Curious Penguin

Curious Penguin Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Curious Penguin, Digital creator, Khulna.
(18)

লাইক, ফলো, কমেন্ট করে সাপোর্ট করুন❤️🙏নিত্য নতুন সকল অজানা তথ্য জানতে, আমাদের পেজের সাথে থাকুন💐
ধন্যবাদ সবাইক🌸❤️

আমাদের ইউটিউবে দেখতে সাবস্ক্রাইব করুন👇
https://youtube.com/?si=hEP2uoazweyp29QC

06/07/2025
সমুদ্র সৈকত কুয়াকাটায় সন্ধান পাওয়া দুইশ বছরের পুরনো ছোট সমুদ্রগামী পাল তোলা জাহাজটি ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে আছে।২০১২ সালে জু...
03/07/2025

সমুদ্র সৈকত কুয়াকাটায় সন্ধান পাওয়া দুইশ বছরের পুরনো ছোট সমুদ্রগামী পাল তোলা জাহাজটি ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে আছে।
২০১২ সালে জুনের শেষ সপ্তাহে সৈকতের অব্যাহত ভাঙনে বালু ক্ষয়ের ফলে কুয়াকাটা সৈকতের ঝাউবাগান সংলগ্ন বেলাভূমের নিচে স্থানীয় জেলেরা এই জাহাজটি দেখতে পায়। ধারণা করা হচ্ছে, দুইশ বছরের আগে রাখাইনরা এই ছোট জাহাজে করেই কুয়াকাটায় এসে বসতি গড়েছিল। কালের বিবর্তনে রাখাইনদের নানা স্মৃতি হারিয়ে গেলেও জাহাজটি এ অঞ্চলের ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে আছে।
৭২ ফুট দৈর্ঘ্য ও ২৪ ফুট প্রস্থ এবং ১০ দশমিক ছয় ফুট উঁচু এই জাহাজটি ২০১৩ সালের আগস্ট মাসে তার মূল আদলেই স্থায়ভাবে সংরক্ষণ করে প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর। সেনাবাহিনীর সহযোগিতায় উদ্ধার করে কুয়াকাটা বৌদ্ধ মন্দির সংলগ্ন বেড়িবাঁধের পাশে একটি টিনশেডর নিচে সংরক্ষণ করা হয়।
ছোট এই জাহাজটি জারুল কাঠের তৈরি। কাঠের পুরত্ব সাড়ে ছয় সেন্টিমিটার। এটি কাঠ, লোহা ও তামার পাত দিয়ে তৈরি। জাহাজটি বালুর নিচ থেকে তোলার কাজে নগরবাড়ি থেকে ১০ জন দক্ষ শ্রমিক ছাড়াও ৪২ জনের একটি শ্রমিকদল কাজ করেছে।
স্থানীয়ভাবে এ জাহাজটিকে ‘সোনার নৌকা’ বলা হয়। কারণ এর বাইরের আবরণ তামার পাতে মোড়ানো ছিল বলে মানুষের মুখে মুখে এই নামটিই ছড়িয়ে যায়।
রাখাইনদের দাবি এ জাহাজটি তারা দুইশ বছর আগে ব্যবহার করেছে। মতান্তরে সাধু সওদাগরদের ধান-চালের সওদার কাজে ব্যবহৃত নৌকা। কেউ কেউ বলে থাকে পর্তুগীজদের ব্যবহৃত পাল তোলা ছোট্ট জাহাজ।

সংগ্রহীত

কার কার বাড়িতে এমন দুষ্টু শয়তান আছে?🙂
03/07/2025

কার কার বাড়িতে এমন দুষ্টু শয়তান আছে?🙂

স্বৈরাচারের পতনের পর বিশ্বের প্রতিটি দেশেই পতিত স্বৈরাচারের ভাষ্কর্যগুলো ছুড়ে ফেলে বিপ্লবী জনতা। এখানেও তেমনই এক ছবিতে ই...
03/07/2025

স্বৈরাচারের পতনের পর বিশ্বের প্রতিটি দেশেই পতিত স্বৈরাচারের ভাষ্কর্যগুলো ছুড়ে ফেলে বিপ্লবী জনতা। এখানেও তেমনই এক ছবিতে ইরানের ইসলামি বিপ্লবের পর দেশটির সর্বশেষ সম্রাজ্ঞী ফারাহ পাহলভির সুউচ্চ মূর্তি ভাংতে দেখা যাচ্ছে কয়েকজন বিপ্লবীকে।

পাকস্থলীর প্রধান কাজ হলো খাবার হজম করা, আর এর জন্য এটি শক্তিশালী অ্যাসিড এবং এনজাইম ব্যবহার করে। কিন্তু এই অ্যাসিড এতটাই...
02/07/2025

পাকস্থলীর প্রধান কাজ হলো খাবার হজম করা, আর এর জন্য এটি শক্তিশালী অ্যাসিড এবং এনজাইম ব্যবহার করে। কিন্তু এই অ্যাসিড এতটাই প্রভাবশালী যে, তা শুধু খাবারই নয়, চাইলে পাকস্থলীর নিজের কোষকেও হজম করে ফেলতে পারে। তাহলে প্রশ্ন আসে-পাকস্থলী কেন নিজেই নষ্ট হয়ে যায় না?

এর উত্তর লুকিয়ে আছে একটি অসাধারণ প্রাকৃতিক ব্যবস্থায়। পাকস্থলীর অভ্যন্তরীণ প্রাচীন একটি স্নিগ্ধ মিউকাস বা শ্লেষ্মার আস্তরণ দিয়ে আবৃত থাকে, যা অ্যাসিড থেকে এর নিজস্ব কোষগুলোকে রক্ষা করে। তবে এই আস্তরণ চিরস্থায়ী নয়। প্রতিনিয়ত অ্যাসিডের সংস্পর্শে এসে এটি ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এজন্য শরীর প্রতি পাঁচ দিন পরপর এই আস্তরণটি পুনরায় তৈরি করে,একটি সম্পূর্ণ নতুন লাইনিং। এই পুনর্নবীকরণ প্রক্রিয়ার ফলে পাকস্থলীর কোষগুলো নিজের ক্ষয় রোধ করতে সক্ষম হয় এবং নিজেকে হজম করা থেকে বাঁচে।

ব্রাজিলে কয়েদিরা বই পড়েই কমিয়ে নিতে পারে নিজের সাজা! ভাবা যায়? ২০১২ সাল থেকে চালু হওয়া এক অভিনব কর্মসূচির মাধ্যমে একজন ক...
02/07/2025

ব্রাজিলে কয়েদিরা বই পড়েই কমিয়ে নিতে পারে নিজের সাজা! ভাবা যায়? ২০১২ সাল থেকে চালু হওয়া এক অভিনব কর্মসূচির মাধ্যমে একজন কয়েদি প্রতি একটি বই পড়ার জন্য ৪ দিন সাজা কমাতে পারেন।

একজন কয়েদি বছরে সর্বোচ্চ ১২টি বই পড়তে পারেন, অর্থাৎ বার্ষিক সর্বোচ্চ ৪৮ দিন সাজা হ্রাসের সুযোগ! তবে শুধু বই পড়লেই চলবে না; প্রতিটি বই পড়ে একটি গভীর ও মৌলিক পাঠ-পর্যালোচনা লিখতে হয়।

কারাগারের লাইব্রেরি থেকে বই বেছে নেওয়া যায়, যেখানে ব্রেইল পদ্ধতির বই, অডিওবুক, এমনকি বিদেশি ভাষার বইও থাকে। বই পড়ার জন্য থাকে ৩০ দিনের সময়সীমা, যার মধ্যে রিভিউ জমা দিতে হয়।

পর্যালোচনাগুলো বিচার করে একটি বিশেষ কমিটি, যেখানে থাকে শিক্ষক, গ্রন্থাগারিক ও সমাজকর্মীরা। কেবল স্বচ্ছ, মৌলিক, আর বস্তুনিষ্ঠ পাঠ বিশ্লেষণই গ্রহণযোগ্য হয়। ব্রাজিলের জাতীয় কারা বিভাগ (DEPEN) ও ন্যাশনাল কাউন্সিল অব জাস্টিস (CNJ) জানিয়েছে, এই ধরনের শিক্ষামূলক কর্মসূচি বার বার অপরাধের প্রবণতা কমায় এবং বন্দিদের আচরণে গঠনমূলক পরিবর্তন আনে।

মহাকবি মাইকেল মধুসূদন দত্তের স্ত্রী এমলিয়া হেনরিয়েটা (জন্ম -১৮৩৬,  মৃত্যু -১৮৭৩)।ছবিঋণ - খসরু পারভেজ সম্পাদিত গ্রন্থ 'ম...
01/07/2025

মহাকবি মাইকেল মধুসূদন দত্তের স্ত্রী এমলিয়া হেনরিয়েটা (জন্ম -১৮৩৬, মৃত্যু -১৮৭৩)।

ছবিঋণ - খসরু পারভেজ সম্পাদিত গ্রন্থ 'মধুসূদনের চিঠি'

সৌজন্যে: বাংলাদেশের দুষ্প্রাপ্য ছবি সমগ্র

#বাংলাদেশের_দুষ্প্রাপ্য_ছবি_সমগ্র #ইতিহাসেরখোঁজেগিরিধর

বিস্কুটের নাম ম্যারি হলো কেন? জানুন মজার ইতিহাস :১৮৭৪ সালের ২৩ জানুয়ারি, পুরো ইউরোপ তাকিয়ে ছিল এক রাজকীয় মিলনের দিকে।...
01/07/2025

বিস্কুটের নাম ম্যারি হলো কেন? জানুন মজার ইতিহাস :
১৮৭৪ সালের ২৩ জানুয়ারি, পুরো ইউরোপ তাকিয়ে ছিল এক রাজকীয় মিলনের দিকে। ব্রিটেনের রানি ভিক্টোরিয়ার পুত্র প্রিন্স আলফ্রেড, ডিউক অব এডিনবার্গ, বিয়ে করলেন রাশিয়ার জার আলেকজান্ডার দ্বিতীয়-এর কন্যা মারিয়া আলেক্সান্দ্রোভনাকে। সেন্ট পিটার্সবার্গের উইন্টার প্যালেসে হওয়া সেই বিয়ের জাঁকজমকপূর্ণ অনুষ্ঠান ছিল বছরের সবচেয়ে আলোচিত সামাজিক ঘটনা—চারদিকে রাজকীয়তা, সংগীত আর ঝলমলে মুকুটের ঝলক।

কিন্তু যখন প্রাসাদজুড়ে উৎসবের সুর বাজছিল, লন্ডনের দুই জন বেকার তাঁদের নিজস্ব ভঙ্গিতে উদযাপন করছিলেন।

তাঁরা হলেন জেমস পিক এবং জর্জ হেন্ডার ফ্রিয়ান—Peek, Frean & Co.-এর প্রতিষ্ঠাতা। নববিবাহিত ডাচেস মারিয়ার সম্মানে তাঁরা তৈরি করলেন একটি অনন্য বিস্কুট। এটি শুধু বিকেলের চায়ের জন্য কোনো সাধারণ খাবার নয়—তাঁরা কিছু সত্যিই বিশেষ কিছু বানাতে চেয়েছিলেন।

এইভাবেই জন্ম নিল মেরি বিস্কুট।

রাশিয়ান রাজকন্যার নামে নামকরণ করা এই সাদামাটা, পাতলা, খাস্তা বিস্কুটটি অল্প সময়েই ব্রিটিশদের মন জয় করে নেয়। রাজকীয় শ্রদ্ধাঞ্জলি হিসেবে শুরু হলেও, মেরি বিস্কুট অচিরেই হয়ে ওঠে এক বৈশ্বিক ঐতিহ্য।

মেরি বিস্কুট ভাষা, সীমান্ত আর প্রজন্ম অতিক্রম করে বিশ্বের অন্যতম প্রিয় বিস্কুটে পরিণত হয়।

একজন রাজকন্যার নামে নামকরণ করা বিস্কুট—যেটি ইতিহাসে নিজের স্বাদ রেখে গেছে। 👑🍪

উইলিয়াম কামকওয়াম্বা: যে ছেলেটি বাতাসকে বন্ধু বানিয়েছিলজীবনের সব দরজা যখন বন্ধ, তখনও কিছু মানুষ নিজের মেধা ও দৃঢ়তা দি...
01/07/2025

উইলিয়াম কামকওয়াম্বা: যে ছেলেটি বাতাসকে বন্ধু বানিয়েছিল

জীবনের সব দরজা যখন বন্ধ, তখনও কিছু মানুষ নিজের মেধা ও দৃঢ়তা দিয়ে নতুন একটি দরজা তৈরি করে। এমনই এক বাস্তব গল্প উইলিয়াম কামকওয়াম্বার; মালাউইর এক দরিদ্র গ্রাম থেকে উঠে আসা এক বিস্ময়বালকের, যে মাত্র ১৪ বছর বয়সে বায়ুশক্তি থেকে বিদ্যুৎ তৈরি করে বিশ্বকে চমকে দিয়েছিল।

দারিদ্র্যের কারণে স্কুলে যাওয়ার সুযোগ হারায় উইলিয়াম। তবে হাল ছাড়েনি। স্থানীয় একটি ছোট্ট লাইব্রেরিতে গিয়ে পুরনো বিজ্ঞানের বই পড়ে নিজে নিজে ইঞ্জিনিয়ারিং শিখতে শুরু করে সে।

বাইক ভেঙে পাওয়া অংশ, পুরনো ব্যাটারি, লোহা-টিনের টুকরো- এসব জিনিস দিয়ে সে তৈরি করে এক আশ্চর্য উইন্ডমিল, যা দিয়ে নিজের বাড়িতে প্রথমবারের মতো বিদ্যুৎ নিয়ে আসে উইলিয়াম! তার এই অসাধারণ কাহিনি পরে বই ও সিনেমা হয়ে দুনিয়াজুড়ে ছড়িয়ে পড়ে। উইলিয়াম হয়ে ওঠে নতুন প্রজন্মের প্রেরণাদায়ী প্রতীক।

"মুক্তিযুদ্ধের পরের বছর পদ্মায় যেমন ইলিশ পাওয়া গেসিল, অমন ইলিশ তার আগে কোনোদিন দেখা যায় নাই।"ইলিশ মাছের দাম নিয়ে কথা বলত...
30/06/2025

"মুক্তিযুদ্ধের পরের বছর পদ্মায় যেমন ইলিশ পাওয়া গেসিল, অমন ইলিশ তার আগে কোনোদিন দেখা যায় নাই।"

ইলিশ মাছের দাম নিয়ে কথা বলতে বলতে আমার বাপ বলে উঠলো, কারেন্ট যাওয়ায় উঠানে বসে গল্প করছিলাম আমরা।

"যুদ্ধের সময় পদ্মা ছিল লাশের সবচেয়ে বড় আশ্রয়।মিলিটারিরা চোখ বাইন্ধা লাইন ধইরা খাড়া কইরা গুলি করে নদীতে ফেলতো, আবার রাজাকাররা রাতে রাতে জবা*ই করে নদীতে লাশ ভাসায়া দিতো। অনেকের পায়ে কলসি বাইন্ধা তাজা অবস্থায় ই নদীতে ফেইলা দিতো।

সেই লাশ পঁচতো, পেট ফুলে ভাইসা উঠতো। বাড়ির ঘাটে বড় বাঁশ রাখা লাগতো, লাশ ভেসে আসলেই খোচা দিয়ে নদীর মাঝে পাঠায়া দেয়ার জন্যে। মাঝে মাঝে মানুষ আসতো নদীর পাড় দিয়ে লাশ খুজতে।এসে জিগাইতো লম্বা, গায়ের রঙ ফর্সা, চুল আছে বাবরিকাটা অমন কারো লাশ ভেসে যাইতে দেখছেন? কিংবা গালে দাড়ি আছে সাদা কালা।কিংবা মোটা লাল ফিতা দিয়ে চুল বাধা ছিল মাইয়াডার.. দেখছেন নাকি?

কখনো আশেপাশের লোকজন বলতো দুপুরে দেখছিল, ভাসায়া দিছে আবার বাশ দিয়ে ঠ্যালা দিয়ে। অভিযোগ করতে গিয়েও থেমে যাইতো মানুষ। কিসের অভিযোগ করবে? কার কাছে করবে?

নদীতে জাল ফেললে লাশ উঠে, পচা গন্ধে টেকা যায় না।তাই মানুষ মাছ ধরতে খুব একটা যায় না, মিলিটারির ভয় তো আছেই।সেই লাশের তেলে পদ্মা তখন ভরা, সব মাছের সুখের সময়। শকুনে আর কয়টা খাইসে, তাদের ই তো সব।

ইলিশ মাছ ঘাস লতাপাতা খাওয়া মাছ। হঠাৎ করে এমন পচা মাংস আর মাংসের পোকা খাওয়া শিখে গেল। খেয়ে খেয়ে একেকটা হইলো বিশাল সাইজ। কিছুদিন পরে নদীর যেখানে জাল ফেলছি, সেখান থেকে ২ কেজি ৩ কেজি ওজনের ইলিশ উঠছে। পিছলা পিছলা চকচকা ইলিশ।

ইলিশ মাছের পিঠের লাল মাংসরে আমরা বলতাম হরিণের মাংস, যুদ্ধের সময় দেইখা ওইডারে আর হরিণের মাংস লাগে নাই.. মনে হইসে এইডা মানুষের ই মাংস। কতদিন মাছ খাইতে কষ্ট হইসে! খাইতে গেলে মনে হইসে কার যে মাংস খাইতেছি!

কিন্তু যত যাই হোক সংগ্রামের পর পদ্মায় মাছ পাওয়া গেসিল অনেক, ইলিশ যে একেকটা হইসিল না! অমন ইলিশ তার আগে আর কোনোদিন দেখা যায় নাই।"

ইলিশ
সোলাইমান কবির অনিক
২৬ জুন, ২০২৫

ঘুম থেকে উঠে দেখিআমার বিগত 28দিন এর ফেসবুক এর ইনকাম, যা বাংলা টাকায় প্রায় 1লাখ  945 টাকা মাত্র। 😲জীবনে একটা সময় ছিল এ...
30/06/2025

ঘুম থেকে উঠে দেখি
আমার বিগত 28দিন এর ফেসবুক এর ইনকাম,
যা বাংলা টাকায় প্রায় 1লাখ 945 টাকা মাত্র। 😲
জীবনে একটা সময় ছিল একটা ক্যামেরা স্ট্যান্ড কেনার মতো সামর্থ ছিলো না আমার, অন্যের ফোন দিয়ে ভিডিও করতাম আর iphone তো ছিল অবাস্তব কল্পনা।
কিন্তু এখন আমার সব আছে, 🥰
অনেক ভাববেন আমি শো অফ করছি কিন্তু না, 😒
বিশ্বাস করেন,
আমি শো অফ করছি না, 😒
তবে এই পোস্ট টা দেওয়ার জন্য আমাকে অনেক কষ্ট করতে হয়েছে 😐
গুগল থেকে ছবিটা খুঁজে বের করতে হইছে
যাতে আপনারা বিশ্বাস করেন। 😬
দোয়া করবেন যেন আমি এমন ছবি গুগলে আরো খুঁজে পাই এবং এতো ইনকাম আর বিনোদন দিতে পারি 🥴 আর ছবিটা যেন সত্যি হয় 🤣🤣 বিশ্বাস যে কোনো একদিন এই ছবিটা বাস্তব হবে।|

জাপান সত্যিকারের একটি কৃত্রিম গর্ভাশয় তৈরি করেছে — এবং এটি কাজও করে!জাপানের বিজ্ঞানীরা বিশ্বের প্রথম কার্যকর কৃত্রিম গর...
30/06/2025

জাপান সত্যিকারের একটি কৃত্রিম গর্ভাশয় তৈরি করেছে — এবং এটি কাজও করে!

জাপানের বিজ্ঞানীরা বিশ্বের প্রথম কার্যকর কৃত্রিম গর্ভাশয় তৈরি করেছেন। এটা কোনো পরীক্ষা বা ধারণা নয়, এটা বাস্তব। এই ক্যাপসুলের ভিতরে ঠিক একটি আসল গর্ভাশয়ের মতো করে অক্সিজেন, পুষ্টি সরবরাহ করা হয় এবং বর্জ্য অপসারণ করা হয়।

এটি সাহায্য করতে পারে: • অপরিণত (প্রিম্যাচিউর) শিশুদের বেঁচে থাকতে
• বন্ধ্যত্বে ভোগা দম্পতিদের জন্য নতুন আশার দ্বার খুলতে

কিন্তু এর সঙ্গে আসে বড় বড় প্রশ্ন: দেহের বাইরে জীবনের বিকাশ মানে কী?

ভবিষ্যৎ ইতিমধ্যেই এসে গেছে — এবং এটি কেবল শুরু মাত্র।

Address

Khulna

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Curious Penguin posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share