Somoyar Story

Somoyar Story Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Somoyar Story, Digital creator, Khulna.
(1)

আমি- Nebadon Roy আমার ছোট্ট পেজে আপনাকে স্বাগতম।
প্রকৃতি,ঐতিহ্য,স্থাপনা ও তথ্য প্রতিবেদন মূলক শিক্ষনীয় ভিডিও সবার আগে দেখতে হলে ফলো করে রাখতে পারেন।
ধন্যবাদ💞 🔴 Follow Now👇🔴

03/11/2025

দুবলার চর সুন্দরবন।

#রাসমেলা #সুন্দরবন #দুবলারচর

20/10/2025

দাকোপে তরমুজ উঠে যাওয়ার পর পড়ে থাকা মাঠে বিশাল আয়োজনে ঘোড়া দৌড় প্রতিযোগিতা!! 🐎

17/10/2025

বনলতা রিসোর্টে সুন্দরবনের প্রশান্তি!!

#বনলতারিসোর্ট

15/10/2025

সোনার বাংলা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের স্মৃতিময় দিনগুলো। হয়তো সময়ের সাথে সাথে বদলে গেছে কতোকিছু।!
#সোনারবাংলামাধ্যমিকবিদ্যালয়

11/10/2025

দাকোপের শ্রমজীবী সৈনিক!!

#দাকোপ #শ্রমজীবী

"তিতাস নদীর গল্প"প্রতিবেদন ও ছবি: Nebadon Roy তিতাস নদী বাংলাদেশের ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার একটি প্রাচীন ও ঐতিহ্যবাহী নদী। ম...
10/09/2025

"তিতাস নদীর গল্প"
প্রতিবেদন ও ছবি: Nebadon Roy

তিতাস নদী বাংলাদেশের ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার একটি প্রাচীন ও ঐতিহ্যবাহী নদী। মেঘনা নদীর শাখা হিসেবে এই নদীটির উৎপত্তি। ছোট হলেও তিতাস নদী বহন করে গভীর সাংস্কৃতিক ও অর্থনৈতিক গুরুত্ব। নদীটির উপর নির্ভরশীল হাজারো মানুষের জীবন-জীবিকা ও জীবনধারা গড়ে উঠেছে।

তিতাস নদী পলিমাটিতে গঠিত হওয়ায় এর তীরবর্তী অঞ্চল অত্যন্ত উর্বর। এই নদীর তীরে গড়ে উঠেছে বহু গ্রাম, হাটবাজার ও কৃষিনির্ভর জীবনযাত্রা। নদীটি বর্ষায় ফুলে-ফেঁপে ওঠে এবং শুষ্ক মৌসুমে হ্রদে পরিণত হয়। এর পাশ দিয়ে চলাচল করে নৌকা, ট্রলার এবং কখনো কখনো মাছ ধরার ডিঙি।

তিতাস নদী আশেপাশের মানুষের জীবিকার মূল উৎসগুলোর একটি।
- *কৃষি:* নদীর উর্বর পলিমাটি ধান, পাট, সবজি ও অন্যান্য ফসল চাষে সহায়তা করে।
- *মাছ ধরা:* বহু পরিবার মাছ ধরাকে পেশা হিসেবে নিয়েছে। দেশীয় প্রজাতির মাছ যেমন—রুই, কাতলা, টেংরা, শোল—ইত্যাদি এই নদীতে পাওয়া যায়।
- *নৌপরিবহন:* নদীপথে পণ্য পরিবহন ও যাত্রী চলাচল এখনো কিছু এলাকায় চলমান।
- *হাট-বাজার:* নদীর পাড়ে গড়ে উঠেছে বহু লোকজনের ভরসার হাট-বাজার। বিশেষ করে মাছ ও সবজির কেনাবেচা হয় নদীর পাশের বাজারগুলোতে।

তিতাস নদী নিয়ে অনেক সাহিত্য ও সিনেমা নির্মিত হয়েছে। অদ্বৈত মল্লবর্মণের বিখ্যাত উপন্যাস *“তিতাস একটি নদীর নাম”* এই নদীকে ঘিরেই রচিত, যা নদী-কেন্দ্রিক জীবনের অন্তরদৃষ্টি তুলে ধরে।
বর্তমান অবস্থা:
- নদীটি আজ নানাভাবে সংকুচিত হয়ে পড়েছে।
- অপরিকল্পিত বালু উত্তোলন, দখল ও দূষণ এর বড় হুমকি।
- অনেক স্থানে নাব্যতা কমে যাওয়ায় নৌযান চলাচল বিঘ্নিত হচ্ছে।
- মাছের প্রজনন ব্যাহত হচ্ছে।

তিতাস শুধু একটি নদী নয়, এটি একটি জীবনধারার নাম। এর সাথে জড়িয়ে আছে হাজারো মানুষের সুখ-দুঃখ, সংস্কৃতি ও ইতিহাস। নদীটির রক্ষণাবেক্ষণ ও পুনরুজ্জীবন এখন সময়ের দাবি। সরকার ও স্থানীয় জনগণের সমন্বিত উদ্যোগেই তিতাস আবার ফিরে পেতে পারে তার পুরোনো প্রাণচাঞ্চল্য।

খুলনার দাকোপে প্রতিটি জায়গার সৌন্দর্য্যের কোনো কমতি নেই। আপনি চাইলে প্রতিটি ছবিতে প্রাণ ফিরে পাবে প্রিয় দাকোপ ফুটে উঠবে ...
08/09/2025

খুলনার দাকোপে প্রতিটি জায়গার সৌন্দর্য্যের কোনো কমতি নেই। আপনি চাইলে প্রতিটি ছবিতে প্রাণ ফিরে পাবে প্রিয় দাকোপ ফুটে উঠবে জীবন, জীবিকা,সুন্দরতা।
কিন্তু এর বিপরীতে দাকোপের মানুষগুলো পাল্টে যাচ্ছে। হারাচ্ছে মনুষ্যত্ব, বিবেগ। করতে পারছেনা ভালো মন্দের পার্থক্য। ভয়কে হারিয়ে হয়ে যাচ্ছে অমানুষ।

"রামপাল তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্র "প্রতিবেদন ও ছবি: Nebadon Roy রামপাল তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্র বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের বাগ...
30/08/2025

"রামপাল তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্র "
প্রতিবেদন ও ছবি: Nebadon Roy
রামপাল তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্র বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের বাগেরহাট জেলার রামপাল উপজেলায় অবস্থিত একটি কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র। এটি বাংলাদেশ ও ভারতের যৌথ উদ্যোগে গঠিত বাংলাদেশ-ভারত মৈত্রী বিদ্যুৎ কোম্পানি (BIFPCL) দ্বারা নির্মিত হয়েছে।
এই প্রকল্পটি ২০১০ সালে পরিকল্পিত হয় এবং ২০১২ সালে চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। প্রকল্পটি ১,৩২০ মেগাওয়াট ক্ষমতাসম্পন্ন, দুটি ইউনিটে বিভক্ত, প্রতিটি ইউনিটের ক্ষমতা ৬৬০ মেগাওয়াট। প্রথম ইউনিটটি ২০২২ সালের ডিসেম্বরে বাণিজ্যিকভাবে চালু হয় এবং দ্বিতীয় ইউনিটটি ২০২৩ সালের জুনে চালু হওয়ার কথা ছিল।

বিদ্যুৎ কেন্দ্রটি পসুর নদীর তীরে অবস্থিত, যা সুন্দরবনের খুব কাছাকাছি। এই অবস্থান নিয়ে পরিবেশবিদরা উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন, কারণ এটি সুন্দরবনের বাস্তুতন্ত্রের উপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে। প্রতিদিন প্রায় ১৩,০০০ টন কয়লা আমদানি করা হয়, যা পসুর নদী দিয়ে পরিবহন করা হয়। এই পরিবহন প্রক্রিয়া নদীর দূষণ এবং জীববৈচিত্র্যের ক্ষতির কারণ হতে পারে।

পরিবেশগত প্রভাবের মধ্যে রয়েছে বায়ু দূষণ, জল দূষণ, এবং স্থানীয় জনগণের জীবিকা হুমকির মুখে পড়া। বিদ্যুৎ কেন্দ্রটি প্রতিদিন প্রায় ৯,১৫০ ঘনমিটার পানি পসুর নদী থেকে গ্রহণ করে এবং প্রক্রিয়াজাত পানি নদীতে ফেরত দেয়, যা নদীর পানির গুণমান এবং জীববৈচিত্র্যের উপর প্রভাব ফেলতে পারে।

এই প্রকল্পটি নিয়ে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে বিতর্ক রয়েছে। পরিবেশবাদীরা এই প্রকল্পটি বাতিলের দাবি জানিয়েছেন, কারণ এটি সুন্দরবনের উপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে। তবে সরকার দাবি করেছে যে, তারা পরিবেশগত প্রভাব কমাতে আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করছে এবং সুন্দরবনের সুরক্ষার জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে।

রামপাল তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্র বাংলাদেশের বিদ্যুৎ চাহিদা পূরণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে, তবে এর পরিবেশগত প্রভাব এবং স্থানীয় জনগণের জীবিকার উপর প্রভাব বিবেচনা করে এটি নিয়ে আরও গবেষণা এবং আলোচনা প্রয়োজন।

প্রিয় গ্রাম যেখানে আমার আপনার সকলের শিকড়।যেখানে আছে প্রকৃতির সৌন্দর্য আর ভরপুর অক্সিজেন।
27/08/2025

প্রিয় গ্রাম যেখানে আমার আপনার সকলের শিকড়।
যেখানে আছে প্রকৃতির সৌন্দর্য আর ভরপুর অক্সিজেন।

"রমনা পার্ক"প্রতিবেদন ও ছবি: Nebadon Roy ঢাকার প্রাণকেন্দ্রে অবস্থিত রমনা পার্ক একটি ঐতিহাসিক ও প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে ভরপু...
22/08/2025

"রমনা পার্ক"
প্রতিবেদন ও ছবি: Nebadon Roy
ঢাকার প্রাণকেন্দ্রে অবস্থিত রমনা পার্ক একটি ঐতিহাসিক ও প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে ভরপুর উদ্যান, যা নগরবাসীর জন্য প্রশান্তির এক নির্ভরযোগ্য আশ্রয়স্থল। প্রায় ৬৮.৫০ একর জায়গাজুড়ে বিস্তৃত এই পার্কটি ইতিহাস, সংস্কৃতি এবং প্রকৃতির অপূর্ব সমন্বয়।

রমনা পার্কের ইতিহাস মুঘল আমলে শুরু হয়। ১৬১০ সালে মুঘল সুবাহদার ইসলাম খাঁর শাসনামলে এটি 'বাগ-ই-বাদশাহি' নামে প্রতিষ্ঠিত হয়। পরবর্তীতে ব্রিটিশ শাসনামলে ১৮২৫ সালে ম্যাজিস্ট্রেট চার্লস ডস জঙ্গল পরিষ্কার করে রেসকোর্স ময়দান গড়ে তোলেন। ১৯০৮ সালে ব্রিটিশ কর্মকর্তা রবার্ট লুইস প্রাউডলকের তত্ত্বাবধানে পার্কটির আধুনিকায়ন শুরু হয় এবং ১৯২৮ সালে তা সম্পন্ন হয়। ১৯৪৯ সালে এটি আনুষ্ঠানিকভাবে জনসাধারণের জন্য উন্মুক্ত করা হয়।

রমনা পার্কে প্রায় ৭১ প্রজাতির গাছ রয়েছে, যার মধ্যে কৃষ্ণচূড়া, কদম, অঞ্জন, সোনালু, চালতা, আম, কাঁঠাল, গাব, জারুল, রুদ্রপলাশ, নাগকেশর, নাগলিঙ্গম প্রভৃতি উল্লেখযোগ্য। পার্কের কেন্দ্রস্থলে একটি লেক রয়েছে, যার আয়তন ৮.৭৫ একর। লেকের পার ঘেঁষে হাঁটার পথ, বেঞ্চ এবং ছায়াময় গাছপালা পার্কটিকে আরও মনোরম করে তুলেছে।

রমনা পার্ক ঢাকার শাহবাগ এলাকায় অবস্থিত। শাহবাগ মোড় থেকে শিশুপার্কের পাশ দিয়ে কিছুটা সামনে এগোলেই রমনা পার্কের প্রধান প্রবেশ পথ চোখে পড়বে। ঢাকার যেকোনো স্থান থেকে সিএনজি, ট্যাক্সি বা বাস ব্যবহার করে সহজেই পার্কে পৌঁছানো যায়।

রমনা পার্কের বটমূল প্রতি বছর পহেলা বৈশাখে ছায়ানটের উদ্যোগে বর্ষবরণ অনুষ্ঠানের কেন্দ্রবিন্দু। এটি বাঙালি সংস্কৃতির এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এছাড়াও, পার্কটি বিভিন্ন সামাজিক ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজনের জন্য ব্যবহৃত হয়।

বর্তমানে রমনা পার্কে কিছু চ্যালেঞ্জ রয়েছে, যেমন পর্যাপ্ত নিরাপত্তার অভাব, অপরিচ্ছন্নতা এবং অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডের উপস্থিতি। সন্ধ্যার পর মাদকসেবী ও অসামাজিক কার্যকলাপকারীদের দখলে চলে যায় পার্কটি। এছাড়াও, সংস্কারের অভাবে ভেঙে পড়া বেঞ্চ, অপরিচ্ছন্ন শৌচাগার এবং লেকের পানিতে দুর্গন্ধ দেখা যায়।

রমনা পার্ক ঢাকার একটি ঐতিহ্যবাহী ও প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে ভরপুর স্থান, যা নগরবাসীর জন্য একটি শান্তিপূর্ণ আশ্রয়স্থল। যদিও কিছু চ্যালেঞ্জ রয়েছে, তবে সঠিক রক্ষণাবেক্ষণ ও উন্নয়নের মাধ্যমে এটি আরও আকর্ষণীয় ও উপভোগ্য হয়ে উঠতে পারে।

"ইস্পাহানী ইসলামিয়া চক্ষু হাসপাতাল"ছবি,প্রতিবেদন : Nebadon Roy  বাংলাদেশের অন্যতম প্রাচীন ও বিশ্বস্ত চক্ষু চিকিৎসা প্রত...
18/08/2025

"ইস্পাহানী ইসলামিয়া চক্ষু হাসপাতাল"
ছবি,প্রতিবেদন : Nebadon Roy
বাংলাদেশের অন্যতম প্রাচীন ও বিশ্বস্ত চক্ষু চিকিৎসা প্রতিষ্ঠান, যা ১৯৬০ সালে দানবীর মির্জা আহমদ ইস্পাহানীর উদ্যোগে প্রতিষ্ঠিত হয়। ঢাকার ফার্মগেট এলাকায় অবস্থিত এই অলাভজনক হাসপাতালটি দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে শাখা পরিচালনার মাধ্যমে সাশ্রয়ী মূল্যে মানসম্পন্ন চক্ষু সেবা প্রদান করে আসছে।

প্রতিদিন গড়ে ৩,৫০০ রোগী বহির্বিভাগে চিকিৎসা গ্রহণ করেন।
সাধারণ পরামর্শ ফি মাত্র ৫০ টাকা, প্রাইভেট সেবার জন্য ১,০০০ টাকা প্রাইভেট সেবার আয় থেকে প্রয়োজনে দরিদ্র রোগীদের জন্য ভর্তুকি প্রদান করা হয়।

বিশেষায়িত চিকিৎসা:* রেটিনা, কর্নিয়া, ছানি অপারেশনসহ বিভিন্ন চক্ষু সমস্যার উন্নত চিকিৎসা প্রদান করা হয়।

👨‍⚕️ চিকিৎসক ও কর্মীবৃন্দ:
- *চিকিৎসক সংখ্যা:* ১৩৫ জন চিকিৎসক, ২০০ জন চক্ষু বিশেষজ্ঞ এবং ১,২৫০ জনেরও বেশি কর্মী নিয়োজিত - *প্রশিক্ষণ ও মান নিয়ন্ত্রণ:* জাপানি স্ট্যান্ডার্ড অপারেটিং পদ্ধতি (এসওপি) অনুসরণ করে চিকিৎসা প্রদান করা হয়। নিয়মিত ক্লিনিক্যাল অডিট ও ত্রৈমাসিক পর্যালোচনার মাধ্যমে সেবার মান নিশ্চিত করা হয়। [1]

🕒 সেবা সময়সূচি ও যোগাযোগ:
- শনিবার থেকে বুধবার: সকাল ৭:৩০ থেকে সন্ধ্যা ৬:০০ পর্যন্ত
- বৃহস্পতিবার: সকাল ৭:৩০ থেকে দুপুর ১:৩০ পর্যন্ত
- *সাপ্তাহিক বন্ধ:* প্রতি শুক্রবার এবং সরকারি ছুটির দিনগুলোতে বন্ধ থাকে। তবে জরুরি বিভাগ প্রতিদিন সকাল ৮:০০ থেকে রাত ১০:০০ পর্যন্ত খোলা থাকে।

ইস্পাহানী ইসলামিয়া চক্ষু হাসপাতাল স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংকের সঙ্গে যৌথভাবে প্রতিরোধযোগ্য অন্ধত্ব প্রতিরোধে কাজ করছে। এই উদ্যোগের মাধ্যমে ঢাকা শহরে ৭১টি চক্ষু স্বাস্থ্য ক্যাম্প এবং ১,৬৬৭টি স্কুলে চোখ পরীক্ষা কর্মসূচি পরিচালনা করা হয়েছে, যা প্রায় ২ লাখ ৫০ হাজার শিক্ষার্থীর কাছে সেবা পৌঁছে দিয়েছে।

ইস্পাহানী ইসলামিয়া চক্ষু হাসপাতাল বাংলাদেশের চক্ষু চিকিৎসা খাতে একটি অনন্য উদাহরণ। সাশ্রয়ী মূল্যে মানসম্পন্ন সেবা, প্রশিক্ষিত চিকিৎসক ও আধুনিক প্রযুক্তির সমন্বয়ে এই প্রতিষ্ঠানটি দেশের স্বাস্থ্যসেবা ব্যবস্থায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে।

ছবি,প্রতিবেদন : Nebadon Roy ঢাকা মেট্রোরেল বাংলাদেশের প্রথম আধুনিক গণপরিবহন ব্যবস্থা, যা রাজধানীর যানজট নিরসনে গুরুত্বপূ...
16/08/2025

ছবি,প্রতিবেদন : Nebadon Roy
ঢাকা মেট্রোরেল বাংলাদেশের প্রথম আধুনিক গণপরিবহন ব্যবস্থা, যা রাজধানীর যানজট নিরসনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। এর মাধ্যমে ঢাকা শহরের উত্তর থেকে দক্ষিণে দ্রুত, নিরাপদ এবং আরামদায়ক যাতায়াত নিশ্চিত হয়েছে।

- *নির্মাণ শুরু:* ২৬ জুন ২০১৬
- *প্রথম ধাপ উদ্বোধন:* ২৯ ডিসেম্বর ২০২২ (উত্তরা থেকে আগারগাঁও)
- *দ্বিতীয় ধাপ উদ্বোধন:* ৪ নভেম্বর ২০২৩ (আগারগাঁও থেকে মতিঝিল)
- *প্রস্তাবিত সম্প্রসারণ:* ২০২৬ সালের মধ্যে কমলাপুর পর্যন্ত সম্প্রসারণের পরিকল্পনা রয়েছে [1] ।

বর্তমানে এমআরটি লাইন-৬ এর ১৬টি স্টেশন চালু রয়েছে, যা উত্তরা থেকে মতিঝিল পর্যন্ত বিস্তৃত। স্টেশনগুলো হলো:
1. উত্তরা উত্তর
2. উত্তরা সেন্টার
3. উত্তরা দক্ষিণ
4. পল্লবী
5. মিরপুর-১১
6. মিরপুর-১০
7. কাজীপাড়া
8. শেওড়াপাড়া
9. আগারগাঁও
10. বিজয় সরণি
11. ফার্মগেট
12. কারওয়ান বাজার
13. শাহবাগ
14. ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
15. বাংলাদেশ সচিবালয়
16. মতিঝিল

🚉 সুবিধাসমূহ

- *দ্রুত ও সময়নিষ্ঠ যাতায়াত:* উত্তরা থেকে মতিঝিল পর্যন্ত যাত্রা সময় প্রায় ৩৮ মিনিট [3] ।
- *নিরাপত্তা ও আরাম:* প্রতিটি স্টেশনে লিফট, চলন্ত সিঁড়ি, সিসিটিভি ক্যামেরা এবং প্ল্যাটফর্ম স্ক্রিন ডোর রয়েছে।
- *পরিবেশবান্ধব:* বিদ্যুৎচালিত ট্রেনগুলো শব্দ ও কম্পন নিয়ন্ত্রণে উন্নত প্রযুক্তি ব্যবহার করে।
- *স্মার্ট টিকিটিং:* র‍্যাপিড পাস ও স্বয়ংক্রিয় টিকিট মেশিনের মাধ্যমে সহজ টিকিট সংগ্রহ।

⚠️ চ্যালেঞ্জ ও অসুবিধাসমূহ:

- *যাত্রীচাপ:* প্রতিদিন প্রায় ৪ লাখ যাত্রী মেট্রোরেল ব্যবহার করেন, যার ফলে পিক আওয়ারে ভিড় বেড়ে যায়।
- *সীমিত রুট:* বর্তমানে শুধুমাত্র লাইন-৬ চালু রয়েছে; অন্যান্য লাইন নির্মাণাধীন।
- *ব্যয়বহুল নির্মাণ:* প্রতি কিলোমিটারে নির্মাণ ব্যয় এশিয়ার মধ্যে সর্বোচ্চ [1] ।

🔮 ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা

ঢাকা মেট্রোরেলের আরও ৫টি লাইন নির্মাণের পরিকল্পনা রয়েছে, যার মধ্যে এমআরটি লাইন-১ (বিমানবন্দর থেকে কমলাপুর), লাইন-৫ (হেমায়েতপুর থেকে ভাটারা) উল্লেখযোগ্য। এই সম্প্রসারণের মাধ্যমে ঢাকা শহরের বিভিন্ন অংশ আরও সহজে সংযুক্ত হবে।

ঢাকা মেট্রোরেল রাজধানীর পরিবহন ব্যবস্থায় একটি নতুন দিগন্ত উন্মোচন করেছে। যদিও কিছু চ্যালেঞ্জ রয়েছে, তবে ভবিষ্যতে পরিকল্পিত সম্প্রসারণ ও উন্নয়নের মাধ্যমে এটি আরও কার্যকর ও জনবান্ধব হবে।

Address

Khulna

Website

https://youtube.com/@somoyarstoryofficial?si=XLwZu52yjEE654TU, https://www

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Somoyar Story posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share