Creat my Page

Creat my Page প্রতিটি মানুষের নিজস্ব একটা আকাশ থাকে আমার শেই আকাশ তুমি প্রিয় নিজস্ব যে অরন্য আমি গরেছি সেখানে শুধু

মেয়েটার মা বাবা আলাদা হয়ে গেছে। মা বাংলাদেশে আর বাবা আমেরিকায়।মেয়েটা অনেক ভেবেচিন্তে সিদ্ধান্ত নিলো, সে আমেরিকায় গিয়ে তা...
09/12/2023

মেয়েটার মা বাবা আলাদা হয়ে গেছে। মা বাংলাদেশে আর বাবা আমেরিকায়।

মেয়েটা অনেক ভেবেচিন্তে সিদ্ধান্ত নিলো, সে আমেরিকায় গিয়ে তার বাবার সাথে থাকবে। কেননা, মায়ের সাথে থাকলে তার ভবিষ্যৎ নষ্ট হবে। মা ভালো কোনো স্কুলে ভর্তি করাতে পারবেন না, ভালো কোনো খাবার খাওয়াতে পারবেন না, ইত্যাদি ইত্যাদি।

যেই কথা সেই কাজ। মেয়েটা আমেরিকায় তার বাবার কাছে চলে গেল। যাওয়ার সময় মাকে বলে গেল, ‘তোমার ভালোবাসার ক্ষমতা খুব কম মা, কম বলেই তুমি আমার বাবাকে বেঁধে রাখতে পারোনি, আমাকেও পারলে না’

মেয়ে চলে যাওয়ার পর শূন্য ঘর আর ফাঁকা উঠোনে বসে মায়ের বুকটা ফাঁকা ফাঁকা লাগে। চোখ ভিজে যায়। হঠাৎই একদিন মেয়েটার চিঠি এলো। পুরো চিঠি জুড়ে মাত্র চারটি শব্দ- ‘মা, তুমি কেমন আছো?’

মা অপলক দৃষ্টিতে সেই চিঠির দিকে তাকিয়ে রইলেন। চোখের জলে চিঠির পৃষ্টারা ভিজে গেল। চিঠির উত্তরে মা লিখলেন- ‘পলীন, তুমি কেমন আছো?’

পলীন চিঠির উত্তর দিলো না। অনেকদিন অতিবাহিত হয়ে গেল। একদিন উদাস মনে মা বাড়ির উঠোনে বসে আছেন৷ হঠাৎই পলীন তার বাবাকে নিয়ে হাজির। পলীন আর তার বাবার মুখে হাসি। পলীনের বাবা পলীনের মায়ের কাছে এসে এমনভাবে জিজ্ঞেস করলেন, ‘তুমি কেমন আছো?’ যেন সবকিছু ঠিক হয়ে গেছে।

মায়ের কাছে সবকিছুই স্বপ্নের মতো মনে হলো। তিনি পলীনকে আড়ালে নিয়ে গিয়ে জিজ্ঞেস করলেন, ‘কি করে সম্ভব হলো এটা?’
পলীন বললো, আমেরিকায় যাওয়ার পর আমি তোমার জন্য খুব কেঁদেছি মা। লুকিয়ে লুকিয়ে কেঁদেছি। আমার সেই কান্নার জল আমি প্রতিদিন একটি বোতলে জমা করেছি। বোতলটা যেদিন ভরে গেল, আচমকাই বাবা দেখে ফেললেন। তারপর আমাকে ডেকে বললেন, ‘পলীন চল আমরা তোর মায়ের কাছে যাই’

পলীনের কথা শুনে মা কাঁদছেন। পলীন হাসতে হাসতে জিজ্ঞেস করলো, ‘মা তুমি কি বোতলটা দেখবে?’
পলীনের মা মাথা নাড়লেন।
পলীন বোতলটা বের করে মায়ের হাতে দিলো।
মা বোতল হাতে নিয়ে বললেন, ‘পুরোটাই কি তোর চোখের পানি?’
পলীন মাকে জড়িয়ে ধরে বললো, ‘অল্প কিছু চোখের পানি আর বাকীটা ট্যাবের’
কথাটা বলেই মা মেয়ে একে অপরকে জড়িয়ে ধরে আকাশ বাতাস কম্পিত করে হাসতে লাগলো। যেন জগতের সবচেয়ে সুন্দর দৃশ্য!

‘নক্ষত্রের রাত’ নাটকের সেই পলীনই হলো হুমায়ূন আহমেদের মেয়ে শিলা আহমেদ। কিশোর বয়সের বুদ্ধিমতি মেয়েটা টেলিভিশনের পর্দার বাবা মাকে মিলিয়ে দিয়েছিল ঠিকই, কিন্তু বাস্তব জীবনের বাবা মাকে মিলিয়ে দিতে পারেনি।
আর তাই বোধহয় আমরা হারিয়েছি একজন অভিমানী অভিনেত্রি.

04/12/2023

See the definition and get more information about link clicks for advertising on Meta technologies.

প্রেমিকার নাভিতে হাত বুলাতে বুলাতে নিছের দিকে যাচ্ছি। সে লম্বা হয়ে শুয়ে আছে। রাত ১ঃ৩৫ মিনিট।  পুরো বাসা ফাকা। আব্বু আম্ম...
04/12/2023

প্রেমিকার নাভিতে হাত বুলাতে বুলাতে নিছের দিকে যাচ্ছি। সে লম্বা হয়ে শুয়ে আছে। রাত ১ঃ৩৫ মিনিট। পুরো বাসা ফাকা। আব্বু আম্মু ঝগড়া বাধিয়েছিলো গতকাল। আম্মু রাগ করে বাপের বাড়ি চলে যায়। আব্বু আজ সন্ধ্যা গেছে আম্মুকে আনতে। কিন্তু নানীরা আব্বুকে আজ রেখে দিয়েছে। কাল সকালে দুজনেই ফিরবে। পুরো বাড়িতে আমি একা। হটাৎ দেখি তাজকিয়া ( আমার প্রেমিকা) কলিং বেল বাজায়। তাকে ফোনে বলেছিলাম সব। কিন্তু সে যে বাড়িতে চলে আসবে,তা কে জানতো। আমিও বাধা দেইনি,কেনো দিবো? রস আজ চিবিয়ে খাবো।

এখন রাত কয়টা বাজে,তা তো বললামই উপরে। প্রেমিকার নাভিতে হাত বুলাতে বুলাতে নিছের দিকে যাচ্ছি।ঘুটঘুটে অন্ধকার। কিন্তু চাদের আলোয় রোমান্টিক একটা দৃশ্য আমার রুমে ছড়িয়ে পড়ে। হাত নাভির ১ ইঞ্চি নিছে নিয়ে আমার নাকটা ওর পেটে নিলাম। মনমুগ্ধ হয়ে ঘ্রাণ নিচ্ছি ওর। সে আমার মাথা চেপে ধরে ওর পেটে। আমি নাভিতে চুম্বন একে দিচ্ছি। আহা কি মধুময় অনূভুতি।
হটাৎ আকাশে মেঘের গর্জন শুনতে পেলাম। বৃষ্টি আসবে মনে হচ্ছে। এ দেখছি কি যেনো না চাইতে কিজানি পেয়ে গেলাম। বৃষ্টির মধ্যে আমার রোমান্স আরো কড়া হতে যাচ্ছে। আপনি নিজেকে সামলিয়ে শুধু পড়ে যান।

ঠান্ডা শীতল বাতাস জানালা বেয়ে আমার রুমে ছুটাছুটি করছে। আমি ঠান্ডার মাঝে গরম হওয়ার জন্য গেঞ্জি খুলে ফেলি। দুষ্টু মাইন্ড আপনার,বলার সাথে সাথেই কল্পনা করেন হা হা হা।
খালি গায়ে ওর উপর ঝাপিয়ে পড়ি। ওরও সব খুলে ফেলি। কোথায় কোথায় যে হাত নিচ্ছি, আপনি বুঝে নিন। কিন্তু এরকম কতক্ষণ। আমাকে এখন মূল পজিশনে যেতে হবে। অন্যান্য দাম্পত্যদের মতো আমরা একেবারে খালি দেহে চলে গেলাম। আমার খাট কেত কেত করছে। রুমেই যেনো ঝড় শুরু হলো। মেতে উঠি দুজনেই এক অজানা সুখের শব্দে। এমন শব্দ আমেরিকান ওয়েবসাইটের ভিডিওতে শুনা যায়। আহহ।

রাত ৪টা বেজে গেলো। সেও ক্লান্ত,আর আমিও। তাজকিয়া মৃদু হেসে বলল,
- আমি যাই?
- কোথায় বাবু?
- ওয়াশরুমে।
- হুম ফ্রেশ হয়ে আসো।
- আচ্ছা সোনা উম্মাহ।

আমি বিছানায় শুয়ে আছি। তাজকিয়ার বের হবার অপেক্ষা করছি। সারারাত কি যুদ্ধটাই না করলাম।।উফফ লাইফে এই মুহূর্তটাকে উপভোগ করা যে এতো মজার হবে ভাবিনি। নিজেকে বীরপুরুষ বীরপুরুষ মনে হচ্ছে। কারণ সে তৃপ্তি পেয়েছে।

অদ্ভুত কান্ড। তাজকিয়া ওয়াশরুমে ঢুকার ৩ সেকেন্ড পরেই আমার নাম্বারে কল আসে একটা। তাও তাজকিয়ার নাম্বার থেকে। আমি বেকুব হয়ে গেলাম। ও তো মাত্র ওয়াশরুমে গেলো। কল রিসিভ করতেই তাজকিয়া ওপাশ থেকে বলল,
- হ্যালো..? তোমার কি হয়েছে রিয়াজ? সারারাত ফোন অফ ছিল কেন? আমি কয়টা কল দিছি হিসেব আছে? আব্বুর নাম্বারে কল দিছিলাম রাত ২ টায়,আব্বু বলল তুমি বাসায় একা আছো। কিন্তু আমার কল কেনো ধরলে না?

ওর কথাগুলো আমার এক কান দিয়ে সুন্দর মতো ঢুকলেও,অন্য কান দিয়ে আগুন হয়ে বের হচ্ছিলো। তাজকিয়া বাড়িতে হলে এইটা কে? তাজকিয়াকে কি জবাব দিবো,হাবলা হয়ে ফোনটা বিছানায় রেখে আমি ওয়াশরুমের সামনে যাই। দরজা খুলতেই দেখি,ভিতরে একটা বিড়াল চোখ বড় করে তাকিয়ে আছে আমার দিকে। আমি চিৎকার দিতেই বিড়ালটা চোখের সামনেই অদৃশ্য হয়ে গেলো।

এরপর আর কি,
মুভির কাহিনীর মতো জ্ঞান হারাই ওখানেই। প্যান্ট ছাড়া।

গল্প- পিচাশ সুন্দরী
✍️সাহাজাহান✍️

09/11/2023
08/11/2023

Address

Teli
Kachua
MAGIGACHA

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Creat my Page posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share