Defence Technology of Bangladesh

Defence Technology of Bangladesh information service from Bangladesh Army and military force follow I.m page and stay by side and you will get all the information about Asia
(3)

17/09/2025

বাংলাদেশ সামরিক বাহিনীকে শক্তিশালী করার জন্য এই মহড়া আয়োজন করা হয়েছে এবং বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়া তে যারা বিভিন্ন ক্যাপশন দিয়ে পোস্ট করছে আগে সঠিক ইনফরমেশন জানেন।

চট্টগ্রাম বিমানবন্দরে যে তিনটি মার্কিন সামরিক বিমান আসছে Lockheed C-130H Hercules তা শুধু মাত্র সামরিক মহড়ার অংশগ্রহণ করা জন্য এবং এই মহড়া চলমান।

'অপারেশন প্যাসিফিক এঞ্জেল ২৫-৩' এ  উড্ডয়ন প্রশিক্ষণ অনুশীলন, কমব্যাট ট্র্যাকিং, সারভাইভাল এক্সারসাইজ অনুষ্ঠিতঢাকা, ১৭ সে...
17/09/2025

'অপারেশন প্যাসিফিক এঞ্জেল ২৫-৩' এ উড্ডয়ন প্রশিক্ষণ অনুশীলন, কমব্যাট ট্র্যাকিং, সারভাইভাল এক্সারসাইজ অনুষ্ঠিত

ঢাকা, ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫: বাংলাদেশ বিমান বাহিনী ও যুক্তরাষ্ট্রের প্যাসিফিক এয়ার ফোর্সের অংশগ্রহণে ৭ দিনব্যাপী "অপারেশন প্যাসিফিক এঞ্জেল ২৫-৩" যৌথ মহড়া চলমান রয়েছে। এরই অংশ হিসেবে আজ ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫ (বুধবার) আকাশ, স্থল ও যুদ্ধকালীন পরিস্থিতি মোকাবিলার বিভিন্ন ধরণের মহড়া পরিচালনা করা হয়। উক্ত মহড়ার মাধ্যমে গুরুতরভাবে আহত রোগী পরিবহন এবং এক বিমান থেকে অন্য বিমানে রোগী স্থানান্তর (Patient Transfer) অনুশীলন করা হয়। এ ধরনের অনুশীলনের মাধ্যমে জরুরী চিকিৎসা সহায়তা প্রদান, উড্ডয়নকালীন সমন্বয় রক্ষা এবং দ্রুত সিদ্ধান্ত গ্রহণের সক্ষমতা উন্নয়ন করা সম্ভব হবে। এছাড়া, এই মহড়ার অনুসন্ধান ও উদ্ধার (Search and Rescue) কার্যক্রমও পরিচালিত হচ্ছে, যার মাধ্যমে দুর্ঘটনা, প্রতিকূল আবহাওয়া অথবা যুদ্ধক্ষেত্রে আহত ব্যক্তিদের উদ্ধার প্রক্রিয়ায় সমন্বিত সহযোগিতা এবং দ্রুত প্রতিক্রিয়া প্রদানের সক্ষমতা অর্জিত হচ্ছে।

অন্যদিকে, স্থলভাগে যুদ্ধকালীন প্রস্তুতির জন্য কমব্যাট ট্র্যাকিং (Combat Tracking) ও সারভাইভাল এক্সারসাইজ (Servival Exercise) অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। কমব্যাট ট্র্যাকিং মহড়ায় মাধ্যমে শত্রু গতিবিধি শনাক্তকরণ, গোপন গতিবিধি অনুসরণ এবং কৌশলগত পরিকল্পনা প্রণয়ন করার দক্ষতা অনুশীলন করা হচ্ছে। সারভাইভাল অনুশীলনের মাধ্যমে প্রতিকূল ও প্রতিকূলতম পরিবেশে সীমিত সম্পদ ব্যবহার করে বেঁচে থাকার কৌশল, খাদ্য ও পানীয় সংগ্রহ, আত্মগোপন এবং শত্রু পরিবেষ্টন থেকে নিরাপদে মুক্ত হওয়ার কৌশল বিষয়ে বাস্তবভিত্তিক অভিজ্ঞতা অর্জন করা হচ্ছে।

উল্লেখ্য যে, এই মহড়ার অংশগ্রহণের মাধ্যমে বাহিনীসমূহের জরুরী সঙ্কটকালীন পরিস্থিতি ও যুদ্ধকালীন অভিযানে একযোগে কাজ করার সক্ষমতা বহুগুণ বৃদ্ধি পাবে। ফলে এ মহড়া ভবিষ্যৎ যৌথ অপারেশন পরিচালনায় এক গুরুত্বপূণ মাইলফলক হিসেবে বিবেচিত হবে।

ইলিশ পাঠানোও চলছে, ভারতীয় হাই কমিশনারকে এনডিসিতে আমন্ত্রণ করাও চলছে।ছবি: ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৫ তারিখে ২০২৫ সালের এনডিসি কো...
16/09/2025

ইলিশ পাঠানোও চলছে, ভারতীয় হাই কমিশনারকে এনডিসিতে আমন্ত্রণ করাও চলছে।

ছবি: ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৫ তারিখে ২০২৫ সালের এনডিসি কোর্সের অংশগ্রহণকারীদের উদ্দেশ্যে ভাষণ দেওয়ার জন্য হাই কমিশনার প্রণয় ভার্মাকে ন্যাশনাল ডিফেন্স কলেজ অফ বাংলাদেশ আমন্ত্রণ জানিয়েছিল।

বিমান বাহিনী ঘাঁটি জহুরুল হক, চট্টগ্রামে বাংলাদেশে নিযুক্ত যুক্তরাষ্ট্রের চার্জ ডি অ্যাফেয়ার্স অ্যাড ইন্টেরিম এর “অপারেশ...
16/09/2025

বিমান বাহিনী ঘাঁটি জহুরুল হক, চট্টগ্রামে বাংলাদেশে নিযুক্ত যুক্তরাষ্ট্রের চার্জ ডি অ্যাফেয়ার্স অ্যাড ইন্টেরিম এর “অপারেশন প্যাসিফিক এঞ্জেল ২৫-৩’’ পরিদর্শন

অদ্য ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৫ (মঙ্গলবার) তারিখে বাংলাদেশ বিমান বাহিনী ও যুক্তরাষ্ট্রের প্যাসিফিক এয়ার ফোর্সের অংশগ্রহণে চলমান ৭ দিনব্যাপী যৌথ মহড়া “অপারেশন প্যাসিফিক এঞ্জেল ২৫-৩’’ পরিদর্শন-এর উদ্দেশ্যে বাংলাদেশে নিযুক্ত যুক্তরাষ্ট্রের চার্জ ডি অ্যাফেয়ার্স অ্যাড ইন্টেরিম Tracey Ann Jacobson বাংলাদেশ বিমান বাহিনী ঘাঁটি জহুরুল হক, চট্টগ্রামে আগমন করেন। এসময় তিনি বিভিন্ন SMEE (Subject Matter Expertise Exchange) সাইট পরিদর্শন করেন এবং SMEE কার্যক্রম Search & Rescue Maritime and Flood Operation এবং Crew Resource Management নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করেন। পরিশেষে, তিনি দুই দেশের বিমান বাহিনীর সদস্যগণের সাথে কুশল বিনিময় করেন। উক্ত পরিদর্শনকালে যুক্তরাষ্ট্র দূতাবাসের ঊর্ধ্বতন ব্যক্তিবর্গ ছাড়াও বাংলাদেশ বিমান বাহিনী ঘাঁটি জহুরুল হক এর এয়ার অধিনায়ক, সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা ও সদস্যবৃন্দ এবং যুক্তরাষ্ট্রের প্যাসিফিক এয়ার ফোর্সের সদস্যগণ উপস্থিত ছিলেন।

উল্লেখ্য যে, উক্ত মহড়ায় বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর একটি সি-১৩০জে পরিবহন বিমান, একটি এমআই-১৭ হেলিকপ্টার ও প্যাসিফিক এয়ার ফোর্সের দুইটি সি-১৩০জে পরিবহন বিমান এবং বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর মোট ১৫০ জন সদস্য ও যুক্তরাষ্ট্রের প্যাসিফিক এয়ার ফোর্সের ৯২ জন সদস্যের অংশগ্রহণের মাধ্যমে অনুষ্ঠিত হচ্ছে যা আগামী ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫ তারিখ পর্যন্ত চলমান থাকবে।

বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ব্যবহৃত S3-BMOহেলিকপ্টার বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর এভিয়েশন গ্রুপের Bangladesh Army Aviation Group একটি ...
16/09/2025

বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ব্যবহৃত S3-BMO
হেলিকপ্টার বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর এভিয়েশন গ্রুপের Bangladesh Army Aviation Group একটি উন্নত মাঝারি আকারের টুইন ইঞ্জিন হেলিকপ্টার যা এটি মূলত ভিআইপি পরিবহন মানবিক সহায়তা মিশন এবং জাতিসংঘের শান্তিরক্ষা অভিযানে ব্যবহৃত হয় এই হেলিকপ্টারটি ২০১২ সালে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সেবায় যোগ দান করে এবং এটি বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর প্রথম ইউরোকপ্টার নির্মিত হেলিকপ্টার এর বিস্তারিত তুলে ধরবো আজ।

মডেল এবং নির্মাতা।
মডেল: Aérospatiale SA 365N3+ Dauphin 2 পরবর্তীকালে Eurocopter AS365 N3+ Dauphin নামে পরিচিত।

নির্মাতা:
Eurocopter বর্তমানে Airbus Helicopters ফ্রান্স এটি Dauphin পরিবারের একটি উন্নত সংস্করণ যা ১৯৭৫ সাল থেকে উৎপাদিত হচ্ছে N3+ ভার্সনটি উন্নত ইঞ্জিন এবং অ্যাভিয়নিক্স সহ সজ্জিত যা IFR Instrument Flight Rules অপারেশনের জন্য অনুমোদিত।

সিরিয়াল নম্বর এবং রেজিস্ট্রেশন
কনস্ট্রাক্টর নম্বর (c/n): ৬৯৫৫।
রেজিস্ট্রেশন নম্বর: S3-BMO বাংলাদেশের সামরিক বিমানের জন্য S3 প্রিফিক্স ব্যবহৃত হয়

পূর্বের টেস্ট সিরিয়াল:
F-WTCD উৎপাদনের সময় ব্যবহৃত।
এই হেলিকপ্টারটি সেনাবাহিনীর দুটি AS365 N3+ এর মধ্যে একটি অন্যটি হলো S3-BSI (c/n ৬৯৫২ টেস্ট সিরিয়াল F-WTCC।

ইতিহাস অধিগ্রহণ:
২০১২ সালের জুলাই মাসে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী এই দুটি হেলিকপ্টার অধিগ্রহণ করে এগুলো Eurocopter South East Asia এর মাধ্যমে সরবরাহ করা হয় যা সিঙ্গাপুরে অবস্থিত এটি বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর এভিয়েশন ফ্লিটে প্রথম ইউরোকপ্টার নির্মিত হেলিকপ্টার।

সার্ভিসে যোগদান:
২০১২ সালের নভেম্বর মাসে আনুষ্ঠানিকভাবে সেনাবাহিনীর সেবায় যোগ দেয় ঢাকার সামরিক ঘাঁটিতে একটি অনুষ্ঠানে এগুলো হস্তান্তর করা হয়।

প্রশিক্ষণ:
বাংলাদেশী পাইলটদের প্রথম গ্রুপকে সিঙ্গাপুরের Eurocopter এর ফুল ফ্লাইট সিমুলেটরে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয় যা এগুলো জাতিসংঘের মানবিক মিশন এবং দেশের অভ্যন্তরীণ ভিআইপি ফ্লাইটের জন্য ব্যবহার করা হয়।

ব্যবহার:
প্রধানত শান্তিরক্ষা অভিযানে যেমন UN মিশন দুর্যোগ সাহায্য এবং সাধারণ ইউটিলিটি কাজে ব্যবহৃত কোনো বড় দুর্ঘটনার রেকর্ড নেই এই নির্দিষ্ট হেলিকপ্টারের জন্য।

বর্তমান অবস্থা ২০২৫ সাল পর্যন্ত
২০২৫ সালের সেপ্টেম্বর পর্যন্ত S3-BMO সক্রিয়ভাবে সেনাবাহিনীর সেবায় রয়েছে এবং বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর এভিয়েশন গ্রুপের মোট ২৭টি বিমানের মধ্যে এটি অন্তর্ভুক্ত কোনো অবসর বা দুর্ঘটনার খবর পাওয়া যায়নি। Forces Goal 2030 প্রোগ্রামের অংশ হিসেবে সেনাবাহিনীর এভিয়েশন আধুনিকীকরণ চলছে কিন্তু এই মডেলটি এখনও কার্যকর স্পেসিফিকেশন তকনিকাল বিবরণ AS365 N3+ Dauphin-এর সাধারণ স্পেসিফিকেশন নিম্নরূপ N3+ ভার্সনের জন্য।

ক্রু: ১ বা ২ জন পাইলট।
প্যাসেঞ্জার ক্যাপাসিটি: ১১-১২ জন হাই ডেনসিটি কনফিগারেশনে ১২ জন পর্যন্ত।

দৈর্ঘ্য: ১৩.৭৩ মিটার ৪৫ ফুট ১ ইঞ্চি।
উচ্চতা: ৪.০৬ মিটার ১৩ ফুট ৪ ইঞ্চি।
মূল রটারের ব্যাস: ১১.৯৪ মিটার ৩৯ ফুট ২ ইঞ্চি।
খালি ওজন: ২,৩৮৯ কেজি ৫,২৬৫ পাউন্ড।
সর্বোচ্চ টেকঅফ ওজন: ৪,৩০০ কেজি ৯,৪৮০ পাউন্ড।

ইঞ্জিন: ২ × Turbomeca Arrius 2C2 টার্বোশ্যাফট ইঞ্জিন প্রতিটির শক্তি ৩৭৭ কিলোওয়াট ৫০৬ শ্যাফট হর্সপাওয়ার।

সর্বোচ্চ গতি: ৩০৫ কিমি/ঘণ্টা ১৬৫ নট।
ক্রুজ গতি: ২৬৯ কিমি/ঘণ্টা ১৪৫ নট।
পাল্লা: ৮২৭ কিলোমিটার ৪৪৬ নটিক্যাল মাইল স্ট্যান্ডার্ড ফুয়েল সহ।

সার্ভিস সিলিং: ৫,৮০০ মিটার ১৯,০০০ ফুট।
রেট অফ ক্লাইম্ব: ৪০৮ মিটার/মিনিট ১,৩৩৮ ফুট/মিনিট।

ফুয়েল ক্যাপাসিটি: ১,১৩৭ লিটার ৩০০ গ্যালন।
পেলোড: সর্বোচ্চ ১,৬০০ কেজি হুক লোড এক্সটার্নাল হোয়িস্ট লোড ২৭০ কেজি।

অন্যান্য বৈশিষ্ট্য:
Fenestron টেইল রটার এনক্লোজড ডিজাইন STARFLEX রটার হেড ফাইবারগ্লাস ব্লেড এটি সিঙ্গেল ইঞ্জিন অপারেশনের জন্য ক্যাটাগরি A অনুমোদিত এবং সিঙ্গেল পাইলট IFR ফ্লাইটের উপযোগী।

এন্ডুরেন্স: ৩.৩ ঘণ্টা।
ভূমিকা এবং ব্যবহার।
প্রধান ভূমিকা: ভিআইপি পরিবহন মানবিক সাহায্য যেমন দুর্যোগকালীন উদ্ধার জাতিসংঘের শান্তিরক্ষা মিশন এবং সাধারণ ইউটিলিটি অপারেশন।
বাংলাদেশের ভৌগোলিক অবস্থার কারণে এটি নদী পারাপার দূরবর্তী এলাকায় সহায়তা প্রদানে গুরুত্বপূর্ণ।

সেনাবাহিনীর Forces Goal 2030 এর অধীনে এই ধরনের হেলিকপ্টারগুলো আধুনিকীকরণের অংশ যাতে আরও উন্নত ক্ষমতা যোগ করা হচ্ছে।

Defence Technology of Bangladesh

বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর অগাস্তা ওয়েস্টল্যান্ড AW-119Kx হেলিকপ্টার সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্যবাংলাদেশ বিমান বাহিনী (BAF) এর ...
15/09/2025

বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর অগাস্তা ওয়েস্টল্যান্ড AW-119Kx হেলিকপ্টার সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য
বাংলাদেশ বিমান বাহিনী (BAF) এর ফ্লিটে সাম্প্রতিককালে যুক্ত হওয়া সবচেয়ে আধুনিক হেলিকপ্টারের একটি হলো অগাস্তা ওয়েস্টল্যান্ড (বর্তমানে লিওনার্দো) AW-119Kx মডেল যা কোয়ালা (Koala) নামে পরিচিত এটি একটি সিঙ্গেল ইঞ্জিন লাইট ইউটিলিটি হেলিকপ্টার যা মূলত ট্রেনিংয়ের জন্য ব্যবহৃত হয়।

১. সাধারণ পরিচিতি এবং ইতিহাস
মডেলের নাম এবং উৎপাদক:
অগাস্তা ওয়েস্টল্যান্ড AW-119Kx (পূর্বে A119 Koala নামে পরিচিত এটি ইতালির লিওনার্দো (পূর্বে অগাস্তা ওয়েস্টল্যান্ড কোম্পানি দ্বারা উৎপাদিত প্রথম ফ্লাইট ১৯৯৫ সালে হয় এবং ২০০০ সাল থেকে সার্ভিসে প্রবেশ করে। AW-119Kx হলো উন্নত সংস্করণ যাতে গার্মিন G1000H অ্যাভিয়নিক্স সিস্টেম যুক্ত যা আরও আধুনিক নেভিগেশন এবং ফ্লাইট কন্ট্রোল প্রদান করে।

প্রকারভেদ:
এটি সিভিল মার্কেটের জন্য ডিজাইন করা কিন্তু মিলিটারি ট্রেনিংয়ে ব্যবহারযোগ্য। অন্যান্য ভ্যারিয়েন্ট AW119 MkII উন্নত রটার এবং ফুয়েল এফিশিয়েন্সি AW119 Ke কোয়ালা এনহান্সড এবং AW119 Kx সাম্প্রতিকতম।

সুবিধা:
একক টার্বোশ্যাফট ইঞ্জিনের কারণে রানিং কস্ট কম কিন্তু ডুয়াল ইঞ্জিন হেলিকপ্টারের মতো হাইড্রলিক্স এবং স্ট্যাবিলিটি অগমেন্টেশন সিস্টেমের রেডান্ডেন্সি রয়েছে এটি ৮ জন যাত্রী বহন করতে পারে এবং অ্যালুমিনিয়াম হানিকম্ব স্ট্রাকচারাল প্যানেল ব্যবহার করে নয়েজ এবং ভাইব্রেশন কমায়।

২. বাংলাদেশ বিমান বাহিনীতে ব্যবহার
যোগদানের সময়:
এটি ২০১০ সালের পর থেকে BAF ফ্লিটে যুক্ত হয়েছে যা Forces Goal 2030 প্রোগ্রামের অংশ এটি হেলিকপ্টার ট্রেনিং ক্যাপাবিলিটি বাড়ানোর জন্য কেনা হয়েছে BAF এর রোটারি উইং ডিভিশনে নতুন পাইলটদের ট্রেনিংয়ের জন্য ব্যবহৃত হয় ক্যাডেটদের বেসিক ট্রেনিংয়ের পর এটি পূর্ববর্তী Bell 206 হেলিকপ্টারের চেয়ে অনেক আধুনিক যাতে উন্নত অ্যাভিয়নিক্স ভালো ফুয়েল এফিশিয়েন্সি এবং বেশি পেলোড ক্যাপাসিটি রয়েছে Bell 206 এখনও BAF এর ফ্লিটে রয়েছে প্রায় ৬টি কিন্তু AW-119Kx এর দ্বারা আংশিকভাওবে প্রতিস্থাপিত হচ্ছে।

সংখ্যা এবং সিরিয়াল নম্বর:
মাত্র ২টি AW-119Kx BAF-এ সার্ভিসে রয়েছে ২০১৯ সালের তথ্য অনুসারে এবং ২০২৫ সাল পর্যন্ত পরিবর্তন হয়নি সিরিয়াল নম্বর ১৩৫ এবং ১৩৬। এগুলো ট্রেনিং হেলিকপ্টার হিসেবে ব্যবহৃত হয় যেমন পাইলট ট্রেনিং স্কোয়াড্রন No. 87 Squadron এ।

ভূমিকা:
প্রধানত ট্রেনিংয়ের জন্য যেমন নতুন পাইলটদের বেসিক এবং অ্যাডভান্সড রোটারি উইং ট্রেনিং এছাড়া লাইট ইউটিলিটি টাস্ক যেমন মেডিক্যাল ইভ্যাকুয়েশন MEDEVAC বা ছোট মিশনেও ব্যবহারযোগ্য BAF এর অন্যান্য হেলিকপ্টারের সাথে যেমন Mi-171Sh AW139) এটি ফ্লিটের বৈচিত্র্য বাড়ায়।

৩. প্রযুক্তিগত স্পেসিফিকেশন
ইঞ্জিন: ১টি Pratt. Whitney Canada PT6B-37A টার্বোশ্যাফট ইঞ্জিন ১,০০০ শ্যাট hp পাওয়ার।

সাইজ এবং ওজন:
দৈর্ঘ্য: ১২.৪৬ মিটার ৪০ ফুট ১১ ইঞ্চি।
রটার ডায়ামিটার: ১০.৫৮ মিটার ৩৪ ফুট ৯ ইঞ্চি।
সর্বোচ্চ টেক-অফ ওজন: ২,৮৫০ কেজি ৬,২৮৩ পাউন্ড

খালি ওজন: প্রায় ১,৬৩৪ কেজি।
সর্বোচ্চ গতি: ২৮৯ কিমি/ঘণ্টা (১৮০ মাইল/ঘণ্টা)।
ক্রুজিং গতি: ২৫৬ কিমি/ঘণ্টা (১৫৯ মাইল/ঘণ্টা)।
রেঞ্জ: ৮২০ কিমি (৫১০ মাইল) স্ট্যান্ডার্ড ফুয়েল সাথে ৫ ঘণ্টারও বেশি এন্ডুরেন্স।

সার্ভিস সিলিং: ৫,২০০ মিটার (১৭,০৫৮ ফুট)।
পেলোড: ১,২২০ কেজি (২,৬৯০ পাউন্ড) ইন্টার্নাল এক্সটার্নাল লোড ১,২২০ কেজি পর্যন্ত।

ক্যাপাসিটি: পাইলট ১ জন + যাত্রী ৭-৮ জন ট্রেনিং কনফিগারেশনে ডুয়াল কন্ট্রোল সিস্টেম।

অন্যান্য ফিচার:
আধুনিক গ্লাস ককপিট Garmin G1000H অটোপাইলট GPS নেভিগেশন এটি হট অ্যান্ড হাই কন্ডিশনে যেমন বাংলাদেশের আবহাওয়ায় ভালো পারফর্ম করে এবং ভাইব্রেশন ফ্রি ফ্লাইট প্রদান করে।

৪. বিশ্বব্যাপী ব্যবহার এবং তুলনা
অন্যান্য দেশে: BAF ছাড়া আলজেরিয়া ইকুয়েডর ইসরায়েল পর্তুগাল মার্কিন নৌবাহিনী TH-73A ভ্যারিয়েন্ট হিসেবে ব্যবহার করে মোট উৎপাদন: ৩০০+ ইউনিট।

পূর্ববর্তী মডেলের সাথে তুলনা:
Bell 206 (BAF-এর পুরনো ট্রেনার এর চেয়ে AW-119Kx এর ইঞ্জিন পাওয়ার দ্বিগুণ ১,০০০ hp বনাম ৪০০ hp রেঞ্জ বেশি ৮২০ কিমি বনাম ৬০০ কিমি এবং আধুনিক অ্যাভিয়নিক্স। Bell 206 এখনও BAF-এ ৬টি আছে কিন্তু AW-119Kx দিয়ে আধুনিকীকরণ হয়েছে।

ভবিষ্যৎ:
BAF-এর জন্য AW-119 সিমুলেটর কেনার প্রক্রিয়া চলছে ২০২০ সালের তথ্য এটি Forces Goal 2030-এর অংশ যাতে হেলিকপ্টার ফ্লিটকে শক্তিশালী করা হচ্ছে।

Defence Technology of Bangladesh

14/09/2025

বাংলাদেশে আসা ২২ টা দেশ থেকে আর্মি অফিসার দের কে নৃত্য পরিবেশনের মাধ্যমে ওয়েলকাম জানিয়ে তাদেরকে শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানানো হলো।

বাংলাদেশ বিমান বাহিনী ও প্যাসিফিক এয়ারফোর্স, যুক্তরাষ্ট্র এর যৌথ অনুশীলন মহড়া 'অপারেশন প্যাসিফিক এঞ্জেল ২৫-৩'এর উদ্বোধনস...
14/09/2025

বাংলাদেশ বিমান বাহিনী ও প্যাসিফিক এয়ারফোর্স, যুক্তরাষ্ট্র এর যৌথ অনুশীলন মহড়া 'অপারেশন প্যাসিফিক এঞ্জেল ২৫-৩'এর উদ্বোধন

সশস্ত্র বাহিনী বিভাগের নির্দেশনা ও বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর সার্বিক ব্যবস্থাপনায় বাংলাদেশ বিমান বাহিনী ও যুক্তরাষ্ট্রের প্যাসিফিক এয়ার ফোর্সের অংশগ্রহণে ০৭ (সাত) দিনব্যাপী 'অপারেশন প্যাসিফিক এঞ্জেল ২৫-৩' শীর্ষক যৌথ মহড়া অদ্য ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫ (রবিবার) তারিখ হতে শুরু হচ্ছে। এ উপলক্ষ্যে গত ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫ তারিখে বাংলাদেশ বিমান বাহিনী ঘাঁটি জহুরুল হক-এ একটি উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। বিমান বাহিনী ঘাঁটি জহরুল হক-এর এয়ার অধিনায়ক, এয়ার ভাইস মার্শাল হায়দার আব্দুল্লাহ, জিইউপি, এনডিসি, এফএডব্লিউসি, পিএসসি অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে মহড়ার আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন ঘোষণা করেন।

উক্ত অনুষ্ঠানে বিমান বাহিনী ঘাঁটি জহুরুল হক-এর সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা ও সদস্যবৃন্দ এবং যুক্তরাষ্ট্রের প্যাসিফিক এয়ার ফোর্সের সদস্যগণ উপস্থিত ছিলেন।

উল্লেখ্য যে, 'অপারেশন প্যাসিফিক এঞ্জেল ২৫-৩' এ মূলত মেডিভ্যাক (উদ্ধার অভিযান) সমন্বয়, বিমান রক্ষণাবেক্ষণ ও বৈমানিক কার্যক্রম, প্যারাসুট ও লিটার রিগিং, রোটারি-উইং হোয়স্ট অপারেশন, সামুদ্রিক ও বন্যা মোকাবিলা কার্যক্রম, কমব্যাট রাবার রেইডিং ক্রাফট (CRRC), জঙ্গল সারভাইভাল ও দুর্ঘটনাস্থল ব্যবস্থাপনা, মানবিক সহায়তা ও দুর্যোগ প্রতিরোধ (HA/DR) এর উদ্দেশ্যে বিভিন্ন ধরণের অনুশীলন করা হবে। এই মহড়ায় বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর একটি সি-১৩০জে পরিবহন বিমান, একটি এম আই-১৭ হেলিকপ্টার এবং প্যাসিফিক এয়ার ফোর্সের দুইটি সি-১৩০জে পরিবহন বিমান অংশগ্রহণ করছে। 'অপারেশন প্যাসিফিক এঞ্জেল ২৫-৩' এ বিমান বাহিনীর মোট ১৫০ জন সদস্য ও যুক্তরাষ্ট্রের প্যাসিফিক এয়ার ফোর্সের ৯২ জন সদস্য অংশ নিবেন। এছাড়া, বাংলাদেশ সেনাবাহিনী ও বাংলাদেশ নৌবাহিনী সদস্যগণ উক্ত মহড়ায় অংশগ্রহণ করবে।
এই মহড়া দুই দেশের বিমান বাহিনীর পেশাগত দক্ষতা বৃদ্ধি, পারস্পরিক অভিজ্ঞতা বিনিময়, আন্তঃকার্যক্ষমতা বৃদ্ধি এবং সহযোগিতা জোরদার করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। এছাড়াও বিমানবাহিনী, চিকিৎসা, প্রকৌশল ও লজিস্টিক বিশেষজ্ঞদের সমন্বয়ে স্থানীয় জনগণকে সেবা প্রদানের মাধ্যমে পারস্পরিক আস্থা, বিশ্বাস এবং দুই দেশের বিমান বাহিনীর মধ্যকার বন্ধনকে আরও সুদৃঢ় করবে।

Defence Technology of Bangladesh

বাংলাদেশ সরকার ৫টি নতুন আনসার ব্যাটালিয়ন গঠনের পরিকল্পনা করছে : বিস্তারিত প্রতিবেদনপরিচিতি।বাংলাদেশ সরকার অভ্যন্তরীণ নি...
14/09/2025

বাংলাদেশ সরকার ৫টি নতুন আনসার ব্যাটালিয়ন গঠনের পরিকল্পনা করছে : বিস্তারিত প্রতিবেদন
পরিচিতি।

বাংলাদেশ সরকার অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় আনসার বাহিনীর সক্ষমতা বৃদ্ধি করার লক্ষ্যে ৫টি নতুন আনসার ব্যাটালিয়ন গঠনের পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে। এই উদ্যোগের মাধ্যমে মোট ২,১২৫টি পদ তৈরি করা হবে যার মধ্যে ২০টি স্থায়ী ক্যাডার পদ এবং ২,১০৫টি অস্থায়ী পদ অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।

প্রতিটি ব্যাটালিয়ন ৪২৫ জন সদস্য নিয়ে গঠিত হবে যা বর্তমানে দেশে বিদ্যমান ৪২টি আনসার ব্যাটালিয়নের (৩৯টি পুরুষ ২টি মহিলা এবং ১টি আনসার গার্ড ব্যাটালিয়ন) সংখ্যা বাড়িয়ে মোট ৪৭টি করে তুলবে এই পরিকল্পনা বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীর (আনসার-ভিডিপি) সামগ্রিক শক্তি বৃদ্ধিতে সহায়ক হবে।

পটভূমি ও বর্তমান অবস্থা:
বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনী দেশের একটি গুরুত্বপূর্ণ আধাসামরিক সহায়ক বাহিনী যা গৃহাফি সুরক্ষা আইনশৃঙ্খলা রক্ষা এবং জাতীয় উন্নয়নমূলক কার্যক্রমে অংশগ্রহণ করে ১৯৭৬ সাল থেকে ব্যাটালিয়ন আনসার গঠিত হয়েছে এবং বর্তমানে এই বাহিনীতে প্রায় ৩ লক্ষেরও বেশি সদস্য রয়েছে।

বাহিনীটি মন্ত্রণালয়ের অধীনে কাজ করে এবং চট্টগ্রাম পার্বত্য অঞ্চলে কাউন্টার ইনসার্জেন্সি অপারেশন দক্ষিণ পশ্চিমাঞ্চলে কাউন্টার টেররিজম অপারেশন এবং গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা ও ব্যক্তিদের নিরাপত্তায় নিয়োজিত ১৯৯৫ সালের আনসার বাহিনী আইন এবং ব্যাটালিয়ন আনসার আইনের অধীনে এই বাহিনী পরিচালিত হয় এবং ২০০৪ সালে এটি স্বাধীনতা পুরস্কার লাভ করেছে।

বর্তমানে দেশে ৪২টি আনসার ব্যাটালিয়ন রয়েছে যা দেশের অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে সাম্প্রতিক সময়ে দুর্গাপূজার মতো উৎসবে নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে আনসার সদস্যদের ব্যবহার করা হয়েছে যা বাহিনীর কার্যকারিতা প্রমাণ করে।

নতুন ব্যাটালিয়ন গঠনের বিস্তারিত।
পদ তৈরি: মোট ২,১২৫টি পদ তৈরি করা হবে এর মধ্যে ২০টি পদ স্থায়ী ক্যাডারের (যা দীর্ঘমেয়াদী নিয়োগের জন্য) এবং ২,১০৫টি পদ অস্থায়ী (যা প্রয়োজন অনুসারে নিয়োগের জন্য) এই পদগুলো নতুন ৫টি ব্যাটালিয়নের জন্য বরাদ্দ করা হবে।

প্রতি ব্যাটালিয়নের গঠন:
প্রতিটি ব্যাটালিয়ন ৪২৫ জন সদস্য নিয়ে গঠিত হবে যা মোট ৫টি ব্যাটালিয়নের জন্য ২,১২৫ জনের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ (৫ × ৪২৫ = ২,১২৫)।

নিয়োগ প্রক্রিয়া:
নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি সাম্প্রতিককালে প্রকাশিত হয়েছে যেমন ২০২৫ সালের আগস্ট মাসে ৯,০০০+ পদের জন্য আবেদনের ঘোষণা করা হয়েছে। যোগ্যতা বাংলাদেশী নাগরিক অবিবাহিত উত্তম চরিত্র বাংলা ভাষায় দক্ষতা।

এই নতুন ব্যাটালিয়ন গঠনের মূল উদ্দেশ্য হলো আনসার বাহিনীর সক্ষমতা বৃদ্ধি করে দেশের অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা আইনশৃঙ্খলা রক্ষা এবং দুর্যোগ মোকাবিলায় আরও শক্তিশালী করা।

বাহিনীটি গ্রামীণ এলাকায় গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনী (ভিডিপি) এবং শহুরে এলাকায় টাউন ডিফেন্স পার্টি (টিডিপি) এর মাধ্যমে সামাজিক উন্নয়নকেও সহায়তা করে যেমন শিক্ষা সম্প্রসারণ বৃক্ষরোপণ জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ এবং নারীর ক্ষমতায়ন। এই উদ্যোগ দেশের যুবকদের জন্য কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি করবে এবং সামগ্রিক নিরাপত্তা ব্যবস্থাকে মজবুত করবে।

সাম্প্রতিক ঘটনাবলীতে যেমন ২০২৪-২৫ সালের রাজনৈতিক অস্থিরতা এবং দুর্গাপূজার নিরাপত্তা চ্যালেঞ্জের পরিপ্রেক্ষিতে এই পরিকল্পনা আরও প্রাসঙ্গিক হয়ে উঠেছে।

বাংলাদেশ সরকার ৫টি নতুন আনসার ব্যাটালিয়ন গঠনের পরিকল্পনা করছে নতুন ব্যাটালিয়ন গুলোর
জন্য মোট ২,১২৫টি পদ তৈরি করা হবে যার মধ্যে ২০টি স্থায়ী ক্যাডার পদ এবং ২,১০৫টি অস্থায়ী পদ রয়েছে প্রতিটি ব্যাটালিয়ন ৪২৫ জন সদস্য নিয়ে গঠিত হবে বর্তমানে বাংলাদেশে ৪২টি আনসার ব্যাটালিয়ন রয়েছে।

আনসার বাহিনী বাংলাদেশের একটি গুরুত্বপূর্ণ আধাসামরিক বাহিনী যা দেশের অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা আইনশৃঙ্খলা রক্ষা এবং গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা ও ব্যক্তিদের নিরাপত্তা প্রদানে কাজ করে নতুন ব্যাটালিয়ন গঠনের মাধ্যমে সরকার এই বাহিনীর সক্ষমতা আরও বৃদ্ধি করতে চায়।

বাংলাদেশ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র সেনাবাহিনী প্যাসিফিক ল্যান্ড ফোর্সেস আলোচনা সম্পর্ক জোরদার করে  ফোর্ট শাফটার হাওয়াই মার্ক...
13/09/2025

বাংলাদেশ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র সেনাবাহিনী প্যাসিফিক ল্যান্ড ফোর্সেস আলোচনা সম্পর্ক জোরদার করে
ফোর্ট শাফটার হাওয়াই মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র সেনাবাহিনী প্যাসিফিক (ইউএসএআরপিএসি) এবং বাংলাদেশ সেনাবাহিনী ৮-১০ সেপ্টেম্বর ২০২৫ তারিখে হাওয়াইয়ের ফোর্ট শাফটারে তাদের ৯ম ল্যান্ড ফোর্সেস আলোচনা অনুষ্ঠিত করে যা দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক জোরদার এবং পারস্পরিক আস্থা গড়ে তুলতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

ল্যান্ড ফোর্সেস আলোচনা ভবিষ্যৎ সহযোগিতার জন্য একটি প্ল্যাটফর্ম হিসেবে কাজ করে এবং পারস্পরিক উপকারী লক্ষ্যগুলোর প্রতি একটি সাধারণ দৃষ্টিভঙ্গি ও প্রতিশ্রুতি গড়ে তোলে।

ইউএসএআরপিএসি এর ডেপুটি কমান্ডার (কৌশল ও পরিকল্পনা) মেজর জেনারেল স্কট এ. উইন্টার বাংলাদেশ মার্কিন সম্পর্ক বৃদ্ধিতে আরও বেশি সহযোগিতার গুরুত্ব তুলে ধরেন।

আপনাদের সঙ্গে কাজ করা আমাদের সাধারণ দৃষ্টিভঙ্গির প্রমাণ যা পার্টনার এক্সচেঞ্জ থেকে শুরু করে আমাদের ফোর স্টার জেনারেলদের মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা পর্যন্ত বিস্তৃত বলেন উইন্টার।

বাংলাদেশ প্রতিনিধিদলের প্রধান এবং মিলিটারি ট্রেনিং ডিরেক্টরেটের ডিরেক্টর ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মোঃ হুমায়ুন কবির আলোচনার গুরুত্ব সম্পর্কে মন্তব্য করেন।

আমরা এখন পর্যন্ত যা অর্জন করেছি তাতে আমি সন্তুষ্ট বলেন হুমায়ুন সামগ্রিকভাবে এটি একটি অসাধারণ অভিজ্ঞতা।

আমরা কতদূর এগিয়েছি তা দেখে আমি উৎসাহিত এটি একটি ভালো এবং গঠনমূলক আলোচনা ছিল বলেন উইন্টার।

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং বাংলাদেশ ল্যান্ড ফোর্সেস আলোচনা মিনিটস স্বাক্ষরের মাধ্যমে সমাপ্ত হয়।

বাংলাদেশ ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে সহযোগিতা বিভিন্ন ক্ষেত্রে বিস্তৃত এবং দীর্ঘদিন ধরে চলমান এই সম্পর্ক প্রতিরক্ষা অর্থনীতি বাণিজ্য শিক্ষা উন্নয়ন জলবায়ু পরিবর্তন এবং মানবাধিকারের মতো বিভিন্ন ক্ষেত্রে ক্রমশ গভীর হয়েছে। নিচে বাংলাদেশ মার্কিন সহযোগিতার।

১. প্রতিরক্ষা ও নিরাপত্তা সহযোগিতা
ল্যান্ড ফোর্সেস আলোচনা: ২০২৫ সালের ৮-১০ সেপ্টেম্বর হাওয়াইয়ের ফোর্ট শাফটারে অনুষ্ঠিত ৯ম ল্যান্ড ফোর্সেস আলোচনা এই সহযোগিতার একটি উল্লেখযোগ্য দিক এই আলোচনা দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক জোরদার আস্থা বৃদ্ধি এবং পারস্পরিক উপকারী লক্ষ্য নির্ধারণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে মার্কিন সেনাবাহিনী প্যাসিফিক (ইউএসএআরপিএসি) এবং বাংলাদেশ সেনাবাহিনী এই আলোচনার মাধ্যমে ভবিষ্যৎ সামরিক সহযোগিতা যৌথ মহড়া এবং প্রশিক্ষণ কর্মসূচির পরিকল্পনা করে।

যৌথ সামরিক মহড়া বাংলাদেশ ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র নিয়মিতভাবে যৌথ সামরিক মহড়ায় অংশ নেয় যেমন টাইগার লাইটনিং এবং প্যাসিফিক পাথওয়ে এগুলো সন্ত্রাসবাদ মোকাবিলা দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা এবং শান্তিরক্ষা মিশনে দক্ষতা বৃদ্ধিতে সহায়তা করে।

শান্তিরক্ষা মিশন:
বাংলাদেশ জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনে শীর্ষ অবদানকারী দেশগুলোর মধ্যে একটি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এই কার্যক্রমে বাংলাদেশকে প্রশিক্ষণ ও লজিস্টিক সহায়তা প্রদান করে।

২. অর্থনৈতিক ও বাণিজ্যিক সম্পর্ক
দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য:
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশের তৈরি পোশাক রপ্তানির সবচেয়ে বড় বাজার ২০২৪-২৫ অর্থবছরে বাংলাদেশের রপ্তানির একটি বড় অংশ (প্রায় ১৮-২০%) মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে যায় তবে জেনারেলাইজড সিস্টেম অফ প্রেফারেন্সেস (জিএসপি) সুবিধা বন্ধ থাকায় বাংলাদেশ এই সুবিধা পুনর্বহালের জন্য আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছে।

বিনিয়োগ:
মার্কিন কোম্পানিগুলো বাংলাদেশের জ্বালানি তথ্যপ্রযুক্তি এবং অবকাঠামো খাতে বিনিয়োগ করছে উদাহরণস্বরূপ শেভরন ও এক্সনমোবিলের মতো মার্কিন কোম্পানি বাংলাদেশের জ্বালানি খাতে উল্লেখযোগ্য অবদান রাখছে।

উন্নয়ন সহায়তা:
ইউএসএআইডি (USAID) বাংলাদেশে শিক্ষা স্বাস্থ্য কৃষি এবং দারিদ্র্য বিমোচনের জন্য বিভিন্ন প্রকল্পে অর্থায়ন করে ১৯৭১ সাল থেকে ইউএসএআইডি বাংলাদেশে প্রায় ৮ বিলিয়ন ডলারের সহায়তা প্রদান করেছে।

৩. জলবায়ু পরিবর্তন ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা
জলবায়ু সহযোগিতা:
বাংলাদেশ জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে ঝুঁকিপূর্ণ দেশগুলোর মধ্যে অন্যতম মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় বাংলাদেশকে সহায়তা প্রদান করে বিশেষ করে নবায়নযোগ্য জ্বালানি বন্যা প্রতিরোধ এবং উপকূলীয় অঞ্চল রক্ষায়।

দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা:
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশকে দুর্যোগ প্রস্তুতি ও প্রতিক্রিয়ায় সহায়তা করে। উদাহরণস্বরূপ ঘূর্ণিঝড় বা বন্যার সময় মার্কিন সেনাবাহিনী এবং সংস্থাগুলো ত্রাণ সহায়তা ও উদ্ধার কার্যক্রমে অংশ নেয়।

৪. শিক্ষা ও সাংস্কৃতিক বিনিময়
ফুলব্রাইট প্রোগ্রাম:
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ফুলব্রাইট প্রোগ্রামের মাধ্যমে বাংলাদেশের ছাত্র শিক্ষক ও গবেষকরা উচ্চশিক্ষা ও গবেষণার সুযোগ পান। এটি দুই দেশের মধ্যে সাংস্কৃতিক ও শৈক্ষিক বন্ধন জোরদার করে।

ইংলিশ অ্যাকসেস মাইক্রোস্কলারশিপ:
এই প্রোগ্রামের মাধ্যমে বাংলাদেশের অসুবিধাগ্রস্ত ছাত্রদের ইংরেজি শিক্ষার সুযোগ দেওয়া হয়, যা তাদের ক্যারিয়ার গঠনে সহায়তা করে।

৫. রোহিঙ্গা সংকট
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশে রোহিঙ্গা শরণার্থী সংকট মোকাবিলায় উল্লেখযোগ্য মানবিক সহায়তা প্রদান করে ২০১৭ সাল থেকে মার্কিন সরকার রোহিঙ্গা শরণার্থীদের জন্য প্রায় ২ বিলিয়ন ডলারের সহায়তা দিয়েছে যা খাদ্য আশ্রয় এবং স্বাস্থ্যসেবার জন্য ব্যবহৃত হয়।

৬. মানবাধিকার ও গণতন্ত্র
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশে গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠান মানবাধিকার এবং আইনের শাসন জোরদারে সহায়তা করে। তবে বাংলাদেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি এবং মানবাধিকার বিষয়ে মাঝে মাঝে উভয় দেশের মধ্যে মতপার্থক্য দেখা যায়।

৭. কূটনৈতিক সম্পর্ক
১৯৭২ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতার পর থেকে দুই দেশের মধ্যে কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপিত হয়। ঢাকায় মার্কিন দূতাবাস এবং ওয়াশিংটন ডিসিতে বাংলাদেশ দূতাবাস এই সম্পর্ক পরিচালনা করে।

উচ্চপর্যায়ের সফর:
মার্কিন ও বাংলাদেশের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা নিয়মিত পারস্পরিক সফরে অংশ নেন। উদাহরণস্বরূপ মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের কর্মকর্তারা এবং বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী ও মন্ত্রীরা দ্বিপাক্ষিক বিষয়ে আলোচনার জন্য সাক্ষাৎ করেন।

সম্পর্কের গুরুত্ব
বাংলাদেশ মার্কিন সহযোগিতা দক্ষিণ এশিয়ার ভূ-রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে গুরুত্বপূর্ণ বাংলাদেশের কৌশলগত অবস্থান ইন্দো প্যাসিফিক অঞ্চলে এর ভূমিকা এবং অর্থনৈতিক সম্ভাবনা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের জন্য গুরুত্বপূর্ণ একইভাবে বাংলাদেশ মার্কিন সহায়তা বিনিয়োগ এবং বাণিজ্যের মাধ্যমে উপকৃত হয়।

Defence Technology of Bangladesh

বাংলাদেশ সরকার ৫টি নতুন আনসার ব্যাটালিয়ন গঠনের পরিকল্পনা করছে নতুন ব্যাটালিয়ন গুলোরজন্য মোট ২,১২৫টি পদ তৈরি করা হবে যা...
13/09/2025

বাংলাদেশ সরকার ৫টি নতুন আনসার ব্যাটালিয়ন গঠনের পরিকল্পনা করছে নতুন ব্যাটালিয়ন গুলোর
জন্য মোট ২,১২৫টি পদ তৈরি করা হবে যার মধ্যে ২০টি স্থায়ী ক্যাডার পদ এবং ২,১০৫টি অস্থায়ী পদ রয়েছে প্রতিটি ব্যাটালিয়ন ৪২৫ জন সদস্য নিয়ে গঠিত হবে বর্তমানে বাংলাদেশে ৪২টি আনসার ব্যাটালিয়ন রয়েছে।

আনসার বাহিনী বাংলাদেশের একটি গুরুত্বপূর্ণ আধাসামরিক বাহিনী যা দেশের অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা আইনশৃঙ্খলা রক্ষা এবং গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা ও ব্যক্তিদের নিরাপত্তা প্রদানে কাজ করে নতুন ব্যাটালিয়ন গঠনের মাধ্যমে সরকার এই বাহিনীর সক্ষমতা আরও বৃদ্ধি করতে চায়।

বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর মি-২৮এনই হেলিকপ্টার ক্রয় পরিকল্পনা।২০২১ সালের শেষের দিকে বাংলাদেশ বিমান বাহিনী (বিএএফ) রাশিয়া থ...
13/09/2025

বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর মি-২৮এনই হেলিকপ্টার ক্রয় পরিকল্পনা।

২০২১ সালের শেষের দিকে বাংলাদেশ বিমান বাহিনী (বিএএফ) রাশিয়া থেকে ৮টি মিল মি-২৮এনই (Mi-28NE) অ্যাটাক হেলিকপ্টার ক্রয়ের পরিকল্পনা করে এই চুক্তির অনুমানিত মূল্য ছিল প্রায় ৪১০০ কোটি টাকা (প্রায় ৪৭৩ মিলিয়ন ডলার বা ৪২০ মিলিয়ন ইউরোর কাছাকাছি) যা সরকার-থেকে-সরকার (G2G) ভিত্তিতে রোসোবোরোনএক্সপোর্টের মাধ্যমে সম্পন্ন হওয়ার কথা ছিল এই হেলিকপ্টারগুলো নাইট হান্টার নামে পরিচিত যা ট্যাঙ্ক সাঁজোয়া যানবাহন এবং শত্রু বাহিনীকে ধ্বংস করার জন্য ডিজাইন করা
বাংলাদেশের ফোর্সেস জন্য অংশ হিসেবে এটি বিএএফ-এর ক্ষমতা বৃদ্ধির জন্য গুরুত্বপূর্ণ ছিল।

তবে এই ক্রয় পরিকল্পনা ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ শুরুর পর থেকে বিলম্বিত হয়েছে যুদ্ধের ফলে রাশিয়ার সামরিক শিল্প খাতে পশ্চাদপসরণ ঘটেছে যার মধ্যে উৎপাদন এবং রপ্তানি ব্যাহত হয়েছে এছাড়া যুক্তরাষ্ট্রের চাপও একটি বড় কারণ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশকে রাশিয়ান অস্ত্র ক্রয় থেকে বিরত রাখার জন্য চাপ প্রয়োগ করেছে বিশেষ করে AH-64 অ্যাপাচি হেলিকপ্টারের বিকল্প হিসেবে এর ফলে বাংলাদেশ ACSA (Acquisition and Cross-Servicing Agreement) এবং GSOMIA (General Security of Military Information Agreement) স্বাক্ষর করার শর্তে মার্কিন অস্ত্র ক্রয়ের দিকে ঝুঁকেছে ২০২২ সালের মার্চে রাশিয়া বাংলাদেশকে হেলিকপ্টার সরবরাহের পরিবর্তে শিপিং নিষেধাজ্ঞার মুখোমুখি হয় এবং ২০২৪ সাল পর্যন্ত কোনো ডেলিভারি হয়নি বর্তমানে (২০২৫ সালের সেপ্টেম্বর) এই চুক্তি বাতিল বা পুনর্বিবেচনার মুখে রয়েছে এবং বিএএফ পশ্চিমা দেশগুলোর দিকে তাকাচ্ছে।

পুলিশের মি-১৭১ হেলিকপ্টার ডেলিভারি বিলম্ব
বাংলাদেশ পুলিশের জন্য ২০২১ সালের নভেম্বরে রাশিয়ার JSC রাশিয়ান হেলিকপ্টার্সের সাথে ২টি মিল মি-১৭১এ২ (Mi-171A2) মাল্টিরোল হেলিকপ্টার ক্রয়ের চুক্তি স্বাক্ষরিত হয় চুক্তির মূল্য ছিল প্রায় ৪২৮ কোটি টাকা (প্রায় ২২.৪ মিলিয়ন ডলার) যা পুলিশের এভিয়েশন উইং গঠনের জন্য ব্যবহার করা হবে। এই হেলিকপ্টারগুলো দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা উদ্ধার অভিযান এবং আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় ব্যবহার করার পরিকল্পনা ছিলো ডেলিভারির সময়সীমা ছিল ২০২৩ সালের প্রথম ত্রৈমাসিক।

কিন্তু কোভিড-১৯ মহামারী এবং রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে ডেলিভারি বিলম্বিত হয় যুদ্ধের পর যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞা (স্যাঙ্কশন) JSC রাশিয়ান হেলিকপ্টার্সের উপর আরোপিত হয় যা ডেলিভারি প্রক্রিয়া বন্ধ করে দেয় ২০২৪ সালের ডিসেম্বরে একটি হেলিকপ্টার (সিরিয়াল S3-CPA) রাশিয়ায় ফ্লাইট টেস্ট সম্পন্ন করে কিন্তু ২০২৫ সালের জানুয়ারিতে মার্কিন স্যাঙ্কশনের কারণে আমদানি অনুমোদন বাতিল হয়। বাংলাদেশ সরকার ইতিমধ্যে ২.৯৮ বিলিয়ন টাকা অগ্রিম পরিশোধ করেছে কিন্তু ডেলিভারি এখনও আটকে আছে ২০২৫ সালের গ্রীষ্মকালে ডেলিভারির সম্ভাবনা ছিলো তবে স্যাঙ্কশনের চাপে এটি স্থগিত পুলিশ কর্মকর্তারা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কাছে ছাড় (ওয়েভার) চেয়েছে কারণ এগুলো সিভিলিয়ান ব্যবহারের জন্য বর্তমান অবস্থায় (২০২৫ সেপ্টেম্বর) ডেলিভারি এখনও বিলম্বিত এবং আর্থিক ক্ষতির আশঙ্কা রয়েছে।

Defence Technology of Bangladesh

Address

Khulna

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Defence Technology of Bangladesh posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share