GM Yasin

GM Yasin Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from GM Yasin, Publisher, Khulna.

I have reached 200 followers! Thank you for your continued support. I could not have done it without each of you. 🙏🤗🎉
14/09/2024

I have reached 200 followers! Thank you for your continued support. I could not have done it without each of you. 🙏🤗🎉

01/07/2024
06/06/2024
05/06/2024
04/06/2024

কেবল সদিচ্ছাই হতে পারে বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা গড়ার কারিগর হিসেবে, বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে দক্ষ/ যোগ্য শিক্ষক নিয়োগ দানের শ্রেষ্ঠ উপায় ।

মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ কামনাসহ সদয় দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।

NTRCA এর অনিয়ম সমূহ ::
১।একজনের সনদ অন্য জনে ব্যবহার করে চাকরি করছে ।
২। ৩৫+ বয়সীদের ১ম-১২তম সনদধারী যারা ১২/৬/২০১৮ খ্রীষ্টাব্দের আগে পাস করেছে তাদের সনদের মেয়াদ আজীবন। যাহা সুপ্রিম কোর্টের আপীল বিভাগের পূর্নাঙ্গ বেঞ্চের রায়ে চুড়ান্ত সিদ্ধান্তে স্পষ্ট করা হয়েছে ।
৩। তৃতীয় গণবিঞ্জপ্তির সময়, যে সব প্রতিষ্ঠান শুন্য পদ দেখিয়েছে, সেই একই প্রতিষ্ঠান ৪র্থ গণবিঞ্জপ্তির সময়ও পদ শূন্য দেখিয়েছে, এমনকি ৫ম গণবিজ্ঞপ্তিতেও পুনরাবৃত্তি ঘটিয়েছে । সেখানে যারা দুইবারই দরখাস্ত করেছে,ঐ প্রতিষ্ঠানে তাদের চাকরি দেয়া হয়নি। অথচ ঐ ৩য় গণবিঞ্জপ্তিতে সুপারিশ না পেয়েও নরসিংদী জেলার পলাশ থানাধীন খুদি মাহমুদ বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো: আমিনুল ইসলাম এর চরম দূর্নীতি ও অনিয়মের মাধ্যমে নিয়োগ দেওয়া হয়েছিল তাঁরই শ্যালিকা ""রাবেয়া সুলতানা "" কে। যাহা শিক্ষক জাতির জন্য চরমভাবে নির্লজ্জজনক।
৪। প্রথম ও তৃতীয় গণবিঞ্জপ্তিতে আবেদনের সুযোগ দিলেও ২য় ও ৪র্থ এবং ৫ম গণবিজ্ঞপ্তিতে আবেদন করতে দেয়া হয়নি।
৫। NTRCA'র সদ্য সাবেক বিদায়ী চেয়ারম্যান জনাব এনামুল কাদের খাঁন মহোদয়ের তথ্য মতে ৬০০০০ জাল সনদ নিয়ে চাকরি করছে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে,যাহা ২০২২ সালে তৎকালীন এনটিআরসিএ'র চেয়ারম্যান স্যার, বিশ্বনন্দিত প্রফেসর ড. জাফল ইকবাল স্যার এর কাছে স্বীকারও করেছেন এবং তিনি কমনসেন্স এর বাইরে শিরোনামে যে প্রবন্ধ উপস্থাপন করেছেন, ২০২২ সালে জাতীয় পতাকায় সেখানে, চমৎকারভাবে ফুটিয়ে তুলেছেন । অথচ আমরা বৈধ সনদধারী রাস্তায় রাস্তায় ঘুরছি।এটা সচেতন বিবেকবান মানুষ হিসেবে সত্যিই লজ্জাজনক ।
৬।সুপ্রিম কোর্টের আপীল বিভাগের পূর্নাঙ্গ বেঞ্চের রায় আমাদের পক্ষে দিয়েছে,, শুধু হয়রানি করার উদ্দেশ্য নিয়ে NTRCA ৫৪/২০২২ নং রিভিউ মামলা করেছিল, এ কথা দিবালোকের ন্যায় স্পষ্ট । কারণ আইনী সকল লড়াইয়ে এনটিআরসিএ পরাজিত হয়ে একটা অশুভ চক্রান্ত করে আমাদের আইনগত অধিকার হরণের অপচেষ্টা করেই চলেছে।
৭। ১ম--৫ তম পর্যন্ত ব্যাচের ৪৪০ জনকে নিয়োগ দিয়েছে ৪র্থ গণবিঞ্জপ্তিতে, এদের সকলকে নিয়োগ দিয়েছে আইনের যথাযথ প্রতিপালনের মাধ্যমে । ফলে অন্যদের আবেদনের সুযোগ না দেওয়া ও নিয়োগ বঞ্চিত করা নিসন্দেহে গর্হিত অন্যায় ।
৮। ২১-১২-২০২২ইং তারিখ তৎকালীন শিক্ষা মন্ত্রী মহোদয় আশ্বাস দিয়ে বললেন, ৪র্থ গণবিঞ্জপ্তি NTRCA দিবে না,অথচ ঐ দিনই কিছুক্ষণ পরে বিঞ্জপ্তি দেওয়া হলো। তাহলে কি সচিবদের কথা মতো দেশ চলবে, নাকি মন্ত্রী মহোদয় এর কথায় দেশ চলবে।
৯। ২-১-২০২৩ ইংরেজি খ্রীস্টাব্দে শিক্ষা মন্ত্রী ডা. দীপুমনি মহোদয় আমাদের সাথে আলোচনার একপর্যায়ে বললেন, যেহেতু উচ্চ আদালতে মামলা চলমান, ফলে বিদ্যমান আইনের বাইরে কিছুই করতে পারিনা। তাহলে মামলা চলমান অবস্থায় ৪র্থ গণ-বিঞ্জপ্তি দেওয়া হলো, এই দুরভিসন্ধিমূলক কাজ এনটিআরসিএ'র করার পেছনে শক্তির উৎস কোত্থেকে, কিভাবে পেল।
১০| গত ৫--২--২০২৩ তারিখ সুপ্রিম কোর্টের আপীল বিভাগের পূর্নাঙ্গ বেঞ্চের রিভিউ ৫৪/২০২২ নং মামলার আদেশে বলেন, মামলা বিলম্বিত করে দায়ের করায় NTRCA এর আপিল খারিজ করেছেন। তাহলে পরে সহজেই অনুমিত হলো অযথা হয়রানি ও আইনগত অধিকার বঞ্চিত করাই ছিল NTRCA এর উদ্দেশ্য এবং অবৈধ সনদ বানিজ্য, চাকরি বানিজ্যই তাদের মূল লক্ষ্য । মূল রীট মামলা ১৩৯/২০১৯ নং এর নির্দেশনা বাস্তবায়ন না করে আপিল ৩৯০০/২০১৯ নং মামলা দায়ের করলেন। রিভিউ তে যে অবজারভেশন দেওয়া হয়েছে ১ম-১২তম দের নিয়োগের ক্ষেত্রে সেই নির্দেশনা অবিলম্বে বাস্তবায়ন করতে হবে ।
১১| ১ম--১২তম দের সনদের বিপরীতে কোনো বয়সসীমা উল্লেখ ছিল না, এমনকি আমরা যখন পাস করেছিলাম, তখন আমাদের প্রত্যেকেরই বয়স ৩০ বছরের নীচে ছিল । সময়মতো নিয়োগ দিতে না পারার এই দায়ও কি আমাদের? নিশ্চয়ই নয় বরং দায়িত্ব অবহেলার দ্বায়ে অবশ্য অবশ্যই এনটিআরসিএ কে নিতে হবে ।
১২| ১৩তমদের সাথে আমাদের মেরিট লিষ্ট করে প্রকারন্তরে ১ম--১২তমদের চাকরি বঞ্চিত করে রাখাই ছিল মূল উদ্দেশ্য । অথচ ১ম--১২তমদের পৃথকভাবে নিয়োগের একটা সুনির্দিষ্ট নির্দেশনা মহামান্য সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগ দিয়েছিল। সেই সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগের আদেশ অমান্য করার এখতিয়ার এনটিআরসিএ'র কোনো অবস্থায় নেই ।
১৩| এনটিআরসিএর তথ্য মতে ৬০ হাজার জন জাল সনদধারী কে প্রতি সনদের বিপরীতে ২ লক্ষ টাকা, জনপ্রতি চাকরি দিতে ৬ লক্ষ টাকা করে নিয়েছেন বলে যে জনশ্রুতি আছে,যদি সেই জনশ্রুতি সত্যি হয়ে থাকে তাহলে পরে সেই জনশ্রুতি অনুযায়ী এনটিআরসিএ ৪৮ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ করেছে ।যার কতিপয় উদাহরণ ড্রাইভার জিয়ার দূর্নীতি ও সিস্টেম এনালিস্ট রাসেল এর কানাডা গমন কোটিপতি বনে যাওয়ার মধ্যে স্পষ্ট বলে আমরা বিশ্বাস করি ।
এহেন গর্হিত অন্যায় অপরাধের ভয়াবহ অবস্থা থেকে পরিত্রাণের উপায় হিসেবে, আমরা আমাদের আইনগত নিয়োগের নিশ্চয়তা পেতে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী'র আশু হস্তক্ষেপ কামনা করছি ।
১৪| একটি সহজ বিষয়কে জটিল পরিস্থিতির দিকে ঠেলে দিচ্ছে এনটিআরসিএ । কারণ ১ম-১২তম দের নিয়োগের যে নির্দেশনা দিয়েছিল সুপ্রিম কোর্ট, সেই নির্দেশনা মেনে কাজ করলে নিয়োগ প্রক্রিয়ার এই অন্ধকুপের বেড়াজাল থেকে মুক্তি পেত।
১৫| NTRCA প্রতিষ্ঠান সৃষ্টি থেকে ২০১৫ সালের ৩০ ডিসেম্বর পর্যন্ত যতগুলো পদ শূন্য হয়েছিল, তার মধ্যে যতগুলো পদে ম্যানেজিং কমিটির মাধ্যমে নিয়োগ দেওয়া হয়েছিল, সেই পদগুলো বাদে, বাকী সকল সমসংখ্যক পদে ১ম-১২তম নিবন্ধন সনদধারী কে নিয়োগ দিতে হবে ।
১৬|১ম-১২তম সনদধারী সকলের চাকরি সুনিশ্চিত না হওয়া পর্যন্ত সকল নিবন্ধন পরীক্ষা ও গণবিঞ্জপ্তি বন্ধ রাখতে হবে ।
১৭|সরকারের নির্বাচনী ইশতেহারেও বলা হয়েছিল প্রত্যেক ঘরে ঘরে চাকরি দিবেন । অথচ আমরা এনটিআরসিএ'র যোগ্যতার মাপকাঠিতে উত্তীর্ণ হয়েও নিয়োগ বঞ্চিত ।
১৮|এনটিআরসিএ'র সচিব মহোদয় প্রায়শই বলে থাকেন ২০১৫ সালের ৩০ ডিসেম্বরের আগে কমিটির মাধ্যমে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। তাই যদি হয়ে থাকে তাহলে নিয়োগ সুপারিশ এর দায়িত্ব যখন এনটিআরসিএ পেয়েছিল তখনই কেনো উনারা ১ম-১২তম দের ক্ষেত্রে বলতে পারলেন না, এদের নিয়োগ আমরা দিতে পারবো না । অথবা যে পদগুলো ৩০ ডিসেম্বর পর্যন্ত শূন্য রয়েছে ঠিক ততোগুলো পদে কমিটির মাধ্যমে নিয়োগ দেওয়া হব। এমনকি উনারা তখন ১ম থেকে সকল ব্যাচকে নিয়ে জাতীয় মেধাতালিকা তৈরি করে জাতীয় মেধশূন্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠান তৈরির মহোৎসবে মেতে উঠলেন ।
১৯| এবার আসি এন্ট্রি লেভেল এর কথায়, কোনো প্রতিষ্ঠানে নিয়োগের মানদণ্ড বিচারের সময় একটা নিদিষ্ট তারিখের উল্লেখ থাকে, আমরা তো যখন পরীক্ষায় পাস করেছি তখন কাররই বয়স ৩০ বছর পূর্ণ হয়নি ।
এনটিআরসিএ'র উপরোক্ত চরম অবক্ষয় থেকে পরিত্রাণের উপায় হিসেবে আমরা আমাদের আইনগত অধিকার ফিরিয়ে পেতে চাই । এ ব্যাপারে সংশ্লিষ্ট কতৃপক্ষ সহ বিশেষ করে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর আশু হস্তক্ষেপ ও সদয় সুদৃষ্টি কামনা করছি।

বিনয়াবনত
জি. এম ইয়াছিন
আহবায়ক
এনটিআরসিএ'র নিবন্ধিত (১ম-১২তম) নিয়োগ প্রত্যাশী শিক্ষক পরিষদ ।

25/05/2024
""আর কত অশ্রু ঝরালে, বিবেকের দংশনে দংশিত হবে জাতি"" : প্রেক্ষিতে ২০০ দিনের  শিক্ষক আন্দোলন । লেখক: জি. এম. ইয়াছিন ।২০০৫ ...
07/09/2023

""আর কত অশ্রু ঝরালে, বিবেকের দংশনে দংশিত হবে জাতি"" : প্রেক্ষিতে ২০০ দিনের শিক্ষক আন্দোলন ।

লেখক: জি. এম. ইয়াছিন ।

২০০৫ সালে এনটিআরসিএ প্রতিষ্ঠার পর ঐ বছরই শিক্ষক নিয়োগ করতে পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হলো, যথারীতি ২৬ জানুয়ারি ২০০৬ সালে ফলাফল প্রকাশিত হলো।আমরা আশান্বিত হলাম, এবার বুঝি ভাগ্যের চাকা ঘুরবে, কিন্তু না, সে আশায় গুড়ে বালি, ১ম ও ৩য় গণবিঞ্জপ্তিতে আবেদন করেছে এমন ১৫০০০ জন শিক্ষক কে নিয়োগ দেওয়া হয়নি যোগ্য শিক্ষক পাওয়া যায়নি এই অযুহাতে এনটিআরসিএ , অথচ ঐ প্রতিষ্ঠান গুলোতে যারা আবেদন করেছিলো, তাদেরই যোগ্যতার মাপকাঠিতে উত্তীর্ণ হয়েছিলো ঐ শিক্ষকরা,,তাহলে ব্যাপারটা কেমন যেনো এলোমেলো হয়ে গেল না। নিজের সন্তানকে নিজেই সমাজে অস্বীকৃতি জানানোর সামিল বলে মনে হলো।আবার ২য় ও ৪র্থ গণবিঞ্জপ্তিতে আবেদন এর সুযোগ দেওয়া হলো না ৩৫+ বয়সীদের, অথচ সুপ্রিম কোর্টের রায়ের সুস্পষ্ট লঙ্ঘন, ৩৫+ বয়সীদের আবেদন করার কোনো বয়সসীমা নেই যারা ১২-৬-২০১৮ সালের আগে পাস করেছে তাদের বেলায় শুধু প্রযোজ্য। প্রশ্ন হলো ৪৪০ জন শিক্ষককে নিয়োগের সুপারিশ করলো ৪র্থ গণবিঞ্জপ্তিতে আবেদন কারীদের এনটিআরসিএ, যারা ১ম থেকে ৫ম ব্যাচে পাস করেছে তাদের। এখন কি দাড়ালো এদের বয়স কি আসলেই ৩৫(--) ছিলো, নাকি এদের আলাদা কোনো মাপকাঠিতে যেমন টাকা পয়সা বা মামা খালু কিংবা রাজনৈতিক বিবেচনা করে নিয়োগের সুপারিশ করা হলো। এতশত যোগ্যতা আমাদের না থাকলেও রাজনৈতিক বিবেচনায় আমাদের নিয়োগ পাওয়ার যথেষ্ট কারণ রয়েছে। অথচ আমরা আজ অবহেলিত,দুঃখের বিষয় যেখানে ৬০০০০ জনের অধিক জাল নিবন্ধন সনদধারী কে চাকরি দিলো এনটিআরসিএ, সেখানে আমরা বৈধ সনদধারী রাস্তায় রাস্তায় ধুঁকে ধুঁকে মরছি, তাহলে কি ধরেই নিবো আমরা এনটিআরসিএ'র চেয়ারম্যান এর ড্রাইভার জিয়ার মতো কর্মচারীদের সাথে যোগাযোগ রক্ষা করলে পরে, তাহলে আর কিইবা বয়সের বেড়াজাল কিইবা অযুহাত কোনো কিছুই আর ধরাকে সরাঞ্জান করতে হতো না,নাকি সিস্টেম এনালিস্ট এখন কানাডা প্রবাসীর সাথে সিস্টেম করতে পারলে পরে আর কোনো দুশ্চিন্তা থাকতো না চাকরি পেতে। এমনকি যদি কোনো নিবন্ধন সনদধারী কে অবসর গ্রহণের দিনও নিয়োগ দেন, এতে আইমগত কোনো বাঁধা নেই, একটা ডেমো আবেদন নিয়ে, প্রকৃত কতজন ১ম থেকে ১২তম নিবন্ধন সনদধারী আছে সেটা সনাক্ত করে, সুন্দর একটা রোডম্যাপ তৈরি করে, সহজেই নিয়োগ দিতে পারে। অথচ নানান তালবাহানা করে সময়ক্ষেপণ করে চলছে এনটিআরসিএ,হয়তো আমরা বুঝি না, নাহয় এনটিআরসিএ কে বুঝাতে পারছি না, প্রকৃতপক্ষে গ্যাপটা কোথায়,এই প্রশ্নের সদুত্তর না পেয়ে, একান্তই আক্ষেপ করে বলতেই ইচ্ছে করছে আর কতো অশ্রু ঝরালে জাগ্রত হবে জাতীর বিবেক। আর কতো অশ্রু ঝরালে বিবেকের দংশনে দংশিত হবে জাতি। এ কারণে সুষ্ঠু তদন্ত কমিশন গঠন করে, এর সুরাহা করা এখন সময়ের দাবী।শুধু তাই নয়,, জতির বিবেককে সাড়া জাগাতে অধিকার ফিরিয়ে দিতে সংশ্লিষ্ট কতৃপক্ষের কাছে বঞ্চিত মানবিকতার শিক্ষক নিয়োগের মুক্তির সোপান হিসাবে নিন্মোক্ত ছয়দফা পেশ করছি:

১| আমাদের ১ম -১২তম সনদ ধারীকে আগে নিয়োগের ব্যবস্থা করতে হবে।
২| নিয়োগের ক্ষেত্রে যে সকল অনিয়ম হয়েছে, তার তদন্ত করতে হবে।
৩| আমরা যখন যে ব্যাচে পাস করেছি, তাদের সকলকে সনদ প্রাপ্তির দিন থেকে চাকরির দিনক্ষণ গণনা সহ আর্থিক সকল সুযোগ-সুবিধা প্রদান করতে হবে।
৪|অবৈধ সনদধারীকে চাকরিচ্যুতি সহ সকল অনিয়মের সাথে জড়িতদের উপযুক্ত ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দিতে হবে।
৫| সুপ্রিম কোর্টের অবসরপ্রাপ্ত প্রধান বিচারপতির নেতৃত্বে, বিচার বিভাগীয় তদন্ত কমিশন গঠন করতে হবে।
৬| আইন ও সুপ্রিম কোর্টের আপীল বিভাগের পূর্নাঙ্গ বেঞ্চের রায়, অবিলম্বে বাস্তবায়ন করতে হবে।

সংশ্লিষ্ট কতৃপক্ষ সহ এ ব্যাপারে নীতিনির্ধারকদের শুভদৃষ্টি কামনা করছি। বিশেষ করে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ কামনা করছি। যার মাধ্যমে ১ম থেকে ১২তম নিবন্ধন সনদধারী শিক্ষকদের বেঁচে থাকার পথকে তরান্বিত করতে, বদ্ধপরিকর ভূমিকা পালন করবে বলেই, এই ছয়দফা বঞ্চিত নিবন্ধন সনদধারী শিক্ষকদের মুক্তির সনদ হিসাবে পাথেয় হবে বলেই আমার আন্তরিক বিশ্বাস।।

বিনয়াবনত
লেখক : জি. এম. ইয়াছিন ।
( পিএইচডি গবেষক)
সাধারণ সম্পাদক
কেন্দ্রীয় কমিটি,
প্যানেল প্রত্যাশী নিবন্ধিত শিক্ষক সংগঠন।
মোবাইল : ০১৭১১-২১০০৮৫

06/09/2023
30/08/2023

আল মুমিন সিনিয়র স্টাফ রিপোর্টর গাইবান্ধা ২০২১ সালের অক্টোবর মাস থেকে বঞ্চিত নিবন্ধিত শিক্ষকদের পক্ষ থেকে সারা দ....

24/06/2023

সাবমেরিনে থাকা পাঁচ অভিযাত্রীর পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানাচ্ছি। তবে টাইটানের সাব-বোর্ডে থাকা পাঁচ অভিযাত্...

Address

Khulna
9207

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when GM Yasin posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Category