Sajid Ajmain

01/01/2025

আলহামদুলিল্লাহ 😍😇
নতুন বছরটা শুরু হলো নতুন অনেক দিনের আশা ও স্বপ্ন পূরণের মধ্য দিয়ে 😇😇
My New Computer Setup, A Surprise Gift from
Apu-Dulabhai 😍🤩
Special Thanks to my Beloved Dulavai DrKhaled Nur Xihad 🥹☺️, A great person i've ever meet 🥰🥰
সবাই দোয়া রাখবেন,আগামী দিনগুলো যেন সুস্থ থেকে এগিয়ে যেতে পারি আমার কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যে 🥰🥰
Happy New Year 2025 ✌️✌️💥💥😁😁

27/12/2024

Jodi Abar - Angel Noor
Pardon my mistakes.

20/12/2024

প্রয়াত আইয়ুব বাচ্চুর একটি জনপ্রিয় গান "কবিতা" কভার করছি।এই গানটি এপার বাংলা এবং ওপার বাংলায় খুবই জনপ্রিয় ❤️❤️
আশা করি ভালো লাগবে 🥰🥰
#সাজিদআজমাইন

20/12/2024

19/12/2024

আধুনিক গান - "এত সুর আর এত গান"
গায়ক: সুবীর সেন
সুরকার ও গীতিকার: সুধীন দাশগুপ্ত
কভার করছি - আমি সাজিদ আজমাইন Sajid Ajmain
আশা করি ভাল লাগবে 🥰🥰
#সাজিদআজমাইন

19/12/2024

ছুটির ঘন্টা 💔🥀🔔

ছুটির ঘণ্টা ---
আমার ছোটবেলায় দেখা সবচেয়ে কষ্টের একটি মুভি 💔😭

১৯৮০ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত একটি বাংলাদেশী অন্যতম শিশুতোষ এই চলচ্চিত্রটির পরিচালক আজিজুর রহমান।ঈদের ছুটি ঘোষণার দিন স্কুলের বাথরুমে সকলের অজান্তে তালাবদ্ধ হয়ে আটকে পড়া ১২ বছর বয়সী ছাত্রের কাহিনি এটি।
তালাবদ্ধ বাথরুমে দীর্ঘ ১১ দিনের ছুটি শেষ হওয়ার প্রতিক্ষার মধ্য দিয়ে হৃদয় বিদারক নানা ঘটনা ও মুক্তির কল্পনায় ১০ দিন অমানবিক কষ্ট সহ্য করার পর কীভাবে একটি নিষ্পাপ কচি মুখ মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়ে এমনই একটি করুন দৃশ্য তুলে ধরা হয়েছে এই ছবিতে।

ছবির মূল ভূমিকায় অভিনয় করেছে শিশু শিল্পী সুমন ও অন্যান্য চরিত্রে রাজ্জাক,শাবানা,সুজাতা,শওকত আকবর এবং এটিএম শামসুজ্জামান।

কাহিনী সংক্ষেপ -----
জেলখানায় দুপুরে খাবারের জন্যে ঘণ্টা বেজে উঠল আর তখনই একজন বৃদ্ধ আব্বাস "রাজ্জাক" চিৎকার করে বলতে থাকে - আমি কতো বার বলেছি তোমরা এই ঘণ্টা বাজাইও না,আমি এই ঘণ্টার শব্দ শুনতে চাই না এই শব্দ আমাকে খোকা সাহেবের কচি মুখের কথা মনে করিয়ে দেয়।😫😭
তখন এক পুলিশ জিজ্ঞেস করে- কেন আপনি এই ঘণ্টার শব্দ শুনে প্রতিদিন পাগলের মতো চিৎকার করে উঠেন?
আব্বাস বলে - "আমি খুনী, আমি খোকা সাহেবকে খুন করেছি।" পুলিশ সব জানতে চাইলে সে তখন কাহিনী বলতে শুরু করে......

--- একটি চঞ্চল উচ্ছল হাসিখুশি ছেলে আসাদুজ্জামান খোকন,বয়স ১২ বছর।সে স্কুলের খুব ভাল ছাত্র এবং স্কুলের অনন্য ছাত্র,শিক্ষক সহ সবাই তাকে ভালোবাসে,বিশেষ করে স্কুলের দপ্তরি আব্বাস মিয়া।
ঈদে স্কুল ছুটিতে খোকন নানা বাড়িতে বেড়াতে যাবে,তাই খোকন এর "নানা"(শওকত আকবর) দুদিন আগেই চলে এসেছে মেয়ে (সুজাতা) "খোকনের মা" ও নাতিকে নিয়ে যেতে। এসেই মেয়ে ও খোকনকে নিয়ে কেনাকাটা করতে বেরিয়ে পড়ে। “জাদুকর” (জুয়েল আইচ) এর জাদু প্রদর্শনী হবে জেনে খোকন বায়না ধরল জাদু দেখবে। জুয়েল আইচ দেখাল একটি তালা বন্ধ বাক্স থেকে কীভাবে বের হতে হয়,খোকন তার কাছে জানতে চায় তালা বন্ধ ঘর থেকে বের হতে পারবে কিনা..??? জাদুকর বলে - যেকোনো বন্ধ ঘর বা জেলখানা থেকেও বের হতে পারবে...!!!খোকন তখন জাদু শিখতে চাইলে জাদুকর বলে বড় হলে শিখিয়ে দেবে এবং খোকনকে ঠিকানা দিয়ে যেতে বলে।

আজ স্কুলের ছুটি ঘোষণার দিন,খোকনের ভাল লাগছেনা মন চাইছেনা স্কুলে যেতে,তবুও মা ছেলেকে আদর করে বুঝিয়ে স্কুলে পাঠায়। স্কুলে শিক্ষক যখন পড়াচ্ছিল - মরিতে চাইনা আমি সুন্দর ভূবনে... তখনই ছুটির নোটিশ এলো,শিক্ষক ছুটির কথা জানিয়ে দিতেই ছুটির ঘণ্টা বেজে উঠল।ছাত্র,শিক্ষক সহ সবাই সবার কাছ থেকে বিদায় নিচ্ছে "১১ দিন"ছুটি।খোকন চলে এলো দপ্তরি চাচার কাছে,তাকে একটি নতুন জামা দিয়ে বিদায় নিল তার কাছ থেকেও।
এদিকে খোকনের গাড়ি আসতে আজ দেরি হচ্ছে,ওর বন্ধু "পিকলু,রবার্ট,গণেশ" ওকে গাড়িতে উঠিয়ে বিদায় জানাতে দাড়িয়ে আছে,কিন্তু গাড়ি আসতে দেরি হওয়ায় খোকনই ওদের বেবী টেক্সিতে উঠিয়ে বিদায় জানায়।

হঠাৎ টয়লেটের বেগ আসায় প্রকৃতির ডাকে খোকন স্কুলের বাথরুমে যায়।এদিকে দপ্তরি আব্বাস মিয়া সব কক্ষ তালা মেরে চলে যায়। খোকন বাথরুমের কাজ সেরে যেই না দরজা খুলতে যাবে দেখে ওপাশ থেকে আটকানো..!! প্রথমে সে ভাবে হয়তো ওর কোন বন্ধু দুষ্টুমি করছে, কিন্তু অনেকক্ষণ দরজা ধাক্কানোর পরও যখন দরজা খুললো না, তখন সে বুঝতে পারে স্কুলে তালা মেরে সবাই চলে গেছে..!!!ওর ভিতরে একটা আতঙ্ক সৃষ্টি হয়,ভাবে- তাহলে আমাকে কি এই ১১ দিন এই বাথরুমেই থাকতে হবে? এতদিন মাকে দেখতে পারব না...!!!

দিন গড়িয়ে সন্ধা হয়,খোকন এখনো বাড়ি ফেরেনি,এদিকে আবার ছেলেধরাদের উৎপাত। ওর মা পাগলের মতো ছেলেকে খুঁজতে থাকে দপ্তরি আব্বাস মিয়াকে সাথে নিয়ে। খোকনের বন্ধুদের বাড়ি,হাসপাতাল,থানা কোথাও নেই খোকন আর এতে মায়ের আহাজারি আরও বেড়ে যায়। আর এদিকে খোকন একা তালা বন্ধ বাথরুমে পোকা-মাকড় দেখে ভয়ে চিৎকার চেঁচামেচি করে ব্যাগের আড়ালে মুখ লুকায়। এক সময় নিজের অজান্তে ঘুমিয়ে পড়ে। হঠাৎ খোকনের কানে ভেসে এলো - "একটি বিশেষ ঘোষণাঃ গতকাল খোকন নামে একটি ১২ বছরের ছেলে হারানো গিয়েছে" খোকনের ঘুম ভেঙ্গে গেলে মনে পড়ে যায় - সে সারা রাত এই বাথরুমে ছিল।

মাইকে ঘোষণা শুনে সে চিৎকার করে বলে - "আমি এখানে,আমি এখানে" কিন্তু কেউ তার আওয়াজ শুনলো না,তাই মনে মনে অনেক কষ্ট নিয়ে বাথরুমের দেওয়ালে নিজের কষ্টের কথাগুলো লিখতে থাকে।একদিন বুদ্ধি করে একটা চিঠি লিখে বাথরুমের ওয়াল ম্যাটের ফাঁক দিয়ে বাহিরে ফেলে কল্পনা করে- ওর বন্ধুরা খেলতে এসে চিঠিটা পেয়ে দপ্তরী চাচাকে খবর দিলে সে সহ বন্ধুরা এসে নিশ্চয়ই তালা খুলে তাকে উদ্ধার করবে..!!! কিন্তু তার কল্পনা ভেঙ্গে যায়,চিঠিটা কুড়িয়ে নিয়ে যায় এক টোকাই। খোকন শুধু পানি খেয়ে বেঁচে আছে। এদিকে তার মাও খাওয়া দাওয়া ছেড়ে দিয়েছে ছেলে হারানোর শোকে।

এদিকে দপ্তরি আব্বাস মিয়া একরাতে স্বপ্ন দেখে খোকন বাথরুমে আটকে আছে, ঘুম থেকে জেগেই ছুটে যায় প্রাধান শিক্ষকের কাছে চাবি আনতে। এবং তার স্বপ্নের কথা জানালে শিক্ষক বলেন - "আসলে তুমি ওকে বড্ড বেশি ভালবাসোতো তাই এমন স্বপ্ন দেখছ, যাও এখন গিয়ে ঘুমাও"
ঈদের আগের দিন বিকেলে মাইকে ঘোষণা দেয়- ঈদের নামাজ অনুষ্ঠিত হবে স্কুল মাঠে।শুনে খোকন খুশি হয়ে আশায় বুক বাঁধে আর বলে- "কাল সবাই নামাজ পড়তে এলে আমি চিৎকার করে সবাইকে ডাকলে ওরা নিশ্চয়ই শুনতে পেয়ে আমাকে এখান থেকে মুক্ত করবে। "কিন্তু নিয়তির কি নির্মম পরিহাস- কিছুক্ষন পরই আকাশে বজ্রপাত সেই সাথে বৃষ্টি,স্কুল মাঠে পানি জমে গেলে রাতেই ঈদের নামাজের স্থান পরিবর্তনের কথা জানিয়ে দেওয়া হয়। এটা শুনে খোকন বিলাপ করতে থাকে, কাঁদতে কাঁদতে মাকে উদ্দেশ্য করে বলে.." মা..!! সন্তান কোথায় থাকে,কি করে- মায়েরা নাকি সব জানতে পারে,তাহলে তুমি আমাকে এখান থেকে নিয়ে যাও না কেন মা..????..."

আজ ছুটির ১০ম দিন,খোকন পানি খেতে গেল কিন্তু কলে হঠাৎ পানি আসছে না,কল অনেক ঝাঁকাঝাঁকি করেও কোনো লাভ হলো না। এবার কি হবে - মাথায় এলো ফ্লাশ ট্যাংকে জমে থাকা পানির কথা,সেই পানি সংগ্রহ করতে গিয়ে শিকলে হাতের টান লেগে সব পানি যথাস্থানে পড়ে গেল আর খোকন শুধু চেয়ে দেখল। সব আশা শেষে হঠাৎ জাদুকরের কথা মনে পড়ল তার,সে বলেছিল- বন্দি ঘর থেকে মুক্তির কথা..!!! ভাবতেই তার কল্পনায় জাদুকর এসে হাজির হলো, সে খোকনকে মুক্ত করে স্বপ্নের দেশে নিয়ে যায় সেখানে ও আনন্দে নেচে নেচে গান গাইতে থাকে -- "আমাদের দেশটা স্বপ্নপুরী,সাথী মোদের ফুল পরী.....!!!"
এভাবে গাইতে থেকে এক সময় দেখে এর সবই ওর কল্পনা।😭

এতোদিন ধরে পানি খেয়ে নাম মাত্র বেঁচে ছিল খোকন,পানির পিপাসায় ওর গলা শুকিয়ে যাচ্ছে, নিশ্বাস বন্ধ হয়ে আসছে,দেহের তেজও ধীরে ধীরে কমতে শুরু করেছে। ক্ষুদার জ্বালা সইতে না পেরে শেষ পর্যন্ত বই-খাতা,কাগজ,টাকা খেয়েও নিজেকে জীবনের ছুটির ঘণ্টার হাত থেকে বাচাতে পারল না খোকন - আস্তে আস্তে কচি শরীর ঢলে পড়লো মেঝেতে, নিথর চোখ দুটি বন্ধ হয়ে গেল চিরতরে।
আর এই খোকনের এমন নির্মম মৃত্যুর জন্যেই দপ্তরি আব্বাস মিয়া স্বেচ্ছায় মৃত্যুর দায় নিজের কাঁধে নিয়ে জেলে যায়...!!!!

18/12/2024

বাঁধা তুমি পারবেনা থামাতে
---------------------------------------
রবীন্দ্রনাথ স্কুল ছেড়েছিলেন,
নজরুল পড়তে পারেননি বেশিদিন,
লালন জানেননি শিক্ষার নাম,
তবু তাঁরা হয়েছে যুগের আলোকদিন।

ময়লা পোশাকে কার্নেগীকে রুখল পার্ক বয়,
ত্রিশ বছর পর তিনিই করলেন সেই পার্ক জয়,
"সবার জন্য উন্মুক্ত" লিখে দিয়ে দেখালেন,
কীভাবে বাঁধা গুলো হয়ে যায় ক্ষয়।

স্টিভ জবস হেঁটেছেন দূর পথ,
কেবল এক বেলা খাবারের তরে,
তাঁর হাতে আজ বিশ্ব বদলেছে,
অদম্য ইচ্ছা ছিল তার অন্তর জুড়ে।

কাজেই চেহারা বা স্মৃতি, কিছুই নয় বাধা,
কাউকে নিয়ে যতই করা হোক উপহাস,
দিন শেষে শুধু ভয় ত্যাগ করো, রাখো মনোবল,
সাফল্য তোমার আসবেই দূয়ারে,তৈরী হবে ইতিহাস।

-------- সাজিদ আজমাইন 🥀🥀

17/12/2024

15/12/2024

North South University Admission | Starting a new journey as NSUer |

13/12/2024

”হালের জনপ্রিয় গায়ক Muza , খ্যাতিমান Music Producer Sanjoy এর সাথে জম্পেশ আড্ডা—গানে, কথায়, আর স্মৃতির খেয়ায় ভাসার এক অনন্য মুহূর্ত!"

#সাজিদআজমাইন

29/11/2024

A Great Experience of Buffet Dinner
With My Beloved Family 🥰🥰😍😍

23/11/2024

রানি ভিক্টোরিয়ার ও আবদুলের গল্প 👸👳‍♂️
----ব্রিটিশ রানী ভিক্টোরিয়ার সাথে একান্তে গল্প করতেন আবদুল করিম। সাধারণ ভৃত্য থেকে ব্রির্টিশ রানি ভিক্টোরিয়াকে উর্দু শেখানোর দায়িত্ব পেয়েছিলেন ভারতীয় লম্বা ও সুদর্শন তরুণ আবদুল করিম। আস্তে আস্তে করিম রানির ঘনিষ্ঠতম এক মানুষ হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেন। করিম রাজপরিবারে এতটাই অস্বস্তি তৈরি করেছিলেন যে রানির অন্ত্যেষ্টিক্রিয়ার মাত্র কয়েক ঘণ্টার ব্যবধানে তার পুত্র সপ্তম এডওয়ার্ড করিমকে কোনো কারণ দর্শানো ছাড়াই বরখাস্ত করেন। একইসঙ্গে রানী ও করিমের মধ্যকার সম্পর্কের যাবতীয় প্রমাণাদি তার ভারত ও যুক্তরাজ্যের বাড়ি থেকে যেন ধ্বংস করা হয় সেই নির্দেশনাও দেন।

----১৮৬১ সালে স্বামী প্রিন্স আলবার্টের মৃত্যুর পর নিজের স্কটিশ ভৃত্য জন ব্রাউনের সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক তৈরি হয় রানি ভিক্টোরিয়ার। তবে আবদুল করিম যে জন ব্রাউনের চেয়েও রানির কাছের মানুষ ছিলেন তারই ইঙ্গিত মিলে আবদুল করিমের দিনলিপি বিশ্লেষণ করে..!!! 'ভিক্টোরিয়া অ্যান্ড আবদুল: দ্য ট্রু স্টোরি অব দ্য কুইনস ক্লোজেস্ট কনফিডান্ট' গ্রন্থে। এটি প্রকাশ করেন শ্রাবণী বসু।

---কাজ পছন্দ না হওয়ায় চাকরি ছাড়ার কথা ভেবেছিলেন করিম। কিন্তু রানির অনুরোধে শেষ পর্যন্ত তিনি থেকে যান। রানি ভিক্টোরিয়ার সুবর্ণ জয়ন্তীর সময় আগ্রা থেকে মাত্র ২৪ বছর বয়সে ইংল্যান্ডে আসেন করিম। ভারত থেকে রানির উপহারস্বরূপ তাকে পাঠানো হয়েছিল। ততদিনে জন ব্রাউনের মৃত্যুর পর চার বছর কেটে গেছে।
মাত্র এক বছরের মাথায় প্রাসাদের এক ক্ষমতাশীল ব্যক্তিতে পরিণত হন করিম।

----রানির শিক্ষক বা মুন্সি হয়ে উর্দু শেখানোর পাশাপাশি ভারত সম্পর্কিত বিভিন্ন বিষয় তাকে শেখাতে শুরু করেন।
রানির জীবনে গভীর প্রভাব ফেলেছিলেন তিনি। জন ব্রাউন তার আস্থাভাজনে পরিণত হয়েছিলেন বটে, কিন্তু করিমকে তিনি ভৃত্যদের চেয়েও উঁচু মর্যাদায় রেখেছিলেন।

---প্রিন্স অ্যালবার্ট যখন মারা যান তখন ভিক্টোরিয়া বলেছিলেন-"আমি আমার স্বামী, সবচেয়ে ঘনিষ্ট বন্ধু, বাবা ও মাকে হারালাম"। আমার মনে হয় আবদুল করিমও তার জীবনে একই ধরনের ভূমিকা পালন করেছিল।রানীর ওপর করিমের প্রভাব এতটাই বেড়ে যায় যে তিনি করিমকে উইন্ডসর ক্যাসেলে রানীর অন্ত্যেষ্টিক্রিয়ার প্রধান শোকপালনকারীদের একজন হিসেবে নির্ধারণ করেন।

---শ্রাবণী বসুর প্রকাশ করা বইটি থেকে পরবর্তীতে সিনেমা নির্মাণ করা হয়,"ভিক্টোরিয়া এন্ড আবদুল " নামে।যেখানে আবদুলের চরিত্রে দারুন অভিনয় করেন ভারতীয় জনপ্রিয় অভিনেতা আলী ফজল।যেটি ২০১৭ সালে মুক্তি পায়।

তবে অনেক ইতিহাসই বইতে সব লেখা থাকেনা। কিছু ইতিহাস চাপা পরে থাকে অতীতের গোপন পাতায়...!!!

প্রতিবেদন টি ভালো লাগলে অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন এবং পোস্টটি শেয়ার করলে খুব খুশি হোব 🙏
এমন আরো তথ্য নির্ভর প্রতিবেদন পেতে আমার পেজটি ফলো দিয়ে পাশে থাকার অনুরোধ রইলো 🥀❤️

তথ্যসুত্র : ইন্টারনেট

#সাজিদআজমাইন #সংগৃহিত

23/11/2024

Song "Chand Sifarish "- Shaan, Kailash Kher 🖤🥀
Covered by me 🥰🎶🎸🙏❤️
#সাজিদআজমাইন

22/11/2024

Ghum - Odd Signature
Covered by me🥰
Dedicated to Suzie Poo🖤

19/11/2024

🌸🌸🌸🌸
হুমায়ূন আহমেদের অসমাপ্ত গ্রন্থ হলো "নবীজি"।
এই বইটি লিখতে শুরু করার পিছনে একটি গল্প আছে।
একবার এক বইমেলায় হুমায়ূন আহমেদের সাথে একজন মাওলানার দেখা হয়, মাওলানা সাহেবের বহুদিনের শখ ছিল হুমায়ূন আহমেদের সাথে দেখা করার।
তো দেখা হওয়ার পর মাওলানা সাহেব অনুরোধ করে হুমায়ূন আহমেদকে বললেন,
” আপনার লেখা সবাই আগ্রহ নিয়ে পড়ে।আপনি যদি আমাদের নবীজি(সা.) এর জীবনী লিখতেন তাহলে বহু লোক তা আগ্রহ করে পড়তো।আপনি খুব সুন্দর করে নবীজির জীবনী লিখতে পারতেন।"

----- হুমায়ূন আহমেদ চমকালেন।
উনার মনে হলো, "সত্যিই তো! এতকিছু লিখেছি জীবনে।
অথচ এত গুরুত্বপূর্ণ এবং প্রয়োজনীয় বিষয়ে কেন লিখলাম না? অবশ্যই লেখা উচিত।"

উনি জানালেন, "ভাই, আপনার কথাটা আমার ভালো লেগেছে। আমি নবী কারীমের জীবনী লিখবো।"

অত:পর হুমায়ূন আহমেদ ঠিক করে ফেললেন যে তিনি মহানবী(সা.) এর জীবনী লিখবেন। লিখতেই হবে..!!
নইলে তার লেখক জীবন পূর্ণতা পাবে না।
এ নিয়ে উনার চিন্তারও শেষ নেই।
কারণ চট করে তো আর জীবনী লিখে ফেলা যায় না।
তাও আবার মহামানবের, পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ মানবের জীবনী..!!
এই লেখার ভার অত্যন্ত গুরুভার।
খুব মনোযোগের সাথে লিখতে হবে।
যেন কোনো ভুল না হয়ে যায়।
তিনি বইটির নাম ঠিক করলেন "নবীজি"।

হুমায়ূন আহমেদের সৃষ্টিকর্মে খুব সচেতনভাবেই ইসলাম ধর্মকে উপস্থাপনের চেষ্টা লক্ষ্য করা যায়।
রাজাকার মানেই দাড়ি টুপি এমন কিছু হুমায়ূন আহমেদের মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক কোনো ছবিতে দেখা যায় না।
" শ্যামল ছায়া" উপন্যাসে মাওলানা চরিত্রের মাধ্যমে তিনি দেখিয়েছিলেন প্রকৃত ইসলামের রূপ।
শেষের দিকে অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রীকে রেখে মাওলানা সাহেব মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডারের নিকট গিয়ে বললেন,
"জনাব, আমি আপনাদের সাথে যুদ্ধে যেতে চাই। আমার স্ত্রী আমাকে অনুমতি দিয়েছেন।"
কমান্ডার সাহেব প্রশ্ন করলেন,
"আপনি মুক্তিযুদ্ধ করবেন?"
"জি জনাব। প্রকৃত মুসলমান জালিমের শাসণে থাকে না।"
কমান্ডার সাহেব জিজ্ঞেস করলেন,
"আপনার স্ত্রী তো অন্তঃসত্ত্বা। উনাকে দেখবে কে?"
মাওলানা সাহেব আকাশের দিকে দু'হাত তুলে বললেন,
"আল্লাহ পাক দেখবেন।"
🌼🌼🌼🌼
অভিনেতা মাহফুজ আহমেদ লিখিত সাক্ষাৎকারভিত্তিক
'ঘরে বাইরে হুমায়ূন আহমেদের হাজার প্রশ্ন' বইয়ে এক প্রশ্নের উত্তরে হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন,
"আমাদের বুদ্ধিজীবী সমাজে যাঁরা আছেন, তাদের কার্যক্রম খুব একটা পরিষ্কার না।এরা কেন জানি ইসলাম ধর্মকে খুব ছোট করে দেখতে অভ্যস্ত হয়ে গেছেন।
হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিস্টান অন্য যেকোনো ধর্মের প্রায় সব উৎসবে আমাদের বুদ্ধিজীবীরা উপস্থিত থাকেন, বক্তৃতা করেন,বাণী দেন- কিন্তু ইসলামি কোনো জলসায় কেউ উপস্থিত থেকেছেন বলে শোনা যায় না। তাদের মতে, ইসলামি জলসায় কেউ উপস্থিত থাকা মানে তার বুদ্ধিবৃত্তি নিম্নমানের।সে একজন প্রতিক্রিয়াশীল, সাম্প্রদায়িক লোক। আমাদের বুদ্ধিজীবীদের কাছে হিন্দু, বৌদ্ধ বা খ্রিষ্টানদের কোনো অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকার অর্থ মুক্তবুদ্ধির চর্চা করা, প্রগতির চর্চা করা, সংস্কারমুক্ত হওয়া ইত্যাদি।"

🌷🌷🌷🌷
যাই হোক, হুমায়ূন আহমেদ নবীজি বইটি লিখতে শুরু করলেন।
প্রথম পাতায় তিনি লিখলেন,
"সব মানুষের পিতৃঋণ-মাতৃঋণ থাকে। নবীজির কাছেও আমাদের ঋণ আছে। সেই বিপুল ঋণ শোধের অতি অক্ষম চেষ্টা। ভুলভ্রান্তি যদি কিছু করে ফেলি তার জন্যে ক্ষমা চাচ্ছি পরম করুণাময় মহান আল্লাহ পাক উনার কাছে। তিনি তো ক্ষমা করার জন্যেই আছেন। ক্ষমা প্রার্থনা করছি নবীজি (সা.) এর কাছেও। উনার কাছেও আছে ক্ষমার অথৈ সাগর।"
জীবনী লেখা শুরু হলো। প্রথমে তিনি লিখলেন হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর জন্মের আগে আরবের অবস্থার কথা। এবং তা বর্ণনা করার জন্য তিনি ব্যবহার করলেন পবিত্র কুরআনের সূরা তাকবিরের একটি আয়াতের মর্মার্থ,
"সূর্য যখন তার প্রভা হারাবে, যখন নক্ষত্র খসে পড়বে, পর্বতমালা অপসারিত হবে। যখন পূর্ণ গর্ভা উষ্ট্রী উপেক্ষিত হবে, যখন বন্যপশুরা একত্রিত হবে, যখন সমুদ্র স্ফীত হবে, দেহে যখন আত্মা পুনঃসংযোজিত হবে, তখন জীবন্ত সমাধিস্থ কন্যাকে জিজ্ঞাস করা হবে- কী অপরাধে তাকে হত্যা করা হয়েছিল?"
সম্পূর্ণ জীবনী উনি লিখতে পারেন নি।
মহানবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর জন্মের পর তাঁকে লালন পালনের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল দুধমাতা হালিমা(রা.) এর নিকট। হালিমা(রা.) এর এক কন্যা সারাদিন চন্দ্রশিশুটিকে কোলে নিয়ে ঘুরে বেড়াতেন। একদিন হালিমা(রা.) রেগে গিয়ে কন্যাকে বললেন,
"তুমি সারাদিন বাচ্চাটাকে নিয়ে রোদে রোদে ঘুরে বেড়াও।
ওর কষ্ট হয় না?"
উনার কন্যা উত্তরে বলেছিলেন,
"আমার এই ভাইটার মোটেও কষ্ট হয় না, মা। আমি ওকে নিয়ে যেখানেই যাই সেখানেই একগুচ্ছ মেঘ এসে আমাদের মাথার উপরে থেমে গিয়ে ছায়া দেয়।"
🍁🍁🍁🍁
এই পর্যন্তই হুমায়ূন আহমেদ লিখেছিলেন। তারপর তিনি আক্রান্ত হলেন কর্কট রোগে। এত উৎসাহ নিয়ে শুরু করা বই "নবীজি" আর শেষ করা হলো না........

সূত্র: বই–"লীলাবতীর মৃত্যু"
#সংগৃহিত

#সাজিদআজমাইন

16/11/2024

এর "দরদ" মুভি, সগৌরবে চলছে বাংলাদেশের সিনেমা হলগুলোতে।
দেখে জানান কেমন লাগলো??? 🤩🤩
#সাজিদআজমাইন

11/11/2024

Song - "Ekhon Ami" Covered By Me 🙂👉 Sajid Ajmain.
Originally Sung By Shopnolok.
Please Ignore My Mistakes &
Comments ur feelings after Listening 😇😇
#সাজিদআজমাইন