আল কোরআন ও সুন্নাহ

আল কোরআন ও সুন্নাহ Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from আল কোরআন ও সুন্নাহ, Kalai, Joypurhat, Rajshahi, Chittagong Division.

আল কুরআন ও সুন্নাহ ভিত্তিক পোস্ট,ইসলামিক পেজ,


page
#ইসলামিক পেজ
Quran and sunnah
#আলোর পথ
#ইসলামিক ভিডিও

#আল কোরআন ও সুন্নাহ

25/10/2025
29/07/2025

আল্লাহ কি মালুম জানে, মানুষের এই কথাটা ইসলামের সাথে কতটুকু যুক্তিযুক্ত এ ধরনের বাক্য ব্যবহার করা জায়েজ কি

ChatGPT said:
"আল্লাহ কি মালুম জানে" — এই বাক্যটি বাংলায় অনেক সময় ব্যবহার করা হয় সন্দেহ, হতাশা বা অস্পষ্টতা প্রকাশ করার জন্য। তবে এই বাক্যের শব্দগত গঠন ও অর্থ বিশ্লেষণ করলে দেখা যায়, এটি ইসলামী দৃষ্টিকোণ থেকে কিছুটা সমস্যাযুক্ত হতে পারে। নিচে বিস্তারিত ব্যাখ্যা দিচ্ছি:

📌 ১. বাক্যের অর্থ ও বিভ্রান্তি:
"আল্লাহ কি মালুম জানে?" — এখানে মূলত বলা হচ্ছে:

“আল্লাহ জানেন কি না, তা কি জানি?”

এই বাক্যে 'মালুম জানে' অর্থাৎ "জানেন কি না" — এটি আল্লাহর জ্ঞানের প্রতি সন্দেহ প্রকাশ করে, যদিও অনেক সময় মানুষ এই বাক্যটি অসচেতনভাবে বলে থাকেন। কিন্তু তা সত্ত্বেও—

⚠️ এটা আল্লাহর গায়ব জ্ঞানের প্রতি সন্দেহ প্রকাশ করতে পারে।
📖 কোরআন ও হাদীস অনুযায়ী:
✅ আল্লাহ সর্বজ্ঞ:

وَٱللَّهُ عَلِيمٌۢ بِذَاتِ ٱلصُّدُورِ
“আল্লাহ অন্তরের কথা জানেন।” — (সূরা আলে ইমরান ৩:১১৯)

✅ আল্লাহর জ্ঞান অসীম:

إِنَّ ٱللَّهَ كَانَ عَلِيمًا خَبِيرًۭا
“নিশ্চয়ই আল্লাহ সর্বজ্ঞ ও সম্যক অবগত।” — (সূরা নিসা ৪:৩৫)

🔴 অতএব, "আল্লাহ কি জানেন?" — এভাবে বলা কুরআনের স্পষ্ট শিক্ষার বিরোধী হতে পারে, যদিও বক্তার উদ্দেশ্য সেটি নাও হতে পারে।

💬 সঠিকভাবে কী বলা উচিত?
এর পরিবর্তে নিচের মত বাক্য ব্যবহার করা উত্তম:

“আল্লাহই ভালো জানেন।”

“আল্লাহরই জানা।”

“আল্লাহ সব জানেন।”

এগুলো সবই যথাযথ ও ইসলামের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ।

✅ ফতোয়া বা ইসলামী দৃষ্টিকোণ:
উলামায়ে কেরাম সাধারণত এ ধরনের বাক্য বলাকে নিরুৎসাহিত করেছেন, কারণ এতে যদি সন্দেহ বা কটাক্ষের ভাব থাকে, তাহলে তা কুফরি কথার নিকটবর্তী হতে পারে (নাউজুবিল্লাহ)। যদিও অনেক সময় মানুষ অজ্ঞতা বা অভ্যাসবশত বলে ফেলে, তবুও মুসলিম হিসেবে আমাদের উচিত সতর্ক থাকা।

🟨 সারাংশ:
বিষয় বিশ্লেষণ
বাক্য: “আল্লাহ কি মালুম জানে” পরোক্ষভাবে সন্দেহ প্রকাশ করে
ইসলামী দৃষ্টিকোণ বলা অনুচিত; বিভ্রান্তিকর
বিকল্প “আল্লাহই ভালো জানেন”, “আল্লাহ জানেন” ইত্যাদি

ঈদ মোবারক
31/03/2025

ঈদ মোবারক

16/03/2025

এলতা ইমাম পুর রাধানগর ইকরা হাফেজিয়া মাদ্রাসায় ইফতার মাহফিল।

03/03/2025

তারাবির নামাজের ফজিলত ও গুরুত্ব
গুনাহ মাফের সুযোগ:
নবী কারিম (ﷺ) বলেছেন:
“যে ব্যক্তি ঈমান ও সওয়াবের আশায় রমজানে (তারাবি) নামাজ পড়ে, তার অতীতের গুনাহ মাফ করে দেওয়া হয়।”
(বুখারি: ২০০৮, মুসলিম: ৭৬০)

রাত্রি জাগরণের মর্যাদা:
তারাবির নামাজ রাতের ইবাদতের অংশ, যা আল্লাহর কাছে অত্যন্ত প্রিয়। এটি বান্দার তাকওয়া বৃদ্ধি করে এবং আল্লাহর নৈকট্য অর্জনের মাধ্যম।

কুরআন তিলাওয়াত শোনার সুযোগ:
তারাবির নামাজের সময় সাধারণত পুরো রমজান মাসে কুরআন খতম করা হয়, যা মুসলমানদের জন্য কুরআন শোনার সুবর্ণ সুযোগ।

ফরজ নামাজের ঘাটতি পূরণ:
তারাবির নামাজের মাধ্যমে ফরজ নামাজের অনিচ্ছাকৃত ভুল-ত্রুটি ও ঘাটতি পূরণ হয়।

শবেকদরের সওয়াবের আশায়:
রমজানের শেষ দশকের তারাবির নামাজ আদায় করলে শবেকদরের বরকত লাভের সম্ভাবনা থাকে, যা হাজার মাসের ইবাদতের সমতুল্য।

তারাবির নামাজের নিয়ম
তারাবি নামাজ ২০ রাকাত সুন্নাতে মুআক্কাদাহ (বেশি গুরুত্ব সহকারে পালনীয় সুন্নাত)।
কেউ চাইলে ৮ রাকাত পড়তে পারে, তবে ২০ রাকাত আদায় করা উত্তম।
প্রতি দুই রাকাতে সালাম ফিরিয়ে আদায় করা হয়।
সাধারণত তারাবির পর বিতির নামাজ পড়া হয়।
উপসংহার
তারাবির নামাজ রমজানের অন্যতম বরকতময় ইবাদত। এটি আত্মশুদ্ধি, গুনাহ মোচন এবং আল্লাহর সন্তুষ্টি লাভের একটি উত্তম মাধ্যম। তাই আমাদের উচিত এই নামাজ গুরুত্বসহকারে আদায় করা এবং এর মাধ্যমে রমজানের বরকত অর্জন করা।

আল্লাহ আমাদের সবাইকে তারাবির নামাজ আদায়ের তাওফিক দান করুন, আমিন! 🤲

Address

Kalai, Joypurhat, Rajshahi
Chittagong Division
5930

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when আল কোরআন ও সুন্নাহ posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share