সিভিল engineering বিষয়

সিভিল engineering বিষয় Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from সিভিল engineering বিষয়, Magazine, Jhenida.

09/08/2025

ভাসমান পেয়ারা বাজার, ভীমরুল ঝালকাঠি

05/08/2025

ছেলেবেলা

31/07/2025

বরগুনা থেকে ঢাকা উদ্দেশ্যে ছেড়ে যাওয়া লঞ্চ।

26/06/2025

চলছে কার্পেটিং

21/06/2025

লালনশাহ ব্রীজ

20/06/2025

গ্রেডিং করা হচ্ছে বা কার্পেটিং করার জন্য মালামাল প্রস্তুত করা হচ্ছে।

20/06/2025
20/06/2025

চলছে ২৫ মিলি কার্পেটিং

20/06/2025

রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র ও লালনশাহ ব্রীজ।

জেনে নিন মেজারমেন্ট টেপ সম্পর্কে | Measurement Tapeগার্মেন্টস কোয়ালিটির কাজ শিখতে সবার আগে মেজারমেন্ট ভালো ভাবে জানতে হ...
24/05/2025

জেনে নিন মেজারমেন্ট টেপ সম্পর্কে | Measurement Tape
গার্মেন্টস কোয়ালিটির কাজ শিখতে সবার আগে মেজারমেন্ট ভালো ভাবে জানতে হবে ৷ মেজারমেন্ট ছাড়া কোয়ালিটির কোন মুল্য নেই গার্মেন্টস জগতে ৷ সুতরাং মেজারমেন্ট জানতে হলে আগে মেজারমেন্ট টেপ সম্পর্কে ভালো জানতে হবে ৷ দেখুন নিচের দিকে মেজারমেন্ট টেপ সম্পর্কে A to Z তুলে ধরা হয়েছে ।

✅ মেজারমেন্ট:
মেজারমেন্ট একটি ইংরেজি শব্দ যার বাংলা অর্থ পরিমাপ, পরিমান কিংবা মাপ। মেজারমেন্ট এর ইংরেজি বানান Measurement. ইংরেজি Measure (পরিমাপ করা) থেকে এসেছে ।
Measurement. কোন বস্তুর দৈর্ঘ্য, প্রস্থ বা ওজন। বা অন্য কিছুর যে মাপ নেয়া হয় সেটাই মেজারমেন্ট ৷

✅মেজারমেন্ট বলতে কি বোঝ ?
উওরঃ মেজারমেন্ট অর্থ হচ্ছে পরিমাপ করা ! যে কোন পণ্যের গুণগত মান ও মাপ সঠিক রাখার জন্য মেজারমেন্ট খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
একটা মেজারমেন্ট টেপকে কয় ভাগ করা হয়?
*একটা মেজারমেন্ট টেপকে ২ ভাগে ভাগ করা! হয় । (১) ইঞ্চি
(২) সিএম,

✅ একটা মেজারমেন্ট টেপ-এ কয় ইঞ্চি ?
*একটা মেজারমেন্ট টেপ-এ ৬০ ইঞ্চি ৷
✅ একটা মেজারমেন্ট টেপ-এ সি এম & মিলিমিটার আছে?
*১৫০ সি,এম এবং ১৫০০ মিলিমিটার আছে।
✅ ১ ইঞ্চিকে আবার ৮ ভাগে ভাগ করা হয় এবং ১ সিএম কে ১০ ভাগে ভাগ করা হয়।
(বায়ার স্পেক শীট অনুযায়ী মেজারমেন্ট করতে হবে।)
✅ আমরা জানি সাধারনত:
১ ইঞ্চি = ২.৫৪ সেন্টিমিটার
১ ইঞ্চি = ২৫.৪ মিলিমিটার
১২ ইঞ্চি = ১ ফুট
৩৬ ইঞ্চি বা ৩ ফুট = ১ গজ
৩৯.৩৭ ইঞ্চি = ১ মিটার
✅ ইঞ্চি মেজারমেন্ট :
*১ম অংশ ৮ ঘরের সুত্র:
১ ইঞ্চি = ৮ সুতা বা ২৫.৪ মিলিমিটার
১/৮ ইঞ্চি = ১ সুতা বা ৩ মিলিমিটার
২/৮ বা ১/৪ ইঞ্চি = ২ সুতা বা ৬ মিলিমিটার
৩/৮ ইঞ্চি = ৩ সুতা বা ৯.৫৩ মিলিমিটার
৪/৮ বা ১/২ ইঞ্চি = ৪ সুতা বা ১৩ মিলিমিটার
৫/৮ ইঞ্চি = ৫ সুতা বা ১৫.৮৮ মিলিমিটার
৬/৮ বা ৩/৪ ইঞ্চি = ৬ সুতা বা ১৯ মিলিমিটার
৭/৮ ইঞ্চি = ৭ সুতা বা ২২.২৩ মিলিমিটার
⇘ ২য় অংশ ১৬ ঘরের সুত্র:
১/১৬ ইঞ্চি = ১/২ (আধা সুতা) বা ১.৫৯ মিলিমিটার
৩/১৬ ইঞ্চি = ১. ১/২ (দেড় সুতা) বা ৪.৭৬ মিলিমিটার
৫/১৬ ইঞ্চি = ২. ১/২ (আঁড়াই সুতা) বা ৭.৯৪ মিলিমিটার
৭/১৬ ইঞ্চি = ৩. ১/২ (সাড়ে ৩ সুতা) বা ১১.১১ মিলিমিটার
৯/১৬ ইঞ্চি = ৪. ১/২ (সাড়ে ৪ সুতা) বা ১৪.২৯ মিলিমিটার
১১/১৬ ইঞ্চি = ৫. ১/২ (সাড়ে ৫ সুতা) বা ১৭.৪৬ মিলিমিটার
১৩/১৬ ইঞ্চি = ৬. ১/২ (সাড়ে ৬ সুতা) বা ২০.৬৪ মিলিমিটার
১৫/১৬ ইঞ্চি = ৭. ১/২ সাড়ে ৭ সুতা বা ২৩.৮১ মিলিমিটার

ব্রিক চিপস ও স্টোন চিপস ব্যবহারঃ=================================বাড়ি নির্মানের বা কোনো কাঠামো ক্ষেত্রে স্টোন চিপস এবং ব...
24/05/2025

ব্রিক চিপস ও স্টোন চিপস ব্যবহারঃ
=================================

বাড়ি নির্মানের বা কোনো কাঠামো ক্ষেত্রে স্টোন চিপস এবং ব্রিক চিপস উভয়ই ব্যবহার হয়। স্টোন চিপস ও ব্রিক চিপস ব্যবহার এর কিছু গুরুত্বপূর্ণ দিক নিচে আলোচনা করা হলো।

🧱ব্রিক চিপস ব্যবহার করে কীভাবে ভালোমানের কংক্রিট পাওয়া যায়?

ব্রিক চিপসে void বেশি থাকে?
এজন্য সাধারনত আমাদের দেশে অনুমাননির্ভর মিক্সিং অনুপাতে তৈরি কংক্রিটের ভবনের দৃঢ়তা ১০-১৫ বছর পর হ্রাস পেতে শুরু করে।

~ব্রিক চিপস দিয়ে ভালো মানের কংক্রিট পেতে হলে সিমেন্ট ও বালির অনুপাত বাড়াতে হয়।

~ব্রিক চিপস ব্যবহার করে ৩৫০০ পিএসআইয়ের কংক্রিট পেতে ১ :২ :৪ আয়তনিক অনুপাতের পরিবর্তে ১ :১.৫ :২.৫ অনুপাতে মিক্সিং করতে হবে।

~ব্রিক চিপস নির্বাচনের ক্ষেত্রেও সতর্ক থাকতে হবে, হলুদাভ ইটের পরিবর্তে লাল ও বেশি পোড়া ইটের চিপস অপেক্ষাকৃত ভালো মানের কংক্রিট দেয়।

~ব্যবহারের আগে অবশ্যই তা ভালোভাবে ধুয়ে নিতে হবে।

~এক্ষেত্রে ওপিসির পরিবর্তে পিসিসি সিমেন্ট ব্যবহার করলে ভালো ফল পাওয়া যাবে।

~পানির পরিমাণও প্রতি এক ঘণ্টা অন্তর স্ল্যাম্পের মান নিরূপণ করে করে নির্ধারণ করতে হবে। এই স্ল্যাম্পের মান ৫০ মিমি-১০০ মিমির মধ্যে হলে কংক্রিট মিক্সিং ও ঢালাইয়ের পর কম্প্যাকশন সহজ হয়।

🧱স্টোন চিপস ব্যবহার করে কীভাবে ভালো মানের কংক্রিট পাওয়া যায়?

~কংক্রিট তৈরির জন্য পাথরের খোয়া পাতলা-চ্যাপটা ধরনের এবং সম্প্রসারিত হতে পারবে না।

~পাথরের খোয়ার ক্ষেত্রে বিভিন্ন সাইজের সমন্বয় থাকতে হবে।

~বড় আকৃতির পাথরের খোয়ার ফাঁকা স্থানগুলো ছোট আকৃতির খোয়া দিয়ে পূরণ করা হয়।

~ভালো গ্রেডের কোর্স অ্যাগ্রিগেট পেতে ১২ মিমি এবং ২০ মিমি আকৃতির পাথরের খোয়া ৪০:৬০ অনুপাতে ব্যবহার করা উত্তম।

~পাথরের খোয়া ব্যবহারের আগে ধুয়ে নিতে হবে।

ঢালাইয়ের জন্য ব্রিক চিপস (ইটের খোয়া) ও স্টোন চিপস (পাথরের খোয়া) – এই দুইটির মধ্যে স্টোন চিপস সাধারণত ভালো বলে বিবেচিত হয়। নিচে তুলনামূলক বিশ্লেষণ দেওয়া হলো:

সুবিধা:

∆ অধিক শক্তিশালী ও টেকসই।
∆ পানি শোষণ করে কম, ফলে ঢালাইয়ে ফাটল বা দুর্বলতা কম হয়।
∆ কংক্রিটের গ্রিপ ভালো হয়।
∆ বড় স্থাপনা ও লোড-বেয়ারিং কন্সট্রাকশনে বেশি ব্যবহার হয়।

অসুবিধা:

∆ তুলনামূলকভাবে দামী।
∆ কিছু এলাকায় সহজলভ্য নয়।

ব্রিক চিপস (ইটের খোয়া):

সুবিধা:

∆ তুলনামূলক সস্তা ও সহজলভ্য।
∆ ছোটখাটো কাজ বা অস্থায়ী নির্মাণের জন্য উপযুক্ত।

অসুবিধা:

∆ শক্তি কম, ভেঙে যেতে পারে।
∆ পানি বেশি শোষণ করে, ফলে ফাটল ধরতে পারে।
∆ দীর্ঘস্থায়ী না।

উপসংহার:

যদি আপনি দীর্ঘস্থায়ী ও মজবুত নির্মাণ চান (যেমন ছাদের ঢালাই, কলাম, বিম ইত্যাদি), তাহলে স্টোন চিপস ব্যবহার করা শ্রেয়। তবে খুব বাজেট সীমিত হলে এবং ছোটখাটো অস্থায়ী কাজ হলে ব্রিক চিপস ব্যবহার করা যেতে পারে।

আপনার জীবনবৃত্তান্ত (CV) হচ্ছে একজন সম্ভাব্য চাকুরীদাতার কাছে একজন চাকুরীপ্রার্থী হিসাবে উপস্থাপন করার প্রাথমিক মাধ্যম ৷...
14/08/2020

আপনার জীবনবৃত্তান্ত (CV) হচ্ছে একজন সম্ভাব্য চাকুরীদাতার কাছে একজন চাকুরীপ্রার্থী হিসাবে উপস্থাপন করার প্রাথমিক মাধ্যম ৷ কিন্তু অনেক ক্ষেত্রেই দেখা যায় চাকুরীপ্রার্থীরা তাদের জীবনবৃত্তান্ত সুন্দর এবং সঠিকভাবে তৈরী করার ব্যপারে গুরুত্ব প্রদান করে না ৷ ফলশ্রুতিতে অনেক যোগ্য প্রার্থীই Job Interview তে ডাক পায় না এবং যোগ্যতা প্রমানের সুযোগ থেকে বঞ্চিত হয় ৷

অনেকেই অন্যের জীবনবৃত্তান্ত প্রায় হুবহু অনুকরণ করে নিজের সিভি তৈরি করেন। এটা একেবারেই ঠিক নয়। চাকরিদাতারা কিন্তু সিভিতে চোখ বুলিয়েই ব্যাপারটা বুঝতে পারেন। অন্য কাউকে দিয়ে সিভি তৈরি করালেও সেটা ধরা পড়ে যায়। যে নিজের সিভি নিজে তৈরি করতে পারে না, একজন চাকরিদাতা কোন ভরসায় তাঁকে দায়িত্বশীল পদে নিয়োগ দেবেন? তাই নিজের সিভি নিজেকেই তৈরি করতে হবে। ইন্টারনেট ঘেঁটে দারুণ কিছু সিভির নমুনা পাওয়া যাবে। সেগুলো দেখে একটা ধারণা নিতে পারেন। তারপর নিজের সিভি নিজেই লিখুন।

১। নামঃ

সিভির প্রথম অংশে পুরো নাম লিখতে হবে। কোনোভাবেই ডাকনাম বা ছদ্মনাম লেখা যাবে না। নামের আগে মিস্টার বা মিসেস ব্যবহার করা যাবে না।

ঠিকানা লেখার ক্ষেত্রে চিঠিতে যোগাযোগ করা যায়, এমন ঠিকানা স্পষ্ট কিন্তু সংক্ষিপ্ত আকারে লিখতে হবে। যোগাযোগের জন্য দিতে হবে মুঠোফোন নম্বর।

আর বিশেষ খেয়াল রাখতে হবে ই-মেইল ঠিকানার ক্ষেত্রে। [email protected] বা [email protected]—এ ধরনের হাস্যকর ই-মেইল ঠিকানা ব্যবহার করা যাবে না। নিজের নামের সঙ্গে মেলে এমন সংক্ষিপ্ত ই-মেইল ঠিকানা তৈরি করে সিভিতে ব্যবহার করতে হবে।

লিংকড–ইন প্রোফাইলের আইডি ব্যবহার করতে পারেন। প্রয়োজন না হলে ফেসবুক আইডি যুক্ত না করাই শ্রেয়। তবে ব্যক্তিগত ওয়েবসাইট কিংবা নিজ কাজের পোর্টফোলিও প্রকাশিত হয়েছে এমন ওয়েবসাইটের নাম লেখা যেতে পারে।

২।ছবি

সিভিতে যে ছবি যুক্ত করবেন তা যেন সাম্প্রতিক সময়ে তোলা হয়। চুল কিংবা দাড়ি পরিপাটি থাকতে হবে ছবিতে। চেহারা বোঝা যায় এমন যেকোনো ছবি ব্যবহার করতে পারেন।

৩।পেশাগত লক্ষ্য/Objective

সিভিতে অবশ্যই আপনার পেশাগত লক্ষ্য লিখতে হবে। ভাষা হবে সংক্ষিপ্ত ও প্রাঞ্জল, গোছানো ভাষায়। যদি ইংরেজিতে লেখেন, বানান বা ব্যাকরণ যেন ভুল না হয়। যে পদে আবেদন করবেন তার সঙ্গে সম্পৃক্ত লক্ষ্য লিখতে হবে। আজগুবি, অপ্রাসঙ্গিক কিংবা কাল্পনিক কোনো বাক্য লেখা যাবে না।

৪। পেশাগত অভিজ্ঞতা

সাধারণত সদ্য উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীদের সরাসরি পেশাগত অভিজ্ঞতা থাকে না। কিন্তু যে পদের চাকরির জন্য সিভি তৈরি করছেন, সেই সংশ্লিষ্ট কাজের অভিজ্ঞতা থাকলে তা যুক্ত করুন। যেমন কোনো মেলায় বিক্রয়কর্মী হিসেবে কাজ করলে তা লিখুন বা কোনো কল সেন্টারে কাজ করে থাকলে তা-ও লিখতে পারেন। কোন পদে কাজ করেছেন, কত দিন করেছেন তা উল্লেখ করুন। কোনো সম্মেলন বা অনুষ্ঠানে আয়োজক হিসেবে কাজ করে থাকলে তা-ও লিখুন।

৫। শিক্ষা

সদ্য যে ডিগ্রি অর্জন করেছেন, সেটা লিখতে হবে প্রথমে। কোন বিষয়ে, কোন অনুষদে পড়েছেন, কত সালে পরীক্ষা দিয়েছেন, গ্রেড পয়েন্ট বা ফলাফল কী ছিল, এসবও উল্লেখ করতে পারেন। বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায় থেকে ক্রমানুসারে মাধ্যমিক পরীক্ষা পর্যন্ত ফলাফলের তথ্য লিখতে হবে।

৬। একাডেমিক প্রকাশনা বা প্রকল্প

শিক্ষাজীবনে কোনো গবেষণা বা রিপোর্ট প্রকাশিত হলে তা লিখুন। প্রকৌশল পর্যায়ের শিক্ষার্থীরা নিজের কোনো প্রকল্পের নাম যুক্ত করতে পারেন। কোনো জাতীয় বা আন্তর্জাতিক সম্মেলনে অংশ নিলে তার সংক্ষিপ্ত তথ্য যুক্ত করুন।

৭। স্বেচ্ছাসেবামূলক কাজ

আপনি স্বেচ্ছাসেবক হিসেবে যে কাজ বা সংগঠনে যুক্ত তার তথ্য লিখতে হবে। কত দিন ধরে কাজ করছেন, কোন পদে কাজ করছেন তা লিখুন। প্রয়োজন হলে, প্রতিটি কাজের সঙ্গে সংক্ষিপ্ত করে কাজের বর্ণনা দিন।

৮। প্রশিক্ষণ

শিক্ষাজীবনে যেসব প্রশিক্ষণে অংশ নিয়েছেন তার তালিকা যুক্ত করতে হবে। আপনার প্রশিক্ষণই নিয়োগ কর্তার কাছে আপনার সম্পর্কে ইতিবাচক ধারণা প্রদান করবে। তাই চাকরির পদের সঙ্গে গুরুত্ব বুঝে প্রশিক্ষণের তথ্য যোগ করুন। ধরুন, আপনি Drafting/Detailing এর জন্য আবেদন করবেন। তাহলে আপনি AutoCAD, Tekla Structure, Revit ইত্যাদি তথ্য দিতে পারেন। ট্রেইনিং নেওয়া না থাকলে অবশ্যই ২/৩ টি ট্রেইনিং করে নিন।

৯। ভাষা দক্ষতা

সাধারণভাবে বাংলাদেশে চাকরির আবেদনের জন্য বাংলা ও ইংরেজি জানা আবশ্যিক। ইংরেজি ভাষা দক্ষতা-সংশ্লিষ্ট কোনো পরীক্ষা—যেমন আইইএলটিএস বা টোয়েফলে অংশ নিলে তার স্কোর লিখুন। অন্য কোনো ভাষা জানলে সেটিও উল্লেখ করুন।

১০। কম্পিউটার-দক্ষতা

যে পদের জন্য সিভি তৈরি করছেন, সেই পদের কথা মাথায় রেখে কম্পিউটার–দক্ষতা লিখতে হবে। এখন সব পর্যায়ের চাকরির জন্য মাইক্রোসফট ওয়ার্ড, এক্সেল ও পাওয়ারপয়েন্ট জানাকে সাধারণ দক্ষতা হিসেবে ভাবা হয়। মাইক্রোসফট ওয়ার্ড, এক্সেল ও পাওয়ারপয়েন্টের কাজ খুব ভালো জানলে তা অবশ্যই সিভিতে যুক্ত করবেন।

১১। রেফারেন্স

নতুন দের জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকেরাই ভালো রেফারেন্স হিসেবে কাজ করেন। এ ক্ষেত্রে শিক্ষককে জানিয়ে তাঁর নাম ও পদবি ব্যবহার করুন। এছাড়াও আপনার পরিচিত উচ্চ পদস্থ বা বর্তমান কর্মক্ষেত্রের সিনিয়রের কারো রেফারেন্স ব্যবহার করতে পারেন। কখনো কখনো চাকরিদাতা প্রতিষ্ঠান থেকে রেফারেন্সে যাঁর নাম থাকে, তাঁর সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়। তাই সঠিক পদ ও পরিচয় ব্যবহার করুন।

১২। অঙ্গীকারনামা

সিভিতে যুক্ত আপনার সব তথ্য সঠিক ও নির্ভুল তা লিখতে হবে। লেখার নিচে আপনার স্পষ্ট স্বাক্ষর থাকতে হবে। চাকরিদাতা আপনার তথ্য যাচাই করার আইনগত অধিকার রাখেন, তাই কোনো ভুল তথ্য দেবেন না।

মনে রাখা জরুরি

■ প্রথম সিভি তৈরির পর তা অভিজ্ঞ দু-একজনকে দেখিয়ে নেওয়া যেতে পারে। এ ক্ষেত্রে শিক্ষক বা বিভাগের কোনো সিনিয়রের মতামত নেওয়া যেতে পারে।

■ সিভিতে কোনোভাবেই বানান ভুল করা যাবে না। বারবার মনোযোগ দিয়ে পড়ে, সম্পাদনা করতে হবে। সিভি যেন কোনোভাবেই দুই পৃষ্ঠার বেশি না হয়।

■ একই সিভি অনেক জায়গায় জমা দেওয়া বা ই-মেইল করা ঠিক হবে না। চাকরি ও পদভেদে সিভির ভাষা পরিবর্তন করতে হবে। পেশাগত লক্ষ্য কিন্তু একেক পদের জন্য একেক রকম হয়, সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে।

■ এ-ফোর আকারের কাগজের মাপে সিভি তৈরি করতে হবে। চারপাশে ১ ইঞ্চি পরিমাণ ‘মার্জিন’ রাখতে হবে। সাদা কাগজে কালো কালিতে তথ্যগুলো লেখা থাকবে।

■ শুধু সিভি কোথাও জমা দেবেন না বা ইমেইল করবেন না। সিভির সঙ্গে ‘কভার লেটার’ যুক্ত করতে হবে। আপনি কেন চাকরির জন্য আবেদন করছেন, আপনি কেন যোগ্য, তা সংক্ষিপ্ত আকারে কভার লেটারে লিখতে হবে।

*স্যাম্পল সিভি টি আমার নিজেরই তবে অনেক পুরনো। এটি অনলাইনে বানানো।

সংগৃ‌হিত

Address

Jhenida
7320

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when সিভিল engineering বিষয় posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to সিভিল engineering বিষয়:

Share

Category