25/06/2025
"ধমক দিয়ে কখনো সত্যকে চাপা দেয়া যায় না। যে বুঝেই না, সে শুধু শুধু বাহাসের সময় নষ্ট করল কেন—বুঝার চেষ্টা না করে বিরোধিতা করা নিজের অজ্ঞতার প্রমাণ। আলেমদের কথা কিতাবের রেফারেন্সসহ যখন পেশ করা হয়, তখন সেটা আদবের সঙ্গে শোনাই উচিত ছিল।"
পক্ষের আলেমগণ কিতাব ও ফিকহের রেফারেন্সসহ নিজ অবস্থান উপস্থাপন করলেও দুঃখজনকভাবে ইউনো সাহেব সেই বক্তব্য শোনার আগ্রহ না দেখিয়ে পক্ষপাতমূলক আচরণ করেন এবং পক্ষের এক আলেম উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ধমকিয়ে যা বল্লেন, চ্যানেল আইর নিয়মিত আলোচক, ইসলামী দেশ বরণ্যে আলেম ড. মুফতী মাওলানা এ.কে.এম. মাহবুবুর রহমান মুমতাজুল মুহাদ্দেসিন; মুমতাজুল ফোকাহা: বি.এ (অনার্স); এম.এ; পি.এইচ.ডি হুজুর কে প্রকাশ্যে ধমক দেন।
তিনি অধ্যক্ষ, ফরিদগঞ্জ মজিদিয়া কামিল মাদরাসা, ফরিদগঞ্জ, চাঁদপুর।
যুগ্ম-মহাসচিব, বাংলাদেশ জমিয়াতুল মোদাররেছীন।
চেয়ারম্যান, আঞ্জুমানে সিরাজাম মুনীরা বাংলাদেশ।
সভাপতি- চান্দ্রমাসের সঠিক তারিখ বাস্তবায়ন জাতীয় কমিটি।
উপদেষ্টা- মারকাজুল বুহুছিল ইসলামিয়া, বাংলাদেশ।
কিন্তু বিপক্ষ দল অফিস থেকে বেরিয়ে মিথ্যা প্রচার করে—যেন পক্ষের লোকজন ক্ষমা চেয়ে নিয়েছে ও তারা পরাজিত হয়েছে। অথচ এটি সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন ও মনগড়া দাবি।
শেষ পর্যায়ে ইউনো সাহেব উভয় পক্ষকে লিখিত বক্তব্য দেয়ার আহ্বান জানান এবং বলেন, বিষয়টি ইসলামিক ফাউন্ডেশনে প্রেরণ করা হবে। ইসলামী ফাউন্ডেশনের সিদ্ধান্তকেই প্রশাসনিকভাবে মানা হবে।
ইউ এন সাহেব দরকার ছিল ইসলামি ফাউন্ডেশনের অধীনে এ বাহাসটি করা, যেহেতু তিনি সিদ্ধান্ত নিতে পারবে না,তাই সময় অপচয় করার কোন মানে হলো না?
পরোক্ষভাবে একই দিনে ঈদ রোজার দল জয়লাভ করেছে। সবসময়ই করবে। কারণ এই পক্ষে দলীল, যুক্তি, গভেষণা খুবই মজবুত।