Online Survey BD

Online Survey BD gaming channel

09/03/2020

#করোনা_ভাইরাস সহ যে কোন কঠিন রোগ থেকে মুক্তি পাবার োয়া_ও_আমল,,!!
♦♦♦♦
আনাস রাঃ থেকে বর্ণিত রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এই দোয়া করতেন।
اَللَّھُمَّ اِنِّیْ اَعُوْذُبِکَ مِنَ الْبَرَصِ وَالْجُنُوْنِ وَالْجُذَامِ وَسَیِّءِ الْاَسْقَامِ

উচ্চারনঃ ‘আল্লাহুম্মা ইন্নি আউযুবিকা মিনাল বারসি ওয়াল জুনুনি ওয়াল জুজামি ওয়া মিন ছাইয়্যি ইল আসকম’

অর্থ: হে আল্লাহ অবশ্যই আমি তোমার নিকট ধবল, উন্মাদ,কুষ্ঠরোগ এবং সকল প্রকার মারাত্নক ব্যাধি থেকে আশ্রয় প্রার্থনা করছি।
🍂🍃
আবু দাউদ ২/৯৩,সহী তিরমিযী ৩/১৮৪; সহিহ নাসাঈ ৩/১১১৬

16/02/2020
26/01/2020

হযরত মুহাম্মাদ ﷺ বলেন!কিয়ামতের দিন সব নবীর উম্মতের চেয়ে,আমার উম্মত বেশী হবে।
এবং আমিই প্রথম জান্নাতের দরজা খুলব।
_______(সহীহ মুসলিম-১৯৬)

25/01/2020

রাসূল (সাঃ) বলেছেন,"যে ব্যক্তি আল্লাহ ব্যতীত অন্যের নামে কসম করলো,সে শিরক করলো। "[সুনাম আবু দাউদ; তিরমিযী, মিশকাত,হাদিস নং ৩৪১৯]
আজকাল মানুষ কথায় কথায় যার তার নামে কসম করে। এমনকি বই খাতা,কুরআন শরীফ,বাবা-মাকেও ছাড়ে না। শিরক এমন একটি গুনাহ যা করলে ঈমান এবং পূর্বের সমস্ত আমল নষ্ট হয়ে যায়।
"নিঃসন্দেহে আল্লাহ ইচ্ছা করলে যেকোনো গুনাহ ক্ষমা করে দিবেন কিন্তু শিরকের গুনাহ কখনো ক্ষমা করবেন না।(সূরা আন-নিসা: ৪৮,১১৬)

10/01/2020

#কুরআন ও হাদীসের আলোকে সুখী হওয়ার ১২ টি #চাবি
১/ আজকের জন্য বাঁচুন; কেননা ‘আগামীকাল’ এখনো জন্মই নেয়নি।
“সকালে জেগে উঠলে বিকেল পর্যন্ত বেঁচে থাকার আশা রেখো না। এবং বিকেলে বেঁচে থাকলে সকালে জেগে উঠার আশা রেখো না।”
(সহীহ আল-বুখারী)
২/ অন্তরে শান্তি পাচ্ছেন না? তাহলে আল্লাহকে বারবার স্মরণ করুন।
“যারা বিশ্বাস করেছে এবং আল্লাহর স্মরণে যাদের অন্তর প্রশান্ত হয়। জেনে রেখো, অন্তর আল্লাহর স্মরণেই প্রশান্তি লাভ করে।”
(সূরা রাদ, ২৮)
৩/ উত্তম উপদেশ আপনার জন্য কল্যাণকর; যদিও তা কখনো তিক্ত মনে হয়, তাকে ছুটে যেতে দেবেন না।
“এক মুসলিমের প্রতি অপর মুসলিমের ছয়টি অধিকার রয়েছে”(তার একটি হচ্ছে)”যখন সে কোনো উপদেশ চায়, তাকে উপদেশ দাও।”
(সহীহ মুসলিম)
৪/ আপনি আল্লাহর ভালোবাসা লাভ করলে জীবনে কষ্ট-ক্লেশের জন্যও প্রস্তুত থাকুন।
“পরীক্ষা যত কঠিন হয়, পুরষ্কার তত বড় হয়। আর আল্লাহ তা’আলা তাদেরকে পরীক্ষায় ফেলেন, যাদের তিনি ভালোবাসেন।”
(আত-তিরমীযি)
৫/ অন্যের ধন্যবাদ আশা করবেন না। নিঃস্বার্থভাবে কাজ করে যান।
“(তারা বলে)শুধু আল্লাহর সন্তুষ্টি লাভের উদ্দেশ্যে আমরা তোমাদেরকে অন্নদান করি, আমরা তোমাদের নিকট হতে প্রতিদান চাই না, কৃতজ্ঞতাও নয়।”
(সূরা আল-ইনসান, ৯)
৬/ মনে রাখবেন, মানুষ যা আশংকা করে ভীত হয়, তার অধিকাংশই ঘটে না।
“ঐ তো শয়তান; যে তার বন্ধুদের ভয় দেখায়..”
(সূরা আলি ইমরান, ১৭৫)
৭/ কখনো ভুলে যাবেন না,আপনার পাপের তুলনায় আল্লাহর দয়া এবং ক্ষমা করার সামর্থ্য অনেক বেশী।
“নিশ্চয় তোমার প্রতিপালক অপরিসীম ক্ষমাশীল।
(সূরা আন-নাজম, ৩২)
৮/ বিশ্বাস রাখুন, আপনি যদি খাটি মুমিন হয়ে থাকেন দিন শেষে আপনিই হবেন বিজয়ী।
“মুমিনের বিষয়টা কতই না আশ্চর্যজনক! তার সাথে যাই ঘটে, কেবল কল্যাণই বয়ে আনে।
(সহীহ মুসলিম)
৯/ আপনার রিজিক মানুষের হাতে নয়- এই ব্যাপারে নিশ্চিত থাকুন এবং নির্ভয়ে কাজ করে যান। ঈমান রাখুন এই বাক্যে,
“আকাশে রয়েছে তোমাদের রুযী ও প্রতিশ্রুত সবকিছু।”
(সূরা আয-যারিয়াত, ২২)
১০/ ভাল কাজে সদা ব্যস্ত থাকুন, কেননা অলস সময় নিকৃষ্ট শত্রু।
“অতএব যখনই অবসর পাও, তখনই (আল্লাহর ইবাদতে) সচেষ্ট হও”
(সূরা আশ-শাহর, ৯৪: ৭)
১১/ জেনে রাখুন, যার ওপর আপনি তীব্রভাবে বিরক্ত, ক্রোধান্বিত; তার চেয়ে আপনাকেই বেশী ভোগাবে এই বিরক্তি।
“ইয়া আল্লাহ! ..আমার অন্তর থেকে আক্রোশ দূর করে দিন”
(আত-তিরমীযি)
১২/ আল্লাহর প্রতি বিশ্বাস রাখা এবং নেক আমল করতে থাকা- এ হচ্ছে সুখ লাভের পরশপাথর।
“পুরুষ ও নারী যে কেউই বিশ্বাসী হয়ে সৎকর্ম করবে, তাকে আমি নিশ্চয়ই পবিত্র জীবন দান করব এবং তাদের কর্ম অপেক্ষা শ্রেষ্ঠ পুরষ্কার তাদেরকে দান করব।”
(সূরা আন-নাহল, ৯৭)

09/01/2020

✔যিনা কাকে বলে---কোন কাজ গুলো যিনা??✔
_______________________________/
লজ্জা না করে আমাদের সকলের জানা উচিৎ! হে মুসলিম ভাই ও বোনেরা!
জাহান্নামের কঠিন আজাব থেকে বাঁচতে
চাইলে এখনি নিজেকে শুধরাও!
নিজের আবেগ আর মন গড়া যুক্তি দিয়ে
জাহান্নামের আজাব থেকে বাঁচা যাবেনা!
যিনা কী ?
শুধুই অবৈধ ভাবে মেলামেশা করাকে বলা হয়? না!
✔যিনা বহু প্রকারে বিভক্ত。✔
============================
১। কোন বেগানা নারী অথবা পুরুষের
প্রতি দৃষ্টি দেওয়া চোখের যিনা!
২। যৌনতা সম্পর্কিত অশ্লীল কথাবার্তা
বলা জিহ্বার যিনা!
৩। বিবাহ সম্পর্ক ছাড়া অবৈধ ভাবে
কাউকে স্পর্শকরা হাতের যিনা!
৪। ব্যাভি চারের উদ্দেশ্যে হেঁটে
যাওয়া পায়ের যিনা!
৫। সে সম্পর্কিত খারাপ কথা শোনা
কানের যিনা।
৬। যিনার কল্পনা করা ও আকাংখা
করা মনের যিনা!
৭। অতঃপর লজ্জাস্থান একে পূর্ণতা
দেয় অথবা অসম্পূর্ণ রেখে দেয়!
✔(বুখারী,,,মুসলিম,,,সুনানে আবু
দাউদ,,,সুনানে আন-নাসাঈ)✔
------------------------------------
অথচ আমরা কেবল সর্বশেষ ধাপ
টিকেই যিনা মনে করে থাকি!এবার
ভেবে দেখুন আপনি এসব এর কোনো একটির সাথে জড়িত নয়তো?
✔যিনা হারামঃ✔
---------------------------
আল্লাহ তায়ালা যিনাকে হারাম ঘোষণা করে বলেনঃ তোমরা যিনার ধারের কাছেও যাবেনা।কেননা তা অত্যন্ত নির্লজ্জ এবং খারাপ কাজ।"
(সুরা বনী-ইসরাঈল আয়াতঃ ৩২)
✔যিনার শাস্তিঃ✔
------------------------------
রাসুলুল্লাহ সা. বলেছেনঃ
“আমি স্বপ্নে একটি চুলা দেখতে পেলাম যার উপরের অংশ ছিল চাপা আর নিচের অংশ ছিল প্রশস্ত আর সেখানে আগুন উত্তপ্ত হচ্ছিল,ভিতরে নারী পুরুষরা চিল্লা চিল্লি করছিলো!>
আগুনের শিখা উপরে আসলে তারা
উপরে উঠছে,আবার আগুন স্তিমিত হলে তারা নিচে যাচ্ছিলো,সর্বদা তাদের এঅবস্থা
চলছিলো।আমি জিবরাঈল (আঃ) কে জিজ্ঞেস করলামঃ এরা কারা???
জিবরাঈল (আঃ) বললেনঃ
তারা হলো অবৈধ যৌনচারকারী নারী ও পুরুষ।(বুখারী).যিনা কারীর লজ্জা স্থানের দূর্গন্ধে জাহান্নাম বাসী অস্থির হয়ে উঠবে।
সেদিন যিনা কারীকে পিপাসা মেটানোর
জন্য এই পঁচা পানি দেওয়া হবে।
তাই সবারই উচিত প্রেমিক-প্রেমিকা
নামের এই শয়তানি সম্পর্ক বাদ দেওয়া!
কারন,হাশরের ময়দানে এই সব শয়তানী সম্পর্ক থাকবে না। থাকবে শুধুই আগুন!
সেদিন কেউ কাউকে
চিনবেও না আর বলবে,হায় আফসোস!
আমি যদি রাসুলের দেখানো পথে চলতাম
এই ৭ প্রকার যিনার মধ্যে কোন না কোন ভাবে আমরা অধিকাংশই জড়িয়েছি। মানব জাতির চির শক্র শয়তানের প্ররোচনায় অনিচ্ছাসত্বেও প্রতি নিয়ত এসকল পাপ আমরা করেই চলেছি।,
(সুরা ফুরকান:আয়াত ২৭)
জালেম সেদিন আপন হস্তদ্বয় দংশন
করতে করতে বলবে, হায় আফসোস!
আমি যদি রসূলের সাথে পথ অবলম্বন করতাম।
অমুক বন্ধুর ডাকে সাড়া না দিতাম তাহলে
আজ আমার এ দশা হতো না।
"যদি কেও না জেনে এই অপরাধ করে থাকে!এবং খাস দিলে আল্লাহর কাছে তাওবা করে তবে আল্লাহ পাক তাকে ক্ষমা করে দিবেন!(ইনশাআল্লাহ)
(সুরা ফুরকান আয়াতঃ ৬৮-৭০)
বিদ্রঃ- ইসলামের সার্থে শেয়ার করে সকলকে জানার সুযোগ করে দিন।

05/01/2020

#মসজিদে প্রবেশ ও বের হওয়ার দোয়া.

মসজিদ আল্লাহর ঘর। এ ঘরে প্রবেশের রয়েছে গুরুত্বপূর্ণ আদব। ইবাদাত-বন্দেগি অনেক গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। স্বচ্ছ মন, সাদা দিল না হয়ে মসজিদে না গেলে ইবাদতে মন বসে না। সুতরাং মসজিদে প্রবেশর রয়েছে গুরুত্বপূর্ণ কিছু আদব ও দোয়া।

#মসজিদে প্রবেশ কালে দু‘আ পড়াঃ

اَللّٰهُمَّ افْتَحْ لِيْ اَبْوَابَ رَحْمَتِكَ

#উচ্চারণঃ আল্লাহুম্মাফতাহলী আবওয়াবা রাহমাতিক।
#অর্থঃ হে আল্লাহ! তোমার রহমতের দরজা আমার জন্য খুলে দাও।
মসজিদে প্রবেশ করার সময় প্রথমে ডান পা ঢুকান।

#মসজিদ থেকে বের হওয়ার সময় দোয়া পড়াঃ
اَللّٰهمَّ اِنِّي اَسْٮَٔلُكَ مِنْ فَضْلِكِ
উচ্চারণঃ আল্লাহুম্মা ইন্নী আসআলূকা মিস ফাযলিকা।”

অর্থঃ হে আল্লাহ আমি আপনার দয়া প্রার্থনা করি।.
প্রথমে বাম পা মসজিদ হতে বের করা
.
মসজিদে প্রবেশ করার সুন্নত ৫টিঃ
১. বিসমিল্লাহ বলা
২. দরূদ শরীফ পড়া
৩. দো’আ পড়া
৪. মসজিদে প্রবেশ করার সময় প্রথমে ডান পা ঢুকান
৫. এ’তেকাফের নিয়ত করা। এইভাবে-
نَوَيْتُ سُنَّةُ الْاِعْتِكَافِ
অর্থৎ যতক্ষণ মসজিদে অবস্থান করবে, ততক্ষণের জন্য সুন্নত এ’তেকাফের নিয়ত করলাম।– হিসনে হাসীন
মসজিদে বের হওয়ার সুন্নত ৫টিঃ
১. বিসমিল্লাহ বলা
২. দরূদ শরীফ পড়া
৩. দো’আ পড়া
৪. প্রথমে বাম পা মসজিদ হতে বের করা
৫. ডান পায়ে জুতা আগে পরিধান করা
আল্লাহ তাআলা প্রত্যেককে মসজিদে প্রবেশ এবং বাহির হওয়ার আদব রক্ষা করার তাওফিক দান করুন। আল্লাহর নৈকট্য অর্জনে তাওফিক দান করুন। #আমিন।

03/01/2020

আয়েশা রাদিয়াল্লাহু আনহা থেকে বর্ণিতঃ
তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, ‘‘তোমাদের কেউ যখন আহার করবে, সে যেন শুরুতে আল্লাহ তা‘আলার নাম নেয়। যদি শুরুতে আল্লাহর নাম নিতে ভুলে যায়, তাহলে সে যেন বলে ‘বিসমিল্লাহি আওয়ালাহু অ আখেরাহ।’’
(আবূ দাউদ ৩৭৬৭, তিরমিযী ১৮৫৮, ইবনু মাজাহ ৩২৬৪, আহমাদ ২৫২০৫, ২৫৫৫৮, ২৫৭৬০, দারেমী ২০২০)

02/01/2020

রাসুল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেনঃ
তিন প্রকার মানুষ রয়েছে যাদের চোখ জাহান্নাম দেখবে না,
- যারা আল্লাহর রাস্তায় পাহারা দেয়
- যারা আল্লাহর ভয়ে কাঁদে
- যারা গায়ের-মাহরাম নারীকে দেখে চোখ নিচু করে

[আত-তারগীব, ৪৭১৩]

01/01/2020

#থার্টি ফার্স্ট নাইট এবং নিউ ইয়ার এই গুলি কি মুসলিমদের কালচার???

থার্টি ফার্স্ট নাইট এবং হ্যাপি নিউ ইয়ার (নববর্ষ) উৎযাপন করা মুসলিমদের সংস্কৃতি নয়। বরং এটা হচ্ছে বিজাতীয়-বিধর্মীয় কাফির, মুশরিকদের সংস্কৃতি।

মনে রাখতে হবে সংস্কৃতির নামে প্রচলিত কিছু রীতিনীতি এবং আচার-আচরন, অনুষ্ঠান ইসলামের মৌলিক চিন্তা বিরোধী।

একটু লক্ষ্য করলেই দেখা যায় বর্তমান সময়ের অধিকাংশ মুসলিম শুধুমাত্র কুরআন ও সুন্নাহর চর্চা করা খাঁটি মুসলিম নয়। তারা হচ্ছে বিজাতীয়-বিধর্মীয় কাফির মুশরিকদের সংস্কৃতির চর্চা করা মিশ্রিত মুসলিম।

কাফির, মুশরিক, ইহুদী, খ্রিষ্টানদের (অমূসলিমদের) পালনকৃত উৎসব উৎযাপন করা হারাম। কেননা এইগুলো উৎযাপন করা রসূলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম থেকে প্রমানিত নয়। আর যে সকল বিষয় রসূলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম থেকে প্রমানিত নয় সে রকম কোন কিছু উৎযাপন করা মুসলিমদের জন্য হারাম।

এই প্রসঙ্গে মহান আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তাআলা স্পষ্ট করে আমাদের বলে দিয়েছেন:- “রসূল তোমাদেরকে যা দিয়েছেন, তা গ্রহণ কর এবং যা দেননি যা থেকে নিষেধ করেছেন, তা থেকে বিরত থাক এবং আল্লাহকে ভয় কর।”
[সূরা হাশর আয়াত নাম্বার:- ০৭]।

সুতরাং রসূলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম থেকে প্রমানিত নয় এ রকম কোন উৎসব মুসলিমদের উৎযাপন করা যাবে না। কারণ এগুলো বিধর্মীদের ধর্মীয় উৎসব আর মুসলিমদের জন্য বিধর্মীদের অনুসরণ করা সরাসরি হারাম।
এ প্রসঙ্গে মহান আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তাআলা বলেন:- “হে ঈমানদারগণ! তোমরা ইহুদী ও নাসারাদেরকে বন্ধু হিসেবে গ্রহণ করো না, তারা একে অপরের বন্ধু। তোমাদের মধ্যে কেউ তাদেরকে বন্ধুরূপে গ্রহণ করলে সে তাদেরই অন্তর্ভুক্ত হবে, নিশ্চয় আল্লাহ যালিমদেরকে সৎপথে পরিচালিত করেন না।”
[সূরা আল-মায়িদাহ আয়াত নাম্বার:- ৫১],

“হে ঈমানদারগণ! তোমাদের মধ্য হতে কেউ তার দ্বীন হতে ফিরে গেলে সত্বর আল্লাহ এমন এক সম্প্রদায়কে নিয়ে আসবেন যাদেরকে তিনি ভালবাসেন আর তারাও তাঁকে ভালবাসবে, তারা মুমিনদের প্রতি কোমল আর কাফিরদের প্রতি কঠোর হবে, তারা আল্লাহর পথে যুদ্ধ করবে, কোন নিন্দুকের নিন্দাকে তারা ভয় করবে না, এটা আল্লাহর অনুগ্রহ- যাকে ইচ্ছে তিনি দান করেন এবং আল্লাহ প্রাচুর্যের অধিকারী, সর্বজ্ঞ।”
[সূরা আল-মায়িদাহ আয়াত নাম্বার:-৫৪],

“হে ঈমানদারগণ! তোমাদের পূর্বে যাদেরকে কিতাব দেয়া হয়েছিল তাদের মধ্যে যারা তোমাদের দ্বীনকে হাসি- তামাসা ও খেলার বস্তু হিসাবে গ্রহণ করে তাদেরকে এবং কাফিরদেরকে বন্ধুরূপে গ্রহণ করো না। আর আল্লাহকে ভয় কর যদি তোমরা মুমিন হও।”
[সূরা আল-মায়িদাহ আয়াত নাম্বার:- ৫৭]।

আমর ইবনুল আস রাদিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, “রসূলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে গোপনে নয় বরং প্রকাশ্যেই বলতে শুনেছিঃ সাবধান! অমুক বংশের লোকেরা আমার বন্ধু নয়। বরং আমার বন্ধু হচ্ছেন আল্লাহ ও পূন্যবান মূমিনগণ।”
[বুখারী হাঃ ৫৯৯০; মুসলিম হাঃ ২১৫; আহমাদ হাঃ ১৭৩৪৮],

রসূলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, “যে ব্যক্তি অন্য কোন সম্প্রদায়ের সাথে সামঞ্জস্য/সাদৃশ্য রেখে চলে সে তাদের অন্তর্ভূক্ত।”
[আবূ দাঊদ হাঃ ৩৫১৪],

আব্দুল্লাহ বিন আমর হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, যে ব্যক্তি অমুসলিম/অনারবীয় (কাফির) দেশে বসবাস করে সে যদি সে দেশের নববর্ষ মেহেরজান উৎযাপন করে এবং বাহ্যিকভাবে তাদের সাথে সাদৃশ্য রাখে, এমনকি এ অবস্থায় সে মৃত্যুবরণ করে তাহলে কিয়ামতের দিন তাকে তাদের (কাফিরদের) সাথে হাশর করা হবে।
[বায়হাকী, সনদ সহীহ/বিশুদ্ধ, মাজমুয়াতুত তাওহীদ ২৭৩]।

সুতরাং নতুন বছরের আগমনে তাকে স্বাগত জানানোর জন্য এবং চলতি বছরকে বিদায় জানানের জন্য সে উপলক্ষে অনুষ্ঠানাদি করা বিধর্মীয় সংস্কৃতি। এগুলোর সাথে ইসলামের কোনরূপ সম্পর্ক নেই।
রসূলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ও তাঁর সাহাবায়ে কেরাম কখনো এসব পালন করেননি। রসূলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, “যে ব্যক্তি বিধর্মীদের সাদৃশ্য অবলম্বন করবে, সে তাদের মধ্যে গণ্য হবে।”
[আবূ দাঊদ হাঃ ৪০৩১; মিশকাত হাঃ ৪৩৪৭]।

অতএব এ ধরনের অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ ও সহযোগিতা করার অর্থ হলো সরাসরি আল্লাহ তাআলা ও তাঁর রসূল (সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) এর আদেশ অমান্য করা। আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তাআলা বলেন:- “তোমরা পাপ ও সীমালংঘনের কাজে পরস্পরকে সহযোগিতা করো না।”
[সূরা আল-মায়িদাহ আয়াত নাম্বার:- ০২]।

আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা যেন আমাদের সকল প্রকার ইসলাম বিরোধী কাজ থেকে রক্ষা করেন।
*****************আমীন******************

31/12/2019

"হে মু'মিনগণ! তোমরা ইয়াহুদী ও খ্রীষ্টানদেরকে বন্ধুরূপে গ্রহণ করো না। তারা একে অপরের বন্ধু। তোমাদের মধ্যে কেউ তাদেরকে বন্ধুরূপে গ্রহণ করলে সে তাদেরই একজন গণ্য হবে। নিশ্চয় আল্লাহ যালিম সম্প্রদায়কে সৎপথে পরিচালিত করেন না।"
--[সূরা মায়িদাহ ৫, আয়াত ৫১]

30/12/2019

#প্রশ্ন : কীভাবে ঈমান মজবুত করব?
#উত্তর : ঈমান মজবুত করার জন্য আল্লাহ কোরআনুল কারিমে মধ্যে বলেছেন যে, ‘কোরআন তিলাওয়াত করলে ঈমান বর্ধিত হবে।’ এটা একবারেই প্রমাণিত সত্য। যত বেশি আপনি কোরআন তিলাওয়াত করবেন, বুঝবেন আর আয়াত সম্পর্কে চিন্তা করবেন,
তত বেশি ইমান মজবুত করতে পারবেন। সাহাবা, ওলামায়ে কেরামগণের ঈমান মজবুত হয়েছে এই জন্য যে, তারা বেশি বেশি করে কোরআন নিয়ে গবেষণা করতেন এবং সেটা বাস্তবায়ন করার চেষ্টা করতেন। আপনি যত বেশি কোরআন নিয়ে গবেষণা করবেন
আপনার ঈমান তত বেশি মজবুত হবে। আপনি
যত বেশি রাসুল (সা.), ওলামায়ে কেরাম সম্পর্কে জানবেন আপনার ঈমান তত মজবুত হবে। এগুলোর মধ্যে আপনি ঈমান মজবুতের খোরাক পাবেন।

29/12/2019

#প্রশ্ন: কী আমল করলে আমি শয়তানের ওয়াসওয়াসা থেকে সব সময় মুক্ত থাকতে পারবো?
#উত্তর : যে কাজগুলো করলে শয়তান ওয়াসওয়াসা
দিয়ে থাকে, সেই কাজ থেকে আপনি বিরত থাকার চেষ্টা করুন। এর মধ্যে প্রথম কাজ হচ্ছে, পরিপূর্ণরূপে তাহারাত হাসিল করা। সালাতের জন্য পরিপূর্ণরূপে তাহারাত হাসিল করলে শয়তান আর সালাতের মধ্যে ওয়াসওয়াসা দিতে পারবে না। যাঁর ওপর গোসল ফরজ হয়েছে তিনি গোসল ঠিকমতো করবেন, আর যাঁর ওপর অজু ফরজ হয়েছে তিনি যথাযথভাবে অজু করবেন, তাহলে শয়তান ওয়াসওয়াসা দিতে পারবে না।
#দ্বিতীয়ত হলো, শয়তান আল্লাহর বান্দাকে নামাজের মধ্যে অমনোযোগী করে দেয়। অমনোযোগী করে এই জন্য, যাতে বান্দা ইবাদত করতে না পারে। যখনই অমনোযোগিতা দেখা দেবে, তখনই বান্দা আল্লাহর কাছে শয়তান থেকে বাঁচার জন্য আশ্রয় প্রার্থনা করবেন। রাসুল (সা.) আউযুবিল্লাহর যে দোয়া শিখিয়েছেন সেগুলো পড়বেন।
#তৃতীয় বিষয়টি হলো, শয়তানের ওয়াসওয়াসা থেকে বাঁচার জন্য বান্দাগণ বেশিভাগ ক্ষেত্রে তওবা করবেন। আনাস ইবনে মালেক (রা.) বর্ণনা করেন যে, একটি মজলিসে নবী করিম (সা.)-কে বলতে শুনেছি, ‘নবী করিম (সা.) ইস্তেগফার করতেছেন সত্তরেরও বেশি।’ এই জন্য ইস্তেগফার শয়তানের ওয়াসওয়াসা থেকে
বান্দাদের দূরে রাখতে সাহায্য করে। সুতরাং, ইস্তেগফার এবং আল্লাহর কাছে তওবা করবেন, তাহলে শয়তান বান্দাদের কাছে কুমন্ত্রণা বা ওয়াসওয়াসা দিতে পারবে না।

29/12/2019

👉 রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাই সালাম এর গুরুত্বপূর্ণ একটি হাদিস সম্পর্কে জেনে নিনঃ-
___________________________________
দ্বীন হচ্ছে নাসিহা

بسم الله الرحمن الرحيم
আবু রুকাইয়াহ তামিম ইবনু আওস আদ-দারী [রাযীঃ] হতে বর্ণিত আছে, তিনি বলেন, নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেনঃ দ্বীন হচ্ছে উপদেশ। আমরা বললাম, কার জন্য? তিনি বলেনঃ আল্লাহর জন্য, তাঁর কিতাবের জন্য, তাঁর রাসুলের জন্য, মুসলিমদের নেতা [ইমাম] এবং সমস্ত মুসলিমদের জন্য। [মুসলিমঃ হাঃ ৫৫]
আমাদের এই হাদিসটি অত্যন্ত গভীরভাবে উপলব্ধি করা দরকার কেননা ইসলামে নাসিহার গুরুত্ব অপরিসীম; এমনকি মুহাম্মাদ বিন আসলাম এই হাদিসকে বলেছেন দ্বীনের এক-চতুর্থাংশ।
কিন্তু, আমরা এটা কতটুকু মনে রাখি? এই ব্যাপারে একজন আলিমের সমালোচনার ধরন তুলে ধরব যাতে আমরা শিক্ষা গ্রহন করতে পারি, ইন শা আল্লাহু তাআলা।
একবার এক ব্যক্তি এসে একজন আলিম পর্যায়ের ব্যক্তির কাছে অন্য এক ব্যক্তির ব্যপারে অভিযোগ করলো, যে সে ব্যক্তি কম্যুনিটিতে ফিতনা সৃষ্টি করছে। তখন, ঐ আলিম ব্যক্তি গীবাত আর অপবাদের সতর্কতা দেখিয়ে অভিযোগকারী ব্যক্তিকে বলল, “ঐ ব্যক্তি তাঁর নিজের প্রতি অবিচার করছে।”
দেখুন তাঁর প্রজ্ঞা। একজন ব্যক্তি যখন ফিতনা তৈরি করে তখন সবার আগে সে কাকে হতাশ করে তাঁর নিজেকেই; হয়তো উপলব্ধি ব্যতিরেকে। এরপর তিনি ব্যপারটি নিয়ে কথা বললেন। সুবহান’আল্লাহ।
কিন্তু, এসব ব্যাপারে আমরা কিভাবে প্রতিক্রিয়া দেখাই। আমরা খুব সহজেই বিচার করে বসি; ঐ ব্যক্তির জন্য কোন সমবেদনা প্রকাশ না করে। যা নাসিহাকে পুরোপুরি অর্থহীন করে দেয়। অথচ যে ব্যক্তিকে উপদেশ দেয়া হল, তাকে উপদেশ দেয়ার পাশাপাশি দুয়া ও করা উচিত।
আমাদের ভাবা উচিত, আমরা কি নাসিহা [সদুপদেশ] দিচ্ছি নাকি তিরষ্কার করছি?
নাসিহা আর তিরস্কারের মধ্যে পার্থক্য হল, নাসিহা হল সে উপদেশ; এই উপদেশ যাকে দেয়া হচ্ছে তার প্রতি থাকে মঙ্গলকামিতা, থাকে রাহমা আর সহমর্মিতা আর সেই উপদেশদাতা কামনা করে আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জন আর তার সৃষ্টির কল্যাণ। তাই সে তাকে চরম বিনয়ী আর এমনকি নিজেকে প্রস্তুত করে সমুহ ক্ষতি কিংবা অপবাদের গ্লানির জন্য ও। অপর দিকে যে তিরস্কার করে সে সন্মুখ সমরেই সবকিছু বলে আর অপদস্থ করে। সে যাকে তিরস্কার করছে সে ব্যক্তিকে খাট করতে চায় এবং উপদেশের নামে অভিশাপ দেয়।
রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম মানুষের হিদায়ার জন্য এত বেশী কাতর ছিলেন যে শেষ পর্যন্ত আল্লাহ তাআলা ওয়াহির মাধ্যমে জানালেনঃ
“যদি তারা এই বিষয়বস্তুর প্রতি বিশ্বাস স্থাপন না করে, তবে তাদের পশ্চাতে সম্ভবতঃ আপনি পরিতাপ করতে করতে নিজের প্রাণ নিপাত করবেন।“ [সুরা কাহফঃ০৬]
আল্লাহু আকবার।
এছাড়া ও সালাফদের মধ্যে হাসান আল বাসরির নাসিহার কথা সুবিদিত। একজন সালাফ বলেছিলেন, এখন আর হাসান আল বাসরির মত কেউ নাই যে শাসকদের নাসিহা দিবেন।
সুতরাং, আমাদের সব সময় নাসীহা দেয়ার ক্ষেত্রে সহমর্মিতা আর সমবেদনা বজায় থাকে তা খেয়াল রাখতে হবে । আল্লাহ আমাদের তাওফিক দিন। আমীন।
سبحانك اللهم و بحمدك أشهد أن لا إله إلا أنت أستغفرك و أتوب إليك
লিখেছেন: সায়্যিদ মাহমুদ গাজনাবি

28/12/2019

✍️কোথায় কখন কি বলবেন আসুন জেনে নিই-👈
_____________________________________________
👉কোন কাজের উদ্দেশ্যে বাসা
বাড়ি থেকে বের হতেঃ
♦️লা হাওলা ওয়ালা কুওয়াতা
ইল্লাবিল্লাহ
🔹অর্থ -আল্লাহ ছাড়া আমার অবস্থার
কেউ পরিবর্তন কারী বা শক্তি নেই।
👉পথে কোন মুসলিম ভাইয়ার সাথে
দেখা হলেঃ
♦️আসসালামু আলাইকুম
ওয়া রহমাতুল্লাহ
🔹অর্থ -আল্লাহর পক্ষ থেকে আপনার উপর
শান্তি ওবরকত অবতীর্ণ হোক।
👉মুসলিম ভাইয়ার সালামের
উত্তরেঃ
♦️ওয়ালাই কুমুস সালাম ওয়া
রহমাতুল্লাহ
🔹অর্থ -আপনার উপর অনুরুপ হক
👉কোন মুসলিম ভাইয়ার সাথে মুসাফাহাঃ
♦️ ইয়াগফিরুলানা ওয়া লাকুম
🔹অর্থ -আল্লাহ আমাদের ও আপনাদের
ক্ষমা করুন।
👉কোনো কিছু কাজ আরম্ভ করার পূর্বেঃ
♦️বিসমিল্লাহ্
🔹অর্থ -আল্লাহর নামে শুরু
এতে সেই কাজ সম্পুর্ন হয়।
👉কোনো কিছু কাজ ভবিষৎ করার
আশা প্রকাশেঃ
♦️ ইনশা-আল্লাহ্
🔹অর্থ - আল্লাহ চাইলে হবে।
👉কোনো মহিমা বা বিস্ময়কর বিষয়
দেখলেঃ
♦️ সুবাহানাল্লাহ্
🔹অর্থ – কত সুন্দর আল্লাহ!!! যার সৃষ্টিতে
কোন ভুল নেই,
নিখুঁত সৃষ্টিকারী!!!
👉আনন্দ উল্লাসের বিষয় উপস্থিত
হলেঃ
♦️মারহাবা
🔹অর্থ –কিচমৎকার হয়েছে !!!
👉কোন কাজ সম্পুর্ণ
হলেঃ
♦️ মাশাআল্লাহ্
🔹অর্থ -আল্লাহ যা চাইছেন তাই
হয়েছে।
👉প্রশংসার বহিঃপ্রকাশঃ
♦️আল-হামদুলিল্লাহ
🔹অর্থ -সকল প্রশংসা আল্লাহর জন্য
👉রাগান্বিত হলেঃ
♦️আউযুবিল্লাহ
🔹অর্থ -শয়তান থেকে আল্লাহর কাছে
আশ্রয় চাই
👉ধন্যবাদ জ্ঞাপনেঃ
♦️যাজাকাল্লাহু খায়রান
🔹অর্থ –আল্লাহ আপনাকে উত্তম
প্রতিদান দিন।
👉শত্রুকে জয় বা পরাস্ত করতেঃ
♦️আল্লাহু আকবার
🔹অর্থ —আল্লাহ সবচেয়ে বড়
👉সাক্ষ্য বা শপথ নেয়ার সময়ঃ
♦️কছম আল্লাহর নামে ,
🔹অর্থ –তোমার ও আমার মাঝে
আল্লাহ সাক্ষী রইল।
👉হাঁচি দেয়ার পরঃ
♦️ আলহামদু লিল্লাহ্
🔹অর্থ -সকল প্রশংসা আল্লাহর জন্য
👉অন্য কেউ হাঁচি দিলেঃ
♦️ ইয়ার হামুকাল্লাহ্
🔹অর্থ -আল্লাহ তোমার উপর রহম করুন
👉জিজ্ঞাসার জবাবেঃ
♦️ আলহামদু লিল্লাহ্
🔹অর্থ -সকল অবস্থায় প্রশংসা আল্লাহর
জন্য
👉পাপের অনুশোচনায়ঃআসতা
♦️গফিরুল্লাহ্
🔹অর্থ -আল্লাহর দিকে ফিরে আসছি।
👉পরপোকার করার সময়ঃ
♦️ফি সাবিলিল্লাহ্
🔹অর্থঃসব কিছুই আল্লাহর জন্য
👉কাউকে ভালোবাসলেঃ
♦️লিহুব্বিল্লাহ্
🔹অর্থ -আল্লাহর জন্যই তোমাকে
ভালবাসি।
👉কারো শুভ কামনায়ঃ
♦️মোবারকবাদ
🔹অর্থ —আল্লাহ তোমার জীবন সুন্দর
করুন!!!!
👉বিদায়ের সময়ঃ
♦️ ফিআমানিল্লাহ্
🔹অর্থ –তোমার হেফাযতে
যেনআল্লাহই যতেষ্ট হন।
👉সমস্যা দেখা দিলেঃ
♦️তাওয়াক্কালতু আলাল্লাহ
🔹অর্থ -এ সমস্যায় একমাত্র আল্লাহর উপর
ভরসা করছি।
👉অপ্রীতিকর কিছু দেখলেঃ
♦️নাওযুবিল্লাহ্
🔹অর্থ -হে আল্লাহ আমার এই অবস্থা
হওয়া থেকে রক্ষা করুন।
👉আনন্দদায়ক নতুন কিছু এসে গেলেঃ
♦️ফাতাবারাকাল্লাহ
🔹অর্থ –কত সুন্দর বরকতময় আমাদের
আল্লাহ।
👉ঘুমথেকে জাগ্রত হওয়ার পরঃ
♦️আলহামদু লিল্লাহ
🔹অর্থ –এতক্ষন আমি মরা ছিলাম এখন
তিনিই
আমার জীবন আবার ফিরে দিলেন
তাই
সকল অবস্থায় প্রশংসা আল্লাহর জন্য
👉প্রার্থনায় অংশগ্রহণ শেষেঃ
♦️রাব্বানা ওতাক্কাব্বাল দোয়া
🔹 অর্থঃ হে আল্লাহ আমার দরখাস্ত কবুল করুন।
আরবি
👉কষ্ট যন্ত্রণা ও মৃত্যুভয়
উপস্থিতহলেঃ
♦️লা-ইলাহা-ইল্লাল্লাহ
🔹অর্থ -হে আল্লাহ তুমি ছাড়া আমার
কেউ দয়ালু নেই।
👉মৃত্যু সংবাদ শুনলেঃ
♦️ইন্নালিল্লাহি-ওয়া-ইন্না ইলাইহি
রাজিউন।
🔹অর্থ –আমরা সবাই আল্লাহর জন্য তার
কাছেই ফিরে যাব!!!
👉⚠️আল্লাহ তায়ালা অামাদের
সবাইকে সুন্নাত মোতাবিক চলার
তৌফিক দান করুন.............. আমিন......

27/12/2019

👉দোয়া ও যিকর সম্পর্কে কিছু মূল্যবান হাদীস,
_______________________________________
●●● আবু হুরায়রা (রা:) হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (সা:) বলেছেন: ''দুটি কালিমা (বাক্য) রয়েছে, যে দুটি দয়াময় আল্লাহর কাছে অতি প্রিয়, জবানে (উচ্চারণে) খুবই সহজ, আমলের পাল্লায় অত্যন্ত ভারী। তা হচ্ছে, 'সুবহানাল্লাহী অবিহামদিহী, সুবহানাল্লাহিল আযীম'। (অর্থাৎ আমরা আল্লাহ্ তা'আলার প্রশংসা সহকারে তাঁর পবিত্রতা ঘোষণা করছি, মহান আল্লাহ্ অতীব পবিত্র)। -[সহীহুল বুখারী: ৬৪০৬, ৬৬৮২; মুসলিম: ২৬৯৪]
●●● উক্ত রাবী (রা:) হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (সা:) বলেছেন, "আমার এই বাক্যমালা 'সুবানাল্লাহিল অলহামদুলিল্লাহিল অলা ইলাহা ইল্লাল্লাহু আল্লাহু আকবার' পাঠ করা সেই সমস্ত বস্তু অপেক্ষা অধিক প্রিয়, যার উপর সূর্যোদয় হয়।" -[বুখারী, মুসলিম, তিরমিযী, রিয়াযুস স্বা-লিহীনঃ ১৪১৭]
●●● আবু আইয়ুব আনসারী (রা:) থেকে বর্ণিত, নবী (সা:) বলেছেন, "যে ব্যক্তি 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু অহদাহু লা শারীকা লাহ্, লাহুল মুলকু অলাহুল হামদু অহুয়া আলা কুল্লি শায়ইন ক্বাদীর' দিনে দশবার পাঠ করবে, সে ব্যক্তি ইসমাঈলের বংশধরের চারজন দাস মুক্ত করার সমান সাওয়াব লাভ করবে।" -[সহীহুল বুখারী: ৬৪০৪; মুসলিম: ২৬৯৩]
●●● আবু যার (রা:) কর্তৃক বর্ণিত, তিনি বলেন, একদা আল্লাহর রসূল (সা:) আমাকে বললেন: "আল্লাহর নিকট সর্বাধিক প্রিয় কথা তোমাকে জানাব না কি? আল্লাহর কাছে সর্বাধিক প্রিয় কথা হল, 'সুবহানাল্লাহি অবিহামদিহ্'। - [মুসলিম, তিরমিযী, রিয়াযুস স্বা-লিহীনঃ ১৪২০]
●●● আবু মালিক আশআরী (রা:) হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, রসূলুল্লাহ্ (সা:) বলেন: "পবিত্রতা ঈমানের অর্ধেক। আর 'আলহামদু লিল্লাহ' (কিয়ামতে নেকীর) দাঁড়িপাল্লাকে ভরে দিবে এবং 'সুবহানাল্লাহ' ও 'আলহামদুলিল্লাহ্' আসমান ও যমীনের মধ্যস্থিত শূন্যতা পূর্ণ ক'রে দেয়।" - [মুসলিম, তিরমিযী, ইবনু মাজাহ, রিয়াযুস স্বা-লিহীনঃ ১৪২১]
●●● কা'ব ইবনে উজরাহ্ (রা:) থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ (সা:) বলেছেন, ''নামাযান্তে (নামাজ শেষে) কিছু বাক্য রয়েছে, সেগুলো যে পড়বে, সে আদৌ ব্যর্থ হবে ননা। তা হচ্ছে প্রত্যেক ফরয নামাজের পর ৩৩ বার 'সুবহানাল্লাহ্' ৩৩ বার 'আলহামদুলিল্লাহ্' ও ৩৪ বার 'আল্লাহু আকবার' পড়া। -[মুসলিম: ৫৯৬; তিরমিযী: ৩৪১২]

26/12/2019

#আজ সূর্য গ্রহন।*
,,
* #গর্ভবতী মহিলাদের উপর চন্দ্র/সূর্য গ্রহণের প্রভাব*
*কুরআন ও সুন্নাহ অনুযায়ী সূর্য গ্রহন ও চন্দ্র গ্রহনের* *কোন প্রভাব গর্ভবতী মা, বা তার গর্ভস্থ ভ্রুনের উপর পড়ে না।*
,,
#গর্ভবতী মা কোন কিছু কাটলে, ছিঁড়লে বাচ্চা ঠোঁট কাটা জন্মাবে, কোন কিছু ভাঙলে, বাঁকা করলে সন্তান বিকলাঙ্গ হয়ে জন্ম নেবে – এধরনের যত কথা প্রচলিত আছে তা সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন ও মিথ্যা, যার সাথে কুরআন ও সুন্নাহর কোন সম্পর্ক নেই। চন্দ্র, সূর্য বা অন্য কোন সৃষ্ট বস্তু অদৃশ্য ভাবে কারও উপকার বা ক্ষতি করার ক্ষমতা রাখে এধরনের বিশ্বাস রাখা তাওহীদের পরিপন্থী।
,
#যে আল্লাহ তা’য়ালা ও শেষ দিবসে বিশ্বাস রাখে তার মনে রাখা উচিত যে, আল্লাহর অসংখ্য নিদর্শনের মধ্যে চন্দ্র, সূর্যের গ্রহণও একেকটি নিদর্শন। কেউ যদি চন্দ্র বা সূর্য গ্রহন দেখে, তার উচিত হবে রাসুল (সাঃ) এর সুন্নাহ অনুযায়ী কাজ করা ও বেশী বেশী করে সে সময় আল্লাহকে স্মরণ করা।
,
#রাসুল (সাঃ) বলেছেন •► “চন্দ্র এবং সূর্য এ দুটি আল্লাহর নিদর্শনের অন্যতম। কারও জন্ম বা মৃত্যুর কারণে এদের গ্রহন হয় না। তাই তোমরা যখন প্রথম গ্রহণ দেখতে পাও, তখন আল্লাহকে স্মরণ কর।” [বুখারী ৪৮১৮; ইফা]
,
#অন্য বর্ণনায় রাসুল (সাঃ) বলেছেন •► “চন্দ্র ও সূর্য গ্রহণ কারও জন্ম বা মৃত্যুর কারণে লাগেনা বরং এদুটো আল্লাহর নিদর্শন, যা দ্বারা আল্লাহ তাঁর বান্দাকে সতর্ক করেন। অতএব তোমরা যখন গ্রহণ লাগতে দেখ, আল্লাহর জিকিরে মশগুল হও যতক্ষণ তা আলোকিত না হয়ে যায়।” [সহীহ মুসলিম ১৯৭২; ইফা]
,
আমাদের উচিত যা কিছু কুরআন ও রাসুল (সাঃ) এর সহীহ হাদিসে রয়েছে সে সম্পর্কে জানা ও সে অনুযায়ী আমল করা। আল্লাহ যেন আমাদেরকে সঠিক পথ প্রদর্শন করেন এবং আমাদেরকে রাসুল (সাঃ) এর দেওয়া শিক্ষাকে দৃঢ় ভাবে আঁকড়ে থাকতে সাহায্য করেন।
,
#আমীন।

Address

Dhaka Bangladesh
Jessore
7310

Telephone

+8801795878330

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Online Survey BD posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Online Survey BD:

Share

Nearby media companies


Other Gaming Video Creators in Jessore

Show All