সত্যের বাণী

সত্যের বাণী আশা করি পেইজটি ফলো করে সাথে থাকবেন ইনশাআল্লাহ।

24/10/2024

সবাই এক বার বলেন আলহামদুলিল্লাহ

02/08/2024

ছাত্রজনতার উপর গুলি চালাবেন না এর পরিনাম ভালো হবে না??

উপযুক্ত মেয়েকে বিয়ে না দিলে সে কোনো পাপ করলে দায়ভার তার পিতার উপর বর্তাবেইসলামি ডেস্ক: আমাদের সমাজে একটি ধারণা প্রচলিত র...
27/05/2024

উপযুক্ত মেয়েকে বিয়ে না দিলে সে কোনো পাপ করলে দায়ভার তার পিতার উপর বর্তাবে

ইসলামি ডেস্ক: আমাদের সমাজে একটি ধারণা প্রচলিত রয়েছে যে, ছেলে প্রতিষ্ঠিত না হয়ে বিয়ে করতে পারবে না। আর মেয়ের বয়সও হতে হবে ১৮। যদিও আমাদের দেশের আইনানুযায়ী বিয়ের বয়স মেয়ে ১৮, ছেলে ২১ বছর। তবে বিবাহের ক্ষেত্রে নির্দিষ্ট কোনো বয়সের কথা ইসলাম বলে নি। হাদিস শরিফে এসেছে, রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন,

ﻳَﺎﻣَﻌْﺸَﺮَ ﺍﻟﺸَّﺒَﺎﺏِ ﻣَﻦِ ﺍﺳْﺘَﻄَﺎﻉَ ﻣِﻨْﻜُﻢُ ﺍﻟْﺒَﺎﺀَﺓَ ﻓَﻠْﻴَﺘَﺰَﻭَّﺝْ، ﻓَﺈِﻧَّﻪُﺃَﻏَﺾُّ ﻟِﻠْﺒَﺼَﺮِ ﻭَﺃَﺣْﺼَﻦُ ﻟِﻠْﻔَﺮْﺝِ ﻭَﻣَﻦْ ﻟَﻢْ ﻳَﺴْﺘَﻄِﻊْ ﻓَﻌَﻠَﻴْﻪِﺑِﺎﻟﺼَّﻮْﻡِ ﻓَﺈِﻧَّﻪُ ﻟَﻪُ ﻭِﺟَﺎﺀٌ
হে যুবসমাজ! তোমাদেরমধ্যে যারা বিবাহের সামর্থ্য রাখে, তাদের বিবাহ করা কর্তব্য। কেননা বিবাহ হয় দৃষ্টি নিয়ন্ত্রণকারী, যৌনাঙ্গের পবিত্রতা রক্ষাকারী। আর যার সামর্থ্য নেই সে যেন রোজা পালন করে। কেননা রোজা হচ্ছে যৌবনকে দমন করার মাধ্যম। (বুখারী ৫০৬৫; মুসলিম ১৪০০)

উক্ত হাদিস থেকে বুঝা যায়, কোনো ব্যক্তি সামর্থ্যবান হলেই বিয়ে করে নেয়া উচিত। আর যেহেতু ব্যক্তি হিসেবে শক্তি সামর্থ্য ভিন্ন হয়ে থাকে; অনেকে অল্প বয়সেই সামর্থ্যবান হয়ে যায়, অনেকের একটু সময় লাগে, তাই যৌক্তিকতার দাবী হল, এর জন্য বয়স ঠিক না করা। এজন্য ইসলামে বিয়ের বয়স নির্ধারণ করা হয় নি।

তবে হ্যাঁ, ছেলে মেয়ে বিয়ের ক্ষেত্রে দেরি করা ঠিক নয়। কেননা, রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন,

من وُلِدَ لَهُ وَلَدٌ فَلْيُحْسِنِ اسْمَهُ وَأَدَبَهُ فَإِذَا بَلَغَ فَلْيُزَوِّجْهُ فَإِنْ بَلَغَ وَلَمْ يُزَوِّجْهُ فَأَصَابَ إِثْمًا فَإِنَّمَا إثمه على أَبِيه

তোমাদের মাঝে যার কোনো (পুত্র বা কন্যা) সন্তান জন্ম হয় সে যেন তার সুন্দর নাম রাখে এবং তাকে উত্তম আদব কায়দা শিক্ষা দেয়; যখন সে বালেগ অর্থাৎ সাবালক/সাবালিকা হয়, তখন যেন তার বিয়ে দেয়; যদি সে বালেগ হয় এবং তার বিয়ে না দেয় তাহলে, সে কোনো পাপ করলে উক্ত পাপের দায়ভার তার পিতার উপর বর্তাবে। (বাইহাকি ৮১৪৫)

আর ছেলে মেয়ের বয়সের মাঝে বেশি পার্থক্য থাকা উচিত নয়; বরং বয়সের পার্থক্য কম থাকা উত্তম। এটা বুঝা যায় হজরত ফাতিমা (রাযি.) এর বিয়ের দিকে তাকালে। তাকে বিয়ে করার প্রস্তাব হজরত আবু বকর (রাযি.) এবং হজরত উমর (রাযি.)-ও দিয়েছিলেন। যাদের শ্রেষ্ঠত্ব ও মর্যাদার কথা বলার অপেক্ষা রাখে না। তারা ছিলেন উম্মতের শ্রেষ্ঠতম ব্যক্তি। কিন্তু রাসূলুল্লাহ (সা.) তাদের কাছে কম বয়সী ফাতিমা (রাযি.)-কে বিবাহ দেন নি। দিয়েছেন কাছাকাছি বয়স্ক হজরত আলী (রাযি.)-এর সঙ্গে। (মওসূআতু হায়াতুস সাহাবিয়্যাত ৬২১)

সুবহানাল্লাহ  #সত্যেরবাণী
19/12/2023

সুবহানাল্লাহ #সত্যেরবাণী

আলহামদুলিল্লাহ
09/12/2023

আলহামদুলিল্লাহ

09/12/2023

আলহামদুলিল্লাহ কুরানের পাখি

09/12/2023

সুবহানাল্লাহ

12/09/2023

আলহামদুলিল্লাহ
আমি ইসলাম ধর্মে
জন্মগ্রহণ করেছি

27/04/2023

সৃষ্টি জীব সৃষ্টির পূর্বে আল্লাহ কোথায় ছিলেন? আল্লাহ সর্বপ্রথম কি সৃষ্টি করেছেন?

26/04/2023

সূর্যের আলো কেন নিভে যায় না? সূর্যের শেষ পরিণতি কি? এ ব্যাপারে আল-কোরআন কি বলে

07/04/2023

দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধির শাস্তি সম্পর্কে জানেন কি?

রমযান মাসে দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি করলে কি শাস্তি ..

Address

Jhinaidaha

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when সত্যের বাণী posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Category