Ashim Vlog

Ashim Vlog আমার ফেসবুক পেজে স্বাগতম। আশা করি ফলো, লাইক ও শেয়ার দিয়ে সাথেই থাকবেন।
আপনাদের সকলের আন্তরিক ভালোবাসা ও সাপোর্ট চাই❤️ impression

পাহাড়ে জুম্ম নারী নিপীড়নের বিরুদ্ধে জুম্ম ছাত্র-জনতার মহাসমাবেশ। খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা। ২৬/০৯/২৫ ইং ゚viralfbreelsfypシ゚v...
26/09/2025

পাহাড়ে জুম্ম নারী নিপীড়নের বিরুদ্ধে জুম্ম ছাত্র-জনতার মহাসমাবেশ।
খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা।
২৬/০৯/২৫ ইং

゚viralfbreelsfypシ゚viral

26/09/2025

এই প্রশ্নের উত্তর একটা বাঙালির কাছেও নেই 💪


তরুণ ছাত্রনেতা প্রতিবাদী Ukyanu Marma কে ছেড়ে দেওয়া হয়। সবাই শান্ত থাকার আহ্বান জানান। তবে আগামী সমাবেশ যোগদান করার জন্য...
25/09/2025

তরুণ ছাত্রনেতা প্রতিবাদী Ukyanu Marma কে ছেড়ে দেওয়া হয়। সবাই শান্ত থাকার আহ্বান জানান।
তবে আগামী সমাবেশ যোগদান করার জন্য সবাই অনুরোধ জানান।

দেখা হবে রাজপথে বন্ধ ✊✊✊✊

ধর্ষক তুমি যেই হও, সাজা তোমায় পেতে হবে✊তুমি সাজো ব্যারিকেড, আমি বিদ্রোহ! ✊ ২৪-০৯-২৫ ইং, খাগড়াছড়ি।
24/09/2025

ধর্ষক তুমি যেই হও, সাজা তোমায় পেতে হবে✊
তুমি সাজো ব্যারিকেড, আমি বিদ্রোহ! ✊
২৪-০৯-২৫ ইং, খাগড়াছড়ি।

মহালছড়ির কান্না ২৬শে আগষ্ট - ২০০৩ খ্রি:আজকের দিনের মত সেদিন ছিল মঙ্গলবার প্রখর রোদ্র, প্রকৃতিও যেন ঐ দিন আমাদের বিপরিতে!...
26/08/2025

মহালছড়ির কান্না ২৬শে আগষ্ট - ২০০৩ খ্রি:

আজকের দিনের মত সেদিন ছিল মঙ্গলবার প্রখর রোদ্র, প্রকৃতিও যেন ঐ দিন আমাদের বিপরিতে!

আমাদের বাড়ির আঙ্গিনা হতে দেখা যাচ্ছে মহালছড়ি দিকে কালো ধোঁয়া আর ধোঁয়া আকাশে উড়ছে। পরিস্থিতি পর্যবেক্ষনের জন্য দোকানের দিকে বেরিয়ে পরি। কিছুক্ষন পরে সাইরেন বাজিয়ে ফায়ার সার্ভিসের গাড়ি। তার পর পরে তখনকার এমপি, ডিসি,এসপি মহোদয়গনের আগমন। আমাদের অবস্থান দেখে গাড়ি থামিয়ে সকলকে ধৈর্য্য ও শান্ত থাকার অনুরোধ জানান। বলেন কিছুই হবে না আর আমরা পৌঁছেছি। আত্মবিশ্বাসে ছিলাম আমরা সবাই। তাঁরা যেতে না যেতেই ১০/২০ মিনিটের মধ্যে পুড়ে ছাই হয়ে গেল পুরো গ্রাম!!! আজ শুধু বেদনা আর স্মৃতি নিয়ে🥲

Kishaloy Talukdar ゚viralfbreelsfypシ゚viral

বৈচিত্র্যের মাঝে ঐক্যতান,এবার ডাকসু হোক বহুত্ববাদের প্রাণ!আমি হেমা চাকমা, আমাদের বহুল প্রতীক্ষিত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্...
17/08/2025

বৈচিত্র্যের মাঝে ঐক্যতান,
এবার ডাকসু হোক বহুত্ববাদের প্রাণ!

আমি হেমা চাকমা, আমাদের বহুল প্রতীক্ষিত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনে প্রার্থী হিসেবে নিজেকে ঘোষণা করছি।

আমরা যাঁরা দেশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে আমরা জানি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় আমাদের প্রাণের জায়গা,কতটা আমরা স্বপ্নে বিভোর থাকি। কিন্তু ভর্তি হওয়ার পর আশা গুড়ে বালি হয়। যার দায় বর্তায় প্রশাসনের উপর। আবাসন,খাবার-দাবার, স্বাস্থ্য,পরিবহন,একাডেমিক,স্যানিটেশন,গবেষণা,সাংস্কৃতিক,
ক্লাস-রুম কিংবা খেলাধুলা সব জায়গাতে আমরা বার বার পিছিয়ে যাচ্ছি। আমাদের একজন শিক্ষার্থী হিসেবে যে মৌলিক চাহিদাগুলো থাকা দরকার, তা নিয়ে আমরা মোটাদাগে অসন্তুষ্ট। আমি নিশ্চিত করতে চাই "শিক্ষার্থী-বান্ধব পরিবেশ"। প্রতিটি শিক্ষার্থীর চাওয়া-পাওয়া যেন প্রশাসনের সিদ্ধান্তে মূল্যায়িত হয়।কারণ বিশ্ববিদ্যালয়ের মূল স্টেকহোল্ডার শিক্ষার্থীরা।

আমাদের ক্যাম্পাস গণতান্ত্রিক অধিকার চর্চার অন্যতম ক্ষেত্র। একজন বিত্তমান বাবার সন্তান যেমন আছে,তেমনি দিনমজুর বাবার সন্তানও আছে, একি সাথে বিভিন্ন জাতি-ধর্মে-বর্ণ নির্বিশেষে যারাই আছি আমাদের দরকার ন্যায্য অধিকার। এবারের ডাকসু'তে যাতে বহু ভাষা, জাতি ও সংস্কৃতির অংশগ্রহণে বহুত্ববাদের বাংলাদেশ বিনির্মানে সহায়ক হয়
তাঁর জন্য সচেষ্ট থাকব। আমার ক্যাম্পাসজীবনে যেকোনো অন্যায়ের বিরুদ্ধে আমি সোচ্চার ছিলাম, জুলাই-আন্দোলনে সক্রিয় ছিলাম স্রোতের বিপরীতে দাড়িয়ে, কারণ আমি থাকতাম গণরুমে।বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন অনিয়মের বিরুদ্ধে সোচ্চার ছিলাম। বিশেষ করে ধর্ষণবিরোধী মুভমেন্টে আমার কঠোর অবস্থান ছিলো, স্বাস্থ্য-বীমা সংক্রান্ত সচেতনামূলক সেমিনার,নারী শিক্ষার্থীদের স্লাটশেমিং এর বিরুদ্ধে, হলগুলোতে পর্যাপ্ত সুযোগ-সুবিধা এবং জুলাই-পরবর্তী সময়েও নিজ এলাকায় গ্রাফিতি কর্মসূচিতে অংশ নিয়েছি।

আমি বন্যায় আক্রান্তদের জন্য নিজ উদ্যোগে ফান্ড রেইজ করেছি এবং বাড়ি বাড়ি গিয়ে সহায়তা পৌঁছে দিয়েছি, এলাকায় স্কুলের অবকাঠামো নির্মাণেও সহযোগিতা করেছি। আমি বিশ্ববিদ্যালয় ভিত্তিক ক্লাবে সাংস্কৃতিক পরিমন্ডলে পারফর্ম করেছি। এছাড়াও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিনিধি হয়ে বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রতিনিধিত্ব করেছি। আন্তর্জাতিক প্রজেক্টে চ্যাম্পিয়ন হয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়কে প্রতিনিধিত্ব করেছি। এছাড়াও আমি ব্যক্তিগতভাবে বিভিন্ন সময়ে ডেভেলপমেন্ট সেক্টরে কাজ করেছি। ইউনিসেফ, ইউনেস্কো,মালালা ফান্ডের প্রজেক্টসহ বিভিন্ন আন্তর্জাতিক ফান্ডে এবং বিভিন্ন পলিসি ডায়লগেও অংশ নিয়েছি। আমি বিশ্বাস করি আমার কাজের সামষ্টিক অভিজ্ঞতা আমাকে একজন যোগ্য প্রতিনিধি গড়ে তুলেছে।

সর্বোপরি, আমি বিশ্ববিদ্যালয়ের ন্যায্য এবং যৌক্তিক অধিকারের পক্ষে আপোষহীন থাকব। প্রকৃতপক্ষে একজন শিক্ষার্থীবান্ধব পরিবেশ নিশ্চিতকরণে আমার বোল্ড স্টেটমেন্ট থাকবে। নির্বাচনে জয়ী হই বা না হই শিক্ষার্থীদের প্রশ্নে আমার কণ্ঠস্বর জারি থাকবে।

আপনার প্রতিটা শব্দ,মতামত,সাজেশন আমার গুরুত্বপূর্ণ। আমাকে পরামর্শ দিয়ে কিংবা আপনার ফেসকৃত সমস্যাগুলো তুলে ধরুন। আমি শীঘ্রই আমার নির্বাচনি ইশতেহার নিয়ে হাজির হবো।

সবার সহযোগীতা,সমর্থন ও দোয়া প্রার্থী

হেমা চাকমা
৪র্থ বর্ষ,সেশন:২০২০-২১
স্বাস্থ্য অর্থনীতি ইনস্টিটিউট
শামসুন নাহার হল
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

ভারতের অন্যতম সর্বোচ্চ বেসামরিক সম্মান ‘পদ্মশ্রী’ প্রাপ্ত স্মৃতি রেখা চাকমাত্রিপুরার সবুজ পাহাড়ি প্রান্তরে ১৯৬৪ সালে জন্...
16/08/2025

ভারতের অন্যতম সর্বোচ্চ বেসামরিক সম্মান ‘পদ্মশ্রী’ প্রাপ্ত স্মৃতি রেখা চাকমা

ত্রিপুরার সবুজ পাহাড়ি প্রান্তরে ১৯৬৪ সালে জন্মগ্রহণ করা স্মৃতি রেখা চাকমা শুধু কাপড়ই বোনেন না, তিনি বুনেন মানুষের গল্প, সংস্কৃতির রঙ আর শতাব্দীপ্রাচীন ঐতিহ্যের গর্ব। ছোটবেলায় দিদিমার কাছ থেকে শেখা কোমর-তাঁত (Loin Loom) আজ তাঁর হাতে হয়ে উঠেছে শিল্প, যা ভারতের সীমানা ছাড়িয়ে পৌঁছে গেছে বিশ্বমঞ্চে।

প্রাকৃতিক রঙে রঞ্জিত সুতি সুতা, প্রাচীন মোটিফ আর সূক্ষ্ম নকশায় তৈরি প্রতিটি শাড়ি, চাদর ও পোশাক যেন একেকটি জীবন্ত ক্যানভাস, যেখানে মিশে থাকে চাকমা জাতির ইতিহাস, নারীশক্তির দৃঢ়তা ও প্রকৃতির সাথে মানুষের গভীর সংযোগ।

১৯৯৯ সালে প্রতিষ্ঠিত তাঁর সংগঠন "Ujeia Jadha" অসংখ্য গ্রামীণ ও আদিবাসী নারীর জীবন বদলে দিয়েছে। তাঁত ও প্রাকৃতিক রঞ্জনের প্রশিক্ষণ দিয়ে তিনি তৈরি করেছেন দক্ষ কারিগর এবং ফিরিয়ে দিয়েছেন আত্মমর্যাদা ও অর্থনৈতিক স্বাধীনতা। ইতিমধ্যেই তাঁর শিষ্যদের মধ্যে চারজন জাতীয় পুরস্কার অর্জন করেছেন, যা তাঁর শিক্ষাদান ও নেতৃত্বের উজ্জ্বল প্রমাণ।

দেশের নানা প্রান্ত ও বিদেশের প্রদর্শনীতে অংশ নিয়ে তিনি শুধু চাকমা তাঁতশিল্পকে পরিচিত করেননি, বরং ভারতের বৈচিত্র্যময় হ্যান্ডলুম ঐতিহ্যের এক অনন্য দূত হয়ে উঠেছেন।

তাঁর অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ তিনি পেয়েছেন জাতীয় পুরস্কার (২০০০), Sutrakar Samman (২০১৮), Sant Kabir Award (২০১৮), World Crafts Council Award (২০১৮) এবং সর্বশেষে ভারতের অন্যতম সর্বোচ্চ বেসামরিক সম্মান পদ্মশ্রী (২০২৪)।

স্মৃতি রেখা চাকমা আমাদের মনে করিয়ে দেন, ঐতিহ্য শুধুই অতীতের স্মৃতি নয়, এটি বর্তমানের গর্ব ও ভবিষ্যতের আশা। তাঁর হাতে বোনা প্রতিটি সূতা যেন বলে দেয়, “যতদিন বুননের সুর বেঁচে থাকবে, ততদিন বেঁচে থাকবে আমাদের ইতিহাস।


9th August International Indigenous Day🍁🍂       ゚viralfbreelsfypシ゚viral   Sweety Chakma
09/08/2025

9th August International Indigenous Day🍁🍂

゚viralfbreelsfypシ゚viral Sweety Chakma

শান্তির জন্য কাজ করতাম বলে জনগণই আমাদের নাম দিয়েছিল শান্তিবাহিনী'-কোম্পানি কমান্ডার লক্ষ্মী প্রসাদ চাকমা১৯৭৩ সাল। স্বাধী...
05/08/2025

শান্তির জন্য কাজ করতাম বলে জনগণই আমাদের নাম দিয়েছিল শান্তিবাহিনী'

-কোম্পানি কমান্ডার লক্ষ্মী প্রসাদ চাকমা

১৯৭৩ সাল। স্বাধীন বাংলাদেশ। বঙ্গবন্ধু সরকার ক্ষমতায়। লক্ষ্মী প্রসাদ চাকমা রাঙ্গামাটি সরকারি কলেজের ডিগ্রির ছাত্র। পাহাড়ি ছাত্র সমিতির সঙ্গে সম্পৃক্ত থেকে আন্দোলন করছেন অধিকার আদায়ের। আশা ছিল নিয়মতান্ত্রিক আন্দোলনের মধ্য দিয়ে তারা তাদের অধিকার ফিরে পাবেন। পাকিস্তানিরা যা দেয়নি, স্বাধীন বাংলাদেশের বঙ্গবন্ধু সরকার সেই অধিকার ফিরিয়ে দেবেন।

'লক্ষ্মী প্রসাদ চাকমা বলেন, 'বাংলাদেশ স্বাধীন হবার পর স্বাভাবিকভাবেই আমাদের প্রত্যাশা ছিল, বঙ্গবন্ধু এবার হয়ত আমাদের কথা ভাববেন। কিন্তু অল্প সময়েই বুঝতে পারলাম পাকিস্তান সরকার যেমন কখনো আমাদের কথা ভাবেনি, বঙ্গবন্ধুও ভাবলেন না। উল্টো তিনি আমাদের 'বাঙালি' হয়ে যেতে বললেন। আমি একজন পাহাড়ি, একজন চাকমা, আমার সংস্কৃতি-কৃষ্টি আর বাঙালির সংস্কৃতি কৃষ্টি তো এক নয়।

তাহলে আমি কীভাবে বাঙালি হয়ে যাব?

তখনই বুঝতে পারলাম, আমাদের অধিকার আদায়ের জন্য কঠিন ত্যাগ স্বীকার করতে হবে। মনে হলো লেখাপড়ার চেয়ে জাতির ভাগ্যের উন্নয়নের সংগ্রাম অনেক বেশি জরুরি

১৯৭৩ সালে লক্ষ্মী প্রসাদ চাকমা চলে গেলেন শান্তিবাহিনীতে। লেখাপড়া শেষ হয়নি। পার্বত্য চট্টগ্রামের গহীন জঙ্গল হয়ে গেল ঠিকানা। নিষিদ্ধ হয়ে গেল লোকালয়। কলম ছেড়ে হাতে তুলে নিলেন অস্ত্র।

তিনি আরো বলেন, 'অন্য অনেকের মতো আমারও স্বপ্ন ছিল লেখাপড়া শেষ করব। একটা ভালো চাকরি করব। স্বাধীন বাংলাদেশ গঠনে ভূমিকা রাখবো। কিন্তু আমাদের '৭১-এ যেমন মুক্তিযুদ্ধ করতে দেয়া হলো না, তেমনি দেশ গঠনেও ভূমিকা রাখতে দেয়া হলো না। এর অর্থ এই নয় যে, বঙ্গবন্ধুর 'বাঙালি হয়ে যাবার' আদেশ শান্তিবাহিনীতে যাবার একমাত্র কারণ। তবে সেটা ছিল আলটিমেটাম।

দীর্ঘদিন ধরে এই অঞ্চলের মানুষের ওপর চলেছে নিপীড়ন-নির্যাতন। মানুষের পিঠ দেয়ালে ঠেকে গিয়েছিল। তাই বঙ্গবন্ধুর ঘোষণার পর সশস্ত্র সংগ্রাম করা ছাড়া আমাদের আর উপায় ছিল না।'

জঙ্গলের জীবন। হাতে অস্ত্র। চোখে স্বপ্ন। শুনতে-ভাবতে রোমাঞ্চকর মনে হয়। কিন্তু বাস্তবতা ভিন্ন। পেটে ক্ষুধা, সময় মতো খাওয়া হয় না। দুচোখ জড়িয়ে আসে ঘুমে। ঘুমানো যায়না। একদিকে আর্মির ভয়,তার চেয়ে ভয় জঙ্গলে শত্রুর। সাপ,বাঘ,মশা আরো কত কিছু।

এই সবকিছু জেনেও তৎকালিন হাজার হাজার তরুণ বেছে নিয়েছিল জঙ্গলের জীবন। এদেরই মধ্যে একজন লক্ষ্মী প্রসাদ!

৪৪ তম বিসিএস এ পুলিশ ক্যাডারে সুপারিশ প্রাপ্ত হলেন জাবির আন্তর্জাতিক বিভাগের ৪৪তম ব্যাচের ছাত্র সৌরভ চাকমা । অভিনন্দন অভ...
07/07/2025

৪৪ তম বিসিএস এ পুলিশ ক্যাডারে সুপারিশ প্রাপ্ত হলেন জাবির আন্তর্জাতিক বিভাগের ৪৪তম ব্যাচের ছাত্র সৌরভ চাকমা । অভিনন্দন অভিনন্দন অভিনন্দন ❤️

প্রতিবন্ধকতা জীবনকে নিয়ে ভিন্ন উপলব্ধির রাস্তা তৈরি করে দেয়। আমি ফিরতে পেরেই আনন্দিত। যতবার পথ কেউ আটকে দিবে, যতবার পথ আ...
13/06/2025

প্রতিবন্ধকতা জীবনকে নিয়ে ভিন্ন উপলব্ধির রাস্তা তৈরি করে দেয়। আমি ফিরতে পেরেই আনন্দিত। যতবার পথ কেউ আটকে দিবে, যতবার পথ আটকে যাবে ততবার ফিরে আসার বিকল্প রাস্তা খুঁজে নিতে হবে, নতুবা নতুন রাস্তা তৈরি করতে হবে।

বাণীতে রাণী মা য়েন য়েন

'sArtbin

Happy buddha Purnima-2569
11/05/2025

Happy buddha Purnima-2569

Address

Ashim Vlog Khagrachari Sadar Upazila
Khagrachari
4400

Telephone

+8801301664534

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Ashim Vlog posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Ashim Vlog:

Share