Md.Enamul haque udoy

Md.Enamul haque udoy Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Md.Enamul haque udoy, Publisher, Khulna.

🕓🎄যে নদী যত গভীর, তার বয়ে যাওয়ার শব্দ ততই কম🎄🕝
24/06/2024

🕓🎄যে নদী যত গভীর, তার বয়ে
যাওয়ার শব্দ ততই কম🎄🕝

সবাইকে জানাই 🌹ঈদ মোবারক 🌹বাবা ছেলে। ❤️
17/06/2024

সবাইকে জানাই 🌹ঈদ মোবারক 🌹
বাবা ছেলে। ❤️

⬛বিদায় মুসলিম বিশ্বের অন্যতম অবিভাবক৷আল্লাহ উনাকে আপনি জান্নাতুল ফেরদৌস নসিব করুন!আমিন
20/05/2024


বিদায় মুসলিম বিশ্বের অন্যতম অবিভাবক৷
আল্লাহ উনাকে আপনি জান্নাতুল ফেরদৌস নসিব করুন!আমিন

🔹🔸ভাবিয়া  করুন বিবাহবিবাহ করিয়া  ভাবতে  সময়  পাবেন   না।বিয়ের আগে একজন মেয়ের lifestyle cost জানাটা এই যুগে খুবই গুরুত্বপ...
19/05/2024

🔹🔸ভাবিয়া করুন বিবাহ
বিবাহ করিয়া ভাবতে সময় পাবেন না।
বিয়ের আগে একজন মেয়ের lifestyle cost জানাটা এই যুগে খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

🔻অনেক ছেলে জানেই না একজন মেয়ের হাতখরচ কতো হতে পারে।

🔺একজন ছেলে এক শার্ট/পাঞ্জাবি পরে একই আত্মীয়ের বাড়ি, অনুষ্ঠানে একাধিকবার যেতে পারে। পকেটে টাকা না থাকলেও একজন ছেলে দিব্যি সপ্তাহখানেক চলতে পারে। কোনো অসুবিধা হয় না। কোথাও ঘুরতে গেলে শার্ট-প্যান্ট/পাঞ্জাবি পরেই ছেলে বের হয়ে যেতে পারে।

কিন্তু, একজন মেয়ের লাইফস্টাইল এমন না।

🥀 কোনো আত্মীয়ের বাড়ি একই ড্রেসে দুইবার যেতে চাইলে মেয়েদের মন সায় দেয় না।

আপনি হয়তো মনে করতে পারেন, আমার বউ তো পর্দা করবে।

হ্যাঁ, তা ঠিক। কিন্তু, একেকটি বোরকার দাম সম্পর্কে বিয়ের আগে হয়তো আপনার আইডিয়া না-ও থাকতে পারে।

🥀একেকটা বোরকার দাম যেমন ৭০০ টাকা হতে পারে, তেমনি ৫০০০ টাকার বোরকা পরুয়া মেয়ের অভাব নাই এদেশে।

🥀একটা থ্রী-পিছ যেমন ৭০০টাকায় পাওয়া
আবার ২০০০ বা ৩০০টাকায় ও পাওয়া যায়
অনেক স্ত্রী ৭০০টাকার থ্রী-পিছ পছন্দ করেন
অনেকে আবার দামি থ্রী-পিছের জন‌্য তালাকের পর্যায় চলে যায়
কৃতজ্ঞ স্ত্রী গ্রহন করুন।

🥀একজন মেয়ে বাপের বাড়ি থাকাবস্থায় তার কাপড়, মেকআপ, হাতখরচ মাসে লাগতো ধরেন ৩ হাজার থেকে ৫ হাজার।

🥀আপনি বিয়ের পর আপনার স্ত্রীর কাছ থেকে আর্থিক ব্যাপারে সিম্প্যাথি আশা করতে পারেন না। ❌

🥀হ্যাঁ, একজন মেয়ে যদি বুঝে যে আমার স্বামী তার সামর্থ্যানুযায়ী আমাকে দিচ্ছে, এতো আবদার করে কী হবে, তাহলে তো সোনায় সোহাগা।

🥀কিন্তু, স্ত্রী যদি নিজ থেকে না বুঝে, এসব ব্যাপার বুঝাতে যাওয়াটা দাম্পত্য কলহের অন্যতম কারণ।

কারণ, খুব কম মেয়েই কারণ ছাড়া lifestyle cost এ স্যাক্রিফাইস করে!

মেয়ে বিয়ের আগে যেভাবে ব্যয় করতো, বিয়ের পর যদি অন্তত সেভাবে করতে না পারে তাহলে স্বামীর প্রতি তার আনুগত্যের মাত্রা কমতে থাকে, রাগ-ক্ষোভ বাড়তে থাকে।

🥀 কোনো বিষয়ে যখন ঝগড়া শুরু হবে, স্ত্রী তখন আপনার এই অপারগতার কথা তুলবেই তুলবে। আপনাকে খোটা শুনতে হবেই।

এজন্য বিয়ের আগে স্ত্রীর লাইফস্টাইল কস্ট সম্পর্কে ধারণা নিন।

এমন না যে এই প্রশ্ন সরাসরি জিজ্ঞেস করতে হবে।

কিছু প্যারামিটার আছে।

🟢 মেয়ে যদি মা-বাবার একমাত্র মেয়ে হয়, ভাইদের একমাত্র বোন হয়, তাহলে এই মেয়েকে নিশ্চয়ই তার বাপ-ভাই খুব আদর-যত্নে বড় করেছেন, চাহিদামতো সব দিয়েছেন। এই মেয়েরও এমন একজনকে বিয়ে করা উচিত, যে তার চাহিদা পূরণ করতে পারে।

নিজেকে জিজ্ঞেস করুন- আপনি সেই পাত্র কি-না?

🟢 মেয়ের মা-বাবা দুজনই চাকরিজীবী।

এরকম মেয়ের ছোটো ছোটো চাহিদা সাধারণত অপূর্ণ থাকে না। বাবা সংসার চালালে মা তার মেয়ের আবদারগুলো পূরণ করেন।

♦️বিয়ের পর মেয়ে যদি তার বাপের বাড়ি থেকে হাতখরচ আনে, এটার ফল আপনাকে আজ না হলেও ২ বছর পর দিতে হবে৷

সুতরাং, বিয়ের আগে আইডিয়া করে নিন আপনার স্ত্রীর হাতখরচ সম্পর্কে।

এগুলো ঠিকমতো দিতে না পারলে অথবা মানসিকতা না থাকলে বিয়ের সিদ্ধান্তে তড়িঘড়ি করবেন না।

29/04/2024
🥀❤️আমার হইলে একান্তই আমার হইয়ো ১% অন্য কারো হইলে, বাকি ৯৯% ও আমার লাগবেনা❤️🥀
28/04/2024

🥀❤️আমার হইলে একান্তই আমার হইয়ো ১% অন্য কারো হইলে, বাকি ৯৯% ও আমার লাগবেনা❤️🥀

কোন কিছুর    পরিবর্তন আর মৃত্যু যেকোনো সময় হতে পারে।👍
29/10/2023

কোন কিছুর
পরিবর্তন আর মৃত্যু যেকোনো সময় হতে পারে।👍

09/04/2023

হারিয়ে_খুজবে_আমায়

দ্বিতীয়_পর্ব

শাফিন ভাবছে কি করে পারল ও অনুর গায়ে হাত তুলতে দোষ তো তারই ছিল। গায়ে হাত না তুলে বোঝানো উচিত ছিল যে সে থাকতে চায় না তার সাথে হয়তো ভালোবাসাটা নেই আগের মত। আচমকা শাফিন তার হাতে আঘাত করতে লাগলো এই হাত দিয়ে সে অনুকে মেরেছে কেন জানি তার বুকে চিনচিন ব্যথা করছে কিন্তু সেতো অনুকে ভালবাসেনা তাহলে কেন এমন হচ্ছে ?মায়ায় পরে? হয়তো অনেকগুলো দিন একসাথে থাকার কারণে হয়তো মায়া হয়েছে তাই তার কষ্ট হচ্ছে।

মেয়েটার তো কোন দোষ নেই ও তো তার সর্বোচ্চ দিয়ে সংসারটাকে আগলে রেখেছে শাফিনের ভালোলাগা খারাপ লাগা নজর দিয়েছে। অসুস্থ হলে সেবা করা,সকালে অফিসে যাওয়ার আগে সবকিছু গোছগাছ করা,রাত্রে নিজে না খেয়ে ডিনারের জন্য অপেক্ষা করা সর্বোচ্চ চেষ্টা করেছেন মেয়েটা।

কিন্তু সময়ের সাথে সাথে কিভাবে জানে ভালোবাসাটা হারিয়ে গেছে মন থেকে।প হয়তো ইরার ঝাঁঝালো রুপ দেখে। তার স্টাইল দেখে কথাবার্তার আচরণ সবকিছুতেই শাফিন মুগ্ধ হয় যা আগে অনুর জন্য হত।

অনু মেয়েটা বড্ড সেকেলে সবসময় শাড়ি পড়ে থাকে। বিবিএ কমপ্লিট করার পরেও চাকরি না করে সংসার সামলানোর জন্য ঘরে থাকে রান্না করে। সব কাজের জন্য শাফিনের ওপর নির্ভর থাকে। সবকিছুতে তাই অনুমতি লাগবে নিজস্ব কোন স্বাধীনতা নেই মেয়েটার মাঝে। বেশি সাজগোজ পছন্দ না তার হালকা কাজল আর কপালে টিপ, কাচের চুড়ি আর হালকা লিপস্টিক এই তার সাজ। সবসময় সাধারণ থাকতে পছন্দ করে সে। অফিসে কোনো পার্টিতে গেলেও সে বড্ড সাধারণ সাজে যেত, তার বন্ধুদের সাথে ভালোভাবে কথা বলতে চাইত না,মিশতে চাইতো না,যা মাঝে মাঝে শাফিনকে বিব্রত করে দিত। তাইতো সে তাকে পার্টিতে নিত না।

অন্যদিকে ইরা মেয়েটা যেন কোন মডেলের থেকে কম নয় অফিসে সব সময় টিপ টপ করে চলে সবার সাথে হাসিমুখে কথা বলে যে কোন পার্টিতে সে থাকে মধ্যমণি তার রূপের চর্চা সবার মুখে মুখে আর সেই মেয়েটা শাফিন কে প্রপোজ করে তাইতো সে অনুকে বাদ দিয়ে তার দিকে ঝুকেছে। আর সব থেকে বড় যা শাফিনকে মুগ্ধ করেছে তা হলো স্বাধীনতা মেয়েটা স্বাধীনভাবে চলাচল করতে পছন্দ করে কারো উপর নির্ভর না। ফিজিক্যাল রিলেশনে যেতে চাইনি শাফিন ডিভোর্সের আগে কিন্তু ইরাক জোরজবস্তি করায় সে আর না করতে পারেনি এমনিতেই সে ইরার রূপে মুগ্ধ তারপর কোন ঘোরে জানো তাদের মধ্যে সম্পর্কটা হয়ে যায়।কিন্তু প্রত্যেকবার শারীরিক সম্পর্কের পর শাফিন বিষণ্নতায় ভুগত তার মনে হতো সে অনুকে ধোকা দিচ্ছে। কই অনুর সাথে মিলনের পর তো কখনই এমন বিষন্নতায় ভুগত না যেন মনটা আরো ফুরফুরে হয়ে যেত।তাই তারপর থেকেই শাফিন অনুর সাথে কারনে অকারনে খারাপ ব্যবহার শুরু করে কিন্তু কেন জানি আবার গিলটি ফিল হত যে মেয়েটার কোন দোষ নেই তাই সে ক্ষমা চেয়ে নিত নানান বাহানায়।

তা ঠিক একমাস পর আজ অনু সব জেনে যায়।

আরেকটা বিষয় সে লক্ষ করেছে অনুকে ছাড়া তার ঘুম হয় না হয়তো অনেক দিনের অভ্যাস তাই ।তাও পরিবর্তন হয়ে যাবে ইরাকে পেয়ে।

ইরাকে সে কথা দিয়েছে খুব তাড়াতাড়ি অনুকে তাদের সম্পর্কের কথা বলে ডিভোর্স দিয়ে দেবে আর তাকে বিয়ে করবে তাইতো এতদূর আগানো।

সে সঠিক সময়ে অপেক্ষায় ছিল কিন্তু অনুর মায়াভরা মুখ দেখে সে আর কিছু বলতে পারতো না। অনু খুব ফর্সা না হলেও উজ্জল শ্যামলা চোখ দুটো টানা টানা সরু নাক আর পাতলা ঠোঁট দুটো গোলাপের পাপড়ির ন্যয় লাল। অসম্ভব মায়া তার চেহারায়।

হয়তো যে কেউ তার মায়া পড়ে যাবে যেমন ভার্সিটি প্রথম দিনে শাফিন তার মায়ায় পড়েছিল। অনু প্রচণ্ড চঞ্চল মেয়ে আর প্রচুর দুষ্টু এই জিনিসটাই টানত শাফিনকে তার মায়াবতীর দিকে। কিন্তু ইদানিং কেন জানো মায়াবতীর দুষ্টুমি গুলোও তার বিরক্তের কারণ হতো।

এসব কথা ভাবতে ভাবতে শাফিন বাড়িতে পৌঁছালো বাড়িতে ঢুকে দেখলো মেন দরজা খোলা সে তাড়াতাড়ি রুমে ঢুকলো রুমটা ফাঁকা দেখে হঠাৎ তার বুকে ধুক করে উঠলো কি যেন নেই রুমটাতে তাহলে কি সত্যি মায়াবতী চলে গেছে তাকে ছেড়ে হঠাৎ সে বুঝতে পারল সেকি ভাবছে সেতো অনুকে ভালবাসেনা না অনুর কথা ভাববে না সে আর এখন থেকে শুধু ইরার কথাই ভাববে।

কিন্তু তার কেন জানি মনে হচ্ছে অনু এই ঘরেই আছে। অনুর উপস্থিতি সে বুঝতে পারে।তাই সে প্রত্যেকটা ঘর আর ওয়াশরুম চেক করলো কিন্তু অনুকে পেল না তাই হতাশ হল,হঠাৎ বেলকুনি কথা মনে পরল সে দ্রুত বেলকুনিতে গেল গিয়ে দেখে অনু দোলনায় শুয়ে আছে তাই শরীরের বিভিন্ন জায়গায় মারের দাগ কিছু কিছু জায়গা কেটে গেছে রক্ত পড়ছে। চোখের জল শুকিয়ে দাগ পড়ে গেছে মুখে।

অনুর অবস্থা দেখে শাফিনের চোখ থেকে আপনা আপনি দুই ফোটা জল গড়িয়ে পড়ল। অনুর বাবা-মা কখনোই অনুর গায়ে ফুলের টোকাও দেয়নি তাদের একমাত্র সন্তান বলে আর আজকে সে জানানোর মতো পিটিয়েছে অনুকে,তাও কোন দোষ ছাড়াই।

কোন নারীই তার স্বামীর ভাগ কাউকে দিতে চায়না। কেউ এটা মেনে নেয় না তাইতো তার রাগটা স্বাভাবিক কিন্তু শাফিন নিজেকে কন্ট্রোল করতে পারিনি। কথাটা ভেবে একটা দীর্ঘনিঃশ্বাস ফেলল শাফিন।

তারপর অনু...

চলবে..

09/04/2023

স্বামীকে সারপ্রাইজ দিতে গিয়ে নিজেই সারপ্রাইজড হয়ে যায় অনু। তার স্বামী একটি মেয়ের সাথে বিবস্ত্র অবস্থায় শুয়ে আছে। হঠাৎ দরজায় খোলার আওয়াজে দুজনেই ফিরে তাকায় ও চমকে যায়। তাড়াতাড়ি করে এলোমেলো ভাবে কাপড় নিয়ে মেয়েটি ওয়াশ রুমে চলে যায় অনুর স্বামী শাফিন কোন রকম কাপড় পরে অনুকে প্রশ্ন করে

শাফিন:অ...অন..অনু তু..তুমি আজকে? তোমা.. তোমার তো পরশু আসার কথা ছিল।

অনুর বুক ফেটে কান্না আসছে তারপরেও নিজে কান্না কে সংযত রেখে সে বলল,

অনু: কেন আজকে এসে তোমাদের এই অবস্থায় দেখে কি খুব বেশি সমস্যা করে দিলাম?

শাফিন: দেখো অনু আই ক্যান এক্সপ্লাইন..
এরই মাঝে ওয়াশরুম থেকে মেয়ে টি বেরিয়ে এল অনু আর নিজেকে ঠিক রাখতে পারল না অঝোরে কান্না করতে লাগল আর আচমকা গিয়ে মেয়েটির গালে চর দিতে লাগলো আর চিল্লিয়ে বলতে লাগলো

অনু: এই মেয়ে তুমি কে?এখানে এভাবে কি করছিলে? আর কতদিন ধরে চলছে এইসব? তোমাদের লজ্জা করে না এসব করতে?

এইবার শাফিনের দিকে ফিরে, আপনার শরীরে এতই তেজ যে তিন দিন বাপের বাড়ি যাওয়াতে আর থাকতে পারছিলেন না,যে শরীরের তেজ মিটাতে পতিতা ঘরে তুললেন?
এইবার মেয়ে টি ফুসে উঠে বেশ ঝাঁঝালো কন্ঠে বলল,
মেয়ে: শাফিন তুমি চুপ করে বসে আছ কেন? তোমার স্ত্রী সেই কখন থেকে আমাকে যা তা বলে যাচ্ছে তুমি কি তাকে কিছু বলনি আমাদের সম্পর্কের কথা আর তোমাদের ডিভোর্স ব্যাপারে?
কথাটি শুনে অনুর মাথায় আকাশ ভেঙ্গে পরল,

শাফিন:ইরা সোনা আসলে আমি সময় পাইনি ওকে বলার। আমি ঠিক করেছিলাম ও বাবা বাড়ি থেকে ফিরলেই ওর সাথে ডিভোর্সের ব্যপারে কথা বলবো।
এর আগেই..

অনু: ডিভোর্স কিসের ডিভোর্স শাফিন কি বলছে এই রাস্তার মেয়েটা, একটা রক্ষিতার কথায় তুমি আমা..ঠাসসসস
আর কিছু বলতে পারল না অনু তার আগেই শাফিন এলোপাথাড়ি মারতে লাগল,

শাফিন: তোর সাহস তো কম না তুই আমার সামনে আমার ইরাকে বাইরের মেয়ে বলছিস রক্ষিত বলছিস। আজকের পর আমি আর তোর মুখ দেখতে চাই না আমার চোখের সামনে থেকে চলে যাবি সারা জীবনের জন্য আর কিছুদিনের মধ্যেই ডিভোর্স লেটার পেয়ে যাবি, বলে আর শাফিন ঘরে থাকলো না বাইরে বের হয়ে গেল।

এবার ইরা অনুর সামনে গেল
ইরা: দেখলে তো কার স্থান কোথায়, হুহ
তারপর ইরাও বের হয়ে গেল ঘর থেকে।

দরজার পাশে বসে কান্না করছে অনু ওঠার শক্তি টুকু নেই শরীরে এর আগে কখনো গায়ে হাত তোলে নি শাফিন। কখনো জোর গলায় কথা পর্যন্ত বলনি। আর আজ সব শেষ হয়ে গেল কি কমতি ছিল তার মধ্যে?

কিছুদিন ধরেই অনু শাফিনের ব্যবহার লক্ষ করছিল আগে অনু দুষ্টুমি করলে শাফিন খুশি হতো আর এখন বিরক্ত হয় । প্রত্যেকটা কাজে নানান ধরনের কথা সোনায় যার তার সাথে তুলনা করে আর খারাপ ব্যবহার করে। কিন্তু কিছুক্ষণ পর আবার মাফ চেয়ে নিত বলতো কাজের চাপে মাথা গরম থাকায় এরকম ব্যবহার করে। তাই অনু শাফিনের ব্যবহারগুলো মেনে নিয়েছিল।

শাফিন আর অনু বিয়ে ছিল প্রেমের বিয়ে। দুই বছর সম্পর্কের পর শাফিন আর অনু পালিয়ে বিয়ে করে। শাফিন বেকার থাকায় অনুর পরিবারের লোক তাকে মেনে নেয়নি। তাইতো 22 বছরের ভালোবাসাকে পায় ঠেলে শাফিনের হাত ধরে পালিয়ে গিয়েছিল ভেবেছে কিছুদিন পর সবাই মেনে নেবে আর মেনে নিয়েছিল তাদের বিয়ের এক বছর পর।

শাফিনের পরিবার বলতে ওর মা বড় ভাই ভাবি ছিল কিন্তু চাকরি হবার পর শাফিন আলাদা হয়ে যায়। অনুর শাশুড়ি অনুকে পছন্দ করতেন না। উঠতে-বসতে নানা ধরনের কথা শোনা তো।ভালো ব্যবহার করতেন না কিন্তু তবুও কখনোই তার মুখের উপরে কোন কথা বলেনি ,তার সব কথা মানতে চেষ্টা করতো অনু। যথেষ্ট সম্মান করতো অনু তার শাশুড়িকে।

শাফিনের ভাবির সাথে ভালো সম্পর্ক ছিল অনুর।সম্পর্কে জা হলেও অনু আর রিধির সম্পর্ক ছিল দুই বোনের মত। অনু ভাবীর নাম রিধি।অনু বাবা-মায়ের একমাত্র সন্তান আর রিধি অনুকে নিজের ছোট বোনের মত স্নেহ করতো। আর শাফিনের বড় ভাই শাওন তাকে ছোট বোনের মত আদর করত।

বিয়ের এক বছর পর অনুর পরিবার মেয়েকে মেনে নেয় অনুকে তাই প্রায়ই যাওয়া-আসা করত কিন্তু থাকতে পারত না শাফিনের কারণে। তাঁর কথামতো অনুর বুকে মাথা রেখে না ঘুমালে তার ঘুম হয় না। তাই অনু সারাদিন তার বাবার বাসায় থাকলেও রাতে শাফিন তাকে নিয়ে যেত।

কিন্তু অনুর মায়ের শরীর খারাপ থাকার কারণে কিছু দিনের জন্য থাকতে গিয়েছিল।আর দুদিন পর আসার কথা ছিল। কিন্তু হঠাৎ মাথা ঘুরে পড়ে যায় তারপর ডাক্তার দেখানো হলে ডাক্তার কিছু টেস্ট দেয়। রিপোর্ট পাওয়ার পর জানতে পারে অনু প্রেগন্যান্ট। তার জন্যই অনু শাফিনকে সারপ্রাইজ দিতে দুদিন আগেই বাসায় এসেছিল কিন্তু তারপর যা হল তার জন্য সে মোটেও প্রস্তুত ছিলোনা।

অনুর শরীরের আঘাতের থেকে মনের আঘাত টা বেশি ছিল সে শাফিনের এমন পরিবর্তন মেনে নিতে পারছে না।

বহুকষ্টে উঠে দাঁড়ালো অনু।তারপর বারান্দায় দোলনায় বসে পরলো।তার প্রেগনেন্সির খবর আর দেওয়া হলোনা শাফিনকে। শাফিনের সাথে কথা বলতেই হবে তার পর সে যাবে শাফিনের জীবন থেকে সারা জীবনের জন্য কিন্তু তার কিছু প্রশ্নের উত্তর দিতে হবে শাফিনকে। এসব ভাবতে ভাবতে কখন যে ঘুমিয়ে পড়ল অনু জানেনা।

অন্যদিকে শাফিন ভাবছে.....
হারিয়ে খুজবে আমায়

প্রথম পর্ব
চলবে,,,,

27/09/2022

ভিডিও টা দেখার পরে তিনদিন পাগল ছিলাম, 🤣🤣😁😁😁

Address

Khulna

Telephone

+8801811619190

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Md.Enamul haque udoy posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Md.Enamul haque udoy:

Share

Category