Humaira's Diary

Humaira's Diary Hasbun Allahu wa ni'mal wakeel

কোন জা’লি’মকে বেশি বাড়তে দেখে বিভ্রান্ত হবেন না! তার পতন আসন্ন! আল্লাহ জা’লি’মকেও উঁচুতে তুলে ধরতে পারেন!কিন্তু, এর কারণ...
10/07/2025

কোন জা’লি’মকে বেশি বাড়তে দেখে বিভ্রান্ত হবেন না! তার পতন আসন্ন! আল্লাহ জা’লি’মকেও উঁচুতে তুলে ধরতে পারেন!

কিন্তু, এর কারণ জা’লি’মের প্রতি আল্লাহর ভালোবাসা নয়, বরং তাকে উঁচু জায়গা থেকে আছড়ে ফেলাটাই উদ্দেশ্য!

সুতরাং, কোন জা’লি’মকে বেশি বাড়তে দেখে বিভ্রান্ত হবেন না! তার পতন আসন্ন!

— শাইখ আব্দুল আযীয আত-তারেফী (হাফি.)

শিশুকে কোন চ্যানেল দেখতে দিচ্ছেন,🤷‍♀️❌ ৭টি ক্ষতিকর ইউটিউব চ্যানেল (শিশুদের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ)চ্যানেল নাম ক্ষতিকর দিক উদাহর...
21/06/2025

শিশুকে কোন চ্যানেল দেখতে দিচ্ছেন,🤷‍♀️
❌ ৭টি ক্ষতিকর ইউটিউব চ্যানেল (শিশুদের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ)

চ্যানেল নাম ক্ষতিকর দিক উদাহরণ

১. ChuChu TV ❌
অতিরিক্ত রঙ, শব্দ ও দ্রুতগতির ফুটেজ 👉
শিশুদের অস্থির করে তোলে, মনোযোগের সমস্যা তৈরি করে শিশু ঘুমানোর সময় বারবার এই কার্টুন দেখতে চায়, মনোযোগ কমে।

২. Cocomelon❌
অত্যধিক repetitive ও overstimulating; 👉
শব্দ ও সংগীতের মাধ্যমে “screen addiction” হয়ে যয়, বাচ্চা রেগে যায় যদি Cocomelon বন্ধ করা হয়।

৩. Diana and Roma ❌
বাস্তব জীবনের বিলাসীতা, খেলনা, ঘোরাফেরা দেখিয়ে শিশুদের ভোগবাদী মানসিকতা শেখায়👉
শিশু খেলনার জন্য জেদ করে কারণ "Diana" সেটাই করছে

৪. Vlad and Niki❌
নাটকীয়, চিৎকার ও অস্বাভাবিক আচরণ শেখায় 👉
যা শিশুরা অনুকরণ করে শিশু ঘর ভাঙচুর করে বলে “Vlad does it!”

৫. Little Baby Bum ❌
গান ও কার্টুনের মধ্যে বাস্তবতা ও কল্পনার বিভাজন দুর্বল করে, শিশুর চিন্তাশক্তিতে নেতিবাচক প্রভাব ফেলে👉
শিশু সবসময় গানেই চিন্তা করে, বাস্তব কথা শুনতে চায় না

৬. Morphle❌
হিংসাত্মক ও অপ্রাসঙ্গিক রূপান্তর ও আচরণ শিশুদের মধ্যে হিংসা ও অলীক চিন্তা তৈরি করে👉
Morphle হয়ে মানুষকে ‘হারিয়ে দেওয়া’ মজার মনে করে

৭. Elsa and Spiderman Parody Videos ❌
সেক্সুয়াল সাবটেক্সট, হিংসাত্মক কনটেন্ট – এগুলো শিশুর চোখে ঝাঁকুনির মতো👉
Elsa-Spiderman ভিডিওতে অশালীন পোশাক ও সংলাপ থাকে

✅ ৭টি শিক্ষনীয় ও মেধা বিকাশমূলক ইউটিউব চ্যানেল (নিরাপদ ও উপকারী)

চ্যানেল নাম -ভালো দিক -উদাহরণ

১. Peep and the Big Wide World- বৈজ্ঞানিক চিন্তা ও অনুসন্ধান শেখায় 👉
শিশু পিপের মতো প্রশ্ন করে: “পানি কেন শুকায়?”

২. Blippi -রঙিন হলেও বাস্তব অভিজ্ঞতা শেখায় (যেমন: মিউজিয়াম, গাড়ি, কাজ) 👉
“Construction Vehicle” দেখিয়ে শেখায় কাজের প্রতি আগ্রহ

৩. Sesame Street -নৈতিক শিক্ষা, গঠনমূলক ভাষা, আবেগ নিয়ন্ত্রণ শেখায় 👉
“Elmo says: Sharing is caring” শিশু মনে রাখে

৪. Ms. Rachel (Songs for Littles) -
স্পিচ থেরাপি ও ভাষা শেখাতে সহায়ক, খোলামেলা ও আসল মানব মুখ ব্যবহার করে 👉
দেরিতে কথা বলা শিশুরা Ms. Rachel দেখে শব্দ শেখে

৫. Super Simple Songs -
স্লো, ক্লিয়ার এবং নির্দিষ্ট বয়স উপযোগী গান – শিশুর শব্দভাণ্ডার বাড়ে👉
“If You’re Happy and You Know It” গান শেখায় শরীরচর্চা ও শব্দ

৬. National Geographic Kids প্রাণীজগত, প্রকৃতি, পৃথিবী সম্পর্কে শেখায় “How bees make honey” দেখে শিশুর জিজ্ঞাসা বেড়ে যায়।

৭. SciShow Kids বিজ্ঞানভিত্তিক সহজ ব্যাখ্যা ও পর্যবেক্ষণ শেখায় “Why do leaves change color?” দেখে শিশু জানতে চায় প্রকৃতি নিয়ে।

🔍 সচেতনতা ও পরামর্শ:

YouTube Kids অ্যাপে Parent Control ব্যবহার করুন

প্রতি ভিডিওর বিষয়বস্তু আগে দেখে দিন

সময় সীমা দিন — দিনে সর্বোচ্চ ২০ মিনিট (২-৫ বছর বয়সে) প্রতিদিনেম ৬০ মিনিট।

শিশুর পাশে বসে ভিডিও দেখুন ও আলাপ করুন। এই পোস্টের প্রতিটা চ্যানেলের কার্টুন আমি ৫-৮মিনিট করে দেখে দেখে এই চ্যানেলগুলো সিলেক্ট করেছি। তাই বলছি, কি দেখতে দিচ্ছেন তা খুব গুরুত্বপূর্ণ।

16/06/2025

কাউকে কষ্ট দেয়ার নিয়ত থাকলে, দেন! কোনো সমস্যা নাই!
ঠকানোর হইলে, ঠকান! কোন ব্যাপার নাহ!
কাউকে কোন প্রতিশ্রুতি দিয়ে ভঙ্গ করে ফেলছেন?' গায়েও লাগাচ্ছেন না? আচ্ছা!
কারো হক নষ্ট করতেছেন 'করেন, করেন!

যা করছেন বা করতেছেন;করেন!'কিন্তু,এইসব আপনার জীবনে কয়গুণ হয়ে ফেরত আসবে এটাও চিন্তা করে রাইখেন! ❤️
©

নিজেকে না বদলালে কেউ আপনাকে বাঁচাতে আসবে না।এই পৃথিবীতে কেউ আপনাকে এসে সফল করে দিয়ে যাবে না।কেউ এসে আপনাকে টেনে তুলবে না...
16/06/2025

নিজেকে না বদলালে
কেউ আপনাকে বাঁচাতে আসবে না।

এই পৃথিবীতে কেউ আপনাকে এসে সফল করে দিয়ে যাবে না।
কেউ এসে আপনাকে টেনে তুলবে না, যদি আপনি নিজে উঠে দাঁড়াতে না চান।
জীবনের লড়াই আপনাকেই লড়তে হবে, একদম একা।

১. কেউ আপনাকে কিছু দিতে বাধ্য না
আপনার বাবা-মা আপনাকে জন্ম দিয়েছেন, মানুষ করেছেন।
তবে আপনি জীবনে কতদূর যাবেন, কত বড় হবেন— সেটা একান্তই আপনার দায়িত্ব।
কেউই বাধ্য না আপনাকে সুযোগ করে দিতে।
আপনাকেই নিজের সুযোগ তৈরি করতে হবে।

২. পৃথিবী কঠিন, আপনি যদি দুর্বল থাকেন তো শেষ
জীবন কারও জন্য থেমে থাকবে না।
আপনি ব্যর্থ হলে, খুব বেশি মানুষ এক মিনিটও সময় দেবে না আপনার জন্য।
এই দুনিয়ায় টিকে থাকতে হলে আপনাকে মজবুত হতে হবে — মানসিকভাবে, মানসিকতায়, সিদ্ধান্তে।

নাহলে পৃথিবী আপনাকে গিলে ফেলবে, একটুও দয়া করবে না।

৩. কষ্ট হবে, কিন্তু কেউ দেখবে না
হয়তো আপনি রাত জেগে পরিশ্রম করছেন, একা লড়াই করছেন, কাঁদছেন —
কিন্তু কেউ তা দেখবে না।
মানুষ শুধু ফলাফল (result) দেখতে চায়,
আপনার পরিশ্রম (process) নয়।

তাই নীরবে লড়াই করুন, জেতার পর সবাই দেখবেই।

৪. বারবার ক্ষমা চাইলে পিছিয়ে পড়বেন
যদি আপনি সবসময় অজুহাত দেন—
যে, “সময় পাইনি”, “পরিস্থিতি খারাপ ছিল”, “ভাগ্য সহায় ছিল না”—
তাহলে আপনি কখনোই এগোতে পারবেন না।

Victim mindset মানে নিজেকে সবসময় দুর্ভাগা ভাবা — এটা আপনাকে কেবল পিছিয়ে দেবে, কিছুই দেবে না।

৫. আপনিই আপনার একমাত্র ভরসা
কেউ এসে আপনাকে ধাক্কা দিয়ে বলবে না: “উঠে দাঁড়াও!”
কেউ এসে আপনাকে অনুপ্রাণিত করবে না, যদি না আপনি নিজে চেষ্টার আগুন জ্বালান।

আজ আপনি যেখানে আছেন, ১০ বছর পরও সেখানেই থাকবেন — যদি আজই বদলানো শুরু না করেন।

শেষ কথা:
এখনো ভাবছেন, কেউ এসে আপনাকে বাঁচাবে?
না, কেউ আসবে না।
আপনাকেই নিজেকে বাঁচাতে হবে।
নিজের ভিতরের আগুন জ্বালান — কারণ একমাত্র আপনিই পারেন নিজেকে বদলাতে।
(সংগৃহীত)

14/06/2025

মানুষ বলে, "শিশুদের তাদের বাবার প্রয়োজন," কিন্তু বিষয়টা তার চেয়েও গুরুত্বপূর্ণ।

একটি শিশুর প্রয়োজন এমন একজন বাবা, যিনি নিরাপদ মানসিকএবং শারীরিকভাবে।

যিনি শুধু আর্থিকভাবে নয়, ভালোবাসা এবং ধৈর্য দিয়েও পাশে থাকেন।

যিনি প্রতিদিন প্রতিশ্রুতি নিয়ে উপস্থিত থাকেন, শুধু দায়িত্ববোধে নয়, ভালোবাসায়।

যিনি বুঝতে পারেন যে, তার পরিবার তার স্বার্থপর চাহিদা আর অজুহাতের আগে আসে।

একজন বাবা, যিনি প্রতিবার নিজের সন্তানদেরকে বেছে নেন—শুধু কথায় নয়, কাজে।

সঙ্গে থাকা শুধু শরীরের উপস্থিতি নয়—মন থেকে, ভালোবাসা থেকে উপস্থিত থাকা।

©

সম্মান যেখানে শ্বাস নেয়, সেখানেই বাঁচোযার সাথে কথা বলছেন, সে মোবাইল টিপছে, অন্যমনস্ক কিংবা আপনাকে পাত্তা দিচ্ছে না—কথা থ...
11/06/2025

সম্মান যেখানে শ্বাস নেয়, সেখানেই বাঁচো

যার সাথে কথা বলছেন, সে মোবাইল টিপছে, অন্যমনস্ক কিংবা আপনাকে পাত্তা দিচ্ছে না—কথা থামিয়ে উঠে পড়ুন। যেখানে আপনার গুরুত্ব নেই, সেখানে এক মুহূর্তের অপচয় নয়। কেউ অবহেলা, অপমান করবে, তারপরেও সেখানে থাকতে হবে—দুনিয়াটা আপনার জন্য এতটা সংকীর্ণ হয়ে যায়নি। যেখানে সম্মান নেই, সেখানে যাবেন না। যে আপনার গুরুত্ব বোঝে না, তার সাথে মিশবেন না।

যেখানে আপনার উপস্থিতি-অনুপস্থিতিতে বিশেষ কিছু আসে-যায় না, সেখানে সময় না দিয়ে নিজের উন্নয়নে ব্যস্ত হোন। নিজেকে যোগ্য ও দক্ষ করে এমন এক উচ্চতায় উপনীত করুন, যাতে আপনার কথা শোনার জন্য মানুষ অপেক্ষা করে। যে আসরে আপনার গুরুত্ব আছে, সে আসরে বসুন। তাদের সাথে মিশুন যারা আপনাকে সম্মান না করলেও অন্তত অসম্মান করে না। সেই আড্ডায় মাতুন, যেখানে আপনি তুচ্ছ নন।

আত্মসম্মান জীবনের জন্য গুরুত্বপূর্ণ অনুষঙ্গ। তবে খেয়াল রাখবেন, আত্মসম্মান যেন অহংকারে পরিণত না হয়। “আমি কিছু একটা”—এমন দম্ভে সাধারণের সাথে দূরত্ব সৃষ্টি করবেন না। অসাধারণ হওয়ার দরকার নেই, বরং সাধারণ থাকুন। তবে কারও অবজ্ঞায় আটকে থাকবেন না। অন্তত অবহেলা থেকে নিজেকে মুক্ত করুন।

যার-তার থেকে যখন-তখন অপমান জীবন থেকে অপসারণ করুন। বাঁচুন—সম্মানের সাথে। যারা বিশ্বাস নষ্ট করে, কথার পিঠে ব্যথা দেয় এবং ভর সমাজে অপমান করে—তাদের থেকে নিরাপদ দূরত্ব বজায় রাখুন। যারা ইশারা-ইঙ্গিতে আপনাকে অপমানিত করে, পর ভাবে কিংবা মিশতে চায় না—তাদের চৌহদ্দিতেও পা ফেলবেন না। দুনিয়াটা বিশাল। লক্ষ দুয়ার আপনার পক্ষ নেওয়ার অপেক্ষায়। কোথাও জায়গা না পেলে নিজের জগতে বাঁচুন, তবুও অসম্মানের পথে হাঁটবেন না।

আত্মসমালোচনা করুন, তবে আত্মসম্মান বিকিয়ে দিয়ে নয়। প্রত্যেকের ভুল হয়। আত্মসমর্পণ মানে এই নয়—যে যা ইচ্ছা বলতে ও করতে পারবে। বিনীত থাকা ভালো, কিন্তু যারা বিনয়কে দুর্বলতা ভেবে পেয়ে বসে—তাদের শিক্ষা পাওয়াটাও জরুরি।

কারও উপকার করার সুযোগ পেলে আজকেই করুন, কেননা আগামীকাল এই সুযোগ নাও আসতে পারে। ব্যক্তিত্ব বিসর্জন দিয়ে নিজের স্বার্থ রক্ষায় কোনো কাজ করবেন না। তবে কারও জীবন রক্ষা পায়, ভয়ানক বিপদ থেকে বাঁচে—এমন যদি হয়, এজন্য যে কারও কাছে এক জীবনে দু-একবার ছোট হবেন। এতে আপনি বিশালতা পাবেন। অন্যের দোয়া যে মানুষকে কত বড় বানাতে পারে তা ভাবতেও পারছেন না!

কখনোই কাউকে অসম্মান করা, অবজ্ঞা ও অবহেলা করা—এই ভুল করবেন না। সম্মান দেওয়া এবং নেওয়ার জন্য একজন আছেন যিনি ন্যায্যতার প্রতীক।

পূর্ণাঙ্গ মানবজীবনের যাত্রায় আশেপাশের কেউ তুচ্ছ নয়। যার যতটুকু সম্মান, ততটুকু রক্ষার জন্য প্রয়োজনে সংগ্রাম করতে হবে, জীবন দিতেও হতে পারে। কথা ও আচরণ মানুষের মর্যাদা বাড়ায় বা কমায়। ভালো আচরণ মানবজীবনে আলো হয়ে ফেরত আসে। কারও বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করা, অসম্মানের পরিকল্পনা করা মানে নিজের পতনের নিমিত্তে গর্ত খোঁড়া।

চিন্তাতেও অন্যের উপকার রাখবেন। কাজে শুভের বাস্তবায়ন ঘটাবেন। কারও অসম্মান করে কোনো আচরণ করবেন না—তাতে যদি কোথাও কোথাও নিজেকে সুযোগ থেকে বঞ্চিত করা লাগে, তবুও। অবস্থান তৈরি করুন, যাতে আপনার অনুপস্থিতিতে মানুষ আপনার শূন্যতা অনুভব করে। লোকেদের স্মৃতিতে আপনার জন্য সম্মান জমা করে যান। যদি চান তবে না থেকেও থাকতে পারেন!

উপকারের হাত প্রশস্ত রাখুন। দানে সম্পদ কমে না, বরং মান-সম্মান বাড়ায়। জীবনের বিরুদ্ধে যত পারেন, কম অভিমান করবেন।

অভিযোগ শান্তির হন্তারক। অল্পে সন্তুষ্ট জীবন সুখী। কিছু ত্রুটি এড়িয়ে যাবেন, কিছু কথা গোপন রাখবেন এবং অন্যের প্রশংসা জারি রাখবেন—দেখবেন, আপনার গ্রহণযোগ্যতা বাড়ছে।

অবস্থা তৈরি করে নিতে হয়। আপনার সরল চিন্তা, সাদামাটা জীবন এবং মানুষের মঙ্গলকামনা—আপনাকে লাখে একজন ‘এক’ হিসেবে তৈরি করবে। নিজেকে বিক্রি করে, বিবেককে বন্ধক দিয়ে কিংবা সত্যকে আড়াল করে অন্যায়ের পক্ষ নেবেন না। পরের হক ভক্ষণ করবেন না।

মানুষ দুনিয়া থেকে বিদায় নিলেও তার কাজ ও কথা থেকে যায়। পাছে যা থাকবে, তা যাতে অগ্রে দোয়া পাঠাতে পারে—সুযোগ রেখে যান। নিজেকে অমূল্য করুন, তবে ন্যায়ের মূল্য হারিয়ে নয়। সম্মানের সাথে থাকুন, সসম্মানে বাঁচুন। অসম্মানের চেয়ে অপমানের আর কিছুই নেই। আত্মসম্মান জীবনের সবচেয়ে বড় সম্পদ।

#সংগৃহীত

30/05/2025

‼️ ১০টি কারণ, কেন বাচ্চাকে আজ থেকেই বিস্কুট খাওয়ানো বন্ধ করবেন!

❗বাচ্চার হাতে বিস্কুট মানেই ‌নীরব বি*ষ!
আপনি যেটাকে স্ন্যাক ভাবছেন, সেটা হয়তো শিশুর ক্ষ*তির কারণ — প্রতিদিন!

— — — — — — — — — — — — — — — — — — — — — — —
⭕⭕ বিস্কুট শিশুর যে ক্ষ*তি করে -

🔵 ১. স্যাচুরেটেড ফ্যাট = হৃদযন্ত্র ও লিভারের ক্ষতি
👉 বিস্কুটে থাকে ট্রান্স ফ্যাট ও স্যাচুরেটেড ফ্যাট
👉 শিশুর লিভার ও হার্টে চর্বি জমে, বাড়ে রোগের ঝুঁ*কি

🔵 ২. হজমে গোলমাল + গ্যাস + অরুচি
👉 ময়দা, প্রিজারভেটিভ ও কৃত্রিম ফ্লেভার হজমে বাধা দেয়
👉 পেট ফাঁপা, খাবারে অনীহা, গ্যাস্ট্রিক

🔵 ৩. অতিরিক্ত চিনি = কৃমি + দাঁতের ক্ষয়
👉 দাঁতের এনামেল ন*ষ্ট, কৃমির ঝুঁকি ও শরীর দুর্বলতা বাড়ায়

🔵 ৪. প্রিজারভেটিভ ও রাসায়নিক ভেজাল
👉 কিডনি ও স্নায়ুতন্ত্রে ধীরে ধীরে বি*ষক্রিয়া

🔵 ৫. Hyperactivity ও আচরণগত সমস্যা
👉 চিনি + কৃত্রিম ফ্লেভার শিশুকে অতিরিক্ত চঞ্চল করে
👉 মনোযোগ ও ঘুমে ব্যাঘাত

🔵 ৬. পুষ্টিহীন, পেট ভরায়
👉 নেই কার্যকর প্রোটিন, ভিটামিন বা মিনারেল
👉 শুধু ক্যালরি দিয়ে মূল খাবারের প্রতি আগ্রহ হারায়

🔵 ৭. ইনসুলিন রেজিস্ট্যান্স ও ভবিষ্যতের ডায়াবেটিস
👉 বারবার বিস্কুট খেলে রক্তে চিনি বাড়ে
👉 টাইপ-২ ডায়াবেটিসের সম্ভাবনা তৈরি হয়

🔵 ৮. আ*সক্তি তৈরি করে (Food Addiction)
👉 চিনি ও কৃত্রিম ফ্লেভার ব্রেনে Dopamine রিলিজ করে
👉 শিশু রেগুলার এই খাবারেই লোভ পায়

🔵 ৯. রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যায়
👉 ইমিউন সিস্টেম দুর্বল হয়, সহজে অসুস্থ হয় শিশু

🔵 ১০. পেটের ভালো ব্যাকটেরিয়া ন*ষ্ট হয়
👉 গাট হেলথ ন*ষ্ট হলে শিশুর হজম, মুড ও স্বাস্থ্যে প্রভাব পড়ে

— — — — — — — — — — — — — — — — — — — — — — —

⭕⭕ তাহলে বিকল্প কী?
সুস্থ, সহজ, সুস্বাদু — শিশুর জন্য সেরা স্ন্যাকস:

✅ কলা / পেয়ারা / আঙুর
✅ সেদ্ধ ডিম
✅ ওটস বা সুজি পিঠা / প্যানকেক
✅ খেজুর-নারকেল লাড্ডু
✅ রাগি বিস্কুট (ঘরে বানানো বা স্বাস্থ্যকর ব্র্যান্ড)
✅ ফ্রুট চাট
✅ সবজি ওমেলেট / ছোট পরোটা টুকরো
✅ ঘরে বানানো এনার্জি বল

— — — — — — — — — — — — — — — — — — — — — — —

‼️স*তর্ক থাকুন — এক প্যাকেট বিস্কুট শিশুর শরীরে ক্ষ*তি করতে পারে বহুদিন ধরে।

শান্ত ও সুস্থ শিশু চাইলে ভালোবাসা ও খাবার দিন — বিস্কুট নয়।

— — — — — — — — — — — — — — — — — — — — — — —

পোস্টটি শেয়ার করে দিন ।
আপনার শেয়ার হয়তো আরেকজন মা-বাবাকে সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে সাহায্য করবে।



#বাচ্চা #শিশু #মা ゚viralシ

বিশ্বের সর্বোচ্চ পতিতাবৃত্তির দেশ:১। থাইল্যান্ড (বৌদ্ধ ধর্ম)২। ডেনমার্ক (খ্রিস্ট ধর্ম)৩। ইতালি (খ্রিস্ট ধর্ম)৪। জার্মান ...
29/05/2025

বিশ্বের সর্বোচ্চ পতিতাবৃত্তির দেশ:
১। থাইল্যান্ড (বৌদ্ধ ধর্ম)
২। ডেনমার্ক (খ্রিস্ট ধর্ম)
৩। ইতালি (খ্রিস্ট ধর্ম)
৪। জার্মান (খ্রিস্ট ধর্ম)
৫। ফ্রেঞ্চ (খ্রিস্ট ধর্ম)
৬। নরওয়ে (খ্রিস্ট ধর্ম)
৭। বেলজিয়াম (খ্রিস্ট ধর্ম)
৮। স্প্যান (খ্রিস্ট ধর্ম)
৯। ইউকে (খ্রিস্ট ধর্ম)
১০। ফিনল্যান্ড (খ্রিস্ট ধর্ম)

বিশ্বের সর্বোচ্চ চুরির হার:
১। ডেনমার্ক এবং ফিনল্যান্ড (ক্রিশ্চিয়ান)
২। জিম্বাবুয়ে (খ্রিস্ট ধর্ম)
৩। অস্ট্রেলিয়া (খ্রিস্ট ধর্ম)
৪। কানাডা (খ্রিস্ট ধর্ম)
৫। নিউজিল্যান্ড (খ্রিস্ট ধর্ম)
৬। ভারত (হিন্দু ধর্ম)
৭। ইংল্যান্ড এবং ওয়েলস (ক্রিশ্চিয়ান)
৮। ইউএস (খ্রিস্ট ধর্ম)
৯। সুইডেন (খ্রিস্ট ধর্ম)
১০। দক্ষিণ আফ্রিকা (খ্রিস্ট ধর্ম)

পৃথিবীর সর্বোচ্চ অ্যালকোহল আসক্তি:
১। মোল্ডোভিয়া (খ্রিস্টান)
২। বেলারুশিয়া (খ্রিস্টান)
৩। লিথুয়ানিয়া (খ্রিস্টান)
৪। রাশিয়া (খ্রিস্টান)
৫। চেক প্রজাতন্ত্র (খ্রিস্টান)
৬। ইউক্রেনীয় (খ্রিস্টান)
৭। অ্যান্ডোরা (ক্রিশ্চিয়ান)
৮। রোমানিয়া (ক্রিশ্চিয়ান)
৯। সার্বিয়া (খ্রিস্টান)
১০। অস্ট্রেলিয়া (খ্রিস্টান)

বিশ্বের সবচেয়ে বেশি খুনের হার:
১। হন্ডুরাস (খ্রিস্টান)
২। ভেনেজুয়েলা (খ্রিস্টান)
৩। বেলিজ (খ্রিস্টান)
৪। এল সাভাদর (খ্রিস্টান)
৫। গুয়াতেমালা (খ্রিস্টান)
৬। দক্ষিণ আফ্রিকা (খ্রিস্টধর্ম)
৭। সেন্ট কিটস এবং নেভিস (ক্রিশ্চিয়ান)
৮। বাহামা (খ্রিস্টান)
৯। লেসোথো (ক্রিশ্চিয়ান)
১০। জামাইকা (খ্রিস্টান)

বিশ্বের সবচেয়ে বিপজ্জনক দল:
১। ইয়াকুজা (কোন ধর্ম নেই)
২। আগ্বেরাস (খ্রিস্টান)
৩। ওয়াহ সিং (খ্রিস্টান)
৪। জামাইকা বসএঁ (খ্রিস্টান)
৫। প্রাইমেরো (ক্রিশ্চিয়ান)
৬। দ্য আরিয়ান ব্রাদারহুড (খ্রিস্টান)

বিশ্বের সবচেয়ে বড় মাদক দল:
১। পাবলো এসকোবার - কলম্বিয়া (খ্রিস্টান)
২। আমাদো ক্যারিলো - কলম্বিয়া (ক্রিশ্চিয়ান)
৩। কার্লোস লিডার জার্মেন (খ্রিস্টান)
৪। গ্রিসেল্ডা ব্ল্যাঙ্কো - কলম্বিয়া (খ্রিস্টান)
৫। জোয়াকুইন গুজম্যান - মেক্সিকো (ক্রিশ্চিয়ান)
৬। রাফায়েল ক্যারো - মেক্সিকো (ক্রিশ্চিয়ান)

অথচ বলা হয় ইসলাম এবং মুসলমানরা পৃথিবীতে সহিংসতা ও সন্ত্রাসবাদের কারণ এবং তারা চায় সবাই যেন তাই বিশ্বাস করে ।

প্রথম বিশ্বযুদ্ধ শুরু কে করেছে?
মুসলিমরা নয়..

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ কে শুরু করেছে?
মুসলিমরা নয়..

প্রায় ২০ মিলিয়ন স্থানীয় অস্ট্রেলিয়ানকে কে হত্যা করেছে?
মুসলিমরা নয়..

জাপানের নাগাসাকি এবং হিরোশিমায় কে বোমা ছুড়েছে?
মুসলিমরা নয়..

দক্ষিণ আমেরিকায় প্রায় ১০০ মিলিয়ন রেড ইন্ডিয়ানদের কে হত্যা করেছে ?
মুসলিমরা নয়..

উত্তর আমেরিকায় প্রায় ৫০ মিলিয়ন রেড ইন্ডিয়ানদের কে হত্যা করেছে?
মুসলিমরা নয়..

আফ্রিকা থেকে ১৮০ মিলিয়নেরও বেশি আফ্রিকানকে যারা অপহরণ করেছিল, তাদের মধ্যে 88% মারা গেছে এবং সাগরে নিক্ষিপ্ত হয়েছে! কে করেছে এ কাজ?
মুসলিমরা নয়..
----------------------------
সন্ত্রাসবাদ বা জঙ্গীবাদের সূচনা মুসলিমদের দ্বারা হয়নি অথচ সংজ্ঞায়িত করা হচ্ছে তাদেরকে।
অমুসলিম সন্ত্রাসী কাজ করলে অপরাধ! কিন্তু মুসলিমরা অধিকার আদায়ের চেষ্টা করলে বলে সন্ত্রাস..!

এটা সুস্পষ্ট সুপরিকল্পিত ষড়যন্ত্র।।

-সংগৃহীত

জিলহজ্ব রিমাইন্ডার 🤲জিলহজের দশ দিন আপনার জন্য একটি সুবর্ণ সুযোগ। রাসূল (সা.) ইরশাদ করেছেন, ‘জিলহজের ১০ দিনের ইবাদত আল্লা...
29/05/2025

জিলহজ্ব রিমাইন্ডার 🤲
জিলহজের দশ দিন আপনার জন্য একটি সুবর্ণ সুযোগ।

রাসূল (সা.) ইরশাদ করেছেন, ‘জিলহজের ১০ দিনের ইবাদত আল্লাহর নিকট অন্য দিনের ইবাদতের তুলনায় বেশি প্রিয়।
প্রতিটি দিনের রোজা এক বছরের রোজার মতো।
আর প্রতি রাতের ইবাদত লাইলাতুল কদরের ইবাদতের মতো।’
(তিরমিজি: ১/১৫৮)

----

❏ করতে পারেন এই ১০ দিনেঃ

১. নিয়ত ঠিক করুন।
এই ১০ দিনকে আমলের মাধ্যমে পূর্ণ করার জন্য দৃঢ় নিয়ত করুন।

২. একটি ডেইলি প্রোডাক্টিভ লিস্ট বানান
যাতে প্রতিদিনের লক্ষ্য লিখে রাখতে পারেন।

৩. সালাতে মনোযোগী হোন।
ফরজের পাশাপাশি সুন্নত ও নফল সালাতগুলো পড়ার অভ্যাস গড়ে তুলুন।

৪. প্রথম ৯ দিনের রোজা রাখুন।
বিশেষ করে আরাফার দিন— যার রোজা এক বছর আগের ও এক বছর পরের গুনাহ মাফের কারণ।

৫. তাকবিরে তাশরিক পড়ুন।
পুরো জিলহজ জুড়েই অধিক তাকবিরে তাশরিক পাঠের চেষ্টা করুন।
এবং ৯ জিলহজ ফজর থেকে ১৩ জিলহজ আসর পর্যন্ত প্রতিটি ফরজ সালাতের পর ১ বার ওয়াজিব তাকবির পড়ুন:

> اَللهُ اَكْبَر اَللهُ اَكْبَر لَا اِلَهَ اِلَّا اللهُ وَ اَللهُ اَكْبَر اَللهُ اَكْبَر وَ للهِ الْحَمْد

৬. সাদাকাহ করুন।
এই ১০ দিন শুরু হওয়ার আগেই কিছু খুচরা টাকা প্রস্তুত রাখুন এবং প্রতিদিন সেখান থেকে অল্প হলেও দান করুন।

৭. কুরআনের সাথে সময় কাটান।
অবসর না রেখে এই ১০দিন অধিক পরিমাণ তিলাওয়াত করুন, কুরআনের অর্থ বোঝা ও হিফজের চর্চা করুন।

৮. স্ক্রিন কন্ট্রোল করুন।
এই ১০ দিন কে কাজে লাগিয়ে অপ্রয়োজনীয় ফোন/স্ক্রলিং থেকে বিরত থাকুন স্ক্রিন নিয়ন্ত্রণ করুন।

৯. আখলাকের উন্নয়ন করুন।
এই ১০ দিনকে কাজে লাগিয়ে চেষ্টা করুন নিজের আখলাক কে আরেক ধাপ উন্নতির দিকে নিয়ে যাওয়ার।

১০. দুরুদ, ইস্তিগফার ও জিকিরে সময় দিন
দৈনিক নির্দিষ্ট পরিমাণ নির্ধারণ করে তা পূরণ করার চেষ্টা করুন।

১১. আসমাউল হুসনা মুখস্থ করুন।
এই ১০ দিনকে টার্গেট করে ছোট সূরাগুলোও মুখস্থের তালিকায় রাখুন।

১২. দোয়ার অভ্যাস গড়ুন।
বিশেষ করে তাহাজ্জুদের সময়, দিন-রাতের ফাঁকে ফাঁকে,এবং বিশেষ করে আরাফার দিন বেশি বেশি দোয়া করুন।

১৩. ঘুমের সময় নিয়ন্ত্রণ করুন।
রাতে তাড়াতাড়ি ঘুমানো ও ফজরের পর না ঘুমানোর অভ্যাস গড়ুন এই ১০ দিন কে কাজে লাগিয়ে।

১৪. সর্বোপরি নিজেকে রিমাইন্ড করুন।
“হতে পারে এটাই আমার জীবনের শেষ জিলহজ”— এই কথা নিজের অন্তরে বারবার জাগ্রত করুন।

---

বিঃদ্রঃ [একটি গুরুত্বপূর্ণ সুন্নাত]

জিলহজের চাঁদ ওঠার পর এই দশ দিন কোরবানি আদায় করা পর্যন্ত শরীরের কোনো প্রকার চুল-পশম ও নখ না কাটা। এ বিষয়ে বর্ণিত সকল হাদিস এবং সাহাবায়ে কেরাম ও তাবেয়িদের আমল থেকে প্রতীয়মান হয় যে, যারা কোরবানি করবেন এবং যারা সামর্থ্যের অভাবে কোরবানি করবেন না—সবার জন্যই এই আমল করা উত্তম

---

নিজে আমল করুন,এবং দাওয়াহর নিয়তে অন্যকে উদ্বুদ্ধ করুন।
আল্লাহ সকলের ইবাদত কবুল করুন আমিন।
লেখাঃ- সংগৃহিত

24/05/2025

শুনেছিলাম শেষ জামানায় মহিলাদের সংখ্যা বেড়ে যাবে!!
কিন্তু ব্যাডাগুলাই যে বেডি হয়ে এই সংখ্যা বাড়াবে,
সেটা কখনোই ভাবিনি।😟

Address

Kalabaga

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Humaira's Diary posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Humaira's Diary:

Share