Sohan's Collection 02

Sohan's Collection 02 ঐতিহাসিক স্থান/স্থাপনা/প্রাচীন মুদ্রা এবং টাকা সম্পর্কে বিস্তারিত ধারণা দেয়ার চেষ্টা করি,

প্রায় ৫০ বছর আগের ৫ টাকার নোট
25/08/2025

প্রায় ৫০ বছর আগের ৫ টাকার নোট

25/08/2025

আপনার কালেকশনের ব্যাংকনোট গুলো সুন্দর ভাবে দীর্ঘদিন ভালো রাখতে চাইলে ভিডিওটি দেখতে পারেন

কয়েন রাখার এলবাম,যাদের লাগবে দ্রুত যোগাযোগ করুন দীর্ঘদিন কয়েন ভালো রাখতে হলে অ্যালবাম ব্যবহারের বিকল্প নাই
24/08/2025

কয়েন রাখার এলবাম,
যাদের লাগবে দ্রুত যোগাযোগ করুন
দীর্ঘদিন কয়েন ভালো রাখতে হলে অ্যালবাম ব্যবহারের বিকল্প নাই

24/08/2025

১২০ টা দেশের কয়েন যদি একসাথে কালেকশন করতে চান তাহলে ভিডিওটি দেখতে পারেন

খুলনার বড় বাজার — ২০০ বছরের বাণিজ্যের সাক্ষীখুলনার প্রাণকেন্দ্রে অবস্থিত বড় বাজার শুধু একটি বাজার নয়, বরং দক্ষিণ-পশ্চ...
24/08/2025

খুলনার বড় বাজার — ২০০ বছরের বাণিজ্যের সাক্ষী

খুলনার প্রাণকেন্দ্রে অবস্থিত বড় বাজার শুধু একটি বাজার নয়, বরং দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের ব্যবসা-বাণিজ্যের ইতিহাসের জীবন্ত সাক্ষী। ভৈরব–রূপসা নদীর তীরে গড়ে ওঠা এই বাজারের যাত্রা শুরু হয়েছিল প্রায় দুই শতাব্দী আগে, মোগল আমলের ছোট নৌবন্দর-হাট থেকে। পরবর্তীতে ব্রিটিশ যুগে ইউরোপীয় নীলকুঠিয়াল চার্লস এটি সংগঠিত আকার দেন, তখন এর নাম ছিল সাহেবের হাট / চার্লিগঞ্জ।

📜 টাইমলাইন — বড় বাজারের ধাপে ধাপে ইতিহাস

মোগল আমল (১৬শ–১৮শ শতক): নদীপথ কেন্দ্রিক ছোট হাট-বাজার, পণ্য বেচাকেনা প্রধানত নৌবাণিজ্যের মাধ্যমে।

১৮৪০ দশক: নীলকুঠিয়াল চার্লস-এর হাত ধরে সাহেবের হাটের সূচনা।

১৮৪২: খুলনা মহকুমা হয়, প্রশাসনিক কেন্দ্রের পাশে বাজারের প্রসার।

১৮৮২: খুলনা জেলা প্রতিষ্ঠা, বাজারে পাইকারি বাণিজ্যের গতি বৃদ্ধি।

১৮৮৩–৮৪: কলকাতা–খুলনা রেল সংযোগ, বড় বাজার আঞ্চলিক বাণিজ্যের কেন্দ্রবিন্দু।

১৯২৯: মানচিত্রে "বড় বাজার" নামে উল্লেখ, শহরের মর্ফোজেনেটিক সেন্টার হিসেবে স্বীকৃতি।

১৯৩০–১৯৭১: ব্রিটিশ শেষ যুগ ও পাকিস্তান পর্বে শস্য, নিত্যপণ্যের বড় আড়ত।

১৯৭১–১৯৯০: স্বাধীনতা-পরবর্তী সম্প্রসারণ, নদীপথ ও সড়কপথে পাইকারি বাণিজ্যের বিস্তার।

২০১০–বর্তমান: প্রায় ১০,০০০ দোকান ও আড়ত, দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের বৃহত্তম পাইকারি বাজার।

আজও খুলনার অর্থনীতির হৃদস্পন্দন এই বড় বাজার—যেখানে ইতিহাসের সুবাস মিশে আছে ব্যবসার কোলাহলে।

---

#খুলনা #বড়বাজার

🕌 বাগেরহাটের ৯ গম্বুজ মসজিদ — ইতিহাসের অমূল্য সম্পদবাংলাদেশের খুলনা বিভাগের বাগেরহাট শহরে অবস্থিত নয় গম্বুজ মসজিদ আমাদে...
24/08/2025

🕌 বাগেরহাটের ৯ গম্বুজ মসজিদ — ইতিহাসের অমূল্য সম্পদ

বাংলাদেশের খুলনা বিভাগের বাগেরহাট শহরে অবস্থিত নয় গম্বুজ মসজিদ আমাদের ঐতিহ্যের এক অনন্য নিদর্শন। ১৫শ শতকে মহান বীর ও ধর্মপ্রচারক খান জাহান আলী (র.) এই মসজিদটি নির্মাণ করেন। তিনি বাগেরহাটকে একটি সমৃদ্ধ ইসলামি শহরে পরিণত করেছিলেন, যা পরবর্তীতে “মসজিদের শহর” নামে খ্যাতি পায়।

নয় গম্বুজ মসজিদের স্থাপত্যশৈলী অসাধারণ—

ছাদে নয়টি অর্ধগোলাকার গম্বুজ

চার কোণে মীনার আকৃতির পিলার

লাল ইটের গাঁথুনি

দেয়ালে সূক্ষ্ম খোদাই করা অলঙ্করণ ও মিহরাবের নকশা

১৯৮৫ সালে ইউনেস্কো বাগেরহাটের মসজিদ নগরকে বিশ্ব ঐতিহ্যের তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করে, আর এই নয় গম্বুজ মসজিদ সেই গৌরবের অন্যতম প্রতীক।

#নয়গম্বুজমসজিদ #বাগেরহাট #খানজাহানআলী #মসজিদেরশহর #বাংলাদেশেরঐতিহ্য #ইউনেস্কোWorldHeritage #ইতিহাস #স্থাপত্যশিল্প #বাংলাদেশভ্রমণ

বাংলাদেশের এক টাকার নোট আবার ছাপানো দরকার
24/08/2025

বাংলাদেশের এক টাকার নোট
আবার ছাপানো দরকার

দোয়েল পাখির ২ টাকা
23/08/2025

দোয়েল পাখির ২ টাকা

১৯৭২ সালের বাংলাদেশের প্রথম ১ টাকার নোট
23/08/2025

১৯৭২ সালের বাংলাদেশের প্রথম ১ টাকার নোট

সুন্দর
22/08/2025

সুন্দর

মসজিদের ছবিযুক্ত টাকাগুলো আপনাদের কাছে কি রকম লাগে দেখতে?
20/08/2025

মসজিদের ছবিযুক্ত টাকাগুলো আপনাদের কাছে কি রকম লাগে দেখতে?

আহসান মঞ্জিলের ইতিহাসঢাকার বুড়িগঙ্গা নদীর তীরে অবস্থিত আহসান মঞ্জিল এক ঐতিহাসিক ও স্থাপত্যশৈলীর নিদর্শন, যা আজ "ঢাকার ঐ...
20/08/2025

আহসান মঞ্জিলের ইতিহাস

ঢাকার বুড়িগঙ্গা নদীর তীরে অবস্থিত আহসান মঞ্জিল এক ঐতিহাসিক ও স্থাপত্যশৈলীর নিদর্শন, যা আজ "ঢাকার ঐতিহ্যের প্রতীক" হিসেবে পরিচিত।

🔹 প্রথম শুরু
আহসান মঞ্জিলের জায়গায় প্রথমে একটি ফরাসি কুঠি (French Kuthi) ছিল। ১৮৩০ সালের দিকে এটি নবাব পরিবারের হাতে আসে। ঢাকার জমিদার খাজা আলিমুল্লাহ ১৮৫৯ সালে পুরনো কুঠির জায়গায় একটি বিশাল প্রাসাদ নির্মাণের কাজ শুরু করেন।

🔹 নির্মাণকাল
প্রাসাদটির নির্মাণ শেষ হয় ১৮৭২ সালে। খাজা আলিমুল্লাহর ছেলে খাজা আহসানুল্লাহ-র নামানুসারে এর নামকরণ করা হয় আহসান মঞ্জিল। এখান থেকেই “পিঙ্ক প্যালেস” নামেও এটি পরিচিতি পায়, কারণ প্রাসাদটির রঙ ছিল গোলাপি।

🔹 রাজনীতি ও ইতিহাসে গুরুত্ব
আহসান মঞ্জিল শুধু নবাব পরিবারের আবাসস্থলই ছিল না, বরং বাংলার রাজনৈতিক ইতিহাসের সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িয়ে আছে। এখানে বহু ঐতিহাসিক সভা, বৈঠক এবং গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। ব্রিটিশ আমলে নবাব পরিবারের প্রভাব-প্রতিপত্তি মূলত এখান থেকেই বিস্তার লাভ করে।

🔹 অবক্ষয় ও পুনর্নির্মাণ
পাক-ভারত বিভাজনের পর নবাব পরিবারের প্রভাব কমতে থাকে এবং প্রাসাদটি জরাজীর্ণ হতে থাকে। পরে বাংলাদেশ সরকার এটি অধিগ্রহণ করে এবং সংস্কার করে। বর্তমানে আহসান মঞ্জিলকে একটি জাদুঘরে পরিণত করা হয়েছে, যেখানে ২৩টি গ্যালারিতে নবাব পরিবারের ব্যবহৃত জিনিসপত্র, আসবাবপত্র, পোশাক ও ঐতিহাসিক নিদর্শন সংরক্ষিত আছে।

🔹 বর্তমান অবস্থা
আজকের আহসান মঞ্জিল ঢাকার অন্যতম দর্শনীয় স্থান। প্রতিদিন হাজারো দেশি-বিদেশি পর্যটক এখানে ভিড় করেন। এটি এখন শুধু একটি স্থাপত্যকীর্তিই নয়, বরং ঢাকার অতীত গৌরব ও সংস্কৃতির জীবন্ত সাক্ষী।

---
#আহসানমঞ্জিল #ঢাকা_ঐতিহ্য #বাংলারইতিহাস #পিঙ্কপ্যালেস

Address

Khulna

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Sohan's Collection 02 posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Sohan's Collection 02:

Share