকে কখনো বা'জে ভাবে তাকাই- নি
টা'র্চ করা তো দূরের কথা...... উল্টো তুমি তো
আমাকে জো'র কি সব করো.............
- সেটা তো তুই জানিস, আব্বু আম্মু, খালু খালামণি তো
আর জানে না.. একটা কাজ কর,
দ'রজাটা লা'গিয়ে আয়, তোকে একটু আ'দর করি 💋
- ধ্যাত, আপু পড়াও তো.......
- নদী নিজেই এবার চেয়ার থেকে উঠে গিয়ে রুমের
দ'রজা-টা লাগিয়ে দিলো....
তারপর সামনের দিকে ঘুরে ঠোঁ'ট কা'মড়া'তে কা'মড়া'তে
আবিরের দিকে এগিয়ে যেতে লাগলো.....
আবির চেয়ার থেকে উঠে কিছু বলতে যাবে,
সাথে সাথে নদী দৌড়ে আবিরের কাছে গিয়ে তাকে
ধা'ক্কা দিয়ে খাটের উপরে ফে'লে দিলো আর, ওর
দুই হাত খা'টের সাথে চে'পে ধরে, নিজের দখলে নিয়ে
নিলো নদী.................।
- আবির ছা'ড়ানোর চেষ্টা করছে কিন্তু, নদী ছা'ড়লো না।
যতবার আবির ছা'ড়ানোর চেষ্টা করে,
ততবার আবিরের ঠোঁ'টের কা'মড় আরো বাড়িয়ে দেয়
নদী....। আবির কান্না করতে যাবে তখন দরজায় নক
করার শব্দ আসে...... নদী তখন আবিরের উপর
থেকে উঠে পড়ে, আবিরও তাড়াতাড়ি করে চেয়ারে
বসে পড়ার ভান করতে থাকে আর,
তার ঠোঁ'ট মুছতে থাকে , নদী বিরক্ত হয়ে দরজাটা
খুলে বলে..........
- ও আম্মু তুমি, কি হয়েছে -? 🧍🏻♀️
- কিরে দরজা লাগিয়ে দিয়েছিস কেন ? (খালামণি)
- আর বলো না, তোমার ভাগিনা একটা আস্তো ফা'জিল। পড়া বাদ দিয়ে খালি দৌড়ে পালাতে যায়...
তাই দরজা লাগিয়ে দিছি যাতে পালাতে না পারে... 😶
- ও আচ্ছ, এই আবির এমন করিস কেন-?
তোর আম্মুকে কল দিয়ে বলব নাকি আমি এসব
- না না খালামণি এসব করো না....,
খালামণি আমার অনেক ক্ষুদা লাগছে, তাই পড়তে
ভালো লাগছে না (আবির)
- আহারে সো'না আমার ,তুই আমাকে আগে বলবি না,
নদী তুই ও আয়, হালকা কিছু খাবার খেয়ে নিয়ে
তারপর তোরা দুজন পড়াশোনা কর.....। (খালামণি)
- আচ্ছা আম্মু তুমি যাও, আমরা আসছি (নদী)
**নদীর আম্মু চলে গেলো আর আবির চেয়ার থেকে
উঠে জোরে জোরে হাসতে লাগলো।
নদী ভ্রূ কুঁচকে আবিরের দিকে তাকিয়ে বলে.....**
- কিরে হাসছিস কেন....?
- হাসবো না, খালামণিকে কিভাবে বোকা বানালাম।😂
খালামণি তো আর জানে না, যে আমাকে পড়ানো বাদ
দিয়ে তুমি আমার সাথে চু'মাচু'মি করছিলে.......
** আবির কথাটা বলেই হাসতে থাকে, নদী রেগে গিয়ে
আবিরের মাথায় একটা থাপ্পড় দেয়, 👋
আবির অবাক হয়ে তাকালে নদী বলে........
- এটা আবার কেমন ভাষা, চুমাচুমি এসব কি ধরনের
কথা -? 😡😠 (নদী)
- সরি আমি নিচে গেলাম, আমার ক্ষুধা লাগছে...🚶
**আবির মাথায় হাত বুলাতে বুলাতে নিচে চলে গেলো,
নদী বইগুলো বন্ধ করে, ও'ড়না ঠিক করে সেও নিচে
চলে আসে, নিচে এসে দেখে আবির সোফায় বসে
আছে নুডুলস খাচ্ছে আর, টিভি দেখছে।
নদী এসে আবিরের পাশে বসে, আবিরের মাথায়
আরেকটা থা'প্পর মে'রে বলে.......
- কলেজে পড়িস অথচ এখনো কার্টুন দেখা বন্ধ হয়
নাই। দে রিমোট দে, আমি এখন সিরিয়াল দেখবো.....
- খালামণি, আপু কিন্তু কথায় কথায় আমার মাথায়
থা'প্পড় দেয়,😠😫😭
আপুর জন্য কিন্তু আমার পড়া হতে চায় না.....!!
- কিরে নদী, তুই আবিরের মাথায় এভাবে থা'প্পর মা'রিস
কেন আর, তোর নুডুলসের বাটি দেখ টেবিলের উপর
রাখা আছে (খালামণি অর্থাৎ নদীর আম্মু )
- এই সময় আবার নুডলস করতে গেছে কেন,
তুমি না আজকে বিরিয়ানি রান্না করবে বললা (নদী)
- আপাতত এটাই খা, সিলিন্ডারের গ্যাস শেষ হয়ে গেছে
ওটা চেঞ্জ করে আনবে তারপর, রান্না করবো.......
- ও 🙂
**নদী টেবিলের উপর থেকে ওর লুডসের বাটিটা নিয়ে
সোফায় বসে খেতে লাগে, হঠাৎ করে আবিরের দিকে
নজর দিলো, কতো সুন্দর করে খাচ্ছে আবির,
নদীর মাথায় এর মধ্যেই দুষ্টু বুদ্ধি চলে আসছে,
আবির যখন পানি খেতে নেয় আর টিভি দেখে,
তখন নদী ওর চা'মু'চের সাথে নিজের এটো চামুচটাকে
আবিরের চামুচ-টার সাথে পাল্টিয়ে নেয়....।
* - আবির না বুঝে ওটা দিয়েই খেতে শুরু করে.....
হঠাৎ করে লিপস্টিকের ঘ্রা'ণ নাকে আসলে আবির
নদীর দিকে তাকায়, তখন দেখে নদী মিটিমিটি করে
হাসছে, আবিরের তখন আর বুঝতে বাকি রইল না যে
তার চামচটা নদী পাল্টে দিয়েছে....
তারপরও আবির জিজ্ঞেস করলো...........
- আপু, তুমি নিশ্চয়ই কিছু করছো,
না হলে এভাবে মিটিমিটি হাসছো কেন-? 😕
সত্যি করে বলো আবার কি করছো এই নিরীহ
বাচ্চাটার সাথে..
- আমি আবার কি করলাম,🙄
আমি তো কার্টুন দেখে হাসছি......😁 হিহিহি
- আমার চা'মুচ কি চেঞ্জ করে নিছো নাকি,
কেমন যেনো লিপস্টিকের গ'ন্ধ আসছে 🤢( আবির)
- ওইটা গন্ধ না, ঘ্রাণ, ঘ্রাণ বলে,
আহহা কত মিষ্টি একটা ঘ্রাণ.....😇
** ইয়াক থু🤧💦 বলে আবির রান্নাঘরে গিয়ে কুলি
করে এসে বলে.......
- তুমি আমার চামচের সাথে ছিঃ,
তুমি এতো নোং'রা কেন, খালামণিকে বলে দিবো নাকি
- কি হয়েছে রে আবির (খালামণি)
- না, কিছু না......
**নদীর রাগ আরো বেড়ে গেলো, আবিরের দিকে তাকিয়ে সে দাঁত খিচিমিচি করে আস্তে আস্তে বললো...
- আবিরের বাচ্চা, একবার শুধু রুমে চল তারপর তোকে
দেখাবো, তোকে যদি আমার থু'থু ভালো করে না খাওয়াচ্ছি তো, আমার নামও নদী না বলে দিলাম...🙅🏻♀️
- আমি পড়বো-ই না, আমি গেলাম চলে......
- আম্মু দেখো, আবির পড়া বাদ দিয়ে চলে যাচ্ছে, (নদী)
- আবির পড়তে যা, না হলে কিন্তু আমি বিরিয়ানি রান্না
করে দিবো না তোকে....(খালা মণি)
- ঠিক আছে যাচ্ছি 😑
*** আবির আর কোনো উপায় না পেয়ে নদীর সাথে
চলে যায় পড়তে,, রুমে ভয়ে ভয়ে ভেতরে ঢুকতেই নদী
আবিরের কাছে গিয়ে ওর চুল গুলো শক্ত করে ধরে,
আবিরের ঠোঁ'টের সাথে ওর নিজের ঠোঁ'ট লাগিয়ে দেয়,
💏💏💏
প্রায় চার মিনিট কিসিং এরপর ছেড়ে দিলো নদী,
আবির তখন বমি করতে থাকে আর, জোরে জোরে
নিশ্বাস ফেলতে থাকে............।
- কি রে এখন কেমন লাগে, আমাকে রাগাতে না
করছিলাম না, নে এখন আমার থু'থু খাওয়ায় দিলাম
মজা বুঝ এবার (নদী)
- দুর বাল......
- কি বললি কু'ত্তা 😠
- না, কিছু না
***আবির আর কিছু না বলে ফ্রেশ হয়ে এসে চুপচাপ
টেবিলের সামনে এসে বসে বই নিয়ে পড়তে থাকে...।
নদী আবিরের সামনে বসে বলে......
- কি রে চুপচাপ কেন, কথা বল...🧍🏻♀️
**আবির কোনো কিছু না বলে, মাথা নিচু করে বইয়ের
দিকে তাকিয়ে পড়তে থাকে, দশটার দিকে পড়া শেষ
করে খাবার খেয়ে, বাসায় চলে যায় আবির,
আবির বাসায় গিয়ে দেখে তার আম্মু বসে অফিসের
কাজ করছে আবির ওর আম্মুর পাশে বসে বলে......
- আম্মু, আমি নদী আপুর কাছে আর পড়বো না।
স্যারের কাছে পড়বো, এভাবে মেয়েদের কাছে পড়তে আমার ভালো লাগে না আর, পড়া তো দূর,
পড়ার প্রতি মনোযোগ ও আসে না,, (আবির)
** আবিরের আম্মু আবিরের দিকে তাকিয়ে বলে.....
- কি বলিস, মেয়েদের কাছে পড়তে ভালো লাগেনা,
তোর বড় ভাই তো, সবসময় মেয়েদের আশেপাশে থাকতে পছন্দ করে আর তুই কিনা, হাহাহা😂 (আম্মু)
**আবিরের আম্মু এভাবেই হাসতে থাকে তখনই
আবিরের বড় ভাইয়া সেখানে তাদের মধ্যে চলে আসে.
- কি ব্যাপার আম্ম, হাসছো কেন -?
(মাহিন -অর্থাৎ আবিরের বড় ভাই)
- তোর ছোট ভাইয়ের কথা শোন, ওর নাকি মেয়েদের
আশে পাশে থাকতে ভালো লাগে না (আম্মু)
- হাহাহা 😂🤣 (মাহিন)
**আবিরের রাগ হলো তাই ও, চুপ চাপ সেখান থেকে
উঠে নিজের রুমে চলে আসে......
**আবির রুমে এসে বিছানায় শুয়ে শুয়ে নদীর
কান্ডগুলো ভাবছিলো, ভাবতে ভাবতে ঘুমিয়ে গেলো
- সকালে ঘুম ভাঙলে আবির ফ্রেশ হয়ে, রেডি হয়ে ব্যাগ
নিয়ে নাস্তার টেবিলে বসে পড়ে, নাস্তা সেরে নিয়ে
আবির সাইকেল নিয়ে কলেজের উদ্দেশ্যে বাসা থেকে
বের হয়ে যায়....।
কলেজের ক্লাস শেষ করে বন্ধুদের সাথে কোচিং
করতে চলে যায় আবির.....
কোচিং শেষ করে রাত আটটার দিকে বাসায় ফিরে
আসলে, আবিরের ভাইয়া আর আম্মু বলে উঠে.....
- কি রে সারাদিন কোথায় ছিলি তুই (আম্মু)-? 😠
- আম্মু রেগে যাচ্ছো কেন, একটু নরম করে তাকাও না
প্লিজ আমার ভয় লাগে তো (আবির)
- আগে আমার প্রশ্নের উত্তর দে.....
- কোচিং করতে গিয়েছিলাম, দুইটা কোচিং নিয়েছি
- আমাকে একবারও বললি না......
- গতকাল না বলছিলাম আমি স্যারের
কাছে কোচিং করবো....(আবির)
- যা রুমে গিয়ে ফ্রেশ হয়ে আয়.........
**আবির ভয়ে ভয়ে সিঁড়ি বেয়ে উপরে উঠে নিজের
রুমে রুমে গিয়ে ফ্রেশ হয়ে খাটে শুয়ে পড়ে,
সারাদিনের অনেক ক্লান্তির কারণে সে না খেয়েই
ঘুমিয়ে যায়....
- এভাবেই চার দিন কে'টে যায়, নদী চার দিন হলো
আবিরের কোনো খোঁজ না পেয়ে, প্রায় পা'গলের মত
অবস্থা হয়ে গেছে, নদী সকাল সকাল আবিরদের
বাসায় এসে আবিরের আম্মুকে বলে....
- খালামণ, কি ব্যাপার আবির আর পড়তে যায় না কেন-? মাঠেও খেলতে যায় না,
ওর শ'রীর ঠিক আছে তো-? (নদী)
- ওর শ'রীর ঠিক আছে ম। আর বলিস না,
ছেলেটা আমার পড়াশোনায় অনেক মনোযোগী হয়েছে। সকালে খেয়ে বের হয়, রাত আটটায় বাসায় ফিরে,, সারাদিন পড়াশোনা নিয়ে থাকে, আজকে ওর ছুটি তাই রুমে ঘুমিয়ে আছে......( আম্মু)
- ও আচ্ছা, তা রাত আটটা পর্যন্ত কিসের পড়াশোনা করে বাহিরে...?
- দুইটা কোচিং নাকি নিয়েছে ও..
- ওওও, তোমার ছেলে রুমে আছে...-?( নদী)
- হুম আছে যা গিয়ে দেখ
**নদী আর কোনো কথা না বলে সিঁড়ি ধরে সোজা
আবিরের রুমে গিয়ে নক করে.... আবির ঘুম ঘুম
চোখে বি'ছা'না থেকে উঠে এসে দরজা খু'লে দেয়...
দরজা খোলার সাথে সাথে নদী আবিরের গা'লে ঠাস
করে একটা থা'প্পড় মে'রে দেয়.....
- আর তাতেই আবিরের সব ঘুম কোথায় যেনো উধাও হয়ে গেলো, আবির চোখ বড়ো বড়ো করে তাকাতেই নদী আবিরকে ধা'ক্কা দিয়ে, রুমের ভেতরে নিয়ে গিয়ে দরজা আটকিয়ে দেয়..... আর, আবিরের টি শার্টের কলার চেপে ধরে বলে...........****
- আমি না হয় একটু তোর সাথে দু'ষ্টুমি করি,
তাই বলে তুই অন্য জায়গায় কোচিং নিবি,
নিবি ভালো কথা, একবার আমাকে কল দিয়ে বলতে
পারিস নাই -? তোর কোনো ধারণা আছে,
আমি কি ভয় পেয়েছিলাম তোর কোন খোঁজ না
পেয়ে.................
**নদী কথাগুলো বলতে বলতে আবির কে জ'ড়িয়ে ধরে কান্না করে দিলো..... 😭😭😭😭
আবির যেনো থমকে গেলো, নদীর হুট করে এমন কান্না দেখে সে যেনো নিজেকে সহ্য করতে পারছে না।
নদীর কান্নার আওয়াজ আবিরের বুকে তীরের মত
আ'ঘাত করছে......
আবির এই প্রথম নদীর প্রতি অন্যরকম অনুভব করতে
লাগলো....... 😭😭😭💔💔
-- আবির নিজের অজান্তেই নদীর মাথায় হাত বুলিয়ে দিতে লাগলো, আর নদী কান্নায় আবিরের টি শা'র্ট ভিজিয়ে ফেলতে থাকলো, 🤧
-আবিরের টি শার্ট দিয়ে নাকের পানি ও মুছতে থাকলো নদী, আবির রেগে গিয়ে নদীর দিকে তাকিয়ে,
কিছু বলবে ভেবেও, বললো না ,
তখন নদী কান্না করতে করতে আরও বলে.....
- আমি না হয় তোকে ভালোবাসি বলে,
তোর সাথে এমন পা'গলামি করি আর তুই,
আমার এই ভালোবাসাটা বিরক্তিকর মনে করিস,😭
- আবির আমি তোকে অনেক ভালবাসি রে,
তাই আমি তোর সাথে এমন দু'ষ্টুমি করি,
আমি তোকে এক নজর না দেখলে আমার,
দম বন্ধ হয়ে আসতে নেয়, তুই সারাদিন কলেজে
থাকলে আমার মনটা ছটফট করে....
কখন আমি ,এক নজর তোকে দেখতে পারবো , তোকে জ্বা'লাতন করতে আমার অনেক ভালো লাগে...।
- (নদী)
**নদীর কথাগুলো চুপচাপ শুনছিলো আবির.......
একপর্যায়ে নদী আবিরকে ধা'ক্কা দিয়ে সরিয়ে দিয়ে
আরো জোরে কান্না করতে করতে বলে........
- আমি যখন এতো-ই বিরক্ত করি তোকে,
তাহলে আর কোনদিনও আমি তোকে বিরক্ত করবো
না, তোকে জ্বা'লাবো না, তোর সাথে কোনো অ'ত্যাচা'র
করবো না.......!! (নদী)
**নদী একাই কথাগুলো বলে রুম থেকে বের হয়ে গেলো। আবির শুধু ভ্যাবাচাকা খেয়ে সেখানে
দাঁড়িয়ে, দাঁড়িয়ে, নদীর কান্ডগুলো দেখছিলো....!!
সে নদী-কে এমন অবস্থায় আটকাবে নাকি দেখবে
কিছুই বুঝতে পারছিলো না.....!!
- আবির আর দাঁড়িয়ে না থেকে ওয়াশরুমে চলে গেলো,
এরপর ফ্রেশ হয়ে ফুটবল নিয়ে খেলার জন্য বের হয়ে গেলো, আবিরের আম্মু খাওয়ার জন্য ডাকলে ও আবির কিছু না বলে, ফুটবল নিয়ে বাসা থেকে বের হয়ে যায়.........
সারাদিন খেলাধুলা করে , সন্ধ্যার সময় বাসায় ফিরে আবির, *****
- সময় হয়েছে বাসায় আসার (আম্মু)-?
- না মানে আম্মু , আমার তো খেলার সময় নাই তাই আজকে সবাই মিলে অনেক আনন্দ করছি , একসাথে খেলছি , প্লিজ আম্মু বকা দিও না🥹
- আম্মু বাদ দাও, যা আবির রুমে গিয়ে ফ্রেশ হয়ে নে
(মাহিন)
- লাভ ইউ ভাইয়া 🥰 (আবির)
**এরপর আবির রুমে গিয়ে ফুটবল রেখে গোসল করে খাবার টেবিলে এসে বসে খাবার খেয়ে নেয় ,
খাওয়া শেষে আবির বলে....
- আম্মু আমি খালামণিদের বাসায় গেলাম....
- কথাটা বলেই আবির সাইকেল নিয়ে বের হয়ে যায় 🚴
নদীদের বাসার সামনে এসে মেইন দরজায় নক
করতেই, নদীর আম্মু এসে দরজা খুলে দেয়...
- কিরে আবির কেমন আছিস,
তোর তো কোন পাত্তা নেই যে,
এই কয়দিন আসিস নি কেন-? কোথায় ছিলি-?
(খালামণি)
- পড়াশোনা করি না বলে বকাঝকা কর তাই পড়াশোনায় মনোযোগ দিয়েছি , 😒
নদী আপু কি আছে.....-?
- হুম ও ওর রুমে আছে....
**আবির আর কিছু না বলে নদীর রুমের সামনে গিয়ে
দরজায় নক করলো ,, নদী দরজা খুলে দিতে-ই
সামনে তাকিয়ে দেখে আবির তার সামনে দাঁড়িয়ে
আছে.....।
- নদী তখন রাগ করে দরজা ব'ন্ধ করে দিতে যাবে
তখন, আবির দরজাটা ধরে বলে.........***
- আরে আরে দরজা ব'ন্ধ করে দিচ্ছো কেন,
আমাকে ভিতরে আসতে বলবে না-? (আবির)
- না, তুই এখানে কেন এসেছিস -?
আমি তো তোকে বলে দিয়েছি, আর কখনো তোকে বিরক্ত করবো না তাহল, আমার এখানে কেন তুই-?
- আগে ভেতরে তো আসতে দাও তারপর বলি, 🧍🏻
**তারপর আবির নদীকে পাস কাটিয়ার টুসস করে রুমের ভিতরে প্রবেশ করে.............. আর
চলবে,,,,,,,,,,,
গল্প: সিনিয়র আপুর অত্যাচার
পর্ব: ০১ (এক)
আবির মাহমুদ শান্ত
পরবর্তী গল্প পেতে পেজটি ফলো করে রাখুন। #স্বামীস্ত্রীইসলামিকগল্প