Faysal Ahmad Creations

Faysal Ahmad Creations আসসালামুআলাইকুম,আমি মোঃ ফয়সাল আহমাদ।

09/10/2025

ফি*Liস্তিনে🇵🇸 নি*র্যা/ত*ন শুরু হওয়ার পর থেকে এই দুই বছরের কোনো ঈদে একটা ছবি ও আপলোড করি নি,অসংখ্য বার দোয়ায় রেখেছি, আজ তাদের ঈদের মতো আনন্দ হচ্ছে, আলহামদুলিল্লাহ, সকলেই দোয়া করুন,এই আনন্দ টা যেনো ওদের জন্য স্থায়ী হয়,আমিন

কুরআন বা ইসলাম কে অবমাননা করার পরেই সেটা কে পাগল বা আইডি হ্যাক বলে সেফ জোনে নিয়ে যাওয়া হয়,তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি।
06/10/2025

কুরআন বা ইসলাম কে অবমাননা করার পরেই সেটা কে পাগল বা আইডি হ্যাক বলে সেফ জোনে নিয়ে যাওয়া হয়,তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি।

02/10/2025

সকলেই একটু দোয়া করেন,Ga/জায় আল্লাহর সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিক,আমিন।

জেগে ওঠো পৃথিবী, বেঁচে থাকুক Ga*জার প্রতিটি ফুল 😭😭

জাপানের একটি স্কুল। ৭০ জন ছাত্র পরিধান করে আছে ৭কেজিকরে ওজনের একেকটি ভেস্ট।এ ভেস্ট বা পোশাক -টায় বুকের দিকে নারীর স্তন স...
01/10/2025

জাপানের একটি স্কুল। ৭০ জন ছাত্র পরিধান করে আছে ৭কেজিকরে ওজনের একেকটি ভেস্ট।এ ভেস্ট বা পোশাক -টায় বুকের দিকে নারীর স্তন সদৃশ দু'টি অংশ, এবং তল পেটের দিকটায় প্রসূতির উঁচু তলপেটের মতো ভারী অংশ। এই পোশাকটা পরে, ছাত্ররা কিছু দৈনন্দিন টুকিটাকি কাজ করে চলেছে ঝুঁকে কিছু একটা তুলে নেওয়া মেঝে থেকে, শোওয়া থেকে উঠে বসা, ইত্যাদি। এই সামান্য কাজগুলো করতেই, ছাত্রদের অনেকে অবাক! তাদের দৃষ্টিতে এতো দিনকার এই 'সামান্য' কাজগুলোই এখন ভীষণ কষ্টে করতে হচ্ছে তাদেরকে!

এরপরই এলো আসল চ্যালেঞ্জ! তাদেরকে, এক গ্রুপে দু'জন করে পঁয়ত্রিশটি গ্রুপে ভাগ করে দিয়ে, প্রত্যেক গ্রুপকে দেওয়া হলো ২ থেকে ৬ মাস বয়সী একটি করে শিশু। ছাত্রদের দায়িত্ব হলো─ সেই শিশুকে কোলে রাখা, দোলনায় দোলানো, খাওয়ানো, পরিষ্কার করানো, ইত্যাদি সদ্য-মাতৃসুলভ দৈনন্দিন কাজ। (সাথে, সেই শিশুদের প্রকৃত মাবাবাকে রাখা হলো দুর্ঘটনা এড়াতে) এই দায়িত্ব গুলো সারতে গিয়ে, ছাত্রদের বিপর্যস্ত অবস্থা! ঘুমাতে পারছে না তারা, যখন তখন কেঁদে জেগে উঠছে বাচ্চা; বিশ্রাম নিতে পারছে না তারা, পেশাবপায়খানা করছে কিংবা খেতে চাইছে যখন তখন বাচ্চা; ঘুমিয়ে পড়ছে হুট হাট বাচ্চা! ছাত্রদের কাছে এ এক অভূতপূর্ব অভিজ্ঞতা─ যন্ত্রণার ও শিক্ষার!

স্কুল-কর্তৃপক্ষ জানালো─আমাদের এই প্রজেক্টের উদ্দেশ্য ২টি:--- ০১. ছাত্রদের মায়েরা, ও বাবারাও, কীরকম পরিস্থিতির মধ্য দিয়ে গিয়েছিলেন ওদেরকে শৈশব থেকে এই অবস্থায় গড়ে তুলতে, সেটি বুঝিয়ে দেয়া তাদেরকে। যেন অসম্মান না-করে নিজের তো অবশ্যই , অন্যের মা বাবাকেও কখনো।
০২. ছাত্রদের মনে এটি ঢুকিয়ে দেওয়া যে, এক দিন তারাও বাবা হবে, তাদেরকেও সন্তান পালন লালনের দায়িত্ব ভাগ করে নিতেহবে তাদের সন্তানের মায়ের সাথে। আগে থেকে ই শিখে নিক প্যারেন্টিং।

মাঝেমধ্যে, শ্রেষ্ঠ শিক্ষাগুলো পাঠ্যবইয়ের বাইরে থেকে শিখতে হয়। ওই ছাত্রদের একজন বলেছিলো─ "বাচ্চা বড়ো করা ভয়ানক কঠিন, কিন্তু আমি যখন বাবা হবো, আমার সর্বোচ্চটা দিয়ে দিবো আমি, শিশুটিকে মানুষ করতে।" --- এই আবেগ, এই দায়িত্ববোধ, সৃষ্টি করা, একটি সুস্থ সামাজিক শিক্ষাব্যবস্থায়ই সম্ভব কেবল।

Salah Uddin Ahmed Jewel এর লেখা থেকে ( সংগৃহীত)

28/09/2025

নিজেকে মুসলিম দাবি করেন,আবার পূজার শুভেচ্ছা জানান,পোস্টার, ব্যানারে আপনার মাথার উপরে মূর্তির ছবি,আবার বলেন ধর্ম যার-যার উৎসব সবার,আবার মন্দিরে গিয়ে গলায় মালা পরেন,আপনাকে আল্লাহ হেদায়েত দান করুক, আর নাহলে আপনার উপর আল্লাহর লানত পড়ুক,আমিন।

28/09/2025
বাবা- মায়ের স্বপ্ন ছিলো,একদিন ছেলে-মেয়ে লেখাপড়া করে অনেক উপরে উঠবে,আজ তাদের ছেলে মেয়ে অনেক উপরে উঠছে
27/09/2025

বাবা- মায়ের স্বপ্ন ছিলো,একদিন ছেলে-মেয়ে লেখাপড়া করে অনেক উপরে উঠবে,আজ তাদের ছেলে মেয়ে অনেক উপরে উঠছে

আপনার স্ত্রীর গর্ভের সন্তান আপনার কি না, সেটা একমাত্র আপনার স্ত্রী ই বলতে পারবে
25/09/2025

আপনার স্ত্রীর গর্ভের সন্তান আপনার কি না, সেটা একমাত্র আপনার স্ত্রী ই বলতে পারবে

সবচেয়ে আবেগঘন মুহূর্ত!ব্যালন ডি’অর জয়ের পর বক্তৃতা দিচ্ছিলেন উসমান দেম্বেলে। হঠাৎ তিনি দর্শকদের মাঝে হাত তুলে দেখালেন এক...
24/09/2025

সবচেয়ে আবেগঘন মুহূর্ত!
ব্যালন ডি’অর জয়ের পর বক্তৃতা দিচ্ছিলেন উসমান দেম্বেলে। হঠাৎ তিনি দর্শকদের মাঝে হাত তুলে দেখালেন এক বিশেষ মানুষকে তার ঘনিষ্ঠ বন্ধু মুস্তাফা দিয়াত্তা। সেই মুহূর্তে দিয়াত্তার চোখে থামানো গেল না অশ্রুধারা।

শৈশবের প্রায় পুরোটা সময় একসাথেই কাটিয়েছেন তারা। ফুটবলও শুরু করেছিলেন একসাথে, তবে শেষ পর্যন্ত কেবল দেম্বেলেই বড় মঞ্চে আলো ছড়াতে পেরেছেন। আর সেই কারণেই নিজের সেরা অর্জনটি উৎসর্গ করলেন শৈশবসাথীকে।

দেম্বেলের আবেগঘন কথা ছিল
“মুস্তাফার জন্য, যার সাথে আমাদের সম্পর্ক শুরু চার-পাঁচ বছর বয়স থেকে। সবসময় সে আমার পাশে থেকেছে, আমাকে সমর্থন দিয়েছে। সবসময় বলত, একদিন আমি পৃথিবীর সেরা হবো। আর আমরা সবসময় একসাথে থাকব।”

এই কথাগুলো শুনে কান্না থামাতে পারেননি মুস্তাফা দিয়াত্তা। জীবনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ দিনে বন্ধু দেম্বেলের পাশে ছিলেন তিনি। আর দেম্বেলে, নিজের জীবনের সবচেয়ে বড় দিনে, ভুলেননি তার সেরা বন্ধুকে।

এটাই সেই বন্ধুত্ব, যা আজীবন টিকে থাকে।

©️

23/09/2025

একজন মন্দিরের ভাস্কর্যের কারিগর, আসলেন আমার কাছে ঔষধ নিতে,ঔষধ দিলাম,বসার যায়গা না পেয়ে মাটিতে বসে ঔষধ টা খেলেন,আর কত মুসলমানের ছেলে দাড়িয়ে পানি খায়,দাড়িয়ে পেশাব করে,আফসোস!

মনে পড়ে কিছু??
22/09/2025

মনে পড়ে কিছু??

Address

Khulna

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Faysal Ahmad Creations posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Faysal Ahmad Creations:

Share

Category