Ahsan

14/08/2024

সুন্দরবন

02/06/2024

এই সব ব্যাপ্ত অনুভব থেকে মানুষের স্মরণীয় মন জেগে ব্যথা বাধা ভয় রক্তফেনশীর্ষ ঘিরে প্রাণে সঞ্চারিত ক’রে গেছে আশা আর আশা

18/04/2024

ধীরে ধীরে তুমিও ভুলে যাবে আমায়,এই মায়া এই ভালোবাসা কিছুই থাকবে না।হয়তো সেদিন আমিও নিজেকে মানিয়ে নিবো,
তোমার প্রতি অধিকার খাটানো-নিষিদ্ধ হয়ে যাবে আমার।তবে তোমাকে ভুলা হবে না কখনো। হয়তো গোপনে হয়তো নীরবে নিভৃতে ভালোবেসে'ই যাবো চিরকাল। AH@AH

17/04/2024

একটা মানুষ আরেকটা মানুষকে ভুলে যাবে, খুব ই স্বাভাবিক। ভালোবাসা একটা অস্থায়ী আশ্রয়, ঝুম বৃষ্টিতে রাস্তার পাশের চায়ের দোকানের মতো। এক চাপ চা, বৃষ্টি না থামা পর্যন্ত দাঁড়িয়ে থাকা তারপর নিজের গন্তব্য উদ্দেশ্য চলে যাওয়া চুপচাপ যেন কিছু ই হয় নাই কোথাও। সব ই জানি, বুঝি, বিশ্বাস করি। কিন্তু তোমাকে ভুলতে পারি নাহ্ কেন? AH @ AH

21/03/2024

আমাদের সময়ের কবিতা

রাখাল ছেলে! রাখাল ছেলে! বারেক ফিরে চাও,
বাঁকা গাঁয়ের পথটি বেয়ে কোথায় চলে যাও?’
‘ওই যে দেখ নীল-নোয়ান সবুজ ঘেরা গাঁ
কলার পাতা দোলায় চামর শিশির ধোয়ায় পা;
সেথায় আছে ছোট্ট কুটির সোনার পাতায় ছাওয়া,
সেই ঘরেতে একলা বসে ডাকছে আমার মা
সেথায় যাব, ও ভাই এবার আমায় ছাড় না!’

রাখাল ছেলে! রাখাল ছেলে! আবার কোথায় ধাও,
পূব আকাশে ছাড়ল সবে রঙিন মেঘের নাও।’
‘ঘুম হতে আজ জেগেই দেখি শিশির-ঝরা ঘাসে,
সারা রাতের স্বপন আমার মিঠেল রোদে হাসে।
আমার সাথে করতে খেলা প্রভাত হাওয়া ভাই,
সরষে ফুলের পাঁপড়ি নাড়ি ডাকছে মোরে তাই।
চলতে পথে মটরশুঁটি জড়িয়ে দু-খান পা,
বলছে ডেকে, ‘গাঁয়ের রাখাল একটু খেলে যা!’
সারা মাঠের ডাক এসেছে, খেলতে হবে ভাই!
সাঁঝের বেলা কইব কথা এখন তবে যাই!’

‘রাখাল ছেলে! রাখাল ছেলে! সারাটা দিন খেলা,
এ যে বড় বাড়াবাড়ি, কাজ আছে যে মেলা!’
‘কাজের কথা জানিনে ভাই, লাঙল দিয়ে খেলি
নিড়িয়ে দেই ধানের ক্ষেতের সবিজ রঙের চেলি
সরষে বালা নুইয়ে গলা হলদে হওয়ার সুখে
মটর বোনে ঘোমটা খুলে চুম দিয়ে যায় মুখে!
ঝাউয়ের ঝাড়ে বাজায় বাঁশি পঊষ-পাগল বুড়ি,
আমরা সেথা চষতে লাঙল মুর্শিদা-গান জুড়ি।
খেলা মোদের গান গাওয়া ভাই, খেলা লাঙল-চষা
সারাটা দিন খেলতে জানি, জানিইনেকো বসা।’

07/03/2024

কোন একটা নিঃস্বর্গ প্রকৃতির মাঝে তাকে বলতে পারতাম যে, আমি তোমাকে ছাড়া কাউকে চাই নাহ্। লক্ষীটি

26/02/2024

শান্তি লাগে🥰🥰
ভালোবাসি তোমায় প্রিয়।

26/02/2024