আমরাও সবাই মানুষ

আমরাও সবাই মানুষ মানুষ মানুষের ই জন্য। আসুন সবাই মিলে অসহায় মানুষের পাশে দাঁড়াই।

আমি পাবলিকে পড়ছি। ক্লাস ১০ থেকে একটা ছেলের সাথে সম্পর্ক ছিল৷ পরে ও চুয়েটে চান্স পায় আর আমি ঢাবিতে৷  ঢাবিতে আসার পরে এক স...
20/01/2025

আমি পাবলিকে পড়ছি। ক্লাস ১০ থেকে একটা ছেলের সাথে সম্পর্ক ছিল৷ পরে ও চুয়েটে চান্স পায় আর আমি ঢাবিতে৷ ঢাবিতে আসার পরে এক সিনিয়র আমাকে অনেক হেল্প করেন, পড়াশোনা, হলে সিট পাবার ব্যাপারে৷

এভাবে ওই সিনিয়রের সাথে একটা ভাল সম্পর্ক গড়ে উঠে৷ তখন উনি আমাকে প্রেমের প্রস্তাব দেয়৷ আমি উনাকে জানাই যে আমার বয়ফ্রেন্ড আছে৷ তখন উনি আমাকে বলেন, " দেখো তোমার একটা সসম্পর্ক আছে৷ কিন্ত তার মানে এই না যে ওর সাথেই বিয়ে হবে৷ হতেও পারে ওই ছেলের সাথে তোমার ব্রেকআপ হয়ে যাবে আগামীতে৷ ততদিন না হয় আমি ওয়েট করব৷ আমার সাথে একটা সম্পর্কে থাক৷ যদি তোমার ওর সম্পর্ক টিকে থাকে, আমি পথ ছেড়ে দিব৷ আর যদি ব্রেকআপ হয়ে যায় তখন কমিটমেন্টে এস। এখন কমিটমেন্ট ছাড়া একটা সম্পর্ক কি হতে পারে না? "

এভাবে আমি এক সময়ে উনার সাথে কমিটমেন্ট বিহীন একটা সম্পর্কে জড়ায় পড়ি এবং সেটা নিয়মিত শারীরিক সম্পর্কেও গড়ায়। উনি আমার বয়ফ্রেন্ড সম্পর্কে সব জানতেন এবং অনেক সহনশীল ছিলেন৷ যেমন রাতে আমার বয়ফ্রেন্ড এর সাথে কথা বলে উনাকে সময় দিতাম৷

তবে একই ক্যাম্পাসে হওয়ায় উনার সাথে ঘুরাফিরা বেশি হত৷ উনার সাথে এক প্রকার একটা সম্পর্ক ছিল কিন্ত কমিটমেন্ট ছিল না৷

যাই হোক, উনি ফুল ফান্ড নিয়ে আমেরিকা চলে যাচ্ছে৷ এখন উনি আমাকে বলছে যে সিদ্ধান্ত নিতে, কাকে বিয়ে করব? আমি যদি না করি তবে উনি অন্য জায়গায় মেয়ে দেখবে৷

আমি আসলে দুজনের প্রতিই একটা মায়া অনুভব করছি, ওনার সাথে শারীরিক তৃপ্তি আর বয়ফ্রেন্ডের সাথে মানসিক শান্তি৷ কি করব বুঝতে পারছি না৷

আমার বয়ফ্রেন্ড যে চুয়েটে পড়ে সে অনেক ভালবাসে৷ তাকে ঠকাতে ইচ্ছা করছে না৷ আবার ওই সিনিয়রের প্রতিও একটা ভালবাসা তৈরি হয়ে গিয়েছে৷ উনি অন্য কারোর হবে তা ভাবতে খারাপ লাগছে৷

দয়া করে মতামত দিয়ে সাহায্য করুন।
(ইনবক্স থেকে )

09/02/2024
14/01/2024
02/07/2022

হাটে ব্লগারের পেচাল
শুনতে শুনতে যখন গরুর মাথা গরম হয়ে যায়!!

01/07/2022

দায়হীন বিসিবি’র কবে হবে বোধদয়? তাদের দায়সারা কাণ্ডে যমদূত দেখে ফিরলো ক্রিকেটাররা। সেই ভয়াবহ ক্রাইস্টচার্চ যেন ভিন্নরূপে সেন্ট লুসিয়ায় ফিরে এলো! দেব চৌধুরীর ভাষায় ‘দৃশ্যটা বাংলাদেশ টাইটানিকের।’ যা পরিচালনা করেছে স্বয়ং বিসিবি। রাতে যখন পরম শান্তিতে গভীর ঘুমে বিভোর বিসিবি কর্তারা, তখন জীবন মরনের কঠিণ খেলায় মত্ত ক্রিকেটাররা! ক্রিকেটারদের প্রতি যদি এমনই হয় ৯০০ কোটি টাকার বিসিবি’র এমন আচরণ, তবে আর কিইবা বলার থাকে!

প্রভুর কাছে কৃতজ্ঞতা। অন্তত বেঁচে ফিরেছেন টাইগাররা। পাগলাটে আটলান্টিক সাগর পাড়ি দিয়ে সেন্ট লুসিয়া থেকে ডমিনিকা যাওয়ার কথা ছিলো ফেরিতে, যা কোন যাচাই-বাছাই ছাড়া মেনে নেয় বিসিবি! অথচ আগের দিন সাইক্লোন হয় সেখানে, সাগরে ছিলো নিম্নচাপ। ছিলো বিশাল ঢেউ। যেই সময় সাগরে নামা মানে সৃষ্টিকর্তার দিকে শুধু চেয়ে থাকা। আর তা যখন এমন অনভিজ্ঞ অবস্থায়, তখন চোখ বুঝে সৃষ্টিকর্তার কৃতজ্ঞতা আদায় ছাড়া আর কিছুই করার নেই। আল্লাহ তাদের ফিরিয়ে এনেছেন।

ঢেউয়ের চাপ এতো বেশী ছিলো, ক্রিকেটাররা বমি করে পরিবেশ ভারী করে ফেলেছিলো। কেউ কেউ বসে থাকার শক্তিটাও পায়নি, অধিকাংশই শুয়ে গেছিলো ডেকে। চোখ বন্ধ করে শুধু একবার ভাবুন, আপনিও আছেন সেই অবস্থাতে। নিশ্চয়ই আর বলে দিতে হবে না, প্রতিটি ঢেউ যেন মৃত্যু হয়ে করছে ভাসিয়ে নেয়ার অপেক্ষা। অসুস্থতার পাশাপাশি কেউ মানসিকভাবেও ভেঙে পড়েন। লাজ-লজ্জা দূরে ঠেলে কেউ কেউ কেঁদেও উঠেন।

কতটা ভয়াবহ পরিস্থিতি হলে একটু যাত্রা বিরতি পেয়েই ক্লান্ত, বিষন্ন, ভয়ার্ত ক্রিকেটাররা কোন রকমে টিম ম্যানেজার নাফিস ইকবালের কাছে গিয়ে বলেন, আর ফেরিতে উঠতে চান না তারা। প্রয়োজনে এখানে থেকে যেতে চান! সেই সাথে কেউ ভয়ার্ত কন্ঠে কান্নার সুরে, কেউ বা অভিযোগের ক্ষিপ্ত সুরে বিসিবি’র প্রতি প্রশ্ন তুলে দেন তারা। তাদের বুঝেই আসছে না কিভাবে কোন যাচাই-বাছাই না করে এমন করে বাঘের মুখে ঠেলে দিতে পারলো বিসিবি!

আটলান্টিক সাগরে প্রায় ৪ ঘন্টার সফর ছিলো বাংলাদেশের। কিন্তু মাত্র দেড় ঘন্টাতেই মৃত্যু দেখে ফিরেছে ক্রিকেটাররা। জীবন মরন সন্ধিক্ষণ হয়তো এই সময়টাকেই বলে। ফলে বাকী আড়াই ঘন্টার সমুদ্রপথ যাত্রা আর করতে চাইছে না ক্রিকেটাররা। তারা অন্তত জীবন নিয়ে দেশে ফিরতে চায়। আমি লিখতে গিয়েও দমবন্ধ হয়ে যাচ্ছে, হাত পা ঠাণ্ডা হয়ে যাচ্ছে ভয়ে; একবার ভাবুন ক্রিকেটারদের অবস্থা কেমন ছিল সেখানে?

এইভাবে খানিকটা বাদে কিভাবে মাঠে নামবে ক্রিকেটাররা! ক্রিকেটারদের টাকায় ক্রিকেটারদের জীবন বিপন্ন করে বিসিবি হয়তো আছে খোশমেজাজে। সর্বোচ্চ হয়তো বিসিবি সভাপতি সংবাদ সম্মেলনে এসে দুঃখপ্রকাশ করবে। নানান কথা বলে যাবে। কিন্তু দিনশেষে এই ভয়ংকর স্মৃতি ক্রিকেটারদের বার বার ফিরে আসবে। যদি বিসিবি ব্যবস্থা নিতে চাইতোই, তবে সেই নিউজিল্যান্ড সিরিজ থেকেই শিক্ষা নিতো। তবে আর আজকের দিনটা দেখতে হয় না!

কতটা বাধ্য হলে একজন ক্রিকেটার তো বলেন— ‘এখানে অসুস্থ হয়ে মরলে তো আমরা মরবো, কারো তো কিছু হবে না।’ ভাবা যায়, এমন মন্তব্যের পেছনের গল্পটা!

ভিডিওঃ all-rounder

30/06/2022

আমাদের কি কোন দায়িত্ব নাই? যেসময় পাওয়া গিয়েছিল, দুইটা বাশ দুপাশে দিয়ে বালুর বস্তাবন্দি করে বাধ ঠেকানো যেতো।অন্তত চেষ্টাতো করা যেত!
কিন্তু অই যে, আমার তো কিছু না,আমার কিছু হবেনা। আগে একটু দেখে নেই।

আজ মানবিকতা কোথায়! জাতিটা এখন পুরাই বুদ্ধিভ্রস্ট 😪😪

22/06/2022

সুনামগঞ্জের দোয়ারাবাজারে বন্যার স্রোতে নিখোঁজ পুলিশ সদস্য আবুল কাশেমের মরদেহ আমবাড়িতে উদ্ধার; বৃহস্পতিবার থেকে নিখোঁজ ছিলেন তিনি।
আল্লাহ উনাকে জান্নাত দান করুক।

19/06/2022

সিলেটে যেই পরিমানে চেরাপুঞ্জির পানি আটকে Flash Flood হচ্ছে তার জন্য অন্যতম দায়ী জিনিস এই ইটনা-মিঠামইন-অষ্টগ্রাম all weather সড়ক।গতবছরও বলেছিলাম ব্যায়োডাইভার্সিটির এগাইন্সটে এই রাস্তা।এখন তো এনভায়রনমেন্টাল ক্যালামিটিজ ও বাজিয়ে দিচ্ছে।সরাসরি চেরাপুঞ্জির পানি সুনামগঞ্জ - বাজিতপুর হয়ে এই কিশোরগঞ্জ ইটনা মিঠামইন এর ৭৭ কিলোমিটার চ্যানেল দিয়ে প্রবাহিতো হতো।এই ৭৭ কিমি যায়গা পুরোটা বাধ সহ রাস্তা দিয়ে ওরা ওয়াটার স্ট্রিমের জন্য খালি রাখসে মাত্র ১৭০০ মি মানে ১.৭ কিমি(waaahhh kyaaa scene haeeee)🤣🥴
আরো যাও বাইকার হ্যাভেন,টিকটক সড়ক,বাংলার বুকে নিউজিল্যান্ডে। পুরো সুনামগঞ্জের সাথে সারাদেশের যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন 🥺পরিচিত অনেক ভাই বোন আছে সুনামগঞ্জের। আল্লাহ তাদের হেফাজত করুক।

14/06/2022

মেঘবৃষ্টির
সাথে দিন যাপন ☔🌿🌿

02/06/2022

এ যাবত কালের কঠিন যুদ্ধ 🦨🐉

বেজী আর সাপের হাড্ডাহাড্ডি লড়াই !

Address

Khilgaon

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when আমরাও সবাই মানুষ posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Your E-currency Exchange Advisor

Exchange E-Currency (EEC) is online service that monitors and lists all Payment Systems , E-currency Exchangers and Forex brokers as well. Exchange E-Currency services was started on July 2017 Exchange E-Currency can be used by those who exchange electronic currency and want to do it quickly, safely and cheaply . Exchange E-Currency, can find trusted exchangers, and helps them who wants to exchange their digital currency instantly and securely with low costs. Also Exchange E-Currency is the best place for E-currency Exchangers to promote their services and gain more trust by being EEC members. In 2017 Exchange E-Currency Services were limited to monitoring online payment systems and Exchangers only , but today we are back to our loyal members and visitors who trade forex with our exclusive forex rebate offers which can be used by our members to generate more revenues as well as reducing their trading cost.