Roy Anjan Kumar

Roy Anjan Kumar জানা-অজানা.....!!

👉 কুকুরের স্বভাব কুকুরই দেখাবে, সেটা কামড় দেওয়া হোক বা আক্রমণাত্মক আচরণ হোক। কিন্তু মানুষ যদি প্রতিশোধ নিতে গিয়ে একইভ...
30/09/2025

👉 কুকুরের স্বভাব কুকুরই দেখাবে, সেটা কামড় দেওয়া হোক বা আক্রমণাত্মক আচরণ হোক। কিন্তু মানুষ যদি প্রতিশোধ নিতে গিয়ে একইভাবে আচরণ করে, তবে মানুষ আর মানুষ থাকে না—বরং কুকুরের সমান হয়ে যায়।

👉 সমাজে এমন কিছু মানুষ আছে যাদের স্বভাবই নেতিবাচক, যারা অকারণে ক্ষতি করে, হিংসা করে বা অন্যকে অপদস্থ করে। এরা যেন সেই "পুকুরের কুকুর", যাদের কাছ থেকে দূরে থাকাই উত্তম।

📌 শিক্ষণীয় দিক হলো —

খারাপ মানুষের সঙ্গে তর্ক বা সংঘর্ষে না জড়ানোই ভালো।

তাদেরকে তাদের স্বভাবেই থাকতে দেওয়া উচিত, কারণ মানুষ হয়ে কুকুরের মতো আচরণ করা আমাদের মর্যাদা কমিয়ে দেয়।

নীরবতা, ধৈর্য ও দূরত্বই এদের মোকাবিলার সঠিক উপায়।

মানুষ সমাজবদ্ধ প্রাণী। আমরা সবাই কারো না কারো সহায়তায় বেঁচে আছি। জীবনের একেকটি সময়ে কেউ শক্তিশালী, আবার কেউ দুর্বল ও ...
28/09/2025

মানুষ সমাজবদ্ধ প্রাণী। আমরা সবাই কারো না কারো সহায়তায় বেঁচে আছি। জীবনের একেকটি সময়ে কেউ শক্তিশালী, আবার কেউ দুর্বল ও অসহায় হয়ে পড়ে। এই অসহায়ত্ব অনেক সময় দারিদ্র্য, শারীরিক অক্ষমতা, অজ্ঞানতা বা পরিস্থিতির কারণে আসে। তখন একজন মানুষ অন্যের সাহায্যের আশায় থাকে।

কিন্তু দুর্ভাগ্যজনকভাবে সমাজে এমন অনেক লোক আছে যারা কারো অসহায় অবস্থাকে নিজেদের স্বার্থ হাসিলের জন্য ব্যবহার করে। যেমন—কেউ আর্থিক সমস্যায় পড়লে উচ্চ সুদে টাকা ধার দিয়ে তাকে আরও বিপদের মধ্যে ফেলা, কেউ চাকরির প্রয়োজনে দুর্বল হলে তাকে ভুলভাবে ব্যবহার করা, কিংবা কারো নিরুপায় অবস্থার সুযোগ নিয়ে প্রতারণা করা। এগুলো শুধু অনৈতিক নয়, মানবতার বিরুদ্ধাচরণও বটে।

মানুষের আসল মহত্ব প্রকাশ পায় তখনই, যখন সে কারো অসহায়ত্বের সুযোগ নিয়ে ক্ষতি না করে বরং তাকে সহায়তার হাত বাড়িয়ে দেয়। কারণ আজ যদি আমি অন্যের দুর্বলতার সুযোগ নিয়ে ক্ষতি করি, আগামীকাল হয়তো আমাকেও একই পরিস্থিতির শিকার হতে হবে। জীবন বড় অদ্ভুত—আজ শক্তিশালী, কাল অসহায়।

নৈতিকতা, বিবেক ও মানবিক দায়িত্ব আমাদের শেখায় যে দুর্বলকে রক্ষা করা উচিত, তাকে সম্মান দেওয়া উচিত, আর তার সমস্যার সময় পাশে দাঁড়ানো উচিত। এতে যেমন সমাজে পারস্পরিক আস্থা ও ভালোবাসা তৈরি হয়, তেমনি ব্যক্তিগত জীবনেও শান্তি আসে।

তাই বলা যায়—
👉 কারো অসহায়ত্বের সুযোগ নিয়ে ক্ষতি করা মানে নিজের মানবিকতা হারানো।
👉 সহানুভূতি ও সাহায্যই প্রকৃত মানবতার পরিচয়।

বন্ধু মহল আমার জীবনের এক অমূল্য সম্পদ। প্রতিটি বন্ধুই আমার কাছে বিশেষ, কারণ তাদের উপস্থিতিই আমার জীবনকে আনন্দময় ও পূর্ণ...
27/09/2025

বন্ধু মহল আমার জীবনের এক অমূল্য সম্পদ। প্রতিটি বন্ধুই আমার কাছে বিশেষ, কারণ তাদের উপস্থিতিই আমার জীবনকে আনন্দময় ও পূর্ণ করেছে। সুখ-দুঃখ, সাফল্য-ব্যর্থতা, হাসি-কান্না—সবকিছুতে তারা পাশে থেকেছে অবিচল সহযাত্রী হয়ে।

প্রতিটি বন্ধুর প্রতি আমার গভীর কৃতজ্ঞতা, কারণ তারা আমাকে নিঃস্বার্থ ভালোবাসা, স্নেহ আর সমর্থন দিয়েছে। তাদের সঙ্গে কাটানো প্রতিটি মুহূর্ত আমার হৃদয়ে চিরকাল অমলিন স্মৃতি হয়ে থাকবে।

আমি বিশ্বাস করি, সময় কিংবা পরিস্থিতি যাই হোক না কেন, এই বন্ধন আজীবন অটুট থাকবে। আমার ভালোবাসা ও কৃতজ্ঞতা বন্ধু মহলের প্রত্যেক সদস্যের জন্য চিরকাল অক্ষয় থাকবে।

সমাজে এমন কিছু শ্রেণীর মানুষ রয়েছে, যারা শুধুমাত্র নিজেদের স্বার্থ নিয়েই ব্যস্ত থাকে। বাইরে থেকে এরা দেখতে একেবারে সাধার...
27/09/2025

সমাজে এমন কিছু শ্রেণীর মানুষ রয়েছে, যারা শুধুমাত্র নিজেদের স্বার্থ নিয়েই ব্যস্ত থাকে। বাইরে থেকে এরা দেখতে একেবারে সাধারণ কিংবা ভালো মানুষ বলেই মনে হয়। কথা বলার ভঙ্গি, মিষ্টি ব্যবহার, কিংবা হাসি দিয়ে সহজেই অন্যকে প্রভাবিত করতে পারে। কিন্তু অন্তরালে এদের আসল চেহারা সম্পূর্ণ ভিন্ন। এরা সুযোগসন্ধানী, কপট এবং স্বার্থপর। প্রয়োজন ফুরিয়ে গেলে এরা সহজেই মুখ ফিরিয়ে নেয়, এমনকি ক্ষতিও করতে দ্বিধা করে না।

আমার কাছে এরা বিষধর সাপের মতো—চোখে সুন্দর মনে হলেও অন্তরে ভরা থাকে বিষ। তাই আমি মনে করি, এমন লোকদের থেকে সর্বদা দূরে থাকাই শ্রেয়। কারণ, কাছে টানলে একসময় তারা নিজের স্বার্থে আঘাত হানবেই, আর তখন ক্ষতির পরিমাণ হয় বহুগুণ বেশি।

জীবনে সত্যিকারের সম্পর্ক সেইগুলোই, যেখানে স্বার্থের চেয়ে আন্তরিকতা বেশি। তাই যাদের ভেতর-বাহির এক নয়, যারা শুধুই নিজেদের লাভের হিসাব বোঝে, তাদের থেকে দূরে থাকাই নিরাপদ।

25/09/2025

জড়ো হাওয়া বইছে সাতক্ষীরা।

মানুষের জীবনের গল্প কখনো কখনো এতটাই হৃদয়বিদারক হয় যে, চোখের জলে শব্দগুলো ভিজে যায়।যশোরের এক বৃদ্ধ  মানুষ—দীর্ঘ দুই শত...
24/09/2025

মানুষের জীবনের গল্প কখনো কখনো এতটাই হৃদয়বিদারক হয় যে, চোখের জলে শব্দগুলো ভিজে যায়।
যশোরের এক বৃদ্ধ মানুষ—দীর্ঘ দুই শতাব্দীর সাক্ষী এক জরাজীর্ণ টাইপিং মেশিনকে আঁকড়ে ধরে তিনি বাঁচিয়ে রেখেছেন নিজের জীবিকা।

ঝড়-বৃষ্টি, রোদ-ঘাম সবকিছুর মাঝেই কালেক্টর অফিসের সামনে বসে থাকেন তিনি।
তার আঙুলের টোকায় শব্দ হয় কেবল অক্ষরের নয়—শব্দ হয় দারিদ্র্যের সাথে লড়াইয়ের, শব্দ হয় এক অনাহারী পেটের আহাজারির।

সময় এগিয়েছে, পৃথিবী বদলেছে, প্রযুক্তি আজ হাজারো মাইল দূরে নিয়ে গেছে মানুষকে।
কিন্তু তিনি রয়ে গেছেন সেই পুরনো টাইপিং মেশিনের কালি আর ঝংকারে আটকে।
যে মেশিন একসময় জীবিকার ভরসা ছিল, আজ সেটিই হয়ে উঠেছে তার অভিশাপ—
যেন পৃথিবীর অগ্রগতির স্রোতে হারিয়ে যাওয়া এক প্রাচীন স্মারক।

তবু হাল ছাড়েননি তিনি।
দিন শেষে হয়তো কয়েক টাকা হাতে আসে, তাতেই চলে সংসারের চাকা—খাবার, ওষুধ, বেঁচে থাকার ন্যূনতম লড়াই।
এই মানুষটির জীবন আমাদের চোখে এক আয়না, যেখানে দেখা যায় সমাজের অবহেলা আর মানবিকতার অভাব।

আসুন, আমরা সবাই মিলে দাঁড়াই তার পাশে।
একটু সাহায্য হয়তো তার জীবনের অন্ধকারে আলো জ্বালাতে পারে।
একটু সহানুভূতি হয়তো এই নিঃস্ব মানুষের অন্তরে এনে দিতে পারে বেঁচে থাকার সাহস।

👉 আমাদের হাত বাড়িয়ে দেওয়া মানে কেবল একজন মানুষকে সাহায্য করা নয়, বরং হারিয়ে যেতে বসা মানবিকতাকে ফিরিয়ে আনা।

মানুষ স্বাভাবিকভাবেই নিজের স্বার্থকেই আগে প্রাধান্য দেয়। অর্থনৈতিকভাবে স্বাবলম্বী বা ধনী ব্যক্তিরা বেশিরভাগ ক্ষেত্রে মনে...
21/09/2025

মানুষ স্বাভাবিকভাবেই নিজের স্বার্থকেই আগে প্রাধান্য দেয়। অর্থনৈতিকভাবে স্বাবলম্বী বা ধনী ব্যক্তিরা বেশিরভাগ ক্ষেত্রে মনে করেন যে—

দুর্বলকে সাপোর্ট করলে দায়িত্ব বেড়ে যাবে – একবার সাহায্য করলে ভবিষ্যতে বারবার সাহায্যের প্রত্যাশা তৈরি হয়।

নিজের অবস্থান নষ্ট হওয়ার ভয় – ধনী ব্যক্তি মনে করে, গরিবকে টেনে তুললে সে হয়তো আর কৃতজ্ঞ থাকবে না, বরং ভবিষ্যতে সমান হতে চাইবে। এতে তার নিজের কর্তৃত্ব বা প্রভাব কমে যেতে পারে।

আত্মতৃপ্তি বনাম বাস্তবতা – অনেক ধনী লোক মুখে মানবতার কথা বললেও বাস্তবে সাহায্য করে না। কারণ তারা জানে, তাদের সম্পদ কমে গেলে তাদের আর সম্মান, প্রভাব বা সামাজিক শক্তি থাকবে না।

ব্যতিক্রম কেন দেখা যায়?

তবে সব মানুষ এক রকম নয়।

সমাজে কিছু দয়ালু, মানবিক মনোভাব সম্পন্ন ধনী আছেন যারা নিঃস্বার্থভাবে সাহায্য করেন।

দানশীল মানুষরা মনে করেন যে সম্পদ সৃষ্টির প্রকৃত উদ্দেশ্য হলো সমাজের কল্যাণ।

ইতিহাসে যেমন—বড় বড় দাতব্য ব্যক্তিত্ব, সমাজ সংস্কারক, অথবা কিছু ব্যবসায়ী ও শিল্পপতি তাদের সম্পদের একটি অংশ মানুষের কল্যাণে ব্যয় করেছেন।

কেন ৯৯% ক্ষেত্রে ধনী দুর্বলকে সাহায্য করে না?

1. ব্যক্তিগত স্বার্থ ও ভোগ বিলাসের প্রবণতা।

2. মানসিক দূরত্ব – ধনী ও গরিবের জীবনযাত্রার ব্যবধান এত বেশি যে তারা একে অপরের সমস্যাকে বুঝতে পারে না।

3. অর্থনৈতিক প্রতিযোগিতা – ধনী ব্যক্তি চায় না অন্য কেউ তার সমান বা প্রতিদ্বন্দ্বী হয়ে উঠুক।

4. কৃতজ্ঞতার অনুপস্থিতি নিয়ে ভয় – অনেক সময় গরিবকে সাহায্য করলে সে পরে অকৃতজ্ঞ হয়ে যেতে পারে, এই ধারণা অনেক ধনীর মনে থাকে।
উপসংহার

অর্থনৈতিকভাবে দুর্বল মানুষকে সাহায্য করা আসলেই মানবিক দায়িত্ব, কিন্তু বাস্তবে খুব কম লোকই এই দায়িত্ব নেয়। সমাজের ১% বা কিছু মানুষ ব্যতিক্রম হলেও ৯৯% ধনী ব্যক্তি নিজেদের অবস্থান, সম্পদ আর স্বার্থ রক্ষার জন্য গরিবকে সাপোর্ট করতে চান না।

এটি দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময়কার একটি বাস্তব ছবি। ছবিতে দেখা যাচ্ছে—একটি ছোট্ট বালক নিজের কাঁধে তার ছোট ভাইকে বেঁধে দাঁড়ি...
20/09/2025

এটি দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময়কার একটি বাস্তব ছবি। ছবিতে দেখা যাচ্ছে—একটি ছোট্ট বালক নিজের কাঁধে তার ছোট ভাইকে বেঁধে দাঁড়িয়ে আছে। ছোট ভাই তখন মৃত, কিন্তু বড় ভাই তার মর্যাদা ও সম্মানের জন্য ভাইয়ের মৃতদেহ কাঁধে বহন করছে।

📸 ছবিটির কাহিনী:
১৯৪৫ সালে যুক্তরাষ্ট্রের হিরোশিমা ও নাগাসাকিতে পারমাণবিক বোমা নিক্ষেপের পর ভয়াবহ ধ্বংসযজ্ঞ ঘটে। অগণিত মানুষ মারা যায়, আহত হয়, নিঃস্ব হয়ে পড়ে। তখনকার সময়ে এক ফটোসাংবাদিক (Joe O'Donnell) যুদ্ধোত্তর জাপানে ছবি তুলতে গিয়ে এই দৃশ্য ধারণ করেন।

তিনি দেখেন, একটি ছোট্ট ছেলে দৃঢ়ভাবে দাঁড়িয়ে আছে। তার পিঠে বাঁধা রয়েছে তার মৃত ছোট ভাই। শিশুটি দাঁড়িয়ে আছে দীর্ঘ সময় ধরে, কারণ সে অপেক্ষা করছে যেন তার ভাইকে সঠিকভাবে দাহ করার ব্যবস্থা করা হয়।

সাংবাদিক অবাক হয়ে প্রশ্ন করেছিলেন—
"ছোট ভাইকে বয়ে নিয়ে আসতে তোমার কি কষ্ট হচ্ছে না?"

তখন শিশুটি জবাব দেয়—
“সে ভারী নয়, সে আমার ভাই।”

✨ ছবিটির শিক্ষা ও বার্তা

১. ভালোবাসার নিঃস্বার্থ রূপ – এই ছবিতে ভাইয়ের প্রতি এক অসীম ভালোবাসা ফুটে উঠেছে।
২. দায়িত্ববোধ – ছোট্ট বয়সেই সে বুঝেছে পরিবারের প্রতি দায়িত্ব কতটা মূল্যবান।
৩. মানবিক সম্পর্কের মূল্য – কেবল আত্মীয়তার সম্পর্ক নয়, এ ছবি আমাদের শেখায় অন্যকে ভালোবাসা মানে তাকে নিজের অংশ হিসেবে গ্রহণ করা।
৪. ত্যাগ ও সহমর্মিতা – মানুষ শুধু নিজের জন্য বাঁচে না, প্রিয়জনের জন্য ত্যাগই প্রকৃত মানবিকতার পরিচয়।

🎭 মহিষাডাংগা তরুণ নাট্য সংস্থা 🎭          পরিচালিত ও অভিনীত : কুমার দেবু✨ এবছরের দুর্গাপূজায় আমাদের বিশেষ নাট্য প্রোগ্রা...
19/09/2025

🎭 মহিষাডাংগা তরুণ নাট্য সংস্থা 🎭
পরিচালিত ও অভিনীত : কুমার দেবু✨ এবছরের দুর্গাপূজায় আমাদের বিশেষ নাট্য প্রোগ্রাম ✨
📅 শিডিউল :

❤️ ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৫, সোমবার
📍 মির্জাপুর, ডুমুরিয়া, খুলনা
🎭 নাটক: গরীব কেন মরে

❤️ ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৫, মঙ্গলবার
📍 দলুয়া, তালা
🎭 নাটক: গরীব কেন মরে

❤️ ১ অক্টোবর ২০২৫, বুধবার
📍 খাজরা, আশাশুনি
🎭 নাটক: গরীব কেন মরে

❤️ ২ অক্টোবর ২০২৫, বৃহস্পতিবার
📍 পূর্ব কাদাকাটি, আশাশুনি
🎭 নাটক: গরীব কেন মরে

❤️ ৩ অক্টোবর ২০২৫, শুক্রবার
📍 বটবুনিয়া
🎭 নাটক: মা হলো বন্দী

❤️ ৪ অক্টোবর ২০২৫, শনিবার
📍 বনগ্রাম, অভয়নগর
🎭 নাটক: মা হলো বন্দী

❤️ ৫ অক্টোবর ২০২৫, রবিবার
📍 পশ্চিম দুর্গাবাটি, শ্যামনগর
🎭 নাটক: গরীব কেন মরে

📢 পরবর্তী সিডিউল শীঘ্রই জানানো হবে।

🙏 সকলের আশীর্বাদ ও উপস্থিতি কামনা করছি 🙏
╔═══════════════════════════════════════╗
🌸 মহিষাডাংগা তরুণ নাট্য সংস্থা 🌸
╚═══════════════════════════════════════╝

Address

Khulna

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Roy Anjan Kumar posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Roy Anjan Kumar:

Share

Category