http://www.fariazamanshaity.com/

Faria Zaman Shaity, Jessore (2025)

22/07/2025

দিনে দিনে আমরা বড়ই নিষ্ঠুর ও অসুস্থ জাতিতে পরিণত হচ্ছি। যেখানে নিহত ও আহতদের ছড়াছড়ি, সাথে পরিবারের সদস্যদের হাহাকার, সেখানে কিছু মানুষের কন্টেন্ট তৈরি আর কিছু মানুষের রাজনীতি নিয়ে দৌড়াদৌড়ি। এ এক অদ্ভুত জাতি!😑

21/07/2025

Rafsi Akter Rafia
Class:Four
Code:2357
Milestone school& collage
খালপার ২নম্বর ব্রিজ, আর তেমন কিছু বলতে পারছে না।
রাফিয়ার মা-বাবার কাছে পৌঁছাতে সাহায্য করেন।
বর্তমানে উত্তরা ক্রিসেন্ট হাসপাতালে আছে।
সর্বোচ্চ শেয়ার করে সহযোগিতা করুন।
(সংগ্রহীত পোস্ট)

21/07/2025

"মাইলস্টোন স্কুল এন্ড কলেজে বিমান বিধ্ব*স্ত"
এই বাচ্চাটাকে কেউ চিনে থাকলে অভিভাবকদের ঢাকা মেডিকেলে পাঠিয়ে দিন। মেয়েটি বাংলাদেশ মেডিকেলে ভর্তি আছে।
অনুগ্রহ করে সবাই পোস্টটি শেয়ার করুন

21/07/2025

ঢাকার উত্তরার মাইলস্টোন স্কুল এন্ড কলেজে বিমান বিধ্বস্ত ঘটনায় নিখোঁজ স্কুল শিক্ষার্থীদের বিষয়ে জরুরি যোগাযোগের নম্বর:

১। মিলিটারি রেস্কিউ ব্রিগেড 01769024202

সিএমএইচ বার্ন ইউনিট 01769016019, 01769019650

সিএমএইচ ইমার্জেন্সি 01769013311

জাতীয় বার্ন ইউনিট 01949043697, 01769957043

ঢাকা মেডিক্যাল বার্ন ইউনিট 01715000616

২। মাইলস্টোন স্কুল Admin Officer 01814774132‬, Vice Principal 01771111766

৩। ন্যাশনাল ইমার্জেন্সি নাম্বার 999 , বাংলাদেশ পুলিশের ইমার্জেন্সি সেল থেকে বার্ন ইউনিটগুলোর সাথে সংযোগ করিয়ে দিবে।

21/07/2025

🌐মাইকেল মধুসূদন দত্তের বাড়ি ও জাদুঘর (সাগরদাঁড়ির সাহিত্যিক ধ্বনি)
বাংলা সাহিত্যের প্রথম আধুনিক কবি ও নাট্যকার মাইকেল মধুসূদন দত্ত আমাদের সাহিত্যে এক অনন্য অধ্যায়ের সূচনা করেছিলেন। তাঁর হাতে বাংলা সাহিত্যে প্রবেশ করে আধুনিকতা, পাশ্চাত্য ধ্যান-ধারণা এবং নাটক ও মহাকাব্যের নতুন রূপ। এই অসামান্য প্রতিভার জন্মস্থান, তাঁর শৈশবের স্মৃতি বিজড়িত স্থান হলো যশোর জেলার কেশবপুর উপজেলার সাগরদাঁড়ি গ্রাম। এই বাড়ি আজ শুধু একটি পুরোনো দালান নয়—এটি একটি জীবন্ত স্মৃতিস্তম্ভ, যেখানে ইতিহাস, সাহিত্য ও সংস্কৃতি একত্রিত হয়ে ধ্বনিত হয়।

📍 অবস্থান ও প্রেক্ষাপট:
সাগরদাঁড়ি গ্রামে অবস্থিত মাইকেল মধুসূদনের বাড়িটি একটি ঐতিহাসিক ও সাংস্কৃতিক নিদর্শন। এই বাড়িটিতে তাঁর জন্ম ১৮২৪ সালের ২৫ জানুয়ারি। বাড়িটি বর্তমানে একটি সংগ্রহশালা ও পর্যটন কেন্দ্র হিসেবে সংরক্ষিত এবং দর্শনার্থীদের জন্য উন্মুক্ত।

🏡 পৈতৃক বাড়ির পরিচিতি ও স্থাপত্যরীতি
মাইকেল মধুসূদন দত্তের পৈতৃক বাড়িটি ঊনবিংশ শতাব্দীর জমিদারী ঐতিহ্য বহনকারী একটি স্থাপত্য। লাল ইট ও চুন-সুরকির মিশ্রণে নির্মিত এই ভবনে রয়েছে:
-দুইতলা বিশিষ্ট মূল ভবন, যেখানে মাইকেলের বাবা রাজনারায়ণ দত্ত বসবাস করতেন।
-প্রশস্ত উঠান ও বারান্দা, যা তখনকার গৃহস্থালির মূল বৈশিষ্ট্য।
-একাধিক বসবাসের কক্ষ ও অতিথি ঘর।
-একটি পুকুর, যেটি মধুসূদনের শৈশব-কৈশোরের স্মৃতির অংশ।
-এটি পূর্ব বাংলার জমিদারী স্থাপত্যশৈলীর অন্যতম নিদর্শন।

🖼️ সংগ্রহশালা ও জাদুঘর
বর্তমানে মাইকেল মধুসূদনের বাড়িটিকে সরকারিভাবে একটি জাদুঘরে রূপান্তর করা হয়েছে। বাংলাদেশ প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তরের তত্ত্বাবধানে থাকা এই জাদুঘরে রয়েছে:
-মাইকেলের লেখা পাণ্ডুলিপি ও কবিতার অনুলিপি
-তাঁর ইংরেজি ও বাংলা সাহিত্যে অবদান সম্পর্কিত গবেষণালব্ধ তথ্য
-ব্যক্তিগত কিছু ব্যবহার্য সামগ্রী (যেমন: কালি-কলম, আসবাব, পোশাকের কিছু নিদর্শন)
-দেয়ালে টাঙানো রয়েছে তাঁর জীবনী, কবিতা, নাটক ও মহাকাব্য সম্পর্কিত আলোকচিত্র ও চিত্রকর্ম

🎉 মধুসূদন মেলা – সাহিত্য ও সংস্কৃতির মিলনমেলা
প্রতি বছর জানুয়ারি মাসের ২৫ তারিখ, মাইকেল মধুসূদন দত্তের জন্মদিন উপলক্ষে ‘মধুসূদন মেলা’ আয়োজন করা হয়। এই মেলা ৩-৭ দিন পর্যন্ত চলে এবং এতে রয়েছে:
-সাহিত্য সভা ও আলোচনা চক্র
-কবিতা পাঠ ও নাট্য পরিবেশনা
-স্থানীয় ও জাতীয় পর্যায়ের সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান
-প্রদর্শনী ও বইমেলা
-দেশের নামকরা কবি, লেখক, গবেষক, শিক্ষাবিদ ও শিক্ষার্থীরা এই মেলায় অংশ নেন

🌳 পরিবেশ ও অবস্থান
সাগরদাঁড়ি গ্রাম একটি সবুজে ঘেরা, শান্তিপূর্ণ গ্রামীণ পরিবেশ। বাড়িটির চারপাশে ছায়াঘেরা গাছপালা, খোলা মাঠ ও নির্মল বাতাস—সব মিলিয়ে এখানে এসে মনে হবে যেন সময় থমকে গেছে। সাগরদাঁড়ি আজ হয়ে উঠেছে:
-শিক্ষার্থীদের জন্য ইতিহাস ও সাহিত্যের বাস্তব পাঠশালা
-ভ্রমণপ্রেমীদের জন্য মনোমুগ্ধকর গন্তব্য
-গবেষকদের জন্য একটি জীবন্ত উৎস

🚗 কিভাবে যাবেন সাগরদাঁড়ি
অবস্থান: সাগরদাঁড়ি, কেশবপুর, যশোর, বাংলাদেশ
যাবার উপায়:
-ঢাকা থেকে ট্রেনে বা বাসে যশোরে আসা যায় (সোহাগ, হানিফ, ঈগল পরিবহন ইত্যাদি)
-যশোর শহর থেকে কেশবপুর পর্যন্ত লোকাল বা মাইক্রোবাসে যেতে হবে
-কেশবপুর থেকে অটো বা ভ্যান করে সাগরদাঁড়ি গ্রামে পৌঁছানো যায়

🕰️ জাদুঘরের সময়সূচী:
খোলা থাকে: প্রতিদিন সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত
সাপ্তাহিক বন্ধ: সোমবার
সরকারি ছুটিতে: বন্ধ থাকতে পারে

📚 উপসংহার
মাইকেল মধুসূদন দত্তের পৈতৃক বাড়ি শুধু একটি সাহিত্যিকের জন্মস্থান নয়, বরং এটি বাংলার সংস্কৃতি, সাহিত্য ও ইতিহাসের এক গুরুত্বপূর্ণ সাক্ষী। এটি আমাদের স্মরণ করিয়ে দেয়, কিভাবে এক যুবক তার কাব্যনিপুণতা দিয়ে একটি ভাষার ইতিহাস বদলে দিতে পারে। মধুসূদনের জীবন এবং এই বাড়ির প্রতিটি ইট-পাথরে তার পদচিহ্ন ও প্রেরণা আজও অনুভব করা যায়।
সাহিত্যের প্রতি ভালোবাসা থাকলে একবার অন্তত এই স্থানটি ভ্রমণ করে দেখা উচিত — কারণ এখানে দাঁড়ালে মনে হয়, যেন কবি মধুসূদন আজও বেঁচে আছেন তাঁর লেখনী আর স্মৃতিতে।
#যশোর #ঐতিহাসিক #সাহিত্য #কবি #মাইকেল #মধুমেলা #ঐতিহ্য #সংস্কৃতি #বাংলাদেশ #লেখক

21/07/2025

যশোরের জনপ্রিয় রেস্টুরেন্টে "Cafe Delight" এর জেস টাওয়ার শাখাতে
Cafe Delight (জেস টাওয়ারের ৩য় তলায়)

20/07/2025

ওই দুটি চোখ যেনো কিছু বলে যাই!🤔🧐😜
যশোরিয়ান + পবিপ্রবিয়ান 💝
(একদা কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকতের পাড়ে)

20/07/2025

ক্যান্টনমেন্ট কলেজ যশোর (Cantonment College, Jashore) যশোর জেলার একটি সুপরিচিত ও ঐতিহ্যবাহী শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। এটি বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর তত্ত্বাবধানে পরিচালিত একটি আধুনিক ও মানসম্পন্ন কলেজ, যা যশোর ক্যান্টনমেন্ট এলাকায় অবস্থিত। এই কলেজটি একাডেমিক মান, শৃঙ্খলা, নৈতিকতা এবং সহশিক্ষা কার্যক্রমে বিশেষ সুনাম অর্জন করেছে।

🎓 ইতিহাস ও প্রেক্ষাপট
প্রতিষ্ঠা: ১৯৬৯ সালের ১ জুলাই দাউদ পাবলিক স্কুলের দুটি ছোট কক্ষে মাত্র ৫ জন শিক্ষার্থী নিয়ে যাত্রা শুরু, যা পরে বাংলার স্বাধীনতা যুদ্ধে একজন শহীদ ও একজন প্রিন্সিপালের স্মৃতিচিহ্ন রেখে গিয়েছে।

বর্ধন: মানবিক বিভাগ চালুর পর ১৯৭৭ সালে বিজ্ঞান, ১৯৮৫ সালে বাণিজ্য বিভাগ যুক্ত হয়; ১৯৮৩ সালে বর্তমান ক্যাম্পাসে স্থানান্তর অনুষ্ঠিত হয়।

অ্যাকাডেমিক সূচনায়:
১৯৯৩ সালে BA, BSS ও BCom (পাস) কোর্স চালু;
১৯৯৫ সালে BSc (পাস);
১৯৯৬ সালে বাংলা, অর্থনীতি ও রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিষয়ে স্নাতক সম্মান;
১৯৯৯ সালে একই বিষয়ে মাস্টার্স কোর্স চালু;
২০০৫ সালে হিসাববিজ্ঞান, ব্যবস্থাপনা, BBA, গণিত, সামাজিক কর্ম, ইসলামিক স্টাডিজ ইত্যাদি বিষয়ে বিস্তৃত সম্মান কোর্স চালু হয়;
২০১৪ সালে কিছু বিষয়ে মাস্টার্স কোর্স যুক্ত হয়।

📚 একাডেমিক ও বর্তমানে শ্রেণি কার্যক্রম
উচ্চ মাধ্যমিক (Class 11–12): বিজ্ঞান, মানবিক ও ব্যবসায় শিক্ষা শাখার সমন্বয় রয়েছে ।

ডিগ্রি ও পোস্ট-ডিগ্রি:
Degree (Pass) ও Honours–MSc পর্যন্ত ৩ স্তরে শিক্ষা দেওয়া হয়।

রেজিস্ট্রেশন: প্রায় ৬,০০০ শিক্ষার্থী ও ৭০–৮০ শিক্ষকের আওতায় পরিচালিত হয়।

🏅 সাফল্য ও স্বীকৃতি
২০০২ সালে জাতীয় শিক্ষা সপ্তাহে শ্রেষ্ঠ কলেজ;
পরবর্তীতে ২০০৩, ২০০৪ ও ২০১০ সালে সেনা প্রধানের ট্রফি জয় করেছিল;
২০০৩ সালের প্রথম GPA-ভিত্তিক পরীক্ষায় যশোর বোর্ডে একমাত্র GPA 5 পায়।

একাডেমিক, ক্রীড়া, বিতর্ক ও অলিম্পিয়াডে জাতীয় পর্যায়ে নিয়মিত অংশগ্রহণ ও জয়লাভ (যেমন ২০১৩–১৫ রসায়ন অলিম্পিয়াডের স্বর্ণপদক, আন্তঃক্যান্টনমেন্ট বিতর্ক প্রতিযোগিতা ইত্যাদি)।

⚙️ অবকাঠামো ও পরিবেশ
২০ একর নজরকাড়া সবুজ ক্যাম্পাসে প্রতিষ্ঠিত।

আধুনিক শিক্ষা ভবন, লাইব্রেরি, ক্রীড়া মাঠ (ফুটবল, ক্রিকেট, বাস্কেটবল, ভলিবল, অ্যাথলেটিক্স), ইনডোর গেমস (টেবিল টেনিস, ব্যাডমিন্টন, দাবা-ক্যারাম) ইত্যাদি রয়েছে ।

নিয়মানুবর্তিতা ও একাডেমিক উৎকর্ষতার জন্য সুপরিচিত।

🛡️ প্রশাসন ও ব্যবস্থাপনা
বাংলাদেশ সেনাবাহিনী ও ৫৫ পদাতিক বিভাগ কর্তৃক পরিচালিত।
কলেজ পরিচালনা পরিষদের সভাপতি সাধারণত জিওসি, ৫৫ পদাতিক ডিভিশন।

🎯 অন্তর্বর্তী কার্যক্রম
BNCC (সেনা ও বিমান), রোভার স্কাউট, ডেবেট, কুইজ,
সাংস্কৃতিক ও ক্রীড়া সপ্তাহ, জাতীয় ও আঞ্চলিক দিবস পালনে সক্রিয়।

শিক্ষার্থীরা নিয়মিত আন্তঃশিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও জাতীয় আলোচনায় অংশ নেয়।

💬 সংক্ষিপ্ত সারাংশ
যশোর ক্যান্টনমেন্ট কলেজ ১৯৬৯ সালে সামরিক পরিবেশে ছোট পরিসরে যাত্রা করে বৃহৎ এক প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে রূপ নিয়েছে। একাডেমিক ও শৃঙ্খলায় গড়ে উঠেছে ব্র্যান্ড হিসেবে, যেখানে আধুনিক শিক্ষাপদ্ধতি, সততা ও মানবিক মূল্যবোধ প্রতিফলিত হয়। এটি শুধু একটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান নয়, নির্ভুল শৃঙ্খলা ও উচ্চ মানের শিক্ষা নিশ্চিত করে ভবিষ্যৎ নেতৃত্ব গঠনের মণ্ডলী।

20/07/2025

Cat & Baby's Funny Moments 😁😅

19/07/2025

সবসময় নিজের মনকে প্রফুল্ল রাখার চেষ্টা করবেন!🥰
সবাইকে শুভ রাত্রি 🌌

19/07/2025

🎖️সরকারি মাইকেল মধুসূদন কলেজ, যশোর
এটি যশোর এম এম কলেজ নামে পরিচিত — যশোর জেলার একটি ঐতিহাসিক ও গৌরবোজ্জ্বল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, যা ১৯৪১ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল ‘যশোর কলেজ’ নাম দিয়ে। ১৯৪৫ সালে প্রতিষ্ঠানটির নামকরণ করা হয় সাহিত্যের বিশিষ্ট ব্যক্তিত্ব মহাকবি মাইকেল মধুসূদন দত্তের নামানুসারে।

🏛️ প্রতিষ্ঠার ইতিহাস
ব্রিটিশ ভারতের সময় যশোরে উচ্চশিক্ষার জন্য প্রয়োজনীয় উচ্চ মানের কলেজ স্থাপনের উদ্যোগ নেন মহিতোষ রায় চৌধুরী ও বিশিষ্ট ব্যক্তিরা।

১৯৪১ সালে ১৪৬ জন শিক্ষার্থী নিয়ে শুরু হয় যাত্রা, যার মধ্যে ১০৯ হিন্দু ও ৩৭ মুসলিম ছিলেন।

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় কলেজ মিত্রবাহিনীর সামরিক ঘাঁটিতে পরিণত হওয়ায়, শ্রেণিনিরীক্ষায় স্থানান্তর ঘটে। ১৯৪৫ সালে প্রারম্ভিক ভবনে ফিরে আসে এবং নাম হয় ‘মাইকেল মধুসূদন কলেজ’।

১৯৬৮ সালে সরকারি প্রতিষ্ঠান হিসেবে স্বীকৃতি লাভ করে।

🎓 শিক্ষা ও কোর্সসমূহ
-এখানে উচ্চ মাধ্যমিক (HSC), স্নাতক (পাস), স্নাতক (অনার্স ও মাস্টার্স) স্তরগুলো জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় ও যশোর শিক্ষা বোর্ডের অধীনে পরিচালিত হয়।

-বর্তমানে ১৯টি অনার্স বিষয়, ১৭টি মাস্টার্স বিভাগ সহ প্রায় ২৪‑২৬ হাজার শিক্ষার্থী অধ্যয়ন করছে।

-বিভাগগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য: বাংলা, ইংরেজি, ইতিহাস, দর্শন, অর্থনীতি, গণিত, পদার্থবিজ্ঞান, রসায়ন, ICT ও ব্যবসায় শিক্ষা।

🌲 ক্যাম্পাস ও সুযোগ-সুবিধা
-কলেজটির ক্যাম্পাস আয়তন প্রায় ২২.১৮ একর, যেখানে রয়েছে সাতটি একাডেমিক ভবন, স্টাফ অফিস, লাইব্রেরি, পোস্ট অফিস, ক্যান্টিন, মসজিদ, ২টি পুকুর, হোস্টেল, খেলার মাঠসহ নানা উপকরণ স্থানান্তরিত করা হয়েছে।

-লাইব্রেরিতে আছে প্রায় ২৫,০০০ গ্রন্থ, ডিজিটাল ও প্রিন্ট উভয় মাধ্যমই ব্যবহৃত হয়।

-এখানে রয়েছে ছেলেদের ও মেয়েদের জন্য পৃথক হোস্টেল, শিক্ষকদের আবাসন ও অধ্যক্ষের বাসভবনও রয়েছে—মোট প্রায় সাতটি আবাসিক ভবন।

👩‍🏫 শিক্ষক ও শিক্ষার্থী
-বর্তমানে কলেজে প্রায় ১৯ থেকে ১৬২ জন শিক্ষক কাজ করেন ও ১৬০ জন অফিস স্টাফ রয়েছে।

-চেয়ারম্যানের বার্তা মতে, কলেজটি ২০০০ সালের পর থেকে রূপকল্প-২০২১, ২০৪১ ও ডেল্টা প্ল্যান ২১০০ অঙ্গীকারে কাজ করে যাচ্ছে‌।

🎭 সাংস্কৃতিক ও প্রতিষ্ঠানের প্রভাব
-কলেজে তিনটি চমৎকার সাংস্কৃতিক সংগঠন সক্রিয়: উচ্চারণ সাহিত্য–সংস্কৃতি, উদীচী শিল্পীগোষ্ঠী, এবং বিবর্তন; যেখানে নিয়মিত নাটক, গান ও আবৃত্তি অনুশীলন হয়।

-বহু সিপ্লাবীরা ভাষা আন্দোলন এবং মুক্তিযুদ্ধের সময় কলেজের ছাত্রী ও শিক্ষকরা সক্রিয় ভাবে অংশ নিয়েছেন।

-কলেজ ক্যাম্পাসে অবস্থিত শহীদ মিনারটি জেলায় কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার হিসেবে স্বীকৃতি পাই, যা একুশে ফেব্রুয়ারি শ্রদ্ধা নিবেদন অনুষ্ঠিত হয়।

📋 সারসংক্ষেপ
বিষয় তথ্য
প্রতিষ্ঠা বছর - ১৯৪১
প্রাথমিক নাম -যশোর কলেজ
বর্তমান নামকরণ -১৯৪৫ (মাইকেল মধুসূদন কলেজ)
সরকারি স্বীকৃতি -১৯৬৮
শিক্ষার্থীর সংখ্যা - ~২৪,০০০
অনার্স / মাস্টার্স বিষয় -১৯ / ১৭
শিক্ষক ও কর্মচারী - ~১৬০–১৬২
ক্যাম্পাস এলাকা - ~২২ একর
সাংস্কৃতিক সংগঠন -তিনটি প্রধান

সরকারি মাইকেল মধুসূদন কলেজ, যশোর শুধু শিক্ষাগত প্রতিষ্ঠান নয়— এটি দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের সাংস্কৃতিক, সামাজিক ও বৌদ্ধিক গড়নের এক প্রাণবন্ত কেন্দ্র। বিদ্যার্থীদের পাঠচর্চা এবং সৃজনশীলতাকে প্রতিষ্ঠানের আদর্শ মূলমন্ত্র ‘জ্ঞানই শক্তি’ বাস্তবায়ন করে তোলা তার লক্ষ্য।

19/07/2025

যশোরের মনিহার সিনেমা হল 📽️🇧🇩 (বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সিনেমা হল)
Monihar Cinema Hall, Jessore

Faria Zaman Shaity

22/07/2025

21/07/2025

21/07/2025

21/07/2025

21/07/2025

21/07/2025

20/07/2025

20/07/2025

20/07/2025

19/07/2025

19/07/2025

19/07/2025

Address

Telephone

Website

Alerts

Contact The Business

Shortcuts

Share

Category