Md Azad

Md Azad বিখ্যাত হওয়ার প্রথম পদক্ষেপ হচ্ছে বিশ্বাসী হওয়া

Prayers are the only solution to all problems.

30/06/2024

বেশ কিছুদিন আগের ফটো
28/06/2024

বেশ কিছুদিন আগের ফটো

উদ্দীপন এনজিও এর প্রতিষ্ঠাতা হলেন  োঃ__শহীদ__হোসেন___তালুকদার_। তিনি ১৯৪৪ সালের ২৩ ডিসেম্বর বাংলাদেশের চট্টগ্রাম জেলায় ...
27/04/2024

উদ্দীপন এনজিও এর প্রতিষ্ঠাতা হলেন োঃ__শহীদ__হোসেন___তালুকদার_। তিনি ১৯৪৪ সালের ২৩ ডিসেম্বর বাংলাদেশের চট্টগ্রাম জেলায় জন্মগ্রহণ করেন। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অর্থনীতিতে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেন।

শহীদ হোসেন তালুকদার ১৯৭০-এর দশকে বাংলাদেশ সরকারের বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কর্মসূচিতে কাজ করেন। ১৯৮৩ সালে তিনি উদ্দীপন এনজিও প্রতিষ্ঠা করেন। উদ্দীপন প্রতিষ্ঠার পর থেকে তিনি সংস্থাটির নির্বাহী পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।

শহীদ হোসেন তালুকদার দারিদ্র্য বিমোচন, নারীর ক্ষমতায়ন, শিশু ও যুব উন্নয়ন, ক্ষুদ্র ঋণ, কৃষি উন্নয়ন, জলবায়ু পরিবর্তন ও দুর্যোগ মোকাবেলা ইত্যাদি ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছেন। তার নেতৃত্বে উদ্দীপন বাংলাদেশী বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থার মধ্যে অন্যতম শীর্ষস্থানীয় প্রতিষ্ঠানে পরিণত হয়েছে।

উদ্দীপন এনজিও একটি বাংলাদেশী বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা যা ১৯৮৩ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। সংস্থাটি দারিদ্র্য বিমোচন, নারীর ক্ষমতায়ন, শিশু ও যুব কর্মসংস্থান ও ক্ষমতায়ন, ক্ষুদ্র ঋণ, বিকল্প আইজিএ, মাইক্রো এন্টারপ্রাইজ, কৃষি উন্নয়ন, ক্ষুদ্র বীমা, রেমিট্যান্স, আবাসন, জলবায়ু পরিবর্তন ও দুর্যোগ ঝুঁকি হ্রাস ও পরিচালনা, মানব পাচার বন্ধ এবং নিরাপদ অভিবাসন, সামাজিক উন্নয়ন এবং এডভোকেসি ইত্যাদি ক্ষেত্রে কাজ করে।

উদ্দীপন সারাদেশে ১০০৮ টি শাখা এবং ৫৪,৪৪১ টি গ্রাম সংগঠনের মাধ্যমে কাজ করে। সংস্থাটি ১,২১৪,৩৫২ টি সদস্য এবং ৬৬০,৫৪৪ টি ঋণীকে ক্ষুদ্র ঋণ এবং অন্যান্য উন্নয়নমূলক সেবা প্রদান করে। উদ্দীপন এর কর্মসূচিগুলির মাধ্যমে, সংস্থাটি লক্ষ লক্ষ মানুষের জীবনযাত্রার মান উন্নত করতে সহায়তা করেছে।

#উদ্দীপন_এনজিও_এর_কিছু_উল্লেখযোগ্য_অর্জন__♥

১। দারিদ্র্য বিমোচনে উল্লেখযোগ্য অবদান

২। নারীর ক্ষমতায়নে অগ্রগতি

৩। শিশু ও যুব কর্মসংস্থান ও ক্ষমতায়নে অবদান

৪। ক্ষুদ্র ঋণ বিতরণ ও ব্যবস্থাপনা

৫। কৃষি উন্নয়নে সহায়তা

৬। ক্ষুদ্র বীমা বিতরণ

৭। রেমিট্যান্স ব্যবহারে সহায়তা

৮। আবাসন উন্নয়নে সহায়তা

৯। জলবায়ু পরিবর্তন ও দুর্যোগ ঝুঁকি হ্রাস ও পরিচালনায় সহায়তা

১০। মানব পাচার বন্ধ ও নিরাপদ অভিবাসনে সহায়তা

১১। সামাজিক উন্নয়নে অবদান

১২। এডভোকেসি কার্যক্রমের মাধ্যমে উন্নয়ন নীতি ও কর্মসূচি প্রণয়নে সহায়তা।

উদ্দীপনের ৪০তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে সবাই কে পাইকগাছা অঞ্চলের রায় সাহেব বিনোদ বিহারী (কপিলমুনি)উদ্যাক্তা উন্নয়ন কেন্দ্রের পক্ষ থেকে শুভেচ্ছা,,💞💞💞

❣️BABA❣️
22/04/2024

❣️BABA❣️

Reality
16/04/2024

Reality

 ুভ__নববর্ষ__ ♣
14/04/2024

ুভ__নববর্ষ__ ♣

৬ অক্টোবর ২০১৯।রাত  ৮.১৩।বুয়েট শেরেবাংলা হলের ১০১১  নাম্বার কক্ষে ঘুমাচ্ছিলো একটা ছেলে। একই ব্যাচের তানিমসহ তিনজন এসে তা...
04/04/2024

৬ অক্টোবর ২০১৯।
রাত ৮.১৩।
বুয়েট শেরেবাংলা হলের ১০১১ নাম্বার কক্ষে ঘুমাচ্ছিলো একটা ছেলে। একই ব্যাচের তানিমসহ তিনজন এসে তাকে ঘুম থেকে ডেকে তোলে।
-- বড় ভাইয়েরা তোকে ডাকছে। ২০১১ তে আয়।
-- কেনো?
-- গেলেই দেখতে পাবি।
-- কখন যাওয়া লাগবে?
-- এখনই। তোর ল্যাপটপ এটা?
-- হ্যাঁ।
-- মোবাইলটাও দে।
--কেনো?
-- দিতে বলছি তাই দিবি। ভাইরা বলছে।
মোবাইল, ল্যাপটপ এবং ছেলেটাকে নিয়ে তারা রওনা দিলো ২০১১ নাম্বার রুমের উদ্দেশ্যে। এই ছেলেটা কোন সাধারণ ছেলে ছিলো না। বুয়েটের EEE বিভাগে ২০১৮ সালে ভর্তি হওয়া এই ছেলের নাম আবরার ফাহাদ রাব্বি। অসাধারণ মেধাবী এই ছেলে ঢাবি 'ক ইউনিট' ভর্তি পরীক্ষায় ১৩ তম হয়েছিলো। চান্স পেয়েছিলো ঢাকা মেডিকেলেও। বড় ভাইদের ডাকে ২০১১ নাম্বার রুমের দিকে পা বাড়ানো আববার তখনো জানতো না, "অনন্ত মহাকালে এই যাত্রা, অসীম মহাকাশের অন্তে"।

আবরারের অপরাধ ছিল তাদের চোখে মারাত্মক! ভারতের আগ্রাসনের বিরুদ্ধে স্ট্যাটাস দিয়েছে সে। আবরারেরই রুমমেট মিজানের সন্দেহ, "আবরার শিবির করে।" তাই বুয়েট শাখা ছাত্রলীগের আজ এই আয়োজন। কক্ষে ঢোকার পরই মোবাইল আর ল্যাপটপ চেক করা শুরু করে তারা। তেমন কোন প্রমাণ না পেয়ে রুমে থাকা রবিন ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠে।
-- এদিকে আয়। চশমা খোল।
আবরার চশমা খোলার পর রবিন প্রচন্ড জোরে তার গালে কয়েকটি চড় মারে। হাত দিয়ে গাল চেপে বসে পড়ে আবরার। এরই মধ্যে মোরশেদ কাঠের তৈরি শক্ত ক্রিকেট স্ট্যাম্প নিয়ে আসে। ইফতি প্রথমে রবিনের মতোই গায়ের জোরে থাপ্পড় মারে আবরারকে। এরপর হাতে তুলে নেয় ক্রিকেট স্ট্যাম্প। পিঠে, পায়ে, পায়ের তালুতে, হাতে সর্বশক্তিতে মারতে থাকে। প্রচণ্ড শক্তিতে মারার কারণে কয়েক বাড়ি দেওয়ার পরই স্ট্যাম্প ভেঙে দুই টুকরা হয়ে যায়। আবরার ততক্ষণে চিৎকার দিতে দিতে লুটিয়ে পড়েছে মেঝেতে। সেই চিৎকার শুনে আশেপাশের রুমের জানালা ভয়ে দ্রুত বন্ধ হয়ে যায়। এহতেসামুল, রাব্বি ও তানিম আরেকটি নতুন স্ট্যাম্প নিয়ে আসে। এবার অনিক স্ট্যাম্প হাতে তুলে নেয়। একাধারে মাটিতে লুটিয়ে থাকা আবরারের সারা শরীরে আঘাত করতে থাকে। প্রায় ৫০ থেকে ৬০টি আঘাত করে অনিক নিজেই ক্লান্ত হয়ে পড়ে। মেঝেতে পড়ে কাতরাতে থাকে আবরারের শরীর। সঙ্গে সঙ্গে মুজাহিদ ও শামিম স্কিপিং রোপ (মোটা দড়ি) দিয়ে মারতে শুরু করে। আবরার তখন বাঁচার জন্য আকুতি-মিনতি করে কিন্তু তাতে কারো মন গলেনি। কারো মধ্যেই মনুষ্যত্ব ফিরে আসেনি। বরং জীয়ন এগিয়ে এসে অনিক থেকে ক্রিকেট স্ট্যাম্প নিয়ে আবরারের শরীরের বিভিন্ন স্থানে সর্বশক্তিতে মারতে থাকে।

রাত সাড়ে দশটা। অমানুষিক মার খেয়ে মেঝেতে লুটিয়ে গোঙাতে থাকে আবরার। ইফতি ধমক দিয়ে টেনে দাঁড় করায়। তারপর সর্বশক্তিতে কয়েকটি চড় মারে। এরপর আবার স্ট্যাম্প দিয়ে পেটাতে থাকে।

রাত এগারোটা। ২০১১ নাম্বার কক্ষে এসে হাজির হয় এস এম মাহমুদ সেতু। এসেই সবাইকে জিজ্ঞেস করলো,
-- কি অবস্থা? কিছু বাইর হইছে?
-- না, কোন কিছু বলতেছে না।
-- মারতে থাক।
সেতুর নির্দেশে আবরারকে আবার ক্রিকেট স্ট্যাম্প, স্কিপিং রোপ দিয়ে মারা শুরু হয়। ইফতি ও অনিক আবরারকে ক্রিকেট স্ট্যাম্প দিয়ে মারতে থাকে। হাতের কনুই দিয়ে পিঠে প্রচণ্ড আঘাত করে। উৎসাহিত হয়ে তখন সবাই মিলে প্রচন্ড শক্তিতে আবরারকে এলোপাতাড়ি কিল-ঘুষি চড়-থাপ্পড়, লাথি মারতে থাকেন। আবরারের কুঁকড়ে যাওয়া শরীর থেকে তখন শুধু গোঙানি শোনা যাচ্ছিলো।

রাত সাড়ে এগারোটা। কিছুক্ষণের জন্য রুম থেকে বের হওয়ার আগে অনিক ও রবিন অন্যদের বলে যায়,
-- তোরা অর কাছ থেকে যেমনেই হোক তথ্য বের কর।
এবার মনির ক্রিকেট স্টাম্প দিয়ে আবরারকে পেটাতে শুরু করে। তাবাখখারুল, নাজমুস সাদাত, তানিম, জেমি আবরারকে চড়-থাপ্পড় মারতে থাকে। বাইরে থেকে আবার রুমে ঢুকে অনিক হাতে ক্রিকেট স্ট্যাম্প তুলে নেয়। এরপর আবরারকে প্রচন্ড জোরে একটানা আরও ৪০ থেকে ৫০টি আঘাত করে। মুমূর্ষু আবরার তখন বমি ও প্রস্রাব করে ফেলে। ব্যথায় চিৎকার করার মতো শক্তিও অবশিষ্ট নেই। বাঁচার জন্য ইশারা-ইঙ্গিতে কাকুতি-মিনতি করে। নিঃশ্বাস বন্ধ হয়ে আসার উপক্রম হয়। শ্বাসকষ্ট দেখে ইফতি আবরারের মাথার নীচে বালিশ দেয়। পরপর আরো কয়েকবার বমি করে আববার। এমন অবস্থায় আবরারকে হলের বাথরুমে নিয়ে যাওয়া হয়। ধুয়ে মুছে জামা কাপড় বদলানো হয়।

রাত সাড়ে বারোটা। ইফতি ও মেহেদীর নির্দেশে আবরারকে ধরাধরি করে ২০০৫ নম্বর কক্ষে নিয়ে আসা হয়। ইফতি মোশাররফ হলের মেস বয় জাহিদ হাসানকে ডেকে আসে। ২০১১ নম্বর রুমে আবরারের বমি তাকে দিয়ে পরিষ্কার করানো হয়।
২০০৫ নম্বর কক্ষে আনার পর ইফতি বলে,
-- তোরা এবার অর থেকে তথ্য বাইর কর। বুয়েটে কে কে শিবির করে বাইর কর।
দুই-একজন আবরারের মুমূর্ষু অবস্থা দেখে ভয়ে ভয়ে বললো,
-- ভাই, অবস্থা বেশ খারাপ। হাসপাতালে নেওয়া দরকার।
এই কথা শোনার পর রবিন তেলেবেগুনে জ্বলে উঠেন।
-- যা বলছি তাই কর। এইগুলি সব নাটক। ভং ধরছে। তোরা শিবির চেনস না। শিবির চেনা কষ্ট।

রবিনের রেগে ওঠা দেখে সবাই ভয়ে জলদি আবরারকে আবার ইন্টারোগেট শুরু করে। কিন্তু আবরারের মুখ থেকে কোন শব্দ আসে না। নিশ্চল, নিস্তেজ পড়ে থাকা দেহ কোন সাড়া না দেওয়ায় ক্ষিপ্ত হয়ে আবার আরেক দফা পেটানো শুরু হয়।

রাত দুইটা। সিদ্ধান্ত হয় আবরারকে হল থেকে বের করে পুলিশে দেওয়া হবে। মেহেদী চকবাজার থানা পুলিশকে ফোন দেয়, "হলে একটা শিবির ধরা পড়েছে। এসে নিয়ে যান।" চকবাজার থানা পুলিশ একটা টহল দল পাঠায় শেরে বাংলা হলের গেইটে। কিন্তু দেরী হওয়ায় গেইট থেকে পুলিশকে ফিরিয়ে দেওয়া হয়।

রাত আড়াইটা। ইফতি, মুজাহিদ, তাবাখখারুল ও তোহা মিলে নিশ্চল আবরারকে তোশকে করে হলের দোতালার সিঁড়িতে এনে রেখে দেয়। সিঁড়ির লাইটের আলোয় আবরারের খালি গায়ে তখন স্পষ্ট কালো কালো দাগ। সারা শরীরে স্ট্যাম্পের বাড়ির কারণে কালশিটে পড়ে আছে। চোখ বন্ধ। তবে চেহারায় কোন যন্ত্রণার ছাপ নেই। বরং সেখানে প্রশান্তির চিহ্ন। নিষ্ঠুর অমানুষদের এই পৃথিবী ছেড়ে স্রষ্টার সান্নিধ্যে চলে যাওয়ার প্রশান্তি।

রাত তিনটা। খুনীরা বুয়েটের চিকিৎসক ও অ্যাম্বুলেন্স ডেকে আনে। চিকিৎসক আবরারের দেহ পরীক্ষা করে ঘোষণা দেন সে মারা গেছে। তড়িঘড়ি করে ক্রিকেট স্ট্যাম্প, তোষক, বালিশ, আবরারের ল্যাপটপ, চাপাতি হলের ২০১১ নম্বর কক্ষ থেকে বুয়েট শাখা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি মুহতাসিম ফুয়াদ এর কক্ষে নিয়ে রেখে দেওয়া হয়। বুয়েট শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি মেহেদী হাসান রাসেল আবরারের মৃতদেহ হলের নিচে নামানোর পর তড়িঘড়ি করে সেখান থেকে সরিয়ে ফেলার জন্য বুয়েটের চিকিৎসককে চাপ দেন। খুনীরা সিদ্ধান্ত নেয় আবরারের লাশ গুম করে ফেলা হবে। কিন্তু ততক্ষণে কিছু শিক্ষার্থী দেখে ফেলায় তার নতুন পরিকল্পনা করে। আবরারের লাশের সাথে কিছু মাদক দিয়ে গণপিটুনিতে মারা যাওয়ার নাটক সাজানোর চেষ্টা করে। কিন্তু আবরারের সহপাঠীদের দৃঢ়তায় সেই অপচেষ্টা ব্যর্থ হয়।

৭ অক্টোবর ২০১৯। ভোরের আলো ফোটার আগেই বুয়েটের শিক্ষার্থীরা উপহার পায় এক সতেজ তাজা লাশ। পাঁচ ঘন্টা অমানুষিক নির্যাতনে মৃত ফর্সা শরীরটার সবখানে শুধু লাল আর কালোর মিশ্রণ। #দেশের_পক্ষে_ফেসবুকে_দেওয়া_স্ট্যাটাস_আবরার_ফাহাদ_রাব্বিকে_পৌঁছে_দিয়েছে_অনন্ত_মহাকাশের_পথে_।🤐

***

লেখা- মারুফ হাসান,
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।

Address

Jessore
7440

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Md Azad posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Md Azad:

Share