ShojoL VlogGify

ShojoL VlogGify Welcome to our page, which is dedicated to exploring Islamic egalitarianism. Through insightful content.

We delve into how Islam champions equality, justice, and human dignity for all, regardless of gender, race, or social class.

"দামী গাড়িটা একসময় কষ্টের কারণ হয়ে দাঁড়াল।ব্র্যান্ডেড কাপড়গুলো আসলে অতটা দরকারি ছিল না।আমি খুঁজছিলাম আনন্দের ক্ষণিক...
25/06/2025

"দামী গাড়িটা একসময় কষ্টের কারণ হয়ে দাঁড়াল।
ব্র্যান্ডেড কাপড়গুলো আসলে অতটা দরকারি ছিল না।
আমি খুঁজছিলাম আনন্দের ক্ষণিক উত্তেজনা, কিন্তু আসল স্বাধীনতা নয়।
আসল সম্পদ হলো — এমনভাবে ঘুম থেকে ওঠা, যেদিন আপনার মাথায় কোনো দায়িত্ব নেই।
এই সত্যিটা বুঝতে সারাজীবন নষ্ট করে ফেলবেন না।
দামী গাড়ি, মোবাইল বা ডিজাইনার ব্যাগ লক্ষ্য হওয়া উচিৎ নয়।
আসল লক্ষ্য হলো —
একটা শান্ত মস্তিষ্ক,
কিছু ফাঁকা সময়,
ভালোবাসার মানুষগুলো পাশে থাকা,
আর প্রতিদিন সকালে আনন্দ নিয়ে জেগে ওঠা।"

তুমি এখনও তোমার স্বপ্ন পূরণ করতে পারছো না, কারণ তুমি অনেক বেশি কেয়ার করো!কে কী বলবে, কে কি মতামত দিবে, ব্যর্থ হলে কেমন অ...
11/06/2025

তুমি এখনও তোমার স্বপ্ন পূরণ করতে পারছো না, কারণ তুমি অনেক বেশি কেয়ার করো!
কে কী বলবে, কে কি মতামত দিবে, ব্যর্থ হলে কেমন অবস্থা হবে, কতটা লজ্জা পেতে হবে—এসব ভেবে তুমি এগোতেই পারো না।
কারণ, তুমি এখনো সহজ একটা আর্ট রপ্ত করো নাই— 'গুরুত্বহীন কিছুকে কেয়ার না করা'।
সমাজ তোমাকে এমনভাবে প্রোগ্রাম করেছে তুমি সবকিছুর ব্যাপারেই চিন্তিত হচ্ছো।
তুমি কেমন দেখতে, কেমন কথা বলো, মানুষ কী ভাববে—এসব নিয়ে তুমি সবসময় চিন্তিত।
অথচ এখন, ইন্টারনেটের এই স্বর্ণযুগে, যেখানে হাতের এক ক্লিকের নাগালে রয়েছে তোমার স্বপ্নের জীবন, সেখানেও তুমি অন্যদের ভয়েই পা বাড়াতে পারো না।
তুমি কল্পনা করো, এখনকার টিনএজাররা তাদের মা-বাবাকে রিটায়ারে পাঠাচ্ছে। আর, প্রাপ্তবয়স্করা এখনো নিজের স্বপ্ন পূরণে ভয় পায়!
তোমার পূর্বপুরুষরা যদি এই সময় দেখে যেত, তারা হয়তো তোমার মুখের ওপর থুতু দিত। কারণ, তোমার সামনে যা যা দরকার সব আছে, তবুও তুমি থেমে আছো শুধুমাত্র কিছু মানুষের কারণে—যারা ১০ বছর পরই তোমার জীবনে থাকবে না।
তুমি হয়তো ভাবছো—“আমি দুর্বল না। আমি আলাদা। আমি আমার স্বপ্নের পেছনে দৌড়াই কে কি বললো তার পাত্তা না দিয়েই।”
কিন্তু মনে মনে তুমি জানো, তুমি থেমে আছো। তুমি যদি সত্যিই সৎ হও তাহলে স্বীকার করতে পারবে যে, তুমি সর্বশক্তি দিয়ে কারো কোনো কিছুর তোয়াক্কা না করে তোমার স্বপ্নের পেছনে ছুটছো না।
আমি চাই তুমি একটা ব্যাপার গভীরভাবে বুঝো—এই মানুষগুলোর কেউই আসলে গুরুত্বপূর্ণ না। যারা তোমাকে বিচার করছে, যারা তোমাকে ছোট করে দেখছে—তারা ১০ বছর পর তোমার জীবনের আশেপাশেও থাকবে না।
তুমি যদি ব্যর্থও হও, লজ্জা পাও, কিংবা জীবনে কিছু বড় ধাক্কা খাও—তবুও সেগুলোর কিছুই তোমার পরিবারকে সারাজীবনের জন্য সেটল করার সঙ্গে তুলনীয় না।
তাই আমি তোমাকে একটা টেকনিক শেখাতে চাই। এটা হলো– লেটার টু দ্যা ওল্ড ম্যান টেকনিক।
প্রতি কয়েক মাস অন্তর আমি আমার ৯০ বছর বয়সী নিজেকে একটা চিঠি লিখি—আমার সেই বৃদ্ধ ভার্সনটা যে আর কোনো স্বপ্ন পূরণ করতে পারবে না।
আমি তাকে শেয়ার করি—এই মুহূর্তে আমি কী করছি এবং তাকে জিজ্ঞেস করি, "তুমি কী মনে করো, আমি যে পথে হাঁটছি সেটা কেমন? আমি এই মুহূর্তে কী কী করছি যেগুলো তোমার জন্য কষ্ট ও আফসোসের কারণ হবে?"
তারপর আমি নিজেকে সেই বৃদ্ধর জায়গায় কল্পনা করি—যে হলো আমি নিজেই।
সে একটা কাঠের চেয়ারে বসে আছে। চারপাশে তার পরিবারের সদস্য, তার বংশধর। সে মামুলি কোনোকিছু নিয়ে মোটেই ভাবে না। তার ব্যর্থতাগুলো আর তাকে কষ্ট দেয় না। সে আর ছোটখাটো লজ্জা, ব্যর্থতা, বা কে কী বললো এসব নিয়ে মাথা ঘামায় না। যারা একসময় তাকে বিচার করেছিল, উপহাস করেছিল, তাকে ব্যর্থ মনে করেছিল—তাদের কেউই আর তার জীবনে নেই।
সে চিন্তা করছে সেই সময়গুলো নিয়ে—যখন সব সম্ভব ছিল, সে যেসব পদক্ষেপ নিতে পারত, কিন্তু সুযোগের মুখোমুখি হয়েও পিছিয়ে গিয়েছিল।
তার জীবনের শেষ প্রান্তে দাঁড়িয়ে, সে শুধু একটা জিনিস নিয়ে কষ্ট পায়—যেসব স্বপ্ন সে পূরণ করতে পারলো না শুধুমাত্র ভয় বা লজ্জার কারণে, চেষ্টা না করার কারণে, অন্যের মতামতের কারণে, তুচ্ছ অজুহাতের কারণে।
আমি তার চোখ দিয়ে দেখি, আর তার দৃষ্টিকোণ থেকে আমার কাছে চিঠির উত্তর লিখি। আর যখন সে আমাকে চিঠি লেখে তখন সে সেসব উপদেশই দেয়—লিগ্যাসি ও ফ্যামিলির জন্য যেগুলোর গুরুত্ব আছে।
এই টেকনিক চরম কার্যকরী। কারণ, এটা তৎক্ষণাৎ তোমার দৃষ্টিভঙ্গি বদলে দেয় এবং তোমাকে বোল্ড একশন নিতে বাধ্য করে।
এখন প্রশ্ন হলো, তুমি কি এই টেকনিক একবার হলেও চেষ্টা করবে?
অবশ্যই নিজে ট্রাই করে না দেখে এটাকে ফালতু টেকনিক বোলো না। কোনো কিছুকে ইউজলেস বলার আগে সেটা নিজে করে দেখো।
আরেকটা কথা মনে রেখো—তোমার কেয়ারিং হলো এক ধরনের মেন্টাল কারেন্সি। তুমি যতবার কোনো কিছুকে কেয়ার করো, ততবার তুমি এটা খরচ করো।
বেশিরভাগ মানুষ এটাকে বেপরোয়া অপচয় করে এমন সব জিনিসে যেগুলোর কোনো গুরুত্ব নাই—সেলিব্রেটি বা ইনফ্লুয়েন্সারদের স্ক্যান্ডাল, এমন কোনো দেশের যুদ্ধ যেখানে তারা কখনো যায়ইনি, কোন প্রেসিডেন্ট কী টুইট করল ইত্যাদি। আর এসবের মধ্যে সবচেয়ে বাজে, সেটা হলো—অপরিচিত মানুষজন তাদের নিয়ে কী ভাবছে!
শ্রেষ্ঠ মানুষরা শুধুমাত্র অল্প কিছু জিনিস নিয়ে ভাবে। কারণ, তারা অনলাইনের সিগমা মেল সেজন্য নয়, তারা নিজের মেন্টাল এনার্জির মূল্য বুঝে।
তুমি তোমার মনোযোগকে টাকা হিসেবে ভাবো। এবার, যা কিছুতে তুমি কেয়ার দাও তা কি বিনিয়োগের উপযুক্ত? তুমি কি বিনিয়োগের রিটার্ন পাচ্ছো? নাকি তুমি তোমার এনার্জি অপচয় করছো?
আমি কোন ব্যাপারগুলো কেয়ার করি?
আমি আমার ফ্যামিলিকে কেয়ার করি।
আমার লক্ষ্য ও আমার লিগ্যাসিকে কেয়ার করি।
আর, আমি আল্লাহকে কেয়ার করি।
আমি আর অন্য কিছুকে কেয়ার করি না।
ডোনাল্ড ট্রাম্পকে না।
লেটেস্ট স্পোর্টস গেম, জিটিএ সিক্স-কে না।
বা এন্ড্রু টেট ওর ফ্যানগুলোর সাথে ক্রিপ্টো স্ক্যাম করলো তা নিয়ে না।
কোথায় কোন দেশে যুদ্ধ লাগলো তা নিয়েও না।
আমি এইসব বাইরের বিষয় নিয়ে মাথা ঘামাতে পারিনা, কারণ এগুলো আমাকে কোনো উপকার করে না।
আর ঠিক এই দৃষ্টিভঙ্গিতেই তোমাকেও বিষয়গুলো দেখতে হবে।
তোমার মনোযোগই হলো কারেন্সি, তাই সেটা বুঝে-শুনে খরচ করো।
তুমি যখন গুরুত্বহীন বিষয়কে কেয়ার করা বন্ধ করে দাও, তখন তোমার জীবন হালকা হয়ে যাবে—কারণ তুমি আর অপ্রয়োজনীয় বোঝা বয়ে চলছো না, তোমার মন পরিষ্কার ও শার্প হয়ে উঠবে, আর তোমার এনার্জি ফুল থাকবে।
এই এনার্জিই তোমাকে ম্যাগনেটিক করে তোলে—মানুষ টের পায়, তুমি ফোকাসড।
মনে রেখো, কিছু মানুষ নৈতিকতার ভান করবে। তারা সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করবে; বুঝাবে যেন তারা যুদ্ধ বা সাম্প্রতিক যেকোনো বিশ্ব সংকট সম্পর্কে কেয়ার করে।
আর তুমি সতর্ক না হলে, তারা তোমাকেও তাদের এনার্জি ক্ষয়ের মধ্যে টেনে নিয়ে যাবে। তারা তাদের এনার্জি নিঃশেষ করে, তোমারও করতে চায়।
তারা হয়তো তোমাকে মানসিকভাবে প্রভাবিত করার চেষ্টা করবে, এমনভাবে বলবে, যেন তুমি কেয়ার না করায় তুমি একটা খারাপ মানুষ।
কিন্তু ব্যাপারটা এত হালকা নয়—এটা হলো তুমি কোথায় তোমার এনার্জি ব্যয় করবে, তা নির্ধারণের বিষয়।
তাই, তুমি কেয়ার না করায় কেউ যদি তোমার ওপর দোষ চাপায় সেটা তারই সমস্যা। তুমি তাদের অনুভূতির জন্য দায়ী না। কেউ যদি তাদের কন্ট্রোলের বাইরে এমন কিছুর পেছনে এনার্জি নষ্ট করতে চায়, সেটা ওদের সিদ্ধান্ত।
তুমি এসব হালকাপনায় লিপ্ত হয়ো না। কারো অনুভূতির দায় তোমার না। তারা যেটা নিয়ন্ত্রণ করতে পারবে না, তাতে যদি টাইম নষ্ট করতে চায়, করুক। তুমি তোমার এনার্জি বাঁচাও।
তোমার টাইম ও এনার্জি অমূল্য, একবার চলে গেলে আর ফেরত আসবে না।
তাই, আর ১ সেকেন্ডও তোমার কোনো উপকারে আসেনা এমন কিছুতে নষ্ট করার আগে সেই বৃদ্ধকে একটা চিঠি লেখো।
কারণ, যে মানুষটির আর অযথা টাইম ও এনার্জি খরচ করার সামর্থ্য নেই, সে-ই তোমাকে মনে করিয়ে দেবে—ওই সব বিষয় আসলে কতটাই না তুচ্ছ ছিল।
যেসব ব্যর্থতা, লজ্জা, ভয় এখন তোমার মনে হচ্ছে বিশাল, সেগুলোও তার কাছে তুচ্ছ।
তুমি জন্মেছো জয় করার জন্য, সৃষ্টির জন্য, নির্মাণের জন্য, সাহসীভাবে বাঁচার জন্য।
যখন তুমি অহেতুক, যেসব তোমার উপকার করেনা সেসব ব্যাপারকে পাত্তা দেয়া বন্ধ করবে, তখন বুঝবে—তোমার স্বপ্নের জীবন আসলে কখনই তোমার সাধ্যের বাইরে ছিলনা।
এটা শুধু তোমার দৃঢ় সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ছিল।
এটা শুধু অপেক্ষায় ছিল—কখন তুমি দ্বিধাগ্রস্ত হওয়া বন্ধ করবে।
তাই, সাহস নিয়ে এগিয়ে চলো, নিঃসংকোচে বাঁচো এবং জগতে তোমার যা প্রাপ্য, তা বুঝে নাও

08/06/2025

রাসূল (ﷺ) ইরশাদ করেছেন, তোমাদের মধ্যে সে ব্যক্তি সর্বোত্তম যে কুরান শিখে এবং অন্যকে শিক্ষা দেয়।
(সহীহ বুখারীঃ ৪৬৬১,৪৬৬২)

23/05/2025

“যে পুরুষ নিজের কামনাকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারে না, সে কখনোই সফল হতে পারে না।”
সাফল্যের পথে সবচেয়ে বড় বাঁধা—ভোগের আসক্তি।
যৌন আসক্তি শুধু সময়ই নয়, কেড়ে নেয় শক্তি, মনোযোগ ও ভবিষ্যৎ।
আত্মসংযমই আসল শক্তি।
ইতিহাস বলছে, যারা নিজেদের নিয়ন্ত্রণ করেছে, তারাই হয়েছে বিজয়ী—আলেকজান্ডার থেকে এলন মাস্ক পর্যন্ত।
প্রতিদিন আপনি কী বেছে নিচ্ছেন?
অপ্রয়োজনীয় সেক্স বা পর্ন?
নাকি নিজের লক্ষ্য, স্কিল ও ক্যারিয়ার?
নারীরা সম্মান করে সেই পুরুষকে—যার চোখে স্বপ্ন, মনে নিয়ন্ত্রণ, জীবনে ভিশন।
স্মরণ রাখুন:
যদি আপনি নিজের শরীর ও মন নিয়ন্ত্রণ না করতে পারেন, তাহলে সাফল্যও আপনাকে নিয়ন্ত্রণ করবে না।
নিজেকে জয় করুন—জীবন আপনাকে জয়ী করবে।
#পুরুষশক্তি

সফলতা সূএ১ # বেকার কথা বাদ দেন,চুপ থেকে কাজ করে যান।২ # রাতের তাড়াতাড়ি ঘুমাতে যান এবং ভোড়ে  ওঠে পড়ুন।* আল্লাহ ছাড়া সফলতা...
22/05/2025

সফলতা সূএ

১ # বেকার কথা বাদ দেন,চুপ থেকে কাজ করে যান।
২ # রাতের তাড়াতাড়ি ঘুমাতে যান এবং ভোড়ে ওঠে পড়ুন।

* আল্লাহ ছাড়া সফলতা কেউ আটকে রাখতে পারবে না..ইনশাআল্লাহ

03/10/2023

মাঝে মধ্যে একা থাকা সত্যি মানুষকে অনেক কিছু শেখায়।

Address

Kamrangir Char

Telephone

+8801531987107

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when ShojoL VlogGify posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to ShojoL VlogGify:

Share

Category