অনুপ্রেরনা

অনুপ্রেরনা অনুপ্রেরণা হোক জীবনের পথ চলা

17/09/2025

অনেক ফ্যামিলির ছেলেমেয়েরা এতটাই রিচ যে, দেখা যাচ্ছে বেশ এক্সপেন্সিভ জামা কাপড় বাসাতেই পরে বসে থাকে। তাদের বাসায় প্রায় প্রতিদিনই তিনবেলা মজার মজার রান্না করা হয়। কোনো স্পেশাল মেহমান আসলে যে ধরণের খাবার রান্না করা হয় ঠিক ঐরকম। বাহিরে কেউ দাওয়াত দিলে সেখানে যাওয়া নিয়ে তেমন কোনো উৎসাহ তাদের থাকে না। কারন তাদের বাসায় বেস্ট খাবারটা প্রতিদিনই রান্না করা হয়।

উচ্চবিত্ত আর মধ্যবিত্তের মধ্যে অনেক ফারাক। আপনার টাকা আছে তাই আপনি দামী শাড়ি/ড্রেস বাসায়ই পরে থাকেন কিন্তু যাদের ওরকম সাধ্য নেই তারা একটা দুটো ড্রেসকেই খুব যত্নে তুলে রাখে। কোথাও বেড়াতে গেলে বা মেহমান আসলে সেটাই পরে। এটা কাউকে বড় দেখানোর জন্য নয়। আর আত্মীয় স্বজনরা তো জানেই কার কি অবস্থান। তবে অবস্থান যেমনই হোক তার জন্য শুকরিয়া। কাপড়টা কম বা বেশি মূল্যেরই হোক যা আছে সেটাই যত্নে রেখে পরতে হয়। সবচেয়ে দামী কাপড়টাও যে সবসময় আলমারিতেই থাকে তা নয়। প্রয়োজন ছাড়াও আমরা মাঝে মধ্যে পরি, ছবি তুলি, আবার রেখে দেই। মেহমান আসা ছাড়াও আমরা ভালো খাবার খাই। অবশ্যই তা প্রতিদিন না।

এইযে নিত্য নতুন এত্ত কাপড় কিনে প্রতিদিন পরা হয়, রেস্টুরেন্টে গিয়ে সপ্তাহে ৪/৫ দিন খাওয়া হয় তার মধ্যেও কিন্তু একরকমের বোরিং অনুভূতি কাজ করে! আস্তে আস্তে টাকা জমিয়ে সেই টাকা দিয়ে কোনো স্পেশাল দিনের জন্য জামাকাপড় কিনে অথবা মাসে/বছরে একবার হলেও মা বাবাকে নিয়ে বাইরে খাবার খাওয়ার মধ্যে যে আনন্দ বা উল্লাসটা থাকে সেটা কখনো তারা পায়না। কিন্তু আমরা এই সুন্দর অনুভূতিটা অনুভব করতে পারি। আমরাও নিজেকে অবশ্যই ভালোবাসি। আমাদের সাধ্য সবসময় কুলিয়ে উঠেনা।

জীবন বড়ই অদ্ভুত!🍂

~Ayesha

13/09/2025

বিয়ে নিয়ে আমাদের সমাজের ভুল দৃষ্টিভঙ্গি
আজকাল অনেকেই বলে মেয়েদের বিয়ে দিতে অনেক কষ্ট করতে হয়। আসলেই কষ্ট হয়, কারণ মেয়ের পরিবার মেয়েকে মানুষ করতে, পড়াশোনা করাতে অনেক টাকা খরচ করে। কিন্তু একইভাবে ছেলের পরিবারও তো ছেলেকে মানুষ করতে, পড়াশোনা করাতে কষ্ট করে।সে কি পানিতে ভেসে ভেসে এসেছে?
দুই পক্ষের খরচ।
মেয়ের পরিবার: টিভি, ফ্রিজ, হুন্ডা, ২০০-২৫০ জন মানুষ খাওয়ানো ইত্যাদি।
ছেলের পরিবার: সোনা-গয়না, লেহেঙ্গা, কাবিন, আয়োজন সব কিছুর খরচ।

অর্থাৎ, হিসাব করলে দেখা যায়, দুই পরিবারই সমান কষ্ট আর খরচ বহন করে। তাহলে কেন শুধু মেয়ের পরিবারের কষ্টকেই বোঝা হয়, আর ছেলের পরিবারের কষ্টকে গুরুত্ব দেওয়া হয় না?

প্রতিষ্ঠিত ছেলে ছাড়া বিয়ে হয় না!
যার ফলে অনেক অবিবাহিত ছেলে মেয়েরা হারাম পাপে লিপ্ত হচ্ছে।
আজকাল অনেক পরিবার শুধু প্রবাসী বা সরকারি চাকরিজীবী ছেলেকেই জামাই হিসেবে চায়। অথচ যারা বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে কাজ করে, পরিশ্রম করে জীবন গড়ে তুলছে—তাদের দিকে কেউ ফিরেও তাকায় না। তাহলে প্রশ্ন হলো, বেকার বা সাধারণ চাকরিজীবী ছেলেরা বিয়ে করবে কিভাবে?

আমার অভিজ্ঞতা
আমরা মধ্যবিত্ত পরিবার। আমার ভাই বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে কাজ করে, কিন্তু সে ইউরোপফেরত নয় বা সরকারি চাকরিজীবী নয় বলেই তার জন্য কোনো পাত্রি পাওয়া যাচ্ছে না। এই কারণে আমার মা–বাবা অনেক চিন্তায় আছেন। অথচ আমার ভাই ভালো মানুষ, দায়িত্বশীল, পরিশ্রমী। শুধু চাকরির ধরণ ভিন্ন বলেই কি তাকে অবহেলা করা উচিত?
বিয়ে মানে প্রতিযোগিতা নয়, দুইটি প্রাণের মেলবন্ধন।
ছেলে বা মেয়ে কোনো পরিবারই সহজে সন্তান মানুষ করতে পারে না।
প্রতিষ্ঠিত হওয়া শুধু সরকারি চাকরি বা বিদেশ যাওয়ার নাম নয়, বরং সৎ থাকা, দায়িত্ববান হওয়া আর পরিশ্রমী হওয়াই আসল প্রতিষ্ঠা।

যদি সমাজ শুধু চাকরি বা টাকার ভিত্তিতে ছেলে-মেয়ে বিচার করে, তাহলে ভালোবাসা আর বিশ্বাস কোথায় যাবে?

একদিন সময় বদলাবে, তখন মানুষ বুঝবে—ভালো চরিত্রই সবচেয়ে বড় সম্পদ।
সত্যি কথা হলো, বিয়ে কোনো প্রতিযোগিতা বা লেনদেন নয়। এটি দুই পরিবারের সমঝোতা এবং দুইজন মানুষের সুন্দর ভবিষ্যৎ গড়ে তোলার প্রতিশ্রুতি। তাই সময় এসেছে সমাজে এই মানসিকতার পরিবর্তন আনার।

✍️Masuma Mim

04/09/2025

উচ্চ শিক্ষা যত বেড়েছে তত ডিভোর্স বেড়েছে।
তার অন্যতম কারণ নারীর সিফাত নষ্ট হয়ে গেছে।
এই যুগে নারীদের মাঝে বিড়াল প্রেম/পশু প্রেম দেখতে পারবেন। তাছাড়া পরিস্কার পরিচ্ছন্নতা হতে ভার্সিটির নানা ইভেন্টে ভলেন্টিয়ার দেখতে পাবেন৷

ভার্সিটির নানা উৎসবে দেখবেন তাদের রাত জাগা টিম ওয়ার্ক। কখনো র‍্যাগ-ডের রিহার্সাল বা কখনো পহেলা বৈশাখের প্রস্তুতি। সব কিছুতে তারা উজার করে দিবে বেহিসাবে৷ ফ্রি মিক্সং এ ছেলে বন্ধুদের সাথে এদের মেলা খুনসুটি।

এতো কিছুর পরেও ডিভোর্স ক্যান হু হু করে বৃদ্ধি পাচ্ছে?কারণ একটা নারীরা বাহিরে সব জায়গায় ভালো কাজের প্রতিযোগী হলেও স্বামীর সাথে প্রতিদ্বন্দ্বী।

স্বামীর সাথে এরা জিরো টলারেন্স। বিন্দু পরিমাণ ছাড় নেই। এদের দেখবেন দুর্গন্ধযুক্ত নালায় ময়লা পরিস্কার করলেও। ঘরের হাড়ি পাতিল ধুতে গেলে এদের মনে হয় পরাধীন।

স্বামী ৪০ হাজার টাকা কামাই করে স্ত্রীর পেছনে ২০ হাজার টাকা ব্যয় করলেও স্বামীর অনুগত পাইবেন না।।আবার একই নারী ১৫/২০ হাজার টাকার জন্য বিভিন্ন সুপারশপ ও শোরুমে ঘন্টার পর ঘন্টা দাঁড়িয়ে থাকে৷ বস কে প্রভু মানে। আর কাস্টমারকে আকর্ষিত করতে উজার করে দেয়৷
কথা আচরণে মনে হয় এরা দুনিয়ার সবচেয়ে মার্জিত প্রাণী।

স্বামীরা এতকিছু করলেও তারা প্রতিদ্বন্দ্বী হয়ে উঠে। সুপারশপ/শোরুমে বসের আনুগত্য করলেও স্বামীর অনুগত হওয়াটা তাদের কাছে পরাধীন।।

~আল ইন্তিফাদা

31/08/2025

✨ পৃথিবীর গরম বনাম মরার পর আজাবের গরম ✨

🌍 পৃথিবীর গরম

আল্লাহর দুনিয়ার নিয়ামতের অংশ।

গরম, শীত, বৃষ্টি—সবই মানুষের পরীক্ষা।

এখানে গরম সহ্য করা যায় পানীয়, ছায়া, ফ্যান, এসি বা গোসলের মাধ্যমে।

যত কষ্টই হোক, এটা সাময়িক এবং সহনীয়।

⚰️ মরার পর আজাবের গরম

দুনিয়ার গরমের সাথে কোনো তুলনাই চলে না।

রাসূল ﷺ বলেছেন:

> “দুনিয়ার আগুন হলো জাহান্নামের আগুনের সত্তরের একটি অংশমাত্র।” (বুখারি, মুসলিম)

মানে জাহান্নামের আগুন দুনিয়ার আগুনের চেয়ে ৬৯ গুণ বেশি ভয়ঙ্কর।

সেখানে পানীয়, ছায়া, বাতাস—কোনো কিছুও আরাম দেবে না।

এই গরম সাময়িক নয়, আল্লাহ যার প্রতি রহম করবেন না তার জন্য তা স্থায়ী হতে পারে।

মূল পার্থক্য

দুনিয়ার গরম, সাময়িক, সহনীয়, নিয়ামতের অংশ।

মৃত্যুর পর আজাবের গরম, ভয়ঙ্কর, অসহনীয়, চিরস্থায়ী হতে পারে।

🥺 তাই আসুন আমরা দুনিয়ায় আল্লাহর আদেশ মানি, নামাজ-রোজা করি, মানুষকে কষ্ট না দিই—যাতে আল্লাহ আমাদের সেই ভয়াবহ আজাব থেকে রক্ষা করেন।

✍️Masuma Mim

28/08/2025

এক গ্রামে এক চাচা থাকতেন। তিনি ব্যবসা করতেন, আর্থিকভাবে বেশ স্বচ্ছল ছিলেন, কিন্তু নামাজ পড়তেন না। অনেকে তাকে বারবার বলতেন, “চাচা, আল্লাহর ডাকে সাড়া দিন, পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করুন।” তিনি হেসে উড়িয়ে দিতেন।

একদিন তিনি হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়লেন। ডাক্তার বলল, তাঁর অসুখ গুরুতর। সেই সময়ে তিনি হাসপাতালের বেডে শুয়ে থাকতেন, খুব কষ্ট পেতেন। পাশের বেডে এক গরিব মজুরও ভর্তি ছিল। সে মজুর খুব অসুস্থ হলেও প্রতি ওয়াক্তে কষ্ট করে ওযু করে নামাজ আদায় করত।

চাচা অবাক হয়ে দেখলেন— “এই মানুষটা এত কষ্টেও নামাজ ছাড়ছে না, আর আমি সুস্থ অবস্থাতেও নামাজ পড়িনি।” সেই মুহূর্তে তাঁর মন কেঁদে উঠল। তিনি বুঝলেন, টাকা-পয়সা, ব্যবসা, সম্মান—সবকিছুই শেষ হয়ে যাবে, কিন্তু নামাজ হলো সেই চাবি, যা আখেরাতে জান্নাতের দরজা খুলবে।

তিনি সেখানেই আল্লাহর কাছে কান্না করে তওবা করলেন। সুস্থ হয়ে গ্রামে ফিরে এলেন আর সেই দিন থেকে জীবনের শেষ পর্যন্ত পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ কখনো ছেড়ে দেননি। গ্রামের সবাই তাঁকে নতুনভাবে দেখতে শুরু করল, তাঁর পরিবর্তন দেখে অনেকে নামাজে মনোযোগী হলো।

👉 এই সত্যি ঘটনার শিক্ষা হলো— নামাজ শুধু দায়িত্ব নয়, এটা আমাদের মৃত্যুর পরের জীবনের আসল সম্বল। কষ্টে-সুখে, সুস্থতায়-অসুস্থতায় নামাজের গুরুত্ব কখনোই ছোট করা যাবে না
।🥀🤲
✍️Masuma Mim🌸

27/08/2025

ভাঙা পাখির উড়ান

একটি ছোট্ট পাখি ছিল, নাম তার "নীলিমা"। একদিন ঝড়ো বাতাসে তার ডানা ভেঙে গেল। অন্য পাখিরা তাকে বলল—
"তুমি আর কখনো উড়তে পারবে না।

নীলিমা কষ্ট পেল, কিন্তু হাল ছাড়ল না। প্রতিদিন চেষ্টা করল—মাঝে পড়ে যেত, আবার উঠত। একদিন এক বৃদ্ধ পাখি এসে বলল।
"মনে রেখো, আকাশ তাদেরই হয় যারা বারবার পড়ে গিয়েও আবার দাঁড়াতে জানে।

কথাটা শুনে নীলিমা নতুন সাহস পেল। সে ধীরে ধীরে আবার ডানা ঝাপটাতে লাগল। দিন, সপ্তাহ, মাস পার হলো। শেষমেশ এক সকালে সূর্যের আলো ফুটতেই নীলিমা উড়ে গেল নীল আকাশে।

সেদিন সব পাখি বিস্ময়ে তাকিয়ে ছিল। নীলিমা হাসল আর বলল—
"আমি প্রমাণ করেছি—ভাঙা ডানাও আবার উড়তে পারে, যদি হৃদয়ে বিশ্বাস থাকে।

শিক্ষা: জীবনে ভেঙে পড়া স্বাভাবিক, কিন্তু ভেঙে থাকার নামই ব্যর্থতা। যে মানুষ আবার উঠে দাঁড়াতে জানে, তার কাছে আকাশও ছোট হয়ে যায়।🥀

✍️Masuma Mim

23/08/2025

সাধারণত ছেলেরা সে-ক্সু-য়ালি এডাল্ট হয় ১৫/১৭ এর মধ্যেই বা তার আগেই।
মেয়েরা ১৫ এর আগেই।

সেখানে আমরা মেয়েদের বিয়ের বয়স নির্ধারণ করেছি ১৮ বছর ও ছেলেদের ২১ বছর। কিন্তু সিস্টেম করে দিয়েছি আবার অন্য রকম। ছেলেদের চাকরির বয়স সীমা ৩২ বছর। গ্রাজুয়েশান শেষ করতে করতে বয়স হয়ে যায় ২৬/২৭ বছর।

গড় আয়ু যদি ৬৫ হয়- তাহলে ৩২ বছর বয়স পযর্ন্ত সে অন্যের টাকায় চলবে। এর পর স্বাবলম্বী হয়ে মানে জব পেয়ে বিয়ে করবে ৩২ এর পর।

যে ছেলেটা সে-ক্সু-য়ালি এডাল্ট হইলো ১৭ তে। সে বিয়ে করলো আরো ১৫ বছর পর।
এই ১৫ বছর সে কি করবে?

পাড়ায় যাবে না? প্রেমিকাকে নিয়ে লিটনের ফ্লাটে যাবে না? পার্কের চিপায় প্রেমিকার শরীরে হাত দিবে না?
দাঁতে দাঁত চেপে নিজেকে পাথর বানিয়ে রাখবে?
কতটুকু পসিবল? লজিক্যালি কতটুকু পসিবল? বোথ ফর বয়েজ অ্যান্ড গার্লস?

এই দেশে ম-দ বিক্রি নি-ষি-দ্ধ না। কিন্তু ম-দ সহ ধরা পড়লে পুলিশ কে চা পানি খাওয়াইতে হয়!
একটা ছেলে ১৭ বছর অপেক্ষা করবে ১৭ বছরের আগের ক্ষুধা মিটানোর জন্য। যেহেতু আমরা জীব পাথর না। আমাদের ফিজিক্যাল চাহিদা আছে। তাই বলে ১৭ বছর অপেক্ষা করবে একটা ছেলে/মেয়ে ?

আপনি বা কেউ কি বিলিভ করেন যে কেউ অপেক্ষা করে?
অপেক্ষা করে না দেখেই এই দেশে রেস্টুরেন্টে প্রাইভেট জোন লাগে। মিরপুর মাজার রোডে ছোট ছোট খুপরি ঘর ওয়ালা রেস্টুরেন্ট লাগে। পার্কে ছাতা ওয়ালা প্রাইভেসি লাগে। সবই এই সমাজ জানে। একসেপ্ট করে। এক্সেপ্ট না করলে এসব বন্ধ হয়ে যেত। এসবই আমরা মেনে নিচ্ছি। শুধু ছেলে স্টাব্লিশড না হওয়া পযর্ন্ত বিয়ে মেনে নিতে পারতেছি না।

আপনি যদি এই দেশের সুপার সাকসেসফুল কোন বিজনেস ম্যান এর জিবনী পড়েন, দেখবেন তারা সাকসেসফুল হয়েছে অনেক পরে। অন্তত ৪০/৪৫/৫০ বছর বয়সে। আপনি কি তত দিন অপেক্ষা করবেন?মেয়ে তাদের সাথে বিয়ে দেয়ার জন্য ?

আমাদের পিতামাতাগণ সব কিছু ইসলাম অনুয়ায়ী করেন। খালি এই একটা বিষয়ে উনারা ইসলাম মানেন না। সেটা হইলো বিয়ে। পাত্র ভালো জব করে না দেখে উনারা বিয়ে দেন না। সমাজ বলে আগে প্রতিষ্ঠিত হওতার পর বিয়ে কর!

কুরআন বলে আগে বিয়ে করো,গরীব হলে প্রতিষ্ঠিত করার দায়িত্ব আল্লাহ্‌র!🌸 -(সূরা নূর)❤️
অথচ ইসলাম বলেছে সাবালক হইলেই বিয়ে দিয়ে দাও।

"বউ কে খাওয়াবি কি? "
এটা হচ্ছে আমাদের দেশের বিয়ের সব চেয়ে বড় বাঁধা।
বউ কি হাতি? নাকি ঘোড়া? তার তো ১০ কেজি বিচুলি লাগে না ডেইলি। তাইনা?

বিসিএস দিয়ে ৩৫ বছর বয়সে নিজের পায়ে দাঁড়িয়ে তার পর বিয়ে করতে হবে ।
নিজের পায়ে ঠিক-ঠাক দাঁড়াতে দাঁড়াতে সঠিক জিনিসটি দাঁড়ানোর সময় পেরিয়ে যায়.....
এখন ভাবুন, ইসলাম ধর্মে বিয়েকে অর্ধেক দ্বীন কেন বলা হয় !

তারপরও পরিবার এবং সবার ব্যক্তিগত মতা মত থাকতেই পারে 😊

12/06/2025

(একটি ছেলেকে বলা এক বাবার হৃদয়ছোঁয়া কথা)

🤵‍♂️ বাবা ছেলেকে বললেন:

> “আগে নতুন বউকে গরুর গাড়ি নয়, পালকিতে করে আনা হতো — জানিস কেন?
যাতে সবাই বুঝে নেয়, একজন রাজরানিকে আনা হচ্ছে, সাধারণ কাউকে নয়।
পালকি থেকে নামার পরেও সে যেন সারাজীবন এই সম্মানেই থাকে —
এটা তোর দায়িত্ব।”

👰‍♀️ “তুই জানিস, নতুন বউ পালকিতে উঠে কী করে?
সে কাঁদে।

কার জন্য কাঁদে?
শুধু ফেলে আসা মা-বাবার জন্য না,
সে কাঁদে অজানা ভবিষ্যতের ভয়ে।

তোর কাজ হলো —
এই কান্নাই তার জীবনের শেষ কান্না হয়, সেটা নিশ্চিত করা।”

😢 “এরপর সে কাঁদবে মাত্র দুইবার:
১️⃣ মা হওয়ার আনন্দে,
২️⃣ তুই মারা গেলে, তোর শোকে।

মাঝখানে যত দুঃখ আসবে,
তুই হবে তার চোখের অশ্রুমুছনো হাত।”

🗣️ “জানিস, বউ সবচেয়ে বেশি কষ্ট পায় কিসে?
স্বামীর খারাপ ব্যবহারে।

আমি খুব রাগী,
তবু কখনো তোর মায়ের সঙ্গে উঁচু গলায় কথা বলিনি।
বিয়ে মানে একটা মেয়ের জীবনের ভার নিজের কাঁধে তুলে নেওয়া।
এ দায়িত্ব ভুলে গেলে, সৃষ্টিকর্তার কাছে জবাবদিহি করতেই হবে।”

🙏 “আরেকটা কথা মনে রাখিস —
তোর বউয়ের মা-বাবাকে কখনো ‘শ্বশুর-শাশুড়ি’ বলিস না,
মা-বাবা বলিস।
তুই যেমন বলবি, তোর বউ তেমনই শিখবে।
ভালোবাসা শেখানো শুরু হয় নিজের ব্যবহার দিয়ে।”

⚖️ “সৃষ্টিকর্তা সবকিছু দেখেন।
তোর পাল্লায় তুই যা দিবি,
তিনি তাঁর পাল্লায় ঠিক তাই দিবেন।”

---

❤️‍🔥 বিয়ে মানে শুধু দু’জন মানুষের বন্ধন নয়,
এটা একে অপরের চোখের জল মুছে ফেলার চুক্তি।

📌 যদি বাবার এই উপদেশ ভালো লেগে থাকে,
শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন — হয়তো কোনো এক ছেলের চোখ খুলে যাবে আজ।

21/05/2025
20/05/2025
19/05/2025
18/05/2025

Address

Khagrachhari
1216

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when অনুপ্রেরনা posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to অনুপ্রেরনা:

Share