TukiTaki "ইলম"

TukiTaki "ইলম" মৃত্যু অনিবার্য 💔
আর মৃত্যুর পরই পরকালীন জীবন, আসল জীবন।

22/10/2024

পদত্যাগ পত্র খুঁজে পাওয়া যাইতেছে না

তাড়াতাড়ি ফেসবুক থেকে পোস্ট ডিলেট করেন সবাই সম্যসা হবে🥺

গাজার সুর্যাস্ত
20/10/2024

গাজার সুর্যাস্ত

19/10/2024

রিজার্ভে হাত না দিয়েই ২ মাসে ঋণ পরিশোধ দেড় বিলিয়ন ডলার।

আলহামদুলিল্লাহ. ❤️

"ইয়াহিয়া আল-সিনওয়ার অক্টোবর মাসে জন্মগ্রহণ করেন, অক্টোবর মাসেই তাকে বন্দী বিনিময়ের মাধ্যমে মুক্তি দেওয়া হয়, অক্টোব...
19/10/2024

"ইয়াহিয়া আল-সিনওয়ার অক্টোবর মাসে জন্মগ্রহণ করেন, অক্টোবর মাসেই তাকে বন্দী বিনিময়ের মাধ্যমে মুক্তি দেওয়া হয়, অক্টোবর মাসেই তিনি 'তুফান আল-আকসা' অভিযান পরিচালনা করেন। যদি প্রতিবেদনগুলো সঠিক হয়, তাহলে অক্টোবর মাসেই তিনি শহীদ হন।"

"অক্টোবর মাস, ফিলিস্তিনি ইতিহাসে একটি গভীর ছাপ রেখে গেছে।"
আমরা নেতাদের চেনার আগেই তারা হারিয়ে যান।

17/07/2024

University of Dhaka.
17 July, 2024.😭😭💔✊
আমি ১৯৫২ দেখিনি,
আমি ২০২৪ দেখছি💔😭 #কপি করে যাস্ট পোস্ট করতে থাকেন!!
বেশি সময় লাগবে না!
যে যেই গ্রুপেই পারেন পোস্ট করেন প্লিজ।
সবাই গ্রুপে অন্তত ১টা হ্যাশট্যাগ পোস্ট করেন, তাহলে আজকের মধ্যেই ১০ লক্ষ হ্যাশট্যাগ পূর্ণ হবে ইনশাআল্লাহ।।।


















04/09/2023

নিজের ব্যাক্তিত্ত্বকে সুন্দর রাখার টিপস।

১। আগে সালাম দিন।
২। হাসিমুখে কথা বলুন।
৩। শুনুন বেশি, বলুন কম।
৪। তামাশার ছলেও কখনো মিথ্যা বলবেন না।
৫। ভুল হলে বিনয়ের সাথে sorry বলুন।
৬। অকারণে বেশি হাসবেন না।
৭। ধীরে ধীরে বুঝিয়ে কথা বলুন।
৮। আগে অন্যের কথা শুনুন,তারপর নিজে বলুন।
৯। কোনো বিষয়ে অধিক তর্কে জড়াবেন না।
১০। কারো কাছে নিজেকে বড় প্রমান করার চেষ্টা করবেন না।
১১। রাগ নিয়ন্ত্রণে রাখুন।
১২। কেও ভুল করলে ক্ষমা করুন।
১৩। ছোট বড়ো সবাইকে সম্মান করুন।
১৪। কথা দিয়ে কথা রাখবেন।
১৫। পোশাকে পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখুন।
১৬। পারলে খাওয়ান,জোর করে খাবেন না।
১৭। খাবার সামনে এলে আগে অন্যকে দিন।
১৮। মুখ ও শরীর গন্ধমুক্ত রাখুন।
১৯। চরিত্র সুন্দর রাখুন।
২০। ব্যবহারে নম্রতা বজায় রাখুন।
জীবন চলতে থাকে, যারা তোমাকে ছেড়ে চলে যায় তাদের পিছনে ছুটো না। এটা সর্বশক্তিমানের পরিকল্পনা। তিনি সঠিক সময়ে সঠিক মানুষকে পাঠাবেন, ধৈর্য ধরুন। ইনশা আল্লাহ্

”নিশ্চয়ই তিনি হাসান, তিনিই কাঁদান।”
- (সূরা নাজম: ৪৩)

সব কষ্টের মানে এই নয় যে, আপনার গুনাহের শাস্তি-ই হচ্ছে! সব সুখের মানে এই নয় যে, আপনার নেক কাজের বদৌলতেই আল্লাহ দিয়েছেন!

আল্লাহ তো তাকেও সুখ দেন, যে সর্বদা গুনাহ করে বেড়ায়! আর সেও জীবনে কষ্টে পড়ে, যে সর্বদাই আল্লাহর হুকুমকে প্রাধান্য দেয়!

মূলতঃ সুখ আর কষ্ট আল্লাহর পক্ষ থেকে একটি পরীক্ষামাত্র! উভয় অবস্থাতেই মনকে প্রশান্ত রাখতে পারা হচ্ছে সে পরীক্ষায় সফলতা!
যখন আপনি অনুভব করেন যে; আপনি খুব অসহায়, কেউ নেই আপনার পাশে, আপনি সবকিছু হারিয়ে ফেলেছেন। তখন নিজেকে স্মরণ করিয়ে দিন যে, আপনি একা নন, আপনি আল্লাহকে হারাননি। তিনি সব সময় আপনার পাশে আছেন। আর যার পাশে স্বয়ং আল্লাহ্ সুবহানাহু ওয়াতাআ'লা আছেন সে কি কখনো একা হতে পারে!

আল্লাহ তা'আলা বলেন,
"ভয় পেয়ো না! আমি তোমাদের সাথেই আছি! আমি সব শুনি এবং দেখি!
~[সূরা ত্ব'হাঃ ৪৬]

১.❝সুবহান-আল্লাহ্❞।
২.❝আলহামদুলিল্লাহ্❞।
৩.❝লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহ্❞।
৪.❝আল্লাহু আকবার❞।
৫.❝হাসবুনাল্লাহু ওয়ানি মাল ওয়াকিল❞।
৬.❝আস্তাগফিরুল্লাহ্❞।
৭.❝আল্লাহুম্মাগ-ফিরলি❞।
৮.❝লা হাওলা ওয়ালা কুওয়াতা ইল্লা বিল্লাহ্❞।
৯.❝আল্লাহুম্মা ইন্নি আস আলুকাল আফিয়াহ্❞।
১০❝আল্লাহুম্মা আজিরনি মিনান-নার❞।
১১.❝লা ইলাহা ইল্লা আনতা সুবহানাকা ইন্নি কুনতু
মিনাজ- জোয়ালিমিন❞
--পড়ার শেষে আলহামদুলিল্লাহ্।

28/08/2023

জ্বীন সম্পর্কে অজানা তথ্য।

আরবি হরফ ২৯ টি। বাচ্চাদের পড়াতে পারবেন। টাইমলাইনে রেখে দিন।
24/08/2023

আরবি হরফ ২৯ টি।
বাচ্চাদের পড়াতে পারবেন।
টাইমলাইনে রেখে দিন।

18/08/2023

একদিন নবীর একজন সাহাবী মারা গেলেন
রাসূল (সাঃ) উনার জানাজা পড়ালেন I তারপর একদল সাহাবী মৃতদেহ কবর দেয়ার জন্য কবরস্থানে নিয়ে আসলেন I সবার সাথে আমাদের নবীও হেঁটে হেঁটে আসলেন I

দুই জন সাহাবী কবর খুঁড়তে শুরু করলেন I
সবাই মৃত দেহকে ঘিরে বসে আছেন I
কবর খনন শেষ না হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করছেন I
সবাই চুপচাপ, নীরব ও শান্ত একটি পরিস্থিতি I

নবীজি গভীর মনোযোগ দিয়ে কবর খোঁড়া দেখছিলেন I একটু পর সবার দিকে তাঁকিয়ে জিজ্ঞেস করলেন,
"তোমরা কি জানো, মানুষ মারা যাওয়ার পর, তাঁর আত্মার কি হয় ?"

সবাই খুব আগ্রহ নিয়ে নবীকে বললেন,
-ইয়া রাসূলুল্লাহ ! আমাদেরকে বলুন I

নবীজি একটু চুপ করে থাকলেন I সবাই উনার কাছে এসে ঘিরে বসলেন I মৃত্যুর পর আত্মার কি হয়, এই তথ্য তাঁদের জানা ছিল না I আজ সেটা নবীর মুখে শুনবেন I কত বড় সৌভাগ্য I শুনার জন্য সবাই অধীর আগ্রহে নবীর কাছে এসে বসলেন I

তিনি একবার কবরের দিকে তাকিয়ে মাথাটা তুলে আকাশের দিকে তাকালেন
তারপর তিনি গল্পের মত করে বলতে শুরু করলেনI

"শুনো, যখন মানুষ একেবারেই মৃত্যু শয্যায়, তখন সে মৃত্যুর ফেরেস্তাকে দেখে ভয় পেয়ে যায় I কিন্তু যে বিশ্বাসী ও ভালো মানুষ তাকে মৃত্যুর ফেরেস্তা হাসি মুখে সালাম দেন I তাকে অভয় দেন এবং মাথার পাশে এসে ধীরে ও যত্ন করে বসেন I তারপর মৃত প্রায় মানুষটির দিকে তাকিয়ে বলেন,
-হে পবিত্র আত্মা ! তুমি তোমার পালনকর্তার ক্ষমা ও ভালোবাসা গ্রহণ করো এবং এই দেহ থেকে বের হয়ে আসোI

মুমিনের আত্মা যখন বের হয়ে আসে তখন সে কোন ধরণের ব্যথা ও বেদনা অনুভব করে না I
নবী আরো একটু ভালো করে উদাহরণ দিয়ে বললেন,
-মনে করো একটা পানির জগ কানায় কানায় পূর্ণ হয়ে যাওয়ার পর উপর থেকে এক ফোঁটা পানি যেমন নিঃশব্দে উপর থেকে নিচে নেমে আসে ঠিক তেমনি নীরবে ও কষ্ট ছাড়াই আত্মাটি তার দেহ থেকে বের হয়ে আসেI
সেই সময় দুই জন অন্য ফেরেস্তা বেহেস্ত থেকে খুব সুগন্ধি মাখানো একটা নরম সুতার সাদা চাদর নিয়ে আসেন এবং তারা আত্মাটিকে সেই চাদরে আবৃত করে আকাশের দিকে নিয়ে যান I

তারা যখন আকাশে পৌঁছেন তখন অন্য ফেরেস্তারা সেই আত্মাটিকে দেখার জন্য এগিয়ে আসেনI
কাছে এসে সবাই বলেন,
সুবহানাল্লাহ ! কত সুন্দর আত্মা, কি সুন্দর তার ঘ্রান !
তারপর সবাই জানতে চান,
-এই আত্মাটি কার ?
উত্তরে আত্মা বহন কারী ফেরেস্তারা বলেন,
-উনি হলেন, "ফুলান ইবনে ফুলান"
(নবী আরবিতে বলেছেন, বাংলায় হলো, "অমুকের সন্তান অমুক" )
বাকি ফেরেস্তা গন তখন আত্মাটিকে সালাম দেয়, তারপর আবার জিজ্ঞেস করে,
-উনি কি করেছেন ? উনার আত্মায় এতো সুঘ্রাণ কেন ?
আত্মা বহন কারী ফেরেস্তা গন তখন বলেন,
-আমরা শুনেছি মানুষজন নিচে বলা-বলি করছে, উনি একজন ভালো মানুষ ছিলেন, আল্লাহর ভালো বান্দা, অনেক দয়ালু, মানুষের অনেক উপকার করেছেন I

এতটুকু বলার পর নবী একটু থামলেন I

তারপর সবার দিকে ভালো করে দৃষ্টি দিয়ে, উনার কণ্ঠটা একটু বাড়িয়ে বললেন,
এই কারণেই বলছি, সাবধান ! তোমরা কিন্তু মানুষের সাথে কখনো খারাপ ব্যবহার করবে না I
তুমি মারা যাওয়ার পর মানুষ তোমার সম্পর্কে যা যা বলবে, এই আত্মা বহন কারী ফেরেস্তারাও আকাশে গিয়ে ঠিক একই কথা অন্যদেরকে বলবেI

এই কথা বলে তিনি আবার একটু চুপ করলেন, কবরটার দিকে দৃষ্টি দিলেন I

আবার বলতে শুরু করলেন I

এই সময় মানুষ যখন পৃথিবীতে মৃত দেহকে কবর দেয়ার জন্য গোসল দিয়ে প্রস্তুত করবে তখন আল্লাহ তা'আলা আত্মা বহন কারী ফেরেশতাদেরকে বলবেন, "যাও , এখন তোমরা আবার এই আত্মাকে তার শরীরে দিয়ে আসো, মানুষকে আমি মাটি থেকে বানিয়েছি, মাটির দেহেই তার আত্মাকে আবার রেখে আসো I সময় হলে তাকে আমি আবার পুনরায় জীবন দিবো I"

তারপর মৃতদেহকে কবরে রেখে যাওয়ার পর দুই জন ফেরেস্তা আসবেন I তাদের নাম মুনকার ও নাকির I
তারা মৃতের সৃষ্টিকর্তা, তার ধর্ম ও নবী সম্পর্কে জিজ্ঞেস করবেন I

মুনকার নাকির চলে যাওয়ার পর,
আত্মাটি আবার অন্ধকার কবরে একাকী হয়ে যাবে I
সে এক ধরণের অজানা আশংকায় অপেক্ষা করবে I কোথায় আছে ? কি করবে ? এক অনিশ্চয়তা এসে তাকে ঘিরে ধরবে I

এমন সময় সে দেখবে, খুব সুন্দর একজন তার কবরে তার সাথে দেখা করতে এসেছেন I
তাঁকে দেখার পর আত্মাটি ভীষণ মুগ্ধ হবে I এতো মায়াবী ও সুন্দর তার চেহারা, সে জীবনে কোন দিন দেখেনি I
আত্মাটি তাকে দেখে জিজ্ঞেস করবে,
-তুমি কে ?
সেই লোকটি বলবে,
-আমি তোমার জন্য অনেক বড় সু- সংবাদ নিয়ে এসেছি, তুমি দুনিয়ার পরীক্ষায় উর্তীর্ণ হয়েছো, তোমার জন্য আল্লাহ তা'আলা জান্নাতের ব্যবস্থা করেছেন, তুমি কি সেটা একটু দেখতে চাও?
আত্মাটি ভীষণ খুশি হয়ে বলবে,
-অবশ্যই আমি দেখতে চাই, আমাকে একটু জান্নাত দেখাও I
লোকটি বলবে,
-তোমার ডান দিকে তাকাও I
আত্মাটি ডানে তাকিয়ে দেখবে কবরের দেয়ালটি সেখানে আর নেই I সেই দেয়ালের দরজা দিয়ে অনেক দূরে সুন্দর বেহেস্ত দেখা যাচ্ছে I
বেহেস্তের এই রূপ দেখে আত্মাটি অনেক মুগ্ধ হবে ও প্রশান্তি লাভ করবে I
এবং সেখানে যাওয়ার জন্য অস্থির হয়ে লোকটিকে জিজ্ঞেস করবে,
-আমি সেখানে কখন যাবো ? কিভাবে যাবো ?
লোকটি মৃদু হেসে বলবেন,
- যখন সময় হবে, তখনই তুমি সেখানে যাবে ও থাকবেI আপাততঃ শেষ দিবস পর্যন্ত তোমাকে অপেক্ষা করতে হবে I ভয় পেও নাI আমি তোমার সাথেই আছি I তোমাকে আমি সেই দিন পর্যন্ত সঙ্গ দিবো I
আত্মাটি তখন তাকে আবারো জিজ্ঞেস করবে,
-কিন্তু তুমি কে ?
তখন লোকটি বলবে,
-আমি তোমার এতদিনের আমল, পৃথিবীতে তোমার সব ভালো কাজের, তোমার সব পুণ্যের রূপ আমি, আজ তুমি আমাকে একজন সঙ্গীর মত করে দেখছো I আমাকে আল্লাহ তা'আলা তোমাকে সঙ্গ দেয়ার জন্যই এখানে পাঠিয়েছেন I
এই কথা বলে, লোকটি আত্মাটির উপর যত্ন করে হাত বুলিয়ে দিবেন
এবং বলবেন,
-হে পবিত্র আত্মা ! এখন তুমি শান্তিতে ঘুমাও I নিশ্চিন্তে বিশ্রাম নাও I

এই কথা বলার পর, আত্মাটি এক নজরে বেহেস্তের দিকে তাঁকিয়ে থাকবে এবং একসময় এই তাকানো অবস্থায় গভীর প্রশান্তিতে ঘুমিয়ে পড়বে I

নবীজি এতটুকু বলে আবার একটু থামলেনI
সাহাবীরা তখন গায়ের কাপড় দিয়ে ভেজা চোখ মুছলেন I

(বুখারী ও মুসনাদের দুইটি হাদিস অবলম্বনে)

আল্লাহ আমাদের পবিত্র আত্মা হওয়ার তাওফিক দিন।আমীন।।

16/08/2023

এক লোক রাতে বাড়িতে এসে দেখেন, তার সন্তানরা সবাই ঘুমিয়ে পড়েছে। স্ত্রীকে জিজ্ঞাসা করলেন, 'ওরা নামায পড়েছে'?

স্ত্রী বললেন, 'বাড়িতে কোনো খাবার ছিলোনা। সবাই ক্ষুধায় কান্না করতে করতে ঘুমিয়ে পড়েছে। নামায পড়েনি'।

'ওদেরকে জাগিয়ে দাও। ওরা নামায পড়ুক'।

'ওদেরকে জাগিয়ে উঠালে খাবার না পেয়ে ওরাতো ক্ষুধায় আবার কান্না-কাটি করবে'।

'ওদেরকে জাগিয়ে দিতে বলেছি জাগিয়ে দাও। আমার আদেশ পালন করো। তাদের রিজিকের দায়িত্ব আমার না। রিজিকের দায়িত্ব আল্লাহ তাআ’লার উপর'।

আল্লাহ তাআ’লা কোরআনে বলেছেন,

وأمر أهلك بالصلاة واصطبر عليها لا نسألك رزقا نحن نرزقك والعاقبة للتقوى}

"তোমার পরিবারবর্গকে নামাযের আদেশ দাও এবং তার উপর অবিচল থাকো। আমি তোমার কাছে কোন রিযিক চাইনা আমিই তোমাদেরকে রিযক দান করি। শুভ পরিণাম তো শুধুমাত্র মুত্তাকীদের জন্য"।
(১৩২ - সূরা ত্বহা)

একথা শুনে স্ত্রী তৎক্ষণাৎ সন্তানদের জাগিয়ে নামাযে দাঁড় করিয়ে দিলেন।

নামায শেষ করে যখন তারা উঠলো। এমন সময় দরজার বাইরে থেকে সালামের আওয়াজ ভেসে আসলো। দরজা খুলে দেখা গেলো, এক লোক তার কাধে অনেক খাবার। লোকটি বললো, 'এগুলো আপনার পরিবারের জন্য। গ্রহণ করুন'।

লোকটি কৈফিয়তের সুরে আরো বললো, 'শহর থেকে একজন নেতা আমার বাসায় মেহমান হয়ে এসেছিলেন। তার সামনে আমি খাবারগুলো পরিবেশন করলাম। কিন্তু খাবার শুরু করার পূর্বেই আমাদের মাঝে প্রচন্ড কথা কাটাকাটি হয়ে গেলো। মেহমান রাগান্বিত হয়ে কিছু না খেয়েই চলে গেলেন।

অতঃপর আমি খাবারগুলো নিয়ে বের হলাম। ভাবলাম, আল্লাহ যেদিকেই নেন, যেখানে নেন সেখানে খাবারগুলো দিয়ে আসবো। আল্লাহর নামে শপথ করে বলছি, হাঁটতে হাঁটতে আমি আপনার দরজায় এসে দাড়িয়ে গেলাম। আমি বুঝতে পারছিনা, কে আমাকে আপনার দরজার সামনে এনে দাঁড় করিয়ে দিলো'!

আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতাআ'লা আমাদের সবাইকে সালাত আদায় করার এবং তার দেয়া অশেষ নিয়ামত ও রিজিকের উপর পূর্ণ বিশ্বাস ও অবিচল থাকার তৌফিক দান করুক!

(আমিন)

15/08/2023
সারা বিশ্বের ৫ জন লোক কাবা'শরীফে বিনা অনুমতিতে প্রবেশ করতে পারবেন। তার মধ্যে আল্লামা দেলোয়ার হোসেন সাঈদী সাহেব একজন, আল...
15/08/2023

সারা বিশ্বের ৫ জন লোক কাবা'শরীফে বিনা অনুমতিতে প্রবেশ করতে পারবেন। তার মধ্যে আল্লামা দেলোয়ার হোসেন সাঈদী সাহেব একজন, আলহামদুলিল্লাহ!

আল্লামা সাঈদী সাহেবেরর চট্রগ্রামে প্রথম মাহফিলে প্রথম বছর সুরা ফা'তিহার তাফসির শুনে ৪৬ জন অমুসলিম ইসলাম গ্রহন করেছিলো!

আল্লামা সাঈদী বিশ্বের ৫২টি দেশে কোরানের তাফসির মাহফিল করেছেন!

আল্লামা সাঈদী ১৯৭৪ সাল থেকে প্রতি বছর পবিত্র হজ্ব পালন করেছেন!

কাবা শরীফের ইমাম যিনি আল্লামা সাঈদীর কপালে চুমু খেয়েছিলেন!

সৌদিবাদশাহর আমন্ত্রনে আল্লামা সাঈদী স্বয়ং কাবা ঘরের ভিতরে প্রবেশ করেছিলেন!

একবার সৌদিতে সারাবিশ্বের বাছাই করা এক হাজার আলেমদের নিয়ে যের যবর পেশ ছাড়া কোরআন প্রতিযোগিতা হয়েছিলো, সেখানে আল্লামা সাঈদী সর্বোচ্চ ৯৯ নম্বর পেয়ে প্রথম হয়েছিলেন!

আজ সেই কোরআনের পাখি আর এই পৃথিবীতে নেই😭
ইন্না-লিল্লাহি ওয়া-ইন্না ইলাইহি রাজিউন।😭😭
আপনি রয়ে যাবেন বিশ্বের সমস্ত মুসলমানদের অন্তরে!
আল্লাহ আপনাকে জান্নাতের উঁচু মাকাম দান করুন,
আমিন ইয়া রব 😭😭🤲

Address

Kalabaga

Telephone

+8801982061211

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when TukiTaki "ইলম" posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to TukiTaki "ইলম":

Share