Sadrul Arefin

Sadrul Arefin "Voice is my instrument, storytelling is my craft. I bring words to life through tone, emotion, and expression. Let’s make your story heard!"

Available for voiceovers, commercials, audiobooks & more.

12/06/2025

গত কয়েকদিনের বৃষ্টিতে পাখির সিডমিক্সে ফাংগাসের সম্ভাবনা বেড়ে গেছে।
সিডমিক্স কড়া রোদে শুকিয়ে নিবেন

🌙 ঈদ উল আজহার শুভেচ্ছা! 🕋আপনাদের সবাইকে জানাই পবিত্র ঈদ উল আজহার আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন!এই পবিত্র দিনে কোরবানির মূল...
07/06/2025

🌙 ঈদ উল আজহার শুভেচ্ছা! 🕋

আপনাদের সবাইকে জানাই পবিত্র ঈদ উল আজহার আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন!

এই পবিত্র দিনে কোরবানির মূল শিক্ষা হোক আত্মত্যাগ, সহানুভূতি এবং ভালোবাসা।
আসুন, আমরা একে অপরের সুখ-দুঃখে পাশে দাঁড়াই, পরিবার ও সমাজকে করি আরও মানবিক ও সহানুভূতিশীল।

✨ আল্লাহ্‌ আমাদের কোরবানি কবুল করুন এবং আমাদের জীবনে শান্তি, সুখ ও সমৃদ্ধি দান করুন।
ঈদ মোবারক! 🌸

#ঈদউলআজহা #কোরবানিরঈদ #ঈদেরশুভেচ্ছা

আবহাওয়ার পরিবর্তনে পাখির সঠিক যত্ন নিচ্ছেন তো?পাখি কিন্তু আমাদের মতোই ফিল করে আবহাওয়ার প্রভাব!শীত-গরম-বৃষ্টিতে কীভাবে রা...
04/06/2025

আবহাওয়ার পরিবর্তনে পাখির সঠিক যত্ন নিচ্ছেন তো?

পাখি কিন্তু আমাদের মতোই ফিল করে আবহাওয়ার প্রভাব!
শীত-গরম-বৃষ্টিতে কীভাবে রাখবেন পাখিকে সুস্থ এবং মেন্টালি ফ্রেশ রাখবেন -

🌧️ বর্ষাকালে:
☂️ বৃষ্টির পানি যাতে খাচায় না আসে সেদিকে খেউয়াল রাখবেন।
🌬️ খাচায় পর্যাপ্ত বাতাস চলাচলের ব্যবস্থা রাখবেন। তবে বেশি বাতাস হলে পাখির শরীরে যাতে বাতাস না লাগে খেয়াল রাখবেন।
🍎 পুস্টিকর খাবার দিন

❄️ শীতকালে:
🧣 খাঁচা ঢেকে রাখুন। ১ পাশ খোলা রাখবেন।
🥚 প্রোটিন-সমৃদ্ধ খাবার দিন

🔥 গরমকালে:
🌳 ছায়াযুক্ত স্থানে রাখুন
💧 পর্যাপ্ত ঠাণ্ডা পানি দিন
🥒 ফলমূল ও হালকা খাবার দিন

ছোট এই প্রাণিগুলোর জীবন আপনার যত্নের উপর নির্ভর করে ❤️
শুধু খাবার নয়, দরকার আবেগ আর সচেতনতা

ধন্যবাদ

পাখির ব্রিডিং কেয়ার! পাখির ব্রিডিংসময়টি খুবই সেনসেটিভ এবং গুরুত্বপূর্ণ। এই সময়টিতে পাখির সঠিক যত্ন ও পুষ্টিকর খাবার নিশ্...
02/06/2025

পাখির ব্রিডিং কেয়ার!

পাখির ব্রিডিংসময়টি খুবই সেনসেটিভ এবং গুরুত্বপূর্ণ। এই সময়টিতে পাখির সঠিক যত্ন ও পুষ্টিকর খাবার নিশ্চিত করা না গেলে ডিম পাড়া, ডিম থেকে বাচ্চা ফোটা এবং বাচ্চার হেলথ সবকিছুতেই সমস্যা দেখা দিতে পারে। ব্রিডিং সময় পাখির সঠিক যত্ন এবং খাবার সংক্রান্ত বিস্তারিত কিছু তথ্য তুলে ধরলাম -

✅ জোড়া তৈরি

পাখিকে পেয়ার দেয়ার আগে তাদের বয়স এবং হেলথের ব্যাপারটা অবশ্যই মাথায় রাখতে হবে। এগুলো তে কোন ধরনের অস্বাভাবিকতা না দেখলে পেয়ার দিতে পারেন।

✅ খাঁচা প্রস্তুতি

যথেষ্ট বড় এবং পরিষ্কার খাঁচা দিবেন, যাতে পাখিরা স্বাচ্ছন্দ্যে চলাফেরা করতে পারে। এই সময় উড়াউড়িতে পাখিদের মেন্টাল হেলথ ভালো থাকে। পাখি অনুযায়ী আদর্শ খাচার মাপটা অবশ্যই জেনে নিবেন। সোজা কথা খাচা যতটা বড় দিবেন ততই ভালো।

🥗 ব্রিডিং সময়ের পুষ্টিকর খাবার

পাখির ব্রিডিং এর সময় বিশেষ খাবার দিতে হবে যাতে তারা হেলদি থাকে এবং ডিম ও বাচ্চা সুস্থ হয়।

🥚 ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ খাবার

ডিমের খোসা গুড়ো করে দেওয়া যেতে পারে।

ক্যাটল বোন (Cuttlebone) খাচায় সবসময় দিয়ে রাখতে পারেন।

🧄 প্রোটিনযুক্ত খাবার

নিয়মিত সফটফুড, এগফুড দিবেন। গরমে সপ্তাহে ১ বা ২ দিনের বেশি দিবেন না। ঝামেলা এড়াতে কমার্শিয়াল এগফুড দিতে পারেন। তবে ন্যাচারাল খাবারের কাজই আলাদা😊

🥬 সবজি ও ফলমূল

সফটফুড, এগফুডের সাথে বিভিন্ন ধরনে শাক সবজি দিবেন। শাক প্রতিদিন না দেয়াই ভালো। সপ্তাহে ২ দিন দিতে পারেন। গরমে পাখিকে হাইড্রেট রাখবে।

🥣 সিডমিক্স

অবশ্যই পরিস্কার এবং ভালোমানের সিডমিক্স দিবেন।

হাই ক্যালোরি ও ফ্যাটযুক্ত খাবার কমবেশি যাতে না হয়। এ বিষয় টা জরুরি। রাগ হবেন না, একটু খুলেই বলি। সময় নস্ট করি আপনাদের😜

ফ্যাট জাতীয় খাবার পাখির ডিম কে পরিপক্ক করতে সহায়তা করে। আবার এই ফ্যাট বেশি হলে পাখির চর্বি জমে ডিম দেয়াও বন্ধ করে দিতে পারে। সুতরাং বিষয় টা নিয়ে হেলু মেলু কইরেন না।

🧽 পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা

খাঁচা নিয়মিত পরিষ্কার করতে হবে।

নেস্টিং বক্সে ময়লা জমে থাকলে তা বাচ্চার স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর। এ দিকে অবশ্যই নজর দিবেন। বাচ্চা মারা যাওয়ার এবং প্যারেন্টস না খাওয়ানোর অন্যতম কারন এই নোংরা বক্স।

🌡️ পরিবেশের তাপমাত্রা

মাঝারি তাপমাত্রা বজায় রাখার চেস্টা করবেন(২৫–৩০ ডিগ্রি সেলসিয়াস আদর্শ)।

অতিরিক্ত ঠান্ডা বা গরমে বিশেষ নজর রাখবেন।

👶 ডিম ও বাচ্চার যত্ন

ডিম পাড়ার পরে নেস্টে হাত না দেওয়াই ভালো, এতে পাখি বিরক্ত হয়।

ডিম ফোটার পরে বাচ্চাগুলোর গায়ে পালক গজানো পর্যন্ত প্যারেন্টস নিজেরা খাওয়াবে। তবে তাদের খাবারে বেশি পুষ্টি থাকা দরকার। যদি প্যাতেন্টস না খাওয়ায় তাহলে হেন্ডফিড করানোর ব্যবস্থা করবেন। এক্ষেত্রে অবশ্যই অভিজ্ঞ কারো সহায়তা নিবেন।

📌 স্পেশাল টিপস

ব্রিডিং এর সময় পাখিদের খুব বেশি বিরক্ত করা ঠিক না।

খাঁচার পাশে শব্দ বা আলো কমাতে হবে।

নেস্টিং ম্যাটেরিয়ালস নরম দেয়ার চেস্টা করবেন।

সবশেষ, পাখির ব্রিডিং কোর্স। যেহেতু পুস্টিকর খাবার দিচ্ছেন নিয়মিত তাহলে, ৩ দিন করে একটা ছোট্ট ব্রিডিং কোর্স করিয়ে নিতে পারেন। এ সময় পাখির ক্যালসিয়াম, মিনারেলের ঘাটতি থাকে। সেটা পূরন হবে।

ধন্যবাদ সবাইকে

মাসিক কোর্স! মাসিক কোর্স! মাসিক কোর্স 😜এই তো কয়েকদিন আগে জার্মানের একজন ব্রিডারের সাথে হোয়াটসঅ্যাপে চ্যাটিং হচ্ছিলো। হঠা...
02/06/2025

মাসিক কোর্স! মাসিক কোর্স! মাসিক কোর্স 😜

এই তো কয়েকদিন আগে জার্মানের একজন ব্রিডারের সাথে হোয়াটসঅ্যাপে চ্যাটিং হচ্ছিলো। হঠাত সে বলে বসলো তোমরা পাখিকে এত সাপ্লিমেন্ট কেন দাও?

“Supplement should not be a substitute for poor husbandry; rather, it should be a strategic support mechanism based on environmental stressors, lifecycle stage, and professional assessment.”

মানে বোঝেন? পুরাই ভাইরাল একটা কোর্স🤣
একটা পাখি মাসে ২০ - ২৫ দিন খায়, পানি খায় ৭/৮ দিন😲 বাকিটা বুঝে নিয়েন

যাই হোক, ইতিহাস বাদ দেই। এবার আসি মূল কথায়। আমাদের দেশে একটা প্রচলিত কোর্স আছে যার নাম “মাসিক কোর্স”। যদিও এই বিখ্যাত আজাইরা কোর্স নিয়ে আগেও লিখেছি এবং ভিডিও করেছি, কিন্তু কোন লাভ হয় নি। যে লাউ সেই কদু। এই মাসিক কোর্স নামের একটা অত্যাচার আমাদের দেশের পাখালদের মাথায় এবং মনে বিশাল জায়গা দখল করে নিয়েছে। জানি এখনো কিছুই হবে না। আমি শুধু ক্যা ক্যা করবো। আমার কি, আমার কাজই ক্যা ক্যা করা। বোঝার দায়িত্ব তো আপনাদের। চলেন হালকা কিছু আলোচনা করি।

অতিরিক্ত সাপ্লিমেন্ট পাখির যেসব ক্ষতি করে:

✔️ বিভিন্ন অঙ্গের কার্যকারিতা নষ্ট হতে পারে
o অতিরিক্ত ভিটামিন A বা D লিভার ও কিডনির ক্ষতি করে।
o মিনারেল (যেমন ক্যালসিয়াম) অতিরিক্ত দিলে মেটাবলিজমে সমস্যা হয়।

✔️ অতিরিক্ত আয়রন/কপার জমে গিয়ে বিষক্রিয়া (Toxicity)
o বিশেষ করে লোহিত রক্তকণিকা ভেঙে ফেলে ও লিভার মারাত্মক ক্ষতিগ্রস্ত হয়।

✔️ হরমোনাল ইমব্যালেন্স
o কিছু সাপ্লিমেন্ট প্রজনন বা আচরণগত সমস্যার সৃষ্টি করতে পারে।

✔️ স্বাভাবিক খাবারের বা প্রাকৃতিক খাবারের প্রতি নির্ভরতা কমে যায়
o দীর্ঘমেয়াদে সাপ্লিমেন্ট ব্যবহারে পাখির নিজস্ব রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা ক্ষমতা কমে যাওয়া সহ ডাইজেস্টিভ ইস্যু সহ আরো বেশ কিছু সমস্যা তৈরি হয়।

প্রতি মাসে কি সাপ্লিমেন্ট দেওয়া উচিত?

না, প্রতিমাসে রুটিন ভিত্তিক সাপ্লিমেন্ট সবসময় দেওয়া উচিত নয়। বিশেষ প্রয়োজন ছাড়া নিয়মিত দিলে সেটা পাখির স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে -

কখন সাপ্লিমেন্ট দেওয়া যায়:
▫️অসুস্থ পাখির সুস্থ হওয়ার পর রিকভারি পিরিয়ডে
▫️ব্রিডিং সিজনে
▫️মোল্টিং এর সময়
▫️শীত/গ্রীষ্মে বাড়তি স্ট্রেস কমাতে

📌 বিকল্প কি?

1. পুস্টিকর খাবার সরবরাহ করুন

o শাকসবজি (পালং শাক, গাজর, ব্রকলি)
o পাখির জন্য উপযোগী বিভিন্ন ফল
o ভালোমানের সিডমিক্স
o প্রোটিন জাতীয় খাবার (সেদ্ধ ডিম, সয়াবিন)

2. ক্যাটলফিশ বোন

o ক্যালসিয়াম ও মিনারেলের ঘাটতি পূরণে সহায়ক

3. সুযোগ থাকলে রোদে রাখুন (৫-১০ মিনিট/দিন)

o ভিটামিন D উৎপন্ন হয় প্রাকৃতিকভাবে। তবে এক্ষেত্রে অবশ্যই মাথায় রাখতে হবে, অতিরিক্ত গরমে এই কাজ করা যাবে না।

পাখিকে সাপ্লিমেন্ট দিতে হলে বিশেষ কারনগুলো খুজে বের করুন। প্রয়োজনে একজন ভেট ডাক্তারের সঙ্গে আলোচনা করুন এবং তারপরে প্রাকৃতিক ডায়েটকে গুরুত্ব দিন। তাতে আপনার পাখি সুস্থ, দীর্ঘজীবী এবং প্রজননক্ষম থাকবে।

ধন্যবাদ সবাইকে

যারা হেন্ডফিড বাচ্চা টেম করার উদ্দেশ্যে পালন করেন তাদের একটা কমন সমস্যায় পড়তে হয়। তা হচ্ছে, খাবার হজম হয় না। এ বিষয় টা খ...
28/05/2025

যারা হেন্ডফিড বাচ্চা টেম করার উদ্দেশ্যে পালন করেন তাদের একটা কমন সমস্যায় পড়তে হয়। তা হচ্ছে, খাবার হজম হয় না। এ বিষয় টা খুবই কমন এবং ঝুকিপূর্ণ। প্রথমেই অনুরোধ করবো, টুকটাক অভিজ্ঞতা থাকলে হেন্ডফিড বাচ্চা না নেয়াই ভালো।

পাখির বাচ্চার খাবার হজম না হওয়ার পেছনে বেশ কয়েকটি কারণ থাকতে পারে। নিচে সাধারণ ও গুরুত্বপূর্ণ কিছু কারণ নিয়ে আমার ক্ষুদ্র জ্ঞানে আলোচনা করেছি:

১. অতিরিক্ত বা ভুল খাবার দেয়া

বয়স অনুযায়ী সঠিক পরিমাণ ও উপযুক্ত খাবার না দিলে হজমে সমস্যা হয়। অনেকেই বাজারের নিম্নমানের হেন্ডফিড দিয়ে থাকেন। আবার অনেকেই ঘরে হেন্ডফিড বানিয়ে থাকেন। ব্যাপার হচ্ছে, ছোট বাচ্চার হজম শক্তি কম থাকে বলেই হেন্ডফিড দেয়া হয়। আর এসব হেন্ডফিডে কোন ধরনের ডাইজেস্টিভ এনজাইম না থাকায় এগুলো হজমে সমস্যা করে।

বাচ্চাদের জন্য খুব ঘন খাবার দিলেও তারা হজম করতে পারে না। অনেকের ধারনা বেশি বেশি খাবার দিলে পাখি নাদুস-নুদুস হবে, তাড়াতাড়ি বড় হবে। এই ধারনা থেকে বের হয়ে আসুন। বয়স অনুযায়ী খাবারের ঘনত্বও বাড়ে বা কমে।

২. খাবার পরিষ্কার না হওয়া

নোংরা বা ব্যাকটেরিয়াযুক্ত খাবার দিলে পেটের সমস্যা হয়, ফলে হজমে সমস্যা হতে পারে।

৩. ঠান্ডা বা সঠিক তাপমাত্রায় খাবার না দেওয়া

খাবার খুব ঠান্ডা বা গরম হলে তা হজমে সমস্যা তৈরি করে। খাবার অবশ্যই শরীরের তাপমাত্রার কাছাকাছি হওয়া উচিত। এ ব্যাপারে অভিজ্ঞ কারো সাথে কথা বলে হেন্ডফিডের সঠিক তাপমাত্রা সম্পর্কে ধারনা নিতে পারেন।

৪. অনিয়মিত বা বেশি খাওয়ানো

নির্দিষ্ট সময় ও পরিমাণ না মেনে খাওয়ালে হজমে ব্যাঘাত ঘটে।

অতিরিক্ত খাওয়ালে crop এ জমে থেকে যায় ও পচে যায়। এটা পাখির মৃত্যুর কারনও হতে পারে।

৫. ব্যাকটেরিয়া বা ছত্রাকজনিত সংক্রমণ

Crop infection বা “sour crop” হলে ক্রপে খাবার পচে গিয়ে হজমে সমস্যা হয়।

এটি একটি মারাত্মক অবস্থা, যা দ্রুত চিকিৎসা না পেলে বাচ্চা মারা যেতে পারে।

৬. পানির ঘাটতি

যথেষ্ট পানি না পেলে হজম ঠিকমতো হয় না। পানির অভাবে খাবার শক্ত হয়ে ক্রপ ও অন্ত্রে আটকে যায়। কিন্তু তাই বলে অতিরিক্ত পানি দিবেন না। ওই যে উপরে বলেছিলাম খাবার ঘনত্বের ব্যাপারে, এটা মাথায় রাখবেন।

৭. অস্বাভাবিক পরিবেশ বা তাপমাত্রা

খুব ঠান্ডা বা গরম পরিবেশ পাখির বাচ্চার হজম ক্ষমতাকে প্রভাবিত করে।
---

লক্ষণ:

Crop ফুলে থাকা বা নরম হয়ে যাওয়া। কখনো কখনো ক্রপ শক্তও হয়ে যেতে পারে

খাওয়ার পর দীর্ঘ সময় ধরে crop ভর্তি থাকা

বাচ্চার উদাসীনতা বা দুর্বলতা

মুখ থেকে দুর্গন্ধ বের হওয়া

পুপ্স করতে কষ্ট হবে
---

করণীয়:

খাবার দেওয়ার আগে ও পরে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখা

বয়স অনুযায়ী সঠিক পরিমাণ ও উপযুক্ত খাবার দেওয়া

প্রয়োজনে অভিজ্ঞ পশু চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া

ধন্যবাদ সবাইকে

Celebrating my 4th year on Facebook. Thank you for your continuing support. I could never have made it without you. 🙏🤗🎉
28/05/2025

Celebrating my 4th year on Facebook. Thank you for your continuing support. I could never have made it without you. 🙏🤗🎉

জানি একটু বড় লিখা। পড়লে ঠকবেন না 😜ঈদ তো চলেই এলো। পাখি নিয়ে যারা জার্নি করবেন, তাদের জন্য ক্ষুদ্র জ্ঞান থেকে কিছু টিপস 😊...
14/05/2025

জানি একটু বড় লিখা। পড়লে ঠকবেন না 😜

ঈদ তো চলেই এলো। পাখি নিয়ে যারা জার্নি করবেন, তাদের জন্য ক্ষুদ্র জ্ঞান থেকে কিছু টিপস 😊
---

ককাটেল পাখি নিয়ে দীর্ঘ জার্নি: নিরাপদ কি না?

ককাটেল (Cockatiel) পাখি একটি স্পর্শকাতর এবং শান্তিপ্রিয় পাখি তাই ৬–৭ ঘণ্টার জার্নি তাদের জন্য চ্যালেঞ্জিং হতে পারে, তবে উপযুক্ত প্রস্তুতি ও সতর্কতা অবলম্বন করলে মোটামুটি কিছুটা হলেও নিশ্চিন্তে থাকতে পারবেন।
---

কেন ককাটেল পাখির জন্য জার্নি ঝুঁকিপূর্ণ হতে পারে?

1. স্ট্রেস বা মানসিক চাপ: পাখিরা পরিচিত পরিবেশে থাকতে স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করে। দীর্ঘ সময় অজানা পরিবেশে থাকা মানসিক চাপ সৃষ্টি করতে পারে। অর্থাৎ পাখি স্ট্রেসে থাকবে

2. তাপমাত্রার পরিবর্তন: গরম বা ঠান্ডার হঠাৎ পরিবর্তন পাখির স্বাস্থ্যের ক্ষতি করতে পারে।

3. আওয়াজ: যানবাহনের আওয়াজ ও খুব বেশি ঝাকুনি পাখির জন্য অস্বস্তিকর হতে পারে।

4. খাবার, পানি খেতে সমস্যা: জার্নির সময় পাখি অনেক সময় খাওয়া-দাওয়া বন্ধ করে দেয়, যা দীর্ঘ সময়ের জন্য ক্ষতিকর।
---

জার্নির আগে প্রস্তুতি:

1. অভিজ্ঞ কারো পরামর্শ নিন: জার্নির আগে এমন কারো সাথে পরামর্শ করে নিবেন যে জার্নি করেছে। তার সমস্যাগুলো শুনে সেভাবে প্রস্তুত্তি নিবেন।

2. উপযুক্ত ক্যারিয়ার/খাঁচা ব্যবহার করুন:

ছোট, মজবুত এবং হালকা খাঁচা বা পাখি ক্যারিয়ার ব্যবহার করুন।

খাঁচার ভিতরে নন-স্লিপ পার্চ ব্যবহার করতে পারেন। তবে অবশ্যই ছোট খাচা এড়িয়ে চলার চেস্টা করবেন।

অতিরিক্ত খাবার ও পানির ব্যবস্থা রাখুন।

3. পরিচিত জিনিসপত্র রাখুন: যেমন তাদের প্রিয় খেলনা বা খাবারের পাত্র। এগুলো তাদের মানসিকভাবে শান্তি দিবে।

4. ভেন্টিলেশনের ব্যবস্থা রাখুন: খাঁচা এমনভাবে রাখুন যাতে হাওয়া চলাচল ভালো হয়।

---

জার্নির সময় করণীয়:

1. সরাসরি রোদ বা এয়ার কন্ডিশনের মুখে রাখবেন না।

2. প্রতিনিয়ত পর্যবেক্ষণ করুন: মাঝে মাঝে খাঁচার কাপড় সরিয়ে পাখির অবস্থা দেখুন।

3. বেশি ঝাঁকুনি এড়িয়ে চলুন: গাড়ি যতটা সম্ভব ধীরে ও স্থিরভাবে চালান।

4. তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখুন: খাচার ভেতর যেন অতিরিক্ত গরম বা ঠান্ডা না হয়।

5. একজন ভেটের সাথে কথা বলে সম্ভাব্য প্রাথমিক চিকিৎসার জন্য কিছু মেডি৳সিন সাথে নিতে পারেন

---

জার্নির শেষে করণীয়:

1. পর্যাপ্ত বিশ্রামের সুযোগ দিন।

2. পছন্দের খাবার ও পানি দিন।

3. আচরণে অস্বাভাবিকতা দেখলে ডাক্তারের সঙ্গে যোগাযোগ করুন।
---

যদি সব ধরনের প্রস্তুতি ও সাবধানতা অবলম্বন করা হয়, তবে ককাটেল পাখিকে নিয়ে ৬–৭ ঘণ্টার জার্নি করা মোটেও অস্বাভাবিক বা ক্ষতিকর নয়। বরং আপনার যত্ন এবং পরিকল্পনা তাদের নিরাপত্তা ও স্বাচ্ছন্দ্যের নিশ্চয়তা দিতে পারে।

👉 এই বিষয় আরো কিছু জানতে চাইলে কমেন্ট করতে পারেন। সঠিক পরামর্শ দেয়ার চেস্টা করবো

আরেকটা বিষয়, আমার লিখা গুলো কেমন লাগে জানাবেন৷ আসলে আপনাদের অনুপ্রেরনা পেলে লিখতে ভালো লাগবে😊
ধন্যবাদ সবাইকে

আসেন একটা গল্প বলি! সকালটা অন্যরকম ছিল। রাহাত ঘুম থেকে উঠেই খেয়াল করল তার প্রিয় পোষা পাখি ‘সানি’ (একটি Sun Conure) আজ আর...
11/05/2025

আসেন একটা গল্প বলি!

সকালটা অন্যরকম ছিল। রাহাত ঘুম থেকে উঠেই খেয়াল করল তার প্রিয় পোষা পাখি ‘সানি’ (একটি Sun Conure) আজ আর সেই চেনা চিৎকার করছে না। খাঁচার এক কোণে গুটিশুটি হয়ে বসে আছে, পালকগুলো এলোমেলো, চোখ অর্ধেক বন্ধ, আর একেবারেই উদাসীন।

রাহাতের মনটা খারাপ হয়ে গেল। সানি তো সবসময় চঞ্চল থাকে, মিষ্টি আওয়াজে ডাকে, আর খাঁচার ভেতর লাফায়। এটা তো ঠিক নয়! পাখিটা অসুস্থ না তো! চিন্তায় পড়ে গেল রাহাত।

কনিউর পাখি অসুস্থ হওয়ার সাধারণ লক্ষণ:

অতিরিক্ত ঘুমানো বা অলস থাকা

খাওয়ায় অনীহা

পালক ফেঁপে থাকা

চোখে পানি বা নাক দিয়ে সাদা নিঃসরণ

পাতলা বা গন্ধযুক্ত পুপ্স

নিঃশ্বাস নিতে কষ্ট হওয়া

সাধারণ রোগ ও তাদের প্রতিকার:

রাহাত ভয় পেলেও আশ্বস্ত হলো—প্রাথমিক যত্নে অনেক সময় পাখি সুস্থ হয়ে ওঠে। সে নিচের বিষয়গুলো খেয়াল রাখল:

১. পেটের সমস্যা (Digestive Issue):

লক্ষণ: পাতলা পায়খানা, খেতে না চাওয়া
কারণ: দূষিত পানি, তেল-ঝাল খাবার, বেশি ফল

প্রতিকার:

পরিষ্কার পানি দিন

সিম্পল সিড ডায়েট চালু করুন

ফল দেওয়া বন্ধ করুন ২–৩ দিন

প্রয়োজনে পশু চিকিৎসকের পরামর্শ নিন

২. শ্বাসকষ্ট (Respiratory Infection):

লক্ষণ: হাঁপানো, নাক দিয়ে পানি
কারণ: ঠান্ডা আবহাওয়া, ধুলাবালি
প্রতিকার:

পাখিকে হালকা গরম জায়গায় রাখুন

খাঁচার চারপাশে ধুলাবালি মুক্ত রাখুন

বাষ্প (steam therapy) দিতে পারেন (গরম পানির পাত্র পাশে রেখে)

দ্রুত চিকিৎসক দেখান

৩. পালক ঝরা বা পালক কামড়ানো (Feather Plucking):

লক্ষণ: নিজের পালক নিজেই ছেঁড়া
কারণ: মানসিক চাপ, একাকীত্ব
প্রতিকার:

পাখির সঙ্গে সময় কাটান

খেলনা দিন খাঁচায়

আরেকটি পাখির সঙ্গ দিন যদি সম্ভব হয়

নিয়মিত কথা বলুন বা গান চালান

৪. ভিটামিনের ঘাটতি (Vitamin Deficiency):

লক্ষণ: দুর্বলতা, পালকের উজ্জ্বলতা কমে যাওয়া

প্রতিকার:

বিশেষ করে ভিটামিন A ও D সমৃদ্ধ খাবার দিন

গাজর, পেঁপে, ব্রকলি, ও অল্প পরিমাণে ডিমের কুসুম

ভিটামিন সাপ্লিমেন্ট ব্যবহার করতে পারেন

তাহলে এখন রাহাত কী করল?🤔

রাহাত প্রথমে সানির খাবার পরিবর্তন করল। কেবল সিডস আর কিছু সফটফুড দিল।
খাঁচা পরিষ্কার করল, হালকা গরম পানি রাখল পাশে (এটা গরমে করা যাবে না) যেন সানি একটু আরামে শ্বাস নিতে পারে।
তারপর সে স্থানীয় এক পশু চিকিৎসকের সাথে কথা বলল, যিনি সানিকে দেখে অ্যান্টিবায়োটিক ও কিছু ভিটামিন সাপ্লিমেন্ট দিলেন।

৪ দিনের মাথায় সানি আবার আগের মতো চঞ্চল হয়ে উঠল। রাহাতের চোখে পানি এসে গেল, কারণ সে জানত না এই ছোট্ট পাখিটির সাথে তার এত গভীর বন্ধন তৈরি হয়ে গেছে।

আপনার কনিউর পাখির আচরণ যদি হঠাৎ বদলে যায়, তাহলে সেটাকে অবহেলা করবেন না। পাখিরা শব্দে নয়, আচরণে অসুস্থতা প্রকাশ করে।

প্রয়োজন হলে দেরি না করে অভিজ্ঞ পশু চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। কারণ সময়মতো ব্যবস্থা নিলে আপনার পাখিটি আপনাকে আরও বহুদিন সঙ্গ দিতে পারবে।

Moral Of the STORY - কনুর পাখির সাধারন অসুস্থতার লক্ষ্মণ ও প্রাথমিক ব্যবস্থা।

ভালো থাকবেন

10/05/2025

আপনি জানেন কি?
হযরত ইউসুফ (আ.) কুরআনে সবচেয়ে সুন্দরভাবে বর্ণিত একজন নবী, যার জীবনের গল্প সম্পূর্ণ এক সূরায় বলা হয়েছে – সূরা ইউসুফ।

গ্রীষ্মকালে পাখির খাবার কেমন হওয়া উচিত?গ্রীষ্মকাল পাখিদের জন্য একটু কষ্টের সময়। প্রচণ্ড গরমে যেমন মানুষের শরীর দুর্বল ...
10/05/2025

গ্রীষ্মকালে পাখির খাবার কেমন হওয়া উচিত?

গ্রীষ্মকাল পাখিদের জন্য একটু কষ্টের সময়। প্রচণ্ড গরমে যেমন মানুষের শরীর দুর্বল হয়ে পড়ে, তেমনি পাখিরাও ক্লান্ত ও পানিশূন্যতায় ভোগে। তাই এই সময় পাখির খাবার হতে হবে হালকা, পুষ্টিকর এবং শরীর ঠাণ্ডা রাখে এমন উপাদানে ভরপুর।

চলুন জেনে নিই গরমে পাখির উপযোগী খাবার কেমন হওয়া উচিত:

১. পানিযুক্ত খাবার দিন

গরমে পাখির শরীরে দ্রুত পানি কমে যায়। তাই এমন ফল বা খাবার দিতে হবে যাতে পানির পরিমাণ বেশি থাকে। যেমন:

তরমুজ (বীজ ছেঁকে দিন)
পেঁপে (অল্প পরিমাণে)
শশা
কলা (কম পরিমাণে)

২. হালকা ও সহজপাচ্য খাবার

গ্রীষ্মকালে ভারী বা তৈলাক্ত খাবার না দেওয়াই ভালো। বরং এমন খাবার দিন যা সহজে হজম হয়। যেমন:

সিদ্ধ ডাল বা মুগডাল
ভিজানো ছোলা
গম

তেলবীজ কমিয়ে দিন-

সূর্যমুখীর বীজ
কুসুম ফুলের বীজ
ক্যানারি
হেমসীড
তিশি, গুজিতিল

এগুলো যতটা সম্ভব কমিয়ে দিবেন।

সঠিক পরিমাণে খাবার দিন

গরমে অতিরিক্ত খাবার না দেওয়াই ভালো। দিনে ২-৩ বার কম পরিমাণে খাবার দিন যাতে পাখি হালকা বোধ করে এবং পানিও বেশি খেতে পারে।

৫. খাবার তাজা ও পরিষ্কার রাখুন

পাখির খাবার সবসময় ঢেকে রাখতে হবে যেন ধুলোবালি বা পোকামাকড় না লাগে। গরমে খাবার দ্রুত নষ্ট হয়ে যেতে পারে, তাই বাসি বা পচা খাবার কখনোই দেবেন না।

পর্যাপ্ত পানি রাখা বাধ্যতামূলক

খাবারের পাশাপাশি পাখির জন্য পরিষ্কার ও ঠাণ্ডা পানি রাখতে হবে। সম্ভব হলে দিনে ২ বার পানি বদলে দিন।

পাখিকে ১ দিন পর পর গোসলের পানি দিবেন। যদি নিজে গোসল না করে সেক্ষেত্রে হাল্কা পানি স্প্রে করে দিতে পারেন৷

গ্রীষ্মকালে পাখির যত্ন নিতে হলে শুধু খাবার দিলেই হবে না, বরং সঠিক খাবার, পর্যাপ্ত পানি ও ছায়াময় পরিবেশ নিশ্চিত করাও জরুরি। পাখিরা আমাদের প্রকৃতির সৌন্দর্য, তাই গরমে তাদের একটু বাড়তি যত্ন নেওয়া আমাদের দায়িত্ব।

02/05/2025

অন্যদের খুশি করতে গিয়ে নিজের স্বপ্ন ভুলে যেও না।

Address

Jigatala

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Sadrul Arefin posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Category