Nafiz-আল্লাহর গোলাম

Nafiz-আল্লাহর গোলাম Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Nafiz-আল্লাহর গোলাম, Digital creator, Jessore.

~বেঁচে থাকতেই মানুষ কত অচেনা হয়ে যায়!
তাহলে মৃত্যুতে কি হবে?
নামতো ঠিকই থাকবে কিন্তু মানুষগুলো পর হয়ে যাবে! তখন তোমার নাম হবে লাশ, মানুষ আসল নামটা মুখেও আনবেনা।
শুধুই মিছে মায়ার মাঝে বাস করছি দুনিয়াকে প্রাধান্য দিয়ে

রাতে ঘুমাতে দেরি হয়ে যায় তাহলে গল্পটি পড়ুনযাদের রাতে ঘুমাতে দেরি হয়, তাদের জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণএকটি কথা। এক ব্যক্তি...
16/07/2025

রাতে ঘুমাতে দেরি হয়ে যায় তাহলে গল্পটি পড়ুন
যাদের রাতে ঘুমাতে দেরি হয়, তাদের জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ
একটি কথা। এক ব্যক্তি হযরত ইব্রাহিম ইবনে আদহাম
(রহঃ) এর সাথে তর্ক করছিলো যে-'বরকত' বলতে কিছুই
নেই।
তিনি বললেন, তুমি কি ছাগল ও কুকুর দেখেছো?
লোকটি বলল,
জি দেখেছি।
শায়খ লোকটিকে জিজ্ঞাসা করলেন- বলতো কুকুর আর
ছাগল এর মধ্যে কে বেশি বাচ্চা দেয়?
লোকটি বললো, কুকুর।
শায়খ বললেন, এদের মধ্যে তুমি কোন জন্তুটিকে বেশি
দেখতে পাও, কুকুর না ছাগল?
লোকটি বললো, ছাগল।
শায়খ ইব্রাহিম ইবনে আদহাম (রহঃ) বললেন,
"ছাগলকে মানুষ খায়, কোরবানির সময় কত ছাগল
কোরবান করা হয়, এরপর ও ছাগলের সংখ্যায় বেশি দেখা
যায়, কমে না। এর রহস্য কি বলে মনে হয় তোমার?
লোকটি জিজ্ঞাসা করলো- কি রহস্য শায়খ?
শায়খ বললেন- একবার ভেবে দেখো, এটা কি বরকত নয়?
লোকটি বললো, তাহলে এর কারণ কি যে ছাগলের মধ্যে
বরকত হয়, আর কুকুরের মধ্যে বরকত হয় না?
শায়খ বললেন, এর কারণ হলো ছাগল সন্ধ্যা হতেই ঘুমিয়ে
যায়, আর ভোরে জাগ্রত হয়, এই সময়টাই হয় রহমত ও
বরকত বর্ষণের মুহূর্ত। ফলে তার মধ্যে বরকত হয়। আর
কুকুর সারা রাত জাগ্রত থাকে ফজরের আগে ঘুমায়। তাই
সে বরকত থেকে বঞ্চিত থাকে।
একটু চিন্তার বিষয়, নবীজি (সঃ) এর সুন্নাত হলো-এশার
নামাজ পড়ে ঘুমিয়ে যাওয়া। শেষ রাতে জাগ্রত হয়ে
তাহাজ্জুদ পড়া, কেননা আল্লাহ রাতের শেষ তৃতীয়াংশে
প্রথম আসমানে নেমে এসে বান্দাদের কে দোয়া করার জন্য
ক্ষমা চাওয়ার জন্য ডাকতে থাকেন।
আর আমরা? সাড়া রাত মোবাইলে, ইন্টারনেটে হা'রা'ম
কাজে ব্যস্ত থেকে ঠিক এই সময়ে ঘুমিয়ে পড়ি। আর
ফজরের তো খবরই নেই। আমাদের মধ্যে এমন অনেকেই
আছেন যারা যখন শুনেন মসজিদের ফজরের আজান
হচ্ছে, ঠিক তখনই তারা ঘুমাতে যান। তাদের মনে হয়
হায়রে, ঘুমের সময় হয়ে গেছে। কিন্তু তাদের এটা মনে হয়
না, আজানটা যখন হয়েই গেছে, নামাজটা পড়ে ঘুমিয়ে
পড়ি।
অথচ রাসুলুল্লাহ (সঃ) বলেন, ফজরের কেবল দুই রাকাত
সুন্নাত সালাত পৃথিবী এবং এর মধ্যে যা আছে সবকিছুর
চাইতে উত্তম, সুবহানআল্লাহ। তাহলে দুই রাকাত ফরজের
কতটা মর্যাদা হতে পারে? এমন অতি মূল্যবান সময় আমরা
ঘুমিয়েই কাটিয়ে দেই। তাহলে আমাদের কাজ কর্মে আল্লাহ
বরকত দিবেন কিভাবে?
আবার আমরাই দোয়া করে অস্থির হয়ে যাই আর ভাবি -
আল্লাহ আমাদের দোয়া কবুল করেন না কেন?
কিন্তু যখন আমাদের হাতে মোবাইল ছিল না, তখন সময়টা
এমন ছিল না। আগের দিনের মানুষ সন্ধ্যার একটু পর পর
সাত আটটার দিকে ঘুমিয়ে যেত। স্বামী স্ত্রী রাতে ঘুমানোর
আগে অনেক গল্প করতেন। অনেক লম্বা একটা সময়
ঘুমানোর পরে তাদের ভোর পাঁচটার দিকে উঠতে কোন
সমস্যা হতো না। ভোর বেলায় তারা খেতে খামারে কাজ
করতে চলে যেত। দুপুরের মধ্যেই কাজ শেষ করে বাড়ি
ফিরত। তারপর বউ বাচ্চাদের সাথে সময় কাটাতে পারতো।
কিন্তু এখন আমাদের আর সেই সুযোগ হয় না। ঘুমের সময় ছাড়া আমারা
আর কেউ বাসায় থাকি না। শুধু কাজ আর কাজ।
আমাদের সামাজিক বন্ধন ঠুনকো হয়ে যাচ্ছে। নারীরা
তাদের সঙ্গীর কাছে সময় ভিক্ষা চাইছেন, পুরুষেরাও
তাদের নারীর কাছে। কিন্তু কেউ কাউকে সময় দিতে
পারছেন না।
তাই আসুন আমরা এখনই নিজেকে পরিবর্তন করি,
আল্লাহর বিধান সমূহকে যথাযথভাবে গুরুত্বের সাথে পালন
করি। তাহলে আশা করা যায়, তিনি আমাদের দোয়া কবুল
করবেন এবং কাজকর্মে বরকত দিবেন, ইনশাআল্লাহ।
মহান আল্লাহ আমাদের সবাইকে বুঝার তৌফিক দান
করুন, আল্লাহুম্মা আমিন।

13/07/2025

আমরা কি কখনো এভাবে চিন্তা করেছি.. 🤔🤔
-----------------------------------------------_--------------
পার্থিব জীবনের হাক্বিকত ও বাস্তবতা সম্পর্কে আল্লাহ তায়ালা কত চমৎকারই না বলেছেন,আমরা যদি তা থেকে উপদেশ গ্রহণ করতাম তাহলে তো আর দুনিয়াতেও ডিপ্রেশনে ভুগতে হতো না।আর পরকালে অবধারিত থাকতো আমাদের জন্য জান্নাত কিন্তু কই,এ নিয়ে আসলে আমরা তেমন ভেবেও দেখিনা।চলুন একটু আল্লাহ তায়ালার নিচের আয়াতটি নিয়ে গভীরভাবে বুঝার চেষ্টা করি-----

اِعۡلَمُوۡۤا اَنَّمَا الۡحَیٰوۃُ الدُّنۡیَا لَعِبٌ وَّلَہۡوٌ وَّزِیۡنَۃٌ وَّتَفَاخُرٌۢ بَیۡنَکُمۡ وَتَکَاثُرٌ فِی الۡاَمۡوَالِ وَالۡاَوۡلَادِ ؕ کَمَثَلِ غَیۡثٍ اَعۡجَبَ الۡکُفَّارَ نَبَاتُہٗ ثُمَّ یَہِیۡجُ فَتَرٰىہُ مُصۡفَرًّا ثُمَّ یَکُوۡنُ حُطَامًا ؕ وَفِی الۡاٰخِرَۃِ عَذَابٌ شَدِیۡدٌ ۙ وَّمَغۡفِرَۃٌ مِّنَ اللّٰہِ وَرِضۡوَانٌ ؕ وَمَا الۡحَیٰوۃُ الدُّنۡیَاۤ اِلَّا مَتَاعُ الۡغُرُوۡرِ

জেনে রেখ, পার্থিব জীবন তো কেবল খেলাধুলা, বাহ্যিক সাজসজ্জা, তোমাদের পারস্পরিক অহংকার প্রদর্শন এবং ধন-সম্পদ ও সন্তান-সন্ততিতে একে অন্যের উপরে থাকার প্রতিযোগিতারই নাম। ১৮ তার উপমা হল বৃষ্টি, যা দ্বারা উদগত ফসল কৃষকদেরকে মুগ্ধ করে দেয়, তারপর তা তেজস্বী হয়ে ওঠে। তারপর তুমি দেখতে পাও তা হলুদ বর্ণ হয়ে গেছে। অবশেষে তা চূর্ণ-বিচূর্ণ হয়ে যায়। আর আখেরাতে (এক তো) আছে কঠিন শাস্তি এবং (আরেক আছে) আল্লাহর পক্ষ হতে ক্ষমা ও সন্তুষ্টি। পার্থিব জীবন প্রতারণার উপকরণ ছাড়া কিছুই নয়।[সুরা হাদিদ-২০]।

এখানে আল্লাহ তাআলা মানুষের বিভিন্ন চিত্তাকর্ষক জিনিসের উল্লেখ করেছেন। মানুষ তার জীবনের একেক পর্যায়ে একেকটির প্রতি আকৃষ্ট হয়ে পড়ে, যেমন শৈশবে তার আকর্ষণ থাকে খেলাধুলার দিকে, যৌবনকালে সাজসজ্জা, বেশভূষার প্রতি আকর্ষণ সৃষ্টি হয় এবং সেই সাজসজ্জা ও পার্থিব অন্যান্য সাজ-সরঞ্জামে একে অন্যের উপর চলে যাওয়ার ও তা নিয়ে অহমিকা দেখানোর আগ্রহ দেখা দেয়। তারপর আসে বার্ধক্য। তখন মানুষের যাবতীয় চিন্তা-ভাবনা আবর্তিত হয় সম্পদ ও সন্তানকে কেন্দ্র করে। তখনকার চেষ্টা একটাই কিভাবে সম্পদে অন্যকে ছাড়িয়ে যাবে এবং সন্তানের দিক থেকেও অন্যের উপরে থাকবে। প্রতিটি স্তরে মানুষ যে জিনিসকে তার আকর্ষণ ও চাহিদার সর্বোচ্চ শিখর মনে করে, পরবর্তী স্তরে সেটাই তার কাছে বিলকুল মূল্যহীন হয়ে যায়। বরং অনেক সময় মানুষ এই ভেবে মনে মনে হাসে যে, আমি কোন জিনিসকে জীবনের লক্ষ্যবস্তু বানিয়েছিলাম! অবশেষে যখন আখেরাত আসবে, তখন মানুষ উপলব্ধি করবে, আসলে দুনিয়ার আকর্ষণীয় সবকিছুই ছিল মূল্যহীন। প্রকৃত অর্জনীয় জিনিস তো ছিল এই আখেরাতের সুখ-স্বাচ্ছন্দ্যই।

এরপর দুনিয়ার জিন্দেগী ও তার বাস্তবতা সম্পর্কে আলী রা: কত সুন্দর বিশ্লেষণ করেছেন --وعن علي رضي الله عنه قال لعمار : لا تحزن على الدنيا ، فإن الدنيا ستة أشياء : مأكول ومشروب وملبوس ومشموم ومركوب ومنكوح ، فأحسن طعامها العسل وهو بزقة ذبابة ، وأكثر شرابها الماء يستوي فيه جميع الحيوان ، وأفضل ملبوسها الديباج وهو نسج دودة ، وأفضل المشموم المسك وهو دم فأرة ، وأفضل المركوب الفرس وعليها يقتل الرجال ، وأما المنكوح فالنساء وهو مبال في مبال ، والله إن المرأة لتزين أحسنها يراد به أقبحها .

আলী রা: থেকে বর্ণিত তিনি আম্মার রা: কে বলেছেন--
হে আম্মার! তুমি দুনিয়ার কোনো কিছুর ব্যাপারে কখনো চিন্তিত ও দু:খীত হয়োনা। কেননা,দুনিয়া তো মাত্র ছয়টি জিনিসের নাম।
এক. খাবার। দুই. পানীয়৷ তিন. পোশাক। চার. সুগন্ধি। পাঁচ. বাহন। ছয়. বিবাহিত নারী।

আর এগুলোর প্রতিটির হাক্বিকত হলো এমন --

এক. খাবারের মধ্যে সর্বোত্তম খাবার হলো-মধু,কিন্তু তার হাকিকত হল, তা সবকিছু মাঁছির বোমি।

দুই.পানীয়, এরমধ্যে সবচেয়ে বেশি প্রয়োজনীয় ও পান করা হয় পানি কিন্তু এর হাকিকত হলো, পানিতে সব প্রাণী সমান-চতুষ্পদ জন্তুও তা খায়।

তিন. পোশাক,এরমধ্যে সবচেয়ে উত্তম পোশাক হলো, রেশম কিন্তু তা তৈরি করে ছোট্ট তুতপোকা।

চার.সুগন্ধি, এরমধ্যে সবচেয়ে উত্তম হলো,মেষ্কাম্বর।অথচ তা তৈরি হয় হরিণের মতো প্রাণীর রক্ত দিয়ে।

পাঁচ. বাহন,এরমধ্যে সবচেয়ে উত্তম বাহন হলো ঘোড়া, কিন্তু তার উপর চড়ে মানুষ হত্যা করা হয়।

ছয়. আর নারী, এতো হলো পেশাব করার জায়গার মধ্যে পেশাব করার জায়গা।

এ হলো দুনিয়া ও তার হাক্বিকত,যা আল্লাহ তায়ালা আমাদেরকে সুন্দর করে বুঝিয়ে দিয়েছেন এবং আলী রা: তাকে ছয়টি জিনিসের মধ্যে সীমাবদ্ধ করে সেগুলো কে খুব চমৎকার ভাবে বিশ্লেষণ করে দিয়েছেন।এরপরও আমরা দুনিয়াকেই জীবনের চূড়ান্ত লক্ষ্য উদ্দেশ্য বানিয়ে বসে থাকি।পরকালের কথা ভুলে যায়।যারফলে আমাদের জন্য জাহান্নাম অবধারিত হয়ে যায়।আর যারা দুনিয়ার জিন্দেগীর ধোকায় না পড়ে পরকালের দিকে ছুটতে থাকে তাদের জন্য জান্নাত অবধারিত হয়ে যায়।

আপনি আসলে কোনদিকে ছুটে চলছেন,একটু ভেবে দেখুন।দুনিয়া আপনাকে পেয়ে বসলো কিনা,দুনিয়া আপনাকে ধোকায় ফেলে রেখেছে কিনা।পরকালের জন্য এই পর্যন্ত আপনি কি করতে পেরেছেন, নাকি পরকালে আপনি একেবারে রিক্তহস্ত হয়ে দন্ডায়মান হবেন,একটু বিষয় গুলো এখন থেকেই ভেবে নাও।অন্যথায় জীবন কখন যে শেষ হয়ে যাবে আপনি টেরই পাবেন না অথচ আপনার জন্য জাহান্নাম অবধারিত হয়ে গেলো কিন্তু এরপর আপনার আফসোস করে কোনোই লাভ হবেনা!!

Nafiz - নাঁফিঁজঁ ✍️✍️

জীবনের কিছু গুরুত্বপূর্ণ মুহুর্ত থাকে যেটা কখনো লিখে বা বলে প্রকাশ করা যায় না। ২/৫/২০২৫
05/07/2025

জীবনের কিছু গুরুত্বপূর্ণ মুহুর্ত থাকে যেটা কখনো লিখে বা বলে প্রকাশ করা যায় না।
২/৫/২০২৫

02/07/2025
সুবহানাল্লাহ 🥀
01/07/2025

সুবহানাল্লাহ 🥀

30/06/2025

এটা আপনার কোন বন্ধু 🙂 তাকে মেনশন করুন 👇

29/06/2025

আসসালামু আলাইকুম
বন্ধুরা দিন কাল কেমন কাটছে সবার

26/04/2025

আসসালামু আলাইকুম সবাই কেমন আছেন

25/04/2025

আপনার স্ত্রীর আশপাশে নন মাহরাম পুরুষ দেখলে যদি আপনার কিছুই 'না যায় না আসে'
‎তাহলে আপনার স্যানিটারি প্যাড ইউজ করা উচিত৷

বৌ 🙂
25/04/2025

বৌ 🙂

25/04/2025

খাটি সরিষা ফুলের মধু লাগলে দ্রুত যোগাযোগ করুন
inbox এ অথবা কল করুন
01775168799 নাম্বারে

Address

Jessore

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Nafiz-আল্লাহর গোলাম posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Nafiz-আল্লাহর গোলাম:

Share