07/06/2025
গরু কিনে গৃহস্থকে জাল টাকার নোট দিয়ে গেছেন ক্রেতা।
এসময়ে এসে সয়ে বা চুপ থাকার মনোভাব নিয়েও কিছু কথা আসলে হৃদয় নিংড়ানো যা চেপে রাখার ক্ষমতা আমার নেই তাই লিখলাম।আশা করি পড়বেন। পর্যালোচনা,আলোচনা,বিনস্ত এবং প্রসংশা-অপ্রশংসূচক সুবিন্যস্ত মন্তব্য অবশ্যই অপরিহার্য।
কুরবানী হলো আমাদের মহাবিশ্বের ঈশ্বর আল্লাহ তায়ালার প্রতি হৃদয়ের সর্বোচ্চ সুনিপুণ সততা ত্যাগ বা উৎসর্গ যা সৃষ্টিকর্তার হুকুমের প্রতি একান্ত দৃড়তার প্রকাশ ও তার সান্নিধ্য লাভের উপায়!
আল্লাহর তরফ থেকে ভয়ংকর রকমের গজব নাজিল হয়ে গেছে ঐ ব্যাক্তির উপর যিনি দরিদ্র মানুষের প্রাপ্য অর্থ জালিয়াতি করে নিজেকে লাভবান ভাবছেন।তার প্রতিফলন শুধুমাত্র অপেক্ষা!.. যা তিনি ভোগ করবেন এবং তার নিকটতম শুভাকাঙ্খী বা আত্বীয় স্বজনেরা তাহার অন্যায় অবিচার এবং অসৎঅর্জিত প্রাপ্তির যন্ত্রণার ফলাফল উপলব্ধি অনুভব ও আফসোস করবেন অমঙ্গলজনিত সংশ্লিষ্ট ঘঠনায়।
সকল কিছু সম-সাময়িক ঘটন-অঘটন নানাবিদ ইত্যাদি বিবেচনায় আল্লাহপাক ঠকে যাওয়া ব্যাক্তির ধৈর্য ও হারিয়ে ফেলা বৃহৎ সম্পদ,
ঈশ্বর কতৃক পরিক্ষার ফলাফল হিসেবে তার হারানো সম্পদের দ্বিগুন সম্পদ প্রতিদান হিসেবে খুউব শীঘ্রই তিনি ফিরে পাবেন ইনশাআল্লাহ।🤲পাবেন--ই!কোনো সন্ধেহ নেই কেননা,
স্বয়ং আল্লাহ তাকে ত্যাগ্যের এবং ঈশ্বরের প্রতি পৃথিবীতে ভরসার সর্বোচ্চ এবং চরম কঠিন দৃষ্টান্ত রাখার সুজোগ এই ঘটনার(পরিক্ষার)মাধ্যমে তৈরি করে দিয়েছেন কুরবানির আগেই।আলহামদুলিল্লাহ।
আমরা পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ জীব হলেও আমরা বিভিন্নভাবে আমাদের শ্রেষ্ঠত্ব ও গ্রহনযোগ্যতা মহান আল্লহতায়ালার কাছে প্রতিনিয়ত খুয়িয়ে(হারিয়ে) চলেছি।
বিনিময় স্বরুপ তিনি(আল্লাহ) প্রতিনিয়ত আমাদের উত্তম জীবন-যাপনের পথ প্রদর্শক, মহৎতা,উদারতা,ক্ষমাশীলতা সকল সৃষ্টি ও শ্রেষ্ঠ মানবজীবন-জীবের প্রতি
সহায়ক হয়ে খুটিনাটি আগাগোড়া
-বিশ্লেষণের মূলভিত্তি স্থাপনের দৃড়-সুজোগ "ক্ষমার" মাধ্যমে আমাদের অন্তরের মধ্যে প্রবেশ করিয়ে চলেছেন।আমি আপনি পাপি প্রতি সেকেন্ডে পাপ করছি আর আল্লাহ তায়ালা প্রতি সেকেন্ডে আমাদের ক্ষমা করে চলেছেন!
কী দারুণ!- তাইনা?
যদি আপনি ধর্মীয় বা ধর্মভীরু নাও হয়ে থাকেন তারপরো ভেবে দেখবেন আপনার ঈশ্বর আপনাকে সঠিক কি বা কেনো এতকিছু দিয়েছেন অথবা নিয়েছেন।এতকিছু শব্দ উল্লেখ করেছি কেননা পৃথিবীতে আমি আপনি আসার সময় কিছু নিয়েও আসিনি আবার কিছু নিয়ে যেতেও পারবোনা।ঘুমানোর জন্য মাথার নিচে নমনীয় বালিশ,খাদ্য,বস্ত্র,বাসস্থান যা কিছু সবই বোনাস বা প্রাপ্তি যা ঈশ্বর আমাদের দেন বা দিয়েছেন এবং সেসকল প্রাপ্তিও পৃথিবীতে রেখেই আমাদের বিদায় নিতে হবে।পূর্বে হতে কোনো কিছুর মালিক-ই আমরা ছিলাম না বা আদৌ নই।জীবনের হিসেবটা খুব সহজ।
আফসোস বা জটিল করবেন না
দয়া করে।
গবেষকদের ভাষায় ইংরেজি একটি বাক্য আছে "Revenge of Nature"
Explanation:-
[ Explore the idea that nature can act as a force of retribution against humans who have harmed or neglected it before,
Beacause,
The nature always want confirmed how to control your life "Down To The Earth".
#অর্থ:-
"প্রকৃতির প্রতিশোধ"
ধারণাটি অন্বেষণ করে যে প্রকৃতি এমন মানুষের বিরুদ্ধে প্রতিশোধের শক্তি হিসেবে কাজ করে যারা পূর্বে ক্ষতি বা অবহেলা করেছে,
কেননা প্রকৃতি সর্বদা নিশ্চিত হতে চায় যে প্রতিনিয়ত আপনি আপনার জীবনকে কীভাবে নিয়ন্ত্রণ
রাখছেন এই "মহাবিশ্বের নিচে"।
কিছু কথা রুপক কিছু অন্তরের, ভাল লাগলে পড়বেন না লাগলে স্কিপ করে যাবেন কিন্তু খোচা দিয়েন না কেননা মানবহৃদয় ব্যাথায় পূর্ন থাকে তারপরেও বা যদি দেন ঈশ-শিরে
রক্ত বাহির হইয়া যায়।
মানুষরে,জীবরে কষ্ট দিয়েন না দেয়ার ক্ষমতা হয়তো আমাদের আছে কিন্তু দিয়েন না কিছুনা হইলেও আনন্দে থাকতে পারবেন সাছন্দে থাকতে পারবেন ভাল থাকতে পারবেন।
লেখা:
০৮-০৬-২৫
Mustasin Nur Ashik