Firoz/فيروز

Firoz/فيروز ᴇᴅɪᴛᴏʀ & ᴡʀɪᴛᴇʀ

"যে ব্যক্তি আল্লাহর উপর তাওয়াক্কুল করে আল্লাহ তার জন্যই যথেষ্ট" ☝🏻❤️‍🩹

20/06/2025

ইখুদী বুইড়া খাটাস সবগুলো, এমন ক্যা 🤠
খতমে কানা দাজ্জালী চলছে..😵

20/06/2025

ইজড়াইলি আহতদের জন্য সংযুক্ত আরব আমিরাত থেকে চিকিৎসা সরঞ্জাম সরবরাহ করা হচ্ছে।

এর চেয়ে বড় লজ্জা আর কি হতে পারে?

যখন গাযা বাসিরা আরবদের সাহায্যের জন্য চিৎকার করেছিলো তখন এই মুনাফেক রাষ্ট্রগুলো কোথায় ছিল

ধিক্কার!!! হে আরব মুনাফিক গোষ্ঠী

একটা ছোট কাঠির মতো দেখালেও, এর টানেই কেউ ধ্বং'সের পথে হাঁটে, সেটা সিগারেট। ধোঁয়ার কুয়াশায় লুকিয়ে থাকে ফুসফুস পোড়|র ...
16/04/2025

একটা ছোট কাঠির মতো দেখালেও, এর টানেই কেউ ধ্বং'সের পথে হাঁটে, সেটা সিগারেট। ধোঁয়ার কুয়াশায় লুকিয়ে থাকে ফুসফুস পোড়|র গল্প, হৃদয়ের ব্যথা,পরিবারের কান্না। প্রতিটি টানে শরীরের শুধু ক্ষয় নয়, বরং রুহের ওপরও নামে কালো ছায়া।
এটি শুধু অ|গুনে জ্বলে না, জ্ব|লিয়ে দেয় শান্তি, বরকত আর ভবিষ্যৎ।

অন্যদিকে আরেকটা কাঠি, মিসওয়াক, নীরব কিন্তু শক্তিশালী। নবীজির পবিত্র সুন্নত, যা দাঁতের যত্নের পাশাপাশি অন্তরকে করে পরিষ্কার। এর টানে নেই ধোঁয়া, আছে জান্নাতের সুবাস।
এটা পোড়ায় না, গঠন করে। ক্ষয় করে না, বরং বরকত আনে।

একটা হাত ধরে নিয়ে যায় হেফাজতের বাইরে, আরেকটা টেনে আনে নবীর ভালোবাসার ছায়ায়।

এখন সে নিজেকে প্রশ্ন করুক, জীবন যদি ভালোবাসার জন্য হয়, তাহলে নবীজির ভালোবাসা বড়, না ওই ধোঁয়ার কাঠিটার প্রতি আসক্তি বড়?

ভালোবাসা যদি হয় পরিবার, ইমান, আখিরাত তাহলে সেটা অ|গুনে পোড়া কাঠিতে পাওয়া যায় না। পাওয়া যায় সেই সুন্নতের কাঠিতে, যেটা বরকতের চাবি।

জীবনের দিকে একবার ভালো করে তাকিয়ে দেখো, তোমার কাছে ভালোবাসাটা বেশি গুরুত্বপূর্ণ, না সেই ধ্বং'সকর অভ্যাসটা? সিদ্ধান্ত এখনো তোমার হাতে!

কথা-মুহাম্মদ সুহাইল

সালাম ইয়া মাহদী রাসূল (সাঃ) বলেছেন—"খোরাসান দিক থেকে একদল মানুষ কালো পতাকা নিয়ে আগমন করবে। তারা এমনভাবে এগিয়ে আসবে যে, ...
16/04/2025

সালাম ইয়া মাহদী
রাসূল (সাঃ) বলেছেন—"খোরাসান দিক থেকে একদল মানুষ কালো পতাকা নিয়ে আগমন করবে। তারা এমনভাবে এগিয়ে আসবে যে, কেউ তাদেরকে থামাতে পারবে না। শেষ পর্যন্ত তারা বায়তুল মুকাদ্দাসে (জেরুজালেম) পৌঁছাবে এবং সেখানে ইসলামী খেলা ফত প্রতিষ্ঠা করবে।"আরেকটি হাদিসে এসেছে—"তোমরা যখন খোরাসান দিক থেকে কালো পতাকা আসতে দেখবে, তখন বরফের উপর হামাগুড়ি দিয়ে হলেও তাদের সঙ্গে যোগ দিও, কারণ তাদের মধ্যেই থাকবেন আল্লাহর খলিফা মাহদী...

Hard Image 🐎🇵🇸
12/04/2025

Hard Image 🐎🇵🇸

তেরা মেরা রিশতা ক্যায়ালা ইলাহা ইল্লাল্লাহ...ছবি : মার্চ ফর গা*জা, সোহরাওয়ার্দী উদ্যান, ঢাকা।
12/04/2025

তেরা মেরা রিশতা ক্যায়া
লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ...

ছবি : মার্চ ফর গা*জা, সোহরাওয়ার্দী উদ্যান, ঢাকা।

March for Gaza - Dhaka"FREE FREE PALESTINE"
12/04/2025

March for Gaza - Dhaka

"FREE FREE PALESTINE"

09/04/2025

আলজেরিয়ান মুসলিম গন'হত্যা_য় ফ্রান্স যেভাবে ১৫ লক্ষ নিরীহ মুসলিমদের মেরে'_ছিল।

ইহুদী ধর্মের জাতির পিতা এবং ইসলাম ধর্মের জাতির পিতা একজন ই, হযরত ইবরাহীম(আঃ)।ইবরাহীম(আঃ) এর দুই পুত্র, ইসহাক(আঃ) আর ইসমা...
09/04/2025

ইহুদী ধর্মের জাতির পিতা এবং ইসলাম ধর্মের জাতির পিতা একজন ই, হযরত ইবরাহীম(আঃ)।
ইবরাহীম(আঃ) এর দুই পুত্র, ইসহাক(আঃ) আর ইসমাইল(আঃ)।

হয়রত ইসহাক(আঃ) এর পুত্র ছিলেন হযরত ইয়াকুব(আঃ), উনার আরেক নাম ইস/রা/ইল। এই ইয়াকুব(আঃ) এর বংশকে আল্লাহ্ তা'আলা বনি-ই/সরা/ইল নামে সম্বোধন করেছেন।

হযরত ইয়াকুব(আঃ) এর ১২সন্তানের মধ্যে ১জনের নাম ছিলো ইয়াহুদা। এই ইয়াহুদা এর বংশই পরবর্তীতে সবচেয়ে বেশি বিস্তার লাভ করে।
তাই, বনি-ই/সরা/ইল এর আরেক নাম ই/হু/দী।

ই/হু/দী ধর্ম আর বংশ দুটো আলাদা।
সব ইহুদী বংশের লোক ইহুদী ধর্মের হলেও সব ইহুদী ধর্মের লোক ই ইয়াহুদার বংশ নয়।
এই ইয়াহুদা ই কিন্তু তার আপন ভাই ইউসুফ(আঃ) কে কূপে ফেলে হত্যা করতে চেয়েছিল!

৪ হাজার বছর আগে ইসহাক(আঃ) এর মৃত্যুর পর ইয়াকুব(আঃ) আল্লাহ্‌'র নির্দেশে শামনগরী (সিরিয়া) থেকে কেনানে হিজরত করেন। এই কেনান ই বর্তমানের ফিলিস্তিন।

এরপর কেনানে (ফিলিস্তিন) দুর্ভিক্ষ দেখা দিলে ইয়াহুদা তার সব ভাই এর সাথে মিশরে চলে যায় এবং মিশরে বসবাস শুরু করে।

মিশরের তখনকার রাজা ছিলেন ইউসুফ(আঃ), যিনি ইয়াকুব(আঃ) এর ১২সন্তানের মধ্যে ১১তম। সেই কারণে ইয়াহুদা ও তার বংশ মিশরে অনেক দাপটের সাথে থাকতে শুরু করে।

তারপর কালের পরিক্রমায় ক্ষমতা যায় ফারাও রাজাদের হাতে। ফেরাউন এসে বনি-ই/সরা/ইলদের এত অত্যাচার শুরু করে যে এরা সারাদিন 'ইয়া নাফসী' 'ইয়া নফসী' করতো।
তখন আল্লাহ্ তাদের কাছে পাঠালেন মূসা(আঃ) আর তাওরাত কিতাব। মুসা(আঃ) ফেরাউনকে নীলনদে ডুবানোর মাধ্যমে বনি-ই/সরা/ইল মুক্তি পায়।

তারপর মূসা(আঃ) সবাইকে নিয়ে কেনানে (ফিলিস্তিন) ফিরে যান। পরে তারা সেখানে গিয়ে আল্লাহ্‌'র অশেষ রহমত পাওয়া সত্ত্বেও মুসা(আঃ) এর ওফাতের পর আবার আল্লাহ্‌ কে ভুলে যায়, গরুপূজা সহ নানা রকম অনাচার শুরু করে।

তারপর তাদের মধ্যে ক্ষমতার লোভে নিজেদের একতা ভেঙ্গে যায়, ভিনদেশীরা তাদের এই সুযোগ কাজে লাগিয়ে তাদের আবার গোলাম বানিয়ে অত্যাচার করতে থাকে।
এর ১০০বছর পরে দাউদ(আঃ) আর উনার ছেলে সুলাইমান(আঃ) এর মাধ্যমে আল্লাহ তা'আলা আবারও এই অত্যাচার থেকে তাদেরকে মুক্তি দেন।

কিন্তু সুলাইমান(আঃ) এর মৃত্যুর পর ই/হু/দীরা আবার শয়তানের পূজা শুরু করে। তাদের ভিতরে থাকা ধর্ম ব্যবসায়ীরা তাওরাত কিতাবের মধ্যে নিজেদের সুবিধামত সংযোজন-বিয়োজন করার মতন ধৃষ্টতা দেখায়।
তারা তাওরাতে সংযোজন করে যে, "আল্লাহ্ তায়ালা ইসহাক(আঃ) এর স্বপ্নে কেনানকে ইহুদীদের জন্য প্রমিজ ল্যান্ড হিসেবে দিয়েছেন, এটা তাদের জয় করে নিতে হবে।"
এটাকে তারা 'জেকব লেডার ড্রিম' বলে।

তাদের এমন নির্লজ্জতা ও ধৃষ্টতার কারণে তারা বারবার আল্লাহ্‌'র শা/স্তির মুখে পড়েছে। যেমনঃ
কখনো গৃহহীন হয়ে যাযাবরের মতো ঘুরেছে,
ব্যবিলনীয় সাম্রাজ্যের দ্বারা গণহ/ত্যার শিকার হয়েছে,
রোমান সাম্রাজ্যের দ্বারা সিরিয়া থেকে আরব দেশে বিতাড়িত হয়েছে।
মহানবী(সাঃ) এর সময় তারা আরব দেশ থেকে বিতাড়িত হয়ে চলে যায় ইউরোপে।
আর উমার(রা:) ফিলিস্তিন ও আল-আকসা বিজয় করেন।
আজ ইস/রা/য়েলের এতো ঘনিষ্ঠ বন্ধু ইউরোপও তখন তাদেরকে আশ্রয় দেয়নি।

বনি-ইস/রা/ইলের এমন পরিণতির কারণ আল্লাহ তায়ালা এর শা/স্তির পাশাপাশি তাদের ব্যবহার!
তখনকার লোকদের ভাষ্যমতে, তারা অত্যন্ত ধূর্ত প্রকৃতির মানুষ ছিল।
তাদেরকে যে জায়গায় আশ্রয় দেয়া হতো সেই জায়গাতেই তারা তাদের প্রতিবেশীর জমি দখল করতো!

ই/হু/দীরা বেশিরভাগ ব্যবসায়ী ছিল আর তাদের ব্যবসা অন্যদের থেকে কৌশলগতভাবে আলাদা ছিলো, যার কারণে যাযাবরের মতো ঘুরলেও তাদের অর্থ-সম্পদ ভালোই ছিল। সেই অর্থ-সম্পদ এর দাপট দেখিয়ে তারা সেইসব এলাকার স্থানীয় লোকদের উপরই ছড়ি ঘুরাতো।
তাই তারা সেইসব এলাকার রাজা ও বাসিন্দাদের দ্বারা বার বার বিতাড়িত হতো।

বিভিন্ন ঘাত-প্রতিঘাত সহ্য করার পর তারা একসময় বুঝতে পারে যে, যেকোনো সমাজকে নিজেদের নিয়ন্ত্রণে রাখতে গেলে শিক্ষা ও অর্থের বিকল্প নেই।
তাই তারা শিক্ষা অর্জন ও অর্থ উপার্জনের উপর গুরুত্ব দেয়।
তারা বিশ্বাস করে, কেনান তাদের জন্য সৃষ্টিকর্তা কর্তৃক বরাদ্দকৃত ভূমি।
তারা এটাও বিশ্বাস করে যে, একসময় তাদের একজন মসিয়াহ্‌(দাজ্জাল) এসে তাদের এই ভূমিকে উদ্ধার করে দিবে।

১৮ শতাব্দীতে ই/হু/দীরা তাদের ধর্ম-পরিচয় গোপন করে ইউরোপে বসবাস শুরু করে।
তখন থিওডোর হার্জেল নামে তাদেরই একজন ব্যবসায়ী ফিলিস্তিনকে নিজেদের দখলে আনার লক্ষ্যে ১৮৯৭ সালে জিওনিজম আন্দোলন শুরু করে ই/হু/দীদেরকে আবারও নতুন করে স্বপ্ন দেখানো শুরু করে।
এই আন্দোলনকে যারা সমর্থন করে, তাদেরকে জিওনিস্ট বলে।

যেহেতু ই/হু/দীরা অনেক শিক্ষা অর্জন আর অর্থ উপার্জন করেছিলো, তাই তাদের মধ্যে কিছু সংখ্যক মানুষ ইউরোপে ধর্ম গোপন করে থাকলেও কেউ কেউ মেধার জোরে ইউরোপে গুরুত্বপূর্ণ পদ দখল করতে, বিজ্ঞানী হিসেবে স্বীকৃতি পেতে শুরু করে।
তখন তারা শুধুমাত্র পদ দখল করেই থেমে থাকেনি, সেই সাথে নিজেদের একটা রাষ্ট্র গঠনেও প্রচুর সমর্থন সংগ্রহ করার চেষ্টা করতে থাকে।

তখন ইউরোপের সর্বোচ্চ পর্যায় থেকে সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছিলো, তাদেরকে আফ্রিকার উগান্ডায় থাকার ব্যবস্থা করে দেয়া হবে।
ঠিক এমন সময় শুরু হয় প্রথম বিশ্বযুদ্ধ।

প্রথম বিশ্বযুদ্ধের আগে যুক্তরাজ্য নিজেদের অস্ত্র সংরক্ষণের জন্য এক ধরনের গ্লিসারিন ইউজ করতো, যেটা আসতো জার্মানি থেকে।
কিন্তু যুদ্ধের সময় জার্মানি যুক্তরাজ্যের বিপক্ষে থাকায় গ্লিসারিন সরবরাহ বন্ধ করে দেয়।

তখন যুক্তরাজ্যকে সাহায্য করতে এগিয়ে আসে চাইম ওয়াইজম্যান নামক একজন ই/হু/দী গবেষক ও ব্যবসায়ী। তিনি গ্লিসারিন এর বদলে এসিটোন দিয়ে অস্ত্র সংরক্ষণের পদ্ধতি শিখিয়ে দেন এবং যুদ্ধে প্রচুর অর্থ সহায়তা দেন।
তার এমন অভুতপূর্ব অবদানের জন্য যুদ্ধের পর যুক্তরাজ্য যখন তাকে পুরস্কৃত করতে চায়, তখন সে জানায় যে তার একমাত্র পুরস্কার হবে তাদের প্রমিজল্যান্ড মানে ফিলিস্তিনে তাদের বসবাসের সুযোগ করে দেয়া!
এখানে উল্লেখ্য, চাইম ছিলেন জিওনিজম আন্দোলনের একজন গুরুত্বপূর্ণ সদস্য।

ফিলিস্তিন তখন ছিল উসমানী সালতানাতের দখলে। প্রথম বিশ্বযুদ্ধে পরাজয়ের পর তুরস্কের ক্ষমতা একেবারে নিঃশেষ হয়ে যায়। সেই সুযোগে ধাপে ধাপে ই/হু/দীরা ফিলিস্তিনে প্রবেশ করতে থাকে।
প্রথমে তারা ফিলিস্তিনিদের কাছে ঘর ভাড়া করে থাকতে শুরু করে, তারপর বেশি দামের লোভ দেখিয়ে সেগুলো কিনতে থাকে।

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে জার্মানি পরাজয়ের পর পুরো বিশ্বের ক্ষমতা ইউরোপের হাতে চলে যায়।
ই/হু/দীরা তখন স্থানীয় ফিলিস্তিনিদেরকে অত্যাচার-জোর-জবরদস্তি করা শুরু করলে ফিলিস্তিনিরা প্রতিবাদ করে।

তখনই ইউরোপ থেকে ঘোষণা আসে, পুরো ফিলিস্তিনের ৫৫ ভাগ থাকবে ফিলিস্তিনিদের দখলে আর বাকি ৪৫ ভাগ হবে ই/হু/দীদের।
৬লাখ ই/হু/দীর জন্য ৪৫% আর ১২কোটি ফিলিস্তিনির জন্য ৫৫% জায়গা!

জাতিসংঘ থেকে স্বীকৃতি পাওয়ার পর ই/হু/দীরা ইজ/রা/য়েল রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করে।নবগঠিত এই রাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট হয় চাইম ওয়াইজম্যান।

ইজ/রায়ে/ল রাষ্ট্র গঠন হওয়ার ঠিক ৬ মিনিটের মধ্যে আমেরিকা তাদেরকে স্বীকৃতি দেয়!

আর এভাবেই যুক্তরাজ্য ও যুক্তরাষ্ট্রের প্রত্যক্ষ মদদে তারা ইয়াকুব(আঃ) এর সাথে কেনানে আসা যাযাবর থেকে আজকে গাজাকে ধ্বংসকারী দানবে পরিণত হয়েছে!

আর বিশ্বের সকল মুসলিম রাষ্ট্রপ্রধানেরা মুখে কুলুপ এঁটে চুপ করে বসে আছেন আর চোখে ঠুঁলি পরে সবকিছুকে না দেখার ভান করছেন!

(সংগৃহীত লেখা, কিঞ্চিৎ পরিমার্জিত)
©️

08/04/2025

মুমিন কখনো "আল্লাহ" ছাড়া কাউকে ভয় করে না!! ☝🏻🏴

Address

Khulna

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Firoz/فيروز posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share